শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

জাত-বিজাতের বাঁশি, বাংলা থেকে হ্যামিলন!

গোলাম মাওলা রনি
জাত-বিজাতের বাঁশি, বাংলা থেকে হ্যামিলন!

বাঁশি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনার ক্ষেত্রে আগে হালকা-পাতলা কিছু কথা বলে নিই। এই বাংলায় বাঁশির সুরে সর্প নাচে-আবার সেই বাঁশি প্রেমিকের ঠোঁটের স্পর্শে যখন সুর তোলে তখন প্রেমিকার মনে যে সুনামি শুরু হয় তা অমর শিল্পী আবদুল আলীমের কালজয়ী কণ্ঠে ‘অসময়ে বাঁশি বাজায় কেরে- পরান আমার বাইরাম বাইরাম করে’ সুরের মাধ্যমে আমরা আন্দাজ করতে পারি। একইভাবে শচীন দেব বর্মণের সেই গান ‘বাঁশি শুনে আর কাজ নাই সে যে ডাকাতিয়া বাঁশি’ কিংবা লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে ‘বাঁশি কেনো গায় আমারে কাঁদায় কে গেছে হারায়ে- স্মরণের ও বেদনায় কেনো মনে এনে দেয়’ কথামালার মাধ্যমে মানব মনের যে আকুতি ফুটে ওঠে তা রাজনীতির অঙ্গনে কীভাবে ঝড় তোলে সে কথা বলার জন্যই আজ হাজির হয়েছি। আমাদের শৈশবে বাঁশির ফুরুৎ ফুরুৎ শব্দে লেফট রাইট করার স্মৃতির সঙ্গে সামরিক ট্রেনিংয়ে লেফট রাইট ও বাঁশির আওয়াজের গুরুত্ব আমার চেয়ে সেনাকর্তারা ভালো বলতে পারবেন। তবে পুলিশের মুখে বাঁশির শব্দ যে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মনে কী প্রলয় তৈরি করে তা ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সৈনিকরা যেভাবে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন ঠিক একইভাবে গণ অভ্যুত্থানের ফলে যারা জাতির নতুন কান্ডারি রূপে বঙ্গভবনের রাজকীয় অনুষ্ঠানে ছিলেন তাদের জন্য বাংলার রাজপ্রাসাদের সানাই-নহবত বেজেছে কি না বলতে পারব না- তবে আদিকালে বাঁশিরূপী সানাই-নহবতের সুর ছাড়া রাজার অভিষেক হতো না। রাজার আগমন-বহির্গমন, রাজকীয় মেহমানকে বরণ করে নেওয়া, রাজকীয় আনন্দ ও রাজকীয় দুঃখ প্রকাশ করা হতো সানাই এবং নহবতের সুর দ্বারা।

রাজাকে খুশি করার জন্য যেভাবে বাঁশিতে সুর তোলা হতো তদ্রুপ কোনো কোনো রাজা নিজের আকুতি ইচ্ছা-অনুভূতি-সিদ্ধান্ত ইত্যাদি জানান দেওয়ার জন্য বাঁশি বাজাতেন। রাজকীয় সেসব বাঁশির সুরের মধ্যে সবচেয়ে কুখ্যাতি অর্জনকারী সুরটি তৈরি করেছিলেন রোমান সম্রাট ক্লডিয়াস নিরো। রোম যখন পুড়ছিল নিরো তখন বাঁশি বাজাচ্ছিলেন। রাজার স্বেচ্ছাচার-দায়িত্বহীনতা-কান্ডজ্ঞানহীনতা বোঝানোর জন্য সারা দুনিয়ায় গত প্রায় ২ হাজার বছর ধরে নিরোর বাঁশি বাজানোকে কেন্দ্র করে যত গল্প-কবিতা-উপন্যাস রচিত হয়েছে তা অন্য কোনো প্রেক্ষাপট নিয়ে হয়নি।

বাংলাদেশের চলমান বিশৃঙ্খলা-অনিয়ম-সন্ত্রাস যা কি না পুরো দেশের মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে তার নেপথ্যে কে বা কারা বাঁশি বাজাচ্ছে তা নিয়ে আলোচনার আগে বিখ্যাত হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা- গল্পটি আপনাদের সামনে নতুন করে তুলে ধরতে চাই। শৈশবে পড়া সেই গল্পটির পেছনে কত যে ঐতিহাসিক ঘটনা রয়েছে তা যদি বর্তমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে একটু মিলিয়ে নেন তবে অনেকের চক্ষু ছানাবড়া হয়ে যাবে। পুরস্কারের লোভে জনৈক বংশীবাদক হ্যামিলন শহরের মেয়রের কাছে প্রস্তাব দেন যে বাঁশি বাজিয়ে তিনি পুরো শহরের ইঁদুরগুলোকে ধ্বংস করে দিতে পারেন। শহরের মেয়রের প্রতিশ্রুতি পেয়ে বংশীবাদক বাঁশিতে সুর তুললেন। গর্ত থেকে একে একে সব ইঁদুর বের হয়ে এলো, তারপর বাদক ইঁদুরের দল নিয়ে নদীর কিনারে গেলেন। বাঁশির সুরে ইঁদুরেরা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করল। শহর ইঁদুরমুক্ত হওয়ার পর বংশীবাদক পুরস্কার চাইলেন- কিন্তু মেয়র মোনাফেকি করার কারণে তার ভিতর প্রতিশোধ স্পৃহা জাগ্রত হলো।

দ্বিতীয় পর্বে এসে বংশীবাদক তার বাঁশিতে ভিন্ন একটি সুর তুললেন। সেই সুরে মুগ্ধ হয়ে শহরের সব শিশু বংশীবাদকের পেছনে ছুটল। শহরের সবাই দেখলেন- কিন্তু কেউ কিছুই করতে পারলেন না। কারণ তারাও মন্ত্রমুগ্ধের মতো বাঁশির সুরে বিমোহিত হয়ে চিন্তাশক্তি হারিয়ে তামাশা দেখতে আরম্ভ করলেন এবং শহরবাসীর মধ্যে তাদের নেতা মেয়র সাহেবও ছিলেন। বংশীবাদক শিশুদের নিয়ে হ্যামিলন শহরের সীমানা পেরিয়ে একটি পাহাড়ের দিকে গেলেন। বাঁশির সুরে পাহাড় দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে বংশীবাদকের জন্য নতুন গিরিপথ বা রাস্তা তৈরি করে দিল। তিনি শিশুদের নিয়ে সেখানে ঢুকলেন- পাহাড়ের তৈরি গিরিপথটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। পরবর্তীতে শহরবাসী তাদের সন্তানদের খোঁজ পেল না। ফলে হ্যামিলন শহরের একটি প্রজন্ম চিতররে হারিয়ে গেল।

উল্লিখিত গল্পের সময়কাল হিসেবে ১২৮৪ সালের ২২ জুলাইকে বর্ণনা করা হয়েছে। ফলে গল্পটি কেবল নিছক-গল্প হিসেবে পরবর্তীকালে বিবেচিত হয়নি। কারণ জার্মানিতে হ্যামিলন নামে একটি শহর রয়েছে এবং ১২৮৪ সালেও সেখানে পৌরসভা ছিল এবং সেই জমানার অনেক গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র এখনো সংরক্ষণ করা আছে। ফলে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বহু গবেষক, ইতিহাসবিদ, দার্শনিক হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পের মধ্যে সত্যতা খুঁজে পেয়েছেন এবং গল্পের পেছনের অনেক গল্প খুঁজে বের করেছেন যা কি না সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। গল্পটির সঙ্গে ইতিহাসের বাস্তবতা ও যেসব সত্য কাহিনির মিল রয়েছে তা বর্ণনার পাশাপাশি এই গল্পের অন্তর্নিহিত বক্তব্য পেশ করলেই ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট মাসের অনেক ঘটনার সঙ্গে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পের মিল খুঁজে পাবেন। জার্মানির হ্যানোভার শহরের ৩৩ মাইল দক্ষিণের একটি শহরের নাম হ্যামিলন। একাদশ শতাব্দীতে শহরটি প্রতিষ্ঠিত হয় যখন ইউরোপজুড়ে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধের উন্মাদনা চলছিল।

পবিত্র জেরুজালেম নগরে খ্রিস্টান রাজত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য ইউরোপের খ্রিস্টান ধর্মগুরু পোপ যে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন তা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার বাঁশির সুরের মতো উঠতি বয়সি কিশোর-কিশোরীদের পাগল বানিয়ে ফেলেছিল। ঠিক এই সময়ে হ্যামিলন শহরে অর্থাৎ ১২১২ সালে নিকোলাস নামক এক যুবকের অভ্যুদয় হয়। যে নানা গল্প বলে শহরের কিশোর-যুবকদের জেরুজালেমের যাত্রী বানিয়ে ফেলে, যারা কেউ পরবর্তীতে ফিরে আসেনি।

হ্যামিলনে একটি জাদুঘর রয়েছে। সেখানে রক্ষিত পঞ্চদশ শতাব্দীর লেখা কয়েকটি বইয়ে জাদুকর বাঁশিওয়ালার কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে। ফ্রাউ ডন নামক ১৩ বছর বয়সি এক কিশোরের বক্তব্য মতে, বাঁশিওয়ালার বয়স ছিল ৩০ বছর। তিনি খুবই সুদর্শন ছিলেন এবং তার বাঁশিটি ছিল রুপা দিয়ে তৈরি। হ্যামিলনের মতো জার্মানির একটি শহরে ১২৩৭ সালে ১ হাজারেরও বেশি ছেলেমেয়ে হঠাৎ দলবদ্ধ হয়ে শহর থেকে বের হয়ে যায় এবং তারা নাচতে নাচতে পৌঁছায় আর্নস্টার্ড নামের এক জায়গায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর যখন তাদের পাওয়া গেল তখন দেখা গেল বেশির ভাগ শিশু অসুস্থ, বেশির ভাগ মানসিক ভারসাম্যহীন এবং ক্ষণে ক্ষণে জ্ঞান হারিয়ে তারা মূর্ছা যেত। প্রায় একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল জার্মানির সোয়াডিয়া অঞ্চলের হাল নামক শহরে ১৪৫৮ সালে। শহরের হাজার হাজার কিশোরের মধ্যে হঠাৎ উন্মাদনা শুরু হয়। শহর ছেড়ে ফ্রান্সের মিশেল নামক একটি তীর্থস্থানে হিজরত করে বেহেশত লাভের বাসনা তাদের এতটাই পাগল বানিয়ে ফেলে যে, তাদের পিতামাতার পক্ষে সেই পাগলামো বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। এতক্ষণ ধরে শিরোনাম প্রসঙ্গে যে আলোচনা করলাম তার সঙ্গে বর্তমানে বাংলাদেশের কী সম্পর্ক তা বলার আগে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পের মর্মকথা বলে নিই। মধ্যযুগে ইঁদুরের যন্ত্রণা এবং ইঁদুর  দ্বারা সৃষ্ট ভয়াবহ রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষ অনেক ভ- পীর ফকিরের আশ্রয় নিত। আমাদের দেশের সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তাবিজ মন্ত্র কিংবা সাপ নাচানোর বীণ বা বাঁশি অথবা সাপের বিষ নামানোর মন্ত্রের মতো মধ্যযুগের ইউরোপে অনেক কুসংস্কার চালু ছিল, কোনো সমস্যা সমাধানের বাস্তব বুদ্ধি যখন থাকে না-কিংবা মানুষ যখন পরিবেশ পরিস্থিতির কাছে অসহায় হয়ে পড়ে তখন সাধারণ মানুষের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে ফায়দা হাসিলের জন্য হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো বহু পীর-ফকির ওঝা বৈদ্য যুগে যুগে পৃথিবীর শহর বন্দর জনপদে এসেছে এবং মানুষের সর্বনাশ ঘটিয়ে কীভাবে গা-ঢাকা দিয়েছে সে কথা বলে- উপসংহারে চলে যাব।

হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পের দ্বিতীয় অংশের মর্মকথা হলো- ইঁদুর নিধনের কথা বলে বাঁশির সুর তুলে বাঁশিওয়ালা যে স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করেছিল সেখানে ব্যর্থ হয়ে পুরো শহরের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংস করার জন্য বাঁশিওয়ালা তার বাঁশিতে নতুন সুর তোলেন। তারপর সেই সুরে মহাবিষ্ট করে পুরো একটি প্রজন্মকে ধ্বংস করে দেন।

আমাদের দেশের রাজনীতির হালহকিকত যদি পর্যবেক্ষণ করেন তবে ১৯৮২ সাল থেকে এরশাদ জমানা-পরবর্তীতে বিএনপি-আওয়ামী লীগ জমানা এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে আপনি দেখতে পাবেন যে, ধুরন্ধর রাজনীতিবিদরা তরুণদের ব্যবহার করেছে এবং অনেক সম্ভাবনাময় তারুণ্যকে সর্বনাশের পথে ঠেলে দিয়েছে। ফলে সেই আশির দশক থেকে- দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ুয়া মেধাবীদের অধঃপতন দেখে তাদের পরিবার-পরিজনের মধ্যে যে হতাশা এবং আর্তচিৎকারের ধ্বনি যুগের পর যুগ ধরে ক্রমশ যেভাবে গগণবিদারী রূপ নিয়েছে তা কি হাল আমলে বেড়েছে নাকি কমেছে তা বিচার করার ভার সম্মানিত পাঠকদের ওপর ছেড়ে দিলাম।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ

এই মাত্র | দেশগ্রাম

নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার
নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!
বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গঙ্গাচড়ায় সরকারি বিদ্যমান সেবাসমূহ অবহিতকরণ সম্পর্কিত ওরিয়েন্টেশন
গঙ্গাচড়ায় সরকারি বিদ্যমান সেবাসমূহ অবহিতকরণ সম্পর্কিত ওরিয়েন্টেশন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএফও প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
এসএফও প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক ৫ এমপির স্ত্রী-সন্তানসহ বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ৫ এমপির স্ত্রী-সন্তানসহ বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচেতনতাই ডেঙ্গু থেকে মুক্তির পথ: মেয়র শাহাদাত
সচেতনতাই ডেঙ্গু থেকে মুক্তির পথ: মেয়র শাহাদাত

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গজারিয়ায় আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
গজারিয়ায় আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্দুকযুদ্ধে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতে বন্দুকযুদ্ধে ৭ মাওবাদী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনসিডিলসহ ‘মাদক কারবারি’ গ্রেপ্তার
ফেনসিডিলসহ ‘মাদক কারবারি’ গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে দাফনের ২ মাস পর স্কুলছাত্রের লাশ উত্তোলন
ঝিনাইদহে দাফনের ২ মাস পর স্কুলছাত্রের লাশ উত্তোলন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিয়াকৈরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক যুবক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা সিটিতে প্রদর্শিত হলো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে প্রদর্শিত হলো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা
রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?
প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা
এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির
মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা