শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

চিকিৎসাসেবা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে তিন শিশুর মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছে সমাজ। সিন্ডিকেটে জিম্মি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে মানুষ ব্যথিত হচ্ছে। ক্ষোভ প্রকাশ করছে। আমাদের জমানায় ছোটবেলায় সুন্নতে খতনার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা ছিল না। হাজাম আসতেন বাড়িতে। বসাতেন পিঁড়িতে। চোখে কাপড় বেঁধে দিতেন। তারপর বাঁশের ওপরের পাতলা করে কেটে নেওয়া ধারালো অংশ দিয়ে খতনার কাজ শেষ করতেন। রক্ত বন্ধের জন্য এক ধরনের পাউডার মনে হয় সাদা কাপড় পোড়া ছাই দিয়ে ব্যান্ডেজ হতো। কী মেডিসিন ব্যবহার হতো জানি না। সাত দিন ব্যথা থাকত। অষ্টম দিনে ব্যান্ডেজ খোলা হতো। ছোটখাটো অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকত। অনেক পরিবার খাসি জবাই দিত। কোনো শিশু মারা গেছে শুনতাম না। চিকিৎসাবিজ্ঞানের আধুনিক যুগে হাজাম পেশা বিলুপ্ত। ২৩ বছর আগে আমার ছেলের খতনা করিয়েছিলাম ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী খতনা চালু করেছিলেন গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে খতনার কাজ শেষ করলাম। ঘণ্টাখানেক পর ছেলেকে নিয়ে ফিরলাম বাসায়। কোনো সমস্যা হয়নি।

ঢাকার নামিদামি হাসপাতালে এখন খতনা হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হচ্ছে। আমরা চিন্তিত হচ্ছি হাসপাতালে সঠিকভাবে খতনা করানো নিয়ে। নামিদামি হাসপাতালে খতনার সময় শিশুমৃত্যু নিয়ে। এসব হাসপাতালে প্রবেশের সময় শিশু বাবা-মায়ের উৎকণ্ঠা দেখে বিস্মিত হয়। সর্বশেষ রাজধানীর এক হাসপাতালে খতনার সময় শিশু ঝুঁকিমুক্ত ছিল কি না কেউ জানে না। সেদিন একজন অভিভাবক শিশুকে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। ভয়ে ভয়ে ছিলেন। কিছুদিন আগে ইউনাইটেডে এক শিশু খতনা করানোর সময় মারা গিয়েছিল। এই অভিভাবকের উৎকণ্ঠা দেখে শিশুটি বলেছিল, ভয় পেয়ো না। আমি সাহসী আছি। সেই সাহসী শিশু আর ফেরেনি বাবা-মায়ের কোলে। খতনা করাতে গিয়ে চিকিৎসকের ভুলে মারা যায়। ভুল এখন অ্যানেসথেসিয়ার না চিকিৎসকের, তদন্তে বেরিয়ে আসবে। কথা হলো তদন্ত রিপোর্ট আদৌ বের হবে কি না কেউ জানে না।

বড় অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। যে দেশের হাসপাতাল সুন্নতে খতনা করতে পারে না সে দেশের চিকিৎসা খাতের অবস্থা কতটা ভয়াবহ সহজেই বোঝা যায়। মানুষ অসহায়। তাদের যাওয়ার জায়গা নেই। সামর্থ্যবানেরা চিকিৎসার জন্য যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর। মধ্যবিত্ত ভারতে। দেশের ডলার চিকিৎসার পেছনে বিদেশে যায়। চাপে পড়ে অর্থনীতি। কঠিন বাস্তবতার ভিতরে বাস আমাদের। গরিবের কেউ নেই। কিছু নেই। তাদের ভরসা সরকারি হাসপাতাল। সেখানে রুটিন ধরে চিকিৎসক রোগী দেখেন। সরকারি ছুটির দিন কেউ হাসপাতালে যান না। ঈদ-চান্দের অসিলা হলে কথাই নেই। রোগীদের আর্তনাদ কারও কানে যায় না। জেলা-উপজেলায় সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা থাকতে নারাজ। সবাই চান ঢাকায় বদলি হতে। বেসরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসার আশায় সবাই ছুটে যায়। চিকিৎসক যত দেখবেন তত টাকা দিতে হয়। পরীক্ষানিরীক্ষার শেষ নেই। যত পরীক্ষা তত কমিশন। ছুটির দিনে আলাদা পয়সা দিতে হয় চিকিৎসককে। নামিদামি হাসপাতালের ব্র্যান্ডিংয়ে ব্যবসা। উন্নত বেসরকারি হাসপাতালের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই হয় না। স্বাস্থ্য খাতের অরাজকতা সহ্য করার মতো নয়। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ অব্যবস্থাপনা পেয়েছেন উত্তরাধিকারসূত্রে। ভালো দিক, দায়িত্ব নিয়ে শুরু থেকেই তিনি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। চেষ্টা করছেন সংকট কাটাতে। কতটা পারবেন সিন্ডিকেট হটাতে জানি না। সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য খাতে আর কোনো সিন্ডিকেট দেখতে চায় না। মিঠুসহ সব সিন্ডিকেট চিরতরে কালো তালিকায় আসুক। চিকিৎসা খাতে মানুষের জীবন নিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে। অপ্রয়োজনীয় চায়নিজ ইকুইপমেন্ট কিনে জার্মানির সিল মেরে জমাদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। যারা ইকুইপমেন্ট কিনে হাসপাতালে ফেলে রাখেন তাদের চাকরিচ্যুত করুন। মানুষের জীবন নিয়ে যারা খেলেন এমন চোরদের দরকার নেই।

মানুষ ঠাট্টা করে বলে, সরকারি চিকিৎসা এখন বাক্সবন্দি। বাক্সে ফেলে রাখা হয়েছে অপ্রয়োজনে কেনা যন্ত্রপাতি। বাক্স খুলতে বললে জানানো হয় প্রয়োজনীয় টেকনিশিয়ান নেই। টেকনিশিয়ান না থাকলে যন্ত্র কিনলেন কেন? এ টাকা কি আপনাদের বাপের? কারণ ছাড়া অর্থ ব্যয়ের অধিকার নেই কোনো সরকারি হাসপাতাল, অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের। আমার গ্রামে ২০ বছর আগে একটি হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছিল। তারপর এ হাসপাতাল আর চালু হয়নি। এ এলাকার এমপি জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি নির্বাচনি এলাকায় যান না। সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎও নেই। এলাকা চালায় তাঁর ব্যক্তিগত কর্মচারী। মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে একদিন তাঁকে হাসপাতালের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। ঘটনাচক্রে সবকিছু বলেছিলাম তোফায়েল আহমেদকে। সঙ্গে সঙ্গে তোফায়েল ভাই ফোন করেন নাসিম ভাইকে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম সিদ্ধান্ত নিলেন যাবেন নাঙ্গলকোটের গোহারুয়া হাসপাতালটি দেখতে। জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল তখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাবেন বিধায় তিনিও গেলেন। স্বাস্থ্য বিভাগের তখনকার ডিজি দীন মোহাম্মদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাদ থাকলেন না। উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে তারা দেখলেন সরকারি টাকায় অনেক ভবন নির্মিত হয়েছে হাসপাতাল করতে। শুধু চিকিৎসক, নার্স ও কোনো ইকুইপমেন্ট নেই। সরকারি সিদ্ধান্তহীনতায় হাসপাতাল চালু হয়নি। যে হাসপাতাল চালু করতে পারবে না তা নির্মাণ করল কেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়? প্রশ্ন অনেক, জবাবদানের কেউ নেই। মোহাম্মদ নাসিম রাজনৈতিক মানুষ। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল গভীর। তিনি নির্দেশ দিলেন হাসপাতাল চালুর। সে নির্দেশ আজও বাস্তবায়ন হয়নি! স্থানীয় এমপির এ নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই। ভাবখানা এমন, হাসপাতাল চালু হলে কী, না হলে কী, আমার গদি তো ঠিক আছে। পরিকল্পনা থেকে লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হয়েছিলেন। এখন আর মন্ত্রী নেই। সেই হাসপাতালটি আলোর মুখ দেখেনি। ভবনগুলো এখন পরিত্যক্ত। মানুষের কাছে ভূতের বাড়ি!

এবার বেসরকারি চিকিৎসার কথা বলি। একবার অফিসে বুকের ব্যথা নিয়ে গেলাম অ্যাপোলো হাসপাতালে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এলেন। তাঁর পাশে এসে দাঁড়ালেন স্যুট পরিহিত এক যুবক। ভাবলাম হয়তো আমার চিকিৎসার সহায়তা দিতে এসেছেন। একটু পর সেই লোকটি আমাকে বললেন, আপনি হার্ট অ্যাটাক করলে আপনার খরচা পড়বে এত টাকা। জরুরি বিভাগে আসার কারণে কত খরচ হবে তিনি তা-ও জানালেন। তাঁকে বললাম, বাইরে যান। আমার অফিসের লোকজন আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলুন। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। লোকটি তার পরও কথা বলতে থাকলেন। এ সময় আমার অবস্থা জানতে অফিসের একজন সহকর্মী উঁকি দিলেন। লোকটির কান্ডজ্ঞানহীন আচরণে ডেকে নিলেন তাঁকে। বললেন, আমি এ হাসপাতালের করপোরেট মেম্বার। চিকিৎসা খরচ আমার অফিস দেবে। চিন্তার কারণ নেই। তার পরও কথা বলতে থাকলেন। বেসরকারি হাসপাতাল মানে গলা কাটা। যত পরীক্ষা তত কমিশন। রোগী গেলেন বুকে ব্যথা নিয়ে। তার হাঁটুর পরীক্ষা দিয়ে শুরু হয় চিকিৎসার। যত পরীক্ষা তত লাভ। মারা গেলেও নিস্তার নেই। লাশ আটকে পাওনা বুঝে নেওয়া হয় কড়ায় গন্ডায়। একবার গরিব রোগীর লাশ টাকার জন্য ৩৪ দিন আটকে রেখেছিল বেসরকারি এক হাসপাতাল। সেদিন একজন জানালেন, হাসপাতালগুলোয় ওষুধ লেখায়ও চিকিৎসকরা ব্যবসা করে ফেলেন। ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টরা তালিকা দেন। তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখলেই কমিশন চলে আসে। সরকারি হাসপাতালে দালালের দৌরাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। ডাক্তার অথবা তাঁর সহযোগী রোগীকে বলেন, এখানে চিকিৎসা নেই। পাশের ক্লিনিকে এই ডাক্তার রোগী দেখেন। সেখানে যান। অপারেশন হবে। শুধু খরচা একটু বেশি লাগবে। বেঁচে থাকার লোভে মানুষ সব মেনে নেয়। হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সও সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে থাকে। লাশ নিয়ে এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

আমার বোনের স্বামীর নাম নুরুল আফসার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পড়াশোনা শেষে যোগ দিয়েছিলেন ঘোড়াশাল সারকারখানার কেমিস্ট হিসেবে। অবসরের পর উঠেছিলেন মিরপুরের বাসায়। একদিন ভোরবেলায় ফজরের নামাজ পড়তে ঘুম থেকে উঠে বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। আমার বোন ও ভাগনি তাঁকে নিয়ে গেলেন মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশনে। তাঁরা বললেন, হাসপাতালে ঠাঁই নেই। নিয়ে যান শেরেবাংলানগর হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। ভোরে ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙল। সব জানলাম। ফরিদা ইয়াসমিনকে ঘুম থেকে তুললাম। সব জানাতে দ্রুত তৈরি হলো। দুজন বের হলাম। সেই ভোরে গাড়িতে বসে ঘুম থেকে তুললাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরকে। বিপদে আপদে বোরহানের তুলনা নেই। তাঁকে বললাম রোগী ফেলে রেখেছে ফ্লোরে। বোরহান বলল, হৃদরোগের পরিচালককে জানি। তুমি যাও। বলে রাখছি। একটু পর বোরহান ফোন করল। বলল, পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাড়াতাড়ি যাও। তুমি যাওয়ার আগে তিনি পৌঁছাবেন। ব্যবস্থা নেবেন। হাসপাতালে গেলাম। জরুরি বিভাগের ফ্লোরে রোগীর ছড়াছড়ি। চরম বিশৃঙ্খল একটা পরিবেশ। পরিচালক সাহেব এলেন। তিনিসহ গিয়ে দেখলাম ফ্লোরে শুইয়ে রাখা হয়েছে নুরুল আফসারকে। তিনি আমাদের দিকে তাকালেন। কথা বললেন হাসিমুখে। আমি বললাম সব ঠিক হয়ে যাবে। ভয়ের কিছু নেই। এ সময় একজন নার্স এলেন। ইনজেকশন পুশ করলেন। জানতে চাইলাম কীসের ইনজেকশন? বললেন হৃদরোগে ব্যথা কমাতে এটা দেওয়া হয়। চোখ বুজলেন আমার বোনের স্বামী। সেই চোখ আর খুললেন না। মুহূর্তে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। কী এমন ইনজেকশন দেওয়া হলো যে চিকিৎসার জন্য আসা মানুষটির আর ঘুমই ভাঙল না। আহারে হাসপাতাল! আহারে জরুরি বিভাগ! আহারে আমাদের চিকিৎসা!

ডা. বুলবুল ছিলেন আমার ডেন্টিস্ট। ঢাকার সব সাংবাদিকের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক। সবার চিকিৎসা করতেন। গরিব মানুষ হলে টাকা নিতেন না। আরেক গরিবের ডাক্তার রাকিবুল ইসলাম লিটুর সঙ্গে তাঁর মিল ছিল। সব সময় লিটু ও বুলবুলকে বলতাম, তোমাদের মতো পাঁচ শ চিকিৎসক থাকলে এ দেশের গরিব মানুষের চিকিৎসা নিয়ে ভাবতে হবে না। আজ তাঁরা দুজনের কেউ নেই। এক ভোরে রিকশা নিয়ে আগারগাঁও থেকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন বুলবুল। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে গিয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, আমি একজন চিকিৎসক। রক্তটা বন্ধ করুন সেলাই দিয়ে। তারপর চলে যাব ঢাকা মেডিকেলে। আমাকে বাঁচান। রক্ত বন্ধ না হলে ঢাকা মেডিকেলে যেতে পারব না। কেউ বুলবুলের কথা শুনলেন না। কোনো চিকিৎসক, নার্স তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না। বুলবুলের আর্তনাদে এগিয়ে এলেন সেখানে থাকা এক সিএনজিচালক। বিনা চিকিৎসায় পড়ে থাকা ডা. বুলবুলকে নিয়ে গেলেন ঢাকা মেডিকেলে।  পথেই রক্তক্ষরণে বুলবুল মারা গেলেন। কষ্ট হয়। বুলবুলের মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল আমাদের। বুলবুলের মতো প্রতিদিন এভাবে অনেক রোগী মারা যায়, যার কোনো খোঁজ আমরা রাখি না।

               

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

৪৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা