শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর পিতামহ ছিলেন হিন্দু। নাম পুঞ্জালাল ঠাককার। গুজরাটের এক শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের জন্ম লোহানা গোত্রে। লোহানা হিন্দু পণ্ডিতদের মতে মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তাঁরা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করেন। শুধু এটাই নয়, তাঁর গ্রামে প্রবেশও নিষিদ্ধ। ক্ষোভে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। ঐতিহাসিক এই ঘটনা গেল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল, ২০২৫) এই পাতায় বর্ণনা করায় মহফিল হক পরান নামক জিন্নাহপ্রেমী ভীষণ রুষ্ট হয়ে ফোন করেন।

কোথা থেকে বলছেন? জবাবে পরান বলেন, ‘কোনান তুন কইতেছি হেইটা ইম্পর্টেন্ট না। কেন ফোন দিলাম হেইটা শুনেন।’ বললাম, নিজের পরিচয়টা তো দেবেন। পরান বলেন, ‘নাইনটিন সিক্সটি নাইনে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স হাসিল করা আদমি আমি। আমারে ছাগল মনে কইরা যা-তা বললেই মাইনা নিমু? সোজা কথাটা কই। জিন্নাহর শইল্লে হিন্দু রক্ত প্রমাণ কইরা উনারে খাটো করনের ইতরামি ক্ষ্যামা দেন। ক্ষ্যামা না দিলে...।’

পুঞ্জালাল তো মুসলমান হয়েছেন। তাঁর বংশধররাও মুসলমান। এমতাবস্থায় জিন্নাহর শরীরে হিন্দু রক্ত আসেনি। যা আসেনি তা প্রমাণের দরকার হয় না। খাটো করনের ইতরামো করলামই না। তাহলে সেটা ক্ষ্যামা দিই কীভাবে?

জবাবে পরান যা বললেন ছাপার অক্ষরে তা বলাটা চরম অশ্লীলতা হবে। পঠিত ইতিহাস অবিশ্বাস করার অধিকার পরানের অবশ্যই আছে। কিন্তু অবিশ্বাস প্রকাশের সময় তিনি গলা দিয়ে যেসব শব্দ বের করেন তা মানববিষ্ঠার চেয়েও দুর্গন্ধময়। বিনা অনুমতিতে অবাঞ্ছিত গন্ধ কারও কানে ঢোকানোটা যে মানবাধিকারের ঘোরতর লঙ্ঘন সেই বোধ তাঁর নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনবোধ পরানের পিতামহেরও ছিল না।

‘আমনের যে ক্যারেক্টার, আমার দাদাজান আমনেরে পাইলে কাইটা টুকরা টুকরা কইরা আগুনে ছ্যাঁকা দিয়া কাবাব বানাইয়া ফালাই তো।’ বলেন পরান, ‘গন্ডগোলের বছরে আমনের মতন অ্যান্টি পাকিস্তানি হাফ ডজন জারুয়ারে জ্যান্ত পুইত্তা ফালাইন্না দাদার নাতি আমি।’

মুক্তিযুদ্ধের বছর ১৯৭১-কে বলছেন ‘গন্ডগোলের বছর’। যোগ্য দাদার যোগ্য নাতিকে চিনতে কষ্ট হচ্ছিল না। এই নাতি আমায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো কন্সপিরেসি সাকসেসফুল হবে না। কেননা মুসলিম জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ করছেন বিরাজ সব মুসলিমের অন্তরে।’

তাহলে তো জিন্নাহর পাকিস্তানের হয়ে লড়তে লড়তে জান দিয়ে দেওয়াটা হবে মহফিল হক পরানের জন্য বিরাট সওয়াবের কাজ। যুক্তিটা পেশ করতেই কুপিত হয়ে পরান বলেন, ‘খোঁচা মারেন কিয়েল্লাই? ডরাইল্লা মনে করেন আমারে! দাদাজান ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান রক্ষার জন্য জীবন দিছেন। সেই দাদার নাতি আমি।’

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরদিন পরানের সঙ্গে ফোনালাপ চলছিল। তিনি আমায় বলেন, ‘পাকিস্তান নিয়া আমনে মাথা ঘামাইতেছেন, কেস কী। সেই দ্যাশে মানবাধিকার লঙ্ঘনহিজরত কইরবেননি কোনো?’

হিজরত করার মতলবে নয়। অভ্যাসবশত কৌতূহল আর কী! সুলেখক-চিন্তক নীরদ সি চৌধুরীর স্টাইলে বলতে পারি, সাবেক উপনিবেশের বাসিন্দাদের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তির হালহকিকত জানার আগ্রহ থাকবেই। বাংলাদেশ একদা পাকিস্তানের উপনিবেশ ছিল। তাই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ওই দেশটির সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতির দিকে আমাদের নজর পড়ে। পাকিস্তানের সেকাল আর একালের মধ্যকার পার্থক্য বিশ্লেষণেও আমাদের অনেকের মনোযোগ।

সাবেক উপনিবেশ বাংলাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানেরও বিস্তর কৌতূহল। ওদের থেকে আলাদা হয়ে আমরা যে কবিরা গুনাহর সমতুল্য কাজ করে ফেলেছি, সুযোগ পেলেই তারা সেই জ্ঞান দেয়। চব্বিশ বছর ওদের সঙ্গে ‘এক পাকিস্তান’ হয়ে থাকার সময় আমাদের কী কী শিখে নেওয়া উচিত ছিল সেই সবকও দেয়। সার্ক শীষ সম্মেলন কাভার করার জন্য বাংলাদেশের এক সাংবাদিক নেতা মনির হোসেন লিটন ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফর করেন। তখন সেখানকার এক সিনিয়র আমলা লিটনকে বলেন, ‘তুমি দেখি ইংরেজিতে বলছ। প্রায় সিকি শতাব্দী তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ছিলে, দুর্ভাগ্য, তবু উর্দুটা শিখলে না।’ লিটন বলেছেন, ‘বয়সে তুমি আমার অনেক বড়। এত বছর আমাদের সঙ্গে থেকে তুমিও বাংলাটা শেখোনি। তুমি তো মহাদুর্ভাগা।’

সপরিবার ১৯৯১ সালে আজমির শরিফ যাওয়ার পথে দিল্লিতে এক রাত থাকতে হয়েছে। হোটেলে আমাদের পাশের কামরায় ছিল পাকিস্তানি একটি পরিবার। সকালে নাশতাঘরে গৃহকর্তা মজরুর হাসানের সঙ্গে পরিচয়। ঢাকায় তাঁর কৈশোর কেটেছে, যৌবন শুরু হতেই বাংলাদেশ স্বাধীন। সুদর্শন সদালাপী পাঞ্জাবের সন্তান মজরুর জানান, ঢাকা কলেজের সহপাঠী আসমত, কামরুল, শামসু আর বীরেনের সঙ্গে কাটানো মজাদার সময়টা ভাবলে হারানোর বেদনায় তাঁর দিল এখনো খোদার কসম টনটন করে ওঠে।

উঠুক না! হাজারবার উঠুক। আমার বুকটাও সহপাঠী মুস্তাফা, সদরুল, হিশাম আর বাবরুলের (একাত্তরের নভেম্বরে ওরা করাচি চলে যায়) জন্য ব্যথাতুর হয়। কিন্তু মজরুর তাঁর দোস্তিদরদ উগরে দেওয়ার পর স্বীয় নাসিকা আকাশমুখো করে বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯৮৮-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ১০ লাখ টাকার রিলিফ সংগ্রহ করে পাঠিয়েছি। টুয়েন্টি ফোর ইয়ার্স আমরা তোমাদের গার্ডিয়ান ছিলাম। এখন এক্স গার্ডিয়ান হয়ে গেলাম বলে কি তোমাদের উপেক্ষা করব? আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই।’ মজরুরকে কষিয়ে চড় মারতে ইচ্ছে হয়েছিল। তিনি তাঁর চিনিমাখা বুলি কপচিয়ে ‘গার্ডিয়ান’ বলেছেন বটে। আসলে বলতে চেয়েছেন ‘মাস্টার’। তাঁর উচ্চারিত ‘আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই’ কথাটার অনুবাদ হতে পারে ‘যত কিছু হোক, তোমরা আমাদের সাবেক প্রজা।’ চড় না মেরে মজরুরকে একটা গল্প শোনাই। শুনে তিনি হাস্য করেন। হাসির ধরনে মনে হচ্ছিল, কাঁদতে পারলে স্বস্তি পেতেন। গল্পটি এই রচনার শেষ ভাগে নিবেদন করব।

প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী বলতেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাঁধেই তবে সেটা হবে পানিকে কেন্দ্র করে। ওই যুদ্ধের উৎসভূমি পাকিস্তান কী ভারত হওয়াটাও অসম্ভব নয়। তিস্তা ও পদ্মায় স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য আইনত যে পানি পাওয়া আমাদের অধিকার, তা আমরা পাই না কেন? কামরুল বলেন, ‘পাই না কারণ ঘি তুলতে আমরা সোজা আঙুল ব্যবহার করি।’ ঘেঁডি (ঘাড়) বাঁকা করায় পাকিস্তান বহু বছর সিন্ধু অববাহিকার পানি মজাসে ভোগ করছে। আমরাও ভোগ করছি। তবে পানি না। পানি পাব-পাচ্ছি আশার কুহকের যন্ত্রণা। কত দিন এভাবে চলবে! সবর দেখি, মেওয়া তো দেখি না।

পেহেলগামের নৃশংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তান তীব্র উত্তেজনার পর্যায়ে ভারত ২৩ এপ্রিল সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে। সিন্ধু অববাহিকায় রয়েছে ছয়টি নদী। চুক্তির ভিত্তিতে ভারত তিনটি আর পাকিস্তান তিনটি নদী ব্যবহার করছে। পূর্বাঞ্চলীয় নদ সিন্ধু, জিলম ও চেনাব পায় পাকিস্তান। পশ্চিমাঞ্চলীয় রাডি, বিপাশা ও শতদ্রু পেয়েছে ভারত। পাকিস্তানের বিদ্যুৎ, শহর ও কৃষি ব্যবস্থাপনা তিন নদীর ওপর নির্ভর করে। এর কোনো বিকল্প নেই। সিন্ধু অববাহিকার নদীগুলোর প্রবাহভিত্তিক পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু রেখেছে ভারত। প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত হয় বাগলিহার ও কিশানগঙ্গা নামে দুটি বাঁধ। মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় নদীতে তুষার গলা কোটি কোটি কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। বলা হয়, ৫০ বছর আগে প্রবাহের যে তীব্রতা ছিল, দিনদিন তা কমেছে। অববাহিকার দুপাশের জনজীবন সুরক্ষা, সচল রাখছে ছয় নদী।

অনেক বছরের চেষ্টার পর সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি হয় ১৯৬০ সালে। এতে সই দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান। চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে কবিতা লিখেছেন কয়েকজন। আবদুর রশিদ ওয়াসেকপুরী রচিত কবিতাটি আমার প্রয়াত বড় ভাই তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। এই কবিতায় ছয় নদীকে ছয় সম্রাজ্ঞী বলা হয়েছিল। কবি লিখেছেন- ‘ষড় সম্রাজ্ঞী যায় দেখ ওই সাগরপানে/ চরণছোঁয়া বিলিয়ে তারা হাসায় কত প্রান্তর/ হাসায় পাখি তরুলতা সংসার ঘর বিস্তর/ যাও সম্রাজ্ঞীরা যাও, ভরাও ভুবন প্রাণে গানে।’

সিন্ধু অববাহিকাবিধৌত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সংকোচন বা বিনাশ ভারত বা পাকিস্তান কারও কাম্য হতে পারে না। সেজন্যই আমাদের প্রত্যাশা-সংলাপের মাধ্যমে দুপক্ষ একটা মীমাংসায় উপনীত হবে এবং ভরবে ভুবন প্রাণে গানে।

বাড়ি নয়, গাড়ি : মজরুর হাসানকে বলেছিলাম, আপনাদের  আর ব্রিটিশের ঔদার্য একই রকম। বাধ্য হয়ে ছেড়ে আসা জমিনের প্রতি উথলে ওঠা মায়া। তারিফ শুনে মজরুরের চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকে। তাঁকে বলি, আপনার সৌজন্য আর জন বিডনের সৌজন্যবোধের দারুণ মিল।

বিডন কে? মজরুরকে জানাই, ইংল্যান্ডের এক শহরের যুবক জন বিডন। ওই শহর ভ্রমণে যায় ভারতীয় দুই যুবক পরেশ ও রমেশ। তারা দেখে, রেস্তোরাঁয় তাদের টেবিলের পাশের টেবিলে বসা বিডন। পরিচিত হয় ওরা। বিডন বলে, ‘ইন্ডিয়ান! দ্যাট মিন্্স আমাদের একস প্রজা! খুশি হলাম পরিচিত হয়ে।’

‘এসো! কাটলেট আর চা খাও আমাদের সঙ্গে।’ বলে পরেশ। বিডন বলে, ‘খাওয়াবে! খাওয়াও, খাই। শত হলেও তোমরা আমাদের প্রজা ছিলে। তোমাদের অফার তো রিফিউজ করা চলে না।’ এভাবে তিন দিন ধরে পরেশ ও রমেশের পয়সায় রেস্তোরাঁয় নাশতা করে বিডন আর বলে, ‘আমাদের প্রজা ছিলে, তোমাদের অফার কী রিফিউজ করতে পারি।’ চতুর্থ দিন খাওয়ার পর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে তারা তিনজন ফুটপাতে দাঁড়ায়। বিডন বলে, ‘সাবেক প্রজা তোমরা। উচিত ছিল আমার বাড়িতে নিয়ে একদিন তোমাদের খাওয়ানো।’

‘বেশ তো খাইয়ো’ বলে রমেশ। ‘তোমার বাড়ি কোথায়’ জানতে চায় পরেশ। বিডন জানায়, তার বাড়ি ওই তো সামনে। আঙুল উঁচিয়ে রাস্তার ওপাশে পরিত্যক্ত গাড়িভরা মাঠ দেখায় বিডন। মাঠের ওদিকে লাল নীল সবুজ কয়েকটি বাড়ি। ‘কোন বাড়িটি তোমার?’ বিডন বলে, ‘বাড়ি নয় বন্ধু, গাড়ি। আমি বর্জ্যগাড়িতে ঘুমাই।’

পরেশ-রমেশ মনে মনে বলে, বাড়ি নেই বলে ফুটপাতে ঘুমাবি? আফটার অল রাজার বংশোদ্ভূত। হোক বর্জ্য, তবু তো গাড়ি। গাড়িতে ঘুমানোই তোরে মানায় রে হারামি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন