শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা প্রবহমান। বিশেষ করে এ ভূখণ্ডে আগামীর জাতিসত্তা বিনির্মাণে কেমন রাজনীতি প্রয়োজন কিংবা রাজনীতিবিদদের মধ্যে কোন আঙ্গিকের সংস্কার প্রয়োজন সেটি নিয়ে বেশ যুক্তি-পাল্টা যুক্তি চোখে পড়ছে। একজন জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে বিষয়টি আমাকেও ভাবিয়েছে।

আমি মনে করি আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতনের পর বাংলাদেশকে তার শিকড়ে ফিরে আসতে হবে। জাতি-ধর্ম, গোত্র-বর্ণনির্বিশেষে সব মানুষের জন্য জাতীয় পরিচয় নির্ধারণ করার এখনই সময়। আমাদের মন ও মগজে ‘নেশন ফার্স্ট’- এ চেতনার প্রবেশ এবং তার সংরক্ষণ যত দিন না সঠিকভাবে করানো যাবে তত দিন আমরা একটি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারব না। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান সেই চেতনার উন্মেষ ঘটিয়েছে। এখন সেটি পরিচর্যা করে ছড়িয়ে দেওয়ার সময়। আর এ জন্য মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে রাজনীতিবিদদেরই।

প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসনের মতে, “জাতীয়তাবাদ অন্যের প্রতি ঘৃণা, অপরের বিপক্ষে যুদ্ধোন্মত্ততা, শক্তি ও ক্ষমতার অপব্যবহার, নিজেদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির শিক্ষা দেয় না। তাঁর মতে ‘নেশন’ বা জাতি একটি ‘ইম্যাজিন্ড কম্যুনিটি’ বা অনুধাবননির্ভর গোষ্ঠী বা সম্প্রদায় এবং এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কারণ দিন শেষে এ স্বগোত্র ভাবটিই পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্বের মনোভাব জিইয়ে রাখে।” অ্যান্ডারসনের এ ইম্যাজিন্ড কম্যুনিটির জন্য আত্মবিসর্জনের উদাহরণ দেখতে পাই মুক্তিযুদ্ধে বহিঃশত্রুর আক্রমণ ঠেকাতে স্বেচ্ছায় যুদ্ধে যোগ দেওয়ার মধ্যে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের স্বৈরাচারবিরোধী গণ আন্দোলনের ক্ষেত্রেও আমরা অ্যান্ডারসনের এ থিউরির সাযুজ্য খুঁজে পাই।

চব্বিশের জুলাইয়ে যখন দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয় তখন এটি নিছকই শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এ আন্দোলনের ব্যাপ্তি ছিল অনেকটাই সীমাবদ্ধ। মধ্য জুলাইয়ে শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে সারা দেশের শিক্ষার্থী এবং পরে তা সারা দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে দ্রোহের আগুন জ্বেলে দেয়। এর প্রধান কারণ ছিল, সাধারণ মানুষ একটি বিষয়ে অলৌকিকভাবে একমত হয়। তা হলো- দেশ আমার, এ ভূখণ্ড আমাদের এবং আমরা সবাই মিলেই একটি জাতি। এ জাতিসত্তাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অটুট রাখতে হলে ভারতীয় সেবাদাস ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীটিকে পরাজিত করার কোনো বিকল্প নেই। এ চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশের গ্রামগঞ্জে, শহরেবন্দরে সব শ্রেণি-পেশার, সব বয়সি মানুষ রাজপথে নেমে আসে। তাদের সম্মিলিত প্রতিরোধ ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীটির বুলেটকে পরাস্ত করে বাংলাদেশকে দান করে পুনর্জীবন। পুরো জাতিকে গেঁথে দেয় ভালোবাসা, সহমর্মিতা ও দায়িত্বের অদৃশ্য বাঁধনে।

১৯৭৭ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর এ বিষয়টিকে প্রথমে চিহ্নিত করেন। কেননা একাত্তরে স্বাধীনতা লাভ করলেও আমরা আসলে কোন জাতিসত্তায় বিশ্বে বিকাশ লাভ করব তা অনেকটাই ছিল অনির্ধারিত। ভাষা ও ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিচয় আমাদের একচ্ছত্রভাবে পরিচিত করে না। সে কারণে পাহাড় থেকে সমতলের মানুষকে একই ছাতার নিচে রাখতে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তন করেন। এর মাধ্যমে ভাষা থেকে শুরু করে গোষ্ঠী, বর্ণ ও ধর্মীয় বিভাজনের বিতর্কের অবসান ঘটে। এসব পরিচয়ের বাইরে এসে সার্বভৌমত্বের পরিচয় আমাদের কাছে প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আমরা ‘এক দেশ-এক জাতি’ পরিচয়ে নিজেদের পরিচয় দিতে গর্ববোধ করা শুরু করি। কেননা এ চেতনা আমাদের একত্র করে, ঐক্যবদ্ধ করে। সংকট কিংবা সম্ভাবনায় একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর প্রেরণা জোগায়।

আগেই বলেছি, চব্বিশের গণ আন্দোলনের মূল চেতনা ছিল ‘নেশন ফার্স্ট’ বা সবার আগে জাতি। এ আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল ফ্যাসিবাদীদের হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করা এবং আধিপত্যবাদী প্রতিবেশীর প্রভাব থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করা। হাসিনার দীর্ঘ শাসনামলে এ দেশের মানুষ ভারতের একচ্ছত্র আধিপত্য স্পষ্টভাবে দেখেছে। পরপর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ভারতের প্রকাশ্য সমর্থন এবং বিরোধী রাজনৈতিক মত দমনে আওয়ামী লীগের দমনমূলক নীতির প্রতি তাদের সহযোগিতা ছিল সুস্পষ্ট। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেশটির বিজেপি সরকারকে মুখ্য ভূমিকা পালন করতেও দেখা গেছে। হাসিনা সরকার ভারতের সঙ্গে কর্তৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করেছে, যেখানে কার্যত কোনো ন্যায্য দাবি আদায় করা যায়নি। মুখে মুখে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা বলা হলেও বাস্তবে এটি ছিল এক প্রকার একতরফা নির্ভরশীলতার সম্পর্ক। এ পরিস্থিতি আমাদের একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সম্পূর্ণ বিপরীত।

গণ অভ্যুত্থান সফল হয়েছে। আমরা একটি মুক্ত সময় পেয়েছি। পেয়েছি একটি নতুন বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে আমরা কথা বলছি রাজনৈতিক সংস্কার কিংবা রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি-পদ্ধতি নিয়ে। সেখানে সরকারের যেমন সমালোচনা করা হচ্ছে তেমনি সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে শোধরানোরও। অর্থাৎ নাগরিক তার রাষ্ট্রকে পরামর্শ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এ অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রকাঠামোই মূলত জাতীয়তাবাদের উপহার। তরুণ মার্কিন রাষ্ট্রচিন্তক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এডওয়ার্ড স্লোডেনের মতে, ‘নাগরিকরা সরকারকে ভয় পাওয়ার বদলে সরকারের উচিত নাগরিকদের ভয় পাওয়া।’ সে হিসেবে চব্বিশের নতুন এ বাংলাদেশে নাগরিকরা সরকারের সমালোচনা করলে বরং তাতে সরকার ও রাষ্ট্রেরই কল্যাণ। এ সমালোচনা আমাদের রাষ্ট্রের সংস্কার প্রক্রিয়ার জন্য যেমন অপরিহার্য তেমনি তা প্রয়োজন জাতি ও জাতীয়তাবাদ ধারণার বিস্তৃতি ও শেকড়ের মজবুতির জন্যও।

লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন