শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৯

সরব সমিতি নীরব চলচ্চিত্র

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরব সমিতি  নীরব চলচ্চিত্র

‘চলচ্চিত্র সমিতিগুলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি নিয়ে যতটা সরব হয়ে ওঠে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তার চেয়েও বেশি নীরব। অথচ শিল্পটির স্বার্থ রক্ষায় সমিতির জন্ম বলে সমিতিগুলোর গঠনতন্ত্রেই উল্লেখ রয়েছে।’ বেশ আক্ষেপ নিয়েই এমনটি জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা।

নব্বই দশকের শেষ ভাগে চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার জোয়ার, ২০০৮ সালের পর থেকে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় চলচ্চিত্র শিল্প মূলত স্থবির হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে আবার পাইরেসি ও নকল ছবি নির্মাণ এই দুর্যোগকে আরও ঘনীভূত করে। আর এই সুযোগে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানির সুযোগ পায়। প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার নওশাদের দাবি- ‘স্থানীয়ভাবে পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবি নির্মাণ নেই বলে সিনেমা হল মালিকরা লোকসান গুণে আর টিকতে না পেরে সিংহভাগ সিনেমা হল বন্ধ করে দিয়েছে। যে সিনেমা হলগুলো অবশিষ্ট আছে সেগুলো টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়ে উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির উদ্যোগ নিতে হয়েছে।’ এদিকে চলচ্চিত্রের এই দৈন্য অবস্থায় সাধারণ দর্শক ও চলচ্চিত্র শিল্পী-নির্মাতা-কলাকুশলীদের মুখে শুধু একটি প্রশ্নই ঘুরেফিরে শোনা যাচ্ছে। প্রশ্নটি হলো- চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি রয়েছে। তারা চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় কতটা ভূমিকা পালন করছে। যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করা হলে চলচ্চিত্রে এই দুরবস্থা হতো না।

সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের কাছে এই জবাব চাওয়া হলে তাদের একটিই উত্তর, ‘সমিতির সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণই হলো আমাদের মূল কাজ।’ সমিতিগুলোর এই জবাবে সন্তুষ্ট নন সাধারণ চলচ্চিত্রকাররা। তাদের কথায়, সদস্যরা তো চলচ্চিত্রেরই মানুষ। চলচ্চিত্রের স্বার্থ আগে সংরক্ষণ করা না হলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ হয়? সাধারণ সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সমিতির কর্তাদের কাজ হলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টির নামে স্পন্সর জোগাড় করে নিজেদের পকেট ভর্তি করা। মানে চলচ্চিত্র ও সদস্যদের নয়, নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা।’ সমিতিগুলোর আরেকটি অভিযোগ ছিল প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্রের মাদার অর্গানাইজেশনখ্যাত প্রযোজক সমিতির নির্বাচন বন্ধ থাকায় এর কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় ছিল। আর এটিই হলো চলচ্চিত্র শিল্প স্থবির হয়ে পড়ার অন্যতম একটি কারণ। সম্প্রতি প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচন হয়ে গেল এবং নতুন কমিটি দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছে। সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম বলেন, ‘সিনেমা হল ও ভালো ছবি নির্মাণ বাড়াতে কাজ করতে চাই। পাশপাশি প্রখ্যাত যে প্রযোজকরা এখন আর কাজ করছেন না, তাদের পুঁজির নিশ্চয়তা দিয়ে ছবি প্রযোজনায় ফিরিয়ে আনতে চাই।’ চিত্রনায়ক আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা নিজেরা নিজেদের টেনে নিচে নামিয়েছি। গত সাত বছর আমাদের পপ্রযোজক সমিতি নেই। মানুষের সঙ্গে কাজ করতে গেলে মনোমালিন্য হতেই পারে, তবে তাকে স্থায়ী রূপ দেওয়া যাবে না। নিজেদের মধ্যে বিভাজন শুধু ক্ষতিই করতে পারে, সফলতা দেবে না। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে আবারও চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাই। সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’

চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এখন দেখার পালা চলচ্চিত্রকে আবার জাগিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র প্রযোজক- পরিবেশক সমিতির নতুন কমিটি কতটা ভূমিকা রাখে। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, সমিতিগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় ছবি নির্মাণ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত দুই বছরের চিত্রই যদি ধরা হয় তাতে দেখা যায় ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২৩টি ছবি মুক্তি পেলেও ব্যবসা সফল হয়েছে শুধু ‘পাসওয়ার্ড’ নামের একটি ছবি। আর জুলাই মাসে দেশীয় ছবির পরিবর্তে এক নাগারে মুক্তি পেয়েছে তিন সপ্তাহে তিনটি কলকাতার ছবি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দিন দিন যদি ছবি নির্মাণ কমেই যায়, তবে ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি কি করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিভিন্ন সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের একটাই কথা, ছবি তৈরিতে বিনিয়োগ করেন প্রযোজকরা। কিন্তু প্রযোজক সমিতি গত প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে ছিল অচল। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছবি নির্মাণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সংগঠনগুলোর কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা করা। এরপরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি ও পরিচালক সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে। কয়েক দিন আগেও সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি আমরা। আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। নতুন তথ্যমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে নানা পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছিলেন গত এপ্রিলে এফডিসিতে অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার আশ্বাসের সিকি ভাগও পূরণ হয়নি। আমরা এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চলচ্চিত্র শিল্পের দুর্দিন দূর করতে চাই। ভালো ছবি নির্মাণে শিল্পী সমিতি একক কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। সমষ্টিগত ভূমিকার সহায়ক হতে পারি আমরা। নিজেদের জায়গা  থেকে শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে আমরা কাজ করব। অভিজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার চর্চা বাড়ানোর পরিবেশ আমরা তৈরি করেছি। সামনের দিনগুলোতে আরও সুন্দর হবে সেই পরিবেশ। আর চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলোর সমন্বয়ে গঠিত চলচ্চিত্র পরিবারে আবদ্ধ হয়ে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা সিনেমার সমস্যা দূর করতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গেও দেখা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমাদের উন্নয়নে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। খুব শিগগিরই আমাদের সিনেমা নির্মাণেও পরিবর্তন আসবে। এরই মধ্যে এসেছেও। আর ভালো গল্প, ভালো নির্মাণে দর্শক মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র পাবেন।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবেÑ এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সংগঠনগুলো কিন্তু নিজেদের বিভিন্ন স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ এদিকে ‘ছবি না থাকলে শিল্পীদের কর্মসংস্থান হবে কীভাবে?’ এমন প্রশ্ন নায়ক-প্রযোজক শাকিব খানের। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রে কী আছে আর? শুধু আছে নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি। কথাটা আক্ষেপ করে যেই বলুক না কেন, ভেবে দেখলাম, তিনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের সংগঠনগুলো ছবির কোনো খোঁজখবরে  নেই। চলচ্চিত্রের ১৮টি সংগঠনের মধ্যে দশটিই বনভোজন নিয়ে ব্যস্ত। চলচ্চিত্রের এমন সংকটের মধ্যে এত বনভোজন কেন? অথচ কাজের সময় সঠিক শিল্পী খুঁজে পাওয়া যায় না। কাজ করে বড় হতে হবে, এ ভাবনা অনেকেরই নেই এখানে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘সিনেমার সংকট দূর করতে সমিতিগুলোকে নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। চলচ্চিত্র পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা পরিচালক সমিতি আগে  থেকেই নানা আন্দোলন করে সফল হয়েছি। যেমন আন্দোলন করে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন, আমদানি-রপ্তানি ছবির সঠিক নিয়ম মানা ইত্যাদি। আগামীতে সবাই সম্মিলিতভাবে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখতে চাই। সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে চলচ্চিত্রের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে চাই।’

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংগঠন হলো- পরিচালক সমিতি, শিল্পী সমিতি, জুনিয়র শিল্পী সমিতি, চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, সহকারী চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, ফিল্ম এডিটরস গিল্ড, নৃত্য পরিচালক সমিতি, সহকারী নৃত্য পরিচালক সমিতি, নৃত্যশিল্পী সমিতি, স্থিরগ্রাহক সমিতি, ফাইটার অ্যাসোসিয়েশন, ফাইটার ডিরেক্টর অ্যাসোসিয়েশন, অঙ্গসজ্জাকর সমিতি, রূপসজ্জাকর সমিতি, উৎপাদন ব্যবস্থাপক সমিতি, উৎপাদন সহকারী ব্যবস্থাপক সমিতি, ভাই ভাই অ্যাকশন সঞ্চয়  গোষ্ঠী এবং শিল্প নির্দেশনা সমিতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
আফজালের রঙিন সকাল
আফজালের রঙিন সকাল
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে