শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর পিতামহ ছিলেন হিন্দু। নাম পুঞ্জালাল ঠাককার। গুজরাটের এক শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের জন্ম লোহানা গোত্রে। লোহানা হিন্দু পণ্ডিতদের মতে মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তাঁরা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করেন। শুধু এটাই নয়, তাঁর গ্রামে প্রবেশও নিষিদ্ধ। ক্ষোভে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। ঐতিহাসিক এই ঘটনা গেল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল, ২০২৫) এই পাতায় বর্ণনা করায় মহফিল হক পরান নামক জিন্নাহপ্রেমী ভীষণ রুষ্ট হয়ে ফোন করেন।

কোথা থেকে বলছেন? জবাবে পরান বলেন, ‘কোনান তুন কইতেছি হেইটা ইম্পর্টেন্ট না। কেন ফোন দিলাম হেইটা শুনেন।’ বললাম, নিজের পরিচয়টা তো দেবেন। পরান বলেন, ‘নাইনটিন সিক্সটি নাইনে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স হাসিল করা আদমি আমি। আমারে ছাগল মনে কইরা যা-তা বললেই মাইনা নিমু? সোজা কথাটা কই। জিন্নাহর শইল্লে হিন্দু রক্ত প্রমাণ কইরা উনারে খাটো করনের ইতরামি ক্ষ্যামা দেন। ক্ষ্যামা না দিলে...।’

পুঞ্জালাল তো মুসলমান হয়েছেন। তাঁর বংশধররাও মুসলমান। এমতাবস্থায় জিন্নাহর শরীরে হিন্দু রক্ত আসেনি। যা আসেনি তা প্রমাণের দরকার হয় না। খাটো করনের ইতরামো করলামই না। তাহলে সেটা ক্ষ্যামা দিই কীভাবে?

জবাবে পরান যা বললেন ছাপার অক্ষরে তা বলাটা চরম অশ্লীলতা হবে। পঠিত ইতিহাস অবিশ্বাস করার অধিকার পরানের অবশ্যই আছে। কিন্তু অবিশ্বাস প্রকাশের সময় তিনি গলা দিয়ে যেসব শব্দ বের করেন তা মানববিষ্ঠার চেয়েও দুর্গন্ধময়। বিনা অনুমতিতে অবাঞ্ছিত গন্ধ কারও কানে ঢোকানোটা যে মানবাধিকারের ঘোরতর লঙ্ঘন সেই বোধ তাঁর নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনবোধ পরানের পিতামহেরও ছিল না।

‘আমনের যে ক্যারেক্টার, আমার দাদাজান আমনেরে পাইলে কাইটা টুকরা টুকরা কইরা আগুনে ছ্যাঁকা দিয়া কাবাব বানাইয়া ফালাই তো।’ বলেন পরান, ‘গন্ডগোলের বছরে আমনের মতন অ্যান্টি পাকিস্তানি হাফ ডজন জারুয়ারে জ্যান্ত পুইত্তা ফালাইন্না দাদার নাতি আমি।’

মুক্তিযুদ্ধের বছর ১৯৭১-কে বলছেন ‘গন্ডগোলের বছর’। যোগ্য দাদার যোগ্য নাতিকে চিনতে কষ্ট হচ্ছিল না। এই নাতি আমায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো কন্সপিরেসি সাকসেসফুল হবে না। কেননা মুসলিম জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ করছেন বিরাজ সব মুসলিমের অন্তরে।’

তাহলে তো জিন্নাহর পাকিস্তানের হয়ে লড়তে লড়তে জান দিয়ে দেওয়াটা হবে মহফিল হক পরানের জন্য বিরাট সওয়াবের কাজ। যুক্তিটা পেশ করতেই কুপিত হয়ে পরান বলেন, ‘খোঁচা মারেন কিয়েল্লাই? ডরাইল্লা মনে করেন আমারে! দাদাজান ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান রক্ষার জন্য জীবন দিছেন। সেই দাদার নাতি আমি।’

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরদিন পরানের সঙ্গে ফোনালাপ চলছিল। তিনি আমায় বলেন, ‘পাকিস্তান নিয়া আমনে মাথা ঘামাইতেছেন, কেস কী। সেই দ্যাশে মানবাধিকার লঙ্ঘনহিজরত কইরবেননি কোনো?’

হিজরত করার মতলবে নয়। অভ্যাসবশত কৌতূহল আর কী! সুলেখক-চিন্তক নীরদ সি চৌধুরীর স্টাইলে বলতে পারি, সাবেক উপনিবেশের বাসিন্দাদের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তির হালহকিকত জানার আগ্রহ থাকবেই। বাংলাদেশ একদা পাকিস্তানের উপনিবেশ ছিল। তাই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ওই দেশটির সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতির দিকে আমাদের নজর পড়ে। পাকিস্তানের সেকাল আর একালের মধ্যকার পার্থক্য বিশ্লেষণেও আমাদের অনেকের মনোযোগ।

সাবেক উপনিবেশ বাংলাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানেরও বিস্তর কৌতূহল। ওদের থেকে আলাদা হয়ে আমরা যে কবিরা গুনাহর সমতুল্য কাজ করে ফেলেছি, সুযোগ পেলেই তারা সেই জ্ঞান দেয়। চব্বিশ বছর ওদের সঙ্গে ‘এক পাকিস্তান’ হয়ে থাকার সময় আমাদের কী কী শিখে নেওয়া উচিত ছিল সেই সবকও দেয়। সার্ক শীষ সম্মেলন কাভার করার জন্য বাংলাদেশের এক সাংবাদিক নেতা মনির হোসেন লিটন ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফর করেন। তখন সেখানকার এক সিনিয়র আমলা লিটনকে বলেন, ‘তুমি দেখি ইংরেজিতে বলছ। প্রায় সিকি শতাব্দী তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ছিলে, দুর্ভাগ্য, তবু উর্দুটা শিখলে না।’ লিটন বলেছেন, ‘বয়সে তুমি আমার অনেক বড়। এত বছর আমাদের সঙ্গে থেকে তুমিও বাংলাটা শেখোনি। তুমি তো মহাদুর্ভাগা।’

সপরিবার ১৯৯১ সালে আজমির শরিফ যাওয়ার পথে দিল্লিতে এক রাত থাকতে হয়েছে। হোটেলে আমাদের পাশের কামরায় ছিল পাকিস্তানি একটি পরিবার। সকালে নাশতাঘরে গৃহকর্তা মজরুর হাসানের সঙ্গে পরিচয়। ঢাকায় তাঁর কৈশোর কেটেছে, যৌবন শুরু হতেই বাংলাদেশ স্বাধীন। সুদর্শন সদালাপী পাঞ্জাবের সন্তান মজরুর জানান, ঢাকা কলেজের সহপাঠী আসমত, কামরুল, শামসু আর বীরেনের সঙ্গে কাটানো মজাদার সময়টা ভাবলে হারানোর বেদনায় তাঁর দিল এখনো খোদার কসম টনটন করে ওঠে।

উঠুক না! হাজারবার উঠুক। আমার বুকটাও সহপাঠী মুস্তাফা, সদরুল, হিশাম আর বাবরুলের (একাত্তরের নভেম্বরে ওরা করাচি চলে যায়) জন্য ব্যথাতুর হয়। কিন্তু মজরুর তাঁর দোস্তিদরদ উগরে দেওয়ার পর স্বীয় নাসিকা আকাশমুখো করে বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯৮৮-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ১০ লাখ টাকার রিলিফ সংগ্রহ করে পাঠিয়েছি। টুয়েন্টি ফোর ইয়ার্স আমরা তোমাদের গার্ডিয়ান ছিলাম। এখন এক্স গার্ডিয়ান হয়ে গেলাম বলে কি তোমাদের উপেক্ষা করব? আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই।’ মজরুরকে কষিয়ে চড় মারতে ইচ্ছে হয়েছিল। তিনি তাঁর চিনিমাখা বুলি কপচিয়ে ‘গার্ডিয়ান’ বলেছেন বটে। আসলে বলতে চেয়েছেন ‘মাস্টার’। তাঁর উচ্চারিত ‘আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই’ কথাটার অনুবাদ হতে পারে ‘যত কিছু হোক, তোমরা আমাদের সাবেক প্রজা।’ চড় না মেরে মজরুরকে একটা গল্প শোনাই। শুনে তিনি হাস্য করেন। হাসির ধরনে মনে হচ্ছিল, কাঁদতে পারলে স্বস্তি পেতেন। গল্পটি এই রচনার শেষ ভাগে নিবেদন করব।

প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী বলতেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাঁধেই তবে সেটা হবে পানিকে কেন্দ্র করে। ওই যুদ্ধের উৎসভূমি পাকিস্তান কী ভারত হওয়াটাও অসম্ভব নয়। তিস্তা ও পদ্মায় স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য আইনত যে পানি পাওয়া আমাদের অধিকার, তা আমরা পাই না কেন? কামরুল বলেন, ‘পাই না কারণ ঘি তুলতে আমরা সোজা আঙুল ব্যবহার করি।’ ঘেঁডি (ঘাড়) বাঁকা করায় পাকিস্তান বহু বছর সিন্ধু অববাহিকার পানি মজাসে ভোগ করছে। আমরাও ভোগ করছি। তবে পানি না। পানি পাব-পাচ্ছি আশার কুহকের যন্ত্রণা। কত দিন এভাবে চলবে! সবর দেখি, মেওয়া তো দেখি না।

পেহেলগামের নৃশংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তান তীব্র উত্তেজনার পর্যায়ে ভারত ২৩ এপ্রিল সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে। সিন্ধু অববাহিকায় রয়েছে ছয়টি নদী। চুক্তির ভিত্তিতে ভারত তিনটি আর পাকিস্তান তিনটি নদী ব্যবহার করছে। পূর্বাঞ্চলীয় নদ সিন্ধু, জিলম ও চেনাব পায় পাকিস্তান। পশ্চিমাঞ্চলীয় রাডি, বিপাশা ও শতদ্রু পেয়েছে ভারত। পাকিস্তানের বিদ্যুৎ, শহর ও কৃষি ব্যবস্থাপনা তিন নদীর ওপর নির্ভর করে। এর কোনো বিকল্প নেই। সিন্ধু অববাহিকার নদীগুলোর প্রবাহভিত্তিক পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু রেখেছে ভারত। প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত হয় বাগলিহার ও কিশানগঙ্গা নামে দুটি বাঁধ। মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় নদীতে তুষার গলা কোটি কোটি কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। বলা হয়, ৫০ বছর আগে প্রবাহের যে তীব্রতা ছিল, দিনদিন তা কমেছে। অববাহিকার দুপাশের জনজীবন সুরক্ষা, সচল রাখছে ছয় নদী।

অনেক বছরের চেষ্টার পর সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি হয় ১৯৬০ সালে। এতে সই দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান। চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে কবিতা লিখেছেন কয়েকজন। আবদুর রশিদ ওয়াসেকপুরী রচিত কবিতাটি আমার প্রয়াত বড় ভাই তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। এই কবিতায় ছয় নদীকে ছয় সম্রাজ্ঞী বলা হয়েছিল। কবি লিখেছেন- ‘ষড় সম্রাজ্ঞী যায় দেখ ওই সাগরপানে/ চরণছোঁয়া বিলিয়ে তারা হাসায় কত প্রান্তর/ হাসায় পাখি তরুলতা সংসার ঘর বিস্তর/ যাও সম্রাজ্ঞীরা যাও, ভরাও ভুবন প্রাণে গানে।’

সিন্ধু অববাহিকাবিধৌত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সংকোচন বা বিনাশ ভারত বা পাকিস্তান কারও কাম্য হতে পারে না। সেজন্যই আমাদের প্রত্যাশা-সংলাপের মাধ্যমে দুপক্ষ একটা মীমাংসায় উপনীত হবে এবং ভরবে ভুবন প্রাণে গানে।

বাড়ি নয়, গাড়ি : মজরুর হাসানকে বলেছিলাম, আপনাদের  আর ব্রিটিশের ঔদার্য একই রকম। বাধ্য হয়ে ছেড়ে আসা জমিনের প্রতি উথলে ওঠা মায়া। তারিফ শুনে মজরুরের চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকে। তাঁকে বলি, আপনার সৌজন্য আর জন বিডনের সৌজন্যবোধের দারুণ মিল।

বিডন কে? মজরুরকে জানাই, ইংল্যান্ডের এক শহরের যুবক জন বিডন। ওই শহর ভ্রমণে যায় ভারতীয় দুই যুবক পরেশ ও রমেশ। তারা দেখে, রেস্তোরাঁয় তাদের টেবিলের পাশের টেবিলে বসা বিডন। পরিচিত হয় ওরা। বিডন বলে, ‘ইন্ডিয়ান! দ্যাট মিন্্স আমাদের একস প্রজা! খুশি হলাম পরিচিত হয়ে।’

‘এসো! কাটলেট আর চা খাও আমাদের সঙ্গে।’ বলে পরেশ। বিডন বলে, ‘খাওয়াবে! খাওয়াও, খাই। শত হলেও তোমরা আমাদের প্রজা ছিলে। তোমাদের অফার তো রিফিউজ করা চলে না।’ এভাবে তিন দিন ধরে পরেশ ও রমেশের পয়সায় রেস্তোরাঁয় নাশতা করে বিডন আর বলে, ‘আমাদের প্রজা ছিলে, তোমাদের অফার কী রিফিউজ করতে পারি।’ চতুর্থ দিন খাওয়ার পর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে তারা তিনজন ফুটপাতে দাঁড়ায়। বিডন বলে, ‘সাবেক প্রজা তোমরা। উচিত ছিল আমার বাড়িতে নিয়ে একদিন তোমাদের খাওয়ানো।’

‘বেশ তো খাইয়ো’ বলে রমেশ। ‘তোমার বাড়ি কোথায়’ জানতে চায় পরেশ। বিডন জানায়, তার বাড়ি ওই তো সামনে। আঙুল উঁচিয়ে রাস্তার ওপাশে পরিত্যক্ত গাড়িভরা মাঠ দেখায় বিডন। মাঠের ওদিকে লাল নীল সবুজ কয়েকটি বাড়ি। ‘কোন বাড়িটি তোমার?’ বিডন বলে, ‘বাড়ি নয় বন্ধু, গাড়ি। আমি বর্জ্যগাড়িতে ঘুমাই।’

পরেশ-রমেশ মনে মনে বলে, বাড়ি নেই বলে ফুটপাতে ঘুমাবি? আফটার অল রাজার বংশোদ্ভূত। হোক বর্জ্য, তবু তো গাড়ি। গাড়িতে ঘুমানোই তোরে মানায় রে হারামি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা
ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'
'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা
কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ
মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান
চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা