শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

বাংলাদেশে তোমরা যারা আমার সন্তানকে নিয়ে হইচই করতে তারা একবারও ভাবনি যে পিতা হিসেবে আমি তোমাদের জীবনকে কীভাবে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলতে পারি। আমার সন্তানের কর্মকাণ্ডে যারা হা-পিত্যেশ করতে এবং বলতে এটা কোনো কথা হলো, এটা কোনো দেশ হলো! একটা দেশে কী করে গায়েবি মামলা হতে পারে। যেখানে কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি সেখানে চুপিসারে থানা-পুলিশ মস্তবড় এক ফৌজদারি মামলা দায়ের করে রাখল। তারপর কয়েক মাস পরে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে কয়েক বছর পর হঠাৎ করে কোথাও একটা পটকা ফোটানো হলো অথবা পেট্রোল দিয়ে দু-চারটি পুরনো গাড়ির টায়ার পোড়ানো হলো এবং সেই ঘটনার সূত্র ধরে শখানেক লোককে মামলায় ফাঁসানো হলো এবং হাজারখানেক লোককে অজ্ঞাত আসামি বানিয়ে ঘুষ-দুর্নীতি, জুলুম-অত্যাচার এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্যের বিরাট এক কারখানা খুলে ফেলা হলো।

প্রায় এক যুগ ধরে উল্লেখিত উপায়ে সারা বাংলায় আমার সন্তানের যে সুনাম-সুখ্যাতি হয়েছে তাতে করে গর্বে আমার বুকের পাটা হিমালয়ের মতো প্রশস্ত আর উঁচু হয়ে গিয়েছিল। আমার সন্তানের মাধ্যমে যারা দুটো দানাপানি খেত তারা পুরো সমাজের মূর্তিমান আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। আর যারা দানাপানির চেয়েও বেশি কিছু পেত, তারা তো সকাল-বিকাল আমার সন্তানের পুজো করত এবং মনে মনে বলত ভ্যাগ্যিস গায়েবি মামলার মতো বিস্ময়কর জিনিস যদি পয়দা না হতো, তবে তো আমাদের অস্তিত্বই থাকত না। তারা তাদের রাজাসন, রাজভবন, রাজভোগ, হাতি-ঘোড়া, তলোয়ার, হম্বিতম্বি ইত্যাদির নিয়ামক হিসেবে গায়েবি মামলার অবদানকে মাথা নিচু করে স্বীকার করত এবং টুপি খুলে অভিবাদন করত। তারা আমার সন্তানকে নিজেদের বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে পিতার আসনে বসিয়ে যত্ন-আত্তি-তোয়াজ-তদবির করত। আর সেই দৃশ্য দেখে আমার যে কী ভালো লাগত তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তৃপ্তিতে আমি হররোজ ঢেঁকুর তুলতাম আর আমার সন্তানকে যারা পিতা মনে করত- সেসব নাতি-নাতনির তুলতুলে গালে দূর থেকে উড়ন্ত চুম্বন বর্ষণ করে আমি তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করতাম।

আমি এতক্ষণ ধরে আমার সন্তানের কিচ্ছা-কাহিনির কিয়দংশ বর্ণনা করলাম। এবার আমার নিজের কাহিনি শোনাব। আজ আমি ক্ষুব্ধ ভারাক্রান্ত এবং যারপরনাই বিরক্ত। কারণ গণ অভ্যুত্থানে আমার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে, আমার নাতি-পুতিরা সব ধরা খেয়েছে, অনেকে ভেগেছে। ফলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য বুড়ো বয়সে আমি মাঠে হাজির হয়েছি। অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমি আমার অতীত অভিজ্ঞতা, শক্তি-সাহস এবং শয়তানি বুদ্ধি দ্বারা তোমাদের মনে এমন এক আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি যার কারণে তোমরা অনেকেই বলতে শুরু করেছ এই বুইড়া গাণিতিক মামলার চেয়ে আগের গায়েবি মামলাই ভালো ছিল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার আগে আমি কেন অভদ্রের মতো তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা নিয়ে কিঞ্চিৎ অপরাধ সংঘটিতআলোচনা আবশ্যক।

আমি জানি, তোমাদের বেশির ভাগ লোকই শক্তের ভক্ত, নরমের যম। ভদ্রতা তোমাদের সহ্য হয় না। সৌজন্যতা তোমাদের বদহজম সৃষ্টি করে। তোমরা অল্পতে রেগে যাও এবং খুব সহজে ভয় পাও। অস্থিরতা তোমাদের স্বভাব এবং সক্ষমতা দম্ভের কাছে সর্বদা মাথানত কর। তোমরা সুযোগ পেলে দম্ভ দেখাও এবং অত্যাচার কর। আর কেউ যদি রুখে দাঁড়ায় তবে ওরে বাবাগো- ওরে মাগো বলে ভাগো। তোমাদের মধ্যে যারা সাহসী যারা বীর তাদের বিপদের সময় ভালোবাসো এবং বিপদ কেটে গেলে ওসব লোককে কাপুরুষ বানিয়ে তাদের অপদস্থ করতে তোমাদের বুক কাঁপে না। কাজেই আমার সন্তান অর্থাৎ গায়েবি মামলার ভয় ছাড়া তোমাদের কাবু করা সত্যিই দুরূহ ব্যাপার।

তোমরা যেহেতু আমার সন্তানকে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভয় পেয়ে আসছ সুতরাং তোমাদের সম্মান বা সমীহ করার কোনো কারণ নেই। আমি নেহায়েত ভদ্রজন বলে তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি। আমার পরিবর্তে অন্য কেউ হলে সে তোমাদের স্বভাবের কারণে তুমির পরিবর্তে তুই-তোকারি করত এবং প্রকৃতির নিকৃষ্ট প্রাণের সঙ্গে তুলনা করে তোমাদের গালিগালাজ করত। দ্বিতীয়ত তোমরা যেহেতু আমার সন্তানের ভয়ে বছরের পর বছর ধরে কেঁপেছ, এক গর্ত থেকে অন্য গর্তে পালিয়েছ এবং গভীর রাতে প্রিয়জনের বাহুলগ্ন হয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে জীববিদ্যার সূত্রকে বিফল এবং শারীরিক রসায়নকে ব্যর্থ করে দিয়েছ, সুতরাং আমি মুরব্বি হিসেবে তোমাদের সংগত কারণেই তুমি বলে সম্বোধন করতে পারি।

আত্মকথনের এই পর্যায়ে আমি এখন নিজের কথা বলব। তোমরা আমাকে গাণিতিক মামলা হিসেবে ডাকতে পার। যদিও আমি আমার পরিচয় ইংরেজিতে দিতেই পছন্দ করি। নিজেকে যদি আমি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে সেটার মধ্যে অনেক আভিজাত্য ফুটে ওঠে। অধিকন্তু ম্যাট্রিকুলাস দ্বারা গণনা বা ক্যালকুলাস যেমন বোঝায় তদ্রƒপ ম্যাথমেটিকস বা অঙ্কশাস্ত্রকেও বোঝানো যেতে পারে। অন্যদিকে অঙ্কশাস্ত্রের অধীন পাটিগণিত, বীজগণিত, উচ্চতর গণিত, জ্যামিতি-ত্রিকোনোমিতি ও পরিসংখ্যানতত্ত্বও বোঝানো হতে পারে। কাজেই বাংলায় যদি গাণিতিক মামলা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিই তবে আমার পরিচয় শুধু গায়েবি মামলার আব্বা। অন্যদিকে নিজেকে যদি ম্যাট্রিকুলাস কেইস হিসেবে পরিচয় দিই তবে আমার উচ্চতা এবং গুরুত্ব ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, চীনের গ্রেট ওয়াল, মিসরের পিরামিড, আগ্রার তাজমহল কিংবা আমেরিকার স্ট্যাচু অব লিবার্টির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কারণ ওগুলো সবই ম্যাট্রিকুলাস সূত্র অনুসরণ করে নির্মিত হয়েছে।

তোমরা আমাকে সুবে বাংলার গায়েবি মামলার আব্বা গাণিতিক মামলা মনে করবে নাকি ইউরোপ-আমেরিকার আদলে ম্যাট্রিকুলাস কেইস মনে করবে, সেটা তোমাদের বিষয়। কিন্তু আমি যা করার ইতোমধ্যে করে ফেলেছি। তোমাদের অনেকের আব্বার নাম ভুলিয়ে দিয়েছি। অনেকের আব্বার সর্বাঙ্গ ভেঙেচুরে, জ্বালিয়েপুড়িয়ে মস্তিষ্কের খুলিতে আবর্জনা ঢেলেছি। তারপর আমার সন্তানের বদখাসলতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমন সব মামলা-মোকদ্দমা করেছি যা প্রচলিত পাটিগণিত ও বীজগণিতের সব সূত্রকে কবর দিয়ে তোমাদের জন্য নতুন সূত্র পয়দা করে দিয়েছি। ফলে দুনিয়ায় বসে তোমরা সেভাবে জাহান্নামের স্বাদ পাচ্ছ তদ্রƒপ তোমাদের অতীতের পালানোর প্রবৃত্তি বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়ে এখন এমন এক রেকর্ড তৈরি করেছে, যা দেশবিদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে।

আমার কারণে মহাকালের সবচেয়ে বড় বাস্তচ্যুতি ঘটেছে। মামলা-হামলার ভয়ে কয়েক কোটি লোক দেশের অভ্যন্তরে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম, এক শহর থেকে অন্য শহর এবং এক পেশা থেকে অন্য পেশায় যেভাবে নিজেদের যাযাবর বানিয়ে ফেলেছে, তা হিসাব করার জন্য স্যার আইজাক নিউটনের মতো অঙ্কবিদের প্রয়োজন হবে। আমার কুলাঙ্গার সন্তানকে যারা অভিশাপ দিত এবং স্বপ্নেও যারা আমার ক্ষমতা, শয়তানি শক্তি এবং কৌশল সম্পর্কে ভাবতে না, তাদের জন্য আমি যে কত বড় অভিশাপ হিসেবে এসেছি, তা যদি বুঝতে চাও তবে থানা ও কোর্টকাচারিতে বিগত দিনে কয়টি গাণিতিক মামলা হয়েছে তা একটু জেনে আস এবং সেসব মামলার ক্ষয়ক্ষতির গতিপ্রকৃতি ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া গণনা করার জন্য মস্ত বড় একখানা ক্যালকুলেটর জোগাড় কর। তারপর আগামী ১০ বছর শুধু হিসাব করতে থাক- কী হলো, কেন হলো, কারা করল, কেন করল এবং কীভাবে করল।

অতীতের গায়েবি মামলা বনাম বর্তমানের গাণিতিক মামলা অর্থাৎ আমার সন্তান ও আমার মধ্যে যদি পার্থক্য করতে চাও তবে জেনে নাও, আমার সন্তান শব্দ করত আর আমি নীরবে কাম সারি। আমার সন্তানকে ব্যবহার করে কেবল থানা-পুলিশ-কোর্টকাচারি-উকিল মোক্তার নড়াচড়া করত। আর আমার কারণে সারা দুনিয়া নড়াচড়া করে। গায়েবি মামলা আগে দায়ের হতো, তারপর ঘটনা ঘটানো হতো, এরপর বাণিজ্য চলত।

এখন পুরো সিস্টেম উল্টে গেছে। প্রথমে বাণিজ্য হয়, তারপর ঘটনা ঘটে এবং সবার শেষে মামলা হয়। আমার সন্তানকে ব্যবহার করা হতো- পটকা ফোটানো, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে চুনোপুঁটি-সরপুঁটি থেকে শুরু করে রুই-কাতলাদের দৌড়ের ওপর রাখার জন্য। আর আমি অতীতের ওসব প্যানপ্যানানি বাদ দিয়ে ডাইরেক্ট কেল্লাফতে সূত্র অনুসরণ করে সরাসরি ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেতুবন্ধন তৈরি করে চলেছি।

তোমরা যারা আমাকে নিয়ে গর্ব করছ- আমার কারণে পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা খাচ্ছ আর আরাম কেদারায় দোল খেতে খেতে যাত্রাদলের ভিলেনের মতো মুহাহা মুহাহা শব্দে হাসার চেষ্টা করছ তাদের উদ্দেশে আমার অন্তিম বাণী আমি হয়তো বেশি দিন টিকব না। আবার সন্তানের মতো আমিও হয়তো শিগগিরই হারিয়ে যাব। সুতরাং তোমরা অনতিবিলম্বে মুহাহা মুহাহা ধ্বনি বন্ধ কর, অন্যথায় ঊর্ধ্বলোক থেকে আবার আব্বাহুজুর তোমাদের উদ্দেশে রওনা দেবেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক