শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর পিতামহ ছিলেন হিন্দু। নাম পুঞ্জালাল ঠাককার। গুজরাটের এক শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের জন্ম লোহানা গোত্রে। লোহানা হিন্দু পণ্ডিতদের মতে মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তাঁরা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করেন। শুধু এটাই নয়, তাঁর গ্রামে প্রবেশও নিষিদ্ধ। ক্ষোভে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। ঐতিহাসিক এই ঘটনা গেল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল, ২০২৫) এই পাতায় বর্ণনা করায় মহফিল হক পরান নামক জিন্নাহপ্রেমী ভীষণ রুষ্ট হয়ে ফোন করেন।

কোথা থেকে বলছেন? জবাবে পরান বলেন, ‘কোনান তুন কইতেছি হেইটা ইম্পর্টেন্ট না। কেন ফোন দিলাম হেইটা শুনেন।’ বললাম, নিজের পরিচয়টা তো দেবেন। পরান বলেন, ‘নাইনটিন সিক্সটি নাইনে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স হাসিল করা আদমি আমি। আমারে ছাগল মনে কইরা যা-তা বললেই মাইনা নিমু? সোজা কথাটা কই। জিন্নাহর শইল্লে হিন্দু রক্ত প্রমাণ কইরা উনারে খাটো করনের ইতরামি ক্ষ্যামা দেন। ক্ষ্যামা না দিলে...।’

পুঞ্জালাল তো মুসলমান হয়েছেন। তাঁর বংশধররাও মুসলমান। এমতাবস্থায় জিন্নাহর শরীরে হিন্দু রক্ত আসেনি। যা আসেনি তা প্রমাণের দরকার হয় না। খাটো করনের ইতরামো করলামই না। তাহলে সেটা ক্ষ্যামা দিই কীভাবে?

জবাবে পরান যা বললেন ছাপার অক্ষরে তা বলাটা চরম অশ্লীলতা হবে। পঠিত ইতিহাস অবিশ্বাস করার অধিকার পরানের অবশ্যই আছে। কিন্তু অবিশ্বাস প্রকাশের সময় তিনি গলা দিয়ে যেসব শব্দ বের করেন তা মানববিষ্ঠার চেয়েও দুর্গন্ধময়। বিনা অনুমতিতে অবাঞ্ছিত গন্ধ কারও কানে ঢোকানোটা যে মানবাধিকারের ঘোরতর লঙ্ঘন সেই বোধ তাঁর নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনবোধ পরানের পিতামহেরও ছিল না।

‘আমনের যে ক্যারেক্টার, আমার দাদাজান আমনেরে পাইলে কাইটা টুকরা টুকরা কইরা আগুনে ছ্যাঁকা দিয়া কাবাব বানাইয়া ফালাই তো।’ বলেন পরান, ‘গন্ডগোলের বছরে আমনের মতন অ্যান্টি পাকিস্তানি হাফ ডজন জারুয়ারে জ্যান্ত পুইত্তা ফালাইন্না দাদার নাতি আমি।’

মুক্তিযুদ্ধের বছর ১৯৭১-কে বলছেন ‘গন্ডগোলের বছর’। যোগ্য দাদার যোগ্য নাতিকে চিনতে কষ্ট হচ্ছিল না। এই নাতি আমায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো কন্সপিরেসি সাকসেসফুল হবে না। কেননা মুসলিম জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ করছেন বিরাজ সব মুসলিমের অন্তরে।’

তাহলে তো জিন্নাহর পাকিস্তানের হয়ে লড়তে লড়তে জান দিয়ে দেওয়াটা হবে মহফিল হক পরানের জন্য বিরাট সওয়াবের কাজ। যুক্তিটা পেশ করতেই কুপিত হয়ে পরান বলেন, ‘খোঁচা মারেন কিয়েল্লাই? ডরাইল্লা মনে করেন আমারে! দাদাজান ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান রক্ষার জন্য জীবন দিছেন। সেই দাদার নাতি আমি।’

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরদিন পরানের সঙ্গে ফোনালাপ চলছিল। তিনি আমায় বলেন, ‘পাকিস্তান নিয়া আমনে মাথা ঘামাইতেছেন, কেস কী। সেই দ্যাশে মানবাধিকার লঙ্ঘনহিজরত কইরবেননি কোনো?’

হিজরত করার মতলবে নয়। অভ্যাসবশত কৌতূহল আর কী! সুলেখক-চিন্তক নীরদ সি চৌধুরীর স্টাইলে বলতে পারি, সাবেক উপনিবেশের বাসিন্দাদের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তির হালহকিকত জানার আগ্রহ থাকবেই। বাংলাদেশ একদা পাকিস্তানের উপনিবেশ ছিল। তাই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ওই দেশটির সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতির দিকে আমাদের নজর পড়ে। পাকিস্তানের সেকাল আর একালের মধ্যকার পার্থক্য বিশ্লেষণেও আমাদের অনেকের মনোযোগ।

সাবেক উপনিবেশ বাংলাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানেরও বিস্তর কৌতূহল। ওদের থেকে আলাদা হয়ে আমরা যে কবিরা গুনাহর সমতুল্য কাজ করে ফেলেছি, সুযোগ পেলেই তারা সেই জ্ঞান দেয়। চব্বিশ বছর ওদের সঙ্গে ‘এক পাকিস্তান’ হয়ে থাকার সময় আমাদের কী কী শিখে নেওয়া উচিত ছিল সেই সবকও দেয়। সার্ক শীষ সম্মেলন কাভার করার জন্য বাংলাদেশের এক সাংবাদিক নেতা মনির হোসেন লিটন ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফর করেন। তখন সেখানকার এক সিনিয়র আমলা লিটনকে বলেন, ‘তুমি দেখি ইংরেজিতে বলছ। প্রায় সিকি শতাব্দী তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ছিলে, দুর্ভাগ্য, তবু উর্দুটা শিখলে না।’ লিটন বলেছেন, ‘বয়সে তুমি আমার অনেক বড়। এত বছর আমাদের সঙ্গে থেকে তুমিও বাংলাটা শেখোনি। তুমি তো মহাদুর্ভাগা।’

সপরিবার ১৯৯১ সালে আজমির শরিফ যাওয়ার পথে দিল্লিতে এক রাত থাকতে হয়েছে। হোটেলে আমাদের পাশের কামরায় ছিল পাকিস্তানি একটি পরিবার। সকালে নাশতাঘরে গৃহকর্তা মজরুর হাসানের সঙ্গে পরিচয়। ঢাকায় তাঁর কৈশোর কেটেছে, যৌবন শুরু হতেই বাংলাদেশ স্বাধীন। সুদর্শন সদালাপী পাঞ্জাবের সন্তান মজরুর জানান, ঢাকা কলেজের সহপাঠী আসমত, কামরুল, শামসু আর বীরেনের সঙ্গে কাটানো মজাদার সময়টা ভাবলে হারানোর বেদনায় তাঁর দিল এখনো খোদার কসম টনটন করে ওঠে।

উঠুক না! হাজারবার উঠুক। আমার বুকটাও সহপাঠী মুস্তাফা, সদরুল, হিশাম আর বাবরুলের (একাত্তরের নভেম্বরে ওরা করাচি চলে যায়) জন্য ব্যথাতুর হয়। কিন্তু মজরুর তাঁর দোস্তিদরদ উগরে দেওয়ার পর স্বীয় নাসিকা আকাশমুখো করে বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯৮৮-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ১০ লাখ টাকার রিলিফ সংগ্রহ করে পাঠিয়েছি। টুয়েন্টি ফোর ইয়ার্স আমরা তোমাদের গার্ডিয়ান ছিলাম। এখন এক্স গার্ডিয়ান হয়ে গেলাম বলে কি তোমাদের উপেক্ষা করব? আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই।’ মজরুরকে কষিয়ে চড় মারতে ইচ্ছে হয়েছিল। তিনি তাঁর চিনিমাখা বুলি কপচিয়ে ‘গার্ডিয়ান’ বলেছেন বটে। আসলে বলতে চেয়েছেন ‘মাস্টার’। তাঁর উচ্চারিত ‘আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই’ কথাটার অনুবাদ হতে পারে ‘যত কিছু হোক, তোমরা আমাদের সাবেক প্রজা।’ চড় না মেরে মজরুরকে একটা গল্প শোনাই। শুনে তিনি হাস্য করেন। হাসির ধরনে মনে হচ্ছিল, কাঁদতে পারলে স্বস্তি পেতেন। গল্পটি এই রচনার শেষ ভাগে নিবেদন করব।

প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী বলতেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাঁধেই তবে সেটা হবে পানিকে কেন্দ্র করে। ওই যুদ্ধের উৎসভূমি পাকিস্তান কী ভারত হওয়াটাও অসম্ভব নয়। তিস্তা ও পদ্মায় স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য আইনত যে পানি পাওয়া আমাদের অধিকার, তা আমরা পাই না কেন? কামরুল বলেন, ‘পাই না কারণ ঘি তুলতে আমরা সোজা আঙুল ব্যবহার করি।’ ঘেঁডি (ঘাড়) বাঁকা করায় পাকিস্তান বহু বছর সিন্ধু অববাহিকার পানি মজাসে ভোগ করছে। আমরাও ভোগ করছি। তবে পানি না। পানি পাব-পাচ্ছি আশার কুহকের যন্ত্রণা। কত দিন এভাবে চলবে! সবর দেখি, মেওয়া তো দেখি না।

পেহেলগামের নৃশংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তান তীব্র উত্তেজনার পর্যায়ে ভারত ২৩ এপ্রিল সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে। সিন্ধু অববাহিকায় রয়েছে ছয়টি নদী। চুক্তির ভিত্তিতে ভারত তিনটি আর পাকিস্তান তিনটি নদী ব্যবহার করছে। পূর্বাঞ্চলীয় নদ সিন্ধু, জিলম ও চেনাব পায় পাকিস্তান। পশ্চিমাঞ্চলীয় রাডি, বিপাশা ও শতদ্রু পেয়েছে ভারত। পাকিস্তানের বিদ্যুৎ, শহর ও কৃষি ব্যবস্থাপনা তিন নদীর ওপর নির্ভর করে। এর কোনো বিকল্প নেই। সিন্ধু অববাহিকার নদীগুলোর প্রবাহভিত্তিক পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু রেখেছে ভারত। প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত হয় বাগলিহার ও কিশানগঙ্গা নামে দুটি বাঁধ। মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় নদীতে তুষার গলা কোটি কোটি কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। বলা হয়, ৫০ বছর আগে প্রবাহের যে তীব্রতা ছিল, দিনদিন তা কমেছে। অববাহিকার দুপাশের জনজীবন সুরক্ষা, সচল রাখছে ছয় নদী।

অনেক বছরের চেষ্টার পর সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি হয় ১৯৬০ সালে। এতে সই দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান। চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে কবিতা লিখেছেন কয়েকজন। আবদুর রশিদ ওয়াসেকপুরী রচিত কবিতাটি আমার প্রয়াত বড় ভাই তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। এই কবিতায় ছয় নদীকে ছয় সম্রাজ্ঞী বলা হয়েছিল। কবি লিখেছেন- ‘ষড় সম্রাজ্ঞী যায় দেখ ওই সাগরপানে/ চরণছোঁয়া বিলিয়ে তারা হাসায় কত প্রান্তর/ হাসায় পাখি তরুলতা সংসার ঘর বিস্তর/ যাও সম্রাজ্ঞীরা যাও, ভরাও ভুবন প্রাণে গানে।’

সিন্ধু অববাহিকাবিধৌত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সংকোচন বা বিনাশ ভারত বা পাকিস্তান কারও কাম্য হতে পারে না। সেজন্যই আমাদের প্রত্যাশা-সংলাপের মাধ্যমে দুপক্ষ একটা মীমাংসায় উপনীত হবে এবং ভরবে ভুবন প্রাণে গানে।

বাড়ি নয়, গাড়ি : মজরুর হাসানকে বলেছিলাম, আপনাদের  আর ব্রিটিশের ঔদার্য একই রকম। বাধ্য হয়ে ছেড়ে আসা জমিনের প্রতি উথলে ওঠা মায়া। তারিফ শুনে মজরুরের চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকে। তাঁকে বলি, আপনার সৌজন্য আর জন বিডনের সৌজন্যবোধের দারুণ মিল।

বিডন কে? মজরুরকে জানাই, ইংল্যান্ডের এক শহরের যুবক জন বিডন। ওই শহর ভ্রমণে যায় ভারতীয় দুই যুবক পরেশ ও রমেশ। তারা দেখে, রেস্তোরাঁয় তাদের টেবিলের পাশের টেবিলে বসা বিডন। পরিচিত হয় ওরা। বিডন বলে, ‘ইন্ডিয়ান! দ্যাট মিন্্স আমাদের একস প্রজা! খুশি হলাম পরিচিত হয়ে।’

‘এসো! কাটলেট আর চা খাও আমাদের সঙ্গে।’ বলে পরেশ। বিডন বলে, ‘খাওয়াবে! খাওয়াও, খাই। শত হলেও তোমরা আমাদের প্রজা ছিলে। তোমাদের অফার তো রিফিউজ করা চলে না।’ এভাবে তিন দিন ধরে পরেশ ও রমেশের পয়সায় রেস্তোরাঁয় নাশতা করে বিডন আর বলে, ‘আমাদের প্রজা ছিলে, তোমাদের অফার কী রিফিউজ করতে পারি।’ চতুর্থ দিন খাওয়ার পর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে তারা তিনজন ফুটপাতে দাঁড়ায়। বিডন বলে, ‘সাবেক প্রজা তোমরা। উচিত ছিল আমার বাড়িতে নিয়ে একদিন তোমাদের খাওয়ানো।’

‘বেশ তো খাইয়ো’ বলে রমেশ। ‘তোমার বাড়ি কোথায়’ জানতে চায় পরেশ। বিডন জানায়, তার বাড়ি ওই তো সামনে। আঙুল উঁচিয়ে রাস্তার ওপাশে পরিত্যক্ত গাড়িভরা মাঠ দেখায় বিডন। মাঠের ওদিকে লাল নীল সবুজ কয়েকটি বাড়ি। ‘কোন বাড়িটি তোমার?’ বিডন বলে, ‘বাড়ি নয় বন্ধু, গাড়ি। আমি বর্জ্যগাড়িতে ঘুমাই।’

পরেশ-রমেশ মনে মনে বলে, বাড়ি নেই বলে ফুটপাতে ঘুমাবি? আফটার অল রাজার বংশোদ্ভূত। হোক বর্জ্য, তবু তো গাড়ি। গাড়িতে ঘুমানোই তোরে মানায় রে হারামি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম