শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

বাংলা ভাষার দৈনন্দিন কথোপকথন ও লেখালেখির অধিকাংশ শব্দেরই বুৎপত্তিগত একটি ইতিহাস থাকে। দু-একটি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। আমরা অতিথি আপ্যায়নে পোলাও খাবারটি প্রায়ই পরিবেশন করে থাকি। এ শব্দটির বুৎপত্তি হয়েছে পলান্ডু শব্দ থেকে। যার অর্থ পিঁয়াজ। অর্থাৎ পিঁয়াজেরই আরেকটি নাম পলান্ডু।  আমাদের পোলাও খাবারের ইতিহাস ২ হাজার বছরেরও অধিক। প্রাচীনকালে প্রচুর পরিমাণে পিঁয়াজ সহযোগে এ খাবারটি রান্না করা হতো বলে কালক্রমে এটির নাম হয়ে গেছে পোলাও। অন্যদিকে সতেরো শ ও আঠারো শ শতকের দিকে একটি শ্রেণির উদ্ভব হয়। যারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে হাঁক দিত-দুধ চাই? দই চাই? কিংবা ঘি চাই? ইত্যাদি বলে। সেই সময় বাংলার লোকজন তাদের বলত ঘোষক। সেই থেকে সনাতন ধর্মের এই শ্রেণির লোকজনের পদবি হয়ে গেল ঘোষ হিসেবে। অদ্যাবধি ঘোষরাই বাংলাদেশে সর্বোৎকৃষ্ট দই, মিষ্টি কিংবা ঘি তৈরি করেন। এরকম শত সহস্র শব্দের রয়েছে বুৎপত্তিগত সুন্দর ও চমৎকৃত ইতিহাস। শুধু শব্দের এই বুৎপত্তিমূলক ইতিহাস নিয়েই পুরোদস্তুর একটি গ্রন্থ তৈরি করা যেতে পারে। সে যাক। দুঃশাসন শব্দটিরও ঠিক তেমনি রয়েছে বুৎপত্তিগত একটি মজার ইতিহাস। একটু গোড়া থেকে শুরু না করলে শৌখিন পাঠকদের মন ও চিত্ত যে পরিশ্রুত হবে না এ বিষয়ে আমি অনেকটাই নিশ্চিত। আমরা অনেকেই জানি দুঃশাসন চরিত্রটি সনাতন ধর্মের মহাশাস্ত্র মহাভারতের একটি অন্যতম প্রধান চরিত্র। হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্র ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর। ধৃতরাষ্ট্রের ছিল একশত পুত্র ও একটি কন্যা। তাদের মধ্যে অন্যতম দুর্যোধন, দুঃশাসন ও দুঃশল্যা ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্বোধন করা হতো কৌরব বলে। আর পাণ্ডুর ছিল পাঁচ পুত্র। যুধিষ্টির, ভীম, অর্জুন, নকুল ও সহদেব। পাণ্ডুর ছেলে বলে এদের বলা হতো পাণ্ডব কিংবা পঞ্চপাণ্ডব। মহাভারতের সমস্ত হাঙ্গামা-হুজ্জত কিংবা ঝায়-ঝামেলাই হচ্ছে এই কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে। কে হবে হস্তিনাপুরের রাজা? যদিও বিখ্যাত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হস্তিনাপুরের মসনদ নিয়ে নয় বরং কৌরবদের, পাণ্ডবের প্রতি হিংসা, দ্বেষ ও নানা রকম অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে। অতঃপর সেই যুদ্ধে অত্যাচারী, অন্যায়কারী ও উৎপীড়ক কৌরব বংশ আমূলে বিনাশ হয়েছিল। এই হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা হওয়া নিয়ে কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে দ্বন্দ্ব যখন প্রকট আকার ধারণ করল, বিচিত্রবীর্যের অন্ধ জ্যেষ্ঠপুত্র ধৃতরাষ্ট্র তাদের সমস্ত রাজ্যটি দুই ভাগ করে হস্তিনাপুরটি নিজপুত্র দুর্যোধনকে দিয়ে পাণ্ডবদের অধঃরাজ্যরূপে খাণ্ডবপ্রস্থ দান করলেন। পাণ্ডবরা সেই বনভূমি উৎপাটন করে সেই স্থলে ইন্দ্রপ্রস্থ নামে নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেই সঙ্গে নানা দেশ জয় করে রাজ্যের ব্যাপক শ্রীবৃদ্ধি সাধন করলেন। পাণ্ডবদের এহেন বিপুল সুখ ঐশ্বর্য দেখে দুর্যোধন নিদারুণ ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে মাতুল শকুনির পরামর্শে পাণ্ডবদের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা যুধিষ্টিরকে দ্যুতক্রীড়ায় (পাশা খেলা) আহ্বান করলেন। শকুনির ষড়যন্ত্রে সেই পাশা খেলায় দুর্যোধন পাণ্ডবদের সমস্ত রাজ্য ও দ্রৌপদীকে জয় করে নেন। শকুনি মামাই ছিলেন কৌরব বংশকুলের মধ্যে সবচেয়ে চতুর ও ধুরন্ধর। দুর্যোধন জয়ে উৎফুল্ল হয়ে দ্রৌপদীকে সভাস্থলে উপস্থিত হতে আদেশ করেন। দ্রৌপদী সেখানে আসতে অস্বীকৃত হলে দুঃশাসন দ্রৌপদীর চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে সেখানে নিয়ে আসেন। পাণ্ডবদের রানিকে কী অন্তপুর থেকে সভায় এভাবে আনা যায়? অনেকে লজ্জায় মুখ নিচু করে রইলেন। আর দুর্যোধনের দল হই হই করে বলতে লাগল, ‘রানি কোথায়? জুয়ায় হেরে দ্রৌপদী তো এখন দাসী।’ পাণ্ডবরা এখন দাস। অতঃপর তাদের রাজপোশাক ছেড়ে দাসের পোশাক পরতে হলো। সাধারণ আইন কিংবা নিয়ম হচ্ছে, যে কোনো একজন স্ত্রীলোক সে তার সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য অন্তপুরে গিয়ে পোশাক-পরিচ্ছেদ পরিবর্তন করবেন। আর সে জন্য দ্রৌপদীরও পোশাক বদলানোর জন্য অন্তপুরে যাওয়া দরকার। কিন্তু দুঃশাসন সেই নিয়ম-কানুন কিংবা প্রথার কোনো তোয়াক্কাই করলেন না। বরং তিনি নিজের হাতে দ্রৌপদীর ঘাগড়া ও কাঁচুলি টেনে টেনে খুলে ফেলতে লাগলেন। ঠিক তখনই একটা অলৌকিক ব্যাপার হলো। ‘ধর্ম’ নামে এক দেবতা নানা রকম পোশাকে দ্রৌপদীর শরীর ঢেকে দিতে লাগলেন। দুঃশাসনই এক সময় ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লেন ভূমিতে। দেবতা ‘ধর্মের’ এই সুকর্মের জন্য আজও ধর্ম শব্দটি একটি গুণবাচক শব্দ হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। যারা নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত হয়, তাদের আমরা বলি ‘তার ধর্ম নেই’। ঠিক সেভাবে বাংলা ভাষায় দুঃশাসন শব্দটিও কৌরব বংশের দুর্যোধনের কনিষ্ঠ ভ্রাতা দুঃশাসন থেকে অনুসৃত। কারণ তিনি প্রচলিত নিয়ম প্রথা ভেঙে একজন রানিকে জনসম্মুখে বিবস্ত্র করতে চেয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশের বর্তমান শাসন ও গণতন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। নব্বইয়ের পর গণতন্ত্র নামক আলোকবর্তিকাটির একটি আভাস পাওয়া গেলেও তা ধরে রাখা যায়নি। অনেকের মতে, গণতন্ত্র এখন যেন উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। গণতন্ত্রের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে এটি একটি বিমূর্ত বিষয়। যেভাবে একটি সুসজ্জিত ইমারত সৌধ কিংবা হর্ম্যকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু গণতন্ত্র বিমূর্ত হওয়ায় এটিকে সশরীরে দেখতে পাওয়া যায় না। এ জন্যই বোধকরি বর্তমান সরকার সব সময় দাবি করে আসছে ‘কোথায় গণতন্ত্র নেই? তোমাদের চোখ নেই। তাই তোমরা গণতন্ত্র দেখতে পাচ্ছ না!’ সন্দেহ নেই, এটি একটি মর্মান্তিক উক্তি। গণতন্ত্রের যে কী হাল সেটা দেশের জনগণ আজ খুব হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। এটি কারও অজানা নয় যে, গণতন্ত্রের কিছু পূর্বশর্ত থাকে। সেসব শর্তের প্রথম সারির কয়েকটি শর্ত হচ্ছে সুশাসন, বাকস্বাধীনতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, মানবাধিকার উন্নয়ন ইত্যাদি। ইংল্যান্ডে লেখাপড়াকালীন আইনের শাসন নিয়ে একজন বিজ্ঞ প্রফেসরের কাছ থেকে একটি কথা শুনেছিলাম, উক্তিটি এরকম ‘জাস্টিস নট অনলি মাস্ট বি এস্টাব্লিশড বাট অল সো ইট হ্যাজ বিন সিন।’ অর্থাৎ ন্যায়বিচার শুধু প্রতিষ্ঠা হয়েছে বললেই যথেষ্ট হবে না। এটি সাধারণ মানুষের কাছে দৃশ্যমানও হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন, দেশের মানুষ কি এটি বিশ্বাস করে যে, দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান? আগামীতে যখন ইতিহাস লেখা হবে, তখন কী লেখা হবে? আমি ইতিহাসের একজন নিবিষ্ট পাঠক হিসেবে আশঙ্কা করছি এমন এক দিন আসবে যখন আমাদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পেতে হবে। সুশীল সমাজের হাতে গোনা দু-একজন সদস্যসহ সরকারের কিছু কর্তাব্যক্তির মুখে ইদানীংকালে কিছু অভিনব ভোল ফুটেছে। দেশে যেহেতু উন্নয়ন হচ্ছে সেহেতু গণতন্ত্রের আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জনগণের কাছে উন্নয়ন বিষয়টি নিতান্তই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। তা ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ঘাঁটলেই চোখে পড়বে পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকৃষ্ট শহর হচ্ছে ঢাকা আর সেটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়েছে বেশ ফলাও করে। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন লিখেছেন, ফরাসি ভাষায় ‘হোম’ শব্দটির নাকি কোনো সঠিক প্রতিশব্দ নেই। আর সেটি হওয়াও বোধকরি ঠিক নয়। কারণ একটি আশ্রয়ের বিকল্প অন্য কী হতে পারে? ঠিক গণতন্ত্রেরও কোনো প্রতিশব্দ নেই। কারণ গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হচ্ছে অধিকতর গণতন্ত্র। বেশ কয়েক দিন আগে একটি টকশো অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সঞ্চালক গোলাম মুর্তজা অনুষ্ঠানের এক অতিথিকে জিজ্ঞাসা করলেন-গণতন্ত্রের এমন বেহাল অবস্থা জেনে-বুঝেও সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কেন এমন মিথ্যাচার করছেন? উপস্থিত সেই অতিথি গোঁজামিলে কী উত্তর দিয়েছিলেন সেটি আজ আর আমার মনে নেই, তবে এর একটি তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর খুঁজে পাওয়া যেতে পারে নোবেলজয়ী বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক বার্ট্রান্ড রাসেলের ‘কর্তৃত্ব ও ব্যক্তিসত্তা’ নামের বইটিতে। সেখানে তিনি লিখেছেন, গণতান্ত্রিক সাম্যের কাছে যে কয়েকটি জিনিসের অনাবশ্যকভাবে বলিপ্রদত্ত হওয়ার বিপদ রয়েছে, সম্ভবত তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আত্মসম্মান। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সেই স্বৈরশাসকের যে কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার সহযোগী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও রাজ্যের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা মারাত্মকভাবে আত্মসম্মানহীন হয়ে পড়েন। তারা মনে মনে ভাবতে থাকেন যেহেতু তারা এই গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার সুবিধাভোগী, সেহেতু তাদের জি হুজুর, জি হুজুর করা ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। বার্ট্রান্ড রাসেল তার ওই বইটিতে আরও বলেছেন, স্বৈরতন্ত্রের চরম বিদ্রোহমূলক বৈশিষ্ট্যের একটি হলো অবিচারের শিকারদের তারা এমনভাবে চালনা করে, যাতে তারা তাদেরই তোষামোদ করে, যারা তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন ও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। এ বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। যেমন- রোম সম্রাটদের শাসনামলে রোমের গ্লাডিয়েটররা সম্রাটদের দেখামাত্রই তাদের উদ্দেশে সেলাম ঠুকত। অথচ সম্রাটরা তাদের নিজেদের বিনোদনের জন্য গ্লাডিয়েটরদের প্রায় অর্ধাংশকেই বলি দিত। অন্যদিকে রাশিয়ার জার নিকোলাসের সময় বিখ্যাত সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়ভস্কি যখন সাইবেরিয়ার জেলখানায় বন্দি, তখনো তিনি জেলখানার বন্দিশিবিরের কর্তাব্যক্তিদের কাছে নিকোলাসের শুভকামনার ভান করতেন। আরেকটি বিশেষ দৃষ্টান্ত এ মুহূর্তে আমার মাথায় আসছে। সেটি হলো বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, কোপার্নিকাসের মতবাদকে সমর্থন করে ১৬১৬ সালে একটি বই লিখেছিলেন যে, আসলে সূর্য নয়, পৃথিবীই ঘোরে। বাইবেলের বিরুদ্ধে কথা বলায় যখন তার বিচার শুরু হলো তখন তিনি এ কথাগুলো লেখার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বললেন, যদিও এগুলো তিনি লিখেছেন বটে। কিন্তু তিনি এসব কথা মানেন না কিংবা বিশ্বাসও করেন না। বিচার শেষে গ্যালিলিওকে যখন শাস্তি প্রদান করা হলো তখন তিনি মাথা নিচু করে শাস্তির আদেশ শুনলেন এবং আস্তে আস্তে মাটিতে পা ঠুকে ফিসফিস করে বললেন, তবুও পৃথিবী ঘুরবে। বাংলাদেশে প্রায়ই অসহিষ্ণু শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ প্রবণতার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলে কিছু নেই। সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলতে সোজা কথায় একজন নাগরিক রাষ্ট্রে কী রকম আচরণ করেন সেটি বোঝায়। দার্শনিক রুশো এ সম্পর্কে চমৎকার একটি বই লিখে গেছেন। আমরা দেখি পাশ্চাত্যের দেশগুলোর জনগণ তাদের এই আচরণের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা যখন আমাদের ওপর অত্যাচার-অবিচার চালাত তখন ইংল্যান্ডে কিন্তু ঠিকই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের নাগরিকদের আচরণ ছিল ভদ্র ও মার্জিত। সে জন্য সুভাষ চন্দ্র বোসের আত্মজীবনীতে তিনি লিখেছেন-যখন তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে যান, তখন সেখানকার পুলিশের ভূমিকা দেখে তিনি দারুণভাবে আশ্চর্যান্বিত হয়ে পড়েন। বিদ্রোহীরা কিংবা আন্দোলনকারীরা ইংল্যান্ডে পুলিশের ওপর নুড়ি পাথর ও ঢিল ছুড়লেও তারা অসম্ভব ধৈর্যের সঙ্গে তা মোকাবিলা করতেন এবং অযথা আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হতেন না। বাংলাদেশে যে এ রকম সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বিদ্যমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

প্রতিটি সরকারকে একটি জিনিস অবশ্যই মনে রাখতে হবে, পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মেরে পিটিয়ে মানুষের বিশ্বাস কিংবা কোনো দলের জনপ্রিয়তাকে কিছুতেই ঠেকানো সম্ভব নয়। ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে- ইউ ক্যান টেক দ্য বয় আউট অব দ্য ফার্ম। বাট ইউ ক্যান নট টেক দ্য ফার্ম আউট অব দ্য বয়। সরল বাংলায় যার মর্মার্থ হলো-তুমি একটি ছেলেকে একটি খামার হতে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে পার কিন্তু ছেলেটির হৃদয় থেকে সেই খামারটির স্মৃতি তুমি কিছুতেই মুছে দিতে পারবে না। প্রতিটি সরকারকে আরেকটি বিষয় বেশ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। ইতিহাসের কিন্তু সর্বদাই পুনরাবৃত্তি ঘটে। সেটি উপলব্ধি করার জন্য ইতিহাসবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু ইতিহাসের ওপর একটু চোখ বুলালেই সেটি টের পাওয়া যায়। তার একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

৬ জুলাই, ১৭৫৭ সাল। ভাগীরথী নদীর বুকে ঢেউয়ের নাচ। সেই ঢেউয়ের তালে তালে নেচে উঠছে নৌকা। একটি-দুটি, কিংবা দশটি-বিশটি নয়। শয়ে শয়ে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রায় দুইশ নৌকা। শুধু নদীতে নৌকাই নয়, জলের সেই নৌকাগুলোকে পাহারা দিয়ে সঙ্গে ডাঙায়ও চলছে সৈন্য-সামন্তের বিরাট কাফেলা, ফ্লাগ উড়িয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে। কী আছে নৌকায়? নৌকায় আছে লুটের মাল। লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদের লুটের মাল নৌকা বোঝাই করে নিয়ে চলেছেন কলকাতায়। পথের দুই ধারে আমজনতার ঢল। তারা বিস্ফারিত নেত্রে দেখছে চলমান দৃশ্য।  তার মধ্যে রয়েছে চুঁচড়া চন্দননগরের ডাচ আর ফরাসিরাও। তাদের চোখের সামনে দৃশ্যপটের মতো ভেসে ওঠে এক বছর আগেকার একটি দৃশ্য।  ২০ জুন, ১৭৫৬, নবাব সিরাজ-উদ্দৌলা ইংরেজদের হটিয়ে কলকাতা জয় করে এমনি করেই বুক ফুলিয়ে বাজনা বাজিয়ে হেঁটে গিয়েছিলেন মুর্শিদাবাদের দিকে।  ইতিহাসের চাকা যেন এখন উল্টো দিকে ঘুরছে।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন