শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভালো নেই বড় পর্দার এক্সট্রা শিল্পীরা

এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ‘আমগাছতলা’ খ্যাত স্থানে এক্সট্রাদের নির্দিষ্ট ঠিকানা গড়ে ওঠে। একসময় রমরমা অবস্থা ছিল তাদের। এখন বেকার, নিঃস্ব। কেউ মঞ্চে উদ্দাম নৃত্য করছে। কেউ মিউজিক ভিডিওতে মডেল হচ্ছে। কেউবা অনৈতিক কাজে গা ভাসিয়েছে
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই বড় পর্দার এক্সট্রা শিল্পীরা

চলচ্চিত্রে এক্সট্রা শিল্পী বলে আর কিছু নেই। ছবির অভাবে বেকার তারা। এক্সট্রাদের অবস্থা এখন খুবই করুণ। এক সময় এফডিসির আমতলা ছিল এক্সট্রাদের নির্দিষ্ট ঠিকানা। এখানে তারা জড়ো হতেন। দিনে কয়েকটি ছবিতে ডাক আসত। এখন আমতলা ফাঁকা। কারণ ছবি নির্মাণ উদ্বেগজনক হারে কমেছে। এদিক-সেদিক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে এক্সট্রারা। হাপিত্যাশ করে অনাহারে দিন কাটছে তাদের।

নাসিরের বাড়ি বরিশাল। নব্বই দশকের শুরুর দিকে কাজের সন্ধানে ঢাকায় আসা তার। এক সময় এক্সট্রা শিল্পী হিসেবে কাজ পেয়ে যান। দৈনিক এক হাজার টাকা পর্যন্ত আয় ছিল। বেশ ভালোই চলছিল জীবন। ২০০৮ সালের পর ছবি নির্মাণ কমে আসলে কোনো দিন ৩০০ টাকা পেলে তা দিয়ে কোনোভাবে সপ্তাহ পার করতে হতো। এখন কাজ নেই বললেই চলে। আর কতদিন উপোস থাকা যায়। তাই পান, সিগারেট, চকলেট আর কলম বিক্রি করেন এফডিসিতে।

নূপুর। বয়স পঞ্চাশের কোঠায়। আশির দশকের শেষ ভাগ থেকেই এক্সট্রা হিসাবে কাজ শুরু। সচ্ছলতার মধ্য দিয়েই চলছিল জীবন। কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্পের দৈন্যদশায় জীবনে অন্ধকার নেমে আসে তার। পিতৃহারা সন্তানকে মানুষ করতে পরিচালক সমিতিতে ঝাড়ুদারের কাজও করতে হয় তাকে। অভাব অনটনে দুই চোখে এখন শুধুই অন্ধকার তার।

ষাটোর্ধ্ব নাজমা আক্তার এফডিসির আঙিনায় কাজের অপেক্ষায় থাকেন। তার কথায় এক সময় অবস্থা রমরমা ছিল। দাইমা, ডাক্তারের চরিত্রও করেছি। দিনে এক হাজার টাকা পর্যন্ত আয় ছিল। ৩৭ বছর আগে মেয়ে নূরজাহানের জন্মের পর চলচ্চিত্রে আসি। তখনকার দিনে সাড়ে তিন হাজার টাকা ঘর ভাড়া দিতাম। এখন বস্তিতে থাকি। তখন আয়ের টাকা দিয়ে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। এখন উপোস করি। কল্পনা, আলেয়া বুড়ি, দিলবাহারী, বিনা, শুকুর জাহানের অবস্থাও আমার মতো। তারাও নামমাত্র বেঁচে আছে। শাহানা জানান, ২০ থেকে ২৫ বছর ধরে কাজ করছেন তিনি। মা, বোন, ভাবি যখন যে চরিত্র পান তাতেই অভিনয় করেন। সর্বশেষ কাজ করেছেন নায়ক শাকিব খানের সিনেমায়। কাজের পরিমাণ কমে গেছে বলে মিরপুর থেকে এখন এফডিসিতে কম আসেন। সকাল থেকে কাজের আশায় বসে আছেন বীণাও। মলিন মুখ তার। এসেছেন রামপুরা থেকে। কথা বলতে গেলে বিরক্ত হন। তিনি বলেন, ‘কাজ পাওনের লাইগ্যা বইস্যা থাকতে হয়। আগে তো প্রায় প্রতিদিনই নায়িকার বান্ধবী বা অন্য রোলে অভিনয়ের ডাক পাইতাম। এখন দিনের পর দিন অপেক্ষায় থাকি। কাজ আর পাই না।’

রাবেয়া, মর্জিনা, আলেয়া, রেবেকা, সেলিম, মেরিসহ প্রায় অর্ধশত এক্সট্রা শিল্পীর জীবনকাহিনী এমনই মানবেতর।

এক্সট্রা শিল্পীদের জুনিয়র আর্টিস্টও বলা হয়। তাদের নিয়ে জুনিয়র আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন নামে একটি সংগঠন থাকলেও এর কোনো কার্যকারিতা নেই। প্রায় ৩৫০ সদস্যকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ নামমাত্র এই সংগঠনটি। সামান্য আয়ের টাকার ২০ থেকে ৩০ শতাংশ তুলে দিতে হয় দালাল ও চাঁদাবাজদের হাতে। অভিনয় করতে গিয়ে আহত হলে চিকিৎসা পায় না নির্মাতা কিংবা সংগঠনের পক্ষ থেকে। এক্সট্রাদের অভিযোগ শিল্পী দূরে থাক, আমরা মনে হয় মানুষের কাতারেই পড়ি না। দিনমজুরের অবস্থাও এর চেয়ে ভালো। কোনো বিষয়ে প্রতিবাদ করা মানে তা অনধিকার চর্চার পর্যায়ে পড়া। চড়া মাশুল দিতে হয় এ জন্য। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিজানুর রহমানের কথায়, চলচ্চিত্রের নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে, শিল্পীদের পারিশ্রমিকও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু নিম্নগামী হয়েছে এক্সট্রাদের অবস্থান। এক্সট্রা বলে কথা বলার অধিকার বা মূল্যায়ন কখনো ছিল না তাদের। এখন তো চলচ্চিত্র নির্মাণের ধরন বদলেছে। আইটেম গান যুক্ত হয়েছে। নায়ক-নায়িকার সখা-সখী বা গানের দৃশ্যে নির্মাতা নিজের মানুষ বা ডান্স গ্রুপের সদস্যদের আনেন। এতে প্রকৃত এক্সট্রারা অবহেলিত হয়ে পড়েছে।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আজিজুর রহমান, হাফিজউদ্দীন, শাহজাহান চৌধুরীসহ অনেক সিনিয়র নির্মাতার কথায়  চলচ্চিত্রে অপরিহার্য এক্সট্রা শিল্পী। এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ‘আমগাছতলা’ খ্যাত স্থানে এক্সট্রাদের নির্দিষ্ট ঠিকানা গড়ে ওঠে। এক সময় রমরমা অবস্থা ছিল তাদের। এখন বেকার, নিঃস্ব। কেউ মঞ্চে উদ্দাম নৃত্য করছে। কেউ মিউজিক ভিডিওতে মডেল হচ্ছে। কেউবা অনৈতিক কাজে গা ভাসিয়েছে। অনেকেই এসবের সঙ্গে আপস না করে উপোস অবস্থায় এফডিসিতে তীর্থের কাকের মতো কাজের অপেক্ষায় থাকে। এক্সট্রাদের বেশির ভাগই আসে অভাবী সংসার থেকে। তবে নায়ক-নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন নিয়েও অনেকের আগমন এবং স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এখনকার জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী শাবানা অভাবের তাড়নায় নয়, চলচ্চিত্রকে ভালোবেসেই এক্সট্রা হিসেবে এ অঙ্গনে আসেন। ১৯৬২ সালে ৯ বছর বয়সে ‘নতুন সুর’ ছবিতে ছোট্ট মেয়ের চরিত্রে ১৯৬৩ সালে ‘তালাশ’-এ নৃত্যশিল্পী, এরপর ‘আবার বনবাসে রূপবান’, ‘ডাকবাবু’সহ অনেক ছবিতে এক্সট্রা হিসেবে কাজ করেন। ১৯৬৭ সালে ‘চকোরী’ ছবির মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে যাত্রা শুরু তার। নায়করাজ রাজ্জাকও প্রথমে ‘১৩ নাম্বার ফেকু ওস্তাগার লেন’সহ কয়েকটি ছবিতে এক্সট্রা শিল্পী হিসেবেই অভিনয় করেন। পরবর্তীতে অনেকের মধ্যে এক্সট্রা থেকে নায়ক-নায়িকা হয়েছেন আলেকজান্ডার বো, শাহীন, দিলদার, সাহারা, ময়ূরী, শানু, সুচনা, নদী, ঝুমকা, জিনিয়া, নাসরিন, সোনিয়া, শাহনূর প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
মুগ্ধতায় জয়া
মুগ্ধতায় জয়া
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
সর্বশেষ খবর
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ
যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন
কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি
মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’
‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল
গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার
ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংবদন্তী সংগীতশিল্পী রুনা লায়লাকে নিয়ে উপন্যাস
কিংবদন্তী সংগীতশিল্পী রুনা লায়লাকে নিয়ে উপন্যাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন