শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

দেড় লাখ টাকার খামারে ৫৫ হাজার কোয়েল

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দেড় লাখ টাকার খামারে ৫৫ হাজার কোয়েল

যখন আমরা শহরমুখী প্রবণতার কথা বলি, তখন গ্রামে থাকা একজন তরুণ যদি স্বপ্ন দেখেন কৃষিকে ঘিরে, আর সেই স্বপ্ন বাস্তবেও রূপ দেন; তবে তা হয়ে ওঠে নতুন প্রজন্মের জন্য এক অনুপ্রেরণার গল্প। ঠিক তেমনই একজন হলেন নরসিংদী জেলার পারুলিয়া গ্রামের স্বাধীন চৌধুরী। বয়সে তরুণ, কিন্তু চিন্তায় পরিণত। বাবার কাছ থেকে পাওয়া মাত্র দেড় লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু করেছিলেন কোয়েল লালনপালন। আজ তার খামারে কোয়েলের সংখ্যা ৫৫ হাজার। এই সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।

স্বাধীনের এই সাফল্য এক দিনে আসেনি। শুরুর সময়টা ছিল ভীষণ চ্যালেঞ্জিং। একদিকে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির চাপ, অন্যদিকে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। লোকে বলেছে, স্বাধীনের পাখি দেবে ফাঁকি। কিন্তু থেমে যাননি তিনি। পাশে পেয়েছেন পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং গণমাধ্যমের উৎসাহ। মূলত গণমাধ্যমের অনুপ্রেরণা বন্ধুর পরামর্শেই শুরু করেন কোয়েল পালন। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন একজন সফল খামার মালিক।

বর্তমানে খামারে সাধারণত তিনটি ধাপে কোয়েল লালনপালন করা হয়।

প্রথম ধাপ হলো : ডিম ফোটানো ও বাচ্চা উৎপাদন। সাধারণত ১৬ থেকে ১৮ দিনে ইনকিউবেটরে ফোটে কোয়েলের ডিম, যেখানে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা যথাযথ রাখতে হয়। এরপর শুরু হয় ব্রুডিং, অর্থাৎ বাচ্চা বড় করার প্রক্রিয়া। প্রথম সপ্তাহে তাপমাত্রা রাখতে হয় ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো এবং দিতে হয় ২৪ ঘণ্টা আলো। তৃতীয় ধাপে আসে গ্রোয়ার ও লেয়ার পর্যায়, যেখানে পাখিগুলো হয়ে ওঠে বিক্রয় উপযোগী। পুরুষ পাখি মাংসের জন্য, আর স্ত্রী পাখি ডিম দেওয়ার জন্য বিক্রি হয়।

স্বাধীনের খামারই এখন শুধু নয়, এই উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের গ্রামেও। তার বন্ধু ইয়ামিন, যিনি প্রথম তাকে এই পথে অনুপ্রাণিত করেন, তিনিও গয়েশ্বর গ্রামে একটি খামার পরিচালনা করছেন। শুধু কোয়েল পালন নয়, তারা দুজন মিলে এখন কাজ করছেন কোয়েল মাংস প্রসেসিং নিয়েও। স্থানীয় তরুণদের জন্য এটি একটি উদাহরণ তৈরি করেছে। এখন অনেকেই ভাবছেন শুধু ডিম বা মাংস উৎপাদন নয়, ব্র্যান্ডিং, বাজারজাতকরণ ও ভ্যালু অ্যাডেড পণ্যের দিকেও দৃষ্টি দেওয়া জরুরি।

শাইখ সিরাজপারুলিয়া গ্রামে বর্তমানে স্বাধীনের তিনটি খামার রয়েছে। যে যাত্রা শুরু হয়েছিল মাত্র ৫ হাজার কোয়েল নিয়ে, এখন তা রূপ নিয়েছে ৫৫ হাজার পাখির বিশাল খামারে। তার সাফল্যের পেছনে আছে পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং শেখার আগ্রহ। তিনি বুঝেছেন, এই খাতের ভবিষ্যৎ গড়ে উঠবে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, সঠিক প্রশিক্ষণ, পরিচ্ছন্ন বাজারব্যবস্থাপনা এবং উদ্যোক্তাদের মধ্যে পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে।

কোয়েল পালন তুলনামূলকভাবে কম জায়গায় করা যায় এবং এর খরচও তুলনামূলকভাবে কম। পাশাপাশি উৎপাদন সময়ও কম হওয়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য এটি হতে পারে লাভজনক ও টেকসই পেশা। তবে চ্যালেঞ্জ রয়েছে, রোগ প্রতিরোধ, খাদ্যের মান, বাজারের দামে ওঠানামা এবং সঠিক বিপণন কৌশলে। স্বাধীন ও ইয়ামিন এখন এই চ্যালেঞ্জগুলোকে সামনে রেখেই ভাবছেন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কথা।

গবেষকরা বলেন, কোয়েলের একটি ক্ষুদ্র ডিমে যে পরিমাণ প্রোটিন আছে একটি বড় আকারের মুরগির ডিমেও প্রায় সেই পরিমাণ প্রোটিন রয়েছে। অথচ দামের দিক থেকে একটি মুরগির ডিমের দামে প্রায় চারটি কোয়েলের ডিম পাওয়া যায়। আবার কোয়েলের মাংসও পুষ্টিকর। এ কারণে, দেশে পুষ্টির চাহিদা পূরণে কোয়েল উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে।

দেশে কোয়েল লালনপালন দিন দিন জনপ্রিয় ও লাভজনক হয়ে উঠছে, বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে। এর পেছনে রয়েছে একাধিক অর্থনৈতিক ও বাস্তবিক সুবিধা। প্রথমত কোয়েল খুব দ্রুত বাড়ে। মাত্র পাঁচ-ছয় সপ্তাহ বয়সেই ডিম দেওয়া শুরু করে এবং বছরে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০টি ডিম দেয়। তুলনামূলকভাবে এরা মুরগির চেয়ে ছোট হওয়ায় অল্প জায়গায় অনেক কোয়েল পালন করা যায়। ফলে শহরাঞ্চলের বাসাবাড়ি বা ছাদেও ছোট পরিসরে খামার গড়ে তোলা সম্ভব। দ্বিতীয়ত কোয়েলের খাবার খরচও কম এবং বাজারে সহজলভ্য, ফলে উৎপাদন ব্যয় থাকে সীমিত। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হওয়ায় মৃত্যুর হার কম এবং ওষুধ বা চিকিৎসা বাবদ খরচও কম পড়ে।

বাংলাদেশের বাজারে কোয়েলের ডিম ও মাংসের চাহিদা ধীরে ধীরে বাড়ছে। ডিম ছোট হলেও প্রোটিন ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ হওয়ায় বিশেষ করে শিশু, রোগী ও স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে এটি প্রিয় হয়ে উঠছে। অনেকে কোয়েলের মাংসকে ‘ডেলিকেসি’ বা সুস্বাদু খাবার হিসেবে বিবেচনা করছেন। কোয়েল খামার স্থাপন করতে বড় বিনিয়োগ বা জমির দরকার নেই। মহিলারাও এটি বাড়িতে সহজে পরিচালনা করতে পারেন, যা গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত সৃষ্টি করেছে। সব মিলিয়ে কম পুঁজি, কম জায়গা, দ্রুত উৎপাদন, সহজ বাজারজাতকরণ ও উচ্চ চাহিদার কারণে কোয়েল লালনপালন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি লাভজনক ও টেকসই খামার ব্যবস্থায় পরিণত হয়েছে।

পাঠকের মনে থাকতে পারে নরসিংদীর পলাশ উপজেলার পলাশের চর গ্রামের আনোয়ারা খানম ডলির কথা। যার গল্প তুলে ধরেছিলাম আপনাদের সামনে। উদ্যমী নারী ডলি শখ থেকে শুরু করে হয়ে উঠেছেন বড় একজন উদ্যোক্তা। শখে আনা দুটি কোয়েল পাখি থেকে সূচনা হয় এক সমৃদ্ধির গল্প। সে সমৃদ্ধিই ছড়িয়ে পড়ে পুরো গ্রামে। তার বাড়ির নিচতলায় ইনকিউবেশন ইউনিট। উদ্যোক্তার ভাষায় এখানেই ‘বীজ ডিম’ থেকে কোয়েলের বাচ্চা উৎপাদন করা হয়। বাড়ির তিনতলায় চলছে কোয়েল পাখির ব্রুডিং। কোয়েল এ পরিবারটির অর্থনৈতিক ভীত তৈরি করেছে। পাশাপাশি গ্রামের অনেকের কর্মসংস্থান হয়েছে তাদের খামারে। আবার ডলিকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছেন গ্রামের অনেক নারী। গ্রামের বেশ কয়েকটি কোয়েল খামার ঘুরে দেখলাম। কথা বললাম, দুয়েকজন নারী উদ্যোক্তার সঙ্গেও। ঘরে বসে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারায় তারা খুব উৎফুল্ল। কেউ গৃহিণী, কেউ বা লেখাপড়ার পাশাপাশি কোয়েল লালনপালন করছেন। তারা বলছেন, কোয়েল লালনপালনের মাধ্যমে সংসারের হাল ধরতে পেরেছেন, লেখাপড়ার খরচ চালাতে পারছেন। চাকরি না খুঁজে নিজে স্বাবলম্বী হতে পারছেন। ঠিক যেমন অর্থনৈতিক স্বাবলম্বন আনোয়ারা খানম ডলিকে দিয়েছে অন্যরকম এক শক্তি। যা তার স্বপ্নের পরিধিকে করেছে বিস্তৃত।

স্বাধীন ও ইয়ামিনের গল্পও শুধু দুটি খামার কিংবা দুজন তরুণের উদ্যোগের নয়। এখানে আছে আত্মনির্ভরতার শিক্ষা, সাহসিকতার পাঠ এবং একটি জটিল ব্যবস্থার মধ্যে থেকে বেরিয়ে আসার গল্প। তারা হয়ে উঠেছেন গ্রামের যুবকদের স্বপ্ন দেখার মানুষ। তাদের চোখে এখন আরও বড় স্বপ্ন নিজেদের খামারকে শিক্ষণীয় কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা, যেখানে আরও অনেক তরুণ শিখবে, গড়বে এবং বদলে দেবে তাদের নিজের জীবন আর দেশের কৃষি। এই গল্প আমাদের শেখায়, গ্রাম থেকে উঠে আসা একজন তরুণের হাত ধরেও বদলে যেতে পারে দেশের কৃষিব্যবস্থার চিত্র। শুধু পুঁজি নয়, প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস, নিরলস পরিশ্রম এবং নতুন কিছু করার আগ্রহ। স্বাধীন চৌধুরী ও ইয়ামিন দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে সীমাবদ্ধতাই হয়ে ওঠে সম্ভাবনার ভিত্তি। তারা কৃষিকে পেশা ও প্যাশন হিসেবে গ্রহণ করেছেন। বর্তমান সময়ে যখন অধিকাংশ তরুণ শহরমুখী, তখন এই দুই যুবকের গ্রামকেন্দ্রিক এই উদ্যোগ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তারা বোঝাতে পেরেছেন, কৃষিকাজ মানে শুধু মাঠে হালচাষ নয়, এটি হতে পারে প্রযুক্তিনির্ভর, আধুনিক, বিজ্ঞানভিত্তিক এবং লাভজনক উদ্যোগ। আরও বড় কথা, এটি হতে পারে আত্মমর্যাদার পথ। এখন সময়, স্বাধীনদের মতো উদ্যোক্তাদের আরও উৎসাহিত করার। প্রয়োজন সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সহযোগিতা, প্রশিক্ষণের সুযোগ এবং বাজারব্যবস্থার উন্নয়ন। পাশাপাশি, গণমাধ্যমের ইতিবাচক ভূমিকা ও সঠিক নীতিনির্ধারণ থাকলে দেশের আনাচকানাচে এমন আরও অনেক ‘স্বাধীন’ তৈরি হবে। একটি কোয়েলের খামার থেকেই শুরু হতে পারে একটি গ্রামের অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ, তৈরি হতে পারে কর্মসংস্থান, আর জেগে উঠতে পারে তরুণদের আত্মবিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে
ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট
রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো
দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর