শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪

পতনের প্রধান কারণ সামন্ত মনোভাব

মোশাররফ হোসেন মুসা
পতনের প্রধান কারণ সামন্ত মনোভাব

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের জন্য অনেকে তাঁর অতিকথনকে দায়ী করেন। তাঁর মুখে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের ঘটনা দীর্ঘ। সেটা দলের নেতা-কর্মীদের নিয়েও যেমন আছে, তেমনি দলের বাইরের লোকদের নিয়েও আছে। সে তালিকায় ড. কামাল হোসেন, তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ, এ বি এম মূসা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, হাসানুল হক ইনু প্রমুখসহ বহু প্রখ্যাত ব্যক্তিও রয়েছেন। কিন্তু তাঁর এসব আচরণের পেছনের কারণটা অনেকে খোঁজেন না। এর পেছনে রয়েছে সামন্ত মনোভাব। সামন্ত মনোভাব বোঝার আগে আমাদের সামন্ততন্ত্র বুঝতে হবে। মধ্যযুগে কেন্দ্রীয় সরকারের শিথিল শাসন ব্যবস্থার কারণে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভূ-স্বামীদের শাসন শুরু হয়। তাঁদের মহারাজা, রাজা, রায়, মালিক, চৌধুরী, নবাব, খান প্রভৃতি নামে উপাধি দেওয়া হতো। সামন্ত রাজারা খাজনা আদায়ের পাশাপাশি জনগণের নিরাপত্তাও দিত। তাঁদের হাতে বিচারিক ক্ষমতা ছিল। জনগণ তাদের রক্ষাকর্তা মনে করত। অনেকে প্রভু হিসেবেও মান্য করত। উদাহরণ হিসেবে নাটোরের রানী ভবানীর নাম উল্লেখ করা যায়। তিনি বাংলার তেরো চাকলার এক চাকলার মালিক ছিলেন। তাঁদের অধীনে ছোট ছোট জমিদার থাকতেন। ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ব্যবস্থা চালু হলে জমিদাররা জমির স্থায়ী মালিক হয়ে যান। জমিদারের মধ্যে হিন্দুর সংখ্যা বেশি ছিল। জমিদাররা তাদের খাজনা আদায়ের স্বার্থে বহু সংখ্যক জোতদার শ্রেণি সৃষ্টি করেন। আমরা যাদের জমিদার হিসেবে চিনি। তারা অনেকেই ছিলেন মূলত জোতদার। তখন জমিদার-জোতদাররা জনগণকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলতেন। জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হয়ে গেছে বহু কাল আগে; কিন্তু সামন্ত মানসিকতা রয়ে গেছে আমাদের মাঝে। আমরা এখনো যারা উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত; তথা কৃষক, তাঁতি, কুলু, জেলে, কামার, কুমোর, কর্মকার ইত্যাদি পেশার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সম্মান দেই না। কখনো বলি না, আমার বাবা কিংবা দাদা চাষি ছিলেন। বলি না তাঁতি ছিলেন। শেখ হাসিনার মুখে একাধিকবার শোনা গেছে তাঁর পূর্ব-পুরুষরা ইরাক থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলায় এসেছিলেন। অর্থাৎ তাঁরা আশরাফ গোত্রের। দলের সভানেত্রী সামন্ত মানসিকতা দ্বারা পরিচালিত হওয়ায় তারা কখনো দ্বিমত পছন্দ করতেন না। কেউ তাঁর বিকল্প হোক কিংবা সমান হোক- এটা কখনই কামনা করতেন না। তাঁকে ঘিরে অনুগত নেতা-কর্মী, বুদ্ধিজীবী, সামরিক-বেসামরিক আমলা, ব্যবসায়ী, পুলিশ বাহিনীর এক দুর্ভেদ্য চক্র গড়ে ওঠে। সভানেত্রী যেখানে সামন্ত মনোভাব দ্বারা পরিচালিত, সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের কাছে জনবান্ধব আচরণ আশা করা যায় কীভাবে! এমন একজন মন্ত্রীকে চিনতাম যার সমস্ত কথার মধ্যে থাকত বংশ গৌরব (অথচ তাঁর পিতা মাত্র ৩০ বিঘা জমি রেখে মারা গিয়েছিলেন)। তাঁর কাছে গিয়ে অপমানিত হননি, এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তাঁর মুখে কখনো জ্ঞানবিজ্ঞানের কথা শোনা যেত না। তাঁর এক অনুসারীকে চিনি, তাঁর পিতা একজন মুক্তিযোদ্ধা; অথচ তিনি তাঁর নানার পরিচয় দিতে গর্ববোধ করেন। এ রকম উদাহরণ লাখ লাখ রয়েছে। আমির হোসেন আমুর কাছে কেউ গেলে পায়ে কদমবুচি বাধ্যতামূলক ছিল। শুধু তাই নয়, রাজা-বাদশার আমলের মতো তাঁকে সামনে করে সালাম দিতে দিতে পেছাতে হবে; অর্থাৎ পশ্চাৎদেশ প্রদর্শন করা নিষিদ্ধ। সামন্ত মনোভাব থেকেই পরিবারতন্ত্রের উদ্ভব হয়। দলের নেত্রী ৩৫ জন আত্মীয়কে এমপি বানিয়েছিলেন, তাঁর দেখাদেখি সমস্ত দেশে পরিবারতন্ত্র বাস্তবায়িত হতে দেখা যায়। পিতা এমপি, পুত্র পৌর মেয়র, ভাগনে চেয়ারম্যান। এখন প্রশ্ন হলো- আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ কি কোনো ব্যক্তি কিংবা কোনো পরিবারকে প্রতিষ্ঠার জন্য হয়েছিল? সেই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি, এমন পরিবার এ দেশে নেই। আমাদের দুর্ভাগ্য, শাসনতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় এবং কাক্সিক্ষত সাংস্কৃতিক আন্দোলন না হওয়ায় আমরা সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার- কোনোটাই পাইনি। একই কারণে সামন্ত মানসিকতারও বিলুপ্তি ঘটেনি। আমি এক সময় ৬০ জন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতা-কর্মীর ওপর জরিপ চালিয়েছি। আওয়ামী লীগ নেতাদের সারা দিনের কথার মধ্যে থাকে বংশগৌরব আর পরনিন্দা। পক্ষান্তরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের আচরণে থাকে আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতি বেয়াদবি।

আওয়ামী লীগ নেতারা ভুলে যান, এ দেশের ৯০% মানুষের কোনো বংশগৌরব নেই। তাহলে কি তারা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক? শুধু আওয়ামী লীগ কেন? সব দলের নেতা-কর্মীদের মাঝেই কম-বেশি সামন্ত মনোভাব রয়েছে। আমরা আরও ভুলে যাই, আমাদের বংশের বয়স ২০০ বছরের বেশি নয়। কারণ বিভিন্ন দুর্ভিক্ষ ও মহামারির কারণে বহু বংশ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বড় পরিবার গড়ে ওঠার কোনো পরিবেশ ছিল না। পরিশেষে বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের ‘বংশগৌরব’ নামক ছোটগল্পের সারাংশ তুলে ধরা যেতে পারে। চারণ বাবু একটি সওদাগিরি অফিসে কারণিক পদে চাকরি করেন। কিন্তু তিনি যখনই সময় পান, তখনই বানিয়ে বানিয়ে ঠাকুরদার জমিদারি আমলের গল্প বলা শুরু করেন। গল্পের শুরুতে কবি বলেছেন- বাঙালিদের নামে একটি কথা বড়ই প্রচলিত যে, তারা বর্তমানে যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, অতীতের গৌরব গায়ে মেখে নিজেকে মহিমান্বিত করে থাকেন। তা যদি দৈর্ঘ্য-প্রস্থে বাড়িয়ে শোনানো যায়, তা কি এমন দোষের!

লেখক : গণতন্ত্রায়ন ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

৪ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরত দেবে ভারত
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরত দেবে ভারত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’
তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার
পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে
অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ
বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার
নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!
বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গঙ্গাচড়ায় সরকারি বিদ্যমান সেবাসমূহ অবহিতকরণ সম্পর্কিত ওরিয়েন্টেশন
গঙ্গাচড়ায় সরকারি বিদ্যমান সেবাসমূহ অবহিতকরণ সম্পর্কিত ওরিয়েন্টেশন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা