শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

বাংলা ভাষায় একই শব্দের বহুবিধ অর্থ পড়ানোর সময় ছোটবেলায় বাংলার পণ্ডিত স্যার একটা শ্লোক বলেছিলেন। “হরির উপরে হরি। হরি শোভা পায়, হরিকে দেখিয়া হরি, হরিতে লুকায়”। এখানে ক্রমানুসারে হরির অর্থ পানি, পদ্মপাতা, ব্যাঙ, সাপ আবার ব্যাঙ ও পানি। অর্থাৎ পানির ওপরে ভাসমান পদ্মপাতায় বসা ব্যাঙ সাপ দেখে পানিতে লুকায় বুঝাতে হরি শব্দের এত ছড়াছড়ি। পরবর্তী জীবনে আরও পড়ালেখার সুবাদে জেনেছি ধর্মতত্ত্ব, আধ্যাত্মবাদ ও পৃথিবীতে বংশবিস্তার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত উচ্চমার্গীয় ভাব প্রকাশে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা যায় তার অনেকগুলোর সমার্থক হলো হরি। দীর্ঘদিন পর বাংলা পণ্ডিত স্যারের কণ্ঠে প্রথম শোনা এ শ্লোকটি মনে পড়ল বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতার ভারে মঞ্চ ভেঙে নিচে পড়ে যাওয়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘এত নেতা কেন?’ শিরোনামের খবর পড়ে ও শুনে। ভিডিও ফুটেজ দেখে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি তিনি পণ্ডিত স্যারের মতো বলবেন- নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতারে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়। এরপর তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তিনি ব্যাখ্যা করবেন নেতা শব্দের বহুবিধ অর্থ, যার অন্যতম সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, কাউয়া, হাইব্রিড, বসন্তের কোকিল, শীতের পাখি, অতিথি পাখি ইত্যাদি।

যারা মঞ্চ ভাঙার ভিডিওটি দেখেননি তাদের জানাচ্ছি, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজেদের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সাবেক নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি মিলনমেলা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল। ৬০ থেকে ৯০ দশকের কলেজ ও ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের অনেক উৎসুক চোখ এদিন মোবাইল কম্পিউটার এবং টিভির পর্দায় নিবদ্ধ ছিল। মনের অজান্তেই তারা স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী গণআন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথ ও মঞ্চ কাঁপানো ছাত্রলীগের অগ্নিপুরুষ ও অগ্নিকন্যাদের গণমাধ্যমের পর্দায় বা সংবাদপত্রের পাতায় প্রত্যাশা করেছিলেন। তেমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া গেল না ছাত্রলীগের এ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে ছিল অধিকাংশ নতুন মুখের ছড়াছড়ি। তাদের একটাই পরিচয়, তারা নেতা। ছাত্রলীগের নেতা। সেদিনের প্রধান অতিথি হিসেবে ওবায়দুল কাদের বিকাল সোয়া ৪টায় যখন মঞ্চে ওঠেন তখন তাঁর চারপাশে দুনিয়ার ‘সেলফি নেতা’দের হাট বসে। এ হাটে দৃষ্টিকটুভাবে একজন আরেকজনের গায়ের ওপর ওঠার জোগাড়। এমনই প্রেক্ষাপটে বক্তৃতা শুরু করেন ওবায়দুল কাদের। একপর্যায়ে তিনি বলতে থাকেন, ‘আমি তোমাদের কাছে স্মার্ট বাংলা...’। না, শেষ করতে পারেননি তাঁর কথা। এর আগেই আনস্মার্ট স্টেজ ভেঙে পড়ে। এতে নেতা ওবায়দুল কাদের নিচে পড়ে যান। এ সময় তাঁর শরীরের ওপরে পড়া অন্য নেতাদের শোভা (?) পেতে দেখা যায়। কেউ কেউ এ ছবি বা সেলফিও ধারণ করে। আবার বিব্রত, বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ নেতা ওবায়দুল কাদেরকে দেখে তথাকথিত স্টেজ নেতাদের অনেকেই অন্য নেতাদের আড়ালে লুকান। তাই ছোটবেলার শোনা শ্লোকের কথা স্মরণ করে মনের অজান্তে উচ্চারিত হলো- “নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতাকে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়”।

এ শ্লোক ছাড়াও মনে পড়ল শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের সপ্তম পরিচ্ছেদের অন্যতম চরিত্র কলকাতার বাবু ‘নতুন দা’-এর কথা। রাতে কুকুরের ডাক শুনে ভয় পান নতুন দা এবং জামা-জুতাসহ নৌকা ছেড়ে গাঙের হিমশীতল পানিতে ঝাঁপ দেন। তার সহযাত্রী শ্রীকান্ত এবং ইন্দ্র নিজেরা ঠাণ্ডা পানিতে নেমে নতুন দা-কে টেনে তোলেন এবং তার জান বাঁচান। কিন্তু ডাঙায় উঠে নতুন দা প্রথমেই বললেন, ‘আমার এক পাটি পাম সু’। অর্থাৎ আমার পায়ের জুতা কোথায়? প্রশ্ন জাগে বিপদ এলে রাজনীতির এ নতুন দা’রা কি নৌকায় থাকবেন? ৬ জানুয়ারি ভাঙা মঞ্চের নিচে পড়ে যাওয়া ওবায়দুল কাদেরকে অন্যরা টেনে তোলার পর তিনি প্রথম কথা বললেন- ‘এত নেতা কেন?’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন- সব নেতা, কর্মী কোথায়? দুঃখের সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ নেতা তৈরির কারখানা। যে কোনো মঞ্চে গেলে সামনের লোকের চেয়ে মঞ্চে লোক বেশি। এ ঘটনার ঠিক চার দিন পর অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক সভায় মঞ্চে দাঁড়ানো নেতার আধিক্যে বিরক্ত হয়ে ওবায়দুল কাদের বক্তৃতা থামাতে বাধ্য হন এবং ‘গেট আউট’ বলে সেই কথিত নেতাদের মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন। ইউটিউবে নির্লজ্জের মতো দাঁত বের করে হাসতে হাসতে নামতে থাকা নেতাদের মুখের ছবি এখনো আছে। ইউটিউবেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ১০ ডিসেম্বর ২০২২ এর সংবাদচিত্রে ওবায়দুল কাদেরকে আরেকটি অনুষ্ঠানে বলতে দেখা যায়- এই মঞ্চের দিকে তাকিয়ে দেখছি নেতা আর নেতা। সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, সব নেতা। বাংলাদেশ নেতা উৎপাদনের কারখানা। এ কারখানায় কত নেতা? কেন? আপনারা এতজন মঞ্চে কী কারণে? তখনো নির্লজ্জের মতো দন্ত বিকশিত হাসি দেন মঞ্চের নেতারা। একটি বাংলা দৈনিকের অনলাইন সংবাদে দেখা যায়, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ বুধবার ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানেও নেতাদের ভিড়ে তিনবার বক্তব্য থামিয়ে সরে আসেন ওবায়দুল কাদের। কেবল আওয়ামী লীগই নয়, এক বছর আগে ১২ জানুয়ারি ২০২২ খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রামের সিডিএ আবাসিক এলাকায় সমাবেশ করে বিএনপি। এ সময় সমাবেশে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বক্তৃতা দেওয়াকালে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

মঞ্চ ভেঙে পড়ার এ চিত্র বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি ভেঙে পড়ারই একটি রূপক চিত্র বা সিম্বলিক সাইন বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। এখন নেতার পদভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

অথচ নির্বাচনের সময় ভোট কেন্দ্র থাকে ভোটারশূন্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে রাজধানীতে মঞ্চে নেতা আধিক্যের কারণে প্রধান অতিথি বক্তৃতা করতে পারেন না, সেই রাজধানীতেই বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী উত্তরে ১৪.৮৪ শতাংশ এবং দক্ষিণে ১৭.৩০ শতাংশ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। রংপুর সিটি করপোরেশনে গত মাসের ২৭ তারিখে মেয়র নির্বাচনে নৌকা প্রার্থী ৭.৯৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। সভা-সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নৌকার যাত্রী হতে এত আগ্রহ থাকলেও নিজ দলের নেতাদের নৌকায় ভোট দিতে অনাগ্রহের একটাই কারণ- রাজনীতির নামে ফায়দা হাসিল। বাংলাদেশের নেতা হতে চাওয়ার নেপথ্য কারণ এবং বিচ্যুত হওয়ার একটা কেস হতে পারে ফরিদপুর জেলা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ছাত্রনেতা থেকে জননেতা ও শেষে জাতির পিতা হয়ে ওঠেন। কারণ তিনি বলতে পেরেছিলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, এদেশের মানুষের অধিকার চাই”। কালের বিবর্তনে এ ফরিদপুর জেলা থেকেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী পরিবার থেকে একজন আওয়ামী লীগ নেতা, এমপি ও মন্ত্রী হন। যেখানে মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পুরুষের বিরোধিতার কারণে সরকারের পিয়নের চাকরিও মেলে না, সেখানে এভাবে মন্ত্রী হওয়াটা ভেঙে পড়া রাজনীতির একটি দিক বলে ধারণা করেন রাজনৈতিক মহল। পরবর্তীতে এ নেতা বা মন্ত্রীর আশীর্বাদে দুই হাতে টাকা কামান তার আপন ভাই। একই মন্ত্রীর আশীর্বাদপুষ্ট ফরিদপুর জেলার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হোসেন ২ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ তোলে। দলের নেতা ও স্থানীয় এমপি হয়েও তিনি দীর্ঘদিন বিদেশে আছেন। জনগণের খোঁজ নেওয়ার কেউ নেই। আবার বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয় করে ৮৫টি তথাকথিত উন্নয়ন কাজের দায়িত্ব দেন স্থানীয় নেতাদের। এ টাকা তুলে নেওয়ার পর দেখা যায় ১১ প্রকল্পে কোনো কাজ হয়নি এবং ১৭ প্রকল্পে নামেমাত্র কাজ হয়েছে। অন্যদিকে এ টাকায় স্থানীয় এক নেতার বাড়ির ভিতর শৌচাগার পর্যন্ত রাস্তার কাজ হয়েছে জোরেশোরে। বলাবাহুল্য, ‘মেইড ইন ফরিদপুর’ মার্কা নেতা হওয়ার মন্ত্র হলো স্টেজে ওঠা, সেলফি তোলা, ব্যানার বানানো ইত্যাদি।

দেশের একটি দলে যখন এমন নেতার ছড়াছড়ি তখন অন্য দলে চলছে নেতার খরা, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। বাস্তবের প্রধান বিরোধী দলের মূল নেত্রী জেলে আর কাগুজে নেতা লন্ডনে। সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা-নেত্রী দলীয় ফোরামের বাইরে আদালতের মাধ্যমে ঠিক করার প্রক্রিয়া চলছে। বাম দলসহ বহু দল আছে নেতাসর্বস্ব। এসব দলের তথাকথিত নেতারা বড় দলের টিকিট বা আশীর্বাদ ছাড়া কখনো এমপি হননি। এমনকি বড় দলের সমর্থন না পেলে স্থানীয় মেম্বার বা চেয়ারম্যান হতে পারবেন না বলে সমর্থন দেওয়া বড় দলের নেতা-নেত্রীরাই বলে থাকেন। ভাবতে অবাক লাগে এমন নেতা মন্ত্রী হন! সারা জীবন সমাজতন্ত্রের কথা বলে বেসরকারি বিমান, টেলিভিশন বা রেডিওর অনুমোদন দেন! জীবনভর ডারউইনের মতবাদ প্রচার করে বিমানের সিটে বসে হজের জন্য এহরামের কাপড় পরা অবস্থায় ছবি তুলে প্রচার করেন! দেশে তেমনভাবে চলচ্চিত্র নির্মিত হয় না, হল বা দর্শকও নেই তেমন। অথচ চলচ্চিত্র শিল্পীদের অনেক নেতা আছেন। এমনকি শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কে হবেন তা নির্ধারিত হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে। ফুটবল ফেডারেশনের বড় নেতা মেসির দল আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার আওয়াজ তুলে চুপসে গেছেন। আরেক নেতা, প্রাক্তন ফুটবলার ও বর্তমান এমপি সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন অবৈধভাবে ঢাকায় বাড়ি দখলের অভিযোগে। ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে অবশ্য তারা একবার শিরোনাম হয়েছিলেন। দেশের নারী ফুটবল দল বিদেশের মাটিতে সাফল্য অর্জন করে দেশে ফিরলে নারী ফুটবলারদের কোণঠাসা করে এবং পেছনের সারিতে পাঠিয়ে সামনে অবস্থান নেন এ নেতারা। নেতার কারণে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমাও আজ দুই পর্বে বিভক্ত। একসময় নেতা বলতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নাম উচ্চারিত হতো। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী তাঁর উপাধির প্রতি সুবিচার করেছিলেন। একজন মুজিব ভাই, লিডার ও নেতা বহু জেল, জুলুম এমনকি পুঁতে ফেলার জন্য খোঁড়া কবরের কিনারে দাঁড়িয়েও টাকার কাছে বিক্রি হননি। তাই তো স্বাধীনতার রূপকার এবং জাতির পিতা। আর এভাবেই তিনি কর্মী থেকে নেতা হওয়ার শিক্ষা দিয়ে গেছেন। কিন্তু আজ নেতার নামে যা হচ্ছে তা দেখে কেবল একটি রবীন্দ্র সংগীতই শোনা চলে- “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে, নইলে মোরা রাজার সনে মিলবো কী স্বত্বে, আমরা সবাই রাজা”।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা