শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১

প্রত্যাশী শিল্পীদের ছড়াছড়ি

সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

‘সরকারকে সাধুবাদ জানাই চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচাতে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি করায়। পাশাপাশি সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে পান্ডুলিপি নির্বাচন থেকে শুরু করে পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা হয়। না হলে অতীতের মতো চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।’ বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারপারসন ও সহকারী অধ্যাপক হাবিবা রহমান।

২০২০-২১ অর্থবছরে চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদানের জন্য এবার তারকাদের ছড়াছড়ি দেখা গেছে। এর আগে কখনো এভাবে তারকাদের অনুদানের জন্য আবেদন করতে দেখা যায়নি। গত বৃহস্পতিবার আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিনে রেকর্ডসংখ্যক প্রায় দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়ে। এবার অনুদানের জন্য চিত্রনাট্য জমাদানকারী তারকাদের মধ্যে রয়েছেন অভিনেতা আলমগীর, কাজী হায়াৎ, শাকিব খান, শিমুল খান, অভিনেত্রী জয়া আহসান, অপু বিশ্বাস, শাহনূর। এর বাইরে চলচ্চিত্রকার দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, প্রযোজক নেতা ও অভিনেতা খোরশেদ আলম খসরু, পরিচালক- শিল্পী অপূর্ব রানা, নির্মাতা গাজী মাহবুব, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, সাজ্জাদ খান, বন্ধন বিশ্বাস, সানী সানোয়ার প্রমুখের নাম শোনা গেছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়েছে শেষ সময় পর্যন্ত। এগুলো প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে জুরি বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে। নিয়ম অনুযায়ী জুরি বোর্ডের সদস্যরা চিত্রনাট্যগুলো পড়ে নম্বর প্রদান করেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবারের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পূর্ণদৈর্ঘ্য ১০টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য ১০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ৭৫ লাখ এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ২০ লাখ টাকা করে অনুদান।

বাংলাদেশ সরকার মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭৬-৭৭ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অনুদানের প্রথা চালু করে। মাঝখানে কয়েক বছর বন্ধ থাকলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবেই অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

৪৪ বছরে এ পর্যন্ত ১৪১টি ছবিকে অনুদান দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে অর্ধ শতাধিক ছবি এখনো আলোর মুখ দেখেনি। কমপক্ষে ১০ বছরের চিত্রে দেখা যায়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত এ ১০ বছরে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৭৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে। তার মধ্যে মুক্তি পেয়েছে মাত্র ২৫টি চলচ্চিত্র, মুক্তি পায়নি ৪৯টি। অনুদান নিয়ে এমন নয়ছয় এ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রক্রিয়া।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হাবিবা রহমান আরও বলেন, ‘চলচ্চিত্র অধ্যয়নের শিক্ষক হিসেবে সরকারকে অনুদানের অর্থ বৃদ্ধির জন্য প্রথমেই সাধুবাদ জানাই। এরপর বলব শুধু অনুদান দিলেই হবে না, এ অর্থের যথাযথ ব্যবহারও নিশ্চিত করতে হবে। আরও সাধুবাদ জানাই এবার বেশি পরিমাণে চলচ্চিত্রের মানুষ অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহ দেখানোর কারণে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো শুধু টাকার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়লে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কিন্তু ব্যাহত হবে। প্রথমে বলব পা-ুলিপি যাচাই- বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনটি কার পান্ডুলিপি তা বিবেচনা না করে কনটেন্ট কেমন তার ওপর জোর দেওয়া। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বেশির ভাগ চলচ্চিত্র দর্শক-গ্রহণযোগ্যতা না পাওয়ার কারণ হলো গল্প মানসম্মত না হওয়া। এতে জীবনবোধের চিত্র থাকে না। তাই এ বিষয়ের ওপর প্রথমেই জোর দিতে হবে। পান্ডুলিপি নির্বাচনের পর কাজ কিন্তু শেষ হলে চলবে না। সরকার গঠিত অনুদান কমিটিকে পুরো ছবির নির্মাণকাজ মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দিতে হবে। আর যিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন তার মধ্যে ‘কাজটি করা হচ্ছে শিল্পের বিকাশের জন্য ব্যক্তির বিকাশ নয়’ এ বোধ থাকতে হবে। নির্মাণের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাপোর্টের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে টেকনিক্যাল সাইড ও প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে এই দিকের উন্নয়ন করা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। ছবি নির্মাণ শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। তবে এ বেঁধে দেওয়া সময় অবশ্যই বাস্তবমুখী হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলতে চাই, এ মুহূর্তে যদি বর্ষাকালের দৃশ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে সেই সময়টুকু নির্মাতাকে দিতে হবে এবং নির্মাতাও যেন দায়িত্ব নিয়ে কাজটি যথাযথ ও সময়মতো শেষ করেন সেই অনুরোধও থাকবে।

সরকার এবার অনুদানের ছবির অর্থ আরও বৃদ্ধি করেছে। এটির মধ্য দিয়ে নির্মাতাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করায় সরকারকে প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। বর্তমান সরকার বরাবরই চলচ্চিত্র ও শিল্প সংস্কৃতিবান্ধব। এ সেক্টরের উন্নয়নে সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। অনুদানের অর্থের বৃদ্ধির মাধ্যমে এ আন্তরিকতার স্বাক্ষর আবারও রাখল সরকার। এখন নির্মাতাদের দায়িত্ব হবে সরকারি টাকার প্রকৃত ব্যবহার নিশ্চিত করা। একটি কথা মনে রাখতে হবে, পাহারা দিয়ে কখনো চুরি শতভাগ বন্ধ করা যায় না। যার মধ্যে নিজের ও দেশের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা আছে তাকে কখনো শর্ত বা পাহারা দিয়ে তার কাছ থেকে কাজ আদায় করতে হয় না। দেশ, কাজ ও দায়িত্বের প্রতি মমত্ববোধ থেকেই সে সুচারুরূপে কাজটি অবশ্যই সম্পন্ন করবে।’ এমন প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করে চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও গবেষক অনুপম হায়াৎ বলেন, ‘সরকারের নজর রাখতে হবে যাদের অনুদান দেওয়া হবে তারা যেন অনুদান পাওয়ার যোগ্য হন এবং অনুদানের চলচ্চিত্রটি যেন সংশ্লিষ্ট নীতিমালা মেনে সময় মতো যথার্থভাবে নির্মাণ করেন সেই ব্যবস্থা করা। চলচ্চিত্র হচ্ছে একটি যৌগিক শিল্প। এটি মেধাগত, নির্মাণগত ও কারিগরি সমন্বয়ের ফসল। সুতরাং জুরি বোর্ডের গল্প বাছাই এবং নির্মাতার নির্মাণ যথাযথ হতে হবে। মানে দর্শক গ্রহণযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে যদি নির্মাতার শতভাগ আন্তরিকতা থাকে তাহলেই সরকারি অনুদান প্রদানের লক্ষ্য সফল হবে।’

চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে অনুদান দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ। তদারকির কোনো বালাই নেই। মাঝে একবার সময়মতো ছবি নির্মাণ করতে না পারা অনুদান পাওয়া কয়েকজন নির্মাতা তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল, ব্যস ওই পর্যন্তই, খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে পার পাওয়া। সম্প্রতি এক নির্মাতাকে গ্রেফতার করা হয় পরে আবার তাকে জামিনও দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে নতুন কিছু শর্ত আরোপ করেছে সরকার। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, শুধু শর্ত আরোপ করে বসে থাকলে চলবে না। যথাযথ তদারকির ব্যবস্থা না করলে চলচ্চিত্র নির্মাণে দেওয়া সরকারি অর্থ মেরে খাওয়া চলতেই থাকবে।

চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় বলা আছে, অনুদানের প্রথম চেক প্রাপ্তির ৯ মাসের মধ্যে ছবির কাজ শেষ করতে হবে। তবে বিশেষ অবস্থায় অনুরোধ সাপেক্ষে পরিচালক ওই সময় বৃদ্ধি করতে পারেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেক নির্মাতা ছবি নির্মাণে অহেতুক বছরের পর বছর পার করছেন। মন্ত্রণালয়ের একশ্রেণির কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশের কারণে তারা এ ধরনের কাজ করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। যার কারণে নির্মাতাদের কোনো ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারি অনুদানের ছবি কে দেখে, কোথায় প্রদর্শন হয়, এসবের নির্মাণকাজ কখন শেষ হয়, আদৌ শেষ হয় কি না এ বিষয়গুলো বেশির ভাগ ছবির ক্ষেত্রে সরকারসহ কেউই জানে না। মানে সরকারি অর্থ নিয়ে নয়ছয় করার এক বিরাট খাতের নাম হচ্ছে ‘চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান প্রথা’। তাদের কথায়, বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে অনুদান দেওয়ার সংখ্যা বাড়ালে সেই ছবি দর্শক সিনেমা হলে গিয়ে দেখবে। ‘ভিন্ন ধারা’ টাইপের ছবি নির্মাণ করলেও আমাদের দেশের সাধারণ দর্শক সেগুলো দেখে না এবং এ কারণে সরকারি অনুদান নীতিমালার লক্ষ্য পূরণ হয় না। ‘ফিল্ম ডিরেক্টররা কন্ট্র্রাকটর নন যে, ফাঁকি আর গোঁজামিল দিয়ে একটি জিনিস তৈরি করে চালিয়ে দেওয়া যায়। সরকারি অনুদানের টাকার ক্ষেত্রে হয়তো কোনো জবাবদিহিতা নেই। তাই বলে যে এই টাকাটা নিচ্ছে তার কি জনগণ বা রাষ্ট্রের কাছে কোনো দায়বদ্ধতা নেই? প্রধান এই গণমাধ্যম চলচ্চিত্রের জন্য সরকার যে অনুদান দিচ্ছে তার মাধ্যমে অনুদানের সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা, আত্মপরিচয়, দেশাত্মবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবই থাকতে হবে। একটি দেশের নাগরিক হিসেবে এই বিষয়টির প্রতি লক্ষ্য রেখে যারা অনুদান নিচ্ছেন তাদের যথাযথভাবে ছবিটি যথাসময়ে নির্মাণ ও মুক্তি দেওয়া উচিত।’ সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্রের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ নিয়ে এমন মন্তব্য প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা, গবেষক ও শিক্ষক মতিন রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা