শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হাত অবশ করার প্রার্থনা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
হাত অবশ করার প্রার্থনা

নিজেকে নিয়ে ঠাট্টা মশকরার বেলায় রাশিয়ার অধিবাসীরা চমৎকার। অন্যদের থতমত খাইয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে মিষ্টকথার ব্যবহারেও তারা দক্ষ। অনেক আগে রাজধানীর মতিঝিলে যে অফিসে খবর-শ্রমিক ছিলাম, সেখানে উপরঅলা ছিলেন একুশে পদক বিজয়ী সাংবাদিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী (জন্ম : ২৬ জুন ১৯৩৪- মৃত্যু : ২০ জুন ২০২০)। তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন রুশ (তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন) দূতাবাসের দুই নারী কর্মকর্তা। দুজনই ত্রিশোর্ধ্ব। তাঁদের মধ্যে একজন বিপুলা, ওজনদার; অন্যজন সুগঠনা ও তন্বী। তিনদিকে কাচে ঘেরা কামরায় বসা লোহানী ভাই কর্মব্যস্ত। তাই দুই সাক্ষাৎপ্রার্থী নারী ওই কামরায় ঢোকার অনুমতির অপেক্ষায় যেখানটায় পায়চারি করছিলেন তার দক্ষিণ পাশের টেবিলগুলোয় আমরা নিচের অলারাও যার যার কাজ করছিলাম।

‘স্রষ্টার কারবার দেখছসনি!’ অত্যন্ত নিচু গলায় বলে সহকর্মী হাবিবুল্লাহ ‘একজন সুতন্বী সুদর্শনা মধুবালা, আরেকজন এক্কেরে আটমণী আলুর বস্তা। মেয়েমানুষ ক্যামনে এরকম মোটকি, হয়?’ সাবধানেই উচ্চারণ। তবু শুনে ফেললেন তাঁরা। মোটাদেহী রুশ নারী সহাস্যে হাবিবুল্লাহর চোখে চোখ রেখে বাংলায় বলেন, আমি বেশি বেশি খাই তো। এজন্যে মোটকি হয়ে গেছি।’

হাবিবুল্লাহ ও তার সহকর্মীরা স্তম্ভিত, বিব্রত। স্মার্টনেস দেখানোর তরে তারা ভেড়ার মতো হাসছিল। দুই নারী ততক্ষণে কামাল লোহানীর কামরায় ঢুকে আলাপ জুড়ে দিয়েছেন। আলাপ সেরে তাঁরা বেরিয়ে এলে হাবিবুল্লাহ তাঁদের সামনে গিয়ে ‘মন্তব্য করার জন্য দুঃখ’ প্রকাশ করে। ততক্ষণ তন্বী রুশ নারী বলেন, ‘দারাশা স্থূলদেহী এটা তো মিথ্যা নয়। স্থূলকে স্থূল বলার জন্য দুঃখিত? এ আবার কেমনতর প্রথা!’

মোটাদেহী দারাশা বলেন, ‘কিস্কায়া আর আমি দুজনই বাংলা শিখে তোমাদের দেশে এসেছি। কেনাকাটা করতে আমরা একসঙ্গে বের হই। ওই সময়টায় ইংরেজিতে কথা বলি। একবার নিউমার্কেটে গেলাম বই কিনতে। দোকানের এক কর্মচারী আরেক কর্মচারীকে বলে, ‘ওরে বাবা! হাতি আর পিঁপড়ে এসেছে।’ বই কেনা হয়ে গেলে, যে লোকটি মন্তব্য করেছিল গম্ভীর গলায় তাকে বলি, আমার তো দুই পা। তবু আমাকে হাতি বললে! কিস্কায়া বলল, ঠিক আছে। তুমি দুই পা-অলা পিঁপড়ে ধরে এনে আমাদের দেখাও। দেখাতেই হবে। নইলে পুলিশে নালিশ করব।

দুই বিদেশিনীর মুখে বাংলা এবং পুলিশ ডাকার হুঁশিয়ারি শুনে বই দোকানের বিক্রেতাদ্বয় ঘাবড়ে যায়। তাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা দেখে দারাশা ও কিস্কায়া হাসতে হাসতে বিষম খাওয়ার দশায় পৌঁছেন। ওই দুই ব্যক্তি শেষতক আমাদের স্টাইলে ভেড়াসদৃশ হাস্য করেছিল কিনা জানা যায়নি। কেননা রুশীয় দুই নারী হঠাৎ প্রস্তানোদ্যত হন। যাওয়ার আগে অফিসের সকালের পালায় কর্মরত আমাদের পাঁচজনের সবার সঙ্গে করমর্দন করলেন তাঁরা।

‘দারাশা হ্যান্ডশেকের নামে আমার আঙুলের হাড্ডি গুঁড়া গুঁড়া করে দিছেরে ভাই’ জানায় হাবিবুল্লাহ, ‘বাবা রে বাপ! এর হাতটা তো হাত না। আস্ত একটা সাঁড়াশি। আল্লায় তো আমার দোয়া শুনে না। শুনলে কইতাম, রাব্বুল আলামিন! আপনি দারাশার হাত দুইখান অবশ কইরা দেন।’

সহকর্মী আলাউদ্দিন বলে, সব কাজের নিয়মরীতি আছে। প্রার্থনারও আছে। নিয়মরীতি ফলো করবা না আবার ঘ্যানর ঘ্যানর আল্লায় আমার প্রার্থনা শোনে না কমপ্লেন করবা। কোনো মানে হয়? স্মৃতি রোমান্থনদারশার একটা হাত তোমারে ভোগায়, তুমি চাচ্ছ ওর দুই হাত অবশ হোক। নির্দোষ হাতরে আল্লাহতালা শাস্তি দেবেন, এরকম আশা করাটাও গুনাহ।

২.

কামাল লোহানী তাঁর জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর স্মৃতি রোমান্থন করে মাঝেমধ্যে পত্রপত্রিকায় যেসব কাহিনি লিখেছেন তার একটিতে দারাশা-কিস্কায়া-হাবিব প্রসঙ্গ রয়েছে। তিনি লিখেছেন, প্রতিপক্ষের সঙ্গে শক্তিতে কুলিয়ে উঠতে না পারা মানুষ অভিসম্পাতকে ভরসা করে। বিধাতার উদ্দেশে সে মিনতি জানায়, যে আমারে কাঙাল করেছে তুমি শুধু তারেই নয়, তার সাত প্রজন্মকে নিকৃষ্ট ভিখারি বানিয়ে দাও প্রভু। হাবিবুল্লাহ যে শাপ দিয়েছেন তা ছিল তাঁর আমোদ প্রকাশের উপকরণ। তাঁর বদদোয়ার বিরুদ্ধে বন্ধুরা যেসব মন্তব্য করেন তা-ও ছিল বিনোদন। কিন্তু সিরিয়াস হয়ে যাঁরা শাপান্ত করেন, দেখা গেছে, তাঁরা তাঁদের শক্তিমান প্রতিপক্ষের সর্বনাশ ঘটানোর জন্য মহাশক্তিমানের পদতলে গড়াগড়ি দিয়ে আবেদন জানাচ্ছেন।

আমরা, পুরোনো সহকর্মীরা, সামাজিক দায়বদ্ধতায় কখনোসখনো মিলিত হলে হাবিবুল্লাহ অশরীরে হাজির হয়ে যাবেই। মাজাদার ভঙ্গিতে সে যেসব কথা বলেছিল সেগুলোও একে অন্যকে মনে করিয়ে দেওয়া হবেই। যেমন ‘তুমি কি জানো? কাজেম ভাই সম্পর্কে আমার খালাতো মামা!’ কিংবা ‘সবুর সাহেবের মতো অতিথিসেবাপরায়ণ কৃপণ মানুষ বিরল। গত সপ্তাহে উনার বাসায় গেলে এয়ার কন্ডিশনড আলমারি থাইকা দই আর চমচম বাইর কইরা আমারে খাইতে দিছেন।’ অথবা ‘দ্যাশে ক্রাইম অনেক কইমা গেছে, খালি খুনখারাবি সামান্য পরিমাণে বাইড়া গেছে।’

দুই হাত অবশ করে দেওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানানোয় আগ্রহী ছিল হাবিবুল্লাহ। এরকম আগ্রহ অনেকেরই রয়েছে। আবেদন অনেকে জানিয়ে ফেলেছেনও। দয়াময় সবার ডাকে সাড়া দেন না। তবু সর্বশক্তিমানের মন গলানোর সাধনা চলমান। ইতিহাস আমাদের দেখায় যে দুজন তেজস্বী পুরুষ স্বদেশের কল্যাণার্তে মহাপ্রভুর কাছে বলছেন, ‘অপশক্তির দুহাত তুমি অবশ করে দাও।’ আবেদনকারীদের একজন ভারতের সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (জন্ম : ১৩ জুলাই ১৮৮০- মৃত্যু : ১৭ জুলাই ১৯৩১)। অন্যজন ইরানের আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি।

কৃষক আন্দোলনের নেতা, কবি, সুবক্তা ও ব্রিটিশ শাসক অবসানে জনমত গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা নেওয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে সুখ্যাত মাওলানা সৈয়দ ইসমাইল হোসেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জ জেলায়, তাই অনুরাগীরা তাঁর নামের সঙ্গে ‘সিরাজী’ শব্দটা জুড়ে দেন। বাঙালি মুসলমানদের উচ্চশিক্ষায় সমৃদ্ধ হওয়ার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে সিরাজী অবিভক্ত বাংলা প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশে বক্তৃতা করতেন। এসব সমাবেশে হিন্দুরাও অংশ নেন। ভাষণকালে তিনি ইংরেজ শাসকগোষ্ঠীর শোষণ-অনাচারের বিরুদ্ধে ভারতবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিতেন। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৮ বছর বয়সে ‘অনল প্রবাহ’ নামে কবিতার বই প্রকাশ করেন। বইয়ের কবিতাগুলোয় ব্রিটিশরাজের ধ্বংস কামনা করা হয়। সেজন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ায় কবিতা রচনার দায়ে কারাবন্দি হওয়া প্রথম ব্যক্তি তিনি।

সিরাজীর ভাবশিষ্য ছিলেন তরুণ রাজনীতিক খন্দকার আবদুর রশিদ। ইনি পরবর্তীকালে ‘মাওলানা তর্কবাগীশ’ নামে সুখ্যাত হন। তর্কবাগীশের জন্ম সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়। এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক জোট গঠনের জন্য ১৫টি দলকে এক টেবিলে এনে জড়ো করেছিলেন ৮৩ বছর বয়সি মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশ। (জন্ম : ১৭ নভেম্বর ১৯০০- মৃত্যু : ২০ আগস্ট ১৯৮৬)। ১৯৮৩-এর সেপ্টেম্বরে জোট গঠনের পরপরই ফটোসাংবাদিক ডা. শেখ মোশাররফ হোসেন আর আমি ঢাকায় বনগ্রামে তাঁর ছেলের বাসায় গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তর্কবাগীশ আমাদের বলেন, “রাশেদ খান মেনন আর আ স ম আবদুর রব এক সন্ধ্যায় আমার কাছে এসে বললেন, ‘হুজুর আপনি ডাকলে সবাই সাড়া দেবে। আপনি ডাকুন।’ আমি বললাম, ‘ঠিক আছে ডাকব। কিন্তু নেতাদের সবার তো ফোন নম্বর জানি না।’ তখন মেনন আর রব পালাক্রমে একেক নেতাকে ফোনকল দেন আর আমার হাতে রিসিভার ধরিয়ে দেন। এভাবে সবার সঙ্গে কথা হলো। নেতাদের ডাকলাম। তাঁরা জোটবদ্ধ হলেন।”

দুই দিন ধরে সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। শেষ দিন তর্কবাগীশ আমাদের চমচম খাইয়ে তাঁর লেখা দুইটি বই উপহার দেন। তার মধ্যে ছিল ‘সিরাজী স্মৃতি’ নামের বই। বইতে তাঁর মানসগুরু সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর সঙ্গে তিনি যেসব জায়গায় গিয়ে জনসভা করেছেন তার বর্ণনা রয়েছে। একবার সমাবেশে ভাষণ শেষে গুরু-শিষ্য বাড়ি ফিরছিলেন। রওনা দেন পায়ে হেঁটে। হাঁটতে হাঁটতে রাত ৯টা বেজে গেল আর শুরু হলো ঝড়বৃষ্টি। কাছাকাছি বাড়িঘর ছিল না। তাঁরা আশ্রয় নিলেন গ্রামের মসজিদে। ঝড় থামার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে অভুক্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েন তাঁরা। ফজরের ওয়াক্তের আগে ঘুম ভাঙলে শোয়া অবস্থায় তর্কবাগীশ দেখেন সিরাজী পশ্চিমমুখো বসে মোনাজাত করছেন কেঁদে কেঁদে- ‘ইয়া রহমানুর রহিম! ভারতবাসীর ওপর যারা জুলুম করছে তাদের আর বাড়তে দিও না দয়াময়। ইয়া কাহহারু! ইংরেজ দুর্বৃত্তরা আমাদের লুটছে, আমাদের নিঃস্ব করছে, তুমি তাদের দুই হাত অবশ করে দাও।’

৩.

ফ্রান্সে তিন বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে স্বদেশের রাজধানী তেহরান নগরীতে ফিরে এলেন ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পথপ্রদর্শক ইমাম আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি (জন্ম : ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯০২- মৃত্যু : ৩ জুন ১৯৮৬)। দিনটি ছিল ১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। ওই সময় তেহরানে চাকরি করতেন আমার বন্ধু হামিদুল মামুন। মামুন দেখেছেন, এয়ারপোর্টে এবং তার আশপাশে মহাজনসমুদ্র। তিনি জানান, খোমিনিকে বহন করা বিমানটি অবতরণ করলে প্রথম বেরিয়ে আসেন স্যুট পরিহিত আবুল হাসান বাণীসদর। এয়ারপোর্টে ইমামকে স্বাগত জানাতে লাখ লাখ মানুষ দেখে বাণীসদর আবার বিমানে ঢুকে পড়েন। খোমিনি ১৯৬৪ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৭৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ইরাকের শিয়া-অধ্যুষিত শহর নাজাফে বাস করেন। ইরাক ছাড়তে তাঁকে বাধ্য করেন সাদ্দাম হোসেন। ইরাক থেকে তিনি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে যান এবং সেখানকার নয়ফলি-লা-শাঁত এলাকায় আস্তানা গড়েন। নাজাফ ও প্যারিসে খোমিনির সর্বক্ষণের সহচর ছিলেন বাণীসদর।

শাহ রেজা পাহলভির শাসনের বিরুদ্ধে জনমত সংগঠনে যেসব গুণীজনের বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল তাঁদের অন্যতম আবুল হোসেন বাণীসদর। ইমাম খোমিনি তাঁর এই প্রিয় সহচরকে ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে নিযুক্ত করেন। কিন্তু ‘শাহিতন্ত্রের দোসর’ নাম দিয়ে প্রগতিপন্থিদের ফায়ারিং স্কোয়াডে প্রাণবধের উগ্রতার তীব্র বিরোধিতা করেন প্রেসিডেন্ট বাণীসদর। প্রবচন আছে, ‘বিপ্লব তার সন্তানদের খেয়ে ফেলে।’ বাণীসদরকেও খেয়ে ফেলতে চেয়েছে। তাই সব প্রহরা ফাঁকি দিয়ে বাণীসদর একদিন উঠে বসেন বিমানে; সোজা চলে গেলেন ফ্রান্সে।

শাহিতন্ত্রবিরোধী আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে যাদের প্রাণ যায় তাদের অনেকেরই দাফন হয়েছিল তেহরানের বেহেশত-ই-জাহ্রা গোরস্তানে। বিমানবন্দর থেকে খোমিনি সরাসরি সেখানে গেলেন কবর জিয়ারত করতে। সঙ্গে ছিলেন বাণীসদর।  শহীদদের রুহের মাগফিরাত চেয়ে মোনাজাতের সময় আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমিনি বলেন, ‘ইরানে সব অশান্তির মূলে আমেরিকা। রেজা শাহকে তারা আগলে রাখায় দুঃশাসন মুক্তির সংগ্রামে বহু ইরানি হতাহত হয়েছে। ইয়া আল্লাহ! তুমি আমেরিকার দুই হাত অবশ করে দাও।’ সমবেত লাখ লাখ ইরানি বলল, আমিন আমিন। ইরানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র কায়েম হওয়ার পর কেটে গেছে ৪৫ বছর। এরই মধ্যে ‘গেছে দিন ভালো/আছে দিন মন্দ’ অনুভূতি সক্রিয় হয়েছে। আমেরিকান এক সংস্থা ২০২৪ সালে জরিপ চালিয়ে দেখেছে, প্রায় ৮০ শতাংশ ইরানি মনে করেন ‘এখনকার চাইতে শাহি জমানা ভালো ছিল।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ