শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১

প্রত্যাশী শিল্পীদের ছড়াছড়ি

সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি অনুদানের ছবি নির্মাণ করতে চান সবাই

‘সরকারকে সাধুবাদ জানাই চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচাতে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি করায়। পাশাপাশি সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে পান্ডুলিপি নির্বাচন থেকে শুরু করে পুরো নির্মাণ প্রক্রিয়া মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা হয়। না হলে অতীতের মতো চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।’ বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারপারসন ও সহকারী অধ্যাপক হাবিবা রহমান।

২০২০-২১ অর্থবছরে চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদানের জন্য এবার তারকাদের ছড়াছড়ি দেখা গেছে। এর আগে কখনো এভাবে তারকাদের অনুদানের জন্য আবেদন করতে দেখা যায়নি। গত বৃহস্পতিবার আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিনে রেকর্ডসংখ্যক প্রায় দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়ে। এবার অনুদানের জন্য চিত্রনাট্য জমাদানকারী তারকাদের মধ্যে রয়েছেন অভিনেতা আলমগীর, কাজী হায়াৎ, শাকিব খান, শিমুল খান, অভিনেত্রী জয়া আহসান, অপু বিশ্বাস, শাহনূর। এর বাইরে চলচ্চিত্রকার দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, প্রযোজক নেতা ও অভিনেতা খোরশেদ আলম খসরু, পরিচালক- শিল্পী অপূর্ব রানা, নির্মাতা গাজী মাহবুব, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, সাজ্জাদ খান, বন্ধন বিশ্বাস, সানী সানোয়ার প্রমুখের নাম শোনা গেছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, দেড় শতাধিক চিত্রনাট্য জমা পড়েছে শেষ সময় পর্যন্ত। এগুলো প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে জুরি বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে। নিয়ম অনুযায়ী জুরি বোর্ডের সদস্যরা চিত্রনাট্যগুলো পড়ে নম্বর প্রদান করেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবারের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পূর্ণদৈর্ঘ্য ১০টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য ১০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ৭৫ লাখ এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রতিটি পাবে ২০ লাখ টাকা করে অনুদান।

বাংলাদেশ সরকার মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭৬-৭৭ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অনুদানের প্রথা চালু করে। মাঝখানে কয়েক বছর বন্ধ থাকলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবেই অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

৪৪ বছরে এ পর্যন্ত ১৪১টি ছবিকে অনুদান দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে অর্ধ শতাধিক ছবি এখনো আলোর মুখ দেখেনি। কমপক্ষে ১০ বছরের চিত্রে দেখা যায়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত এ ১০ বছরে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৭৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে। তার মধ্যে মুক্তি পেয়েছে মাত্র ২৫টি চলচ্চিত্র, মুক্তি পায়নি ৪৯টি। অনুদান নিয়ে এমন নয়ছয় এ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রক্রিয়া।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হাবিবা রহমান আরও বলেন, ‘চলচ্চিত্র অধ্যয়নের শিক্ষক হিসেবে সরকারকে অনুদানের অর্থ বৃদ্ধির জন্য প্রথমেই সাধুবাদ জানাই। এরপর বলব শুধু অনুদান দিলেই হবে না, এ অর্থের যথাযথ ব্যবহারও নিশ্চিত করতে হবে। আরও সাধুবাদ জানাই এবার বেশি পরিমাণে চলচ্চিত্রের মানুষ অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহ দেখানোর কারণে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো শুধু টাকার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়লে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কিন্তু ব্যাহত হবে। প্রথমে বলব পা-ুলিপি যাচাই- বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনটি কার পান্ডুলিপি তা বিবেচনা না করে কনটেন্ট কেমন তার ওপর জোর দেওয়া। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের বেশির ভাগ চলচ্চিত্র দর্শক-গ্রহণযোগ্যতা না পাওয়ার কারণ হলো গল্প মানসম্মত না হওয়া। এতে জীবনবোধের চিত্র থাকে না। তাই এ বিষয়ের ওপর প্রথমেই জোর দিতে হবে। পান্ডুলিপি নির্বাচনের পর কাজ কিন্তু শেষ হলে চলবে না। সরকার গঠিত অনুদান কমিটিকে পুরো ছবির নির্মাণকাজ মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দিতে হবে। আর যিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন তার মধ্যে ‘কাজটি করা হচ্ছে শিল্পের বিকাশের জন্য ব্যক্তির বিকাশ নয়’ এ বোধ থাকতে হবে। নির্মাণের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাপোর্টের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে টেকনিক্যাল সাইড ও প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে এই দিকের উন্নয়ন করা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। ছবি নির্মাণ শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। তবে এ বেঁধে দেওয়া সময় অবশ্যই বাস্তবমুখী হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলতে চাই, এ মুহূর্তে যদি বর্ষাকালের দৃশ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে সেই সময়টুকু নির্মাতাকে দিতে হবে এবং নির্মাতাও যেন দায়িত্ব নিয়ে কাজটি যথাযথ ও সময়মতো শেষ করেন সেই অনুরোধও থাকবে।

সরকার এবার অনুদানের ছবির অর্থ আরও বৃদ্ধি করেছে। এটির মধ্য দিয়ে নির্মাতাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করায় সরকারকে প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। বর্তমান সরকার বরাবরই চলচ্চিত্র ও শিল্প সংস্কৃতিবান্ধব। এ সেক্টরের উন্নয়নে সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। অনুদানের অর্থের বৃদ্ধির মাধ্যমে এ আন্তরিকতার স্বাক্ষর আবারও রাখল সরকার। এখন নির্মাতাদের দায়িত্ব হবে সরকারি টাকার প্রকৃত ব্যবহার নিশ্চিত করা। একটি কথা মনে রাখতে হবে, পাহারা দিয়ে কখনো চুরি শতভাগ বন্ধ করা যায় না। যার মধ্যে নিজের ও দেশের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা আছে তাকে কখনো শর্ত বা পাহারা দিয়ে তার কাছ থেকে কাজ আদায় করতে হয় না। দেশ, কাজ ও দায়িত্বের প্রতি মমত্ববোধ থেকেই সে সুচারুরূপে কাজটি অবশ্যই সম্পন্ন করবে।’ এমন প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করে চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও গবেষক অনুপম হায়াৎ বলেন, ‘সরকারের নজর রাখতে হবে যাদের অনুদান দেওয়া হবে তারা যেন অনুদান পাওয়ার যোগ্য হন এবং অনুদানের চলচ্চিত্রটি যেন সংশ্লিষ্ট নীতিমালা মেনে সময় মতো যথার্থভাবে নির্মাণ করেন সেই ব্যবস্থা করা। চলচ্চিত্র হচ্ছে একটি যৌগিক শিল্প। এটি মেধাগত, নির্মাণগত ও কারিগরি সমন্বয়ের ফসল। সুতরাং জুরি বোর্ডের গল্প বাছাই এবং নির্মাতার নির্মাণ যথাযথ হতে হবে। মানে দর্শক গ্রহণযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে যদি নির্মাতার শতভাগ আন্তরিকতা থাকে তাহলেই সরকারি অনুদান প্রদানের লক্ষ্য সফল হবে।’

চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে অনুদান দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ। তদারকির কোনো বালাই নেই। মাঝে একবার সময়মতো ছবি নির্মাণ করতে না পারা অনুদান পাওয়া কয়েকজন নির্মাতা তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল, ব্যস ওই পর্যন্তই, খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে পার পাওয়া। সম্প্রতি এক নির্মাতাকে গ্রেফতার করা হয় পরে আবার তাকে জামিনও দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে নতুন কিছু শর্ত আরোপ করেছে সরকার। চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, শুধু শর্ত আরোপ করে বসে থাকলে চলবে না। যথাযথ তদারকির ব্যবস্থা না করলে চলচ্চিত্র নির্মাণে দেওয়া সরকারি অর্থ মেরে খাওয়া চলতেই থাকবে।

চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় বলা আছে, অনুদানের প্রথম চেক প্রাপ্তির ৯ মাসের মধ্যে ছবির কাজ শেষ করতে হবে। তবে বিশেষ অবস্থায় অনুরোধ সাপেক্ষে পরিচালক ওই সময় বৃদ্ধি করতে পারেন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেক নির্মাতা ছবি নির্মাণে অহেতুক বছরের পর বছর পার করছেন। মন্ত্রণালয়ের একশ্রেণির কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশের কারণে তারা এ ধরনের কাজ করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। যার কারণে নির্মাতাদের কোনো ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, সরকারি অনুদানের ছবি কে দেখে, কোথায় প্রদর্শন হয়, এসবের নির্মাণকাজ কখন শেষ হয়, আদৌ শেষ হয় কি না এ বিষয়গুলো বেশির ভাগ ছবির ক্ষেত্রে সরকারসহ কেউই জানে না। মানে সরকারি অর্থ নিয়ে নয়ছয় করার এক বিরাট খাতের নাম হচ্ছে ‘চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান প্রথা’। তাদের কথায়, বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে অনুদান দেওয়ার সংখ্যা বাড়ালে সেই ছবি দর্শক সিনেমা হলে গিয়ে দেখবে। ‘ভিন্ন ধারা’ টাইপের ছবি নির্মাণ করলেও আমাদের দেশের সাধারণ দর্শক সেগুলো দেখে না এবং এ কারণে সরকারি অনুদান নীতিমালার লক্ষ্য পূরণ হয় না। ‘ফিল্ম ডিরেক্টররা কন্ট্র্রাকটর নন যে, ফাঁকি আর গোঁজামিল দিয়ে একটি জিনিস তৈরি করে চালিয়ে দেওয়া যায়। সরকারি অনুদানের টাকার ক্ষেত্রে হয়তো কোনো জবাবদিহিতা নেই। তাই বলে যে এই টাকাটা নিচ্ছে তার কি জনগণ বা রাষ্ট্রের কাছে কোনো দায়বদ্ধতা নেই? প্রধান এই গণমাধ্যম চলচ্চিত্রের জন্য সরকার যে অনুদান দিচ্ছে তার মাধ্যমে অনুদানের সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা, আত্মপরিচয়, দেশাত্মবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সবই থাকতে হবে। একটি দেশের নাগরিক হিসেবে এই বিষয়টির প্রতি লক্ষ্য রেখে যারা অনুদান নিচ্ছেন তাদের যথাযথভাবে ছবিটি যথাসময়ে নির্মাণ ও মুক্তি দেওয়া উচিত।’ সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্রের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ নিয়ে এমন মন্তব্য প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা, গবেষক ও শিক্ষক মতিন রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
নেপচুনের ওপারে মিলল প্রাচীন বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের ওপারে মিলল প্রাচীন বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা