শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৯

সরব সমিতি নীরব চলচ্চিত্র

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরব সমিতি  নীরব চলচ্চিত্র

‘চলচ্চিত্র সমিতিগুলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি নিয়ে যতটা সরব হয়ে ওঠে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তার চেয়েও বেশি নীরব। অথচ শিল্পটির স্বার্থ রক্ষায় সমিতির জন্ম বলে সমিতিগুলোর গঠনতন্ত্রেই উল্লেখ রয়েছে।’ বেশ আক্ষেপ নিয়েই এমনটি জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা।

নব্বই দশকের শেষ ভাগে চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার জোয়ার, ২০০৮ সালের পর থেকে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় চলচ্চিত্র শিল্প মূলত স্থবির হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে আবার পাইরেসি ও নকল ছবি নির্মাণ এই দুর্যোগকে আরও ঘনীভূত করে। আর এই সুযোগে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানির সুযোগ পায়। প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার নওশাদের দাবি- ‘স্থানীয়ভাবে পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবি নির্মাণ নেই বলে সিনেমা হল মালিকরা লোকসান গুণে আর টিকতে না পেরে সিংহভাগ সিনেমা হল বন্ধ করে দিয়েছে। যে সিনেমা হলগুলো অবশিষ্ট আছে সেগুলো টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়ে উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির উদ্যোগ নিতে হয়েছে।’ এদিকে চলচ্চিত্রের এই দৈন্য অবস্থায় সাধারণ দর্শক ও চলচ্চিত্র শিল্পী-নির্মাতা-কলাকুশলীদের মুখে শুধু একটি প্রশ্নই ঘুরেফিরে শোনা যাচ্ছে। প্রশ্নটি হলো- চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি রয়েছে। তারা চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় কতটা ভূমিকা পালন করছে। যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করা হলে চলচ্চিত্রে এই দুরবস্থা হতো না।

সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের কাছে এই জবাব চাওয়া হলে তাদের একটিই উত্তর, ‘সমিতির সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণই হলো আমাদের মূল কাজ।’ সমিতিগুলোর এই জবাবে সন্তুষ্ট নন সাধারণ চলচ্চিত্রকাররা। তাদের কথায়, সদস্যরা তো চলচ্চিত্রেরই মানুষ। চলচ্চিত্রের স্বার্থ আগে সংরক্ষণ করা না হলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ হয়? সাধারণ সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সমিতির কর্তাদের কাজ হলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টির নামে স্পন্সর জোগাড় করে নিজেদের পকেট ভর্তি করা। মানে চলচ্চিত্র ও সদস্যদের নয়, নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা।’ সমিতিগুলোর আরেকটি অভিযোগ ছিল প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্রের মাদার অর্গানাইজেশনখ্যাত প্রযোজক সমিতির নির্বাচন বন্ধ থাকায় এর কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় ছিল। আর এটিই হলো চলচ্চিত্র শিল্প স্থবির হয়ে পড়ার অন্যতম একটি কারণ। সম্প্রতি প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচন হয়ে গেল এবং নতুন কমিটি দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছে। সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম বলেন, ‘সিনেমা হল ও ভালো ছবি নির্মাণ বাড়াতে কাজ করতে চাই। পাশপাশি প্রখ্যাত যে প্রযোজকরা এখন আর কাজ করছেন না, তাদের পুঁজির নিশ্চয়তা দিয়ে ছবি প্রযোজনায় ফিরিয়ে আনতে চাই।’ চিত্রনায়ক আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা নিজেরা নিজেদের টেনে নিচে নামিয়েছি। গত সাত বছর আমাদের পপ্রযোজক সমিতি নেই। মানুষের সঙ্গে কাজ করতে গেলে মনোমালিন্য হতেই পারে, তবে তাকে স্থায়ী রূপ দেওয়া যাবে না। নিজেদের মধ্যে বিভাজন শুধু ক্ষতিই করতে পারে, সফলতা দেবে না। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে আবারও চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাই। সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’

চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এখন দেখার পালা চলচ্চিত্রকে আবার জাগিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র প্রযোজক- পরিবেশক সমিতির নতুন কমিটি কতটা ভূমিকা রাখে। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, সমিতিগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় ছবি নির্মাণ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত দুই বছরের চিত্রই যদি ধরা হয় তাতে দেখা যায় ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২৩টি ছবি মুক্তি পেলেও ব্যবসা সফল হয়েছে শুধু ‘পাসওয়ার্ড’ নামের একটি ছবি। আর জুলাই মাসে দেশীয় ছবির পরিবর্তে এক নাগারে মুক্তি পেয়েছে তিন সপ্তাহে তিনটি কলকাতার ছবি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দিন দিন যদি ছবি নির্মাণ কমেই যায়, তবে ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি কি করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিভিন্ন সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের একটাই কথা, ছবি তৈরিতে বিনিয়োগ করেন প্রযোজকরা। কিন্তু প্রযোজক সমিতি গত প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে ছিল অচল। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছবি নির্মাণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সংগঠনগুলোর কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা করা। এরপরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি ও পরিচালক সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে। কয়েক দিন আগেও সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি আমরা। আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। নতুন তথ্যমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে নানা পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছিলেন গত এপ্রিলে এফডিসিতে অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার আশ্বাসের সিকি ভাগও পূরণ হয়নি। আমরা এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চলচ্চিত্র শিল্পের দুর্দিন দূর করতে চাই। ভালো ছবি নির্মাণে শিল্পী সমিতি একক কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। সমষ্টিগত ভূমিকার সহায়ক হতে পারি আমরা। নিজেদের জায়গা  থেকে শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে আমরা কাজ করব। অভিজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার চর্চা বাড়ানোর পরিবেশ আমরা তৈরি করেছি। সামনের দিনগুলোতে আরও সুন্দর হবে সেই পরিবেশ। আর চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলোর সমন্বয়ে গঠিত চলচ্চিত্র পরিবারে আবদ্ধ হয়ে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা সিনেমার সমস্যা দূর করতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গেও দেখা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমাদের উন্নয়নে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। খুব শিগগিরই আমাদের সিনেমা নির্মাণেও পরিবর্তন আসবে। এরই মধ্যে এসেছেও। আর ভালো গল্প, ভালো নির্মাণে দর্শক মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র পাবেন।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবেÑ এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সংগঠনগুলো কিন্তু নিজেদের বিভিন্ন স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ এদিকে ‘ছবি না থাকলে শিল্পীদের কর্মসংস্থান হবে কীভাবে?’ এমন প্রশ্ন নায়ক-প্রযোজক শাকিব খানের। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রে কী আছে আর? শুধু আছে নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি। কথাটা আক্ষেপ করে যেই বলুক না কেন, ভেবে দেখলাম, তিনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের সংগঠনগুলো ছবির কোনো খোঁজখবরে  নেই। চলচ্চিত্রের ১৮টি সংগঠনের মধ্যে দশটিই বনভোজন নিয়ে ব্যস্ত। চলচ্চিত্রের এমন সংকটের মধ্যে এত বনভোজন কেন? অথচ কাজের সময় সঠিক শিল্পী খুঁজে পাওয়া যায় না। কাজ করে বড় হতে হবে, এ ভাবনা অনেকেরই নেই এখানে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘সিনেমার সংকট দূর করতে সমিতিগুলোকে নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। চলচ্চিত্র পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা পরিচালক সমিতি আগে  থেকেই নানা আন্দোলন করে সফল হয়েছি। যেমন আন্দোলন করে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন, আমদানি-রপ্তানি ছবির সঠিক নিয়ম মানা ইত্যাদি। আগামীতে সবাই সম্মিলিতভাবে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখতে চাই। সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে চলচ্চিত্রের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে চাই।’

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংগঠন হলো- পরিচালক সমিতি, শিল্পী সমিতি, জুনিয়র শিল্পী সমিতি, চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, সহকারী চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, ফিল্ম এডিটরস গিল্ড, নৃত্য পরিচালক সমিতি, সহকারী নৃত্য পরিচালক সমিতি, নৃত্যশিল্পী সমিতি, স্থিরগ্রাহক সমিতি, ফাইটার অ্যাসোসিয়েশন, ফাইটার ডিরেক্টর অ্যাসোসিয়েশন, অঙ্গসজ্জাকর সমিতি, রূপসজ্জাকর সমিতি, উৎপাদন ব্যবস্থাপক সমিতি, উৎপাদন সহকারী ব্যবস্থাপক সমিতি, ভাই ভাই অ্যাকশন সঞ্চয়  গোষ্ঠী এবং শিল্প নির্দেশনা সমিতি।

এই বিভাগের আরও খবর
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা