শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান

সৃজনশীল প্রশ্ন

কক্কাস ব্যাকটেরিয়া দেখতে যেমন হয়

১। মাহমুদ একদিন তার স্কুল গেটের পাশে খোলা দোকান থেকে চটপটি খেল। পরদিন থেকেই সে পেটের অসুখে ভুগতে শুরু করল। ডাক্তারের কাছে গেলে সে জানতে পারে, সে ব্যাসিলারি আমাশয়ে ভুগছে। ডাক্তার তাকে ওষুধ লিখে দিয়ে বললেন, ‘স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে তোমাকে প্রতিরোধব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি প্রতিকার সম্পর্কে জানতে হবে। আর সে অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে।’

ক) অ্যামিবা কী? জীবদেহের বাইরে ভাইরাসের কোনো অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না কেন?

খ) মাহমুদের রোগাক্রান্ত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।

গ) ডাক্তার সাহেবের উক্তিটির যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর।

 

২। সাব্বির তাদের গ্রামের এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গেল এবং দেখল সেখানে কোনো নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই। তখন সাব্বির তাদের বিশুদ্ধ পানি পান করার সুফলতা সম্পর্কে অবহিত করল এবং এলাকার অন্যদের সহায়তায় তাদের বাড়িতে একটি টিউবওয়েল স্থাপন করল।

ক) প্রকৃত পরজীবী কী?

খ) উদ্দীপকে উল্লিখিত বিশুদ্ধ পানি পান করার সুফলগুলো নিজের ভাষায় লেখ।

গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা না থাকলে কী কী ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়, ব্যাখ্যা কর।

 

৩। মহিউদ্দীন আজ ক্লাসে জীবকোষের দুটি অঙ্গাণুর কথা জানল। যার একটিকে কোষের পাওয়ারহাউস বলা হয়, অন্যটি উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদকোষে পাওয়া যায় না। সেটি প্রাণিকোষ বিভাজনে অ্যাস্টার গঠন করে।

ক) সাইটোপ্লাজম কাকে বলে?

খ) মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের পাওয়ারহাউস বলা হয় কেন?

গ) মহিউদ্দীনের জানা দ্বিতীয় অঙ্গাণুর গঠন ও কাজ লেখ।

 

৪। ঐশী সপ্তম শ্রেণির একজন মেধাবী শিক্ষার্থী। সে নিয়মিত স্কুলে যায়। তার ইচ্ছা সে ফলাফল করবে। পরীক্ষা নিকটবর্তী হওয়ায় তাই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছে; কিন্তু ইদানীং সে উত্তর মনে রাখতে পারছে না। তাই পরীক্ষার ফল খারাপ হওয়ার আশঙ্কায় সে খুব চিন্তিত।

ক) ভাজক টিস্যু কী? সেন্ট্রিওল বলতে কী বোঝায়?

খ) ঐশীর উত্তর স্মরণে না থাকার পেছনে যে কোষটি কাজ করে তার গঠন বর্ণনা কর।

গ) উক্ত কোষের সঙ্গে সাধারণ কোষের তুলনা কর।

 

৫। রূপান্তরিত কান্ড আলোচনা করার সময় সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সীমান্ত বলল, কিছু কান্ড আছে সম্পূর্ণ মাটির নিচে থাকে। তার সহপাঠী রাসেদ বলল, আবার কিছু কান্ড আছে, যাদের কিছু অংশ মাটির নিচে আর অন্য অংশ মাটির ওপরে থাকে।

ক) আরোহী মূল ও শাখা আকর্ষী বলতে কী বোঝ?

খ) রাসেদের উল্লিখিত কান্ডগুলোর গঠন বর্ণনা কর।

গ) সীমান্তের উল্লিখিত কান্ডগুলোর গঠন ও কাজ কী কর।

 

৬। নাসির সাহেব সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকালে বললেন, কান্ড উদ্ভিদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কোনো উদ্ভিদের কান্ড নরম, আবার কোনোটির কান্ড শক্ত। পাতা, ফুল ও ফল ধারণ করাই কান্ডের প্রধান কাজ। আবার ক্ষেত্রবিশেষে এসব কাজ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পন্ন করার জন্য এর অবস্থানগত পরিবর্তন ঘটে।

ক) টিউবার ও রূপান্তরিত কান্ড বলতে কী বোঝ?

খ) উদ্দীপকে উল্লিখিত কান্ডের পরিবর্তনটি ব্যাখ্যা কর।

গ) মানবজীবনে উদ্ভিদের উক্ত অঙ্গটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

 

৭। সাদাত অনেক দিন ধরে শরীরে জ্বর অনুভব করছে। তা ছাড়া তার কাশিও রয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। সে সাধারণ কাশির ওষুধ খাচ্ছে; কিন্তু কিছুতেই তার কাশি কমছে না। অবশেষে সে তার ভাইয়ের সঙ্গে হাসপাতালে গেল এবং জানতে পারল তার যক্ষ্মা হয়েছে। সে অনেক ভয় পেল; কারণ সে জানত যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই, কিন্তু ডাক্তার তাকে অভয় দিয়ে বললেন, যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই—এ কথার কোনো ভিত্তি নাই।

ক) যক্ষ্মা রোগ কেন হয়?

খ) উল্লিখিত রোগটি যদি তোমার বন্ধু আক্রান্ত হয়, তাহলে কী কী লক্ষণ দেখা যাবে?

গ) ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই, এই কথার কোন ভিত্তি নাই’ বিশ্লেষণ কর।

 

অনুধাবণ মূলক প্রশ্ন

কক্কাস কী?

যেসব ব্যাকটেরিয়ার কোষের আকৃতি গোলাকার সেগুলোই কক্কাস ব্যাকটেরিয়া। এরা এককভাবে অথবা দল বেঁধে থাকতে পারে; যেমন- নিউমোনিয়া রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া।

 

অণুজীবজগৎ কাকে বলে?

যেসব জীবন খালি চোখে দেখা যায় না এবং সুগঠিত নিউক্লিয়াসবিহীন তাদের অণুজীব বলে। এসব অণুজীব নিয়ে গঠিত জগতকে অণুজীবজগৎ বলে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ইত্যাদি হলো অণুজীবের উদাহরণ। এসব অণুজীবকে আদি জীবও বলা হয়।

 

ব্যাকটেরিয়ার স্পোর কিভাবে স্থানান্তরিত হয়?

বাতাসে যে ধুলাবালি উড়ে বেড়ায় তাতে ব্যাকটেরিয়ার স্পোর স্থানান্তরিত হতে পারে। এ ছাড়া অপরিষ্কার হাত, জামা-কাপড়, হাঁচি-কাশির মাধ্যমেও স্পোর স্থানান্তরিত হয়।

 

ফুল রঙিন হয় কেন?

উদ্ভিদের ক্রোমোপ্লাস্টে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন ও জ্যান্থফিল থাকে। এই ক্যারোটিন লাল বা কমলা এবং জ্যান্থফিল হলুদ বর্ণের জন্য দায়ী। অর্থাৎ ক্রোমোপ্লাস্টের উপস্থিতির কারণে ফুল রঙিন হয়।

 

উদ্ভিদকোষে নিউক্লিয়াস এক পাশে অবস্থান করে কেন?

সাধারণত উদ্ভিদকোষে বড় কোষগহ্বর থাকে। এ গহ্বরটি কোষের কেন্দ্রে অবস্থান করে। ফলে নিউক্লিয়াসটি এই কোষের এক পাশে অথবা কোষপ্রাচীরের কাছাকাছি অবস্থান করে। অর্থাৎ কোষগহ্বরের আকার ও অবস্থানগত কারণেই উদ্ভিদকোষে নিউক্লিয়াসের এ ধরনের অবস্থান দেখা যায়।

 

জটিল টিস্যুকে পরিবহন টিস্যু বলা হয় কেন?

জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যু নিয়ে জটিল টিস্যু গঠিত। এই টিস্যুগুলো উদ্ভিদে পানি, খনিজ লবণ ও শর্করা পরিবহনের কাজ করে। তাই জটিল টিস্যুকে পরিবহন টিস্যু বলে।

 

বুলবিলের কাজ কী?

কোনো কোনো আরোহী উদ্ভিদের কাক্ষিক মুকুল শাখায় পরিণত না হয়ে প্রচুর খাদ্য সঞ্চয় করে গোলাকার মাংসল পিন্ডের আকার ধারণ করে। এদের বুলবিল বলে। পরিণত অবস্থায় মাটিতে পড়লে নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেয়। অনেক সময় এদের আমরা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করি। তাই বুলবিলের প্রধান কাজ হলো খাদ্য সঞ্চয় করা ও প্রজননে সাহায্য করা।

 

আত্তীকারক মূল নিজের খাদ্য কিভাবে তৈরি করে?

কিছু কিছু উদ্ভিদের কান্ড থেকে সরু সুতার মতো মূল উৎপন্ন হয়, যারা নিজেদের দেহে ক্লোরোফিল থাকায় সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করতে পারে। তাই ক্লোরোফিলের উপস্থিতিই আত্তীকারক মূলের খাদ্য তৈরির প্রধান কারণ।

 

সালোকসংশ্লেষণ কী?

সালোকসংশ্লেষণ এক ধরনের জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ভিদকোষস্থ ক্লোরোপ্লাস্ট সূর্যরশ্মির ফোটন থেকে শোষণকৃত শক্তি কাজে লাগিয়ে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2)এবং কোষস্থ পানি ও অন্যান্য জৈব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটিয়ে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করে, উপজাত হিসেবে O2 নির্গত করে তাকে সালোকসংশ্লেষণ বলে।

 

শ্বসনের ক্ষেত্রে নিঃশ্বাস কিভাবে ঘটে?

প্রশ্বাসের পরপরই নিঃশ্বাস পর্যায় শুরু হয়। এ পর্যায়ে মধ্যচ্ছদা ও পিঞ্জরাস্থির পেশিগুলো শিথিল ও প্রসারিত হয়। ফলে ফুসফুস আয়তনে ছোট ও সংকুচিত হয়। ফলে বায়ুথলির ভেতরের বায়ু, কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ফুসফুস থেকে ব্রঙ্কাস ও ট্রাকিয়ার মাধ্যমে পরিবাহিত হয়ে নাসারন্ধ্র দিয়ে বাইরে নির্গত হয়।

 

মধ্যচ্ছদা কিভাবে শ্বসনে সাহায্য করে?

যে মাংসপেশি বক্ষগহ্বর ও উদর গহ্বরকে পৃথক করে রেখেছে তাকে মধ্যচ্ছদা বলে। এটা দেখতে অনেকটা প্রসারিত ছাতার মতো। মধ্যচ্ছদা সংকুচিত হলে নিচের দিকে নামে। তখন বক্ষগহ্বরের আয়তন বাড়ে। আবার এটা যখন প্রসারিত হয়, তখন ওপরের দিকে ওঠে এবং বক্ষগহ্বর সংকুচিত হয়। মধ্যচ্ছদা সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে প্রশ্বাস ও নিঃশ্বাসকাজ সম্পাদন করে। এভাবে মধ্যচ্ছদা শ্বসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে