শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

চিকিৎসাসেবা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে তিন শিশুর মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছে সমাজ। সিন্ডিকেটে জিম্মি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে মানুষ ব্যথিত হচ্ছে। ক্ষোভ প্রকাশ করছে। আমাদের জমানায় ছোটবেলায় সুন্নতে খতনার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা ছিল না। হাজাম আসতেন বাড়িতে। বসাতেন পিঁড়িতে। চোখে কাপড় বেঁধে দিতেন। তারপর বাঁশের ওপরের পাতলা করে কেটে নেওয়া ধারালো অংশ দিয়ে খতনার কাজ শেষ করতেন। রক্ত বন্ধের জন্য এক ধরনের পাউডার মনে হয় সাদা কাপড় পোড়া ছাই দিয়ে ব্যান্ডেজ হতো। কী মেডিসিন ব্যবহার হতো জানি না। সাত দিন ব্যথা থাকত। অষ্টম দিনে ব্যান্ডেজ খোলা হতো। ছোটখাটো অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকত। অনেক পরিবার খাসি জবাই দিত। কোনো শিশু মারা গেছে শুনতাম না। চিকিৎসাবিজ্ঞানের আধুনিক যুগে হাজাম পেশা বিলুপ্ত। ২৩ বছর আগে আমার ছেলের খতনা করিয়েছিলাম ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী খতনা চালু করেছিলেন গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে খতনার কাজ শেষ করলাম। ঘণ্টাখানেক পর ছেলেকে নিয়ে ফিরলাম বাসায়। কোনো সমস্যা হয়নি।

ঢাকার নামিদামি হাসপাতালে এখন খতনা হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হচ্ছে। আমরা চিন্তিত হচ্ছি হাসপাতালে সঠিকভাবে খতনা করানো নিয়ে। নামিদামি হাসপাতালে খতনার সময় শিশুমৃত্যু নিয়ে। এসব হাসপাতালে প্রবেশের সময় শিশু বাবা-মায়ের উৎকণ্ঠা দেখে বিস্মিত হয়। সর্বশেষ রাজধানীর এক হাসপাতালে খতনার সময় শিশু ঝুঁকিমুক্ত ছিল কি না কেউ জানে না। সেদিন একজন অভিভাবক শিশুকে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। ভয়ে ভয়ে ছিলেন। কিছুদিন আগে ইউনাইটেডে এক শিশু খতনা করানোর সময় মারা গিয়েছিল। এই অভিভাবকের উৎকণ্ঠা দেখে শিশুটি বলেছিল, ভয় পেয়ো না। আমি সাহসী আছি। সেই সাহসী শিশু আর ফেরেনি বাবা-মায়ের কোলে। খতনা করাতে গিয়ে চিকিৎসকের ভুলে মারা যায়। ভুল এখন অ্যানেসথেসিয়ার না চিকিৎসকের, তদন্তে বেরিয়ে আসবে। কথা হলো তদন্ত রিপোর্ট আদৌ বের হবে কি না কেউ জানে না।

বড় অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। যে দেশের হাসপাতাল সুন্নতে খতনা করতে পারে না সে দেশের চিকিৎসা খাতের অবস্থা কতটা ভয়াবহ সহজেই বোঝা যায়। মানুষ অসহায়। তাদের যাওয়ার জায়গা নেই। সামর্থ্যবানেরা চিকিৎসার জন্য যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর। মধ্যবিত্ত ভারতে। দেশের ডলার চিকিৎসার পেছনে বিদেশে যায়। চাপে পড়ে অর্থনীতি। কঠিন বাস্তবতার ভিতরে বাস আমাদের। গরিবের কেউ নেই। কিছু নেই। তাদের ভরসা সরকারি হাসপাতাল। সেখানে রুটিন ধরে চিকিৎসক রোগী দেখেন। সরকারি ছুটির দিন কেউ হাসপাতালে যান না। ঈদ-চান্দের অসিলা হলে কথাই নেই। রোগীদের আর্তনাদ কারও কানে যায় না। জেলা-উপজেলায় সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা থাকতে নারাজ। সবাই চান ঢাকায় বদলি হতে। বেসরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসার আশায় সবাই ছুটে যায়। চিকিৎসক যত দেখবেন তত টাকা দিতে হয়। পরীক্ষানিরীক্ষার শেষ নেই। যত পরীক্ষা তত কমিশন। ছুটির দিনে আলাদা পয়সা দিতে হয় চিকিৎসককে। নামিদামি হাসপাতালের ব্র্যান্ডিংয়ে ব্যবসা। উন্নত বেসরকারি হাসপাতালের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই হয় না। স্বাস্থ্য খাতের অরাজকতা সহ্য করার মতো নয়। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ অব্যবস্থাপনা পেয়েছেন উত্তরাধিকারসূত্রে। ভালো দিক, দায়িত্ব নিয়ে শুরু থেকেই তিনি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। চেষ্টা করছেন সংকট কাটাতে। কতটা পারবেন সিন্ডিকেট হটাতে জানি না। সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য খাতে আর কোনো সিন্ডিকেট দেখতে চায় না। মিঠুসহ সব সিন্ডিকেট চিরতরে কালো তালিকায় আসুক। চিকিৎসা খাতে মানুষের জীবন নিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে। অপ্রয়োজনীয় চায়নিজ ইকুইপমেন্ট কিনে জার্মানির সিল মেরে জমাদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। যারা ইকুইপমেন্ট কিনে হাসপাতালে ফেলে রাখেন তাদের চাকরিচ্যুত করুন। মানুষের জীবন নিয়ে যারা খেলেন এমন চোরদের দরকার নেই।

মানুষ ঠাট্টা করে বলে, সরকারি চিকিৎসা এখন বাক্সবন্দি। বাক্সে ফেলে রাখা হয়েছে অপ্রয়োজনে কেনা যন্ত্রপাতি। বাক্স খুলতে বললে জানানো হয় প্রয়োজনীয় টেকনিশিয়ান নেই। টেকনিশিয়ান না থাকলে যন্ত্র কিনলেন কেন? এ টাকা কি আপনাদের বাপের? কারণ ছাড়া অর্থ ব্যয়ের অধিকার নেই কোনো সরকারি হাসপাতাল, অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের। আমার গ্রামে ২০ বছর আগে একটি হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছিল। তারপর এ হাসপাতাল আর চালু হয়নি। এ এলাকার এমপি জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি নির্বাচনি এলাকায় যান না। সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎও নেই। এলাকা চালায় তাঁর ব্যক্তিগত কর্মচারী। মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে একদিন তাঁকে হাসপাতালের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। ঘটনাচক্রে সবকিছু বলেছিলাম তোফায়েল আহমেদকে। সঙ্গে সঙ্গে তোফায়েল ভাই ফোন করেন নাসিম ভাইকে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম সিদ্ধান্ত নিলেন যাবেন নাঙ্গলকোটের গোহারুয়া হাসপাতালটি দেখতে। জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল তখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাবেন বিধায় তিনিও গেলেন। স্বাস্থ্য বিভাগের তখনকার ডিজি দীন মোহাম্মদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাদ থাকলেন না। উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে তারা দেখলেন সরকারি টাকায় অনেক ভবন নির্মিত হয়েছে হাসপাতাল করতে। শুধু চিকিৎসক, নার্স ও কোনো ইকুইপমেন্ট নেই। সরকারি সিদ্ধান্তহীনতায় হাসপাতাল চালু হয়নি। যে হাসপাতাল চালু করতে পারবে না তা নির্মাণ করল কেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়? প্রশ্ন অনেক, জবাবদানের কেউ নেই। মোহাম্মদ নাসিম রাজনৈতিক মানুষ। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল গভীর। তিনি নির্দেশ দিলেন হাসপাতাল চালুর। সে নির্দেশ আজও বাস্তবায়ন হয়নি! স্থানীয় এমপির এ নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই। ভাবখানা এমন, হাসপাতাল চালু হলে কী, না হলে কী, আমার গদি তো ঠিক আছে। পরিকল্পনা থেকে লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হয়েছিলেন। এখন আর মন্ত্রী নেই। সেই হাসপাতালটি আলোর মুখ দেখেনি। ভবনগুলো এখন পরিত্যক্ত। মানুষের কাছে ভূতের বাড়ি!

এবার বেসরকারি চিকিৎসার কথা বলি। একবার অফিসে বুকের ব্যথা নিয়ে গেলাম অ্যাপোলো হাসপাতালে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এলেন। তাঁর পাশে এসে দাঁড়ালেন স্যুট পরিহিত এক যুবক। ভাবলাম হয়তো আমার চিকিৎসার সহায়তা দিতে এসেছেন। একটু পর সেই লোকটি আমাকে বললেন, আপনি হার্ট অ্যাটাক করলে আপনার খরচা পড়বে এত টাকা। জরুরি বিভাগে আসার কারণে কত খরচ হবে তিনি তা-ও জানালেন। তাঁকে বললাম, বাইরে যান। আমার অফিসের লোকজন আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলুন। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। লোকটি তার পরও কথা বলতে থাকলেন। এ সময় আমার অবস্থা জানতে অফিসের একজন সহকর্মী উঁকি দিলেন। লোকটির কান্ডজ্ঞানহীন আচরণে ডেকে নিলেন তাঁকে। বললেন, আমি এ হাসপাতালের করপোরেট মেম্বার। চিকিৎসা খরচ আমার অফিস দেবে। চিন্তার কারণ নেই। তার পরও কথা বলতে থাকলেন। বেসরকারি হাসপাতাল মানে গলা কাটা। যত পরীক্ষা তত কমিশন। রোগী গেলেন বুকে ব্যথা নিয়ে। তার হাঁটুর পরীক্ষা দিয়ে শুরু হয় চিকিৎসার। যত পরীক্ষা তত লাভ। মারা গেলেও নিস্তার নেই। লাশ আটকে পাওনা বুঝে নেওয়া হয় কড়ায় গন্ডায়। একবার গরিব রোগীর লাশ টাকার জন্য ৩৪ দিন আটকে রেখেছিল বেসরকারি এক হাসপাতাল। সেদিন একজন জানালেন, হাসপাতালগুলোয় ওষুধ লেখায়ও চিকিৎসকরা ব্যবসা করে ফেলেন। ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টরা তালিকা দেন। তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখলেই কমিশন চলে আসে। সরকারি হাসপাতালে দালালের দৌরাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। ডাক্তার অথবা তাঁর সহযোগী রোগীকে বলেন, এখানে চিকিৎসা নেই। পাশের ক্লিনিকে এই ডাক্তার রোগী দেখেন। সেখানে যান। অপারেশন হবে। শুধু খরচা একটু বেশি লাগবে। বেঁচে থাকার লোভে মানুষ সব মেনে নেয়। হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সও সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে থাকে। লাশ নিয়ে এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

আমার বোনের স্বামীর নাম নুরুল আফসার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পড়াশোনা শেষে যোগ দিয়েছিলেন ঘোড়াশাল সারকারখানার কেমিস্ট হিসেবে। অবসরের পর উঠেছিলেন মিরপুরের বাসায়। একদিন ভোরবেলায় ফজরের নামাজ পড়তে ঘুম থেকে উঠে বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। আমার বোন ও ভাগনি তাঁকে নিয়ে গেলেন মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশনে। তাঁরা বললেন, হাসপাতালে ঠাঁই নেই। নিয়ে যান শেরেবাংলানগর হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। ভোরে ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙল। সব জানলাম। ফরিদা ইয়াসমিনকে ঘুম থেকে তুললাম। সব জানাতে দ্রুত তৈরি হলো। দুজন বের হলাম। সেই ভোরে গাড়িতে বসে ঘুম থেকে তুললাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরকে। বিপদে আপদে বোরহানের তুলনা নেই। তাঁকে বললাম রোগী ফেলে রেখেছে ফ্লোরে। বোরহান বলল, হৃদরোগের পরিচালককে জানি। তুমি যাও। বলে রাখছি। একটু পর বোরহান ফোন করল। বলল, পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাড়াতাড়ি যাও। তুমি যাওয়ার আগে তিনি পৌঁছাবেন। ব্যবস্থা নেবেন। হাসপাতালে গেলাম। জরুরি বিভাগের ফ্লোরে রোগীর ছড়াছড়ি। চরম বিশৃঙ্খল একটা পরিবেশ। পরিচালক সাহেব এলেন। তিনিসহ গিয়ে দেখলাম ফ্লোরে শুইয়ে রাখা হয়েছে নুরুল আফসারকে। তিনি আমাদের দিকে তাকালেন। কথা বললেন হাসিমুখে। আমি বললাম সব ঠিক হয়ে যাবে। ভয়ের কিছু নেই। এ সময় একজন নার্স এলেন। ইনজেকশন পুশ করলেন। জানতে চাইলাম কীসের ইনজেকশন? বললেন হৃদরোগে ব্যথা কমাতে এটা দেওয়া হয়। চোখ বুজলেন আমার বোনের স্বামী। সেই চোখ আর খুললেন না। মুহূর্তে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। কী এমন ইনজেকশন দেওয়া হলো যে চিকিৎসার জন্য আসা মানুষটির আর ঘুমই ভাঙল না। আহারে হাসপাতাল! আহারে জরুরি বিভাগ! আহারে আমাদের চিকিৎসা!

ডা. বুলবুল ছিলেন আমার ডেন্টিস্ট। ঢাকার সব সাংবাদিকের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক। সবার চিকিৎসা করতেন। গরিব মানুষ হলে টাকা নিতেন না। আরেক গরিবের ডাক্তার রাকিবুল ইসলাম লিটুর সঙ্গে তাঁর মিল ছিল। সব সময় লিটু ও বুলবুলকে বলতাম, তোমাদের মতো পাঁচ শ চিকিৎসক থাকলে এ দেশের গরিব মানুষের চিকিৎসা নিয়ে ভাবতে হবে না। আজ তাঁরা দুজনের কেউ নেই। এক ভোরে রিকশা নিয়ে আগারগাঁও থেকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন বুলবুল। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে গিয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, আমি একজন চিকিৎসক। রক্তটা বন্ধ করুন সেলাই দিয়ে। তারপর চলে যাব ঢাকা মেডিকেলে। আমাকে বাঁচান। রক্ত বন্ধ না হলে ঢাকা মেডিকেলে যেতে পারব না। কেউ বুলবুলের কথা শুনলেন না। কোনো চিকিৎসক, নার্স তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না। বুলবুলের আর্তনাদে এগিয়ে এলেন সেখানে থাকা এক সিএনজিচালক। বিনা চিকিৎসায় পড়ে থাকা ডা. বুলবুলকে নিয়ে গেলেন ঢাকা মেডিকেলে।  পথেই রক্তক্ষরণে বুলবুল মারা গেলেন। কষ্ট হয়। বুলবুলের মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল আমাদের। বুলবুলের মতো প্রতিদিন এভাবে অনেক রোগী মারা যায়, যার কোনো খোঁজ আমরা রাখি না।

               

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন