শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২

মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাভারতের শকুনি মামার ষড়যন্ত্র ও প্রসঙ্গ কথা

বাংলা ভাষার দৈনন্দিন কথোপকথন ও লেখালেখির অধিকাংশ শব্দেরই বুৎপত্তিগত একটি ইতিহাস থাকে। দু-একটি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। আমরা অতিথি আপ্যায়নে পোলাও খাবারটি প্রায়ই পরিবেশন করে থাকি। এ শব্দটির বুৎপত্তি হয়েছে পলান্ডু শব্দ থেকে। যার অর্থ পিঁয়াজ। অর্থাৎ পিঁয়াজেরই আরেকটি নাম পলান্ডু।  আমাদের পোলাও খাবারের ইতিহাস ২ হাজার বছরেরও অধিক। প্রাচীনকালে প্রচুর পরিমাণে পিঁয়াজ সহযোগে এ খাবারটি রান্না করা হতো বলে কালক্রমে এটির নাম হয়ে গেছে পোলাও। অন্যদিকে সতেরো শ ও আঠারো শ শতকের দিকে একটি শ্রেণির উদ্ভব হয়। যারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে হাঁক দিত-দুধ চাই? দই চাই? কিংবা ঘি চাই? ইত্যাদি বলে। সেই সময় বাংলার লোকজন তাদের বলত ঘোষক। সেই থেকে সনাতন ধর্মের এই শ্রেণির লোকজনের পদবি হয়ে গেল ঘোষ হিসেবে। অদ্যাবধি ঘোষরাই বাংলাদেশে সর্বোৎকৃষ্ট দই, মিষ্টি কিংবা ঘি তৈরি করেন। এরকম শত সহস্র শব্দের রয়েছে বুৎপত্তিগত সুন্দর ও চমৎকৃত ইতিহাস। শুধু শব্দের এই বুৎপত্তিমূলক ইতিহাস নিয়েই পুরোদস্তুর একটি গ্রন্থ তৈরি করা যেতে পারে। সে যাক। দুঃশাসন শব্দটিরও ঠিক তেমনি রয়েছে বুৎপত্তিগত একটি মজার ইতিহাস। একটু গোড়া থেকে শুরু না করলে শৌখিন পাঠকদের মন ও চিত্ত যে পরিশ্রুত হবে না এ বিষয়ে আমি অনেকটাই নিশ্চিত। আমরা অনেকেই জানি দুঃশাসন চরিত্রটি সনাতন ধর্মের মহাশাস্ত্র মহাভারতের একটি অন্যতম প্রধান চরিত্র। হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্র ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর। ধৃতরাষ্ট্রের ছিল একশত পুত্র ও একটি কন্যা। তাদের মধ্যে অন্যতম দুর্যোধন, দুঃশাসন ও দুঃশল্যা ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে তাদের সম্বোধন করা হতো কৌরব বলে। আর পাণ্ডুর ছিল পাঁচ পুত্র। যুধিষ্টির, ভীম, অর্জুন, নকুল ও সহদেব। পাণ্ডুর ছেলে বলে এদের বলা হতো পাণ্ডব কিংবা পঞ্চপাণ্ডব। মহাভারতের সমস্ত হাঙ্গামা-হুজ্জত কিংবা ঝায়-ঝামেলাই হচ্ছে এই কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে। কে হবে হস্তিনাপুরের রাজা? যদিও বিখ্যাত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ হস্তিনাপুরের মসনদ নিয়ে নয় বরং কৌরবদের, পাণ্ডবের প্রতি হিংসা, দ্বেষ ও নানা রকম অত্যাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে। অতঃপর সেই যুদ্ধে অত্যাচারী, অন্যায়কারী ও উৎপীড়ক কৌরব বংশ আমূলে বিনাশ হয়েছিল। এই হস্তিনাপুর রাজ্যের রাজা হওয়া নিয়ে কৌরব ও পাণ্ডবদের মধ্যে দ্বন্দ্ব যখন প্রকট আকার ধারণ করল, বিচিত্রবীর্যের অন্ধ জ্যেষ্ঠপুত্র ধৃতরাষ্ট্র তাদের সমস্ত রাজ্যটি দুই ভাগ করে হস্তিনাপুরটি নিজপুত্র দুর্যোধনকে দিয়ে পাণ্ডবদের অধঃরাজ্যরূপে খাণ্ডবপ্রস্থ দান করলেন। পাণ্ডবরা সেই বনভূমি উৎপাটন করে সেই স্থলে ইন্দ্রপ্রস্থ নামে নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেই সঙ্গে নানা দেশ জয় করে রাজ্যের ব্যাপক শ্রীবৃদ্ধি সাধন করলেন। পাণ্ডবদের এহেন বিপুল সুখ ঐশ্বর্য দেখে দুর্যোধন নিদারুণ ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে মাতুল শকুনির পরামর্শে পাণ্ডবদের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা যুধিষ্টিরকে দ্যুতক্রীড়ায় (পাশা খেলা) আহ্বান করলেন। শকুনির ষড়যন্ত্রে সেই পাশা খেলায় দুর্যোধন পাণ্ডবদের সমস্ত রাজ্য ও দ্রৌপদীকে জয় করে নেন। শকুনি মামাই ছিলেন কৌরব বংশকুলের মধ্যে সবচেয়ে চতুর ও ধুরন্ধর। দুর্যোধন জয়ে উৎফুল্ল হয়ে দ্রৌপদীকে সভাস্থলে উপস্থিত হতে আদেশ করেন। দ্রৌপদী সেখানে আসতে অস্বীকৃত হলে দুঃশাসন দ্রৌপদীর চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে সেখানে নিয়ে আসেন। পাণ্ডবদের রানিকে কী অন্তপুর থেকে সভায় এভাবে আনা যায়? অনেকে লজ্জায় মুখ নিচু করে রইলেন। আর দুর্যোধনের দল হই হই করে বলতে লাগল, ‘রানি কোথায়? জুয়ায় হেরে দ্রৌপদী তো এখন দাসী।’ পাণ্ডবরা এখন দাস। অতঃপর তাদের রাজপোশাক ছেড়ে দাসের পোশাক পরতে হলো। সাধারণ আইন কিংবা নিয়ম হচ্ছে, যে কোনো একজন স্ত্রীলোক সে তার সম্ভ্রম রক্ষা করার জন্য অন্তপুরে গিয়ে পোশাক-পরিচ্ছেদ পরিবর্তন করবেন। আর সে জন্য দ্রৌপদীরও পোশাক বদলানোর জন্য অন্তপুরে যাওয়া দরকার। কিন্তু দুঃশাসন সেই নিয়ম-কানুন কিংবা প্রথার কোনো তোয়াক্কাই করলেন না। বরং তিনি নিজের হাতে দ্রৌপদীর ঘাগড়া ও কাঁচুলি টেনে টেনে খুলে ফেলতে লাগলেন। ঠিক তখনই একটা অলৌকিক ব্যাপার হলো। ‘ধর্ম’ নামে এক দেবতা নানা রকম পোশাকে দ্রৌপদীর শরীর ঢেকে দিতে লাগলেন। দুঃশাসনই এক সময় ক্লান্ত হয়ে বসে পড়লেন ভূমিতে। দেবতা ‘ধর্মের’ এই সুকর্মের জন্য আজও ধর্ম শব্দটি একটি গুণবাচক শব্দ হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। যারা নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত হয়, তাদের আমরা বলি ‘তার ধর্ম নেই’। ঠিক সেভাবে বাংলা ভাষায় দুঃশাসন শব্দটিও কৌরব বংশের দুর্যোধনের কনিষ্ঠ ভ্রাতা দুঃশাসন থেকে অনুসৃত। কারণ তিনি প্রচলিত নিয়ম প্রথা ভেঙে একজন রানিকে জনসম্মুখে বিবস্ত্র করতে চেয়েছিলেন। এবার বাংলাদেশের বর্তমান শাসন ও গণতন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। নব্বইয়ের পর গণতন্ত্র নামক আলোকবর্তিকাটির একটি আভাস পাওয়া গেলেও তা ধরে রাখা যায়নি। অনেকের মতে, গণতন্ত্র এখন যেন উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। গণতন্ত্রের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে এটি একটি বিমূর্ত বিষয়। যেভাবে একটি সুসজ্জিত ইমারত সৌধ কিংবা হর্ম্যকে খালি চোখে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু গণতন্ত্র বিমূর্ত হওয়ায় এটিকে সশরীরে দেখতে পাওয়া যায় না। এ জন্যই বোধকরি বর্তমান সরকার সব সময় দাবি করে আসছে ‘কোথায় গণতন্ত্র নেই? তোমাদের চোখ নেই। তাই তোমরা গণতন্ত্র দেখতে পাচ্ছ না!’ সন্দেহ নেই, এটি একটি মর্মান্তিক উক্তি। গণতন্ত্রের যে কী হাল সেটা দেশের জনগণ আজ খুব হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। এটি কারও অজানা নয় যে, গণতন্ত্রের কিছু পূর্বশর্ত থাকে। সেসব শর্তের প্রথম সারির কয়েকটি শর্ত হচ্ছে সুশাসন, বাকস্বাধীনতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, মানবাধিকার উন্নয়ন ইত্যাদি। ইংল্যান্ডে লেখাপড়াকালীন আইনের শাসন নিয়ে একজন বিজ্ঞ প্রফেসরের কাছ থেকে একটি কথা শুনেছিলাম, উক্তিটি এরকম ‘জাস্টিস নট অনলি মাস্ট বি এস্টাব্লিশড বাট অল সো ইট হ্যাজ বিন সিন।’ অর্থাৎ ন্যায়বিচার শুধু প্রতিষ্ঠা হয়েছে বললেই যথেষ্ট হবে না। এটি সাধারণ মানুষের কাছে দৃশ্যমানও হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন, দেশের মানুষ কি এটি বিশ্বাস করে যে, দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান? আগামীতে যখন ইতিহাস লেখা হবে, তখন কী লেখা হবে? আমি ইতিহাসের একজন নিবিষ্ট পাঠক হিসেবে আশঙ্কা করছি এমন এক দিন আসবে যখন আমাদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পেতে হবে। সুশীল সমাজের হাতে গোনা দু-একজন সদস্যসহ সরকারের কিছু কর্তাব্যক্তির মুখে ইদানীংকালে কিছু অভিনব ভোল ফুটেছে। দেশে যেহেতু উন্নয়ন হচ্ছে সেহেতু গণতন্ত্রের আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জনগণের কাছে উন্নয়ন বিষয়টি নিতান্তই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। তা ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ঘাঁটলেই চোখে পড়বে পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকৃষ্ট শহর হচ্ছে ঢাকা আর সেটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়েছে বেশ ফলাও করে। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন লিখেছেন, ফরাসি ভাষায় ‘হোম’ শব্দটির নাকি কোনো সঠিক প্রতিশব্দ নেই। আর সেটি হওয়াও বোধকরি ঠিক নয়। কারণ একটি আশ্রয়ের বিকল্প অন্য কী হতে পারে? ঠিক গণতন্ত্রেরও কোনো প্রতিশব্দ নেই। কারণ গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ হচ্ছে অধিকতর গণতন্ত্র। বেশ কয়েক দিন আগে একটি টকশো অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সঞ্চালক গোলাম মুর্তজা অনুষ্ঠানের এক অতিথিকে জিজ্ঞাসা করলেন-গণতন্ত্রের এমন বেহাল অবস্থা জেনে-বুঝেও সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কেন এমন মিথ্যাচার করছেন? উপস্থিত সেই অতিথি গোঁজামিলে কী উত্তর দিয়েছিলেন সেটি আজ আর আমার মনে নেই, তবে এর একটি তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর খুঁজে পাওয়া যেতে পারে নোবেলজয়ী বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক বার্ট্রান্ড রাসেলের ‘কর্তৃত্ব ও ব্যক্তিসত্তা’ নামের বইটিতে। সেখানে তিনি লিখেছেন, গণতান্ত্রিক সাম্যের কাছে যে কয়েকটি জিনিসের অনাবশ্যকভাবে বলিপ্রদত্ত হওয়ার বিপদ রয়েছে, সম্ভবত তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আত্মসম্মান। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সেই স্বৈরশাসকের যে কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার সহযোগী মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও রাজ্যের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা মারাত্মকভাবে আত্মসম্মানহীন হয়ে পড়েন। তারা মনে মনে ভাবতে থাকেন যেহেতু তারা এই গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার সুবিধাভোগী, সেহেতু তাদের জি হুজুর, জি হুজুর করা ছাড়া অন্য কোনো গত্যন্তর নেই। বার্ট্রান্ড রাসেল তার ওই বইটিতে আরও বলেছেন, স্বৈরতন্ত্রের চরম বিদ্রোহমূলক বৈশিষ্ট্যের একটি হলো অবিচারের শিকারদের তারা এমনভাবে চালনা করে, যাতে তারা তাদেরই তোষামোদ করে, যারা তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন ও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। এ বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। যেমন- রোম সম্রাটদের শাসনামলে রোমের গ্লাডিয়েটররা সম্রাটদের দেখামাত্রই তাদের উদ্দেশে সেলাম ঠুকত। অথচ সম্রাটরা তাদের নিজেদের বিনোদনের জন্য গ্লাডিয়েটরদের প্রায় অর্ধাংশকেই বলি দিত। অন্যদিকে রাশিয়ার জার নিকোলাসের সময় বিখ্যাত সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়ভস্কি যখন সাইবেরিয়ার জেলখানায় বন্দি, তখনো তিনি জেলখানার বন্দিশিবিরের কর্তাব্যক্তিদের কাছে নিকোলাসের শুভকামনার ভান করতেন। আরেকটি বিশেষ দৃষ্টান্ত এ মুহূর্তে আমার মাথায় আসছে। সেটি হলো বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, কোপার্নিকাসের মতবাদকে সমর্থন করে ১৬১৬ সালে একটি বই লিখেছিলেন যে, আসলে সূর্য নয়, পৃথিবীই ঘোরে। বাইবেলের বিরুদ্ধে কথা বলায় যখন তার বিচার শুরু হলো তখন তিনি এ কথাগুলো লেখার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বললেন, যদিও এগুলো তিনি লিখেছেন বটে। কিন্তু তিনি এসব কথা মানেন না কিংবা বিশ্বাসও করেন না। বিচার শেষে গ্যালিলিওকে যখন শাস্তি প্রদান করা হলো তখন তিনি মাথা নিচু করে শাস্তির আদেশ শুনলেন এবং আস্তে আস্তে মাটিতে পা ঠুকে ফিসফিস করে বললেন, তবুও পৃথিবী ঘুরবে। বাংলাদেশে প্রায়ই অসহিষ্ণু শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ প্রবণতার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলে কিছু নেই। সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বলতে সোজা কথায় একজন নাগরিক রাষ্ট্রে কী রকম আচরণ করেন সেটি বোঝায়। দার্শনিক রুশো এ সম্পর্কে চমৎকার একটি বই লিখে গেছেন। আমরা দেখি পাশ্চাত্যের দেশগুলোর জনগণ তাদের এই আচরণের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা যখন আমাদের ওপর অত্যাচার-অবিচার চালাত তখন ইংল্যান্ডে কিন্তু ঠিকই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের নাগরিকদের আচরণ ছিল ভদ্র ও মার্জিত। সে জন্য সুভাষ চন্দ্র বোসের আত্মজীবনীতে তিনি লিখেছেন-যখন তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে যান, তখন সেখানকার পুলিশের ভূমিকা দেখে তিনি দারুণভাবে আশ্চর্যান্বিত হয়ে পড়েন। বিদ্রোহীরা কিংবা আন্দোলনকারীরা ইংল্যান্ডে পুলিশের ওপর নুড়ি পাথর ও ঢিল ছুড়লেও তারা অসম্ভব ধৈর্যের সঙ্গে তা মোকাবিলা করতেন এবং অযথা আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হতেন না। বাংলাদেশে যে এ রকম সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট বিদ্যমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

প্রতিটি সরকারকে একটি জিনিস অবশ্যই মনে রাখতে হবে, পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মেরে পিটিয়ে মানুষের বিশ্বাস কিংবা কোনো দলের জনপ্রিয়তাকে কিছুতেই ঠেকানো সম্ভব নয়। ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে- ইউ ক্যান টেক দ্য বয় আউট অব দ্য ফার্ম। বাট ইউ ক্যান নট টেক দ্য ফার্ম আউট অব দ্য বয়। সরল বাংলায় যার মর্মার্থ হলো-তুমি একটি ছেলেকে একটি খামার হতে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে পার কিন্তু ছেলেটির হৃদয় থেকে সেই খামারটির স্মৃতি তুমি কিছুতেই মুছে দিতে পারবে না। প্রতিটি সরকারকে আরেকটি বিষয় বেশ গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। ইতিহাসের কিন্তু সর্বদাই পুনরাবৃত্তি ঘটে। সেটি উপলব্ধি করার জন্য ইতিহাসবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু ইতিহাসের ওপর একটু চোখ বুলালেই সেটি টের পাওয়া যায়। তার একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

৬ জুলাই, ১৭৫৭ সাল। ভাগীরথী নদীর বুকে ঢেউয়ের নাচ। সেই ঢেউয়ের তালে তালে নেচে উঠছে নৌকা। একটি-দুটি, কিংবা দশটি-বিশটি নয়। শয়ে শয়ে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রায় দুইশ নৌকা। শুধু নদীতে নৌকাই নয়, জলের সেই নৌকাগুলোকে পাহারা দিয়ে সঙ্গে ডাঙায়ও চলছে সৈন্য-সামন্তের বিরাট কাফেলা, ফ্লাগ উড়িয়ে, ব্যান্ড বাদ্য বাজিয়ে। কী আছে নৌকায়? নৌকায় আছে লুটের মাল। লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদের লুটের মাল নৌকা বোঝাই করে নিয়ে চলেছেন কলকাতায়। পথের দুই ধারে আমজনতার ঢল। তারা বিস্ফারিত নেত্রে দেখছে চলমান দৃশ্য।  তার মধ্যে রয়েছে চুঁচড়া চন্দননগরের ডাচ আর ফরাসিরাও। তাদের চোখের সামনে দৃশ্যপটের মতো ভেসে ওঠে এক বছর আগেকার একটি দৃশ্য।  ২০ জুন, ১৭৫৬, নবাব সিরাজ-উদ্দৌলা ইংরেজদের হটিয়ে কলকাতা জয় করে এমনি করেই বুক ফুলিয়ে বাজনা বাজিয়ে হেঁটে গিয়েছিলেন মুর্শিদাবাদের দিকে।  ইতিহাসের চাকা যেন এখন উল্টো দিকে ঘুরছে।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

এই মাত্র | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা