শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আরেকটি সুযোগ কি হাতছাড়া হচ্ছে!

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আরেকটি সুযোগ কি হাতছাড়া হচ্ছে!

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এক নয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে দুটিই স্মরণীয় ঘটনার দিন। একটির নায়ক ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ঘটনা পরিচিতি লাভ করে ওয়ান-ইলেভেন নামে। অন্যটির নায়ক দেশের ছাত্র-জনতা। পরিচিতি লাভ করে জুলাই বিপ্লব নামে। ওয়ান-ইলেভেনের নায়ক মইন উ আহমেদের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনী। বিএনপি ও মিত্র রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ছাড়া সবাই তখন তাদের স্বাগত জানিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ও তখনকার সুশীল সমাজ গর্ব করে বলত, ওয়ান-ইলেভেন তাদের আন্দোলনের ফসল। জুলাই বিপ্লবে ঘটল এর উল্টো। এ ঘটনার নায়ক ছাত্র-জনতা। আওয়ামী লীগ ও মিত্র রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ছাড়া দেশবাসী এ বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেছে। আর এ বিপ্লবকে সমর্থন করেছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী। তবে দুটি ঘটনার উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন- দেশটা হবে জনগণের এবং দুর্নীতিমুক্ত। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। মানুষের মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার থাকবে সুরক্ষিত। শেষ পর্যন্ত ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের যা পরিণতি হয়েছিল এবং বিগত ১৮ বছর দেশবাসীর কপালে যা জুটল, তা যেন চুন খেয়ে মুখ পুড়ে দই দেখে ভয় পাওয়ার মতো অবস্থা।

অনেকেই ওয়ান-ইলেভেন সরকারের পোস্টমর্টেম করেছেন অনেকভাবে। সাধারণত তিন সময়ে এবং তিনভাবে এটি করা হয়েছে। ঘটনা ঘটার আগে কেউ কেউ এমন একটি সরকারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন। সে কারণে পরবর্তীতে দাবি করা হয়েছিল, ওই সরকার ছিল তাদের সরকার। ওই সরকারের শাসন চলাকালে অনেকেই সফলতার কথা আগ বাড়িয়ে বলেছিলেন। তাদের অদক্ষতা, অসততা ও জাতির সঙ্গে প্রতারণার কথা কেউ সাহস করে বলেননি। তবে বিদায়ের পর আবার কেউ কেউ ব্যর্থতার নানা দিক নিয়ে কথা বলেছিলেন। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সবচেয়ে দুঃসাহসিক কাজ ছিল ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং একই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা। দুই নেত্রীকে গ্রেপ্তার করার মতো ঘটনায় ওই সরকারের প্রতি তখন সাধারণ মানুষের ভীতি তৈরি হয়। এ সরকারের পক্ষে সবকিছু করা সম্ভব-এমন একটি ইমেজও তৈরি হয়েছিল। সেই সঙ্গে মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবকরা আনন্দে উল্লসিত হয়েছিলেন। তবে দেশের প্রয়োজনীয় সংস্কার, রাজনীতির অরাজনৈতিক কার্যক্রম ও দুর্নীতি বন্ধ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সব সুযোগ এবং জনসমর্থন ওই সরকার পেয়েছিল। সুবর্ণ সুযোগ হাতের মুঠোয় পেয়েও কাজের চেয়ে অকাজে জড়িয়ে পড়ায় মানুষ দিনদিন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে মাত্র আট মাসের মাথায় ২০০৭ সালের ২০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ছাত্রদের খেলা কেন্দ্র করে ছাত্র ও সেনাসদস্যদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। সেনাসদস্যরা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন চালায়। লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম সেনাসদস্যদের দ্বারা লাঞ্ছনার শিকার হন। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ২১, ২২ ও ২৩ আগস্ট সারা দেশে সেই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে বিভিন্ন ইস্যুতে জনরোষ বাড়তে থাকে। যা হোক, পরের ঘটনা কমবেশি সবারই জানা। একটি ইতিবাচক পরিবর্তন অর্থাৎ সংস্কার করার যে সুযোগ ওই সরকার ও সেনাবাহিনী পেয়েছিল, বেলা শেষে সে সুযোগ হাতছাড়া হয়। প্রকাশিত হতে থাকে ওয়ান-ইলেভেন সরকারের প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য অংশীজনদের অদক্ষতা, অসততা ও জাতির সঙ্গে প্রতারণার ভয়াবহ সব কাহিনি। তারা এত বেশি অপকর্ম করেছিল যে, ওয়ান-ইলেভেনের সুবিধাভোগী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরও কোনো কুশীলব দেশে নিজেকে নিরাপদ ভাবতে পারেননি। বাধ্য হয়ে মইন উদ্দিন, ফখরুদ্দীনসহ সংশ্লিষ্ট প্রায় সবাই দেশ ছাড়েন। আর যারা দেশের মধ্যে ছিলেন তাদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেছেন। অনেকে নিজেদের রীতিমতো গুটিয়ে রেখেছেন। চলে গেছেন লোকচক্ষুর অন্তরালে। ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব কথাটি এখন দেশবাসীর কাছে গালি হিসেবে বিবেচিত। আর যারা মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক ছিলেন, তারা এখনো গণধিকৃত হয়ে আছেন।

দীর্ঘ ১৮ বছর পর আরও একটি সুযোগ আমরা পেলাম। ছাত্র-জনতা স্বৈরাচারের জগদ্দল পাথর সজোরে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিল। আমরা আমজনতা হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের নেতা-কর্মী ছাড়া প্রায় সবাই ছাত্র-জনতাকে শাবাশ দিয়েছে। প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছে। মিষ্টি বিতরণ করেছে। সুযোগ থাকার পরও বন্দুক হাতে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেনি। বরং বিপ্লবী ছাত্র-জনতা বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফুল দিয়ে বরণ করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে। প্রথমে তিনি এ গুরুদায়িত্ব নিতে রাজি হননি। দায়িত্ব গ্রহণের ঐতিহাসিক ঘটনা বিশ্ববাসী ও দেশবাসীর সামনে তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেছেন, আমি তখন প্যারিসে ছিলাম। আরেকটি সুযোগ কি হাতছাড়া হচ্ছে!অলিম্পিক আয়োজন নিয়ে কাজ করছিলাম। ঠিক সে সময়ই প্রথম ফোন আসে। আমি তখন হাসপাতালে ছোট্ট একটি অস্ত্রোপচারের জন্য ভর্তি ছিলাম। ফোনে বলা হয়, শেখ হাসিনা চলে গেছেন, এখন আমাদের সরকার গঠন করতে হবে। অনুগ্রহ করে আমাদের জন্য সরকার গঠন করুন। আমি বললাম, আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না এবং এতে জড়াতে চাই না। কিন্তু আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বারবার অনুরোধ জানায়। তারা বলে, দেশের সংকট মুহূর্তে আপনিই উপযুক্ত ব্যক্তি। আমি তাদের বোঝানোর চেষ্টা করলাম, বাংলাদেশে অনেক ভালো নেতা আছেন, তোমরা কাউকে খুঁজে নাও। কিন্তু তারা বলল, না, আমরা কাউকে পাচ্ছি না। আপনাকেই আসতে হবে। শেষ পর্যন্ত ছাত্রদের আত্মত্যাগের কথা ভেবে রাজি হই। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের প্রেক্ষাপট সহজসরল শিশুর মতো তিনি একাধিকবার দেশে-বিদেশে বলেছেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে বিশ্ববরেণ্য এ মানুষটি হয়তো আজ জেলখানায় থাকতেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অকুণ্ঠ আস্থায় মহান আল্লাহ তাঁকে সম্মানিত করেছেন। এ মহান ব্যক্তিত্ব দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশবাসীর প্রত্যাশা হয়েছিল আকাশচুম্বী। জনসাধারণের মধ্যে এবার দেশের কিছু একটা হবে এমন ইতিবাচক আশাবাদ কাজ করছিল। ছাত্র-জনতার প্রত্যাশা পূরণ করতে তিনি তাঁর পারিষদ গঠন করলেন। কিন্তু পারিষদবর্গ দেখে সচেতন দেশবাসী প্রথমেই একটু হোঁচট খেল। থ্রি-জিরো তত্ত্ব দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেখানে পৃথিবীকে নতুন আলোয় আলোকিত করছেন, সেখানে এ পারিষদ দিয়ে তিনি কি নিজের দেশটা বদলাতে পারবেন-এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে। প্রশ্নটা প্রথমে দেশের মুষ্টিমেয় কিছু বোদ্ধাজনের মধ্যে জন্ম নিলেও গত ছয় মাসে বিস্তৃত হয়ে এখন অনেকের মধ্যেই কাজ করছে। চিন্তা-চেতনায়, দক্ষতায়, জ্ঞান-গরিমায়, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সুখ্যাতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে উচ্চতায় রয়েছেন, তাঁর পারিষদের সদস্যরা সে তুলনায় কতটা খর্বাকৃতির, গত ছয় মাসে তাঁদের কার্যকলাপে নিজেরাই প্রমাণ করেছেন। আমরা যদি তর্কের খাতিয়ে ধরে নিই, দেশটা সংস্কার করে গড়ে তোলার জন্য এর চেয়ে যোগ্য মানুষ পাওয়া যায়নি, তাহলে সেটা ১৭ কোটি মানুষের দুর্ভাগ্য। তবে এও ঠিক, পারিষদের সদস্যরা তাঁদের নিজস্ব কাজের ক্ষুদ্র গণ্ডিতে অবশ্যই সফল ছিলেন।

জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্রদের বিশেষ করে সমন্বয়কদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মর্যাদা ছিল ঈর্ষণীয়। দেশের বহু মানুষ সমন্বয়কদের সঙ্গে হাত মেলাতে পারলে ধন্য হয়ে যেত। বহু মানুষ তাঁদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকের প্রোফাইল বানিয়েছেন। অনেক পিতা-মাতা তাঁদের ছোট ছোট সন্তানকে সমন্বয়কদের ছবি দেখিয়ে বলেছেন, বড় হয়ে এমন বিপ্লবী ও সাহসী হবে। জুলাই বিপ্লবের পর দেশের অনেক স্থানে মারামারি, বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হয়। যে কোনো একজন সমন্বয়ক সেখানে ছুটে গেলেই থেমে যেত মারামারি বা বিশৃঙ্খলা। কিন্তু ৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে আমরা দেখলাম, জুলাই বিপ্লবে আহতরা মিন্টো রোডে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নেন। খবর পেয়ে মধ্যরাতেই সেখানে ছুটে যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি আহতদের প্রতি সমবেদনা জানান এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসা না দেওয়াকে সরকারের ব্যর্থতা বলে উল্লেখ করেন। তবে ঘটনাস্থলের যে বিষয়টি গণমাধ্যমের কল্যাণে দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে তা হলো, কয়েক মাস আগেও হাসনাত আবদুল্লাহকে যেভাবে মূল্যায়ন করা হতো এখন সেভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। বিপ্লবের সঙ্গীরাই তাঁকে চ্যালেঞ্জ করছেন।

বিপ্লবীরা এখন রাজনৈতিক দল গঠনের কাজে ব্যস্ত। হয়তো আগামী সপ্তাহেই তাঁদের দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। তারপর হবে নির্বাচনের রোডম্যাপ। সবাই মিলে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। রাজনীতিতে ইতিবাচক ধারা ফেরাতে বিপ্লবীরা রাজনীতিতে আসছেন। তাঁদের এ উদ্যোগ অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। শুধু ভেবে দেখার বিষয় হলো, সরকার ও বিপ্লবীদের ইমেজ ছয় মাসের মধ্যে যেভাবে নিম্নমুখী হচ্ছে, নির্বাচন পর্যন্ত সে গতি কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকবে। সরকারের ব্যর্থতার কথা বিপ্লবীরাই এখন বলতে বাধ্য হচ্ছেন। ব্যর্থতা যদি দিনদিন আরও প্রকট হয় এবং নির্বাচনে বিপ্লবীরা যদি আশাহত হন, তাহলে দেশ গঠনের আরও একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে কি না ভাববার বিষয়। কারণ সম্মান ও সমৃদ্ধি অর্জন করার চেয়ে ধরে রাখা অনেক কঠিন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা