শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

বাংলা ভাষার দৈনন্দিন কথোপকথন ও লেখালেখির অধিকাংশ শব্দেরই বুৎপত্তিগত একটি ইতিহাস থাকে। দু-একটি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। আমরা অতিথি আপ্যায়নে পোলাও খাবারটি প্রায়ই পরিবেশন করে থাকি। এ শব্দটির বুৎপত্তি হয়েছে পলান্ডু শব্দ থেকে। যার অর্থ পিঁয়াজ। অর্থাৎ পিঁয়াজেরই আরেকটি নাম পলান্ডু।  আমাদের পোলাও খাবারের ইতিহাস ২ হাজার বছরেরও অধিক। প্রাচীনকালে প্রচুর পরিমাণে পিঁয়াজ সহযোগে এ খাবারটি রান্না করা হতো বলে কালক্রমে এটির নাম হয়ে গেছে পোলাও। অন্যদিকে সতেরো শ ও আঠারো শ শতকের দিকে একটি শ্রেণির উদ্ভব হয়। যারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে হাঁক দিত-দুধ চাই? দই চাই? কিংবা ঘি চাই? ইত্যাদি বলে। সেই সময় বাংলার লোকজন তাদের বলত ঘোষক। সেই থেকে সনাতন ধর্মের এই শ্রেণির লোকজনের পদবি হয়ে গেল ঘোষ হিসেবে। অদ্যাবধি ঘোষরাই বাংলাদেশে সর্বোৎকৃষ্ট দই, মিষ্টি কিংবা ঘি তৈরি করেন। এরকম শত সহস্র শব্দের রয়েছে বুৎপত্তিগত সুন্দর ও চমৎকৃত ইতিহাস। শুধু শব্দের এই বুৎপত্তিমূলক ইতিহাস নিয়েই পুরোদস্তুর একটি গ্রন্থ তৈরি করা যেতে পারে। সে যাক। দুঃশাসন শব্দটিরও ঠিক তেমনি রয়েছে বুৎপত্তিগত একটি মজার ইতিহাস। একটু গোড়া থেকে শুরু না করলে শৌখিন পাঠকদের মন ও চিত্ত যে পরিশ্রুত হবে না এ বিষয়ে আমি অনেকটাই নিশ্চিত। আমরা অনেকেই জানি দুঃশাসন চরিত্রটি সনাতন ধর্মের মহাশাস্ত্র মহাভারতের একটি অন্যতম প্রধান চরিত্র। হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্র ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর। ধৃতরাষ্ট্রের ছিল একশত পুত্র ও একটি কন্যা। তাদের মধ্যে অন্যতম দুর্যোধন, দুঃশাসন ও দুঃশল্যা ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্বোধন করা হতো কৌরব বলে। আর পাণ্ডুর ছিল পাঁচ পুত্র। যুধিষ্টির, ভীম, অর্জুন, নকুল ও সহদেব। পাণ্ডুর ছেলে বলে এদের বলা হতো পাণ্ডব কিংবা পঞ্চপাণ্ডব। মহাভারতের সমস্ত হাঙ্গামা-হুজ্জত কিংবা ঝায়-ঝামেলাই হচ্ছে এই কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে। কে হবে হস্তিনাপুরের রাজা? যদিও বিখ্যাত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হস্তিনাপুরের মসনদ নিয়ে নয় বরং কৌরবদের, পাণ্ডবের প্রতি হিংসা, দ্বেষ ও নানা রকম অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে। অতঃপর সেই যুদ্ধে অত্যাচারী, অন্যায়কারী ও উৎপীড়ক কৌরব বংশ আমূলে বিনাশ হয়েছিল। এই হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা হওয়া নিয়ে কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে দ্বন্দ্ব যখন প্রকট আকার ধারণ করল, বিচিত্রবীর্যের অন্ধ জ্যেষ্ঠপুত্র ধৃতরাষ্ট্র তাদের সমস্ত রাজ্যটি দুই ভাগ করে হস্তিনাপুরটি নিজপুত্র দুর্যোধনকে দিয়ে পাণ্ডবদের অধঃরাজ্যরূপে খাণ্ডবপ্রস্থ দান করলেন। পাণ্ডবরা সেই বনভূমি উৎপাটন করে সেই স্থলে ইন্দ্রপ্রস্থ নামে নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেই সঙ্গে নানা দেশ জয় করে রাজ্যের ব্যাপক শ্রীবৃদ্ধি সাধন করলেন। পাণ্ডবদের এহেন বিপুল সুখ ঐশ্বর্য দেখে দুর্যোধন নিদারুণ ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে মাতুল শকুনির পরামর্শে পাণ্ডবদের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা যুধিষ্টিরকে দ্যুতক্রীড়ায় (পাশা খেলা) আহ্বান করলেন। শকুনির ষড়যন্ত্রে সেই পাশা খেলায় দুর্যোধন পাণ্ডবদের সমস্ত রাজ্য ও দ্রৌপদীকে জয় করে নেন। শকুনি মামাই ছিলেন কৌরব বংশকুলের মধ্যে সবচেয়ে চতুর ও ধুরন্ধর। দুর্যোধন জয়ে উৎফুল্ল হয়ে দ্রৌপদীকে সভাস্থলে উপস্থিত হতে আদেশ করেন। দ্রৌপদী সেখানে আসতে অস্বীকৃত হলে দুঃশাসন দ্রৌপদীর চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে সেখানে নিয়ে আসেন। পাণ্ডবদের রানিকে কী অন্তপুর থেকে সভায় এভাবে আনা যায়? অনেকে লজ্জায় মুখ নিচু করে রইলেন। আর দুর্যোধনের দল হই হই করে বলতে লাগল, ‘রানি কোথায়? জুয়ায় হেরে দ্রৌপদী তো এখন দাসী।’ পাণ্ডবরা এখন দাস। অতঃপর তাদের রাজপোশাক ছেড়ে দাসের পোশাক পরতে হলো। সাধারণ আইন কিংবা নিয়ম হচ্ছে, যে কোনো একজন স্ত্রীলোক সে তার সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য অন্তপুরে গিয়ে পোশাক-পরিচ্ছেদ পরিবর্তন করবেন। আর সে জন্য দ্রৌপদীরও পোশাক বদলানোর জন্য অন্তপুরে যাওয়া দরকার। কিন্তু দুঃশাসন সেই নিয়ম-কানুন কিংবা প্রথার কোনো তোয়াক্কাই করলেন না। বরং তিনি নিজের হাতে দ্রৌপদীর ঘাগড়া ও কাঁচুলি টেনে টেনে খুলে ফেলতে লাগলেন। ঠিক তখনই একটা অলৌকিক ব্যাপার হলো। ‘ধর্ম’ নামে এক দেবতা নানা রকম পোশাকে দ্রৌপদীর শরীর ঢেকে দিতে লাগলেন। দুঃশাসনই এক সময় ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লেন ভূমিতে। দেবতা ‘ধর্মের’ এই সুকর্মের জন্য আজও ধর্ম শব্দটি একটি গুণবাচক শব্দ হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। যারা নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত হয়, তাদের আমরা বলি ‘তার ধর্ম নেই’। ঠিক সেভাবে বাংলা ভাষায় দুঃশাসন শব্দটিও কৌরব বংশের দুর্যোধনের কনিষ্ঠ ভ্রাতা দুঃশাসন থেকে অনুসৃত। কারণ তিনি প্রচলিত নিয়ম প্রথা ভেঙে একজন রানিকে জনসম্মুখে বিবস্ত্র করতে চেয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশের বর্তমান শাসন ও গণতন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। নব্বইয়ের পর গণতন্ত্র নামক আলোকবর্তিকাটির একটি আভাস পাওয়া গেলেও তা ধরে রাখা যায়নি। অনেকের মতে, গণতন্ত্র এখন যেন উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। গণতন্ত্রের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে এটি একটি বিমূর্ত বিষয়। যেভাবে একটি সুসজ্জিত ইমারত সৌধ কিংবা হর্ম্যকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু গণতন্ত্র বিমূর্ত হওয়ায় এটিকে সশরীরে দেখতে পাওয়া যায় না। এ জন্যই বোধকরি বর্তমান সরকার সব সময় দাবি করে আসছে ‘কোথায় গণতন্ত্র নেই? তোমাদের চোখ নেই। তাই তোমরা গণতন্ত্র দেখতে পাচ্ছ না!’ সন্দেহ নেই, এটি একটি মর্মান্তিক উক্তি। গণতন্ত্রের যে কী হাল সেটা দেশের জনগণ আজ খুব হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। এটি কারও অজানা নয় যে, গণতন্ত্রের কিছু পূর্বশর্ত থাকে। সেসব শর্তের প্রথম সারির কয়েকটি শর্ত হচ্ছে সুশাসন, বাকস্বাধীনতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, মানবাধিকার উন্নয়ন ইত্যাদি। ইংল্যান্ডে লেখাপড়াকালীন আইনের শাসন নিয়ে একজন বিজ্ঞ প্রফেসরের কাছ থেকে একটি কথা শুনেছিলাম, উক্তিটি এরকম ‘জাস্টিস নট অনলি মাস্ট বি এস্টাব্লিশড বাট অল সো ইট হ্যাজ বিন সিন।’ অর্থাৎ ন্যায়বিচার শুধু প্রতিষ্ঠা হয়েছে বললেই যথেষ্ট হবে না। এটি সাধারণ মানুষের কাছে দৃশ্যমানও হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন, দেশের মানুষ কি এটি বিশ্বাস করে যে, দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান? আগামীতে যখন ইতিহাস লেখা হবে, তখন কী লেখা হবে? আমি ইতিহাসের একজন নিবিষ্ট পাঠক হিসেবে আশঙ্কা করছি এমন এক দিন আসবে যখন আমাদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পেতে হবে। সুশীল সমাজের হাতে গোনা দু-একজন সদস্যসহ সরকারের কিছু কর্তাব্যক্তির মুখে ইদানীংকালে কিছু অভিনব ভোল ফুটেছে। দেশে যেহেতু উন্নয়ন হচ্ছে সেহেতু গণতন্ত্রের আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জনগণের কাছে উন্নয়ন বিষয়টি নিতান্তই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। তা ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ঘাঁটলেই চোখে পড়বে পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকৃষ্ট শহর হচ্ছে ঢাকা আর সেটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়েছে বেশ ফলাও করে। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন লিখেছেন, ফরাসি ভাষায় ‘হোম’ শব্দটির নাকি কোনো সঠিক প্রতিশব্দ নেই। আর সেটি হওয়াও বোধকরি ঠিক নয়। কারণ একটি আশ্রয়ের বিকল্প অন্য কী হতে পারে? ঠিক গণতন্ত্রেরও কোনো প্রতিশব্দ নেই। কারণ গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হচ্ছে অধিকতর গণতন্ত্র। বেশ কয়েক দিন আগে একটি টকশো অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সঞ্চালক গোলাম মুর্তজা অনুষ্ঠানের এক অতিথিকে জিজ্ঞাসা করলেন-গণতন্ত্রের এমন বেহাল অবস্থা জেনে-বুঝেও সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কেন এমন মিথ্যাচার করছেন? উপস্থিত সেই অতিথি গোঁজামিলে কী উত্তর দিয়েছিলেন সেটি আজ আর আমার মনে নেই, তবে এর একটি তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর খুঁজে পাওয়া যেতে পারে নোবেলজয়ী বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক বার্ট্রান্ড রাসেলের ‘কর্তৃত্ব ও ব্যক্তিসত্তা’ নামের বইটিতে। সেখানে তিনি লিখেছেন, গণতান্ত্রিক সাম্যের কাছে যে কয়েকটি জিনিসের অনাবশ্যকভাবে বলিপ্রদত্ত হওয়ার বিপদ রয়েছে, সম্ভবত তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আত্মসম্মান। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সেই স্বৈরশাসকের যে কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার সহযোগী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও রাজ্যের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা মারাত্মকভাবে আত্মসম্মানহীন হয়ে পড়েন। তারা মনে মনে ভাবতে থাকেন যেহেতু তারা এই গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার সুবিধাভোগী, সেহেতু তাদের জি হুজুর, জি হুজুর করা ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। বার্ট্রান্ড রাসেল তার ওই বইটিতে আরও বলেছেন, স্বৈরতন্ত্রের চরম বিদ্রোহমূলক বৈশিষ্ট্যের একটি হলো অবিচারের শিকারদের তারা এমনভাবে চালনা করে, যাতে তারা তাদেরই তোষামোদ করে, যারা তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন ও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। এ বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। যেমন- রোম সম্রাটদের শাসনামলে রোমের গ্লাডিয়েটররা সম্রাটদের দেখামাত্রই তাদের উদ্দেশে সেলাম ঠুকত। অথচ সম্রাটরা তাদের নিজেদের বিনোদনের জন্য গ্লাডিয়েটরদের প্রায় অর্ধাংশকেই বলি দিত। অন্যদিকে রাশিয়ার জার নিকোলাসের সময় বিখ্যাত সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়ভস্কি যখন সাইবেরিয়ার জেলখানায় বন্দি, তখনো তিনি জেলখানার বন্দিশিবিরের কর্তাব্যক্তিদের কাছে নিকোলাসের শুভকামনার ভান করতেন। আরেকটি বিশেষ দৃষ্টান্ত এ মুহূর্তে আমার মাথায় আসছে। সেটি হলো বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, কোপার্নিকাসের মতবাদকে সমর্থন করে ১৬১৬ সালে একটি বই লিখেছিলেন যে, আসলে সূর্য নয়, পৃথিবীই ঘোরে। বাইবেলের বিরুদ্ধে কথা বলায় যখন তার বিচার শুরু হলো তখন তিনি এ কথাগুলো লেখার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বললেন, যদিও এগুলো তিনি লিখেছেন বটে। কিন্তু তিনি এসব কথা মানেন না কিংবা বিশ্বাসও করেন না। বিচার শেষে গ্যালিলিওকে যখন শাস্তি প্রদান করা হলো তখন তিনি মাথা নিচু করে শাস্তির আদেশ শুনলেন এবং আস্তে আস্তে মাটিতে পা ঠুকে ফিসফিস করে বললেন, তবুও পৃথিবী ঘুরবে। বাংলাদেশে প্রায়ই অসহিষ্ণু শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ প্রবণতার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলে কিছু নেই। সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলতে সোজা কথায় একজন নাগরিক রাষ্ট্রে কী রকম আচরণ করেন সেটি বোঝায়। দার্শনিক রুশো এ সম্পর্কে চমৎকার একটি বই লিখে গেছেন। আমরা দেখি পাশ্চাত্যের দেশগুলোর জনগণ তাদের এই আচরণের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা যখন আমাদের ওপর অত্যাচার-অবিচার চালাত তখন ইংল্যান্ডে কিন্তু ঠিকই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের নাগরিকদের আচরণ ছিল ভদ্র ও মার্জিত। সে জন্য সুভাষ চন্দ্র বোসের আত্মজীবনীতে তিনি লিখেছেন-যখন তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে যান, তখন সেখানকার পুলিশের ভূমিকা দেখে তিনি দারুণভাবে আশ্চর্যান্বিত হয়ে পড়েন। বিদ্রোহীরা কিংবা আন্দোলনকারীরা ইংল্যান্ডে পুলিশের ওপর নুড়ি পাথর ও ঢিল ছুড়লেও তারা অসম্ভব ধৈর্যের সঙ্গে তা মোকাবিলা করতেন এবং অযথা আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হতেন না। বাংলাদেশে যে এ রকম সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বিদ্যমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

প্রতিটি সরকারকে একটি জিনিস অবশ্যই মনে রাখতে হবে, পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মেরে পিটিয়ে মানুষের বিশ্বাস কিংবা কোনো দলের জনপ্রিয়তাকে কিছুতেই ঠেকানো সম্ভব নয়। ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে- ইউ ক্যান টেক দ্য বয় আউট অব দ্য ফার্ম। বাট ইউ ক্যান নট টেক দ্য ফার্ম আউট অব দ্য বয়। সরল বাংলায় যার মর্মার্থ হলো-তুমি একটি ছেলেকে একটি খামার হতে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে পার কিন্তু ছেলেটির হৃদয় থেকে সেই খামারটির স্মৃতি তুমি কিছুতেই মুছে দিতে পারবে না। প্রতিটি সরকারকে আরেকটি বিষয় বেশ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। ইতিহাসের কিন্তু সর্বদাই পুনরাবৃত্তি ঘটে। সেটি উপলব্ধি করার জন্য ইতিহাসবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু ইতিহাসের ওপর একটু চোখ বুলালেই সেটি টের পাওয়া যায়। তার একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

৬ জুলাই, ১৭৫৭ সাল। ভাগীরথী নদীর বুকে ঢেউয়ের নাচ। সেই ঢেউয়ের তালে তালে নেচে উঠছে নৌকা। একটি-দুটি, কিংবা দশটি-বিশটি নয়। শয়ে শয়ে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রায় দুইশ নৌকা। শুধু নদীতে নৌকাই নয়, জলের সেই নৌকাগুলোকে পাহারা দিয়ে সঙ্গে ডাঙায়ও চলছে সৈন্য-সামন্তের বিরাট কাফেলা, ফ্লাগ উড়িয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে। কী আছে নৌকায়? নৌকায় আছে লুটের মাল। লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদের লুটের মাল নৌকা বোঝাই করে নিয়ে চলেছেন কলকাতায়। পথের দুই ধারে আমজনতার ঢল। তারা বিস্ফারিত নেত্রে দেখছে চলমান দৃশ্য।  তার মধ্যে রয়েছে চুঁচড়া চন্দননগরের ডাচ আর ফরাসিরাও। তাদের চোখের সামনে দৃশ্যপটের মতো ভেসে ওঠে এক বছর আগেকার একটি দৃশ্য।  ২০ জুন, ১৭৫৬, নবাব সিরাজ-উদ্দৌলা ইংরেজদের হটিয়ে কলকাতা জয় করে এমনি করেই বুক ফুলিয়ে বাজনা বাজিয়ে হেঁটে গিয়েছিলেন মুর্শিদাবাদের দিকে।  ইতিহাসের চাকা যেন এখন উল্টো দিকে ঘুরছে।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর