শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫

বিশ্বাস আর স্বপ্নের আলিঙ্গন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বাস আর স্বপ্নের আলিঙ্গন

প্রতিশোধস্পৃহাজনিত উন্মত্ততায় ভোগা ব্যক্তিদের কাজকারবার দেখলে আমোদিত হন অনেকে। কেউ কেউ হন রুষ্ট। দুই কিসিমেরই অভিজ্ঞতা আছে আমার। ওই অভিজ্ঞতা অর্জনকালে আমি হই স্মৃতিকাতর। তখন কেবলই যাঁকে মনে পড়ে তিনি সাহিত্যিক-সাংবাদিক আবু জাফর শামসুদ্দিন (জন্ম : ১২ মার্চ-১৯১১, মৃত্যু : ২৪ আগস্ট ১৯৮৮)। তাঁকে আমরা তাঁর ভাষায় ‘চ্যাংড়া সাংবাদিকরা’- জাফর ভাই বলে সম্বোধন করতাম। দুনিয়ায় অল্প যে কজনকে অতি উচ্চমানের মানুষ বলে মানি তাঁদের একজন এই আবু জাফর শামসুদ্দিন।

‘বৈহাসিকের পার্শ্বচিন্তা’ শিরোনামে দৈনিক সংবাদ-এ কলাম লিখতেন একুশে পদকজয়ী (১৯৮৩) আবু জাফর শামসুদ্দিন। ‘অল্পদর্শী’ ছদ্মনামে লিখতেন। সংবাদ-এ কাজ করতাম বলেই বিরাট মাপের এই মানুষটির সঙ্গে মাঝেমধ্যে ভাববিনিময়ের সুযোগ পাই। তাঁর লেখা ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা’ বাংলা সাহিত্যের অনন্য গ্রন্থ। তাঁর লেখা গল্প, উপন্যাস ইংরেজি, হিন্দি, উর্দু, মারাঠি ও জাপানি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাঁর স্নেহছায়া পেয়ে আমরা গর্বিত।

রাজধানীর রাজারবাগে আবু জাফর শামসুদ্দিনের মাঝারি মানের বাসভবন। পাশে আরেকটি ছোট্ট বাসা, এটা তিনি সংসার খরচের ক্ষেত্রে বরকত হবে, এই আশায় ভাড়া দিতেন। আমার অনুরোধে তিনি ফাহিম নামে সদাগরি অফিসের এক তরুণ কর্মকর্তাকে ওই বাসায় সপরিবার থাকতে দেন। তাঁকে ‘চাচা’ ডাকতেন ফাহিম। ফাহিমের জাফর চাচা প্রায় প্রতিদিনই রান্না করা খাবার পাঠাতেন চার সদস্যের ফাহিম পরিবারের জন্য। ফাহিমের ধারণা, বাড়িঅলা প্রতি মাসে ভাড়াটেদের ন্যূনপক্ষে সাড়ে তিন কী চার হাজার টাকার খাবার বিনি পয়সায় খাওয়ানোর ব্যবস্থা জারি রেখেছেন। বছরখানেক পরে প্রমোশন পেয়ে ম্যানেজার পদে উঠলেন ফাহিম। তখন ফাহিম আরও উন্নত মানের বাসায় ওঠার সিদ্ধান্ত নেন। তাই বাসাটি ছেড়ে দেন। ‘আগামী মাস থেকে থাকব না’ নোটিস দিতে গেলে জাফর ভাই বলেন, ‘দুই হাজার টাকায় তোমার বোধ হয় পোষাচ্ছে না। বহু বছর চাকরি করেছি। চাকরিজীবনের কষ্ট আমি বুঝি। সামনের মাস থেকে তুমি দেড় হাজার টাকা করেই দিও।’

পাকিস্তান জমানায় জাফর ভাই ও তাঁর কয়েকজন সাংবাদিক বন্ধু আফগানিস্তান সফর করেছিলেন। সে দেশের সরকারের মেহমান তাঁরা। তাপানুকূল মিনিবাসের আরোহী হয়ে তাঁরা নানা শহর পরিদর্শন করার পর্যায়ে কান্দাহার শহরে ঢুকছেন। একদা মাদরাসায় পড়া আবু জাফর শামসুদ্দিন পশতু ভাষায় লেখা শব্দাবলি মোটামুটি বুঝতেন। তিনি দেখলেন, রাস্তার দুধারে সুন্দর সুন্দর বাড়ি। প্রায় প্রতিটি বাড়ির সামনে বাহারি ফুল বাগান। ওই বাগানগুলোর মধ্যেই পারিবারিক গোরস্তান। কবরের উত্তর দেয়ালটা বেশ উঁচু। সেখানে যাকে গোর দেওয়া হয়েছে তার নাম লেখা। নামের নিচেই পশতু ভাষায় কী কী যেন লেখা। এই লেখার পর আরেকটা নাম। এরপর কী কী লেখা। এভাবে নাম আর কী কী লেখা আছে পাঁচবার।

‘বুজছনি! আমি মনে করলাম এক কবরে পাঁচজনকে দাফন করা হয়েছে’ বলেন জাফর ভাই, ‘গাইডকে বলি, তোমাদের বিশাল দেশ। মানুষ কম। দাফনের বেলায় জমি নিয়া কনজুসিকরণের দরকার হইল ক্যান?’ জবাবে গাইড যা বললেন তাতে জাফর ভাই হতভম্ব হয়ে গেলেন। গাইড জানালেন, কবরে একজনই শায়িত। তার নাম প্রথমে লেখা রয়েছে।

এরপরই লেখা আছে ঘাতকের নাম। মানে যার গুলিবর্ষণে বা ছুরিকাঘাতে মৃত্যুটি ঘটেছে তার নাম। ঘাতকের নামের পরে রয়েছে ঘাতকের বাবার নাম। এরপর ঘাতকের ভাইয়েরবাংলা সাহিত্যে নাম। এরপর রয়েছে ঘাতকের ছেলের নাম। এরপর ঘাতকের নাতির নাম। এতজনের নাম লেখার উদ্দেশ্য কী? জানতে চাইলেন আবু জাফর শামসুদ্দিন। গাইড বলেন, ‘হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণের সুবিধার্থে নাম-পরিচয় দেওয়া আর কী। ঘাতকের রক্ত-সম্পর্কীয় যে কোনো একজনকে খতম করে দিতে পারলেই হাসিল হয়ে যাবে মনজিলে মকসুদ, মানে প্রতিশোধ। জাফর ভাই বলেন, ‘যাকে ঘাতক মনে করে এত পরিকল্পনা সে-ই যে প্রকৃত ঘাতক সেটা নির্ণয় করার পদ্ধতি কী?’ গাইড বলেন, ‘পদ্ধতির নাম বিশ্বাস। যার নিকটজন হত্যার শিকার হলো, সে হত্যা ঘটনার বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে এবং একটা বিশ্বাস ধারণ করে যে অমুকই খুনটা করেছে। এই বিশ্বাসের সঙ্গে একটা স্বপ্নের সংযোগ ঘটে দ্রুত। বিশ্বাস ছাড়া স্বপ্ন বাস্তবায়ন অসম্ভব।’

‘বিশ্লেষণ তো ভুলও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নির্দোষ ব্যক্তির জীবন যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।’ যুক্তি দেখালেন আবু জাফর শামসুদ্দিন, ‘পুলিশি তদন্তের পর হত্যা মামলা রুজু করার ব্যবস্থা কি এদেশে নেই? গাইড বলেন, ‘অবশ্যই আছে। ওটা তো বাদশাহি এন্তেজাম। মামলা হবে। বিচার হবে। রায় হবে। মৃত্যুদণ্ড হলে তা কার্যকর করতে বাদশাহর অনুমোদন লাগবে। দীর্ঘ ইন্তেজারের ব্যাপার! অত ঝামেলায় কার পোষায়?’

আমরা সমস্বরে বলি, বিশ্বাস আর স্বপ্নের আলিঙ্গন তো দেখছি ভেরি ডেঞ্জারাস!

২. প্রতিশোধস্পৃহাজনিত উন্মত্ততায় ভোগা এক ব্যক্তি দূরপাল্লার বাসে আমার সহযাত্রী হয়েছিলেন ১৯৭৮ সালে। ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে বাড়ি যাচ্ছিলাম। সালামত আলী বসেছেন আমার বাঁয়ে। বাস ছুটছে ফেনী শহরের দিকে। সংবাদপত্র পড়ছি। চল্লিশোর্ধ সালামত আলী গায়ে পড়ে আলাপ জমানোয় সচেষ্ট। বললেন, ‘স্টুডেন? নাকি সার্ভিস? (ছাত্র, নাকি চাকুরে)’

বিনোদন সূত্র পাওয়ায় সংবাদপঠনে ক্ষান্ত দিলাম। বললাম, ‘সার্ভিস’। সালামত বলেন, ‘মাশাল্লাহ। বুঝাই যায় না সার্ভিস করেন। তো কোন ডিফাটে সার্ভিস করেন। বেতন কত? বেতনের অঙ্ক শুনে বলেন, ‘ফাইন! ফাইন! ম্যারিজ (বিয়ে) কইচ্ছেননি?’ তাঁকে জানাই যে বিয়ে করা হয়নি। সালামত বিস্মিত হন, ‘কন কী! সার্ভিস করেন অথচ ম্যারিজ করেন নাই, থান ক্যামনে? (থাকেন কীভাবে)’

আপনি ম্যারিজ করেছেন? প্রশ্ন শুনে সালামত আলী হাহ্ হা হোহ্ হাসতে হাসতে বলেন, ‘টু সান, ওয়ান ডটারের ফাদাররে কইলেন ম্যারিজ কইরছনি, আপনি ভাইজান, দারুণ রহস্য করতে পারেন।’

শুধু সালামত নন, অনেক শিক্ষিতজনকেও দেখেছি, তারা ‘রসিকতা করা’ না বলে, বলেন ‘রহস্য করা’। রসিকতা আর রহস্যর মধ্যকার পার্থক্য বুঝিয়ে বলি সালামতকে। সালামত বলেন, ‘ক্লাস এইট পইজ্জন্ত পইড়ছি। সব শব্দের ইন্টারেস্টিং বুজার পাওয়ার তো কম হবেই। তো আল্লার কাছে শোকর। এইট পাস আমারে মাবুদ দিছেন আদমসির মতো মিলের ফোরম্যানের পোস্ট।’

‘আদমসি’ মানে আদমজী জুট মিল। এই ফোরম্যান যে ভায়রার বাড়িতে ফায়ার-লাগানো-ম্যান সেটা জানা গেল মিনিট দশেকের মধ্যে। বাস তখন ফেনী শহর ছেড়ে পশ্চিমমুখো ছুটছিল। সালামত আলী জানান, তাঁর এসএসসি পাস শালি বিজলী বেগমের সঙ্গে বিকম পাস ব্যাংক অফিসার আকমল হোসেনের বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে তাঁর কদর কমতে কমতে একেবারে জিরো হয়ে গেছে। ভায়রাকে পাঁচ কাঠা জমি উপহার দিয়েছেন শ্বশুর। সালামতকেও পাঁচ কাঠা দেওয়া হয়েছিল, ওটা তিনি বেচে দিয়েছেন। শ্বশুর প্রদত্ত জমিতে আকমল নিজের জন্য এল টাইপের চমৎকার একটা ঘর তুলেছেন।

সালামতের বিশ্বাস, ওই ঘরে ওঠার পর থেকে আকমল-বিজলী দম্পতির অহংকার আসমান ছুঁয়ে ফেলেছে। ফলত বিশ্বাসের সঙ্গে স্বপ্নের সংযোগ ঘটালেন সালামত। স্বপ্ন বাস্তবায়নও হয়ে গেছে। বিজলীর শিশুসন্তানের আকিকা অনুষ্ঠান হলো ধুমধামে। খেয়েদেয়ে মেহমানরা বিদায় নিতে নিতে রাত গভীর। বাড়ির লোকজন ঘুমিয়ে পড়তেই দাউ দাউ আগুন জ্বলে উঠল নতুন টিনের ঘরে। সালামত বলেন, ‘আড়াই  টিঁয়ার (টাকার) কেরোসিন ত্যাল আর পঁচিশ পইসার ম্যাচবাত্তির একখান কাঠি ব্যবহার করলাম ভাইজান। ব্যস, ছাই হইয়া গেল সত্তর হাজার টিঁয়া খরচ করি বানানো রাজবাড়ি।’

সাফল্যের বর্ণনাকালে তৃপ্তিতে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে সালামতের চেহারা। আমার আসনের সামনের আসনে বসা বিস্মিত দুই যাত্রী কুপিত হয়ে বলেন, ‘এই জানোয়াররে ধাক্কা মাইরা বাসের তুন ফেলি দেওয়া উচিত। আমার পেছনের আসনে বসা দুই যুবক হাঁক দেয়, ‘কন্ডাক্টর। বাস থামান।’ আমি সালামতকে বললাম, ‘চুপচাপ নেমে যান। নইলে এরা আপনাকে দুরমশ করবে।’ তখন আমার বয়স কম, সাহস বেশি। সমমনা চার যাত্রীর আবির্ভাবে শক্তিমান হয়ে গর্জে উঠি, ‘জলদি নামবি? নাকি লাথি খাওনের জন্য ওয়েট করছিস?’

৩. মালয়ালম ভাষার কাহিনিকার কামরু নীলকান্ত পিল্লাই তাঁর ‘উল্টাসিধা’ শীর্ষক গল্পে প্রতিশোধ গ্রহণ ব্যাকুলতায় ব্যাধিগ্রস্ত ধনপতি কনজু মেননের মর্মান্তিক পরিণতি বর্ণনা করেছেন। ‘উল্টাসিধা’ গল্পটি পড়তে পড়তে যা স্পষ্ট হয়, তা হলো : প্রতিপক্ষকে নাকাল করার বেলায় অতিচালাকের সফল কৌশল দেখে মুখ হাঁ হয়ে যায় আমাদের। তখন আমরা ভুলে যাই যে এরা নিজের দম আটকানোর জন্য নিজের গলায় দড়িও বাঁধে চমৎকার।

রাজনীতিক রাজ শিবশংকরের সঙ্গে ধনপতি কনজু মেননের বিরোধ পাকতে পাকতে এমন অবস্থায় এসেছে যে মওকামতো পেলে রাজকে কাবাব বানিয়ে খায় কনজু। সমস্যা হলো, কনজু যতই রাজকে বিড়াল বানাতে চায় রাজ ততই বাঘ হয়ে যায়। শেষতক কনজুর বিশ্বাস জন্মে যে রাজকে সপরিবার হাওয়া করে দেওয়াই মঙ্গল। স্বপ্নটা ছকে ফেলল কনজু মেনন। স্বপ্নটা হলো : গভীর রাতে পেশাদার খুনি ভইকম সদলে ঢুকবে রাজনীতিক রাজের বাড়িতে। রাজ, তার বৃদ্ধ মা, স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে আর গৃহপরিচারিকাকে জবাই করবে। ঘাতকের হাতে বাড়ির নম্বর দিয়ে বলা হয়, সাবধান! কুটিকরণ রোডের দুই ধারের সব বাড়িরই রং গোলাপি। তুমি উনিশ নম্বর বাড়িতে অপারেশন করবে। মনে রেখ, নাম্বার নাইনটিন।

চক্রান্ত অনুযায়ী অপারেশন চালানো হয়। অপারেশন সাকসেসফুল! হত্যা অভিযানের বিবরণ শোনার পর কনজু মেননের আর্তচিৎকার ‘হায় রে তোরা কী করলি! তোরা তো আমার বোনের বাড়ির সবাইকে খুন করে ফেললি।’ ঘাতকের হাতে দেওয়া হয়েছিল ইংরেজিতে লেখা উনিশ। যে কাগজে উনিশ লেখা ছিল, ঘাতকরা উল্টো করে ধরায় তা ইংরেজি একষট্টি হয়ে যায়। কনজু মেননের বোনের বাড়ি নম্বর ছিল একষট্টি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ