শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১

প্রত্যাশী শিল্পীদের ছড়াছড়ি

সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

‘সরকারকে সাধুবাদ জানাই চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচাতে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি করায়। পাশাপাশি সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে পান্ডুলিপি নির্বাচন থেকে শুরু করে পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা হয়। না হলে অতীতের মতো চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।’ বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারপারসন ও সহকারী অধ্যাপক হাবিবা রহমান।

২০২০-২১ অর্থবছরে চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদানের জন্য এবার তারকাদের ছড়াছড়ি দেখা গেছে। এর আগে কখনো এভাবে তারকাদের অনুদানের জন্য আবেদন করতে দেখা যায়নি। গত বৃহস্পতিবার আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিনে রেকর্ডসংখ্যক প্রায় দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়ে। এবার অনুদানের জন্য চিত্রনাট্য জমাদানকারী তারকাদের মধ্যে রয়েছেন অভিনেতা আলমগীর, কাজী হায়াৎ, শাকিব খান, শিমুল খান, অভিনেত্রী জয়া আহসান, অপু বিশ্বাস, শাহনূর। এর বাইরে চলচ্চিত্রকার দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, প্রযোজক নেতা ও অভিনেতা খোরশেদ আলম খসরু, পরিচালক- শিল্পী অপূর্ব রানা, নির্মাতা গাজী মাহবুব, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, সাজ্জাদ খান, বন্ধন বিশ্বাস, সানী সানোয়ার প্রমুখের নাম শোনা গেছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়েছে শেষ সময় পর্যন্ত। এগুলো প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে জুরি বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে। নিয়ম অনুযায়ী জুরি বোর্ডের সদস্যরা চিত্রনাট্যগুলো পড়ে নম্বর প্রদান করেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবারের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পূর্ণদৈর্ঘ্য ১০টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য ১০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ৭৫ লাখ এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ২০ লাখ টাকা করে অনুদান।

বাংলাদেশ সরকার মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭৬-৭৭ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অনুদানের প্রথা চালু করে। মাঝখানে কয়েক বছর বন্ধ থাকলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবেই অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

৪৪ বছরে এ পর্যন্ত ১৪১টি ছবিকে অনুদান দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে অর্ধ শতাধিক ছবি এখনো আলোর মুখ দেখেনি। কমপক্ষে ১০ বছরের চিত্রে দেখা যায়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত এ ১০ বছরে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৭৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে। তার মধ্যে মুক্তি পেয়েছে মাত্র ২৫টি চলচ্চিত্র, মুক্তি পায়নি ৪৯টি। অনুদান নিয়ে এমন নয়ছয় এ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রক্রিয়া।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হাবিবা রহমান আরও বলেন, ‘চলচ্চিত্র অধ্যয়নের শিক্ষক হিসেবে সরকারকে অনুদানের অর্থ বৃদ্ধির জন্য প্রথমেই সাধুবাদ জানাই। এরপর বলব শুধু অনুদান দিলেই হবে না, এ অর্থের যথাযথ ব্যবহারও নিশ্চিত করতে হবে। আরও সাধুবাদ জানাই এবার বেশি পরিমাণে চলচ্চিত্রের মানুষ অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহ দেখানোর কারণে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো শুধু টাকার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়লে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কিন্তু ব্যাহত হবে। প্রথমে বলব পা-ুলিপি যাচাই- বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনটি কার পান্ডুলিপি তা বিবেচনা না করে কনটেন্ট কেমন তার ওপর জোর দেওয়া। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বেশির ভাগ চলচ্চিত্র দর্শক-গ্রহণযোগ্যতা না পাওয়ার কারণ হলো গল্প মানসম্মত না হওয়া। এতে জীবনবোধের চিত্র থাকে না। তাই এ বিষয়ের ওপর প্রথমেই জোর দিতে হবে। পান্ডুলিপি নির্বাচনের পর কাজ কিন্তু শেষ হলে চলবে না। সরকার গঠিত অনুদান কমিটিকে পুরো ছবির নির্মাণকাজ মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দিতে হবে। আর যিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন তার মধ্যে ‘কাজটি করা হচ্ছে শিল্পের বিকাশের জন্য ব্যক্তির বিকাশ নয়’ এ বোধ থাকতে হবে। নির্মাণের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাপোর্টের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে টেকনিক্যাল সাইড ও প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে এই দিকের উন্নয়ন করা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। ছবি নির্মাণ শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। তবে এ বেঁধে দেওয়া সময় অবশ্যই বাস্তবমুখী হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলতে চাই, এ মুহূর্তে যদি বর্ষাকালের দৃশ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে সেই সময়টুকু নির্মাতাকে দিতে হবে এবং নির্মাতাও যেন দায়িত্ব নিয়ে কাজটি যথাযথ ও সময়মতো শেষ করেন সেই অনুরোধও থাকবে।

সরকার এবার অনুদানের ছবির অর্থ আরও বৃদ্ধি করেছে। এটির মধ্য দিয়ে নির্মাতাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করায় সরকারকে প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। বর্তমান সরকার বরাবরই চলচ্চিত্র ও শিল্প সংস্কৃতিবান্ধব। এ সেক্টরের উন্নয়নে সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। অনুদানের অর্থের বৃদ্ধির মাধ্যমে এ আন্তরিকতার স্বাক্ষর আবারও রাখল সরকার। এখন নির্মাতাদের দায়িত্ব হবে সরকারি টাকার প্রকৃত ব্যবহার নিশ্চিত করা। একটি কথা মনে রাখতে হবে, পাহারা দিয়ে কখনো চুরি শতভাগ বন্ধ করা যায় না। যার মধ্যে নিজের ও দেশের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা আছে তাকে কখনো শর্ত বা পাহারা দিয়ে তার কাছ থেকে কাজ আদায় করতে হয় না। দেশ, কাজ ও দায়িত্বের প্রতি মমত্ববোধ থেকেই সে সুচারুরূপে কাজটি অবশ্যই সম্পন্ন করবে।’ এমন প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করে চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও গবেষক অনুপম হায়াৎ বলেন, ‘সরকারের নজর রাখতে হবে যাদের অনুদান দেওয়া হবে তারা যেন অনুদান পাওয়ার যোগ্য হন এবং অনুদানের চলচ্চিত্রটি যেন সংশ্লিষ্ট নীতিমালা মেনে সময় মতো যথার্থভাবে নির্মাণ করেন সেই ব্যবস্থা করা। চলচ্চিত্র হচ্ছে একটি যৌগিক শিল্প। এটি মেধাগত, নির্মাণগত ও কারিগরি সমন্বয়ের ফসল। সুতরাং জুরি বোর্ডের গল্প বাছাই এবং নির্মাতার নির্মাণ যথাযথ হতে হবে। মানে দর্শক গ্রহণযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে যদি নির্মাতার শতভাগ আন্তরিকতা থাকে তাহলেই সরকারি অনুদান প্রদানের লক্ষ্য সফল হবে।’

চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে অনুদান দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ। তদারকির কোনো বালাই নেই। মাঝে একবার সময়মতো ছবি নির্মাণ করতে না পারা অনুদান পাওয়া কয়েকজন নির্মাতা তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল, ব্যস ওই পর্যন্তই, খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে পার পাওয়া। সম্প্রতি এক নির্মাতাকে গ্রেফতার করা হয় পরে আবার তাকে জামিনও দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে নতুন কিছু শর্ত আরোপ করেছে সরকার। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, শুধু শর্ত আরোপ করে বসে থাকলে চলবে না। যথাযথ তদারকির ব্যবস্থা না করলে চলচ্চিত্র নির্মাণে দেওয়া সরকারি অর্থ মেরে খাওয়া চলতেই থাকবে।

চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় বলা আছে, অনুদানের প্রথম চেক প্রাপ্তির ৯ মাসের মধ্যে ছবির কাজ শেষ করতে হবে। তবে বিশেষ অবস্থায় অনুরোধ সাপেক্ষে পরিচালক ওই সময় বৃদ্ধি করতে পারেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেক নির্মাতা ছবি নির্মাণে অহেতুক বছরের পর বছর পার করছেন। মন্ত্রণালয়ের একশ্রেণির কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশের কারণে তারা এ ধরনের কাজ করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। যার কারণে নির্মাতাদের কোনো ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারি অনুদানের ছবি কে দেখে, কোথায় প্রদর্শন হয়, এসবের নির্মাণকাজ কখন শেষ হয়, আদৌ শেষ হয় কি না এ বিষয়গুলো বেশির ভাগ ছবির ক্ষেত্রে সরকারসহ কেউই জানে না। মানে সরকারি অর্থ নিয়ে নয়ছয় করার এক বিরাট খাতের নাম হচ্ছে ‘চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান প্রথা’। তাদের কথায়, বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে অনুদান দেওয়ার সংখ্যা বাড়ালে সেই ছবি দর্শক সিনেমা হলে গিয়ে দেখবে। ‘ভিন্ন ধারা’ টাইপের ছবি নির্মাণ করলেও আমাদের দেশের সাধারণ দর্শক সেগুলো দেখে না এবং এ কারণে সরকারি অনুদান নীতিমালার লক্ষ্য পূরণ হয় না। ‘ফিল্ম ডিরেক্টররা কন্ট্র্রাকটর নন যে, ফাঁকি আর গোঁজামিল দিয়ে একটি জিনিস তৈরি করে চালিয়ে দেওয়া যায়। সরকারি অনুদানের টাকার ক্ষেত্রে হয়তো কোনো জবাবদিহিতা নেই। তাই বলে যে এই টাকাটা নিচ্ছে তার কি জনগণ বা রাষ্ট্রের কাছে কোনো দায়বদ্ধতা নেই? প্রধান এই গণমাধ্যম চলচ্চিত্রের জন্য সরকার যে অনুদান দিচ্ছে তার মাধ্যমে অনুদানের সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা, আত্মপরিচয়, দেশাত্মবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবই থাকতে হবে। একটি দেশের নাগরিক হিসেবে এই বিষয়টির প্রতি লক্ষ্য রেখে যারা অনুদান নিচ্ছেন তাদের যথাযথভাবে ছবিটি যথাসময়ে নির্মাণ ও মুক্তি দেওয়া উচিত।’ সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্রের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ নিয়ে এমন মন্তব্য প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা, গবেষক ও শিক্ষক মতিন রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
তারকাদের নামেই নাম
তারকাদের নামেই নাম
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন