শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা

চিকিৎসাসেবা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে তিন শিশুর মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছে সমাজ। সিন্ডিকেটে জিম্মি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে মানুষ ব্যথিত হচ্ছে। ক্ষোভ প্রকাশ করছে। আমাদের জমানায় ছোটবেলায় সুন্নতে খতনার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা ছিল না। হাজাম আসতেন বাড়িতে। বসাতেন পিঁড়িতে। চোখে কাপড় বেঁধে দিতেন। তারপর বাঁশের ওপরের পাতলা করে কেটে নেওয়া ধারালো অংশ দিয়ে খতনার কাজ শেষ করতেন। রক্ত বন্ধের জন্য এক ধরনের পাউডার মনে হয় সাদা কাপড় পোড়া ছাই দিয়ে ব্যান্ডেজ হতো। কী মেডিসিন ব্যবহার হতো জানি না। সাত দিন ব্যথা থাকত। অষ্টম দিনে ব্যান্ডেজ খোলা হতো। ছোটখাটো অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকত। অনেক পরিবার খাসি জবাই দিত। কোনো শিশু মারা গেছে শুনতাম না। চিকিৎসাবিজ্ঞানের আধুনিক যুগে হাজাম পেশা বিলুপ্ত। ২৩ বছর আগে আমার ছেলের খতনা করিয়েছিলাম ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী খতনা চালু করেছিলেন গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে। নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে খতনার কাজ শেষ করলাম। ঘণ্টাখানেক পর ছেলেকে নিয়ে ফিরলাম বাসায়। কোনো সমস্যা হয়নি।

ঢাকার নামিদামি হাসপাতালে এখন খতনা হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নত হচ্ছে। আমরা চিন্তিত হচ্ছি হাসপাতালে সঠিকভাবে খতনা করানো নিয়ে। নামিদামি হাসপাতালে খতনার সময় শিশুমৃত্যু নিয়ে। এসব হাসপাতালে প্রবেশের সময় শিশু বাবা-মায়ের উৎকণ্ঠা দেখে বিস্মিত হয়। সর্বশেষ রাজধানীর এক হাসপাতালে খতনার সময় শিশু ঝুঁকিমুক্ত ছিল কি না কেউ জানে না। সেদিন একজন অভিভাবক শিশুকে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। ভয়ে ভয়ে ছিলেন। কিছুদিন আগে ইউনাইটেডে এক শিশু খতনা করানোর সময় মারা গিয়েছিল। এই অভিভাবকের উৎকণ্ঠা দেখে শিশুটি বলেছিল, ভয় পেয়ো না। আমি সাহসী আছি। সেই সাহসী শিশু আর ফেরেনি বাবা-মায়ের কোলে। খতনা করাতে গিয়ে চিকিৎসকের ভুলে মারা যায়। ভুল এখন অ্যানেসথেসিয়ার না চিকিৎসকের, তদন্তে বেরিয়ে আসবে। কথা হলো তদন্ত রিপোর্ট আদৌ বের হবে কি না কেউ জানে না।

বড় অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। যে দেশের হাসপাতাল সুন্নতে খতনা করতে পারে না সে দেশের চিকিৎসা খাতের অবস্থা কতটা ভয়াবহ সহজেই বোঝা যায়। মানুষ অসহায়। তাদের যাওয়ার জায়গা নেই। সামর্থ্যবানেরা চিকিৎসার জন্য যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর। মধ্যবিত্ত ভারতে। দেশের ডলার চিকিৎসার পেছনে বিদেশে যায়। চাপে পড়ে অর্থনীতি। কঠিন বাস্তবতার ভিতরে বাস আমাদের। গরিবের কেউ নেই। কিছু নেই। তাদের ভরসা সরকারি হাসপাতাল। সেখানে রুটিন ধরে চিকিৎসক রোগী দেখেন। সরকারি ছুটির দিন কেউ হাসপাতালে যান না। ঈদ-চান্দের অসিলা হলে কথাই নেই। রোগীদের আর্তনাদ কারও কানে যায় না। জেলা-উপজেলায় সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা থাকতে নারাজ। সবাই চান ঢাকায় বদলি হতে। বেসরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসার আশায় সবাই ছুটে যায়। চিকিৎসক যত দেখবেন তত টাকা দিতে হয়। পরীক্ষানিরীক্ষার শেষ নেই। যত পরীক্ষা তত কমিশন। ছুটির দিনে আলাদা পয়সা দিতে হয় চিকিৎসককে। নামিদামি হাসপাতালের ব্র্যান্ডিংয়ে ব্যবসা। উন্নত বেসরকারি হাসপাতালের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই হয় না। স্বাস্থ্য খাতের অরাজকতা সহ্য করার মতো নয়। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ অব্যবস্থাপনা পেয়েছেন উত্তরাধিকারসূত্রে। ভালো দিক, দায়িত্ব নিয়ে শুরু থেকেই তিনি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। চেষ্টা করছেন সংকট কাটাতে। কতটা পারবেন সিন্ডিকেট হটাতে জানি না। সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য খাতে আর কোনো সিন্ডিকেট দেখতে চায় না। মিঠুসহ সব সিন্ডিকেট চিরতরে কালো তালিকায় আসুক। চিকিৎসা খাতে মানুষের জীবন নিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই। কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে। অপ্রয়োজনীয় চায়নিজ ইকুইপমেন্ট কিনে জার্মানির সিল মেরে জমাদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। যারা ইকুইপমেন্ট কিনে হাসপাতালে ফেলে রাখেন তাদের চাকরিচ্যুত করুন। মানুষের জীবন নিয়ে যারা খেলেন এমন চোরদের দরকার নেই।

মানুষ ঠাট্টা করে বলে, সরকারি চিকিৎসা এখন বাক্সবন্দি। বাক্সে ফেলে রাখা হয়েছে অপ্রয়োজনে কেনা যন্ত্রপাতি। বাক্স খুলতে বললে জানানো হয় প্রয়োজনীয় টেকনিশিয়ান নেই। টেকনিশিয়ান না থাকলে যন্ত্র কিনলেন কেন? এ টাকা কি আপনাদের বাপের? কারণ ছাড়া অর্থ ব্যয়ের অধিকার নেই কোনো সরকারি হাসপাতাল, অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের। আমার গ্রামে ২০ বছর আগে একটি হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছিল। তারপর এ হাসপাতাল আর চালু হয়নি। এ এলাকার এমপি জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি নির্বাচনি এলাকায় যান না। সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎও নেই। এলাকা চালায় তাঁর ব্যক্তিগত কর্মচারী। মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে একদিন তাঁকে হাসপাতালের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। ঘটনাচক্রে সবকিছু বলেছিলাম তোফায়েল আহমেদকে। সঙ্গে সঙ্গে তোফায়েল ভাই ফোন করেন নাসিম ভাইকে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম সিদ্ধান্ত নিলেন যাবেন নাঙ্গলকোটের গোহারুয়া হাসপাতালটি দেখতে। জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল তখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাবেন বিধায় তিনিও গেলেন। স্বাস্থ্য বিভাগের তখনকার ডিজি দীন মোহাম্মদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাদ থাকলেন না। উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে তারা দেখলেন সরকারি টাকায় অনেক ভবন নির্মিত হয়েছে হাসপাতাল করতে। শুধু চিকিৎসক, নার্স ও কোনো ইকুইপমেন্ট নেই। সরকারি সিদ্ধান্তহীনতায় হাসপাতাল চালু হয়নি। যে হাসপাতাল চালু করতে পারবে না তা নির্মাণ করল কেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়? প্রশ্ন অনেক, জবাবদানের কেউ নেই। মোহাম্মদ নাসিম রাজনৈতিক মানুষ। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল গভীর। তিনি নির্দেশ দিলেন হাসপাতাল চালুর। সে নির্দেশ আজও বাস্তবায়ন হয়নি! স্থানীয় এমপির এ নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই। ভাবখানা এমন, হাসপাতাল চালু হলে কী, না হলে কী, আমার গদি তো ঠিক আছে। পরিকল্পনা থেকে লোটাস কামাল অর্থমন্ত্রী হয়েছিলেন। এখন আর মন্ত্রী নেই। সেই হাসপাতালটি আলোর মুখ দেখেনি। ভবনগুলো এখন পরিত্যক্ত। মানুষের কাছে ভূতের বাড়ি!

এবার বেসরকারি চিকিৎসার কথা বলি। একবার অফিসে বুকের ব্যথা নিয়ে গেলাম অ্যাপোলো হাসপাতালে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এলেন। তাঁর পাশে এসে দাঁড়ালেন স্যুট পরিহিত এক যুবক। ভাবলাম হয়তো আমার চিকিৎসার সহায়তা দিতে এসেছেন। একটু পর সেই লোকটি আমাকে বললেন, আপনি হার্ট অ্যাটাক করলে আপনার খরচা পড়বে এত টাকা। জরুরি বিভাগে আসার কারণে কত খরচ হবে তিনি তা-ও জানালেন। তাঁকে বললাম, বাইরে যান। আমার অফিসের লোকজন আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলুন। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। লোকটি তার পরও কথা বলতে থাকলেন। এ সময় আমার অবস্থা জানতে অফিসের একজন সহকর্মী উঁকি দিলেন। লোকটির কান্ডজ্ঞানহীন আচরণে ডেকে নিলেন তাঁকে। বললেন, আমি এ হাসপাতালের করপোরেট মেম্বার। চিকিৎসা খরচ আমার অফিস দেবে। চিন্তার কারণ নেই। তার পরও কথা বলতে থাকলেন। বেসরকারি হাসপাতাল মানে গলা কাটা। যত পরীক্ষা তত কমিশন। রোগী গেলেন বুকে ব্যথা নিয়ে। তার হাঁটুর পরীক্ষা দিয়ে শুরু হয় চিকিৎসার। যত পরীক্ষা তত লাভ। মারা গেলেও নিস্তার নেই। লাশ আটকে পাওনা বুঝে নেওয়া হয় কড়ায় গন্ডায়। একবার গরিব রোগীর লাশ টাকার জন্য ৩৪ দিন আটকে রেখেছিল বেসরকারি এক হাসপাতাল। সেদিন একজন জানালেন, হাসপাতালগুলোয় ওষুধ লেখায়ও চিকিৎসকরা ব্যবসা করে ফেলেন। ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টরা তালিকা দেন। তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখলেই কমিশন চলে আসে। সরকারি হাসপাতালে দালালের দৌরাত্ম্য সবচেয়ে বেশি। ডাক্তার অথবা তাঁর সহযোগী রোগীকে বলেন, এখানে চিকিৎসা নেই। পাশের ক্লিনিকে এই ডাক্তার রোগী দেখেন। সেখানে যান। অপারেশন হবে। শুধু খরচা একটু বেশি লাগবে। বেঁচে থাকার লোভে মানুষ সব মেনে নেয়। হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সও সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে থাকে। লাশ নিয়ে এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

আমার বোনের স্বামীর নাম নুরুল আফসার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পড়াশোনা শেষে যোগ দিয়েছিলেন ঘোড়াশাল সারকারখানার কেমিস্ট হিসেবে। অবসরের পর উঠেছিলেন মিরপুরের বাসায়। একদিন ভোরবেলায় ফজরের নামাজ পড়তে ঘুম থেকে উঠে বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। আমার বোন ও ভাগনি তাঁকে নিয়ে গেলেন মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশনে। তাঁরা বললেন, হাসপাতালে ঠাঁই নেই। নিয়ে যান শেরেবাংলানগর হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। ভোরে ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙল। সব জানলাম। ফরিদা ইয়াসমিনকে ঘুম থেকে তুললাম। সব জানাতে দ্রুত তৈরি হলো। দুজন বের হলাম। সেই ভোরে গাড়িতে বসে ঘুম থেকে তুললাম বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরকে। বিপদে আপদে বোরহানের তুলনা নেই। তাঁকে বললাম রোগী ফেলে রেখেছে ফ্লোরে। বোরহান বলল, হৃদরোগের পরিচালককে জানি। তুমি যাও। বলে রাখছি। একটু পর বোরহান ফোন করল। বলল, পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাড়াতাড়ি যাও। তুমি যাওয়ার আগে তিনি পৌঁছাবেন। ব্যবস্থা নেবেন। হাসপাতালে গেলাম। জরুরি বিভাগের ফ্লোরে রোগীর ছড়াছড়ি। চরম বিশৃঙ্খল একটা পরিবেশ। পরিচালক সাহেব এলেন। তিনিসহ গিয়ে দেখলাম ফ্লোরে শুইয়ে রাখা হয়েছে নুরুল আফসারকে। তিনি আমাদের দিকে তাকালেন। কথা বললেন হাসিমুখে। আমি বললাম সব ঠিক হয়ে যাবে। ভয়ের কিছু নেই। এ সময় একজন নার্স এলেন। ইনজেকশন পুশ করলেন। জানতে চাইলাম কীসের ইনজেকশন? বললেন হৃদরোগে ব্যথা কমাতে এটা দেওয়া হয়। চোখ বুজলেন আমার বোনের স্বামী। সেই চোখ আর খুললেন না। মুহূর্তে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। কী এমন ইনজেকশন দেওয়া হলো যে চিকিৎসার জন্য আসা মানুষটির আর ঘুমই ভাঙল না। আহারে হাসপাতাল! আহারে জরুরি বিভাগ! আহারে আমাদের চিকিৎসা!

ডা. বুলবুল ছিলেন আমার ডেন্টিস্ট। ঢাকার সব সাংবাদিকের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক। সবার চিকিৎসা করতেন। গরিব মানুষ হলে টাকা নিতেন না। আরেক গরিবের ডাক্তার রাকিবুল ইসলাম লিটুর সঙ্গে তাঁর মিল ছিল। সব সময় লিটু ও বুলবুলকে বলতাম, তোমাদের মতো পাঁচ শ চিকিৎসক থাকলে এ দেশের গরিব মানুষের চিকিৎসা নিয়ে ভাবতে হবে না। আজ তাঁরা দুজনের কেউ নেই। এক ভোরে রিকশা নিয়ে আগারগাঁও থেকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন বুলবুল। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে গিয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, আমি একজন চিকিৎসক। রক্তটা বন্ধ করুন সেলাই দিয়ে। তারপর চলে যাব ঢাকা মেডিকেলে। আমাকে বাঁচান। রক্ত বন্ধ না হলে ঢাকা মেডিকেলে যেতে পারব না। কেউ বুলবুলের কথা শুনলেন না। কোনো চিকিৎসক, নার্স তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না। বুলবুলের আর্তনাদে এগিয়ে এলেন সেখানে থাকা এক সিএনজিচালক। বিনা চিকিৎসায় পড়ে থাকা ডা. বুলবুলকে নিয়ে গেলেন ঢাকা মেডিকেলে।  পথেই রক্তক্ষরণে বুলবুল মারা গেলেন। কষ্ট হয়। বুলবুলের মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল আমাদের। বুলবুলের মতো প্রতিদিন এভাবে অনেক রোগী মারা যায়, যার কোনো খোঁজ আমরা রাখি না।

               

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা