শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

গোলাম মাওলা রনি
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

বাংলাদেশে তোমরা যারা আমার সন্তানকে নিয়ে হইচই করতে তারা একবারও ভাবনি যে পিতা হিসেবে আমি তোমাদের জীবনকে কীভাবে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলতে পারি। আমার সন্তানের কর্মকাণ্ডে যারা হা-পিত্যেশ করতে এবং বলতে এটা কোনো কথা হলো, এটা কোনো দেশ হলো! একটা দেশে কী করে গায়েবি মামলা হতে পারে। যেখানে কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি সেখানে চুপিসারে থানা-পুলিশ মস্তবড় এক ফৌজদারি মামলা দায়ের করে রাখল। তারপর কয়েক মাস পরে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে কয়েক বছর পর হঠাৎ করে কোথাও একটা পটকা ফোটানো হলো অথবা পেট্রোল দিয়ে দু-চারটি পুরনো গাড়ির টায়ার পোড়ানো হলো এবং সেই ঘটনার সূত্র ধরে শখানেক লোককে মামলায় ফাঁসানো হলো এবং হাজারখানেক লোককে অজ্ঞাত আসামি বানিয়ে ঘুষ-দুর্নীতি, জুলুম-অত্যাচার এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্যের বিরাট এক কারখানা খুলে ফেলা হলো।

প্রায় এক যুগ ধরে উল্লেখিত উপায়ে সারা বাংলায় আমার সন্তানের যে সুনাম-সুখ্যাতি হয়েছে তাতে করে গর্বে আমার বুকের পাটা হিমালয়ের মতো প্রশস্ত আর উঁচু হয়ে গিয়েছিল। আমার সন্তানের মাধ্যমে যারা দুটো দানাপানি খেত তারা পুরো সমাজের মূর্তিমান আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। আর যারা দানাপানির চেয়েও বেশি কিছু পেত, তারা তো সকাল-বিকাল আমার সন্তানের পুজো করত এবং মনে মনে বলত ভ্যাগ্যিস গায়েবি মামলার মতো বিস্ময়কর জিনিস যদি পয়দা না হতো, তবে তো আমাদের অস্তিত্বই থাকত না। তারা তাদের রাজাসন, রাজভবন, রাজভোগ, হাতি-ঘোড়া, তলোয়ার, হম্বিতম্বি ইত্যাদির নিয়ামক হিসেবে গায়েবি মামলার অবদানকে মাথা নিচু করে স্বীকার করত এবং টুপি খুলে অভিবাদন করত। তারা আমার সন্তানকে নিজেদের বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে পিতার আসনে বসিয়ে যত্ন-আত্তি-তোয়াজ-তদবির করত। আর সেই দৃশ্য দেখে আমার যে কী ভালো লাগত তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তৃপ্তিতে আমি হররোজ ঢেঁকুর তুলতাম আর আমার সন্তানকে যারা পিতা মনে করত- সেসব নাতি-নাতনির তুলতুলে গালে দূর থেকে উড়ন্ত চুম্বন বর্ষণ করে আমি তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করতাম।

আমি এতক্ষণ ধরে আমার সন্তানের কিচ্ছা-কাহিনির কিয়দংশ বর্ণনা করলাম। এবার আমার নিজের কাহিনি শোনাব। আজ আমি ক্ষুব্ধ ভারাক্রান্ত এবং যারপরনাই বিরক্ত। কারণ গণ অভ্যুত্থানে আমার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, আমার নাতি-পুতিরা সব ধরা খেয়েছে, অনেকে ভেগেছে। ফলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য বুড়ো বয়সে আমি মাঠে হাজির হয়েছি। অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমি আমার অতীত অভিজ্ঞতা, শক্তি-সাহস এবং শয়তানি বুদ্ধি দ্বারা তোমাদের মনে এমন এক আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি যার কারণে তোমরা অনেকেই বলতে শুরু করেছ এই বুইড়া গাণিতিক মামলার চেয়ে আগের গায়েবি মামলাই ভালো ছিল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার আগে আমি কেন অভদ্রের মতো তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা নিয়ে কিঞ্চিৎ অপরাধ সংঘটিতআলোচনা আবশ্যক।

আমি জানি, তোমাদের বেশির ভাগ লোকই শক্তের ভক্ত, নরমের যম। ভদ্রতা তোমাদের সহ্য হয় না। সৌজন্যতা তোমাদের বদহজম সৃষ্টি করে। তোমরা অল্পতে রেগে যাও এবং খুব সহজে ভয় পাও। অস্থিরতা তোমাদের স্বভাব এবং সক্ষমতা দম্ভের কাছে সর্বদা মাথানত কর। তোমরা সুযোগ পেলে দম্ভ দেখাও এবং অত্যাচার কর। আর কেউ যদি রুখে দাঁড়ায় তবে ওরে বাবাগো- ওরে মাগো বলে ভাগো। তোমাদের মধ্যে যারা সাহসী যারা বীর তাদের বিপদের সময় ভালোবাসো এবং বিপদ কেটে গেলে ওসব লোককে কাপুরুষ বানিয়ে তাদের অপদস্থ করতে তোমাদের বুক কাঁপে না। কাজেই আমার সন্তান অর্থাৎ গায়েবি মামলার ভয় ছাড়া তোমাদের কাবু করা সত্যিই দুরূহ ব্যাপার।

তোমরা যেহেতু আমার সন্তানকে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভয় পেয়ে আসছ সুতরাং তোমাদের সম্মান বা সমীহ করার কোনো কারণ নেই। আমি নেহায়েত ভদ্রজন বলে তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি। আমার পরিবর্তে অন্য কেউ হলে সে তোমাদের স্বভাবের কারণে তুমির পরিবর্তে তুই-তোকারি করত এবং প্রকৃতির নিকৃষ্ট প্রাণের সঙ্গে তুলনা করে তোমাদের গালিগালাজ করত। দ্বিতীয়ত তোমরা যেহেতু আমার সন্তানের ভয়ে বছরের পর বছর ধরে কেঁপেছ, এক গর্ত থেকে অন্য গর্তে পালিয়েছ এবং গভীর রাতে প্রিয়জনের বাহুলগ্ন হয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে জীববিদ্যার সূত্রকে বিফল এবং শারীরিক রসায়নকে ব্যর্থ করে দিয়েছ, সুতরাং আমি মুরব্বি হিসেবে তোমাদের সংগত কারণেই তুমি বলে সম্বোধন করতে পারি।

আত্মকথনের এই পর্যায়ে আমি এখন নিজের কথা বলব। তোমরা আমাকে গাণিতিক মামলা হিসেবে ডাকতে পার। যদিও আমি আমার পরিচয় ইংরেজিতে দিতেই পছন্দ করি। নিজেকে যদি আমি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে সেটার মধ্যে অনেক আভিজাত্য ফুটে ওঠে। অধিকন্তু ম্যাট্রিকুলাস দ্বারা গণনা বা ক্যালকুলাস যেমন বোঝায় তদ্রƒপ ম্যাথমেটিকস বা অঙ্কশাস্ত্রকেও বোঝানো যেতে পারে। অন্যদিকে অঙ্কশাস্ত্রের অধীন পাটিগণিত, বীজগণিত, উচ্চতর গণিত, জ্যামিতি-ত্রিকোনোমিতি ও পরিসংখ্যানতত্ত্বও বোঝানো হতে পারে। কাজেই বাংলায় যদি গাণিতিক মামলা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিই তবে আমার পরিচয় শুধু গায়েবি মামলার আব্বা। অন্যদিকে নিজেকে যদি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে আমার উচ্চতা এবং গুরুত্ব ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, চীনের গ্রেট ওয়াল, মিসরের পিরামিড, আগ্রার তাজমহল কিংবা আমেরিকার স্ট্যাচু অব লিবার্টির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কারণ ওগুলো সবই ম্যাট্রিকুলাস সূত্র অনুসরণ করে নির্মিত হয়েছে।

তোমরা আমাকে সুবে বাংলার গায়েবি মামলার আব্বা গাণিতিক মামলা মনে করবে নাকি ইউরোপ-আমেরিকার আদলে ম্যাট্রিকুলাস কেইস মনে করবে, সেটা তোমাদের বিষয়। কিন্তু আমি যা করার ইতোমধ্যে করে ফেলেছি। তোমাদের অনেকের আব্বার নাম ভুলিয়ে দিয়েছি। অনেকের আব্বার সর্বাঙ্গ ভেঙেচুরে, জ্বালিয়েপুড়িয়ে মস্তিষ্কের খুলিতে আবর্জনা ঢেলেছি। তারপর আমার সন্তানের বদখাসলতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমন সব মামলা-মোকদ্দমা করেছি যা প্রচলিত পাটিগণিত ও বীজগণিতের সব সূত্রকে কবর দিয়ে তোমাদের জন্য নতুন সূত্র পয়দা করে দিয়েছি। ফলে দুনিয়ায় বসে তোমরা সেভাবে জাহান্নামের স্বাদ পাচ্ছ তদ্রƒপ তোমাদের অতীতের পালানোর প্রবৃত্তি বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়ে এখন এমন এক রেকর্ড তৈরি করেছে, যা দেশবিদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে।

আমার কারণে মহাকালের সবচেয়ে বড় বাস্তচ্যুতি ঘটেছে। মামলা-হামলার ভয়ে কয়েক কোটি লোক দেশের অভ্যন্তরে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম, এক শহর থেকে অন্য শহর এবং এক পেশা থেকে অন্য পেশায় যেভাবে নিজেদের যাযাবর বানিয়ে ফেলেছে, তা হিসাব করার জন্য স্যার আইজাক নিউটনের মতো অঙ্কবিদের প্রয়োজন হবে। আমার কুলাঙ্গার সন্তানকে যারা অভিশাপ দিত এবং স্বপ্নেও যারা আমার ক্ষমতা, শয়তানি শক্তি এবং কৌশল সম্পর্কে ভাবতে না, তাদের জন্য আমি যে কত বড় অভিশাপ হিসেবে এসেছি, তা যদি বুঝতে চাও তবে থানা ও কোর্টকাচারিতে বিগত দিনে কয়টি গাণিতিক মামলা হয়েছে তা একটু জেনে আস এবং সেসব মামলার ক্ষয়ক্ষতির গতিপ্রকৃতি ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া গণনা করার জন্য মস্ত বড় একখানা ক্যালকুলেটর জোগাড় কর। তারপর আগামী ১০ বছর শুধু হিসাব করতে থাক- কী হলো, কেন হলো, কারা করল, কেন করল এবং কীভাবে করল।

অতীতের গায়েবি মামলা বনাম বর্তমানের গাণিতিক মামলা অর্থাৎ আমার সন্তান ও আমার মধ্যে যদি পার্থক্য করতে চাও তবে জেনে নাও, আমার সন্তান শব্দ করত আর আমি নীরবে কাম সারি। আমার সন্তানকে ব্যবহার করে কেবল থানা-পুলিশ-কোর্টকাচারি-উকিল মোক্তার নড়াচড়া করত। আর আমার কারণে সারা দুনিয়া নড়াচড়া করে। গায়েবি মামলা আগে দায়ের হতো, তারপর ঘটনা ঘটানো হতো, এরপর বাণিজ্য চলত।

এখন পুরো সিস্টেম উল্টে গেছে। প্রথমে বাণিজ্য হয়, তারপর ঘটনা ঘটে এবং সবার শেষে মামলা হয়। আমার সন্তানকে ব্যবহার করা হতো- পটকা ফোটানো, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে চুনোপুঁটি-সরপুঁটি থেকে শুরু করে রুই-কাতলাদের দৌড়ের ওপর রাখার জন্য। আর আমি অতীতের ওসব প্যানপ্যানানি বাদ দিয়ে ডাইরেক্ট কেল্লাফতে সূত্র অনুসরণ করে সরাসরি ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেতুবন্ধন তৈরি করে চলেছি।

তোমরা যারা আমাকে নিয়ে গর্ব করছ- আমার কারণে পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা খাচ্ছ আর আরাম কেদারায় দোল খেতে খেতে যাত্রাদলের ভিলেনের মতো মুহাহা মুহাহা শব্দে হাসার চেষ্টা করছ তাদের উদ্দেশে আমার অন্তিম বাণী আমি হয়তো বেশি দিন টিকব না। আবার সন্তানের মতো আমিও হয়তো শিগগিরই হারিয়ে যাব। সুতরাং তোমরা অনতিবিলম্বে মুহাহা মুহাহা ধ্বনি বন্ধ কর, অন্যথায় ঊর্ধ্বলোক থেকে আবার আব্বাহুজুর তোমাদের উদ্দেশে রওনা দেবেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সামাজিক অপরাধ
সামাজিক অপরাধ
ব্যবসা ও উন্নয়ন
ব্যবসা ও উন্নয়ন
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
বেসামাল জলবায়ু
বেসামাল জলবায়ু
বেকারত্বের গুরুভার
বেকারত্বের গুরুভার
মুসলমানের জরুরি কাজ
মুসলমানের জরুরি কাজ
রেশমের গল্প
রেশমের গল্প
দেশে বাড়ছে চুইঝালের বাণিজ্যিক চাষ
দেশে বাড়ছে চুইঝালের বাণিজ্যিক চাষ
টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর
রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি
তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং
রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই
ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!
শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক
মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন
ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু
পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল
নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়
‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান
নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’
‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বছরের ব্যবধানে সরিষা চাষ বেড়েছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রামে বছরের ব্যবধানে সরিষা চাষ বেড়েছে দ্বিগুণ

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তেঁতুলিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিশুদের হস্তশিল্প প্রদর্শন
তেঁতুলিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিশুদের হস্তশিল্প প্রদর্শন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’
‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প
আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১৮ ঘন্টা আগে | পরবাস

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?
সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য
করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’
‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে

শোবিজ

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসকবিহীন ২১ দিন
প্রশাসকবিহীন ২১ দিন

নগর জীবন

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী

শোবিজ

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম