শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়...

বাংলা ভাষায় একই শব্দের বহুবিধ অর্থ পড়ানোর সময় ছোটবেলায় বাংলার পণ্ডিত স্যার একটা শ্লোক বলেছিলেন। “হরির উপরে হরি। হরি শোভা পায়, হরিকে দেখিয়া হরি, হরিতে লুকায়”। এখানে ক্রমানুসারে হরির অর্থ পানি, পদ্মপাতা, ব্যাঙ, সাপ আবার ব্যাঙ ও পানি। অর্থাৎ পানির ওপরে ভাসমান পদ্মপাতায় বসা ব্যাঙ সাপ দেখে পানিতে লুকায় বুঝাতে হরি শব্দের এত ছড়াছড়ি। পরবর্তী জীবনে আরও পড়ালেখার সুবাদে জেনেছি ধর্মতত্ত্ব, আধ্যাত্মবাদ ও পৃথিবীতে বংশবিস্তার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত উচ্চমার্গীয় ভাব প্রকাশে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা যায় তার অনেকগুলোর সমার্থক হলো হরি। দীর্ঘদিন পর বাংলা পণ্ডিত স্যারের কণ্ঠে প্রথম শোনা এ শ্লোকটি মনে পড়ল বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতার ভারে মঞ্চ ভেঙে নিচে পড়ে যাওয়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘এত নেতা কেন?’ শিরোনামের খবর পড়ে ও শুনে। ভিডিও ফুটেজ দেখে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি তিনি পণ্ডিত স্যারের মতো বলবেন- নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতারে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়। এরপর তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তিনি ব্যাখ্যা করবেন নেতা শব্দের বহুবিধ অর্থ, যার অন্যতম সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, কাউয়া, হাইব্রিড, বসন্তের কোকিল, শীতের পাখি, অতিথি পাখি ইত্যাদি।

যারা মঞ্চ ভাঙার ভিডিওটি দেখেননি তাদের জানাচ্ছি, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজেদের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সাবেক নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি মিলনমেলা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল। ৬০ থেকে ৯০ দশকের কলেজ ও ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের অনেক উৎসুক চোখ এদিন মোবাইল কম্পিউটার এবং টিভির পর্দায় নিবদ্ধ ছিল। মনের অজান্তেই তারা স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী গণআন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথ ও মঞ্চ কাঁপানো ছাত্রলীগের অগ্নিপুরুষ ও অগ্নিকন্যাদের গণমাধ্যমের পর্দায় বা সংবাদপত্রের পাতায় প্রত্যাশা করেছিলেন। তেমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া গেল না ছাত্রলীগের এ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে ছিল অধিকাংশ নতুন মুখের ছড়াছড়ি। তাদের একটাই পরিচয়, তারা নেতা। ছাত্রলীগের নেতা। সেদিনের প্রধান অতিথি হিসেবে ওবায়দুল কাদের বিকাল সোয়া ৪টায় যখন মঞ্চে ওঠেন তখন তাঁর চারপাশে দুনিয়ার ‘সেলফি নেতা’দের হাট বসে। এ হাটে দৃষ্টিকটুভাবে একজন আরেকজনের গায়ের ওপর ওঠার জোগাড়। এমনই প্রেক্ষাপটে বক্তৃতা শুরু করেন ওবায়দুল কাদের। একপর্যায়ে তিনি বলতে থাকেন, ‘আমি তোমাদের কাছে স্মার্ট বাংলা...’। না, শেষ করতে পারেননি তাঁর কথা। এর আগেই আনস্মার্ট স্টেজ ভেঙে পড়ে। এতে নেতা ওবায়দুল কাদের নিচে পড়ে যান। এ সময় তাঁর শরীরের ওপরে পড়া অন্য নেতাদের শোভা (?) পেতে দেখা যায়। কেউ কেউ এ ছবি বা সেলফিও ধারণ করে। আবার বিব্রত, বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ নেতা ওবায়দুল কাদেরকে দেখে তথাকথিত স্টেজ নেতাদের অনেকেই অন্য নেতাদের আড়ালে লুকান। তাই ছোটবেলার শোনা শ্লোকের কথা স্মরণ করে মনের অজান্তে উচ্চারিত হলো- “নেতার ওপরে নেতা, নেতা শোভা পায়, নেতাকে দেখিয়া নেতা, নেতাতে পালায়”।

এ শ্লোক ছাড়াও মনে পড়ল শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের সপ্তম পরিচ্ছেদের অন্যতম চরিত্র কলকাতার বাবু ‘নতুন দা’-এর কথা। রাতে কুকুরের ডাক শুনে ভয় পান নতুন দা এবং জামা-জুতাসহ নৌকা ছেড়ে গাঙের হিমশীতল পানিতে ঝাঁপ দেন। তার সহযাত্রী শ্রীকান্ত এবং ইন্দ্র নিজেরা ঠাণ্ডা পানিতে নেমে নতুন দা-কে টেনে তোলেন এবং তার জান বাঁচান। কিন্তু ডাঙায় উঠে নতুন দা প্রথমেই বললেন, ‘আমার এক পাটি পাম সু’। অর্থাৎ আমার পায়ের জুতা কোথায়? প্রশ্ন জাগে বিপদ এলে রাজনীতির এ নতুন দা’রা কি নৌকায় থাকবেন? ৬ জানুয়ারি ভাঙা মঞ্চের নিচে পড়ে যাওয়া ওবায়দুল কাদেরকে অন্যরা টেনে তোলার পর তিনি প্রথম কথা বললেন- ‘এত নেতা কেন?’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন- সব নেতা, কর্মী কোথায়? দুঃখের সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ নেতা তৈরির কারখানা। যে কোনো মঞ্চে গেলে সামনের লোকের চেয়ে মঞ্চে লোক বেশি। এ ঘটনার ঠিক চার দিন পর অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক সভায় মঞ্চে দাঁড়ানো নেতার আধিক্যে বিরক্ত হয়ে ওবায়দুল কাদের বক্তৃতা থামাতে বাধ্য হন এবং ‘গেট আউট’ বলে সেই কথিত নেতাদের মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন। ইউটিউবে নির্লজ্জের মতো দাঁত বের করে হাসতে হাসতে নামতে থাকা নেতাদের মুখের ছবি এখনো আছে। ইউটিউবেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ১০ ডিসেম্বর ২০২২ এর সংবাদচিত্রে ওবায়দুল কাদেরকে আরেকটি অনুষ্ঠানে বলতে দেখা যায়- এই মঞ্চের দিকে তাকিয়ে দেখছি নেতা আর নেতা। সিকি নেতা, আধুলি নেতা, পাতি নেতা, সব নেতা। বাংলাদেশ নেতা উৎপাদনের কারখানা। এ কারখানায় কত নেতা? কেন? আপনারা এতজন মঞ্চে কী কারণে? তখনো নির্লজ্জের মতো দন্ত বিকশিত হাসি দেন মঞ্চের নেতারা। একটি বাংলা দৈনিকের অনলাইন সংবাদে দেখা যায়, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ বুধবার ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানেও নেতাদের ভিড়ে তিনবার বক্তব্য থামিয়ে সরে আসেন ওবায়দুল কাদের। কেবল আওয়ামী লীগই নয়, এক বছর আগে ১২ জানুয়ারি ২০২২ খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রামের সিডিএ আবাসিক এলাকায় সমাবেশ করে বিএনপি। এ সময় সমাবেশে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বক্তৃতা দেওয়াকালে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

মঞ্চ ভেঙে পড়ার এ চিত্র বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি ভেঙে পড়ারই একটি রূপক চিত্র বা সিম্বলিক সাইন বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। এখন নেতার পদভারে মঞ্চ ভেঙে পড়ে।

অথচ নির্বাচনের সময় ভোট কেন্দ্র থাকে ভোটারশূন্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে রাজধানীতে মঞ্চে নেতা আধিক্যের কারণে প্রধান অতিথি বক্তৃতা করতে পারেন না, সেই রাজধানীতেই বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী উত্তরে ১৪.৮৪ শতাংশ এবং দক্ষিণে ১৭.৩০ শতাংশ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। রংপুর সিটি করপোরেশনে গত মাসের ২৭ তারিখে মেয়র নির্বাচনে নৌকা প্রার্থী ৭.৯৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। সভা-সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নৌকার যাত্রী হতে এত আগ্রহ থাকলেও নিজ দলের নেতাদের নৌকায় ভোট দিতে অনাগ্রহের একটাই কারণ- রাজনীতির নামে ফায়দা হাসিল। বাংলাদেশের নেতা হতে চাওয়ার নেপথ্য কারণ এবং বিচ্যুত হওয়ার একটা কেস হতে পারে ফরিদপুর জেলা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ছাত্রনেতা থেকে জননেতা ও শেষে জাতির পিতা হয়ে ওঠেন। কারণ তিনি বলতে পেরেছিলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, এদেশের মানুষের অধিকার চাই”। কালের বিবর্তনে এ ফরিদপুর জেলা থেকেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী পরিবার থেকে একজন আওয়ামী লীগ নেতা, এমপি ও মন্ত্রী হন। যেখানে মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পুরুষের বিরোধিতার কারণে সরকারের পিয়নের চাকরিও মেলে না, সেখানে এভাবে মন্ত্রী হওয়াটা ভেঙে পড়া রাজনীতির একটি দিক বলে ধারণা করেন রাজনৈতিক মহল। পরবর্তীতে এ নেতা বা মন্ত্রীর আশীর্বাদে দুই হাতে টাকা কামান তার আপন ভাই। একই মন্ত্রীর আশীর্বাদপুষ্ট ফরিদপুর জেলার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হোসেন ২ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ তোলে। দলের নেতা ও স্থানীয় এমপি হয়েও তিনি দীর্ঘদিন বিদেশে আছেন। জনগণের খোঁজ নেওয়ার কেউ নেই। আবার বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয় করে ৮৫টি তথাকথিত উন্নয়ন কাজের দায়িত্ব দেন স্থানীয় নেতাদের। এ টাকা তুলে নেওয়ার পর দেখা যায় ১১ প্রকল্পে কোনো কাজ হয়নি এবং ১৭ প্রকল্পে নামেমাত্র কাজ হয়েছে। অন্যদিকে এ টাকায় স্থানীয় এক নেতার বাড়ির ভিতর শৌচাগার পর্যন্ত রাস্তার কাজ হয়েছে জোরেশোরে। বলাবাহুল্য, ‘মেইড ইন ফরিদপুর’ মার্কা নেতা হওয়ার মন্ত্র হলো স্টেজে ওঠা, সেলফি তোলা, ব্যানার বানানো ইত্যাদি।

দেশের একটি দলে যখন এমন নেতার ছড়াছড়ি তখন অন্য দলে চলছে নেতার খরা, যা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। বাস্তবের প্রধান বিরোধী দলের মূল নেত্রী জেলে আর কাগুজে নেতা লন্ডনে। সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা-নেত্রী দলীয় ফোরামের বাইরে আদালতের মাধ্যমে ঠিক করার প্রক্রিয়া চলছে। বাম দলসহ বহু দল আছে নেতাসর্বস্ব। এসব দলের তথাকথিত নেতারা বড় দলের টিকিট বা আশীর্বাদ ছাড়া কখনো এমপি হননি। এমনকি বড় দলের সমর্থন না পেলে স্থানীয় মেম্বার বা চেয়ারম্যান হতে পারবেন না বলে সমর্থন দেওয়া বড় দলের নেতা-নেত্রীরাই বলে থাকেন। ভাবতে অবাক লাগে এমন নেতা মন্ত্রী হন! সারা জীবন সমাজতন্ত্রের কথা বলে বেসরকারি বিমান, টেলিভিশন বা রেডিওর অনুমোদন দেন! জীবনভর ডারউইনের মতবাদ প্রচার করে বিমানের সিটে বসে হজের জন্য এহরামের কাপড় পরা অবস্থায় ছবি তুলে প্রচার করেন! দেশে তেমনভাবে চলচ্চিত্র নির্মিত হয় না, হল বা দর্শকও নেই তেমন। অথচ চলচ্চিত্র শিল্পীদের অনেক নেতা আছেন। এমনকি শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কে হবেন তা নির্ধারিত হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের মাধ্যমে। ফুটবল ফেডারেশনের বড় নেতা মেসির দল আর্জেন্টিনাকে ঢাকায় আনার আওয়াজ তুলে চুপসে গেছেন। আরেক নেতা, প্রাক্তন ফুটবলার ও বর্তমান এমপি সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন অবৈধভাবে ঢাকায় বাড়ি দখলের অভিযোগে। ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে অবশ্য তারা একবার শিরোনাম হয়েছিলেন। দেশের নারী ফুটবল দল বিদেশের মাটিতে সাফল্য অর্জন করে দেশে ফিরলে নারী ফুটবলারদের কোণঠাসা করে এবং পেছনের সারিতে পাঠিয়ে সামনে অবস্থান নেন এ নেতারা। নেতার কারণে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমাও আজ দুই পর্বে বিভক্ত। একসময় নেতা বলতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নাম উচ্চারিত হতো। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী তাঁর উপাধির প্রতি সুবিচার করেছিলেন। একজন মুজিব ভাই, লিডার ও নেতা বহু জেল, জুলুম এমনকি পুঁতে ফেলার জন্য খোঁড়া কবরের কিনারে দাঁড়িয়েও টাকার কাছে বিক্রি হননি। তাই তো স্বাধীনতার রূপকার এবং জাতির পিতা। আর এভাবেই তিনি কর্মী থেকে নেতা হওয়ার শিক্ষা দিয়ে গেছেন। কিন্তু আজ নেতার নামে যা হচ্ছে তা দেখে কেবল একটি রবীন্দ্র সংগীতই শোনা চলে- “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে, নইলে মোরা রাজার সনে মিলবো কী স্বত্বে, আমরা সবাই রাজা”।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন