শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

অধ্যাপক নোমানের কথাই বলছিলাম

মনযূর-উল-করীম
প্রিন্ট ভার্সন
অধ্যাপক নোমানের কথাই বলছিলাম

এই উর্বর মানবগোষ্ঠী আর উর্বর চিন্তা-চেতনায় স্নাত বাংলার উর্বর ভূমি কত যুগ আর কত কাল থেকে একে একে জন্ম দিয়ে গেছে অগণ্য প্রতিভার। কিন্তু সেই প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের আগেই তা হয়তো কখনো হারিয়ে গেছে, কখনো প্রতিকূল সামাজিক পরিবেশ বিঘ্নিত হয়ে তা বিনষ্ট হয়ে গেছে, অনেক প্রতিভা আজীবন সাধনার সুফল আবাদ করতে না পেরে ব্যর্থতার জ্বালায় পুড়ে খাক হয়ে গেছে। খুবই গণ্য সংখ্যায় প্রতিভার পূর্ণ পরিস্ফুটনে দেশ ও জাতি হয়েছে উপকৃত। সমাজ তার খেই-হারা পথ ছেড়ে উঠে এসেছে সত্য ও যথার্থ জীবনের পথ বেয়ে; তাদের সংখ্যা খুব সীমিত বলেই প্রতিভার গণস্ফুরণ হয়নি। তেমনি এক প্রতিভা ছিলেন শিক্ষাজগতের শিক্ষাঅন্ত মানুষটি- যিনি নীরবে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিয়েছেন মানুষ গড়ার মোহনমায়ায়। মোহাম্মদ নোমান। বাংলার শিক্ষাঙ্গনে এই সুপরিচিত নামটির পেছনে যে ব্যক্তিত্ব নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন তাঁর প্রত্যক্ষ দর্শন লাভ করার সৌভাগ্য ঘটেছে ওপরতলার খুব কম মানুষেরই। যদি তাঁরা ভাগ্যবান হতেন তাঁর সান্নিধ্যে আসার, তবে হয়তো মানবসম্পদ উন্নয়নের বিদেশি ভাবনায় আজ আমরা গড়াগড়ি খেতাম না। স্বকীয় চেতনায়, নিজেদের ধারণায়, নিজস্ব চিন্তাধারায় শিক্ষা-দীক্ষায় ও মানুষ গড়ার সাধনায় আমাদের জাতীয় বৈশিষ্ট্য নিয়েই জাতিকে সঠিক পথপ্রদর্শনের সুযোগ আমরা খুঁজে পেতাম। সহজ-সরল সাধারণ বাঙালি জীবনের ধারক ও বাহক হিসেবে মোহাম্মদ নোমান নিজেকে চিহ্নিত করে রেখে গেছেন। তাঁর জীবনাদর্শ অনুসরণের যারা সুযোগ পেয়েছেন তাঁরা ছিলেন সত্যিকারের ভাগ্যবান। আমার আলমা ম্যাটার ঢাকা কলেজকে তিনি নিজের হাতে গড়ে দিতে সচেষ্ট হয়েছিলেন। কিন্তু ক্ষমতার মূল মহলে নৈরাজ্যের ধ্বজাধারীদের প্রাধান্যের কারণে তাঁর সেই স্বপ্ন স্থায়ী হতে পারেনি। সুখী পরিবারকে কেন্দ্র করেই সুখী ব্যক্তি ও সমাজজীবনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য আপনা থেকেই জন্ম নেবে এই দর্শনে ছিল তার প্রগাঢ় আস্থা। তাই তাঁকে আমরা দেখেছি সারাটা জীবন ছত্রিশ সদস্য বিশিষ্ট একটি একান্ন পরিবারের পুরোধায়- যে পরিবার শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞানার্জন ও সমাজসেবায় পেশাগত সাফল্যে এবং স্বাভাবিক সুদৃঢ় সমাজগোষ্ঠী সংগঠনে এক আদর্শ স্থাপন করতে পেরেছিল। আজকের সন্ত্রাসী প্রভাবিত অশান্ত সমাজব্যবস্থায় আমরা যে সুখ ও জীবনের প্রত্যাশা নিয়ে মুহূর্ত কাটাচ্ছি অসম্ভব মানসিক যাতনায়-শিক্ষাবিদ নোমান তাঁর সমাধান আমাদের জন্য রেখে গেছেন। কিন্তু তাঁর শিক্ষা ও পথনির্দেশকে হৃদয়াঙ্গম করতে হলে আমাদের সন্তানদের তাঁর আঁকা শিক্ষাগ্রহণ পদ্ধতির ছকে দীক্ষিত করতে হবে। তাই আজ আমরা খুঁজে বেড়াচ্ছি মোহাম্মদ নোমানের কয়েকজন যোগ্য অনুসারীকে আমাদের প্রতি শিক্ষাঙ্গনে। কেবল শুদ্ধ ইংরেজি উচ্চারণের মধ্য দিয়ে নয়, জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ন্যায় ও সত্যের উচ্চারণ নিয়ে তাঁরা আসবেন এবং আজকের এই বিপর্যস্ত সমাজব্যবস্থার সামনে নোমানের আলোকবর্তিকা তুলে ধরবেন। যার আলোকে উদ্ভাসিত দেখতে পাব একটি সুন্দর পরিচ্ছন্ন সমাজ- একটি আনন্দমুখর পরিবেশ; হাসিখেলা আনন্দ-উচ্ছলতার মধ্য দিয়ে বিকশিত হচ্ছে মানুষের মনুষ্যত্বের গুণাবলি। আর ‘সুখ’, ‘সুখ’ করে সুখের স্বপ্নে  উদ্ভ্রান্ত হচ্ছে না বিব্রত মানবগোষ্ঠী। মসির তেজ ছিল মোহাম্মদ নোমানের খুবই প্রবল। ইংরেজি ভাষা, সাহিত্য, দর্শন অপূর্ব ব্যঞ্জনায় মূর্ত হয়ে উঠত তাঁর লেখনীর মাধ্যমে। প্রফেসর সৈয়দ আলী আহসান, ডক্টর সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেনের মতো লব্ধপ্রতিষ্ঠ ইংরেজির জ্ঞানসাগর যাঁরা ছিলেন, তাঁরাও ছুটে আসতেন সঠিক ইংরেজিতে অনুবাদের জন্য নানা বিষয়বস্তু নিয়ে তাঁর কাছে। এই অনন্য প্রতিভা ও ব্যক্তিত্বকে যথার্থই চুরানব্বই সালে শিক্ষাক্ষেত্রে একুশে পদক প্রদান করে সম্মান দান করা হয়েছে। দুর্দান্ত ছাত্রকে সঠিক পথে নিয়ে আসা থেকে শুরু করে সুপ্ত প্রতিভাকে উৎসারিত করে সর্বসমক্ষে উপস্থাপন করার প্রবণতা ছিল তাঁর মধ্যে প্রবল। তাঁর সময়কালে ঢাকা কলেজের বোর্ড পরীক্ষায় ফলাফলসমূহ নিঃসন্দেহে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে সযত্নে লালিত শিক্ষাঙ্গন এবং ছাত্রগোষ্ঠী কি সুফল বয়ে নিয়ে আসতে পারে। শখের ফুলের বাগানে ফুল ফোটাবার নেশা যাঁদের তাঁরা বুঝবেন যে মানুষের মনে শিক্ষার ফুল ফোটানোর মতো আনন্দের আবেগ তাঁর মধ্যে উৎসারিত হতো। তাঁর হাতে গড়া অনেক প্রতিভা দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে। আমাদের কেবল কামনা যে আদর্শবান শিক্ষক প্রতি স্তরে প্রতি বিদ্যায়তনে প্রতি শিক্ষা প্রাঙ্গণে জন্ম নিক যেন উইপোকায় খেয়ে যাওয়া আমাদের নীতিবোধ, শিক্ষাব্যবস্থা আর সমাজব্যবস্থাকে আমরা তাঁদের নীতি, আদর্শ, ত্যাগ ও মহিমায় নতুন করে মনের মতো গড়ে তুলতে পারি। কিন্তু এই কামনা চরিতার্থের উপায় কী? এই উপায় উদ্ভাবনের কথাই আজ আমাদের ভাবতে হবে- শিক্ষাব্যবস্থা নীতি-নির্ধারণী চূড়ায় যাঁরা উপবিষ্ট, তাঁদের এ নিয়ে জোরালো বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাই তাঁদের অনেক ওপরের সিঁড়ি ছেড়ে দিয়ে নেমে আসতে হবে মাটির ধরণিতে, যে মাটি পঙ্কিল-শ্যাওলা ভর্তি পিচ্ছিল, বিপদসংকুল সমাজপতি, শিল্পপতি, বুদ্ধিজীবী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত অধিকর্তা, রাজনীতির কর্ণধার আর শিক্ষক ও শিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে, বিভিন্ন স্তরের গণপ্রতিনিধিকে বেশ কিছু স্বার্থের সময় ত্যাগ করে এগিয়ে আসতে হবে; সম্মিলিতভাবে ভাবতে হবে আমাদের শিক্ষাঙ্গনগুলো সম্পর্কে, শিক্ষা কারিকুলাম সম্পর্কে, তরুণদের শিক্ষার ফাঁকে ফাঁকে অবসর মুহূর্তগুলো যথার্থই আনন্দ উচ্ছ্বাসের মধ্যে নিয়োজিত রেখে ওদের সুঠাম চরিত্র গঠনে কার্যক্রম তৈরি করার কথা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। শিক্ষক গোষ্ঠী গঠন করতে হবে মোহাম্মদ নোমানের আদর্শে  অনুপ্রাণিত করে- যেন তাঁরা দৃপ্ত শপথ নিয়ে মানুষের বসবাসযোগ্য পৃথিবীর এই ছোট্ট অংশটুকু গড়ে তুলতে পারেন। 

আপনারা কি ঠিক এভাবে ভাবতে পারেন না, পা বাড়াতে পারেন না-সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আপনার সন্তানকে আপনার সংসারকে, আপনার সমাজকে তথা আপনার দেশকে বাঁচাবার জন্য ব্রতী হতে পারেন না? আসুন, আজ মোহাম্মদ নোমান আর তাঁর মতো ত্যাগী শিক্ষকদের কথা স্মরণ করে সেই পথেই আমরা পা বাড়াই।

লেখক : প্রধান স্কাউট কমিশনার ও সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ