শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

বাংলা ভাষার দৈনন্দিন কথোপকথন ও লেখালেখির অধিকাংশ শব্দেরই বুৎপত্তিগত একটি ইতিহাস থাকে। দু-একটি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। আমরা অতিথি আপ্যায়নে পোলাও খাবারটি প্রায়ই পরিবেশন করে থাকি। এ শব্দটির বুৎপত্তি হয়েছে পলান্ডু শব্দ থেকে। যার অর্থ পিঁয়াজ। অর্থাৎ পিঁয়াজেরই আরেকটি নাম পলান্ডু।  আমাদের পোলাও খাবারের ইতিহাস ২ হাজার বছরেরও অধিক। প্রাচীনকালে প্রচুর পরিমাণে পিঁয়াজ সহযোগে এ খাবারটি রান্না করা হতো বলে কালক্রমে এটির নাম হয়ে গেছে পোলাও। অন্যদিকে সতেরো শ ও আঠারো শ শতকের দিকে একটি শ্রেণির উদ্ভব হয়। যারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে হাঁক দিত-দুধ চাই? দই চাই? কিংবা ঘি চাই? ইত্যাদি বলে। সেই সময় বাংলার লোকজন তাদের বলত ঘোষক। সেই থেকে সনাতন ধর্মের এই শ্রেণির লোকজনের পদবি হয়ে গেল ঘোষ হিসেবে। অদ্যাবধি ঘোষরাই বাংলাদেশে সর্বোৎকৃষ্ট দই, মিষ্টি কিংবা ঘি তৈরি করেন। এরকম শত সহস্র শব্দের রয়েছে বুৎপত্তিগত সুন্দর ও চমৎকৃত ইতিহাস। শুধু শব্দের এই বুৎপত্তিমূলক ইতিহাস নিয়েই পুরোদস্তুর একটি গ্রন্থ তৈরি করা যেতে পারে। সে যাক। দুঃশাসন শব্দটিরও ঠিক তেমনি রয়েছে বুৎপত্তিগত একটি মজার ইতিহাস। একটু গোড়া থেকে শুরু না করলে শৌখিন পাঠকদের মন ও চিত্ত যে পরিশ্রুত হবে না এ বিষয়ে আমি অনেকটাই নিশ্চিত। আমরা অনেকেই জানি দুঃশাসন চরিত্রটি সনাতন ধর্মের মহাশাস্ত্র মহাভারতের একটি অন্যতম প্রধান চরিত্র। হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্র ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর। ধৃতরাষ্ট্রের ছিল একশত পুত্র ও একটি কন্যা। তাদের মধ্যে অন্যতম দুর্যোধন, দুঃশাসন ও দুঃশল্যা ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্বোধন করা হতো কৌরব বলে। আর পাণ্ডুর ছিল পাঁচ পুত্র। যুধিষ্টির, ভীম, অর্জুন, নকুল ও সহদেব। পাণ্ডুর ছেলে বলে এদের বলা হতো পাণ্ডব কিংবা পঞ্চপাণ্ডব। মহাভারতের সমস্ত হাঙ্গামা-হুজ্জত কিংবা ঝায়-ঝামেলাই হচ্ছে এই কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে। কে হবে হস্তিনাপুরের রাজা? যদিও বিখ্যাত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হস্তিনাপুরের মসনদ নিয়ে নয় বরং কৌরবদের, পাণ্ডবের প্রতি হিংসা, দ্বেষ ও নানা রকম অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে। অতঃপর সেই যুদ্ধে অত্যাচারী, অন্যায়কারী ও উৎপীড়ক কৌরব বংশ আমূলে বিনাশ হয়েছিল। এই হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা হওয়া নিয়ে কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে দ্বন্দ্ব যখন প্রকট আকার ধারণ করল, বিচিত্রবীর্যের অন্ধ জ্যেষ্ঠপুত্র ধৃতরাষ্ট্র তাদের সমস্ত রাজ্যটি দুই ভাগ করে হস্তিনাপুরটি নিজপুত্র দুর্যোধনকে দিয়ে পাণ্ডবদের অধঃরাজ্যরূপে খাণ্ডবপ্রস্থ দান করলেন। পাণ্ডবরা সেই বনভূমি উৎপাটন করে সেই স্থলে ইন্দ্রপ্রস্থ নামে নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেই সঙ্গে নানা দেশ জয় করে রাজ্যের ব্যাপক শ্রীবৃদ্ধি সাধন করলেন। পাণ্ডবদের এহেন বিপুল সুখ ঐশ্বর্য দেখে দুর্যোধন নিদারুণ ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে মাতুল শকুনির পরামর্শে পাণ্ডবদের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা যুধিষ্টিরকে দ্যুতক্রীড়ায় (পাশা খেলা) আহ্বান করলেন। শকুনির ষড়যন্ত্রে সেই পাশা খেলায় দুর্যোধন পাণ্ডবদের সমস্ত রাজ্য ও দ্রৌপদীকে জয় করে নেন। শকুনি মামাই ছিলেন কৌরব বংশকুলের মধ্যে সবচেয়ে চতুর ও ধুরন্ধর। দুর্যোধন জয়ে উৎফুল্ল হয়ে দ্রৌপদীকে সভাস্থলে উপস্থিত হতে আদেশ করেন। দ্রৌপদী সেখানে আসতে অস্বীকৃত হলে দুঃশাসন দ্রৌপদীর চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে সেখানে নিয়ে আসেন। পাণ্ডবদের রানিকে কী অন্তপুর থেকে সভায় এভাবে আনা যায়? অনেকে লজ্জায় মুখ নিচু করে রইলেন। আর দুর্যোধনের দল হই হই করে বলতে লাগল, ‘রানি কোথায়? জুয়ায় হেরে দ্রৌপদী তো এখন দাসী।’ পাণ্ডবরা এখন দাস। অতঃপর তাদের রাজপোশাক ছেড়ে দাসের পোশাক পরতে হলো। সাধারণ আইন কিংবা নিয়ম হচ্ছে, যে কোনো একজন স্ত্রীলোক সে তার সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য অন্তপুরে গিয়ে পোশাক-পরিচ্ছেদ পরিবর্তন করবেন। আর সে জন্য দ্রৌপদীরও পোশাক বদলানোর জন্য অন্তপুরে যাওয়া দরকার। কিন্তু দুঃশাসন সেই নিয়ম-কানুন কিংবা প্রথার কোনো তোয়াক্কাই করলেন না। বরং তিনি নিজের হাতে দ্রৌপদীর ঘাগড়া ও কাঁচুলি টেনে টেনে খুলে ফেলতে লাগলেন। ঠিক তখনই একটা অলৌকিক ব্যাপার হলো। ‘ধর্ম’ নামে এক দেবতা নানা রকম পোশাকে দ্রৌপদীর শরীর ঢেকে দিতে লাগলেন। দুঃশাসনই এক সময় ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লেন ভূমিতে। দেবতা ‘ধর্মের’ এই সুকর্মের জন্য আজও ধর্ম শব্দটি একটি গুণবাচক শব্দ হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। যারা নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত হয়, তাদের আমরা বলি ‘তার ধর্ম নেই’। ঠিক সেভাবে বাংলা ভাষায় দুঃশাসন শব্দটিও কৌরব বংশের দুর্যোধনের কনিষ্ঠ ভ্রাতা দুঃশাসন থেকে অনুসৃত। কারণ তিনি প্রচলিত নিয়ম প্রথা ভেঙে একজন রানিকে জনসম্মুখে বিবস্ত্র করতে চেয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশের বর্তমান শাসন ও গণতন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। নব্বইয়ের পর গণতন্ত্র নামক আলোকবর্তিকাটির একটি আভাস পাওয়া গেলেও তা ধরে রাখা যায়নি। অনেকের মতে, গণতন্ত্র এখন যেন উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। গণতন্ত্রের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে এটি একটি বিমূর্ত বিষয়। যেভাবে একটি সুসজ্জিত ইমারত সৌধ কিংবা হর্ম্যকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু গণতন্ত্র বিমূর্ত হওয়ায় এটিকে সশরীরে দেখতে পাওয়া যায় না। এ জন্যই বোধকরি বর্তমান সরকার সব সময় দাবি করে আসছে ‘কোথায় গণতন্ত্র নেই? তোমাদের চোখ নেই। তাই তোমরা গণতন্ত্র দেখতে পাচ্ছ না!’ সন্দেহ নেই, এটি একটি মর্মান্তিক উক্তি। গণতন্ত্রের যে কী হাল সেটা দেশের জনগণ আজ খুব হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। এটি কারও অজানা নয় যে, গণতন্ত্রের কিছু পূর্বশর্ত থাকে। সেসব শর্তের প্রথম সারির কয়েকটি শর্ত হচ্ছে সুশাসন, বাকস্বাধীনতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, মানবাধিকার উন্নয়ন ইত্যাদি। ইংল্যান্ডে লেখাপড়াকালীন আইনের শাসন নিয়ে একজন বিজ্ঞ প্রফেসরের কাছ থেকে একটি কথা শুনেছিলাম, উক্তিটি এরকম ‘জাস্টিস নট অনলি মাস্ট বি এস্টাব্লিশড বাট অল সো ইট হ্যাজ বিন সিন।’ অর্থাৎ ন্যায়বিচার শুধু প্রতিষ্ঠা হয়েছে বললেই যথেষ্ট হবে না। এটি সাধারণ মানুষের কাছে দৃশ্যমানও হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন, দেশের মানুষ কি এটি বিশ্বাস করে যে, দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান? আগামীতে যখন ইতিহাস লেখা হবে, তখন কী লেখা হবে? আমি ইতিহাসের একজন নিবিষ্ট পাঠক হিসেবে আশঙ্কা করছি এমন এক দিন আসবে যখন আমাদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পেতে হবে। সুশীল সমাজের হাতে গোনা দু-একজন সদস্যসহ সরকারের কিছু কর্তাব্যক্তির মুখে ইদানীংকালে কিছু অভিনব ভোল ফুটেছে। দেশে যেহেতু উন্নয়ন হচ্ছে সেহেতু গণতন্ত্রের আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জনগণের কাছে উন্নয়ন বিষয়টি নিতান্তই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। তা ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ঘাঁটলেই চোখে পড়বে পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকৃষ্ট শহর হচ্ছে ঢাকা আর সেটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়েছে বেশ ফলাও করে। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন লিখেছেন, ফরাসি ভাষায় ‘হোম’ শব্দটির নাকি কোনো সঠিক প্রতিশব্দ নেই। আর সেটি হওয়াও বোধকরি ঠিক নয়। কারণ একটি আশ্রয়ের বিকল্প অন্য কী হতে পারে? ঠিক গণতন্ত্রেরও কোনো প্রতিশব্দ নেই। কারণ গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হচ্ছে অধিকতর গণতন্ত্র। বেশ কয়েক দিন আগে একটি টকশো অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সঞ্চালক গোলাম মুর্তজা অনুষ্ঠানের এক অতিথিকে জিজ্ঞাসা করলেন-গণতন্ত্রের এমন বেহাল অবস্থা জেনে-বুঝেও সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কেন এমন মিথ্যাচার করছেন? উপস্থিত সেই অতিথি গোঁজামিলে কী উত্তর দিয়েছিলেন সেটি আজ আর আমার মনে নেই, তবে এর একটি তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর খুঁজে পাওয়া যেতে পারে নোবেলজয়ী বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক বার্ট্রান্ড রাসেলের ‘কর্তৃত্ব ও ব্যক্তিসত্তা’ নামের বইটিতে। সেখানে তিনি লিখেছেন, গণতান্ত্রিক সাম্যের কাছে যে কয়েকটি জিনিসের অনাবশ্যকভাবে বলিপ্রদত্ত হওয়ার বিপদ রয়েছে, সম্ভবত তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আত্মসম্মান। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সেই স্বৈরশাসকের যে কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার সহযোগী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও রাজ্যের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা মারাত্মকভাবে আত্মসম্মানহীন হয়ে পড়েন। তারা মনে মনে ভাবতে থাকেন যেহেতু তারা এই গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার সুবিধাভোগী, সেহেতু তাদের জি হুজুর, জি হুজুর করা ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। বার্ট্রান্ড রাসেল তার ওই বইটিতে আরও বলেছেন, স্বৈরতন্ত্রের চরম বিদ্রোহমূলক বৈশিষ্ট্যের একটি হলো অবিচারের শিকারদের তারা এমনভাবে চালনা করে, যাতে তারা তাদেরই তোষামোদ করে, যারা তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন ও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। এ বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। যেমন- রোম সম্রাটদের শাসনামলে রোমের গ্লাডিয়েটররা সম্রাটদের দেখামাত্রই তাদের উদ্দেশে সেলাম ঠুকত। অথচ সম্রাটরা তাদের নিজেদের বিনোদনের জন্য গ্লাডিয়েটরদের প্রায় অর্ধাংশকেই বলি দিত। অন্যদিকে রাশিয়ার জার নিকোলাসের সময় বিখ্যাত সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়ভস্কি যখন সাইবেরিয়ার জেলখানায় বন্দি, তখনো তিনি জেলখানার বন্দিশিবিরের কর্তাব্যক্তিদের কাছে নিকোলাসের শুভকামনার ভান করতেন। আরেকটি বিশেষ দৃষ্টান্ত এ মুহূর্তে আমার মাথায় আসছে। সেটি হলো বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, কোপার্নিকাসের মতবাদকে সমর্থন করে ১৬১৬ সালে একটি বই লিখেছিলেন যে, আসলে সূর্য নয়, পৃথিবীই ঘোরে। বাইবেলের বিরুদ্ধে কথা বলায় যখন তার বিচার শুরু হলো তখন তিনি এ কথাগুলো লেখার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বললেন, যদিও এগুলো তিনি লিখেছেন বটে। কিন্তু তিনি এসব কথা মানেন না কিংবা বিশ্বাসও করেন না। বিচার শেষে গ্যালিলিওকে যখন শাস্তি প্রদান করা হলো তখন তিনি মাথা নিচু করে শাস্তির আদেশ শুনলেন এবং আস্তে আস্তে মাটিতে পা ঠুকে ফিসফিস করে বললেন, তবুও পৃথিবী ঘুরবে। বাংলাদেশে প্রায়ই অসহিষ্ণু শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ প্রবণতার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলে কিছু নেই। সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলতে সোজা কথায় একজন নাগরিক রাষ্ট্রে কী রকম আচরণ করেন সেটি বোঝায়। দার্শনিক রুশো এ সম্পর্কে চমৎকার একটি বই লিখে গেছেন। আমরা দেখি পাশ্চাত্যের দেশগুলোর জনগণ তাদের এই আচরণের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা যখন আমাদের ওপর অত্যাচার-অবিচার চালাত তখন ইংল্যান্ডে কিন্তু ঠিকই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের নাগরিকদের আচরণ ছিল ভদ্র ও মার্জিত। সে জন্য সুভাষ চন্দ্র বোসের আত্মজীবনীতে তিনি লিখেছেন-যখন তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে যান, তখন সেখানকার পুলিশের ভূমিকা দেখে তিনি দারুণভাবে আশ্চর্যান্বিত হয়ে পড়েন। বিদ্রোহীরা কিংবা আন্দোলনকারীরা ইংল্যান্ডে পুলিশের ওপর নুড়ি পাথর ও ঢিল ছুড়লেও তারা অসম্ভব ধৈর্যের সঙ্গে তা মোকাবিলা করতেন এবং অযথা আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হতেন না। বাংলাদেশে যে এ রকম সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বিদ্যমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

প্রতিটি সরকারকে একটি জিনিস অবশ্যই মনে রাখতে হবে, পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মেরে পিটিয়ে মানুষের বিশ্বাস কিংবা কোনো দলের জনপ্রিয়তাকে কিছুতেই ঠেকানো সম্ভব নয়। ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে- ইউ ক্যান টেক দ্য বয় আউট অব দ্য ফার্ম। বাট ইউ ক্যান নট টেক দ্য ফার্ম আউট অব দ্য বয়। সরল বাংলায় যার মর্মার্থ হলো-তুমি একটি ছেলেকে একটি খামার হতে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে পার কিন্তু ছেলেটির হৃদয় থেকে সেই খামারটির স্মৃতি তুমি কিছুতেই মুছে দিতে পারবে না। প্রতিটি সরকারকে আরেকটি বিষয় বেশ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। ইতিহাসের কিন্তু সর্বদাই পুনরাবৃত্তি ঘটে। সেটি উপলব্ধি করার জন্য ইতিহাসবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু ইতিহাসের ওপর একটু চোখ বুলালেই সেটি টের পাওয়া যায়। তার একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

৬ জুলাই, ১৭৫৭ সাল। ভাগীরথী নদীর বুকে ঢেউয়ের নাচ। সেই ঢেউয়ের তালে তালে নেচে উঠছে নৌকা। একটি-দুটি, কিংবা দশটি-বিশটি নয়। শয়ে শয়ে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রায় দুইশ নৌকা। শুধু নদীতে নৌকাই নয়, জলের সেই নৌকাগুলোকে পাহারা দিয়ে সঙ্গে ডাঙায়ও চলছে সৈন্য-সামন্তের বিরাট কাফেলা, ফ্লাগ উড়িয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে। কী আছে নৌকায়? নৌকায় আছে লুটের মাল। লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদের লুটের মাল নৌকা বোঝাই করে নিয়ে চলেছেন কলকাতায়। পথের দুই ধারে আমজনতার ঢল। তারা বিস্ফারিত নেত্রে দেখছে চলমান দৃশ্য।  তার মধ্যে রয়েছে চুঁচড়া চন্দননগরের ডাচ আর ফরাসিরাও। তাদের চোখের সামনে দৃশ্যপটের মতো ভেসে ওঠে এক বছর আগেকার একটি দৃশ্য।  ২০ জুন, ১৭৫৬, নবাব সিরাজ-উদ্দৌলা ইংরেজদের হটিয়ে কলকাতা জয় করে এমনি করেই বুক ফুলিয়ে বাজনা বাজিয়ে হেঁটে গিয়েছিলেন মুর্শিদাবাদের দিকে।  ইতিহাসের চাকা যেন এখন উল্টো দিকে ঘুরছে।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা