শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দেশ কি রসাতলে, বুঝবেন কীভাবে?

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ কি রসাতলে, বুঝবেন কীভাবে?

শুরুটা হজরত আলী (রা.)-এর একটি অমিয় বাণী দ্বারাই শুরু করি। জ্ঞানের দরজা হিসেবে সম্মানিত মহান এই সাহাবি বলেন, একটি দেশ রসাতলে চলে গিয়েছে তার নমুনা তিনটি। প্রথমত দরিদ্ররা ধৈর্যহারা হয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত ধনীরা কৃপণ হয়ে যায়। তৃতীয়ত অযোগ্য, মূর্খ এবং চরিত্রহীনরা রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে। আজকের আলোচনায় দরিদ্রদের ধৈর্যহারা হওয়ার প্রেক্ষাপট, কারণ এবং পরিণতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার চেষ্টা করব।

মানবের সমাজ গঠন এবং পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র গঠনের ইতিহাস যে কত পুরনো তা আজ অবধি কেউ নিখুঁতভাবে বলতে পারেননি। তবে রাজ্য-রাজা-রাজধানীর যে লিখিত ইতিহাস রয়েছে, সেখানে সাত হাজার বছরের দলিল-দস্তাবেজ দেখতে পাওয়া যায়। সমাজ গঠনের ইতিহাস আরও পুরনো- আর সভ্যতার প্রথম ধাপ আগুনের আবিষ্কার, পরিবার গঠন এবং কৃষিকাজের ইতিহাস কম করে হলেও ৫০ হাজার বছরের পুরনো। আদিকালে বেশ কয়েক হাজার বছর ধরে তামাম দুনিয়া শাসিত হয়েছে নারীদের দ্বারা। আধুনিক বিজ্ঞানের এ তথ্য যদিও মানুষের ধর্ম বিশ্বাসের বিরোধী। তবু নারী নেতৃত্বের সেই সমাজের অনেক সংস্কৃতি আমরা আজও বহন করে চলেছি।

আর্যরা যখন ভারতে এলো তখন সমাজের কাজকর্ম ঠিকঠাকমতো চালানোর জন্য সমাজকে যে চারটি ভাগে বিভক্ত করেছিল তা আজও নামে-বেনামে দেশবিদেশে প্রায় একইভাবে চালু রয়েছে। আর্যদের সমাজের সর্বোচ্চ স্তরে ছিলেন ব্রাহ্মণরা। তাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক মর্যাদা ছিল রাজাদের ওপরে। কারণ রাজারা দ্বিতীয় স্তরের ক্ষত্রিয় বংশজাত হতেন। তৃতীয় স্তরের বৈশ্য বা ব্যবসায়ীরা ছাড়া বাকি সবাই ছিলেন শূদ্র। আদি থেকে আজ অবধি আপনি যদি সমাজে বসবাসরত জনসংখ্যার দিকে তাকান তবে ব্রাহ্মণ-ধর্মগুরু-দার্শনিক বা পণ্ডিত, রাজা-মন্ত্রী-আমির-ওমরাহ যোদ্ধা এবং ব্যবসায়ীদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১০ ভাগের বেশি নয়। বাকি ৯০ ভাগ মানুষই খেটে খাওয়া আমজনতা এবং এই আমজনতার ৯০ ভাগই দরিদ্র এবং অর্ধেকের বেশি দারিদ্র্যসীমার নিচে।

আমাদের সমাজ এবং রাষ্ট্রের ৯০ ভাগ মানুষের পেশা, দৈনন্দিন কর্ম, আহার-নিদ্রা এবং শ্রমের ওপর বাকি ১০ ভাগ মানুষের হালহকিকত নির্ভর করে। ৯০ ভাগ মানুষ যদি ঠিকমতো শ্রম দিতে পারে। তাদের স্বাস্থ্য ও মনমানসিকতা যদি স্বাভাবিক থাকে তবে একটি রাষ্ট্রের উন্নয়ন-সমাজের সংহতি ও শান্তি অনিবার্য। সে ক্ষেত্রে তাদের মাথার ওপরে থাকা তিনটি শ্রেণির বিত্ত-বিলাস, আরাম-আয়েশের পথে বাধা থাকে না। আর তখন কবিদের মনে নিত্যনতুন কবিতার ছন্দ ডানা মেলে কলমের কালির মাধ্যমে সাহিত্যে পরিণত হয়। শিল্পীদের গলায় নিত্যনতুন সুর খেলা করে, নৃত্যশিল্পীদের পায়ে নূপুরের ঝংকার এবং ছবিকরদের রংতুলিতে মোনালিসা- দ্য লাস্ট সাপার, গোয়ারনিকার মতো চিত্রগুলো অমরত্ব লাভ করে।

শূদ্র শ্রেণির মানুষকে কীরূপে সুখী এবং কর্মক্ষম রাখা সম্ভব তার বহু সূত্র সেই আর্যদের কল্পনাতেই রচিত হয়েছিল। শূদ্রদের মধ্যে শ্রেণিবিন্যাস এবং দক্ষতা অনুযায়ী কর্ম প্রদান এবং কর্মের বিনিময়মূল্য অর্থাৎ শ্রমের মূল্যে ন্যায়নিষ্ঠতা অনুসরণ ও তদারকের ভার ছিল ক্ষত্রিয়দের ওপর। বৈশ্যরা অর্থাৎ ব্যবসায়ীরা যেন শূদ্রদের ঠকাতে না পারে, সে জন্য প্রশাসনযন্ত্রের সামরিক ও বেসামরিক শাখা সদা সতর্ক এবং সদা ব্যস্ততা দেখাত।

আমজনতার ভয়ে স্বয়ং রাজা তটস্থ থাকতেন। আর মনের সুখে শূদ্ররা জানালা দরজা খোলা রেখে দিন রাত পার করত। ১৭৫৬ সালের আগে বৃহত্তর বাংলার গ্রামগঞ্জের আমজনতার ঘরে বেশির ভাগ জানালা-দরজা খোলা থাকত। চুরি-ডাকাতি-লুটপাটমুক্ত ৯০ ভাগ আমজনতার ঘাম ও শ্রম দিয়েই কুতুবমিনার, লালকেল্লা, তাজমহল ইত্যাদি নির্মিত হয়েছে।

আমজনতাকে নিয়ে যখন তাদের মাথার ওপরে থাকা ১০ ভাগ মানুষ অন্যায়-অত্যাচার-জুলুম করেছে ঠিক তখনই ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয় বৈশ্যরূপী অভিজাততন্ত্রের ওপর আসমানি ও জমিনি বালামুসিবত তৈরি হয়েছে। ব্রাহ্মণদের বুদ্ধিনাশ ঘটেছে। তারা ক্ষত্রিয় অর্থাৎ রাজা-সেনাপতি আমির-ওমরাহদের শাসন করার পরিবর্তে তাদের দাসত্ববরণ করেছে এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যায় পরিণত হয়েছে। ফলে ক্ষত্রিয়রা লাগামহীন হয়ে নিজেদের লোভলালসা, কামনাবাসনা ইত্যাদির কাছে তাদের বিবেকবুদ্ধি, দায়িত্বকর্তব্য, লাজলজ্জা জলাঞ্জলি দিয়ে হিংস্র পশুর চেয়েও ভয়ংকর প্রাণীতে পরিণত হয়েছে। জমির লোভে তারা অন্য রাজ্য দখল- সম্পত্তির লোভে অন্যের সম্পত্তি হরণ, নারীর লোভে রাজ্য তছনছ ইত্যাদির পাশাপাশি নিজেদের অজ্ঞানতা, জিদ, দুর্বলতা ও অক্ষমতা ঢেকে রাখার জন্য অথবা ওগুলোকে শ্রেষ্ঠত্বে পরিণত করার জন্য শহর-বন্দর-জনপদ এবং জনগণকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে।

ক্ষত্রিয়রা লাগামহীন হয়ে প্রথম আক্রমণ চালায় বৈশ্যদের ওপর। ব্যবসায়ীরা রাজা-উজির-সেনাপতির লালসা মেটাতে গিয়ে আমজনতার ওপর জুলুম-অত্যাচার শুরু করে। তারা প্রথমেই শ্রমের মূল্য কমিয়ে দেয়। দ্বিতীয়ত শ্রমবাজারকে তছনছ করে শ্রমিক শ্রেণির মধ্যে বিশৃঙ্খলা, অসন্তোষ এবং অস্থিরতা পয়দা করে। তারপর শ্রমিক ঠকিয়ে এবং ক্ষেত্রবিশেষে চুরি-ডাকাতি করে হলেও ক্ষত্রিয়দের লোভ-লালসার রসদ জোগায়। এর ফলে বৈশ্যরা আর বৈশ্য থাকে না। তারা রীতিমতো লুটেরা শ্রেণিতে পরিণত হয়।

সমাজের ঊর্ধ্বস্তরের তিনটি সম্প্রদায়ের মধ্যে কীভাবে বিপত্তি শুরু হয় তা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। কখনো দেখা গিয়েছে, অযোগ্য লোক রাজাসনে বসেছে। তাকে কেন্দ্র করে কোনো এক ধড়িবাজ বুদ্ধিজীবী বুদ্ধিবৃত্তিক অপকর্ম দ্বারা বিপত্তি বাধিয়ে দিয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমনও দেখা গিয়েছে যে রাজা নিজে পুরোহিত হওয়ার চেষ্টা করেছে এবং তার বুদ্ধিদাতা শ্রেণিকে বিনাশ করার জন্য রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করেছে। ফলে জটিল মুহূর্তে রাজাকে নিয়ন্ত্রণ এবং তাকে সুপরামর্শ দেওয়ার মতো মুক্তবুদ্ধির ব্যক্তিত্বসম্পন্ন জ্ঞানীগুণীর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়। রাজার নিজের দুর্বৃত্তপনার বাইরে তার মন্ত্রী-আমলা-কামলার দুর্বৃত্তপনা যখন বেড়ে যায় তখন রাজা স্বয়ং দুর্বৃত্তদের ক্রীতদাসে পরিণত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় ক্ষমতার কেন্দ্রে শাসনব্যবস্থার প্রতিটি স্তরে এবং অফিস-আদালত ও কোর্ট-কাচারিতে অন্যায়-অবিচার-জুলুম-ঘুষ দুর্নীতি ইত্যাদি ডাল-ভাতের মতো হয়ে যায়। ফলে আমজনতা পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থার ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।

সাধারণ জনগণ অর্থাৎ খেটে খাওয়া দরিদ্র জনগণ যখন রাষ্ট্রের ওপর কিংবা সমাজের ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে তখন তাদের মধ্যে একধরনের অস্থিরতা-অবিশ্বাস ও অশ্রদ্ধা প্রদর্শনের লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার আগে দরিদ্র মানুষের সাধারণ কতগুলো বৈশিষ্ট্য আলোচনা আবশ্যক। স্বাভাবিক অবস্থায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে প্রচণ্ড দৈহিক ও মানসিক পরিশ্রম করতে হয়। ফলে নিজেদের মৌলিক চাহিদা বিশেষত অন্ন ও বস্ত্রের সংস্থানের বাইরে তারা তেমন কিছু চিন্তাভাবনা করে না। এই শ্রেণির মানুষ সাধারণত নিয়তিনির্ভর, বেহিসেবি, উদাসীন, আমোদপ্রিয় এবং অবসরে নিজেদের মধ্যে ঝগড়াবিবাদপ্রবণ হয়ে থাকে। তারা একধরনের হীনম্মন্যতায় ভোগে এবং সমাজের ধনী ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, নেতা, রাজা-উজিরদের প্রতি সহজাত আনুগত্য প্রকাশ করে এবং সামনাসামনি হলে প্রকৃতিগতভাবে সম্মান প্রদর্শন করে।

আমজনতার উল্লেখিত সাধারণ বৈশিষ্ট্য তখনই নষ্ট হয় যখন তাদের কাজ থাকে না- পেটে ভাত থাকে না এবং হাতে অখণ্ড অবসর থাকে। এ অবস্থায় তারা নিয়তির প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং নিজেদের শ্রেণি চরিত্রের বাইরে গিয়ে সমাজের অপরাপর শ্রেণি-পেশার লোকজন সম্পর্কে খোঁজ নিতে থাকে। তারা তখন ধনিক-বণিক, আমলা-রাজা-উজির-সেনাপতিদের বিত্তবৈভব, মেদ-ভুঁড়ি, পোশাক-আশাক, গাড়ি-বাড়ি, খানা-খাদ্য-আনন্দ-ফুর্তি ইত্যাদির উৎস খুঁজতে থাকে। দ্বিতীয়ত তারা যখন তাদের ঊর্ধ্বতন শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মধ্যে মানবিক সত্তার শ্রেষ্ঠত্বের পরিবর্তে নিকৃষ্টতা দেখতে পায় এবং তাদের ওপর ছড়ি ঘোরানো সম্প্রদায়ের দুর্বলতা-অযোগ্যতা বুঝতে পারে তখন তারা ধৈর্যহারা হয়ে পড়ে।

আমজনতা ধৈর্যহারা হয়ে পড়লে সবার আগে তারা শ্রমের চাকায় গতি কমিয়ে দেয়। কর্মের চেয়ে অলসতাকে বেশি ভালোবাসতে থাকে। ফলে তাদের চিরায়ত ও অভ্যাসগত আনুগত্য বিক্ষোভ ও বিদ্রোহে রূপ নেয়। অবসরে তারা সাধারণ আনন্দ-ফুর্তি করে অথবা নিজেদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি করে সময় পার করে। তাদের এ অভ্যাসটি ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়-বৈশ্যদের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়ে যায়। ধৈর্যহারা দরিদ্র জনগোষ্ঠী কাজকর্ম ফেলে রাজার ত্রুটি খোঁজে। ব্রাহ্মণদের গালাগাল করে এবং বৈশ্যদের আক্রমণ করে তাদের বিত্ত-বিলাস তছনছ করে দেয়।

দেশের ৯০ ভাগ জনগোষ্ঠীর ধৈর্যচ্যুতি ঘটলে তা নিয়ন্ত্রণ করার সাধ্য কারোর হাতে থাকে না। এতক্ষণে জনযুদ্ধ বা সিভিল ওয়ার অনিবার্য হয়ে পড়ে। পরবর্তী সময়ে সিভিল ওয়ারের ফলে দুর্ভিক্ষ-মহামারির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ কীভাবে দেশ-জাতির সর্বনাশ ঘটায় তা অর্থনীতিবিদরা অঙ্ক কষে মানবজাতির জন্য দলিল আকারে লিখে গেছেন। আর জনযুদ্ধ মারামারির পর কীভাবে দেশীয় ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যরা সমূলে বিনাশ  হয় এবং বিদেশি ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যরা কীভাবে নতুন ইতিহাস রচনা করে তার ভূরি ভূরি ইতিহাস তামাম দুনিয়ার অলিগলি, দেয়াল-পাহাড়-পর্বতে কীভাবে খোদাই করা আছে, তা আমরা কমবেশি সবাই জানি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
সর্বশেষ খবর
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিটিআইয়ের ৫৯ নেতার ১০ বছর করে কারাদণ্ড
পিটিআইয়ের ৫৯ নেতার ১০ বছর করে কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রাম আদালত বিষয়ে পর্যালোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রাম আদালত বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১
সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা
মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা
কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম