শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

বাংলাদেশে তোমরা যারা আমার সন্তানকে নিয়ে হইচই করতে তারা একবারও ভাবনি যে পিতা হিসেবে আমি তোমাদের জীবনকে কীভাবে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলতে পারি। আমার সন্তানের কর্মকাণ্ডে যারা হা-পিত্যেশ করতে এবং বলতে এটা কোনো কথা হলো, এটা কোনো দেশ হলো! একটা দেশে কী করে গায়েবি মামলা হতে পারে। যেখানে কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি সেখানে চুপিসারে থানা-পুলিশ মস্তবড় এক ফৌজদারি মামলা দায়ের করে রাখল। তারপর কয়েক মাস পরে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে কয়েক বছর পর হঠাৎ করে কোথাও একটা পটকা ফোটানো হলো অথবা পেট্রোল দিয়ে দু-চারটি পুরনো গাড়ির টায়ার পোড়ানো হলো এবং সেই ঘটনার সূত্র ধরে শখানেক লোককে মামলায় ফাঁসানো হলো এবং হাজারখানেক লোককে অজ্ঞাত আসামি বানিয়ে ঘুষ-দুর্নীতি, জুলুম-অত্যাচার এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্যের বিরাট এক কারখানা খুলে ফেলা হলো।

প্রায় এক যুগ ধরে উল্লেখিত উপায়ে সারা বাংলায় আমার সন্তানের যে সুনাম-সুখ্যাতি হয়েছে তাতে করে গর্বে আমার বুকের পাটা হিমালয়ের মতো প্রশস্ত আর উঁচু হয়ে গিয়েছিল। আমার সন্তানের মাধ্যমে যারা দুটো দানাপানি খেত তারা পুরো সমাজের মূর্তিমান আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। আর যারা দানাপানির চেয়েও বেশি কিছু পেত, তারা তো সকাল-বিকাল আমার সন্তানের পুজো করত এবং মনে মনে বলত ভ্যাগ্যিস গায়েবি মামলার মতো বিস্ময়কর জিনিস যদি পয়দা না হতো, তবে তো আমাদের অস্তিত্বই থাকত না। তারা তাদের রাজাসন, রাজভবন, রাজভোগ, হাতি-ঘোড়া, তলোয়ার, হম্বিতম্বি ইত্যাদির নিয়ামক হিসেবে গায়েবি মামলার অবদানকে মাথা নিচু করে স্বীকার করত এবং টুপি খুলে অভিবাদন করত। তারা আমার সন্তানকে নিজেদের বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে পিতার আসনে বসিয়ে যত্ন-আত্তি-তোয়াজ-তদবির করত। আর সেই দৃশ্য দেখে আমার যে কী ভালো লাগত তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তৃপ্তিতে আমি হররোজ ঢেঁকুর তুলতাম আর আমার সন্তানকে যারা পিতা মনে করত- সেসব নাতি-নাতনির তুলতুলে গালে দূর থেকে উড়ন্ত চুম্বন বর্ষণ করে আমি তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করতাম।

আমি এতক্ষণ ধরে আমার সন্তানের কিচ্ছা-কাহিনির কিয়দংশ বর্ণনা করলাম। এবার আমার নিজের কাহিনি শোনাব। আজ আমি ক্ষুব্ধ ভারাক্রান্ত এবং যারপরনাই বিরক্ত। কারণ গণ অভ্যুত্থানে আমার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, আমার নাতি-পুতিরা সব ধরা খেয়েছে, অনেকে ভেগেছে। ফলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য বুড়ো বয়সে আমি মাঠে হাজির হয়েছি। অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমি আমার অতীত অভিজ্ঞতা, শক্তি-সাহস এবং শয়তানি বুদ্ধি দ্বারা তোমাদের মনে এমন এক আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি যার কারণে তোমরা অনেকেই বলতে শুরু করেছ এই বুইড়া গাণিতিক মামলার চেয়ে আগের গায়েবি মামলাই ভালো ছিল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার আগে আমি কেন অভদ্রের মতো তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা নিয়ে কিঞ্চিৎ অপরাধ সংঘটিতআলোচনা আবশ্যক।

আমি জানি, তোমাদের বেশির ভাগ লোকই শক্তের ভক্ত, নরমের যম। ভদ্রতা তোমাদের সহ্য হয় না। সৌজন্যতা তোমাদের বদহজম সৃষ্টি করে। তোমরা অল্পতে রেগে যাও এবং খুব সহজে ভয় পাও। অস্থিরতা তোমাদের স্বভাব এবং সক্ষমতা দম্ভের কাছে সর্বদা মাথানত কর। তোমরা সুযোগ পেলে দম্ভ দেখাও এবং অত্যাচার কর। আর কেউ যদি রুখে দাঁড়ায় তবে ওরে বাবাগো- ওরে মাগো বলে ভাগো। তোমাদের মধ্যে যারা সাহসী যারা বীর তাদের বিপদের সময় ভালোবাসো এবং বিপদ কেটে গেলে ওসব লোককে কাপুরুষ বানিয়ে তাদের অপদস্থ করতে তোমাদের বুক কাঁপে না। কাজেই আমার সন্তান অর্থাৎ গায়েবি মামলার ভয় ছাড়া তোমাদের কাবু করা সত্যিই দুরূহ ব্যাপার।

তোমরা যেহেতু আমার সন্তানকে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভয় পেয়ে আসছ সুতরাং তোমাদের সম্মান বা সমীহ করার কোনো কারণ নেই। আমি নেহায়েত ভদ্রজন বলে তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি। আমার পরিবর্তে অন্য কেউ হলে সে তোমাদের স্বভাবের কারণে তুমির পরিবর্তে তুই-তোকারি করত এবং প্রকৃতির নিকৃষ্ট প্রাণের সঙ্গে তুলনা করে তোমাদের গালিগালাজ করত। দ্বিতীয়ত তোমরা যেহেতু আমার সন্তানের ভয়ে বছরের পর বছর ধরে কেঁপেছ, এক গর্ত থেকে অন্য গর্তে পালিয়েছ এবং গভীর রাতে প্রিয়জনের বাহুলগ্ন হয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে জীববিদ্যার সূত্রকে বিফল এবং শারীরিক রসায়নকে ব্যর্থ করে দিয়েছ, সুতরাং আমি মুরব্বি হিসেবে তোমাদের সংগত কারণেই তুমি বলে সম্বোধন করতে পারি।

আত্মকথনের এই পর্যায়ে আমি এখন নিজের কথা বলব। তোমরা আমাকে গাণিতিক মামলা হিসেবে ডাকতে পার। যদিও আমি আমার পরিচয় ইংরেজিতে দিতেই পছন্দ করি। নিজেকে যদি আমি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে সেটার মধ্যে অনেক আভিজাত্য ফুটে ওঠে। অধিকন্তু ম্যাট্রিকুলাস দ্বারা গণনা বা ক্যালকুলাস যেমন বোঝায় তদ্রƒপ ম্যাথমেটিকস বা অঙ্কশাস্ত্রকেও বোঝানো যেতে পারে। অন্যদিকে অঙ্কশাস্ত্রের অধীন পাটিগণিত, বীজগণিত, উচ্চতর গণিত, জ্যামিতি-ত্রিকোনোমিতি ও পরিসংখ্যানতত্ত্বও বোঝানো হতে পারে। কাজেই বাংলায় যদি গাণিতিক মামলা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিই তবে আমার পরিচয় শুধু গায়েবি মামলার আব্বা। অন্যদিকে নিজেকে যদি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে আমার উচ্চতা এবং গুরুত্ব ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, চীনের গ্রেট ওয়াল, মিসরের পিরামিড, আগ্রার তাজমহল কিংবা আমেরিকার স্ট্যাচু অব লিবার্টির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কারণ ওগুলো সবই ম্যাট্রিকুলাস সূত্র অনুসরণ করে নির্মিত হয়েছে।

তোমরা আমাকে সুবে বাংলার গায়েবি মামলার আব্বা গাণিতিক মামলা মনে করবে নাকি ইউরোপ-আমেরিকার আদলে ম্যাট্রিকুলাস কেইস মনে করবে, সেটা তোমাদের বিষয়। কিন্তু আমি যা করার ইতোমধ্যে করে ফেলেছি। তোমাদের অনেকের আব্বার নাম ভুলিয়ে দিয়েছি। অনেকের আব্বার সর্বাঙ্গ ভেঙেচুরে, জ্বালিয়েপুড়িয়ে মস্তিষ্কের খুলিতে আবর্জনা ঢেলেছি। তারপর আমার সন্তানের বদখাসলতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমন সব মামলা-মোকদ্দমা করেছি যা প্রচলিত পাটিগণিত ও বীজগণিতের সব সূত্রকে কবর দিয়ে তোমাদের জন্য নতুন সূত্র পয়দা করে দিয়েছি। ফলে দুনিয়ায় বসে তোমরা সেভাবে জাহান্নামের স্বাদ পাচ্ছ তদ্রƒপ তোমাদের অতীতের পালানোর প্রবৃত্তি বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়ে এখন এমন এক রেকর্ড তৈরি করেছে, যা দেশবিদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে।

আমার কারণে মহাকালের সবচেয়ে বড় বাস্তচ্যুতি ঘটেছে। মামলা-হামলার ভয়ে কয়েক কোটি লোক দেশের অভ্যন্তরে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম, এক শহর থেকে অন্য শহর এবং এক পেশা থেকে অন্য পেশায় যেভাবে নিজেদের যাযাবর বানিয়ে ফেলেছে, তা হিসাব করার জন্য স্যার আইজাক নিউটনের মতো অঙ্কবিদের প্রয়োজন হবে। আমার কুলাঙ্গার সন্তানকে যারা অভিশাপ দিত এবং স্বপ্নেও যারা আমার ক্ষমতা, শয়তানি শক্তি এবং কৌশল সম্পর্কে ভাবতে না, তাদের জন্য আমি যে কত বড় অভিশাপ হিসেবে এসেছি, তা যদি বুঝতে চাও তবে থানা ও কোর্টকাচারিতে বিগত দিনে কয়টি গাণিতিক মামলা হয়েছে তা একটু জেনে আস এবং সেসব মামলার ক্ষয়ক্ষতির গতিপ্রকৃতি ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া গণনা করার জন্য মস্ত বড় একখানা ক্যালকুলেটর জোগাড় কর। তারপর আগামী ১০ বছর শুধু হিসাব করতে থাক- কী হলো, কেন হলো, কারা করল, কেন করল এবং কীভাবে করল।

অতীতের গায়েবি মামলা বনাম বর্তমানের গাণিতিক মামলা অর্থাৎ আমার সন্তান ও আমার মধ্যে যদি পার্থক্য করতে চাও তবে জেনে নাও, আমার সন্তান শব্দ করত আর আমি নীরবে কাম সারি। আমার সন্তানকে ব্যবহার করে কেবল থানা-পুলিশ-কোর্টকাচারি-উকিল মোক্তার নড়াচড়া করত। আর আমার কারণে সারা দুনিয়া নড়াচড়া করে। গায়েবি মামলা আগে দায়ের হতো, তারপর ঘটনা ঘটানো হতো, এরপর বাণিজ্য চলত।

এখন পুরো সিস্টেম উল্টে গেছে। প্রথমে বাণিজ্য হয়, তারপর ঘটনা ঘটে এবং সবার শেষে মামলা হয়। আমার সন্তানকে ব্যবহার করা হতো- পটকা ফোটানো, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে চুনোপুঁটি-সরপুঁটি থেকে শুরু করে রুই-কাতলাদের দৌড়ের ওপর রাখার জন্য। আর আমি অতীতের ওসব প্যানপ্যানানি বাদ দিয়ে ডাইরেক্ট কেল্লাফতে সূত্র অনুসরণ করে সরাসরি ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেতুবন্ধন তৈরি করে চলেছি।

তোমরা যারা আমাকে নিয়ে গর্ব করছ- আমার কারণে পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা খাচ্ছ আর আরাম কেদারায় দোল খেতে খেতে যাত্রাদলের ভিলেনের মতো মুহাহা মুহাহা শব্দে হাসার চেষ্টা করছ তাদের উদ্দেশে আমার অন্তিম বাণী আমি হয়তো বেশি দিন টিকব না। আবার সন্তানের মতো আমিও হয়তো শিগগিরই হারিয়ে যাব। সুতরাং তোমরা অনতিবিলম্বে মুহাহা মুহাহা ধ্বনি বন্ধ কর, অন্যথায় ঊর্ধ্বলোক থেকে আবার আব্বাহুজুর তোমাদের উদ্দেশে রওনা দেবেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম