শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১

প্রত্যাশী শিল্পীদের ছড়াছড়ি

সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

‘সরকারকে সাধুবাদ জানাই চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচাতে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি করায়। পাশাপাশি সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে পান্ডুলিপি নির্বাচন থেকে শুরু করে পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা হয়। না হলে অতীতের মতো চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।’ বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারপারসন ও সহকারী অধ্যাপক হাবিবা রহমান।

২০২০-২১ অর্থবছরে চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদানের জন্য এবার তারকাদের ছড়াছড়ি দেখা গেছে। এর আগে কখনো এভাবে তারকাদের অনুদানের জন্য আবেদন করতে দেখা যায়নি। গত বৃহস্পতিবার আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিনে রেকর্ডসংখ্যক প্রায় দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়ে। এবার অনুদানের জন্য চিত্রনাট্য জমাদানকারী তারকাদের মধ্যে রয়েছেন অভিনেতা আলমগীর, কাজী হায়াৎ, শাকিব খান, শিমুল খান, অভিনেত্রী জয়া আহসান, অপু বিশ্বাস, শাহনূর। এর বাইরে চলচ্চিত্রকার দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, প্রযোজক নেতা ও অভিনেতা খোরশেদ আলম খসরু, পরিচালক- শিল্পী অপূর্ব রানা, নির্মাতা গাজী মাহবুব, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, সাজ্জাদ খান, বন্ধন বিশ্বাস, সানী সানোয়ার প্রমুখের নাম শোনা গেছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়েছে শেষ সময় পর্যন্ত। এগুলো প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে জুরি বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে। নিয়ম অনুযায়ী জুরি বোর্ডের সদস্যরা চিত্রনাট্যগুলো পড়ে নম্বর প্রদান করেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবারের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পূর্ণদৈর্ঘ্য ১০টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য ১০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ৭৫ লাখ এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ২০ লাখ টাকা করে অনুদান।

বাংলাদেশ সরকার মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭৬-৭৭ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অনুদানের প্রথা চালু করে। মাঝখানে কয়েক বছর বন্ধ থাকলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবেই অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

৪৪ বছরে এ পর্যন্ত ১৪১টি ছবিকে অনুদান দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে অর্ধ শতাধিক ছবি এখনো আলোর মুখ দেখেনি। কমপক্ষে ১০ বছরের চিত্রে দেখা যায়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত এ ১০ বছরে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৭৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে। তার মধ্যে মুক্তি পেয়েছে মাত্র ২৫টি চলচ্চিত্র, মুক্তি পায়নি ৪৯টি। অনুদান নিয়ে এমন নয়ছয় এ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রক্রিয়া।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হাবিবা রহমান আরও বলেন, ‘চলচ্চিত্র অধ্যয়নের শিক্ষক হিসেবে সরকারকে অনুদানের অর্থ বৃদ্ধির জন্য প্রথমেই সাধুবাদ জানাই। এরপর বলব শুধু অনুদান দিলেই হবে না, এ অর্থের যথাযথ ব্যবহারও নিশ্চিত করতে হবে। আরও সাধুবাদ জানাই এবার বেশি পরিমাণে চলচ্চিত্রের মানুষ অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহ দেখানোর কারণে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো শুধু টাকার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়লে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কিন্তু ব্যাহত হবে। প্রথমে বলব পা-ুলিপি যাচাই- বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনটি কার পান্ডুলিপি তা বিবেচনা না করে কনটেন্ট কেমন তার ওপর জোর দেওয়া। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বেশির ভাগ চলচ্চিত্র দর্শক-গ্রহণযোগ্যতা না পাওয়ার কারণ হলো গল্প মানসম্মত না হওয়া। এতে জীবনবোধের চিত্র থাকে না। তাই এ বিষয়ের ওপর প্রথমেই জোর দিতে হবে। পান্ডুলিপি নির্বাচনের পর কাজ কিন্তু শেষ হলে চলবে না। সরকার গঠিত অনুদান কমিটিকে পুরো ছবির নির্মাণকাজ মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দিতে হবে। আর যিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন তার মধ্যে ‘কাজটি করা হচ্ছে শিল্পের বিকাশের জন্য ব্যক্তির বিকাশ নয়’ এ বোধ থাকতে হবে। নির্মাণের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাপোর্টের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে টেকনিক্যাল সাইড ও প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে এই দিকের উন্নয়ন করা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। ছবি নির্মাণ শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। তবে এ বেঁধে দেওয়া সময় অবশ্যই বাস্তবমুখী হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলতে চাই, এ মুহূর্তে যদি বর্ষাকালের দৃশ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে সেই সময়টুকু নির্মাতাকে দিতে হবে এবং নির্মাতাও যেন দায়িত্ব নিয়ে কাজটি যথাযথ ও সময়মতো শেষ করেন সেই অনুরোধও থাকবে।

সরকার এবার অনুদানের ছবির অর্থ আরও বৃদ্ধি করেছে। এটির মধ্য দিয়ে নির্মাতাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করায় সরকারকে প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। বর্তমান সরকার বরাবরই চলচ্চিত্র ও শিল্প সংস্কৃতিবান্ধব। এ সেক্টরের উন্নয়নে সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। অনুদানের অর্থের বৃদ্ধির মাধ্যমে এ আন্তরিকতার স্বাক্ষর আবারও রাখল সরকার। এখন নির্মাতাদের দায়িত্ব হবে সরকারি টাকার প্রকৃত ব্যবহার নিশ্চিত করা। একটি কথা মনে রাখতে হবে, পাহারা দিয়ে কখনো চুরি শতভাগ বন্ধ করা যায় না। যার মধ্যে নিজের ও দেশের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা আছে তাকে কখনো শর্ত বা পাহারা দিয়ে তার কাছ থেকে কাজ আদায় করতে হয় না। দেশ, কাজ ও দায়িত্বের প্রতি মমত্ববোধ থেকেই সে সুচারুরূপে কাজটি অবশ্যই সম্পন্ন করবে।’ এমন প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করে চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও গবেষক অনুপম হায়াৎ বলেন, ‘সরকারের নজর রাখতে হবে যাদের অনুদান দেওয়া হবে তারা যেন অনুদান পাওয়ার যোগ্য হন এবং অনুদানের চলচ্চিত্রটি যেন সংশ্লিষ্ট নীতিমালা মেনে সময় মতো যথার্থভাবে নির্মাণ করেন সেই ব্যবস্থা করা। চলচ্চিত্র হচ্ছে একটি যৌগিক শিল্প। এটি মেধাগত, নির্মাণগত ও কারিগরি সমন্বয়ের ফসল। সুতরাং জুরি বোর্ডের গল্প বাছাই এবং নির্মাতার নির্মাণ যথাযথ হতে হবে। মানে দর্শক গ্রহণযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে যদি নির্মাতার শতভাগ আন্তরিকতা থাকে তাহলেই সরকারি অনুদান প্রদানের লক্ষ্য সফল হবে।’

চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে অনুদান দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ। তদারকির কোনো বালাই নেই। মাঝে একবার সময়মতো ছবি নির্মাণ করতে না পারা অনুদান পাওয়া কয়েকজন নির্মাতা তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল, ব্যস ওই পর্যন্তই, খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে পার পাওয়া। সম্প্রতি এক নির্মাতাকে গ্রেফতার করা হয় পরে আবার তাকে জামিনও দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে নতুন কিছু শর্ত আরোপ করেছে সরকার। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, শুধু শর্ত আরোপ করে বসে থাকলে চলবে না। যথাযথ তদারকির ব্যবস্থা না করলে চলচ্চিত্র নির্মাণে দেওয়া সরকারি অর্থ মেরে খাওয়া চলতেই থাকবে।

চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় বলা আছে, অনুদানের প্রথম চেক প্রাপ্তির ৯ মাসের মধ্যে ছবির কাজ শেষ করতে হবে। তবে বিশেষ অবস্থায় অনুরোধ সাপেক্ষে পরিচালক ওই সময় বৃদ্ধি করতে পারেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেক নির্মাতা ছবি নির্মাণে অহেতুক বছরের পর বছর পার করছেন। মন্ত্রণালয়ের একশ্রেণির কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশের কারণে তারা এ ধরনের কাজ করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। যার কারণে নির্মাতাদের কোনো ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারি অনুদানের ছবি কে দেখে, কোথায় প্রদর্শন হয়, এসবের নির্মাণকাজ কখন শেষ হয়, আদৌ শেষ হয় কি না এ বিষয়গুলো বেশির ভাগ ছবির ক্ষেত্রে সরকারসহ কেউই জানে না। মানে সরকারি অর্থ নিয়ে নয়ছয় করার এক বিরাট খাতের নাম হচ্ছে ‘চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান প্রথা’। তাদের কথায়, বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে অনুদান দেওয়ার সংখ্যা বাড়ালে সেই ছবি দর্শক সিনেমা হলে গিয়ে দেখবে। ‘ভিন্ন ধারা’ টাইপের ছবি নির্মাণ করলেও আমাদের দেশের সাধারণ দর্শক সেগুলো দেখে না এবং এ কারণে সরকারি অনুদান নীতিমালার লক্ষ্য পূরণ হয় না। ‘ফিল্ম ডিরেক্টররা কন্ট্র্রাকটর নন যে, ফাঁকি আর গোঁজামিল দিয়ে একটি জিনিস তৈরি করে চালিয়ে দেওয়া যায়। সরকারি অনুদানের টাকার ক্ষেত্রে হয়তো কোনো জবাবদিহিতা নেই। তাই বলে যে এই টাকাটা নিচ্ছে তার কি জনগণ বা রাষ্ট্রের কাছে কোনো দায়বদ্ধতা নেই? প্রধান এই গণমাধ্যম চলচ্চিত্রের জন্য সরকার যে অনুদান দিচ্ছে তার মাধ্যমে অনুদানের সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা, আত্মপরিচয়, দেশাত্মবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবই থাকতে হবে। একটি দেশের নাগরিক হিসেবে এই বিষয়টির প্রতি লক্ষ্য রেখে যারা অনুদান নিচ্ছেন তাদের যথাযথভাবে ছবিটি যথাসময়ে নির্মাণ ও মুক্তি দেওয়া উচিত।’ সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্রের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ নিয়ে এমন মন্তব্য প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা, গবেষক ও শিক্ষক মতিন রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
মহাদেবনকে কেন শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন অমিতাভ
মহাদেবনকে কেন শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন অমিতাভ
সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান
আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
ফের কনার আইটেম গান
ফের কনার আইটেম গান
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম