শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

বাংলাদেশে তোমরা যারা আমার সন্তানকে নিয়ে হইচই করতে তারা একবারও ভাবনি যে পিতা হিসেবে আমি তোমাদের জীবনকে কীভাবে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলতে পারি। আমার সন্তানের কর্মকাণ্ডে যারা হা-পিত্যেশ করতে এবং বলতে এটা কোনো কথা হলো, এটা কোনো দেশ হলো! একটা দেশে কী করে গায়েবি মামলা হতে পারে। যেখানে কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি সেখানে চুপিসারে থানা-পুলিশ মস্তবড় এক ফৌজদারি মামলা দায়ের করে রাখল। তারপর কয়েক মাস পরে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে কয়েক বছর পর হঠাৎ করে কোথাও একটা পটকা ফোটানো হলো অথবা পেট্রোল দিয়ে দু-চারটি পুরনো গাড়ির টায়ার পোড়ানো হলো এবং সেই ঘটনার সূত্র ধরে শখানেক লোককে মামলায় ফাঁসানো হলো এবং হাজারখানেক লোককে অজ্ঞাত আসামি বানিয়ে ঘুষ-দুর্নীতি, জুলুম-অত্যাচার এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্যের বিরাট এক কারখানা খুলে ফেলা হলো।

প্রায় এক যুগ ধরে উল্লেখিত উপায়ে সারা বাংলায় আমার সন্তানের যে সুনাম-সুখ্যাতি হয়েছে তাতে করে গর্বে আমার বুকের পাটা হিমালয়ের মতো প্রশস্ত আর উঁচু হয়ে গিয়েছিল। আমার সন্তানের মাধ্যমে যারা দুটো দানাপানি খেত তারা পুরো সমাজের মূর্তিমান আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। আর যারা দানাপানির চেয়েও বেশি কিছু পেত, তারা তো সকাল-বিকাল আমার সন্তানের পুজো করত এবং মনে মনে বলত ভ্যাগ্যিস গায়েবি মামলার মতো বিস্ময়কর জিনিস যদি পয়দা না হতো, তবে তো আমাদের অস্তিত্বই থাকত না। তারা তাদের রাজাসন, রাজভবন, রাজভোগ, হাতি-ঘোড়া, তলোয়ার, হম্বিতম্বি ইত্যাদির নিয়ামক হিসেবে গায়েবি মামলার অবদানকে মাথা নিচু করে স্বীকার করত এবং টুপি খুলে অভিবাদন করত। তারা আমার সন্তানকে নিজেদের বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে পিতার আসনে বসিয়ে যত্ন-আত্তি-তোয়াজ-তদবির করত। আর সেই দৃশ্য দেখে আমার যে কী ভালো লাগত তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তৃপ্তিতে আমি হররোজ ঢেঁকুর তুলতাম আর আমার সন্তানকে যারা পিতা মনে করত- সেসব নাতি-নাতনির তুলতুলে গালে দূর থেকে উড়ন্ত চুম্বন বর্ষণ করে আমি তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করতাম।

আমি এতক্ষণ ধরে আমার সন্তানের কিচ্ছা-কাহিনির কিয়দংশ বর্ণনা করলাম। এবার আমার নিজের কাহিনি শোনাব। আজ আমি ক্ষুব্ধ ভারাক্রান্ত এবং যারপরনাই বিরক্ত। কারণ গণ অভ্যুত্থানে আমার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, আমার নাতি-পুতিরা সব ধরা খেয়েছে, অনেকে ভেগেছে। ফলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য বুড়ো বয়সে আমি মাঠে হাজির হয়েছি। অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমি আমার অতীত অভিজ্ঞতা, শক্তি-সাহস এবং শয়তানি বুদ্ধি দ্বারা তোমাদের মনে এমন এক আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি যার কারণে তোমরা অনেকেই বলতে শুরু করেছ এই বুইড়া গাণিতিক মামলার চেয়ে আগের গায়েবি মামলাই ভালো ছিল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার আগে আমি কেন অভদ্রের মতো তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা নিয়ে কিঞ্চিৎ অপরাধ সংঘটিতআলোচনা আবশ্যক।

আমি জানি, তোমাদের বেশির ভাগ লোকই শক্তের ভক্ত, নরমের যম। ভদ্রতা তোমাদের সহ্য হয় না। সৌজন্যতা তোমাদের বদহজম সৃষ্টি করে। তোমরা অল্পতে রেগে যাও এবং খুব সহজে ভয় পাও। অস্থিরতা তোমাদের স্বভাব এবং সক্ষমতা দম্ভের কাছে সর্বদা মাথানত কর। তোমরা সুযোগ পেলে দম্ভ দেখাও এবং অত্যাচার কর। আর কেউ যদি রুখে দাঁড়ায় তবে ওরে বাবাগো- ওরে মাগো বলে ভাগো। তোমাদের মধ্যে যারা সাহসী যারা বীর তাদের বিপদের সময় ভালোবাসো এবং বিপদ কেটে গেলে ওসব লোককে কাপুরুষ বানিয়ে তাদের অপদস্থ করতে তোমাদের বুক কাঁপে না। কাজেই আমার সন্তান অর্থাৎ গায়েবি মামলার ভয় ছাড়া তোমাদের কাবু করা সত্যিই দুরূহ ব্যাপার।

তোমরা যেহেতু আমার সন্তানকে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভয় পেয়ে আসছ সুতরাং তোমাদের সম্মান বা সমীহ করার কোনো কারণ নেই। আমি নেহায়েত ভদ্রজন বলে তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি। আমার পরিবর্তে অন্য কেউ হলে সে তোমাদের স্বভাবের কারণে তুমির পরিবর্তে তুই-তোকারি করত এবং প্রকৃতির নিকৃষ্ট প্রাণের সঙ্গে তুলনা করে তোমাদের গালিগালাজ করত। দ্বিতীয়ত তোমরা যেহেতু আমার সন্তানের ভয়ে বছরের পর বছর ধরে কেঁপেছ, এক গর্ত থেকে অন্য গর্তে পালিয়েছ এবং গভীর রাতে প্রিয়জনের বাহুলগ্ন হয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে জীববিদ্যার সূত্রকে বিফল এবং শারীরিক রসায়নকে ব্যর্থ করে দিয়েছ, সুতরাং আমি মুরব্বি হিসেবে তোমাদের সংগত কারণেই তুমি বলে সম্বোধন করতে পারি।

আত্মকথনের এই পর্যায়ে আমি এখন নিজের কথা বলব। তোমরা আমাকে গাণিতিক মামলা হিসেবে ডাকতে পার। যদিও আমি আমার পরিচয় ইংরেজিতে দিতেই পছন্দ করি। নিজেকে যদি আমি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে সেটার মধ্যে অনেক আভিজাত্য ফুটে ওঠে। অধিকন্তু ম্যাট্রিকুলাস দ্বারা গণনা বা ক্যালকুলাস যেমন বোঝায় তদ্রƒপ ম্যাথমেটিকস বা অঙ্কশাস্ত্রকেও বোঝানো যেতে পারে। অন্যদিকে অঙ্কশাস্ত্রের অধীন পাটিগণিত, বীজগণিত, উচ্চতর গণিত, জ্যামিতি-ত্রিকোনোমিতি ও পরিসংখ্যানতত্ত্বও বোঝানো হতে পারে। কাজেই বাংলায় যদি গাণিতিক মামলা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিই তবে আমার পরিচয় শুধু গায়েবি মামলার আব্বা। অন্যদিকে নিজেকে যদি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে আমার উচ্চতা এবং গুরুত্ব ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, চীনের গ্রেট ওয়াল, মিসরের পিরামিড, আগ্রার তাজমহল কিংবা আমেরিকার স্ট্যাচু অব লিবার্টির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কারণ ওগুলো সবই ম্যাট্রিকুলাস সূত্র অনুসরণ করে নির্মিত হয়েছে।

তোমরা আমাকে সুবে বাংলার গায়েবি মামলার আব্বা গাণিতিক মামলা মনে করবে নাকি ইউরোপ-আমেরিকার আদলে ম্যাট্রিকুলাস কেইস মনে করবে, সেটা তোমাদের বিষয়। কিন্তু আমি যা করার ইতোমধ্যে করে ফেলেছি। তোমাদের অনেকের আব্বার নাম ভুলিয়ে দিয়েছি। অনেকের আব্বার সর্বাঙ্গ ভেঙেচুরে, জ্বালিয়েপুড়িয়ে মস্তিষ্কের খুলিতে আবর্জনা ঢেলেছি। তারপর আমার সন্তানের বদখাসলতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমন সব মামলা-মোকদ্দমা করেছি যা প্রচলিত পাটিগণিত ও বীজগণিতের সব সূত্রকে কবর দিয়ে তোমাদের জন্য নতুন সূত্র পয়দা করে দিয়েছি। ফলে দুনিয়ায় বসে তোমরা সেভাবে জাহান্নামের স্বাদ পাচ্ছ তদ্রƒপ তোমাদের অতীতের পালানোর প্রবৃত্তি বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়ে এখন এমন এক রেকর্ড তৈরি করেছে, যা দেশবিদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে।

আমার কারণে মহাকালের সবচেয়ে বড় বাস্তচ্যুতি ঘটেছে। মামলা-হামলার ভয়ে কয়েক কোটি লোক দেশের অভ্যন্তরে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম, এক শহর থেকে অন্য শহর এবং এক পেশা থেকে অন্য পেশায় যেভাবে নিজেদের যাযাবর বানিয়ে ফেলেছে, তা হিসাব করার জন্য স্যার আইজাক নিউটনের মতো অঙ্কবিদের প্রয়োজন হবে। আমার কুলাঙ্গার সন্তানকে যারা অভিশাপ দিত এবং স্বপ্নেও যারা আমার ক্ষমতা, শয়তানি শক্তি এবং কৌশল সম্পর্কে ভাবতে না, তাদের জন্য আমি যে কত বড় অভিশাপ হিসেবে এসেছি, তা যদি বুঝতে চাও তবে থানা ও কোর্টকাচারিতে বিগত দিনে কয়টি গাণিতিক মামলা হয়েছে তা একটু জেনে আস এবং সেসব মামলার ক্ষয়ক্ষতির গতিপ্রকৃতি ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া গণনা করার জন্য মস্ত বড় একখানা ক্যালকুলেটর জোগাড় কর। তারপর আগামী ১০ বছর শুধু হিসাব করতে থাক- কী হলো, কেন হলো, কারা করল, কেন করল এবং কীভাবে করল।

অতীতের গায়েবি মামলা বনাম বর্তমানের গাণিতিক মামলা অর্থাৎ আমার সন্তান ও আমার মধ্যে যদি পার্থক্য করতে চাও তবে জেনে নাও, আমার সন্তান শব্দ করত আর আমি নীরবে কাম সারি। আমার সন্তানকে ব্যবহার করে কেবল থানা-পুলিশ-কোর্টকাচারি-উকিল মোক্তার নড়াচড়া করত। আর আমার কারণে সারা দুনিয়া নড়াচড়া করে। গায়েবি মামলা আগে দায়ের হতো, তারপর ঘটনা ঘটানো হতো, এরপর বাণিজ্য চলত।

এখন পুরো সিস্টেম উল্টে গেছে। প্রথমে বাণিজ্য হয়, তারপর ঘটনা ঘটে এবং সবার শেষে মামলা হয়। আমার সন্তানকে ব্যবহার করা হতো- পটকা ফোটানো, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে চুনোপুঁটি-সরপুঁটি থেকে শুরু করে রুই-কাতলাদের দৌড়ের ওপর রাখার জন্য। আর আমি অতীতের ওসব প্যানপ্যানানি বাদ দিয়ে ডাইরেক্ট কেল্লাফতে সূত্র অনুসরণ করে সরাসরি ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেতুবন্ধন তৈরি করে চলেছি।

তোমরা যারা আমাকে নিয়ে গর্ব করছ- আমার কারণে পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা খাচ্ছ আর আরাম কেদারায় দোল খেতে খেতে যাত্রাদলের ভিলেনের মতো মুহাহা মুহাহা শব্দে হাসার চেষ্টা করছ তাদের উদ্দেশে আমার অন্তিম বাণী আমি হয়তো বেশি দিন টিকব না। আবার সন্তানের মতো আমিও হয়তো শিগগিরই হারিয়ে যাব। সুতরাং তোমরা অনতিবিলম্বে মুহাহা মুহাহা ধ্বনি বন্ধ কর, অন্যথায় ঊর্ধ্বলোক থেকে আবার আব্বাহুজুর তোমাদের উদ্দেশে রওনা দেবেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা