শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫

বিএনপি মাইনাসের নীলনকশা

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি মাইনাসের নীলনকশা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনিশ্চয়তা এবং উৎকণ্ঠা নিয়ে বিদায় নিল ২০২৪। নতুন বছর কেমন যাবে? এ বছর নির্বাচন হবে নাকি রাজনীতিতে নতুন করে সংকট এবং সহিংসতা দানা বেঁধে উঠবে? বাংলাদেশ আবার রক্তাক্ত হবে কি না ইত্যাদি নানা প্রশ্ন নিয়েই নতুন বছরকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ। বছরের শেষ দিনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শহীদ মিনারে মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি পালন করে। এ কর্মসূচির লক্ষ্য জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র। হঠাৎ করেই বছরের শেষদিকে এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণা করেন নাউ অর নেভারপ্রোক্লেমেশন অব জুলাই রেভ্যুলেশন নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা না করেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন এ ধরনের কর্মসূচি ঘোষণা করল? এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হলো তোলপাড়। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে পরস্পরবিরোধী অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আনুষ্ঠানিকভাবে বলেন, জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে যে ঘোষণাপত্র দেওয়া হচ্ছে তার সঙ্গে সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু দুই দিন পরই সরকারের অবস্থান পাল্টে যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা বিপ্লবের ঘোষণাপত্র তৈরি করবে। সরকারের এ অবস্থান পরিবর্তন রাজনৈতিক অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দেয়। এরপরও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং নাগরিক কমিটি তাদের সমাবেশ বাতিল করেনি। কর্মসূচির নাম বদলে রাখা হয়- মার্চ ফর ইউনিটি। কিন্তু বাস্তবতা হলো- ৩১ ডিসেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে জনগণ সাড়া দেয়নি। একই দিনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্মেলন ছিল ঢাকায়। সকালে ওই কর্মসূচিতে আগতরাই বিকালে শহীদ মিনারের সমাবেশে যোগ দেন। সাধারণ জনগণ তো নয়ই, সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও এ ব্যাপারে আগ্রহ ছিল না খুব একটা। সমাবেশে সরকারকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে ঘোষণাপত্র প্রকাশের জন্য। এ সময়সীমার মধ্যে সরকার কি জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করতে পারবে? নাকি রাষ্ট্রপতির ইস্যুর মতো এ দাবিও হিমাগারে যাবে?

জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগের পতন ঘটিয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট। শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি জাতীয় ঐক্য ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচিত হওয়ার একমাত্র পথ। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ততই জাতীয় ঐক্যে বিভক্ত রেখা দেখা দিচ্ছে। আর এ বিভক্তি সৃষ্টির পেছনে সুশীল সমাজের একটি অংশের প্রত্যক্ষ ভূমিকা আছে বলেই দৃশ্যমান হচ্ছে। বিশেষ করে সুশীল সমাজ নিয়ন্ত্রিত প্রভাবশালী একটি বাংলা এবং একটি ইংরেজি দৈনিক আবার বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণের খেলায় মেতেছে। পর্দার আড়ালে বিভক্তির সৃষ্টির চেষ্টা করছে এ গোষ্ঠী। আর এ কারণেই তারা বিএনপির সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং জামায়াতের বিরোধ সৃষ্টি করার জন্য একটি নিপুণ নীলনকশার বাস্তবায়ন করে চলেছে নীরবে। সেই নীলনকশার অংশ হিসেবেই বছরের শেষদিকে জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা নাসীরুদ্দীনের এক সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয় একটি প্রভাবশালী দৈনিকে। সেই সাক্ষাৎকারে নাগরিক কমিটির নেতা বিএনপিকে কিংস পার্টি হিসেবে অভিহিত করেন। এটি অপ্রয়োজনীয়, অনভিপ্রেত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত বিতর্ক। কিন্তু এ সাক্ষাৎকার একটি প্রশ্ন জাতির সামনে এনেছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় কি কোনো কিংস পার্টি গঠিত হতে যাচ্ছে?

মনে রাখতে হবে, দীর্ঘদিন একটি দেশ অনির্বাচিত নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত হতে পারে না। এটি দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি সবকিছুকে বিপদগ্রস্ত করবে

বিএনপি মাইনাসের নীলনকশাগত কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে জোর গুঞ্জন রয়েছে যে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি সরকারের সমর্থন নিয়ে একটি রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চাচ্ছে। আগামী নির্বাচনে তারা প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায়। আর এ কারণেই জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা বিভিন্ন ফোরামে বিএনপির বিরুদ্ধে সাঁড়াশি বক্তব্য রাখা শুরু করেছেন। বিএনপির নানারকম সমালোচনা করা, বিএনপির অর্জনকে বিতর্কিত করার একটি প্রকাশ্য তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে গত দুই মাসে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জামায়াতও। সাধারণ মানুষ মনে করছে, জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এ বিএনপিবিরোধী অবস্থানের পেছনে সুশীল সমাজের একটি অংশের মদত আছে। আর সাধারণ মানুষ এটাও বিশ্বাস করে যে জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিকশিত করার ক্ষেত্রে সরকারের প্রচ্ছন্ন সমর্থন রয়েছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বলা হচ্ছে যে, তারা সম্পূর্ণ নির্দলীয় এবং নিরপেক্ষ। কোনো কিংস পার্টি গঠনের পরিকল্পনা তাদের নেই। কিন্তু বাস্তবতা হলো ৮ আগস্ট শপথ নেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সরকার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনের ছাত্রদের কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের প্রবণতা লক্ষণীয়। এ প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। বিশেষ করে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর নিয়োগকর্তা হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিনজনকে সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীতে নেওয়া হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা অনুযায়ী উপদেষ্টামণ্ডলী নিয়োগ করা হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের অপসারণসহ বিভিন্ন বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যা বলেছে সেটি সরকার করেছে। এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষ থেকে যখন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের বিষয়টি আনা হয় তখনো সরকার এ বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করে। সরকারের দুজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। কিন্তু এ সময় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচক্ষণতা এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয় বিএনপি। মূলত বিএনপির দৃঢ় অবস্থানের ফলেই একটি সম্ভাব্য সাংবিধানিক সংকট থেকে দেশ রক্ষা পায়। বিএনপি একটি পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল। দীর্ঘদিন আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এ দলটি এখন ইস্পাতকঠিন ঐক্যে নিজেদের মজবুত করেছে। একটি পরিণত এবং দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির পুনর্জন্ম হয়েছে। শুধু তাই নয়, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতার দিক থেকে এ দলটি এখন বাংলাদেশে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। শুধু চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান নয়, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছর বিএনপি আন্দোলন করছে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। এ সময় বিএনপির প্রায় প্রত্যেক নেতার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছিল। কিন্তু এসব মামলার পরও বিএনপি হতোদ্যম হয়নি, পথ হারায়নি। বিএনপি কোনো ভুঁইফোড় রাজনৈতিক দল নয়। কাজেই বিএনপিকে কিংস পার্টি বলে তাকে রাজনৈতিক মাঠে কোণঠাসা করার চেষ্টা বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা বাস্তবায়নের অংশ বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। এটি মাইনাস ফর্মুলারই এক বর্ধিত রূপ। বিরাজনীতিকরণ সুশীলদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ। যার আপাত লক্ষ্য, দেশে গণতন্ত্রের উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করা। আর এ কারণেই আমরা লক্ষ্য করছি যে, ৩১ ডিসেম্বরের শহীদ মিনারে সমাবেশ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেছেন যে, আগে সংস্কার এবং বিচার, তারপর নির্বাচন। অর্থাৎ নির্বাচনকে তারা বিলম্বিত করতে চাইছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক সংগঠন, জাতীয় নাগরিক কমিটি আগে থেকেই বলেছে- শেখ হাসিনার বিচার ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। অর্থাৎ বাংলাদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া যত পিছিয়ে যাবে তত গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত হবে। এর ফলে সুশীল সমাজের রাজত্ব আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে।

দীর্ঘদিন ধরে সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে যারা বিরাজনীতিকরণের পৃষ্ঠপোষক, যারা প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত তারা এখন প্রকাশ্যে নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। তাদের এ অবস্থান যখন রাজনৈতিক অঙ্গনে ধিকৃত এবং সমালোচিত হচ্ছিল তখনই তারা জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সামনে এনেছেন। এ গোষ্ঠীই বাংলাদেশে ২০০৭ সালে এক- এগারো এনেছিল। একটি অনির্বাচিত সরকারকে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখার সব কলাকৌশল, চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এবার তারা একই চেষ্টা করছেন। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, সরকারের ভিতর যারা নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চান, এখনই নির্বাচন করতে চান না, তারা ইদানীং অত্যন্ত সক্রিয়। তারা দেশে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত সুশীলদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চান। কিন্তু এ নীলনকশা বাস্তবায়নের পথে প্রধান বাধা হচ্ছে বিএনপি। এ কারণেই বর্তমানে টার্গেট করা হয়েছে বিএনপিকে। এখন শুরু হয়েছে বিএনপি মাইনাসের নীলনকশা। যদি বিএনপিকে চাপে ফেলা যায়, বিএনপিকে কোণঠাসা করা যায় তাহলে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা সম্ভব। আর এখন সেটাই করার চেষ্টা করছে। সুশীল সমাজ বিপুল জনসমর্থনপুষ্ট বিএনপির সঙ্গে জনপ্রিয়তার লড়াইয়ে পেরে উঠবে না। এ কারণে তারা জাতীয় নাগরিক কমিটিকে দিয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক বিন্যাস করার চেষ্টা করছে। এ কারণেই কিংস পার্টি হিসেবে জাতীয় নাগরিক কমিটির নাম সামনে এসেছে। আর সরকার যেভাবে নাগরিক কমিটির কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে, জাতীয় নাগরিক কমিটিকে ব্যবহার করে প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গোষ্ঠী বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে দীর্ঘমেয়াদে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। আর এ নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য রাজনীতিতে একটি অনিশ্চিত পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। এ সরকার বর্তমানে কোনো সংকট নিরসনে সফল হতে পারছে না। কারণ তাদের জনভিত্তি ব্যাপক দুর্বল। আর এ কারণেই তাদের উচিত দ্রুত একটি নির্বাচন দিয়ে জনগণের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। বিচার এবং সংস্কারের আগে নির্বাচন নয়- এ ধরনের গণতন্ত্রবিরোধী বক্তব্যকে নিয়ে এসে জনগণের ভোটের অধিকার হরণে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিচার এবং সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো দ্বন্দ্ব নেই। সবগুলোই দেশের জন্য জরুরি এবং সব কাজই দ্রুততার সঙ্গে করতে হবে।

হঠাৎ করে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপিবিরোধী একটি অবস্থান লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সুশীলদের কেউ কেউ বিএনপিকে নাগরিক কমিটির মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছে। কিন্তু একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, চব্বিশের অভ্যুত্থান কোনোদিনই সফল হতো না, যদি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তিল তিল করে আন্দোলন গড়ে না তুলত। তাদের ধারাবাহিক আন্দোলনের পথ ধরেই শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব সফল করেছে। শেষ ৩৬ দিনের আন্দোলনে অবশ্যই ছাত্রসমাজ সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু সেই আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করে দিয়েছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। এখন বাংলাদেশে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক কমিটিকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর ফলে একদিকে যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে, অন্যদিকে গণতন্ত্রের পথ বন্ধুর হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতি সম্পর্কে মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। এটিই হলো সুশীল সমাজের লক্ষ্য। তারা যেমন ২০০৭ সালে রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অনির্বাচিত সরকারকে দীর্ঘদিন রাখার পরিকল্পনা করেছিল, ঠিক এবারও সেরকম বিএনপিকে মাইনাস করার একটা নীলনকশা বাস্তবায়ন নীরবে চলছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে- দীর্ঘদিন একটি দেশ অনির্বাচিত নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত হতে পারে না। এটি দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি সবকিছুকে বিপদগ্রস্ত করবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ