শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

বাংলা ভাষায় একই শব্দের বহুবিধ অর্থ পড়ানোর সময় ছোটবেলায় বাংলার পণ্ডিত স্যার একটা শ্লোক বলেছিলেন। “হরির উপরে হরি। হরি শোভা পায়, হরিকে দেখিয়া হরি, হরিতে লুকায়”। এখানে ক্রমানুসারে হরির অর্থ পানি, পদ্মপাতা, ব্যাঙ, সাপ আবার ব্যাঙ ও পানি। অর্থাৎ পানির ওপরে ভাসমান পদ্মপাতায় বসা ব্যাঙ সাপ দেখে পানিতে লুকায় বুঝাতে হরি শব্দের এত ছড়াছড়ি। পরবর্তী জীবনে আরও পড়ালেখার সুবাদে জেনেছি ধর্মতত্ত্ব, আধ্যাত্মবাদ ও পৃথিবীতে বংশবিস্তার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত উচ্চমার্গীয় ভাব প্রকাশে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা যায় তার অনেকগুলোর সমার্থক হলো হরি। দীর্ঘদিন পর বাংলা পণ্ডিত স্যারের কণ্ঠে প্রথম শোনা এ শ্লোকটি মনে পড়ল বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতার ভারে মঞ্চ ভেঙে নিচে পড়ে যাওয়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘এত নেতা কেন?’ শিরোনামের খবর পড়ে ও শুনে। ভিডিও ফুটেজ দেখে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি তিনি পণ্ডিত স্যারের মতো বলবেন- নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতারে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়। এরপর তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তিনি ব্যাখ্যা করবেন নেতা শব্দের বহুবিধ অর্থ, যার অন্যতম সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, কাউয়া, হাইব্রিড, বসন্তের কোকিল, শীতের পাখি, অতিথি পাখি ইত্যাদি।

যারা মঞ্চ ভাঙার ভিডিওটি দেখেননি তাদের জানাচ্ছি, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজেদের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সাবেক নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি মিলনমেলা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল। ৬০ থেকে ৯০ দশকের কলেজ ও ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের অনেক উৎসুক চোখ এদিন মোবাইল কম্পিউটার এবং টিভির পর্দায় নিবদ্ধ ছিল। মনের অজান্তেই তারা স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী গণআন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথ ও মঞ্চ কাঁপানো ছাত্রলীগের অগ্নিপুরুষ ও অগ্নিকন্যাদের গণমাধ্যমের পর্দায় বা সংবাদপত্রের পাতায় প্রত্যাশা করেছিলেন। তেমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া গেল না ছাত্রলীগের এ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে ছিল অধিকাংশ নতুন মুখের ছড়াছড়ি। তাদের একটাই পরিচয়, তারা নেতা। ছাত্রলীগের নেতা। সেদিনের প্রধান অতিথি হিসেবে ওবায়দুল কাদের বিকাল সোয়া ৪টায় যখন মঞ্চে ওঠেন তখন তাঁর চারপাশে দুনিয়ার ‘সেলফি নেতা’দের হাট বসে। এ হাটে দৃষ্টিকটুভাবে একজন আরেকজনের গায়ের ওপর ওঠার জোগাড়। এমনই প্রেক্ষাপটে বক্তৃতা শুরু করেন ওবায়দুল কাদের। একপর্যায়ে তিনি বলতে থাকেন, ‘আমি তোমাদের কাছে স্মার্ট বাংলা...’। না, শেষ করতে পারেননি তাঁর কথা। এর আগেই আনস্মার্ট স্টেজ ভেঙে পড়ে। এতে নেতা ওবায়দুল কাদের নিচে পড়ে যান। এ সময় তাঁর শরীরের ওপরে পড়া অন্য নেতাদের শোভা (?) পেতে দেখা যায়। কেউ কেউ এ ছবি বা সেলফিও ধারণ করে। আবার বিব্রত, বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ নেতা ওবায়দুল কাদেরকে দেখে তথাকথিত স্টেজ নেতাদের অনেকেই অন্য নেতাদের আড়ালে লুকান। তাই ছোটবেলার শোনা শ্লোকের কথা স্মরণ করে মনের অজান্তে উচ্চারিত হলো- “নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতাকে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়”।

এ শ্লোক ছাড়াও মনে পড়ল শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের সপ্তম পরিচ্ছেদের অন্যতম চরিত্র কলকাতার বাবু ‘নতুন দা’-এর কথা। রাতে কুকুরের ডাক শুনে ভয় পান নতুন দা এবং জামা-জুতাসহ নৌকা ছেড়ে গাঙের হিমশীতল পানিতে ঝাঁপ দেন। তার সহযাত্রী শ্রীকান্ত এবং ইন্দ্র নিজেরা ঠাণ্ডা পানিতে নেমে নতুন দা-কে টেনে তোলেন এবং তার জান বাঁচান। কিন্তু ডাঙায় উঠে নতুন দা প্রথমেই বললেন, ‘আমার এক পাটি পাম সু’। অর্থাৎ আমার পায়ের জুতা কোথায়? প্রশ্ন জাগে বিপদ এলে রাজনীতির এ নতুন দা’রা কি নৌকায় থাকবেন? ৬ জানুয়ারি ভাঙা মঞ্চের নিচে পড়ে যাওয়া ওবায়দুল কাদেরকে অন্যরা টেনে তোলার পর তিনি প্রথম কথা বললেন- ‘এত নেতা কেন?’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন- সব নেতা, কর্মী কোথায়? দুঃখের সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ নেতা তৈরির কারখানা। যে কোনো মঞ্চে গেলে সামনের লোকের চেয়ে মঞ্চে লোক বেশি। এ ঘটনার ঠিক চার দিন পর অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক সভায় মঞ্চে দাঁড়ানো নেতার আধিক্যে বিরক্ত হয়ে ওবায়দুল কাদের বক্তৃতা থামাতে বাধ্য হন এবং ‘গেট আউট’ বলে সেই কথিত নেতাদের মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন। ইউটিউবে নির্লজ্জের মতো দাঁত বের করে হাসতে হাসতে নামতে থাকা নেতাদের মুখের ছবি এখনো আছে। ইউটিউবেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ১০ ডিসেম্বর ২০২২ এর সংবাদচিত্রে ওবায়দুল কাদেরকে আরেকটি অনুষ্ঠানে বলতে দেখা যায়- এই মঞ্চের দিকে তাকিয়ে দেখছি নেতা আর নেতা। সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, সব নেতা। বাংলাদেশ নেতা উৎপাদনের কারখানা। এ কারখানায় কত নেতা? কেন? আপনারা এতজন মঞ্চে কী কারণে? তখনো নির্লজ্জের মতো দন্ত বিকশিত হাসি দেন মঞ্চের নেতারা। একটি বাংলা দৈনিকের অনলাইন সংবাদে দেখা যায়, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ বুধবার ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানেও নেতাদের ভিড়ে তিনবার বক্তব্য থামিয়ে সরে আসেন ওবায়দুল কাদের। কেবল আওয়ামী লীগই নয়, এক বছর আগে ১২ জানুয়ারি ২০২২ খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রামের সিডিএ আবাসিক এলাকায় সমাবেশ করে বিএনপি। এ সময় সমাবেশে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বক্তৃতা দেওয়াকালে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

মঞ্চ ভেঙে পড়ার এ চিত্র বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি ভেঙে পড়ারই একটি রূপক চিত্র বা সিম্বলিক সাইন বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। এখন নেতার পদভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

অথচ নির্বাচনের সময় ভোট কেন্দ্র থাকে ভোটারশূন্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে রাজধানীতে মঞ্চে নেতা আধিক্যের কারণে প্রধান অতিথি বক্তৃতা করতে পারেন না, সেই রাজধানীতেই বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী উত্তরে ১৪.৮৪ শতাংশ এবং দক্ষিণে ১৭.৩০ শতাংশ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। রংপুর সিটি করপোরেশনে গত মাসের ২৭ তারিখে মেয়র নির্বাচনে নৌকা প্রার্থী ৭.৯৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। সভা-সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নৌকার যাত্রী হতে এত আগ্রহ থাকলেও নিজ দলের নেতাদের নৌকায় ভোট দিতে অনাগ্রহের একটাই কারণ- রাজনীতির নামে ফায়দা হাসিল। বাংলাদেশের নেতা হতে চাওয়ার নেপথ্য কারণ এবং বিচ্যুত হওয়ার একটা কেস হতে পারে ফরিদপুর জেলা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ছাত্রনেতা থেকে জননেতা ও শেষে জাতির পিতা হয়ে ওঠেন। কারণ তিনি বলতে পেরেছিলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, এদেশের মানুষের অধিকার চাই”। কালের বিবর্তনে এ ফরিদপুর জেলা থেকেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী পরিবার থেকে একজন আওয়ামী লীগ নেতা, এমপি ও মন্ত্রী হন। যেখানে মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পুরুষের বিরোধিতার কারণে সরকারের পিয়নের চাকরিও মেলে না, সেখানে এভাবে মন্ত্রী হওয়াটা ভেঙে পড়া রাজনীতির একটি দিক বলে ধারণা করেন রাজনৈতিক মহল। পরবর্তীতে এ নেতা বা মন্ত্রীর আশীর্বাদে দুই হাতে টাকা কামান তার আপন ভাই। একই মন্ত্রীর আশীর্বাদপুষ্ট ফরিদপুর জেলার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হোসেন ২ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ তোলে। দলের নেতা ও স্থানীয় এমপি হয়েও তিনি দীর্ঘদিন বিদেশে আছেন। জনগণের খোঁজ নেওয়ার কেউ নেই। আবার বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয় করে ৮৫টি তথাকথিত উন্নয়ন কাজের দায়িত্ব দেন স্থানীয় নেতাদের। এ টাকা তুলে নেওয়ার পর দেখা যায় ১১ প্রকল্পে কোনো কাজ হয়নি এবং ১৭ প্রকল্পে নামেমাত্র কাজ হয়েছে। অন্যদিকে এ টাকায় স্থানীয় এক নেতার বাড়ির ভিতর শৌচাগার পর্যন্ত রাস্তার কাজ হয়েছে জোরেশোরে। বলাবাহুল্য, ‘মেইড ইন ফরিদপুর’ মার্কা নেতা হওয়ার মন্ত্র হলো স্টেজে ওঠা, সেলফি তোলা, ব্যানার বানানো ইত্যাদি।

দেশের একটি দলে যখন এমন নেতার ছড়াছড়ি তখন অন্য দলে চলছে নেতার খরা, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। বাস্তবের প্রধান বিরোধী দলের মূল নেত্রী জেলে আর কাগুজে নেতা লন্ডনে। সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা-নেত্রী দলীয় ফোরামের বাইরে আদালতের মাধ্যমে ঠিক করার প্রক্রিয়া চলছে। বাম দলসহ বহু দল আছে নেতাসর্বস্ব। এসব দলের তথাকথিত নেতারা বড় দলের টিকিট বা আশীর্বাদ ছাড়া কখনো এমপি হননি। এমনকি বড় দলের সমর্থন না পেলে স্থানীয় মেম্বার বা চেয়ারম্যান হতে পারবেন না বলে সমর্থন দেওয়া বড় দলের নেতা-নেত্রীরাই বলে থাকেন। ভাবতে অবাক লাগে এমন নেতা মন্ত্রী হন! সারা জীবন সমাজতন্ত্রের কথা বলে বেসরকারি বিমান, টেলিভিশন বা রেডিওর অনুমোদন দেন! জীবনভর ডারউইনের মতবাদ প্রচার করে বিমানের সিটে বসে হজের জন্য এহরামের কাপড় পরা অবস্থায় ছবি তুলে প্রচার করেন! দেশে তেমনভাবে চলচ্চিত্র নির্মিত হয় না, হল বা দর্শকও নেই তেমন। অথচ চলচ্চিত্র শিল্পীদের অনেক নেতা আছেন। এমনকি শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কে হবেন তা নির্ধারিত হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে। ফুটবল ফেডারেশনের বড় নেতা মেসির দল আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার আওয়াজ তুলে চুপসে গেছেন। আরেক নেতা, প্রাক্তন ফুটবলার ও বর্তমান এমপি সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন অবৈধভাবে ঢাকায় বাড়ি দখলের অভিযোগে। ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে অবশ্য তারা একবার শিরোনাম হয়েছিলেন। দেশের নারী ফুটবল দল বিদেশের মাটিতে সাফল্য অর্জন করে দেশে ফিরলে নারী ফুটবলারদের কোণঠাসা করে এবং পেছনের সারিতে পাঠিয়ে সামনে অবস্থান নেন এ নেতারা। নেতার কারণে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমাও আজ দুই পর্বে বিভক্ত। একসময় নেতা বলতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নাম উচ্চারিত হতো। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী তাঁর উপাধির প্রতি সুবিচার করেছিলেন। একজন মুজিব ভাই, লিডার ও নেতা বহু জেল, জুলুম এমনকি পুঁতে ফেলার জন্য খোঁড়া কবরের কিনারে দাঁড়িয়েও টাকার কাছে বিক্রি হননি। তাই তো স্বাধীনতার রূপকার এবং জাতির পিতা। আর এভাবেই তিনি কর্মী থেকে নেতা হওয়ার শিক্ষা দিয়ে গেছেন। কিন্তু আজ নেতার নামে যা হচ্ছে তা দেখে কেবল একটি রবীন্দ্র সংগীতই শোনা চলে- “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে, নইলে মোরা রাজার সনে মিলবো কী স্বত্বে, আমরা সবাই রাজা”।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ