শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

বাংলা ভাষার দৈনন্দিন কথোপকথন ও লেখালেখির অধিকাংশ শব্দেরই বুৎপত্তিগত একটি ইতিহাস থাকে। দু-একটি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। আমরা অতিথি আপ্যায়নে পোলাও খাবারটি প্রায়ই পরিবেশন করে থাকি। এ শব্দটির বুৎপত্তি হয়েছে পলান্ডু শব্দ থেকে। যার অর্থ পিঁয়াজ। অর্থাৎ পিঁয়াজেরই আরেকটি নাম পলান্ডু।  আমাদের পোলাও খাবারের ইতিহাস ২ হাজার বছরেরও অধিক। প্রাচীনকালে প্রচুর পরিমাণে পিঁয়াজ সহযোগে এ খাবারটি রান্না করা হতো বলে কালক্রমে এটির নাম হয়ে গেছে পোলাও। অন্যদিকে সতেরো শ ও আঠারো শ শতকের দিকে একটি শ্রেণির উদ্ভব হয়। যারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে হাঁক দিত-দুধ চাই? দই চাই? কিংবা ঘি চাই? ইত্যাদি বলে। সেই সময় বাংলার লোকজন তাদের বলত ঘোষক। সেই থেকে সনাতন ধর্মের এই শ্রেণির লোকজনের পদবি হয়ে গেল ঘোষ হিসেবে। অদ্যাবধি ঘোষরাই বাংলাদেশে সর্বোৎকৃষ্ট দই, মিষ্টি কিংবা ঘি তৈরি করেন। এরকম শত সহস্র শব্দের রয়েছে বুৎপত্তিগত সুন্দর ও চমৎকৃত ইতিহাস। শুধু শব্দের এই বুৎপত্তিমূলক ইতিহাস নিয়েই পুরোদস্তুর একটি গ্রন্থ তৈরি করা যেতে পারে। সে যাক। দুঃশাসন শব্দটিরও ঠিক তেমনি রয়েছে বুৎপত্তিগত একটি মজার ইতিহাস। একটু গোড়া থেকে শুরু না করলে শৌখিন পাঠকদের মন ও চিত্ত যে পরিশ্রুত হবে না এ বিষয়ে আমি অনেকটাই নিশ্চিত। আমরা অনেকেই জানি দুঃশাসন চরিত্রটি সনাতন ধর্মের মহাশাস্ত্র মহাভারতের একটি অন্যতম প্রধান চরিত্র। হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্র ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর। ধৃতরাষ্ট্রের ছিল একশত পুত্র ও একটি কন্যা। তাদের মধ্যে অন্যতম দুর্যোধন, দুঃশাসন ও দুঃশল্যা ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্বোধন করা হতো কৌরব বলে। আর পাণ্ডুর ছিল পাঁচ পুত্র। যুধিষ্টির, ভীম, অর্জুন, নকুল ও সহদেব। পাণ্ডুর ছেলে বলে এদের বলা হতো পাণ্ডব কিংবা পঞ্চপাণ্ডব। মহাভারতের সমস্ত হাঙ্গামা-হুজ্জত কিংবা ঝায়-ঝামেলাই হচ্ছে এই কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে। কে হবে হস্তিনাপুরের রাজা? যদিও বিখ্যাত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হস্তিনাপুরের মসনদ নিয়ে নয় বরং কৌরবদের, পাণ্ডবের প্রতি হিংসা, দ্বেষ ও নানা রকম অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে। অতঃপর সেই যুদ্ধে অত্যাচারী, অন্যায়কারী ও উৎপীড়ক কৌরব বংশ আমূলে বিনাশ হয়েছিল। এই হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা হওয়া নিয়ে কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে দ্বন্দ্ব যখন প্রকট আকার ধারণ করল, বিচিত্রবীর্যের অন্ধ জ্যেষ্ঠপুত্র ধৃতরাষ্ট্র তাদের সমস্ত রাজ্যটি দুই ভাগ করে হস্তিনাপুরটি নিজপুত্র দুর্যোধনকে দিয়ে পাণ্ডবদের অধঃরাজ্যরূপে খাণ্ডবপ্রস্থ দান করলেন। পাণ্ডবরা সেই বনভূমি উৎপাটন করে সেই স্থলে ইন্দ্রপ্রস্থ নামে নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেই সঙ্গে নানা দেশ জয় করে রাজ্যের ব্যাপক শ্রীবৃদ্ধি সাধন করলেন। পাণ্ডবদের এহেন বিপুল সুখ ঐশ্বর্য দেখে দুর্যোধন নিদারুণ ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে মাতুল শকুনির পরামর্শে পাণ্ডবদের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা যুধিষ্টিরকে দ্যুতক্রীড়ায় (পাশা খেলা) আহ্বান করলেন। শকুনির ষড়যন্ত্রে সেই পাশা খেলায় দুর্যোধন পাণ্ডবদের সমস্ত রাজ্য ও দ্রৌপদীকে জয় করে নেন। শকুনি মামাই ছিলেন কৌরব বংশকুলের মধ্যে সবচেয়ে চতুর ও ধুরন্ধর। দুর্যোধন জয়ে উৎফুল্ল হয়ে দ্রৌপদীকে সভাস্থলে উপস্থিত হতে আদেশ করেন। দ্রৌপদী সেখানে আসতে অস্বীকৃত হলে দুঃশাসন দ্রৌপদীর চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে সেখানে নিয়ে আসেন। পাণ্ডবদের রানিকে কী অন্তপুর থেকে সভায় এভাবে আনা যায়? অনেকে লজ্জায় মুখ নিচু করে রইলেন। আর দুর্যোধনের দল হই হই করে বলতে লাগল, ‘রানি কোথায়? জুয়ায় হেরে দ্রৌপদী তো এখন দাসী।’ পাণ্ডবরা এখন দাস। অতঃপর তাদের রাজপোশাক ছেড়ে দাসের পোশাক পরতে হলো। সাধারণ আইন কিংবা নিয়ম হচ্ছে, যে কোনো একজন স্ত্রীলোক সে তার সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য অন্তপুরে গিয়ে পোশাক-পরিচ্ছেদ পরিবর্তন করবেন। আর সে জন্য দ্রৌপদীরও পোশাক বদলানোর জন্য অন্তপুরে যাওয়া দরকার। কিন্তু দুঃশাসন সেই নিয়ম-কানুন কিংবা প্রথার কোনো তোয়াক্কাই করলেন না। বরং তিনি নিজের হাতে দ্রৌপদীর ঘাগড়া ও কাঁচুলি টেনে টেনে খুলে ফেলতে লাগলেন। ঠিক তখনই একটা অলৌকিক ব্যাপার হলো। ‘ধর্ম’ নামে এক দেবতা নানা রকম পোশাকে দ্রৌপদীর শরীর ঢেকে দিতে লাগলেন। দুঃশাসনই এক সময় ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লেন ভূমিতে। দেবতা ‘ধর্মের’ এই সুকর্মের জন্য আজও ধর্ম শব্দটি একটি গুণবাচক শব্দ হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। যারা নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত হয়, তাদের আমরা বলি ‘তার ধর্ম নেই’। ঠিক সেভাবে বাংলা ভাষায় দুঃশাসন শব্দটিও কৌরব বংশের দুর্যোধনের কনিষ্ঠ ভ্রাতা দুঃশাসন থেকে অনুসৃত। কারণ তিনি প্রচলিত নিয়ম প্রথা ভেঙে একজন রানিকে জনসম্মুখে বিবস্ত্র করতে চেয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশের বর্তমান শাসন ও গণতন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। নব্বইয়ের পর গণতন্ত্র নামক আলোকবর্তিকাটির একটি আভাস পাওয়া গেলেও তা ধরে রাখা যায়নি। অনেকের মতে, গণতন্ত্র এখন যেন উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। গণতন্ত্রের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে এটি একটি বিমূর্ত বিষয়। যেভাবে একটি সুসজ্জিত ইমারত সৌধ কিংবা হর্ম্যকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু গণতন্ত্র বিমূর্ত হওয়ায় এটিকে সশরীরে দেখতে পাওয়া যায় না। এ জন্যই বোধকরি বর্তমান সরকার সব সময় দাবি করে আসছে ‘কোথায় গণতন্ত্র নেই? তোমাদের চোখ নেই। তাই তোমরা গণতন্ত্র দেখতে পাচ্ছ না!’ সন্দেহ নেই, এটি একটি মর্মান্তিক উক্তি। গণতন্ত্রের যে কী হাল সেটা দেশের জনগণ আজ খুব হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। এটি কারও অজানা নয় যে, গণতন্ত্রের কিছু পূর্বশর্ত থাকে। সেসব শর্তের প্রথম সারির কয়েকটি শর্ত হচ্ছে সুশাসন, বাকস্বাধীনতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, মানবাধিকার উন্নয়ন ইত্যাদি। ইংল্যান্ডে লেখাপড়াকালীন আইনের শাসন নিয়ে একজন বিজ্ঞ প্রফেসরের কাছ থেকে একটি কথা শুনেছিলাম, উক্তিটি এরকম ‘জাস্টিস নট অনলি মাস্ট বি এস্টাব্লিশড বাট অল সো ইট হ্যাজ বিন সিন।’ অর্থাৎ ন্যায়বিচার শুধু প্রতিষ্ঠা হয়েছে বললেই যথেষ্ট হবে না। এটি সাধারণ মানুষের কাছে দৃশ্যমানও হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন, দেশের মানুষ কি এটি বিশ্বাস করে যে, দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান? আগামীতে যখন ইতিহাস লেখা হবে, তখন কী লেখা হবে? আমি ইতিহাসের একজন নিবিষ্ট পাঠক হিসেবে আশঙ্কা করছি এমন এক দিন আসবে যখন আমাদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পেতে হবে। সুশীল সমাজের হাতে গোনা দু-একজন সদস্যসহ সরকারের কিছু কর্তাব্যক্তির মুখে ইদানীংকালে কিছু অভিনব ভোল ফুটেছে। দেশে যেহেতু উন্নয়ন হচ্ছে সেহেতু গণতন্ত্রের আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জনগণের কাছে উন্নয়ন বিষয়টি নিতান্তই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। তা ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ঘাঁটলেই চোখে পড়বে পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকৃষ্ট শহর হচ্ছে ঢাকা আর সেটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়েছে বেশ ফলাও করে। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন লিখেছেন, ফরাসি ভাষায় ‘হোম’ শব্দটির নাকি কোনো সঠিক প্রতিশব্দ নেই। আর সেটি হওয়াও বোধকরি ঠিক নয়। কারণ একটি আশ্রয়ের বিকল্প অন্য কী হতে পারে? ঠিক গণতন্ত্রেরও কোনো প্রতিশব্দ নেই। কারণ গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হচ্ছে অধিকতর গণতন্ত্র। বেশ কয়েক দিন আগে একটি টকশো অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সঞ্চালক গোলাম মুর্তজা অনুষ্ঠানের এক অতিথিকে জিজ্ঞাসা করলেন-গণতন্ত্রের এমন বেহাল অবস্থা জেনে-বুঝেও সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কেন এমন মিথ্যাচার করছেন? উপস্থিত সেই অতিথি গোঁজামিলে কী উত্তর দিয়েছিলেন সেটি আজ আর আমার মনে নেই, তবে এর একটি তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর খুঁজে পাওয়া যেতে পারে নোবেলজয়ী বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক বার্ট্রান্ড রাসেলের ‘কর্তৃত্ব ও ব্যক্তিসত্তা’ নামের বইটিতে। সেখানে তিনি লিখেছেন, গণতান্ত্রিক সাম্যের কাছে যে কয়েকটি জিনিসের অনাবশ্যকভাবে বলিপ্রদত্ত হওয়ার বিপদ রয়েছে, সম্ভবত তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আত্মসম্মান। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সেই স্বৈরশাসকের যে কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার সহযোগী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও রাজ্যের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা মারাত্মকভাবে আত্মসম্মানহীন হয়ে পড়েন। তারা মনে মনে ভাবতে থাকেন যেহেতু তারা এই গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার সুবিধাভোগী, সেহেতু তাদের জি হুজুর, জি হুজুর করা ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। বার্ট্রান্ড রাসেল তার ওই বইটিতে আরও বলেছেন, স্বৈরতন্ত্রের চরম বিদ্রোহমূলক বৈশিষ্ট্যের একটি হলো অবিচারের শিকারদের তারা এমনভাবে চালনা করে, যাতে তারা তাদেরই তোষামোদ করে, যারা তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন ও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। এ বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। যেমন- রোম সম্রাটদের শাসনামলে রোমের গ্লাডিয়েটররা সম্রাটদের দেখামাত্রই তাদের উদ্দেশে সেলাম ঠুকত। অথচ সম্রাটরা তাদের নিজেদের বিনোদনের জন্য গ্লাডিয়েটরদের প্রায় অর্ধাংশকেই বলি দিত। অন্যদিকে রাশিয়ার জার নিকোলাসের সময় বিখ্যাত সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়ভস্কি যখন সাইবেরিয়ার জেলখানায় বন্দি, তখনো তিনি জেলখানার বন্দিশিবিরের কর্তাব্যক্তিদের কাছে নিকোলাসের শুভকামনার ভান করতেন। আরেকটি বিশেষ দৃষ্টান্ত এ মুহূর্তে আমার মাথায় আসছে। সেটি হলো বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, কোপার্নিকাসের মতবাদকে সমর্থন করে ১৬১৬ সালে একটি বই লিখেছিলেন যে, আসলে সূর্য নয়, পৃথিবীই ঘোরে। বাইবেলের বিরুদ্ধে কথা বলায় যখন তার বিচার শুরু হলো তখন তিনি এ কথাগুলো লেখার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বললেন, যদিও এগুলো তিনি লিখেছেন বটে। কিন্তু তিনি এসব কথা মানেন না কিংবা বিশ্বাসও করেন না। বিচার শেষে গ্যালিলিওকে যখন শাস্তি প্রদান করা হলো তখন তিনি মাথা নিচু করে শাস্তির আদেশ শুনলেন এবং আস্তে আস্তে মাটিতে পা ঠুকে ফিসফিস করে বললেন, তবুও পৃথিবী ঘুরবে। বাংলাদেশে প্রায়ই অসহিষ্ণু শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ প্রবণতার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলে কিছু নেই। সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলতে সোজা কথায় একজন নাগরিক রাষ্ট্রে কী রকম আচরণ করেন সেটি বোঝায়। দার্শনিক রুশো এ সম্পর্কে চমৎকার একটি বই লিখে গেছেন। আমরা দেখি পাশ্চাত্যের দেশগুলোর জনগণ তাদের এই আচরণের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা যখন আমাদের ওপর অত্যাচার-অবিচার চালাত তখন ইংল্যান্ডে কিন্তু ঠিকই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের নাগরিকদের আচরণ ছিল ভদ্র ও মার্জিত। সে জন্য সুভাষ চন্দ্র বোসের আত্মজীবনীতে তিনি লিখেছেন-যখন তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে যান, তখন সেখানকার পুলিশের ভূমিকা দেখে তিনি দারুণভাবে আশ্চর্যান্বিত হয়ে পড়েন। বিদ্রোহীরা কিংবা আন্দোলনকারীরা ইংল্যান্ডে পুলিশের ওপর নুড়ি পাথর ও ঢিল ছুড়লেও তারা অসম্ভব ধৈর্যের সঙ্গে তা মোকাবিলা করতেন এবং অযথা আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হতেন না। বাংলাদেশে যে এ রকম সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বিদ্যমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

প্রতিটি সরকারকে একটি জিনিস অবশ্যই মনে রাখতে হবে, পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মেরে পিটিয়ে মানুষের বিশ্বাস কিংবা কোনো দলের জনপ্রিয়তাকে কিছুতেই ঠেকানো সম্ভব নয়। ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে- ইউ ক্যান টেক দ্য বয় আউট অব দ্য ফার্ম। বাট ইউ ক্যান নট টেক দ্য ফার্ম আউট অব দ্য বয়। সরল বাংলায় যার মর্মার্থ হলো-তুমি একটি ছেলেকে একটি খামার হতে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে পার কিন্তু ছেলেটির হৃদয় থেকে সেই খামারটির স্মৃতি তুমি কিছুতেই মুছে দিতে পারবে না। প্রতিটি সরকারকে আরেকটি বিষয় বেশ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। ইতিহাসের কিন্তু সর্বদাই পুনরাবৃত্তি ঘটে। সেটি উপলব্ধি করার জন্য ইতিহাসবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু ইতিহাসের ওপর একটু চোখ বুলালেই সেটি টের পাওয়া যায়। তার একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

৬ জুলাই, ১৭৫৭ সাল। ভাগীরথী নদীর বুকে ঢেউয়ের নাচ। সেই ঢেউয়ের তালে তালে নেচে উঠছে নৌকা। একটি-দুটি, কিংবা দশটি-বিশটি নয়। শয়ে শয়ে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রায় দুইশ নৌকা। শুধু নদীতে নৌকাই নয়, জলের সেই নৌকাগুলোকে পাহারা দিয়ে সঙ্গে ডাঙায়ও চলছে সৈন্য-সামন্তের বিরাট কাফেলা, ফ্লাগ উড়িয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে। কী আছে নৌকায়? নৌকায় আছে লুটের মাল। লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদের লুটের মাল নৌকা বোঝাই করে নিয়ে চলেছেন কলকাতায়। পথের দুই ধারে আমজনতার ঢল। তারা বিস্ফারিত নেত্রে দেখছে চলমান দৃশ্য।  তার মধ্যে রয়েছে চুঁচড়া চন্দননগরের ডাচ আর ফরাসিরাও। তাদের চোখের সামনে দৃশ্যপটের মতো ভেসে ওঠে এক বছর আগেকার একটি দৃশ্য।  ২০ জুন, ১৭৫৬, নবাব সিরাজ-উদ্দৌলা ইংরেজদের হটিয়ে কলকাতা জয় করে এমনি করেই বুক ফুলিয়ে বাজনা বাজিয়ে হেঁটে গিয়েছিলেন মুর্শিদাবাদের দিকে।  ইতিহাসের চাকা যেন এখন উল্টো দিকে ঘুরছে।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা