শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৯

সরব সমিতি নীরব চলচ্চিত্র

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরব সমিতি  নীরব চলচ্চিত্র

‘চলচ্চিত্র সমিতিগুলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি নিয়ে যতটা সরব হয়ে ওঠে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তার চেয়েও বেশি নীরব। অথচ শিল্পটির স্বার্থ রক্ষায় সমিতির জন্ম বলে সমিতিগুলোর গঠনতন্ত্রেই উল্লেখ রয়েছে।’ বেশ আক্ষেপ নিয়েই এমনটি জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা।

নব্বই দশকের শেষ ভাগে চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার জোয়ার, ২০০৮ সালের পর থেকে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় চলচ্চিত্র শিল্প মূলত স্থবির হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে আবার পাইরেসি ও নকল ছবি নির্মাণ এই দুর্যোগকে আরও ঘনীভূত করে। আর এই সুযোগে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানির সুযোগ পায়। প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার নওশাদের দাবি- ‘স্থানীয়ভাবে পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবি নির্মাণ নেই বলে সিনেমা হল মালিকরা লোকসান গুণে আর টিকতে না পেরে সিংহভাগ সিনেমা হল বন্ধ করে দিয়েছে। যে সিনেমা হলগুলো অবশিষ্ট আছে সেগুলো টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়ে উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির উদ্যোগ নিতে হয়েছে।’ এদিকে চলচ্চিত্রের এই দৈন্য অবস্থায় সাধারণ দর্শক ও চলচ্চিত্র শিল্পী-নির্মাতা-কলাকুশলীদের মুখে শুধু একটি প্রশ্নই ঘুরেফিরে শোনা যাচ্ছে। প্রশ্নটি হলো- চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি রয়েছে। তারা চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় কতটা ভূমিকা পালন করছে। যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করা হলে চলচ্চিত্রে এই দুরবস্থা হতো না।

সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের কাছে এই জবাব চাওয়া হলে তাদের একটিই উত্তর, ‘সমিতির সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণই হলো আমাদের মূল কাজ।’ সমিতিগুলোর এই জবাবে সন্তুষ্ট নন সাধারণ চলচ্চিত্রকাররা। তাদের কথায়, সদস্যরা তো চলচ্চিত্রেরই মানুষ। চলচ্চিত্রের স্বার্থ আগে সংরক্ষণ করা না হলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ হয়? সাধারণ সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সমিতির কর্তাদের কাজ হলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টির নামে স্পন্সর জোগাড় করে নিজেদের পকেট ভর্তি করা। মানে চলচ্চিত্র ও সদস্যদের নয়, নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা।’ সমিতিগুলোর আরেকটি অভিযোগ ছিল প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্রের মাদার অর্গানাইজেশনখ্যাত প্রযোজক সমিতির নির্বাচন বন্ধ থাকায় এর কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় ছিল। আর এটিই হলো চলচ্চিত্র শিল্প স্থবির হয়ে পড়ার অন্যতম একটি কারণ। সম্প্রতি প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচন হয়ে গেল এবং নতুন কমিটি দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছে। সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম বলেন, ‘সিনেমা হল ও ভালো ছবি নির্মাণ বাড়াতে কাজ করতে চাই। পাশপাশি প্রখ্যাত যে প্রযোজকরা এখন আর কাজ করছেন না, তাদের পুঁজির নিশ্চয়তা দিয়ে ছবি প্রযোজনায় ফিরিয়ে আনতে চাই।’ চিত্রনায়ক আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা নিজেরা নিজেদের টেনে নিচে নামিয়েছি। গত সাত বছর আমাদের পপ্রযোজক সমিতি নেই। মানুষের সঙ্গে কাজ করতে গেলে মনোমালিন্য হতেই পারে, তবে তাকে স্থায়ী রূপ দেওয়া যাবে না। নিজেদের মধ্যে বিভাজন শুধু ক্ষতিই করতে পারে, সফলতা দেবে না। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে আবারও চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাই। সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’

চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এখন দেখার পালা চলচ্চিত্রকে আবার জাগিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র প্রযোজক- পরিবেশক সমিতির নতুন কমিটি কতটা ভূমিকা রাখে। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, সমিতিগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় ছবি নির্মাণ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত দুই বছরের চিত্রই যদি ধরা হয় তাতে দেখা যায় ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২৩টি ছবি মুক্তি পেলেও ব্যবসা সফল হয়েছে শুধু ‘পাসওয়ার্ড’ নামের একটি ছবি। আর জুলাই মাসে দেশীয় ছবির পরিবর্তে এক নাগারে মুক্তি পেয়েছে তিন সপ্তাহে তিনটি কলকাতার ছবি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দিন দিন যদি ছবি নির্মাণ কমেই যায়, তবে ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি কি করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিভিন্ন সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের একটাই কথা, ছবি তৈরিতে বিনিয়োগ করেন প্রযোজকরা। কিন্তু প্রযোজক সমিতি গত প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে ছিল অচল। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছবি নির্মাণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সংগঠনগুলোর কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা করা। এরপরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি ও পরিচালক সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে। কয়েক দিন আগেও সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি আমরা। আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। নতুন তথ্যমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে নানা পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছিলেন গত এপ্রিলে এফডিসিতে অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার আশ্বাসের সিকি ভাগও পূরণ হয়নি। আমরা এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চলচ্চিত্র শিল্পের দুর্দিন দূর করতে চাই। ভালো ছবি নির্মাণে শিল্পী সমিতি একক কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। সমষ্টিগত ভূমিকার সহায়ক হতে পারি আমরা। নিজেদের জায়গা  থেকে শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে আমরা কাজ করব। অভিজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার চর্চা বাড়ানোর পরিবেশ আমরা তৈরি করেছি। সামনের দিনগুলোতে আরও সুন্দর হবে সেই পরিবেশ। আর চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলোর সমন্বয়ে গঠিত চলচ্চিত্র পরিবারে আবদ্ধ হয়ে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা সিনেমার সমস্যা দূর করতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গেও দেখা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমাদের উন্নয়নে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। খুব শিগগিরই আমাদের সিনেমা নির্মাণেও পরিবর্তন আসবে। এরই মধ্যে এসেছেও। আর ভালো গল্প, ভালো নির্মাণে দর্শক মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র পাবেন।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবেÑ এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সংগঠনগুলো কিন্তু নিজেদের বিভিন্ন স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ এদিকে ‘ছবি না থাকলে শিল্পীদের কর্মসংস্থান হবে কীভাবে?’ এমন প্রশ্ন নায়ক-প্রযোজক শাকিব খানের। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রে কী আছে আর? শুধু আছে নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি। কথাটা আক্ষেপ করে যেই বলুক না কেন, ভেবে দেখলাম, তিনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের সংগঠনগুলো ছবির কোনো খোঁজখবরে  নেই। চলচ্চিত্রের ১৮টি সংগঠনের মধ্যে দশটিই বনভোজন নিয়ে ব্যস্ত। চলচ্চিত্রের এমন সংকটের মধ্যে এত বনভোজন কেন? অথচ কাজের সময় সঠিক শিল্পী খুঁজে পাওয়া যায় না। কাজ করে বড় হতে হবে, এ ভাবনা অনেকেরই নেই এখানে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘সিনেমার সংকট দূর করতে সমিতিগুলোকে নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। চলচ্চিত্র পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা পরিচালক সমিতি আগে  থেকেই নানা আন্দোলন করে সফল হয়েছি। যেমন আন্দোলন করে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন, আমদানি-রপ্তানি ছবির সঠিক নিয়ম মানা ইত্যাদি। আগামীতে সবাই সম্মিলিতভাবে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখতে চাই। সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে চলচ্চিত্রের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে চাই।’

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংগঠন হলো- পরিচালক সমিতি, শিল্পী সমিতি, জুনিয়র শিল্পী সমিতি, চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, সহকারী চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, ফিল্ম এডিটরস গিল্ড, নৃত্য পরিচালক সমিতি, সহকারী নৃত্য পরিচালক সমিতি, নৃত্যশিল্পী সমিতি, স্থিরগ্রাহক সমিতি, ফাইটার অ্যাসোসিয়েশন, ফাইটার ডিরেক্টর অ্যাসোসিয়েশন, অঙ্গসজ্জাকর সমিতি, রূপসজ্জাকর সমিতি, উৎপাদন ব্যবস্থাপক সমিতি, উৎপাদন সহকারী ব্যবস্থাপক সমিতি, ভাই ভাই অ্যাকশন সঞ্চয়  গোষ্ঠী এবং শিল্প নির্দেশনা সমিতি।

এই বিভাগের আরও খবর
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু
হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন