শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

চাণক্য বা কৌটিল্য নিয়ে কয়েক দিন ধরে সাধ্যমতো জানার চেষ্টা করছি। তাঁর অর্থশাস্ত্র, তাঁর বুদ্ধি পরামর্শ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের একের পর এক সাফল্য এবং তাঁর শৈশবের নানা কাহিনি ইদানীং যেভাবে জানতে পারছি, তা ইন্টারনেট যুগের আগে সম্ভব ছিল না। একজন বিশ্ববিখ্যাত পণ্ডিত চাণক্যের অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে যখন জানালেন যে কিশোর বেলায় চাণক্যের পিতা-মাতা তাঁদের সন্তানের কয়েকটি দাঁত ভেঙে দিয়েছিলেন। কারণ চাণক্যের মুখে ৩২টি দাঁত ছিল আর সেই জমানায় অর্থাৎ আজ থেকে ২ হাজার ৪০০ বছর আগে কেরালাবাসীদের বিশ্বাস ছিল যে যাদের মুখে ৩২টি দাঁত রয়েছে তারা রাজা হবেই।

চাণক্যের পিতা-মাতা চাননি যে তাঁদের সন্তান রাজা হোক। কারণ রাজা হলে তাঁর মধ্যে মনুষ্যত্ব থাকবে না এবং সে তাঁর পিতা-মাতার চেয়ে রাজসিংহাসনকে বেশি প্রাধান্য দেবে। চাণক্যের নিয়তি তাঁকে এমন এক ঊর্ধ্বস্তরে পৌঁছে দিয়েছিল যেখানে জ্ঞান-বুদ্ধি-প্রজ্ঞা-কৌশল-সাহস-কূটনীতি এবং সৌভাগ্য একক হয়ে তৎকালীন দুনিয়ায় তাঁকে রাজসিংহাসনরাজা তৈরির কারিগর হিসেবে এমন মর্যাদায় ভূষিত করেছিল, যা আজও বিশ্ববাসীর জন্য বিস্ময় হয়ে আছে। তিনি যে বই রচনা করেছিলেন, তা মূলত রাষ্ট্রের মহাকালের সংবিধান। রাজার জন্য বাইবেল এবং জনগণের জন্য মুক্তির দলিল। তিনি তাঁর বইয়ের নাম অর্থশাস্ত্র রেখেছিলেন। কারণ রাষ্ট্রের প্রতিটি কর্মের সঙ্গে অর্থের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। রাষ্ট্র যা কিছু করে তার বিনিময়ে যদি সব পক্ষের অর্থাৎ রাষ্ট্র ও জনগণের অর্থ উপার্জন নিশ্চিত না হয় সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পতন নিশ্চিত এবং রাজার মৃত্যু অনিবার্য।

চাণক্য রাষ্ট্রের অর্থ উপার্জনের আগে জনগণের অর্থ উপার্জনকে নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। জনগণ অর্থ উপার্জন করবে এবং সেই অর্থে ব্যক্তিগত আরাম-আয়েশ, ভোগবিলাস ও কামনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পরই রাষ্ট্রকে কর প্রদানে আগ্রহী হবে। জনগণের আর্থিক উন্নয়ন এবং আর্থিক দুরবস্থার কারণেই রাষ্ট্র যুদ্ধবিগ্রহ, বিশৃঙ্খলা, বিদ্রোহ, চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, ঠগবাজি ইত্যাদি শুরু হয়। এ কারণে চাণক্য জনগণের আর্থিক অবস্থা জানার জন্য এবং আর্থিক উন্নয়ন অথবা দুরবস্থাজনিত কারণে জনগণের ব্যবহার ও মেজাজমর্জি কীভাবে পরিবর্তন ঘটে, তা জানার জন্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগকে শক্তিশালী করার জন্য গুপ্তচরবৃত্তির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। তিনি মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগকে মোট ৭৯টি দপ্তরে বিভক্ত করেন এবং প্রতিটি দপ্তরে সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা-প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করেন।

মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দারা যে সফলতা দেখিয়েছিলেন, তা আজ অবধি সারা দুনিয়ার রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জন্য সর্বাধিক অনুকরণীয়। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, বিনুসার ও অশোকের জমানায় যে বৃহত্তর অখণ্ড ভারতভূমি রচিত হয়েছিল, তা আজ অবধি কেউ পারেননি। সেই সুবিশাল রাষ্ট্রের অজপাড়াগাঁয়ে হঠাৎ যদি কেউ ধনী হয়ে যেত, তবে তার ধনী হওয়ার কারণ-লাভক্ষতি ইত্যাদির প্রতিবেদন সরাসরি সম্রাটের কাছে পৌঁছে যেত। একইভাবে গ্রাম বা শহরের কোনো ধনী যদি হঠাৎ গরিব হয়ে যেত তবে কেন তিনি গরিব হলেন এবং তার ধন-নাশের ফলে ব্যক্তি পরিবার ও রাষ্ট্রের কী ক্ষতি হলো, তার বিস্তারিত প্রতিবেদনও রাজার কাছে পৌঁছে যেত এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুসারে রাজা জরুরি ভিত্তিতে এমন ব্যবস্থা নিতেন যার ফলে ব্যবসা-বণিজ্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক সংহতিতে অনাসৃষ্টি অথবা অস্থিরতা তৈরি হতো না।

ইন্টারনেটে আমি যখন উল্লিখিত অর্থব্যবস্থা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করছিলাম এবং বারবার পুলকিত হচ্ছিলাম ঠিক সেই সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ফেসবুকে হাল আমলে নারায়ণগঞ্জের রিয়াদ নামক এক চাঁদাবাজের একটি অডিও কল ট্রেনডিং হচ্ছিল। সেখানে দেখাচ্ছিল, একটি রাজনৈতিক দলের পান্ডা পরিচয়ে চাঁদাবাজটি জনৈক ব্যবসায়ীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল এবং ভয়ানক পাষণ্ডের মতো নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হুমকি দিচ্ছিলেন। চাঁদাবাজ ব্যবসায়ীকে নির্দেশ দিচ্ছিলেন অনতিবিলম্বে সশরীরে তার সঙ্গে দেখা করে আত্মসমর্পণ করতে। অন্যথায় তাঁর গার্মেন্ট জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেওয়া হবে। চাঁদাবাজটি আরও উল্লেখ করছিলেন, গত কয়েক দিনে যে কয়টি শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়েছে, তা তিনিই করেছেন, শুধু ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বেয়াদবির জন্য।

ইন্টারনেটে উল্লিখিত অডিও ক্লিপ শোনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলেজেন্স আমার সামনে একের পর এক চাঁদাবাজির নির্মম নিষ্ঠুর অডিও-ভিডিও ক্লিপ হাজির করতে থাকল। বরিশাল-পটুয়াখালী-চট্টগ্রাম-সিলেটসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং ঢাকা মহানগরীর ছোট-বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, ভাঙচুর এবং ব্যবসায়ীদের মারধরের যে দৃশ্য দেখছিলাম, তাতে করে চাণক্যের অর্থশাস্ত্রের জ্ঞান মাথা থেকে পেটের মধ্যে চলে এলো এবং পাকস্থলীতে কলেরার যন্ত্রণা শুরু করে দিল। একদিকে পেটের যন্ত্রণা অন্যদিকে রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ এবং জনগণের অসহায়ত্বের উপর্যুপরি বলাৎকার মনের ওপর কীভাবে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসল তার একটি বাস্তব উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন।

কয়েক দিন আগে আমার পরিচিত এক তরুণ ব্যবসায়ী হঠাৎ করে ফোন দিলেন। বললেন, ভাইয়া! আমি ব্যাংকক চলে এসেছি। ওরা আমাকে মেরেই ফেলত। কোনোমতে প্রাণ নিয়ে দেশ ছেড়ে এসেছি। তরুণ ভদ্রলোকের বাবা আওয়ামী লীগের ছয়-সাতবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁর আসনে অন্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা দলীয় রাজনীতি থেকে দূরে। অধিকন্তু তাঁদের পারিবারিক ব্যবসায় আওয়ামী লীগের অর্থদানবদের পালের গোদার কুনজর পড়ে। তিনি প্রথমে দখল করার চেষ্টা করেন। পরে ব্যর্থ হয়ে নিজের প্রভাব খাটিয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং নিজ মালিকানাধীন ব্যাংকটিকে (যেখানে ওই তরুণের ব্যবস প্রতিষ্ঠানের ঋণ ছিল) লেলিয়ে দেন।

উল্লিখিত অবস্থায় তরুণ ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। আওয়ামী লীগের পতনের পর তরুণ ব্যবসায়ী ব্যাংকের সঙ্গে দেনদরবার করে একটি দফারফায় পৌঁছেন এবং নিজের শেষ সম্বল বিক্রি করে ব্যাংকঋণের রিশিডিউল করে পুনরায় ব্যবসা শুরুর চেষ্টায় যখন ব্যস্ত সময় পার করছিলেন, ঠিক তখন ঘটে অভাবনীয় এক দুর্ঘটনা। সেদিন রাত ৮টার দিকে ভদ্রলোক তাঁর ডাক্তার স্ত্রীকে কর্মস্থল পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিজেই গাড়ি ড্রাইভ করে মহাখালী ফ্লাইওভার পার হচ্ছিলেন। এমন সময় ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেল তাঁর গাড়ির গতিরোধ করে এবং তাঁকে বনানী থানায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তরুণ জানান, তাঁর বিরুদ্ধে তো কোনো মামলা নেই। চাঁদাবাজরা বলে, তাতে কী? আমরা আপনাকে থানায় বসিয়ে মামলা দেব এবং তারপর যা করার তাই করব।

তরুণ ব্যবসায়ী এবং তাঁর স্ত্রী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন। তাঁদের অসহায় অবস্থা দেখে চাঁদাবাজরা ভারি মজা পেল। মহাখালী ফ্লাইওভারের মতো ব্যস্ত সড়কে শত শত গাড়ি যাওয়া-আসা করল কিন্তু কেউ একবার ফিরেও তাকাল না। গাড়ির জানালা-দরজা লক করে তরুণ বহু মানুষকে ফোন দিলেন। বিএনপি, জামায়াত-এনসিপি-উপদেষ্টাসহ বহু সরকারি বড় কর্তার দোহাই দিলেন। চাঁদাবাজরা সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিল। পরিস্থিতি এমন হলো যে চাঁদাবাজরা তখনই গাড়ি ভেঙে ফেলবে এবং তরুণ ও স্ত্রীকে কিডন্যাপ করবে। এ অবস্থায় তরুণ বললেন, ভাই! তোমরা তো টাকার জন্য এসব করছ। বল কত টাকা চাও। ওরা বলল, ৫০ লাখ। তরুণ বললেন, এত রাতে এত টাকা তো জোগাড় করা সম্ভব নয়। তোমরা আমাকে কোনো এটিএম বুথে নিয়ে চল। আপাতত আমার ক্রেডিট কার্ডে যত ব্যালেন্স আছে, তা তোমরা নাও। বাকিটা কয়েক দিনের মধ্যে পরিশোধ করব।

চাঁদাবাজরা তরুণ ব্যবসায়ীর বাসা-অফিস-গ্রামের বাড়ি সব কিছুর ঠিকানা জোগাড় করে তাঁকে টার্গেট বানিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে গোয়েন্দা কায়দায় রেকি করছিল। সুতরাং সে যে পালাতে পারবে না, সে ব্যাপারে তারা নিশ্চিত ছিল। ফলে সে রাতে নগদ যা পাওয়া যায়, তা আদায় করার জন্য চাঁদাবাজরা তাঁকে একটি এটিএম বুথে নিয়ে যায়। অসহায় তরুণ বিনয়-ভদ্রতা-নম্রতা ও সততা দ্বারা চাঁদাবাজদের বিশ্বাস অর্জন করেন এবং তাঁর ক্রেডিট কার্ডের সমুদয় অর্থ উত্তোলন করে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে দিয়ে সে রাতের জন্য রক্ষা পেয়ে সোজা বিমানবন্দরে চলে যান এবং টিকিট কেটে এক কাপড়ে দেশ ত্যাগ করেন। তরুণের অনুপস্থিতিতে তাঁর প্রজেক্ট আবার অনিশ্চয়তায় পড়ে। রিশিডিউলের শর্তমোতাবেক ব্যাংক তাঁর কাছ থেকে যে চেক গ্রহণ করেছিল, তা ডিজওনার করিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলার প্রস্তুতি নেয়, এই অবস্থা জানানোর জন্য তরুণ ব্যবসায়ী যখন আমাকে ফোন করছিলেন তখন আমি ২ হাজার ৪০০ বছর আগেকার একজন সফল রাষ্ট্রনায়কের অর্থব্যবস্থা নিয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা চালাচ্ছিলাম।

আপনি যদি উল্লিখিত ঘটনার বাস্তব আরও অসংখ্য রূপ দেখতে চান তবে অফিসপাড়া, শিল্প-কলকারখানা, পাড়া-মহল্লা এবং ফুটপাতে ঢুঁ মারতে পারেন। রাস্তার মেথর, রিকশাচালক থেকে শুরু করে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী পরিবারের অন্দরমহলে ঢুঁ মারতে পারেন। আপনি সর্বত্রই একই হাহাকার শুনবেন। দারিদ্র্য-অনাহার এবং দুর্ভিক্ষের ভয় কীভাবে কোটি কোটি মানুষকে কাঁদাচ্ছে তা রাষ্ট্রের গোয়েন্দা, রাষ্ট্রের শাসক বা কর্তারা শুনতে না পেলেও আপনি কিন্তু ঠিকই শুনতে পাবেন এবং আপনি বুঝতে পারবেন যে দেশটি এখন আল্লায় চালাচ্ছে। অর্থাৎ বিশ্বজাহানের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেভাবে তাঁর প্রকৃতি পরিচালনা করেন, ঠিক সেভাবেই দেশ চলছে। প্রকৃতির আইনকে সময় উপযোগী এবং মানবকল্যাণে ব্যবহারের জন্য আল্লাহর খলিফারূপে শাসকদের যে দায়িত্ব ও কর্তব্য তা বর্তমান জমানায় যে পালিত হচ্ছে না, সেটা অনুধাবন করতে আপনার সামান্য কষ্ট হবে না। অধিকন্তু আপনি বুঝতে পারবেন আল্লাহ জঙ্গল-পাহাড়-সমুদ্রে কিংবা আকাশে তাঁর সৃষ্টিকুলের জন্য যে ভারসাম্য রক্ষা করে রিজিক বণ্টন করেন, তা সুযোগ পেলে মানুষ যেভাবে তছনছ করে, তার চেয়েও বেশি নির্মমতা নিয়ে চলমান বাংলার দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসী এবং মন্দ মানুষ ১৮ কোটি মানুষের রিজিক নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। পিঁপড়া-উল্লার মতো পতঙ্গরা যেভাবে মধুর খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরে এবং সদলবলে শুধু মধু নয় মেওয়ারও সর্বনাশ ঘটায় তদ্রুপ বর্তমানকালে মানুষরূপী দুর্বৃত্তরা সদলবলে সাধারণ মানুষের রিজিক লুট করে দেশ-জাতিকে সর্বনাশের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ
এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে