শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

চিকিৎসাসেবা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে তিন শিশুর মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছে সমাজ। সিন্ডিকেটে জিম্মি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে মানুষ ব্যথিত হচ্ছে। ক্ষোভ প্রকাশ করছে। আমাদের জমানায় ছোটবেলায় সুন্নতে খতনার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা ছিল না। হাজাম আসতেন বাড়িতে। বসাতেন পিঁড়িতে। চোখে কাপড় বেঁধে দিতেন। তারপর বাঁশের ওপরের পাতলা করে কেটে নেওয়া ধারালো অংশ দিয়ে খতনার কাজ শেষ করতেন। রক্ত বন্ধের জন্য এক ধরনের পাউডার মনে হয় সাদা কাপড় পোড়া ছাই দিয়ে ব্যান্ডেজ হতো। কী মেডিসিন ব্যবহার হতো জানি না। সাত দিন ব্যথা থাকত। অষ্টম দিনে ব্যান্ডেজ খোলা হতো। ছোটখাটো অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকত। অনেক পরিবার খাসি জবাই দিত। কোনো শিশু মারা গেছে শুনতাম না। চিকিৎসাবিজ্ঞানের আধুনিক যুগে হাজাম পেশা বিলুপ্ত। ২৩ বছর আগে আমার ছেলের খতনা করিয়েছিলাম ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী খতনা চালু করেছিলেন গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে খতনার কাজ শেষ করলাম। ঘণ্টাখানেক পর ছেলেকে নিয়ে ফিরলাম বাসায়। কোনো সমস্যা হয়নি।

ঢাকার নামিদামি হাসপাতালে এখন খতনা হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হচ্ছে। আমরা চিন্তিত হচ্ছি হাসপাতালে সঠিকভাবে খতনা করানো নিয়ে। নামিদামি হাসপাতালে খতনার সময় শিশুমৃত্যু নিয়ে। এসব হাসপাতালে প্রবেশের সময় শিশু বাবা-মায়ের উৎকণ্ঠা দেখে বিস্মিত হয়। সর্বশেষ রাজধানীর এক হাসপাতালে খতনার সময় শিশু ঝুঁকিমুক্ত ছিল কি না কেউ জানে না। সেদিন একজন অভিভাবক শিশুকে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। ভয়ে ভয়ে ছিলেন। কিছুদিন আগে ইউনাইটেডে এক শিশু খতনা করানোর সময় মারা গিয়েছিল। এই অভিভাবকের উৎকণ্ঠা দেখে শিশুটি বলেছিল, ভয় পেয়ো না। আমি সাহসী আছি। সেই সাহসী শিশু আর ফেরেনি বাবা-মায়ের কোলে। খতনা করাতে গিয়ে চিকিৎসকের ভুলে মারা যায়। ভুল এখন অ্যানেসথেসিয়ার না চিকিৎসকের, তদন্তে বেরিয়ে আসবে। কথা হলো তদন্ত রিপোর্ট আদৌ বের হবে কি না কেউ জানে না।

বড় অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। যে দেশের হাসপাতাল সুন্নতে খতনা করতে পারে না সে দেশের চিকিৎসা খাতের অবস্থা কতটা ভয়াবহ সহজেই বোঝা যায়। মানুষ অসহায়। তাদের যাওয়ার জায়গা নেই। সামর্থ্যবানেরা চিকিৎসার জন্য যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর। মধ্যবিত্ত ভারতে। দেশের ডলার চিকিৎসার পেছনে বিদেশে যায়। চাপে পড়ে অর্থনীতি। কঠিন বাস্তবতার ভিতরে বাস আমাদের। গরিবের কেউ নেই। কিছু নেই। তাদের ভরসা সরকারি হাসপাতাল। সেখানে রুটিন ধরে চিকিৎসক রোগী দেখেন। সরকারি ছুটির দিন কেউ হাসপাতালে যান না। ঈদ-চান্দের অসিলা হলে কথাই নেই। রোগীদের আর্তনাদ কারও কানে যায় না। জেলা-উপজেলায় সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা থাকতে নারাজ। সবাই চান ঢাকায় বদলি হতে। বেসরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসার আশায় সবাই ছুটে যায়। চিকিৎসক যত দেখবেন তত টাকা দিতে হয়। পরীক্ষানিরীক্ষার শেষ নেই। যত পরীক্ষা তত কমিশন। ছুটির দিনে আলাদা পয়সা দিতে হয় চিকিৎসককে। নামিদামি হাসপাতালের ব্র্যান্ডিংয়ে ব্যবসা। উন্নত বেসরকারি হাসপাতালের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই হয় না। স্বাস্থ্য খাতের অরাজকতা সহ্য করার মতো নয়। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ অব্যবস্থাপনা পেয়েছেন উত্তরাধিকারসূত্রে। ভালো দিক, দায়িত্ব নিয়ে শুরু থেকেই তিনি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। চেষ্টা করছেন সংকট কাটাতে। কতটা পারবেন সিন্ডিকেট হটাতে জানি না। সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য খাতে আর কোনো সিন্ডিকেট দেখতে চায় না। মিঠুসহ সব সিন্ডিকেট চিরতরে কালো তালিকায় আসুক। চিকিৎসা খাতে মানুষের জীবন নিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে। অপ্রয়োজনীয় চায়নিজ ইকুইপমেন্ট কিনে জার্মানির সিল মেরে জমাদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। যারা ইকুইপমেন্ট কিনে হাসপাতালে ফেলে রাখেন তাদের চাকরিচ্যুত করুন। মানুষের জীবন নিয়ে যারা খেলেন এমন চোরদের দরকার নেই।

মানুষ ঠাট্টা করে বলে, সরকারি চিকিৎসা এখন বাক্সবন্দি। বাক্সে ফেলে রাখা হয়েছে অপ্রয়োজনে কেনা যন্ত্রপাতি। বাক্স খুলতে বললে জানানো হয় প্রয়োজনীয় টেকনিশিয়ান নেই। টেকনিশিয়ান না থাকলে যন্ত্র কিনলেন কেন? এ টাকা কি আপনাদের বাপের? কারণ ছাড়া অর্থ ব্যয়ের অধিকার নেই কোনো সরকারি হাসপাতাল, অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের। আমার গ্রামে ২০ বছর আগে একটি হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছিল। তারপর এ হাসপাতাল আর চালু হয়নি। এ এলাকার এমপি জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি নির্বাচনি এলাকায় যান না। সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎও নেই। এলাকা চালায় তাঁর ব্যক্তিগত কর্মচারী। মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে একদিন তাঁকে হাসপাতালের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। ঘটনাচক্রে সবকিছু বলেছিলাম তোফায়েল আহমেদকে। সঙ্গে সঙ্গে তোফায়েল ভাই ফোন করেন নাসিম ভাইকে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম সিদ্ধান্ত নিলেন যাবেন নাঙ্গলকোটের গোহারুয়া হাসপাতালটি দেখতে। জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল তখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাবেন বিধায় তিনিও গেলেন। স্বাস্থ্য বিভাগের তখনকার ডিজি দীন মোহাম্মদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাদ থাকলেন না। উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে তারা দেখলেন সরকারি টাকায় অনেক ভবন নির্মিত হয়েছে হাসপাতাল করতে। শুধু চিকিৎসক, নার্স ও কোনো ইকুইপমেন্ট নেই। সরকারি সিদ্ধান্তহীনতায় হাসপাতাল চালু হয়নি। যে হাসপাতাল চালু করতে পারবে না তা নির্মাণ করল কেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়? প্রশ্ন অনেক, জবাবদানের কেউ নেই। মোহাম্মদ নাসিম রাজনৈতিক মানুষ। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল গভীর। তিনি নির্দেশ দিলেন হাসপাতাল চালুর। সে নির্দেশ আজও বাস্তবায়ন হয়নি! স্থানীয় এমপির এ নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই। ভাবখানা এমন, হাসপাতাল চালু হলে কী, না হলে কী, আমার গদি তো ঠিক আছে। পরিকল্পনা থেকে লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হয়েছিলেন। এখন আর মন্ত্রী নেই। সেই হাসপাতালটি আলোর মুখ দেখেনি। ভবনগুলো এখন পরিত্যক্ত। মানুষের কাছে ভূতের বাড়ি!

এবার বেসরকারি চিকিৎসার কথা বলি। একবার অফিসে বুকের ব্যথা নিয়ে গেলাম অ্যাপোলো হাসপাতালে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এলেন। তাঁর পাশে এসে দাঁড়ালেন স্যুট পরিহিত এক যুবক। ভাবলাম হয়তো আমার চিকিৎসার সহায়তা দিতে এসেছেন। একটু পর সেই লোকটি আমাকে বললেন, আপনি হার্ট অ্যাটাক করলে আপনার খরচা পড়বে এত টাকা। জরুরি বিভাগে আসার কারণে কত খরচ হবে তিনি তা-ও জানালেন। তাঁকে বললাম, বাইরে যান। আমার অফিসের লোকজন আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলুন। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। লোকটি তার পরও কথা বলতে থাকলেন। এ সময় আমার অবস্থা জানতে অফিসের একজন সহকর্মী উঁকি দিলেন। লোকটির কান্ডজ্ঞানহীন আচরণে ডেকে নিলেন তাঁকে। বললেন, আমি এ হাসপাতালের করপোরেট মেম্বার। চিকিৎসা খরচ আমার অফিস দেবে। চিন্তার কারণ নেই। তার পরও কথা বলতে থাকলেন। বেসরকারি হাসপাতাল মানে গলা কাটা। যত পরীক্ষা তত কমিশন। রোগী গেলেন বুকে ব্যথা নিয়ে। তার হাঁটুর পরীক্ষা দিয়ে শুরু হয় চিকিৎসার। যত পরীক্ষা তত লাভ। মারা গেলেও নিস্তার নেই। লাশ আটকে পাওনা বুঝে নেওয়া হয় কড়ায় গন্ডায়। একবার গরিব রোগীর লাশ টাকার জন্য ৩৪ দিন আটকে রেখেছিল বেসরকারি এক হাসপাতাল। সেদিন একজন জানালেন, হাসপাতালগুলোয় ওষুধ লেখায়ও চিকিৎসকরা ব্যবসা করে ফেলেন। ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টরা তালিকা দেন। তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখলেই কমিশন চলে আসে। সরকারি হাসপাতালে দালালের দৌরাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। ডাক্তার অথবা তাঁর সহযোগী রোগীকে বলেন, এখানে চিকিৎসা নেই। পাশের ক্লিনিকে এই ডাক্তার রোগী দেখেন। সেখানে যান। অপারেশন হবে। শুধু খরচা একটু বেশি লাগবে। বেঁচে থাকার লোভে মানুষ সব মেনে নেয়। হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সও সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে থাকে। লাশ নিয়ে এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

আমার বোনের স্বামীর নাম নুরুল আফসার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পড়াশোনা শেষে যোগ দিয়েছিলেন ঘোড়াশাল সারকারখানার কেমিস্ট হিসেবে। অবসরের পর উঠেছিলেন মিরপুরের বাসায়। একদিন ভোরবেলায় ফজরের নামাজ পড়তে ঘুম থেকে উঠে বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। আমার বোন ও ভাগনি তাঁকে নিয়ে গেলেন মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশনে। তাঁরা বললেন, হাসপাতালে ঠাঁই নেই। নিয়ে যান শেরেবাংলানগর হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। ভোরে ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙল। সব জানলাম। ফরিদা ইয়াসমিনকে ঘুম থেকে তুললাম। সব জানাতে দ্রুত তৈরি হলো। দুজন বের হলাম। সেই ভোরে গাড়িতে বসে ঘুম থেকে তুললাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরকে। বিপদে আপদে বোরহানের তুলনা নেই। তাঁকে বললাম রোগী ফেলে রেখেছে ফ্লোরে। বোরহান বলল, হৃদরোগের পরিচালককে জানি। তুমি যাও। বলে রাখছি। একটু পর বোরহান ফোন করল। বলল, পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাড়াতাড়ি যাও। তুমি যাওয়ার আগে তিনি পৌঁছাবেন। ব্যবস্থা নেবেন। হাসপাতালে গেলাম। জরুরি বিভাগের ফ্লোরে রোগীর ছড়াছড়ি। চরম বিশৃঙ্খল একটা পরিবেশ। পরিচালক সাহেব এলেন। তিনিসহ গিয়ে দেখলাম ফ্লোরে শুইয়ে রাখা হয়েছে নুরুল আফসারকে। তিনি আমাদের দিকে তাকালেন। কথা বললেন হাসিমুখে। আমি বললাম সব ঠিক হয়ে যাবে। ভয়ের কিছু নেই। এ সময় একজন নার্স এলেন। ইনজেকশন পুশ করলেন। জানতে চাইলাম কীসের ইনজেকশন? বললেন হৃদরোগে ব্যথা কমাতে এটা দেওয়া হয়। চোখ বুজলেন আমার বোনের স্বামী। সেই চোখ আর খুললেন না। মুহূর্তে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। কী এমন ইনজেকশন দেওয়া হলো যে চিকিৎসার জন্য আসা মানুষটির আর ঘুমই ভাঙল না। আহারে হাসপাতাল! আহারে জরুরি বিভাগ! আহারে আমাদের চিকিৎসা!

ডা. বুলবুল ছিলেন আমার ডেন্টিস্ট। ঢাকার সব সাংবাদিকের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক। সবার চিকিৎসা করতেন। গরিব মানুষ হলে টাকা নিতেন না। আরেক গরিবের ডাক্তার রাকিবুল ইসলাম লিটুর সঙ্গে তাঁর মিল ছিল। সব সময় লিটু ও বুলবুলকে বলতাম, তোমাদের মতো পাঁচ শ চিকিৎসক থাকলে এ দেশের গরিব মানুষের চিকিৎসা নিয়ে ভাবতে হবে না। আজ তাঁরা দুজনের কেউ নেই। এক ভোরে রিকশা নিয়ে আগারগাঁও থেকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন বুলবুল। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে গিয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, আমি একজন চিকিৎসক। রক্তটা বন্ধ করুন সেলাই দিয়ে। তারপর চলে যাব ঢাকা মেডিকেলে। আমাকে বাঁচান। রক্ত বন্ধ না হলে ঢাকা মেডিকেলে যেতে পারব না। কেউ বুলবুলের কথা শুনলেন না। কোনো চিকিৎসক, নার্স তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না। বুলবুলের আর্তনাদে এগিয়ে এলেন সেখানে থাকা এক সিএনজিচালক। বিনা চিকিৎসায় পড়ে থাকা ডা. বুলবুলকে নিয়ে গেলেন ঢাকা মেডিকেলে।  পথেই রক্তক্ষরণে বুলবুল মারা গেলেন। কষ্ট হয়। বুলবুলের মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল আমাদের। বুলবুলের মতো প্রতিদিন এভাবে অনেক রোগী মারা যায়, যার কোনো খোঁজ আমরা রাখি না।

               

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম