শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

বাংলা ভাষায় একই শব্দের বহুবিধ অর্থ পড়ানোর সময় ছোটবেলায় বাংলার পণ্ডিত স্যার একটা শ্লোক বলেছিলেন। “হরির উপরে হরি। হরি শোভা পায়, হরিকে দেখিয়া হরি, হরিতে লুকায়”। এখানে ক্রমানুসারে হরির অর্থ পানি, পদ্মপাতা, ব্যাঙ, সাপ আবার ব্যাঙ ও পানি। অর্থাৎ পানির ওপরে ভাসমান পদ্মপাতায় বসা ব্যাঙ সাপ দেখে পানিতে লুকায় বুঝাতে হরি শব্দের এত ছড়াছড়ি। পরবর্তী জীবনে আরও পড়ালেখার সুবাদে জেনেছি ধর্মতত্ত্ব, আধ্যাত্মবাদ ও পৃথিবীতে বংশবিস্তার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত উচ্চমার্গীয় ভাব প্রকাশে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা যায় তার অনেকগুলোর সমার্থক হলো হরি। দীর্ঘদিন পর বাংলা পণ্ডিত স্যারের কণ্ঠে প্রথম শোনা এ শ্লোকটি মনে পড়ল বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতার ভারে মঞ্চ ভেঙে নিচে পড়ে যাওয়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘এত নেতা কেন?’ শিরোনামের খবর পড়ে ও শুনে। ভিডিও ফুটেজ দেখে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি তিনি পণ্ডিত স্যারের মতো বলবেন- নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতারে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়। এরপর তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তিনি ব্যাখ্যা করবেন নেতা শব্দের বহুবিধ অর্থ, যার অন্যতম সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, কাউয়া, হাইব্রিড, বসন্তের কোকিল, শীতের পাখি, অতিথি পাখি ইত্যাদি।

যারা মঞ্চ ভাঙার ভিডিওটি দেখেননি তাদের জানাচ্ছি, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজেদের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সাবেক নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি মিলনমেলা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল। ৬০ থেকে ৯০ দশকের কলেজ ও ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের অনেক উৎসুক চোখ এদিন মোবাইল কম্পিউটার এবং টিভির পর্দায় নিবদ্ধ ছিল। মনের অজান্তেই তারা স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী গণআন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথ ও মঞ্চ কাঁপানো ছাত্রলীগের অগ্নিপুরুষ ও অগ্নিকন্যাদের গণমাধ্যমের পর্দায় বা সংবাদপত্রের পাতায় প্রত্যাশা করেছিলেন। তেমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া গেল না ছাত্রলীগের এ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে ছিল অধিকাংশ নতুন মুখের ছড়াছড়ি। তাদের একটাই পরিচয়, তারা নেতা। ছাত্রলীগের নেতা। সেদিনের প্রধান অতিথি হিসেবে ওবায়দুল কাদের বিকাল সোয়া ৪টায় যখন মঞ্চে ওঠেন তখন তাঁর চারপাশে দুনিয়ার ‘সেলফি নেতা’দের হাট বসে। এ হাটে দৃষ্টিকটুভাবে একজন আরেকজনের গায়ের ওপর ওঠার জোগাড়। এমনই প্রেক্ষাপটে বক্তৃতা শুরু করেন ওবায়দুল কাদের। একপর্যায়ে তিনি বলতে থাকেন, ‘আমি তোমাদের কাছে স্মার্ট বাংলা...’। না, শেষ করতে পারেননি তাঁর কথা। এর আগেই আনস্মার্ট স্টেজ ভেঙে পড়ে। এতে নেতা ওবায়দুল কাদের নিচে পড়ে যান। এ সময় তাঁর শরীরের ওপরে পড়া অন্য নেতাদের শোভা (?) পেতে দেখা যায়। কেউ কেউ এ ছবি বা সেলফিও ধারণ করে। আবার বিব্রত, বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ নেতা ওবায়দুল কাদেরকে দেখে তথাকথিত স্টেজ নেতাদের অনেকেই অন্য নেতাদের আড়ালে লুকান। তাই ছোটবেলার শোনা শ্লোকের কথা স্মরণ করে মনের অজান্তে উচ্চারিত হলো- “নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতাকে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়”।

এ শ্লোক ছাড়াও মনে পড়ল শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের সপ্তম পরিচ্ছেদের অন্যতম চরিত্র কলকাতার বাবু ‘নতুন দা’-এর কথা। রাতে কুকুরের ডাক শুনে ভয় পান নতুন দা এবং জামা-জুতাসহ নৌকা ছেড়ে গাঙের হিমশীতল পানিতে ঝাঁপ দেন। তার সহযাত্রী শ্রীকান্ত এবং ইন্দ্র নিজেরা ঠাণ্ডা পানিতে নেমে নতুন দা-কে টেনে তোলেন এবং তার জান বাঁচান। কিন্তু ডাঙায় উঠে নতুন দা প্রথমেই বললেন, ‘আমার এক পাটি পাম সু’। অর্থাৎ আমার পায়ের জুতা কোথায়? প্রশ্ন জাগে বিপদ এলে রাজনীতির এ নতুন দা’রা কি নৌকায় থাকবেন? ৬ জানুয়ারি ভাঙা মঞ্চের নিচে পড়ে যাওয়া ওবায়দুল কাদেরকে অন্যরা টেনে তোলার পর তিনি প্রথম কথা বললেন- ‘এত নেতা কেন?’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন- সব নেতা, কর্মী কোথায়? দুঃখের সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ নেতা তৈরির কারখানা। যে কোনো মঞ্চে গেলে সামনের লোকের চেয়ে মঞ্চে লোক বেশি। এ ঘটনার ঠিক চার দিন পর অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক সভায় মঞ্চে দাঁড়ানো নেতার আধিক্যে বিরক্ত হয়ে ওবায়দুল কাদের বক্তৃতা থামাতে বাধ্য হন এবং ‘গেট আউট’ বলে সেই কথিত নেতাদের মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন। ইউটিউবে নির্লজ্জের মতো দাঁত বের করে হাসতে হাসতে নামতে থাকা নেতাদের মুখের ছবি এখনো আছে। ইউটিউবেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ১০ ডিসেম্বর ২০২২ এর সংবাদচিত্রে ওবায়দুল কাদেরকে আরেকটি অনুষ্ঠানে বলতে দেখা যায়- এই মঞ্চের দিকে তাকিয়ে দেখছি নেতা আর নেতা। সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, সব নেতা। বাংলাদেশ নেতা উৎপাদনের কারখানা। এ কারখানায় কত নেতা? কেন? আপনারা এতজন মঞ্চে কী কারণে? তখনো নির্লজ্জের মতো দন্ত বিকশিত হাসি দেন মঞ্চের নেতারা। একটি বাংলা দৈনিকের অনলাইন সংবাদে দেখা যায়, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ বুধবার ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানেও নেতাদের ভিড়ে তিনবার বক্তব্য থামিয়ে সরে আসেন ওবায়দুল কাদের। কেবল আওয়ামী লীগই নয়, এক বছর আগে ১২ জানুয়ারি ২০২২ খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রামের সিডিএ আবাসিক এলাকায় সমাবেশ করে বিএনপি। এ সময় সমাবেশে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বক্তৃতা দেওয়াকালে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

মঞ্চ ভেঙে পড়ার এ চিত্র বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি ভেঙে পড়ারই একটি রূপক চিত্র বা সিম্বলিক সাইন বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। এখন নেতার পদভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

অথচ নির্বাচনের সময় ভোট কেন্দ্র থাকে ভোটারশূন্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে রাজধানীতে মঞ্চে নেতা আধিক্যের কারণে প্রধান অতিথি বক্তৃতা করতে পারেন না, সেই রাজধানীতেই বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী উত্তরে ১৪.৮৪ শতাংশ এবং দক্ষিণে ১৭.৩০ শতাংশ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। রংপুর সিটি করপোরেশনে গত মাসের ২৭ তারিখে মেয়র নির্বাচনে নৌকা প্রার্থী ৭.৯৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। সভা-সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নৌকার যাত্রী হতে এত আগ্রহ থাকলেও নিজ দলের নেতাদের নৌকায় ভোট দিতে অনাগ্রহের একটাই কারণ- রাজনীতির নামে ফায়দা হাসিল। বাংলাদেশের নেতা হতে চাওয়ার নেপথ্য কারণ এবং বিচ্যুত হওয়ার একটা কেস হতে পারে ফরিদপুর জেলা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ছাত্রনেতা থেকে জননেতা ও শেষে জাতির পিতা হয়ে ওঠেন। কারণ তিনি বলতে পেরেছিলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, এদেশের মানুষের অধিকার চাই”। কালের বিবর্তনে এ ফরিদপুর জেলা থেকেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী পরিবার থেকে একজন আওয়ামী লীগ নেতা, এমপি ও মন্ত্রী হন। যেখানে মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পুরুষের বিরোধিতার কারণে সরকারের পিয়নের চাকরিও মেলে না, সেখানে এভাবে মন্ত্রী হওয়াটা ভেঙে পড়া রাজনীতির একটি দিক বলে ধারণা করেন রাজনৈতিক মহল। পরবর্তীতে এ নেতা বা মন্ত্রীর আশীর্বাদে দুই হাতে টাকা কামান তার আপন ভাই। একই মন্ত্রীর আশীর্বাদপুষ্ট ফরিদপুর জেলার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হোসেন ২ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ তোলে। দলের নেতা ও স্থানীয় এমপি হয়েও তিনি দীর্ঘদিন বিদেশে আছেন। জনগণের খোঁজ নেওয়ার কেউ নেই। আবার বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয় করে ৮৫টি তথাকথিত উন্নয়ন কাজের দায়িত্ব দেন স্থানীয় নেতাদের। এ টাকা তুলে নেওয়ার পর দেখা যায় ১১ প্রকল্পে কোনো কাজ হয়নি এবং ১৭ প্রকল্পে নামেমাত্র কাজ হয়েছে। অন্যদিকে এ টাকায় স্থানীয় এক নেতার বাড়ির ভিতর শৌচাগার পর্যন্ত রাস্তার কাজ হয়েছে জোরেশোরে। বলাবাহুল্য, ‘মেইড ইন ফরিদপুর’ মার্কা নেতা হওয়ার মন্ত্র হলো স্টেজে ওঠা, সেলফি তোলা, ব্যানার বানানো ইত্যাদি।

দেশের একটি দলে যখন এমন নেতার ছড়াছড়ি তখন অন্য দলে চলছে নেতার খরা, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। বাস্তবের প্রধান বিরোধী দলের মূল নেত্রী জেলে আর কাগুজে নেতা লন্ডনে। সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা-নেত্রী দলীয় ফোরামের বাইরে আদালতের মাধ্যমে ঠিক করার প্রক্রিয়া চলছে। বাম দলসহ বহু দল আছে নেতাসর্বস্ব। এসব দলের তথাকথিত নেতারা বড় দলের টিকিট বা আশীর্বাদ ছাড়া কখনো এমপি হননি। এমনকি বড় দলের সমর্থন না পেলে স্থানীয় মেম্বার বা চেয়ারম্যান হতে পারবেন না বলে সমর্থন দেওয়া বড় দলের নেতা-নেত্রীরাই বলে থাকেন। ভাবতে অবাক লাগে এমন নেতা মন্ত্রী হন! সারা জীবন সমাজতন্ত্রের কথা বলে বেসরকারি বিমান, টেলিভিশন বা রেডিওর অনুমোদন দেন! জীবনভর ডারউইনের মতবাদ প্রচার করে বিমানের সিটে বসে হজের জন্য এহরামের কাপড় পরা অবস্থায় ছবি তুলে প্রচার করেন! দেশে তেমনভাবে চলচ্চিত্র নির্মিত হয় না, হল বা দর্শকও নেই তেমন। অথচ চলচ্চিত্র শিল্পীদের অনেক নেতা আছেন। এমনকি শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কে হবেন তা নির্ধারিত হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে। ফুটবল ফেডারেশনের বড় নেতা মেসির দল আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার আওয়াজ তুলে চুপসে গেছেন। আরেক নেতা, প্রাক্তন ফুটবলার ও বর্তমান এমপি সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন অবৈধভাবে ঢাকায় বাড়ি দখলের অভিযোগে। ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে অবশ্য তারা একবার শিরোনাম হয়েছিলেন। দেশের নারী ফুটবল দল বিদেশের মাটিতে সাফল্য অর্জন করে দেশে ফিরলে নারী ফুটবলারদের কোণঠাসা করে এবং পেছনের সারিতে পাঠিয়ে সামনে অবস্থান নেন এ নেতারা। নেতার কারণে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমাও আজ দুই পর্বে বিভক্ত। একসময় নেতা বলতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নাম উচ্চারিত হতো। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী তাঁর উপাধির প্রতি সুবিচার করেছিলেন। একজন মুজিব ভাই, লিডার ও নেতা বহু জেল, জুলুম এমনকি পুঁতে ফেলার জন্য খোঁড়া কবরের কিনারে দাঁড়িয়েও টাকার কাছে বিক্রি হননি। তাই তো স্বাধীনতার রূপকার এবং জাতির পিতা। আর এভাবেই তিনি কর্মী থেকে নেতা হওয়ার শিক্ষা দিয়ে গেছেন। কিন্তু আজ নেতার নামে যা হচ্ছে তা দেখে কেবল একটি রবীন্দ্র সংগীতই শোনা চলে- “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে, নইলে মোরা রাজার সনে মিলবো কী স্বত্বে, আমরা সবাই রাজা”।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা