শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর পিতামহ ছিলেন হিন্দু। নাম পুঞ্জালাল ঠাককার। গুজরাটের এক শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের জন্ম লোহানা গোত্রে। লোহানা হিন্দু পণ্ডিতদের মতে মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তাঁরা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করেন। শুধু এটাই নয়, তাঁর গ্রামে প্রবেশও নিষিদ্ধ। ক্ষোভে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। ঐতিহাসিক এই ঘটনা গেল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল, ২০২৫) এই পাতায় বর্ণনা করায় মহফিল হক পরান নামক জিন্নাহপ্রেমী ভীষণ রুষ্ট হয়ে ফোন করেন।

কোথা থেকে বলছেন? জবাবে পরান বলেন, ‘কোনান তুন কইতেছি হেইটা ইম্পর্টেন্ট না। কেন ফোন দিলাম হেইটা শুনেন।’ বললাম, নিজের পরিচয়টা তো দেবেন। পরান বলেন, ‘নাইনটিন সিক্সটি নাইনে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স হাসিল করা আদমি আমি। আমারে ছাগল মনে কইরা যা-তা বললেই মাইনা নিমু? সোজা কথাটা কই। জিন্নাহর শইল্লে হিন্দু রক্ত প্রমাণ কইরা উনারে খাটো করনের ইতরামি ক্ষ্যামা দেন। ক্ষ্যামা না দিলে...।’

পুঞ্জালাল তো মুসলমান হয়েছেন। তাঁর বংশধররাও মুসলমান। এমতাবস্থায় জিন্নাহর শরীরে হিন্দু রক্ত আসেনি। যা আসেনি তা প্রমাণের দরকার হয় না। খাটো করনের ইতরামো করলামই না। তাহলে সেটা ক্ষ্যামা দিই কীভাবে?

জবাবে পরান যা বললেন ছাপার অক্ষরে তা বলাটা চরম অশ্লীলতা হবে। পঠিত ইতিহাস অবিশ্বাস করার অধিকার পরানের অবশ্যই আছে। কিন্তু অবিশ্বাস প্রকাশের সময় তিনি গলা দিয়ে যেসব শব্দ বের করেন তা মানববিষ্ঠার চেয়েও দুর্গন্ধময়। বিনা অনুমতিতে অবাঞ্ছিত গন্ধ কারও কানে ঢোকানোটা যে মানবাধিকারের ঘোরতর লঙ্ঘন সেই বোধ তাঁর নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনবোধ পরানের পিতামহেরও ছিল না।

‘আমনের যে ক্যারেক্টার, আমার দাদাজান আমনেরে পাইলে কাইটা টুকরা টুকরা কইরা আগুনে ছ্যাঁকা দিয়া কাবাব বানাইয়া ফালাই তো।’ বলেন পরান, ‘গন্ডগোলের বছরে আমনের মতন অ্যান্টি পাকিস্তানি হাফ ডজন জারুয়ারে জ্যান্ত পুইত্তা ফালাইন্না দাদার নাতি আমি।’

মুক্তিযুদ্ধের বছর ১৯৭১-কে বলছেন ‘গন্ডগোলের বছর’। যোগ্য দাদার যোগ্য নাতিকে চিনতে কষ্ট হচ্ছিল না। এই নাতি আমায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো কন্সপিরেসি সাকসেসফুল হবে না। কেননা মুসলিম জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ করছেন বিরাজ সব মুসলিমের অন্তরে।’

তাহলে তো জিন্নাহর পাকিস্তানের হয়ে লড়তে লড়তে জান দিয়ে দেওয়াটা হবে মহফিল হক পরানের জন্য বিরাট সওয়াবের কাজ। যুক্তিটা পেশ করতেই কুপিত হয়ে পরান বলেন, ‘খোঁচা মারেন কিয়েল্লাই? ডরাইল্লা মনে করেন আমারে! দাদাজান ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান রক্ষার জন্য জীবন দিছেন। সেই দাদার নাতি আমি।’

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরদিন পরানের সঙ্গে ফোনালাপ চলছিল। তিনি আমায় বলেন, ‘পাকিস্তান নিয়া আমনে মাথা ঘামাইতেছেন, কেস কী। সেই দ্যাশে মানবাধিকার লঙ্ঘনহিজরত কইরবেননি কোনো?’

হিজরত করার মতলবে নয়। অভ্যাসবশত কৌতূহল আর কী! সুলেখক-চিন্তক নীরদ সি চৌধুরীর স্টাইলে বলতে পারি, সাবেক উপনিবেশের বাসিন্দাদের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তির হালহকিকত জানার আগ্রহ থাকবেই। বাংলাদেশ একদা পাকিস্তানের উপনিবেশ ছিল। তাই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ওই দেশটির সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতির দিকে আমাদের নজর পড়ে। পাকিস্তানের সেকাল আর একালের মধ্যকার পার্থক্য বিশ্লেষণেও আমাদের অনেকের মনোযোগ।

সাবেক উপনিবেশ বাংলাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানেরও বিস্তর কৌতূহল। ওদের থেকে আলাদা হয়ে আমরা যে কবিরা গুনাহর সমতুল্য কাজ করে ফেলেছি, সুযোগ পেলেই তারা সেই জ্ঞান দেয়। চব্বিশ বছর ওদের সঙ্গে ‘এক পাকিস্তান’ হয়ে থাকার সময় আমাদের কী কী শিখে নেওয়া উচিত ছিল সেই সবকও দেয়। সার্ক শীষ সম্মেলন কাভার করার জন্য বাংলাদেশের এক সাংবাদিক নেতা মনির হোসেন লিটন ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফর করেন। তখন সেখানকার এক সিনিয়র আমলা লিটনকে বলেন, ‘তুমি দেখি ইংরেজিতে বলছ। প্রায় সিকি শতাব্দী তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ছিলে, দুর্ভাগ্য, তবু উর্দুটা শিখলে না।’ লিটন বলেছেন, ‘বয়সে তুমি আমার অনেক বড়। এত বছর আমাদের সঙ্গে থেকে তুমিও বাংলাটা শেখোনি। তুমি তো মহাদুর্ভাগা।’

সপরিবার ১৯৯১ সালে আজমির শরিফ যাওয়ার পথে দিল্লিতে এক রাত থাকতে হয়েছে। হোটেলে আমাদের পাশের কামরায় ছিল পাকিস্তানি একটি পরিবার। সকালে নাশতাঘরে গৃহকর্তা মজরুর হাসানের সঙ্গে পরিচয়। ঢাকায় তাঁর কৈশোর কেটেছে, যৌবন শুরু হতেই বাংলাদেশ স্বাধীন। সুদর্শন সদালাপী পাঞ্জাবের সন্তান মজরুর জানান, ঢাকা কলেজের সহপাঠী আসমত, কামরুল, শামসু আর বীরেনের সঙ্গে কাটানো মজাদার সময়টা ভাবলে হারানোর বেদনায় তাঁর দিল এখনো খোদার কসম টনটন করে ওঠে।

উঠুক না! হাজারবার উঠুক। আমার বুকটাও সহপাঠী মুস্তাফা, সদরুল, হিশাম আর বাবরুলের (একাত্তরের নভেম্বরে ওরা করাচি চলে যায়) জন্য ব্যথাতুর হয়। কিন্তু মজরুর তাঁর দোস্তিদরদ উগরে দেওয়ার পর স্বীয় নাসিকা আকাশমুখো করে বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯৮৮-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ১০ লাখ টাকার রিলিফ সংগ্রহ করে পাঠিয়েছি। টুয়েন্টি ফোর ইয়ার্স আমরা তোমাদের গার্ডিয়ান ছিলাম। এখন এক্স গার্ডিয়ান হয়ে গেলাম বলে কি তোমাদের উপেক্ষা করব? আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই।’ মজরুরকে কষিয়ে চড় মারতে ইচ্ছে হয়েছিল। তিনি তাঁর চিনিমাখা বুলি কপচিয়ে ‘গার্ডিয়ান’ বলেছেন বটে। আসলে বলতে চেয়েছেন ‘মাস্টার’। তাঁর উচ্চারিত ‘আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই’ কথাটার অনুবাদ হতে পারে ‘যত কিছু হোক, তোমরা আমাদের সাবেক প্রজা।’ চড় না মেরে মজরুরকে একটা গল্প শোনাই। শুনে তিনি হাস্য করেন। হাসির ধরনে মনে হচ্ছিল, কাঁদতে পারলে স্বস্তি পেতেন। গল্পটি এই রচনার শেষ ভাগে নিবেদন করব।

প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী বলতেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাঁধেই তবে সেটা হবে পানিকে কেন্দ্র করে। ওই যুদ্ধের উৎসভূমি পাকিস্তান কী ভারত হওয়াটাও অসম্ভব নয়। তিস্তা ও পদ্মায় স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য আইনত যে পানি পাওয়া আমাদের অধিকার, তা আমরা পাই না কেন? কামরুল বলেন, ‘পাই না কারণ ঘি তুলতে আমরা সোজা আঙুল ব্যবহার করি।’ ঘেঁডি (ঘাড়) বাঁকা করায় পাকিস্তান বহু বছর সিন্ধু অববাহিকার পানি মজাসে ভোগ করছে। আমরাও ভোগ করছি। তবে পানি না। পানি পাব-পাচ্ছি আশার কুহকের যন্ত্রণা। কত দিন এভাবে চলবে! সবর দেখি, মেওয়া তো দেখি না।

পেহেলগামের নৃশংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তান তীব্র উত্তেজনার পর্যায়ে ভারত ২৩ এপ্রিল সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে। সিন্ধু অববাহিকায় রয়েছে ছয়টি নদী। চুক্তির ভিত্তিতে ভারত তিনটি আর পাকিস্তান তিনটি নদী ব্যবহার করছে। পূর্বাঞ্চলীয় নদ সিন্ধু, জিলম ও চেনাব পায় পাকিস্তান। পশ্চিমাঞ্চলীয় রাডি, বিপাশা ও শতদ্রু পেয়েছে ভারত। পাকিস্তানের বিদ্যুৎ, শহর ও কৃষি ব্যবস্থাপনা তিন নদীর ওপর নির্ভর করে। এর কোনো বিকল্প নেই। সিন্ধু অববাহিকার নদীগুলোর প্রবাহভিত্তিক পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু রেখেছে ভারত। প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত হয় বাগলিহার ও কিশানগঙ্গা নামে দুটি বাঁধ। মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় নদীতে তুষার গলা কোটি কোটি কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। বলা হয়, ৫০ বছর আগে প্রবাহের যে তীব্রতা ছিল, দিনদিন তা কমেছে। অববাহিকার দুপাশের জনজীবন সুরক্ষা, সচল রাখছে ছয় নদী।

অনেক বছরের চেষ্টার পর সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি হয় ১৯৬০ সালে। এতে সই দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান। চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে কবিতা লিখেছেন কয়েকজন। আবদুর রশিদ ওয়াসেকপুরী রচিত কবিতাটি আমার প্রয়াত বড় ভাই তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। এই কবিতায় ছয় নদীকে ছয় সম্রাজ্ঞী বলা হয়েছিল। কবি লিখেছেন- ‘ষড় সম্রাজ্ঞী যায় দেখ ওই সাগরপানে/ চরণছোঁয়া বিলিয়ে তারা হাসায় কত প্রান্তর/ হাসায় পাখি তরুলতা সংসার ঘর বিস্তর/ যাও সম্রাজ্ঞীরা যাও, ভরাও ভুবন প্রাণে গানে।’

সিন্ধু অববাহিকাবিধৌত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সংকোচন বা বিনাশ ভারত বা পাকিস্তান কারও কাম্য হতে পারে না। সেজন্যই আমাদের প্রত্যাশা-সংলাপের মাধ্যমে দুপক্ষ একটা মীমাংসায় উপনীত হবে এবং ভরবে ভুবন প্রাণে গানে।

বাড়ি নয়, গাড়ি : মজরুর হাসানকে বলেছিলাম, আপনাদের  আর ব্রিটিশের ঔদার্য একই রকম। বাধ্য হয়ে ছেড়ে আসা জমিনের প্রতি উথলে ওঠা মায়া। তারিফ শুনে মজরুরের চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকে। তাঁকে বলি, আপনার সৌজন্য আর জন বিডনের সৌজন্যবোধের দারুণ মিল।

বিডন কে? মজরুরকে জানাই, ইংল্যান্ডের এক শহরের যুবক জন বিডন। ওই শহর ভ্রমণে যায় ভারতীয় দুই যুবক পরেশ ও রমেশ। তারা দেখে, রেস্তোরাঁয় তাদের টেবিলের পাশের টেবিলে বসা বিডন। পরিচিত হয় ওরা। বিডন বলে, ‘ইন্ডিয়ান! দ্যাট মিন্্স আমাদের একস প্রজা! খুশি হলাম পরিচিত হয়ে।’

‘এসো! কাটলেট আর চা খাও আমাদের সঙ্গে।’ বলে পরেশ। বিডন বলে, ‘খাওয়াবে! খাওয়াও, খাই। শত হলেও তোমরা আমাদের প্রজা ছিলে। তোমাদের অফার তো রিফিউজ করা চলে না।’ এভাবে তিন দিন ধরে পরেশ ও রমেশের পয়সায় রেস্তোরাঁয় নাশতা করে বিডন আর বলে, ‘আমাদের প্রজা ছিলে, তোমাদের অফার কী রিফিউজ করতে পারি।’ চতুর্থ দিন খাওয়ার পর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে তারা তিনজন ফুটপাতে দাঁড়ায়। বিডন বলে, ‘সাবেক প্রজা তোমরা। উচিত ছিল আমার বাড়িতে নিয়ে একদিন তোমাদের খাওয়ানো।’

‘বেশ তো খাইয়ো’ বলে রমেশ। ‘তোমার বাড়ি কোথায়’ জানতে চায় পরেশ। বিডন জানায়, তার বাড়ি ওই তো সামনে। আঙুল উঁচিয়ে রাস্তার ওপাশে পরিত্যক্ত গাড়িভরা মাঠ দেখায় বিডন। মাঠের ওদিকে লাল নীল সবুজ কয়েকটি বাড়ি। ‘কোন বাড়িটি তোমার?’ বিডন বলে, ‘বাড়ি নয় বন্ধু, গাড়ি। আমি বর্জ্যগাড়িতে ঘুমাই।’

পরেশ-রমেশ মনে মনে বলে, বাড়ি নেই বলে ফুটপাতে ঘুমাবি? আফটার অল রাজার বংশোদ্ভূত। হোক বর্জ্য, তবু তো গাড়ি। গাড়িতে ঘুমানোই তোরে মানায় রে হারামি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা