শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সরকারকে কাজ করতে দিন

আফরোজা পারভীন
সরকারকে কাজ করতে দিন

অন্তর্বর্তী সরকারের বয়স এক মাসের কাছাকাছি হতে চলল। এই সামান্য সময়ের মধ্যে অনেক কিছু দেখেছি আমরা। দেখেছি দিনের পর দিন সচিবালয় আর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও। পাহাড়সমান দাবিদাওয়া। ভেবে অবাক হই, এত দাবিদাওয়া এত দিন কোথায় ছিল? এত দিন তো কাউকে উঁচুগলায় কোনো দাবি পেশ করতে দেখিনি। ছাত্রদের দাবি, পদোন্নতি বঞ্চিতদের দাবি, পুলিশের দাবি, আনসারের দাবি, বিজিবির দাবি, মাস্টাররোলের কর্মচারীদের দাবি, রিকশাওয়ালাদের দাবি, সিএনজিচালকদের দাবি, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দাবি। দাবির পর দাবি। সরকার দাবি শুনবে, সামলাবে, না দেশের কাজ করবে! অদ্ভুত একটা অবস্থা!

নরম মাটি পেলে সবাই বুঝি আঁচড় বসাতে চায়। সবাই বুঝি ভাবছে, এত দিন তো কোনো দাবি করিনি, পাইওনি, নতুন সরকার এসেছে। এখনই যা নেওয়ার নিয়ে নিতে হবে। কেউ ভাবছে না দাবি পূরণ করার জন্য সময় দরকার, পর্যালোচনা করা দরকার, মতামত নেওয়া দরকার। তার মধ্যে শুরু হয়েছে সর্বগ্রাসী বন্যা। বন্যার পানিতে ডুবছে দেশের অর্ধেক জনপদ। এ অবস্থায় বন্যা সামাল দিতে হচ্ছে সরকারকে। করতে হচ্ছে উদ্ধারকাজ। পাঠাতে হচ্ছে ত্রাণ। অনেক মন্ত্রণালয় দিন-রাত এক করে কাজ করছে। তার মধ্যেও দাবি কিন্তু থেমে নেই।

এইচএসসির কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা হয়ে দেশের উত্তাল পরিস্থিতির কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সরকার চেয়েছিল অর্ধেক মার্কে পরীক্ষা নিতে। হলো না। শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে প্রবেশ করে ১৮ তলায় উঠে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ঘেরাও করে অটোপাস নিয়ে এলো। অটোপাস চাই এটাই ছিল তাদের দাবি। এতে ভালো ছাত্ররা ক্ষতিগ্রস্ত হলো। সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রী/উপদেষ্টার কার্যালয়, বঙ্গভবন সংরক্ষিত এলাকা। এসব এলাকা অরক্ষিত করা ঠিক না। তাই হলো। অনুমতি ছাড়া সচিবালয়ে ঢুকে নিয়ম ভঙ্গ করা হলো। আনসাররা সচিবালয় ঘিরে ফেলল। এমনভাবে ঘিরল যে, কোনো গেট দিয়েই কর্মকর্তা-কর্মচারী, উপদেষ্টারা বের হতে পারলেন না। সবার সবকিছু তাৎক্ষণিকভাবে চাই। অবশেষে ছাত্ররা সেখানে জমায়েত হলো। শুরু হলো মারপিট। আনসাররা সরে গেল। তবে আহত হলো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অনেকেই। বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শোনা যায়, আনসারের ছদ্মবেশে সেখানে ছিল কোনো কোনো দলীয় কর্মী এবং দুষ্কৃতকারী।

সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকেই দীর্ঘদিন পদোন্নতিবঞ্চিত ছিলেন এটা ঠিক। দলীয় বিবেচনায় অনেককে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে, যোগ্য হওয়ার পরও অনেকে পাননি, এটাও সত্য। কিন্তু তাই বলে সরকার ভালোভাবে বসার আগেই পদোন্নতির এতটা জোরালো দাবি কি সঙ্গত! দুই সপ্তাহে উপসচিব থেকে সচিব পর্যায়ে পদোন্নতি হয়েছে ৪৭৯ জন কর্মকর্তার। আরও পদোন্নতি হবে বলে শুনছি। এমন তো নয় যে, যাদের পদোন্নতি দেওয়া হলো পদোন্নতি না দিলে দু-এক দিনের মধ্যে তারা অবসরে চলে যেতেন। এত তাড়া কীসের? এই তাড়ায় যে পদোন্নতিবঞ্চিতদের সঙ্গে সঙ্গে যারা সত্যিই পদোন্নতির অনুপযোগী ছিলেন তারাও পার পেয়ে গেলেন সেটা কি ভেবে দেখেছেন! অন্তত পত্রিকায় সেটাই এসেছে। এই ‘গণ-পদোন্নতিতে প্রশাসনের পিরামিড লন্ডভন্ড’ এমন খবরও বেরিয়েছে পত্রিকায়। পিরামিড বলতে আমরা বুঝি ওপরের পদে কম কর্মকর্তা নিচে বেশি। কিন্তু বাস্তবে অবস্থা ভিন্ন। নিচের দিকে কর্মকর্তা কম ওপরে বেশি। পদ ছাড়াই পদোন্নতি হচ্ছে। এটা যে কেবল এই সরকারের আমলে হলো তা নয়, আগেও হয়েছে। আগেও একই চিত্র ছিল। বিষয়টি হচ্ছে ৪১ বছর আগের জনবল কাঠামোতেই চলছে প্রশাসন। সবার আগে দরকার বাস্তবতার নিরিখে জনবল কাঠামোর সংস্কার। কিন্তু সে সময় সরকারকে দিচ্ছে কে! সবাই দরখাস্ত নিয়ে ছুটছে সচিবালয় অভিমুখে। যেন সচিবালয়ই তাদের মঞ্জিলে মকসুদ। এখন সচিবালয়ে যদি এত পদোন্নতি হয় অন্য দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পদোন্নতির দাবি তুলবেন-এটাই স্বাভাবিক। তখন কিন্তু সামলানো কঠিন হবে। তাই পদোন্নতির রাশ টেনে ধরা দরকার। দেখেশুনে বিবেচনা করে তবেই পদোন্নতি দেওয়া উচিত। এখন যিনি বঞ্চিত হয়েছেন তিনিও দৌড়াচ্ছেন, যিনি হননি, আগের সরকারে সর-ঘি খেয়েছেন, তিনিও দৌড়াচ্ছেন সচিবালয়ের দিকে আরও কিছু পাওয়ার আশায়। সচিবালয় এখন সবারই মোকাম। কাজেই রয়ে-সয়ে কাজ করা দরকার। এক পক্ষকে খুশি করলে অন্যরা বিরাগভাজন হতে পারে, সেটাও দেখার।

একদিকে চলছে পদোন্নতির হিড়িক অন্যদিকে চলছে পদত্যাগ। খুব অল্পজনই নিজ ইচ্ছায় পদত্যাগ করছেন। পদত্যাগ করানো হচ্ছে। আমি আমার জীবদ্দশায় শিক্ষকদের এমন মানহানি আর দেখিনি। আগের সরকারে কাজ করেছেন বলেই সব শিক্ষক খারাপ এমনটা তো নয়। প্রতিটি শিক্ষকই দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ পেয়েছেন এমনও নয়। যারা বয়স্ক, অবসরে যাওয়ার কাছাকাছি সময়ে যারা চলে এসেছেন তারা তো অনেক আগেই নিয়োগ পেয়েছেন। তাহলে তাদের নিয়ে এই টানাটানি, এত হেনস্তা কেন? একজন শিক্ষিকাকে গাছের সঙ্গে বাঁধা হয়েছে আর একজনকে টেনেহিঁচড়ে নামানো হচ্ছে, একজন জোর-জবরদস্তিতে হার্ট স্ট্রোক হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এগুলো কি সঙ্গত! আর এসব করছে ছাত্ররাই। ভাবতে অবাক লাগে এরা কি আসলে ছাত্র, নাকি ছাত্র-নামধারী অন্য কেউ! ভবিষ্যতে এরাও তো কেউ কেউ শিক্ষক হবেন। তখন যদি এদের এ অবস্থা হয় সেটা কেমন হবে ভেবেছে কি কেউ? কে কোন দলের তা কি গায়ে লেখা আছে। চাকরি বাঁচানোর জন্য অনেককেই অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেক কিছু করতে হয়। বিশেষত বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের। চাকরি ছেড়ে দেওয়ার মতো মনোবল বা আর্থিক অবস্থা সবার থাকে না। সে কথাটাও তো ভাবা দরকার। এসব স্কুল-কলেজ পরিচালিত হয় গভর্নিং বডির দ্বারা। যাদের মধ্যে সভাপতি থাকেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একজন এমপি বা দলীয় লোক। তখন একজন অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষকের করার কী থাকে! তারা কিছু বললে না শুনে উপায় থাকে কোনো? অবিবেচনাপ্রসূত কাজ করলে হবে না। একসময় আমাদের ছাত্রদের সুনাম ছিল শিক্ষকদের সম্মান করার জন্য। এখন আমাদের ছাত্ররা হয়েছে শিক্ষকের যম। এসব ঠিক না। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মহোদয় কথা বলেছেন, নির্দেশনাও জারি করা হয়েছে। আমরা এমন বাংলাদেশ দেখতে চাই না, যে দেশে ছাত্র শিক্ষকের গায়ে হাত তোলে। সে শিক্ষক যদি চরম অন্যায়কারীও হন, তাও না। তার কাজের প্রতিবিধান করার জন্য আইন আছে, নিয়ম-কানুন আছে। আমি ভেবে অবাক হই, ছাত্ররা শিক্ষকদের অবমাননা করে, অন্য শিক্ষকরা তা চেয়ে চেয়ে দেখেন। প্রতিবাদ করেন না, অনেক ক্ষেত্রে ছাত্রদের সমর্থনও করেন। এটা কলিকাল নাকি!

আর একটা বিষয়ও দেখছি প্রতিনিয়ত। প্রতিদিন অসংখ্য মামলা হচ্ছে। সেসব মামলার আসামির অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আদালতে নেওয়ার সময় অদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তো বটেই, আইনজীবীরা পর্যন্ত জুতা-স্যান্ডেল ডিম হাতে হামলা করছেন। জনরোষ থেকে বাঁচানোর জন্য আসামিদের হেলমেট পরানো হচ্ছে। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে আদালতে নেওয়া হচ্ছে। তারা যদি দোষী হন তার বিচার করবেন আদালত। দোষ প্রমাণিত হওয়ার আগে কাউকে দোষী বলা যায় না। বিচারের আগেই দোষী সাব্যস্ত করে তাদের বিচার করতে পারে না জনগণ। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা তাঁর বক্তৃতায় উল্লেখ করেছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবি ছিল সব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করতে হবে। সরকার ক্ষমতায় আসার পর অনেক চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হয়েছে। এক একজন সাত আটবার করে চুক্তি পেয়েছেন এমন চুক্তিও বাতিল করা হয়েছে। ক্রমান্বয়ে হয়তো আরও হবে। তবে ইতোমধ্যে কয়েকজনকে চুক্তি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকজন সত্যিই বঞ্চিত ছিলেন। তাদের নিয়োগ যথার্থ। অত্যাবশ্যকীয় ক্ষেত্রে যোগ্য ব্যক্তিকে চুক্তি দেওয়ার বিধান আছে।

আরও একটা বিষয় দেখছি প্রতিনিয়ত। দেশে অন্তর্বর্তী সরকার। তারা হইচই না করে নিঃশব্দে কাজ করছেন। অথচ সরকার পতনের পর থেকেই মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে অন্যান্য দল। তাদের ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে তারাই যেন সরকারে। তারা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে হুমকি দিচ্ছে, ক্যান্টিন বরাদ্দ চাচ্ছে, বাজারে, পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি করার চেষ্টা করছে। এ এক মহাসমস্যা। কয়জনের দাপট সইবে সাধারণ মানুষ!

ইতোমধ্যে বন্যা ত্রাণ তহবিলে টাকা দিয়েছে সরকার। রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের দীর্ঘদিন দাবি ছিল বিমানবন্দরে কিছু সুযোগ-সুবিধা। সেটা করে দিয়েছে সরকার। সবকিছু হচ্ছে ঢাকঢোল না পিটিয়ে, কোনো রকম প্রচারণা ছাড়া। পত্রিকায় পড়েছি ইতোমধ্যে বিমানবন্দরের চেহারা বদলে গেছে। যে হেল্প ডেস্কে কোনো দিনই মানুষ পাওয়া যেত না, এখন সেখানে সর্বক্ষণ লোক কাজ করছে। বেশ কয়েকটি টেলিফোন বুথ খোলা হয়েছে। সেখান থেকে যাত্রীরা বিনামূল্যে ফোন করতে পারছেন। এক ঘণ্টার ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। লাগেজ কেটে চুরি-চামারি আগের মতো হয় না, কারণ সর্বক্ষণ আছে সিসিটিভি। লাগেজ খালাস হচ্ছে দ্রুততম সময়ে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা সুবিধা চেয়েছিলেন। তাদের বদৌলতে সুবিধা পাচ্ছে সমগ্র দেশবাসী। আমরা চাই এই সুবিধা যেন এমনটাই থাকে। যেন আবার আগের অবস্থায় ফিরে না যায়। তা ছাড়া পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশে এয়ারপোর্টের ভিতরে প্রবেশ করা যায়। তাতে বৃদ্ধ এবং অসুস্থ যাত্রীদের সঙ্গে তাদের আত্মীয়স্বজন ইমিগ্রেশনের আগ পর্যন্ত যেতে পারে। কিন্তু আমাদের বিমানবন্দরে যাত্রী ছাড়া অন্যদের ভিতরে প্রবেশ নিষেধ। ভিতর পর্যন্ত যাত্রীদের আত্মীয়স্বজনের যাওয়ার সুবিধা দিলে উপকৃত হবে জনগণ। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। দেশে সমস্যা আছে, সমস্যা থাকবে। সমস্যার সমাধানও আছে। কিন্তু সেজন্য নতুন সরকারকে সময় দিতে হবে। জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমাদের কাজ করতে দিন। আমরাও বলি, সরকারকে কাজ করতে দিন।

 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম
বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়
ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা