শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৯

সরব সমিতি নীরব চলচ্চিত্র

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরব সমিতি  নীরব চলচ্চিত্র

‘চলচ্চিত্র সমিতিগুলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি নিয়ে যতটা সরব হয়ে ওঠে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তার চেয়েও বেশি নীরব। অথচ শিল্পটির স্বার্থ রক্ষায় সমিতির জন্ম বলে সমিতিগুলোর গঠনতন্ত্রেই উল্লেখ রয়েছে।’ বেশ আক্ষেপ নিয়েই এমনটি জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা।

নব্বই দশকের শেষ ভাগে চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার জোয়ার, ২০০৮ সালের পর থেকে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় চলচ্চিত্র শিল্প মূলত স্থবির হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে আবার পাইরেসি ও নকল ছবি নির্মাণ এই দুর্যোগকে আরও ঘনীভূত করে। আর এই সুযোগে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানির সুযোগ পায়। প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার নওশাদের দাবি- ‘স্থানীয়ভাবে পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবি নির্মাণ নেই বলে সিনেমা হল মালিকরা লোকসান গুণে আর টিকতে না পেরে সিংহভাগ সিনেমা হল বন্ধ করে দিয়েছে। যে সিনেমা হলগুলো অবশিষ্ট আছে সেগুলো টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়ে উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির উদ্যোগ নিতে হয়েছে।’ এদিকে চলচ্চিত্রের এই দৈন্য অবস্থায় সাধারণ দর্শক ও চলচ্চিত্র শিল্পী-নির্মাতা-কলাকুশলীদের মুখে শুধু একটি প্রশ্নই ঘুরেফিরে শোনা যাচ্ছে। প্রশ্নটি হলো- চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি রয়েছে। তারা চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় কতটা ভূমিকা পালন করছে। যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করা হলে চলচ্চিত্রে এই দুরবস্থা হতো না।

সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের কাছে এই জবাব চাওয়া হলে তাদের একটিই উত্তর, ‘সমিতির সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণই হলো আমাদের মূল কাজ।’ সমিতিগুলোর এই জবাবে সন্তুষ্ট নন সাধারণ চলচ্চিত্রকাররা। তাদের কথায়, সদস্যরা তো চলচ্চিত্রেরই মানুষ। চলচ্চিত্রের স্বার্থ আগে সংরক্ষণ করা না হলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ হয়? সাধারণ সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সমিতির কর্তাদের কাজ হলো নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টির নামে স্পন্সর জোগাড় করে নিজেদের পকেট ভর্তি করা। মানে চলচ্চিত্র ও সদস্যদের নয়, নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা।’ সমিতিগুলোর আরেকটি অভিযোগ ছিল প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্রের মাদার অর্গানাইজেশনখ্যাত প্রযোজক সমিতির নির্বাচন বন্ধ থাকায় এর কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় ছিল। আর এটিই হলো চলচ্চিত্র শিল্প স্থবির হয়ে পড়ার অন্যতম একটি কারণ। সম্প্রতি প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচন হয়ে গেল এবং নতুন কমিটি দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছে। সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম বলেন, ‘সিনেমা হল ও ভালো ছবি নির্মাণ বাড়াতে কাজ করতে চাই। পাশপাশি প্রখ্যাত যে প্রযোজকরা এখন আর কাজ করছেন না, তাদের পুঁজির নিশ্চয়তা দিয়ে ছবি প্রযোজনায় ফিরিয়ে আনতে চাই।’ চিত্রনায়ক আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা নিজেরা নিজেদের টেনে নিচে নামিয়েছি। গত সাত বছর আমাদের পপ্রযোজক সমিতি নেই। মানুষের সঙ্গে কাজ করতে গেলে মনোমালিন্য হতেই পারে, তবে তাকে স্থায়ী রূপ দেওয়া যাবে না। নিজেদের মধ্যে বিভাজন শুধু ক্ষতিই করতে পারে, সফলতা দেবে না। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে আবারও চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাই। সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’

চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এখন দেখার পালা চলচ্চিত্রকে আবার জাগিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র প্রযোজক- পরিবেশক সমিতির নতুন কমিটি কতটা ভূমিকা রাখে। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, সমিতিগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় ছবি নির্মাণ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত দুই বছরের চিত্রই যদি ধরা হয় তাতে দেখা যায় ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২৩টি ছবি মুক্তি পেলেও ব্যবসা সফল হয়েছে শুধু ‘পাসওয়ার্ড’ নামের একটি ছবি। আর জুলাই মাসে দেশীয় ছবির পরিবর্তে এক নাগারে মুক্তি পেয়েছে তিন সপ্তাহে তিনটি কলকাতার ছবি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দিন দিন যদি ছবি নির্মাণ কমেই যায়, তবে ১৮টি চলচ্চিত্র সমিতি কি করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিভিন্ন সংগঠনের কর্তাব্যক্তিদের একটাই কথা, ছবি তৈরিতে বিনিয়োগ করেন প্রযোজকরা। কিন্তু প্রযোজক সমিতি গত প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে ছিল অচল। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছবি নির্মাণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সংগঠনগুলোর কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা করা। এরপরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি ও পরিচালক সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে। কয়েক দিন আগেও সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছি আমরা। আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। নতুন তথ্যমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে নানা পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছিলেন গত এপ্রিলে এফডিসিতে অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার আশ্বাসের সিকি ভাগও পূরণ হয়নি। আমরা এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চলচ্চিত্র শিল্পের দুর্দিন দূর করতে চাই। ভালো ছবি নির্মাণে শিল্পী সমিতি একক কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। সমষ্টিগত ভূমিকার সহায়ক হতে পারি আমরা। নিজেদের জায়গা  থেকে শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে আমরা কাজ করব। অভিজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার চর্চা বাড়ানোর পরিবেশ আমরা তৈরি করেছি। সামনের দিনগুলোতে আরও সুন্দর হবে সেই পরিবেশ। আর চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলোর সমন্বয়ে গঠিত চলচ্চিত্র পরিবারে আবদ্ধ হয়ে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা সিনেমার সমস্যা দূর করতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গেও দেখা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমাদের উন্নয়নে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। খুব শিগগিরই আমাদের সিনেমা নির্মাণেও পরিবর্তন আসবে। এরই মধ্যে এসেছেও। আর ভালো গল্প, ভালো নির্মাণে দর্শক মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র পাবেন।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবেÑ এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সংগঠনগুলো কিন্তু নিজেদের বিভিন্ন স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ এদিকে ‘ছবি না থাকলে শিল্পীদের কর্মসংস্থান হবে কীভাবে?’ এমন প্রশ্ন নায়ক-প্রযোজক শাকিব খানের। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রে কী আছে আর? শুধু আছে নির্বাচন, বনভোজন আর ইফতার পার্টি। কথাটা আক্ষেপ করে যেই বলুক না কেন, ভেবে দেখলাম, তিনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের সংগঠনগুলো ছবির কোনো খোঁজখবরে  নেই। চলচ্চিত্রের ১৮টি সংগঠনের মধ্যে দশটিই বনভোজন নিয়ে ব্যস্ত। চলচ্চিত্রের এমন সংকটের মধ্যে এত বনভোজন কেন? অথচ কাজের সময় সঠিক শিল্পী খুঁজে পাওয়া যায় না। কাজ করে বড় হতে হবে, এ ভাবনা অনেকেরই নেই এখানে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘সিনেমার সংকট দূর করতে সমিতিগুলোকে নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। চলচ্চিত্র পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা পরিচালক সমিতি আগে  থেকেই নানা আন্দোলন করে সফল হয়েছি। যেমন আন্দোলন করে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন, আমদানি-রপ্তানি ছবির সঠিক নিয়ম মানা ইত্যাদি। আগামীতে সবাই সম্মিলিতভাবে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখতে চাই। সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে চলচ্চিত্রের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে চাই।’

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংগঠন হলো- পরিচালক সমিতি, শিল্পী সমিতি, জুনিয়র শিল্পী সমিতি, চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, সহকারী চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থা, ফিল্ম এডিটরস গিল্ড, নৃত্য পরিচালক সমিতি, সহকারী নৃত্য পরিচালক সমিতি, নৃত্যশিল্পী সমিতি, স্থিরগ্রাহক সমিতি, ফাইটার অ্যাসোসিয়েশন, ফাইটার ডিরেক্টর অ্যাসোসিয়েশন, অঙ্গসজ্জাকর সমিতি, রূপসজ্জাকর সমিতি, উৎপাদন ব্যবস্থাপক সমিতি, উৎপাদন সহকারী ব্যবস্থাপক সমিতি, ভাই ভাই অ্যাকশন সঞ্চয়  গোষ্ঠী এবং শিল্প নির্দেশনা সমিতি।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা