শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১

নীল দরিয়া ঠিকই আছে

চলে গেলেন সারেং বৌ

প্রিন্ট ভার্সন
চলে গেলেন সারেং বৌ

সবাইকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে চিরতরে না ফেরার দেশে চলে গেলেন চলচ্চিত্রের সারেং বৌ খ্যাত কিংবদন্তি অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। ১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্তের ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে কবরীর অভিনয় জীবন শুরু। দক্ষ অভিনয়শৈলী দিয়ে চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’ হয়ে ওঠা কবরীর জীবনের  নানা দিক তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

জীবদ্দশায় শেষ সাক্ষাৎকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে-

গত ২৬ মার্চ কিংবদন্তি অভিনেত্রী কবরী কথা বলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে। ২৭ মার্চ সেটি এই পত্রিকার শোবিজ বিভাগে প্রকাশ হয়। এটিই ছিল মিডিয়াকে দেওয়া তাঁর শেষ সাক্ষাৎকার। তাঁর জবানিতে ওঠে এসেছিল নানা প্রসঙ্গ। সেই সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

করোনাকালে জীবন কেমন কাটছে। জানতে চাইলে দীর্ঘনিঃশ্বাস ছেড়ে তিনি বলেন, ‘আসলে বলার কিছু নেই, এই মহামারী নিয়ে হতাশ হলেই সব শেষ। কাজে যেতে ভয় হয়। বেশির ভাগ সময় অনেককেই ঘরবন্দী হয়ে থাকতে হচ্ছে। বলা হচ্ছে মানুষ সচেতন হচ্ছে না বলেই করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। আমি বলব সচেতনতা তৈরির মতো সঠিকভাবে কাজ করছেন না দায়িত্বশীলরা। রেডিও-টিভিতে যে প্রচারণা চালানো হচ্ছে তা কি ঠিক হচ্ছে? বলতে গেলে ভয় মিশ্রিত প্রচারণা চালাতে গিয়ে মানসিকতা নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে। টিভি-রেডিও খুললেই করোনা নিয়ে নেতিবাচক কথা শুনতে শুনতে একদিকে মানুষ আতঙ্কিত, অন্যদিকে বিরক্ত হচ্ছে। এর জন্য প্রয়োজন সরকার এবং জনপ্রতিনিধিদের এলাকাভিত্তিক কাউন্সেলিং। কারণ সবাই তো শিক্ষিত নয়। আবার করোনা প্রতিরোধে যা প্রয়োজন এবং শরীরের সক্ষমতা বাড়াতে যে খাদ্য দরকার দরিদ্র মানুষের পক্ষে তা কেনা সম্ভব নয়। সরকার এবং জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি বিত্তবানদেরও এদের সেবায় বিপুলভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আমার পরিচালিত দ্বিতীয় ছবি ‘এই তুমি সেই তুমি’র কাজ করোনার কারণে বারবার বন্ধ রাখতে গিয়ে সময়মতো নির্মাণ শেষ করতে পারছি না। এখন বাসায় বসে দেশ-জাতি আর ব্যক্তিগত নানা বিষয় নিয়ে ভাবছি, কী করব বুঝতে পারছি না। এমন দম বন্ধ অবস্থায় লেখালেখিতেও মন বসছে না। করোনা আমাদের শিখিয়ে দিয়েছে প্রকৃতির ওপর কারও হাত নেই। প্রকৃতির বিপরীতে হাঁটতে গেলে প্রকৃতি এর নিষ্ঠুর প্রতিশোধ নেবেই। তাই সবার নিয়মতান্ত্রিক ও শৃঙ্খলিত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হওয়া উচিত।’

 

কবরীর অপূর্ণ ইচ্ছা

কবরীর ইচ্ছা ছিল একবারের জন্য হলেও চুয়াডাঙ্গায় যাবেন। সেখানে তাঁর নামে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘কবরী রোড’ দেখে আসবেন। সেই ইচ্ছা আর পূরণ হলো না তাঁর। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাকে বললে আমি যাব। নিজ খরচেই যাব। বেঁচে থাকতে রাস্তাটি দেখে যেতে চাই।’ তবে আর তাঁর যাওয়া হয়নি। নিজের চোখে দেখা হয়নি তাঁর জন্য এত বছর ধরে ভক্তদের ভালোবাসার অপূর্ব নিদর্শন। চুয়াডাঙ্গা শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার নাম ‘কবরী রোড’। ৪০০ মিটার দীর্ঘ রাস্তাটি পৌরভবন ও সরকারি কলেজকে সংযুক্ত করেছে। কবরীর নামে ১৯৬৯ সালে সড়কটির নামকরণ হয়। ভক্তদের ভালোবাসায় ৫২ বছর ধরে রাস্তাটি টিকে আছে। এই রাস্তায় রয়েছে সরকারি-বেসরকারি বেশ কয়েকটি অফিস, অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। খ্যাতিমান চিত্রগ্রাহক বেবী ইসলামের বাড়ি চুয়াডাঙ্গায়। ১৯৬৯ সালে চুয়াডাঙ্গায় শুটিং হয়েছিল নারায়ণ ঘোষ মিতা পরিচালিত ‘ক খ গ ঘ ঙ’ সিনেমার, যার প্রধান চিত্রগ্রাহক ছিলেন বেবী ইসলাম এবং সহকারী চিত্রগ্রাহক মোরশেদ আহমেদ ওরফে তোকা মিয়া। সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল মোরশেদ আহমেদের চুয়াডাঙ্গা শহরের বাড়িতে। এই বাড়ির অবস্থান কবরী রোডে। বাড়ির একটি অংশে ব্যবসায়ী আখের আলী স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ থাকেন। অপর অংশ ‘কবরী মেস’ নামে পরিচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের আজীবন সম্মাননায় কবরী

দশম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে ২০১৯ সালে পাঁচ গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান করে বাংলাদেশ প্রতিদিন। গুণী ব্যক্তিদের মধ্যে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হিসেবে সম্মাননা গ্রহণ করেন অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী।

এই সম্মাননা গ্রহণের দিন কবরী দীর্ঘ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।  বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক সবসময় গভীর ছিল।

যেভাবে মীনা পাল থেকে কবরী

১৯৬৪ সাল। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সুভাষ দত্ত নির্মাণ করবেন ‘সুতরাং’ নামের একটি ছবি। এ ছবির ‘জরিনা’ চরিত্রের জন্য একটি মেয়ে খুঁজছিলেন তিনি। ছবির সংগীত পরিচালক সত্য সাহা কবরীর সন্ধান দিলেন সুভাষ দত্তকে। সত্য সাহা সে সময় সুভাষ দত্তকে বলেছিলেন, চট্টগ্রামে একটি মেয়ে আছে, নাম মীনা পাল। তাঁর উচ্চতাও বেশি নয়। মঞ্চে কাজ করে। সুভাষ দত্ত সত্য সাহাকে নিয়ে বিমানে চট্টগ্রামে গেলেন। চট্টগ্রামের ডা. কামালের সঙ্গে কবরীর বাবার পরিচয় ছিল। ডা. কামালকে নিয়েই কবরীদের বাড়িতে গেলেন সুভাষ দত্ত। সেদিন বাড়ি ছিলেন না কবরী। ওই সময় তিনি ছিলেন ময়মনসিংহে। সুভাষ দত্ত ও সত্য সাহা মন খারাপ করে ফিরে এলেন ঢাকায়। চট্টগ্রামে আসার পর সত্য সাহাকে খবর দেন কবরীর বাবা। এবারে আর সুভাষ চট্টগ্রামে গেলেন না। কবরীর কিছু ছবি তুলে নিয়ে আসার জন্য ড. কামালকে তাঁদের বাড়িতে পাঠালেন। কথা মতো কাজ হলো। ঢাকা থেকে সুভাষ দত্ত খবর পাঠালেন যে কবরীর তোলা ছবিগুলো দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছেন। তাঁর হাসি নাকি সুভাষের কাছে অসম্ভব সুন্দর মনে হয়েছে। কবরীকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য বলা হলো। কিন্তু কবরীর মা রাজি নন। তখন কবরীর বয়স ১৩ বা ১৪। কবরী জীবদ্দশায় বলেছিলেন- ‘মা কান্নাকাটি করে বাবাকে বললেন, আমার দুধের শিশুকে আমি দেব না। আমারও মা-ভাইবোনদের ছেড়ে ঢাকায় আসতে ভালো লাগছিল না। মায়ের কান্না দেখে আমিও কান্না শুরু করলাম। বাবা বুঝিয়ে বললেন, ওরা ডেকেছে। আগে মীনা যাক। যদি ভালো না লাগে, তাহলে চলে আসবে। এই বলে বাবা আমাকে নিয়ে বাড়ি থেকে রওনা হলেন।’ ট্রেনে করে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হলেন কবরী। ঢাকায় এসে উঠলেন পুরান ঢাকার বিউটি বোর্ডিংয়ে। সেদিন সুভাষ দত্ত দাদার সামনে এসে দাঁড়ালেন কমলা রঙের একটা ফ্রক পরে। দাদা বললেন, ‘যাও তো শাড়ি পরে আসো।’ বলতেই চটপট করে শাড়ি পরে দাদার সামনে গেলেন তিনি। তারপর জানানো হলো ভয়েস টেস্ট করা হবে। স্টুডিওতে গেলেন। কথা শুনে দাদা বললেন, সবই ঠিক আছে, কিন্তু কথার মধ্যে তো চাটগাঁয়ের আঞ্চলিক টান আছে। কবরী বলেছিলেন, ‘দাদা আমাকে যেভাবে সংলাপ বলতে বললেন, আমি তাঁর চোখের দিকে তাকিয়ে সেভাবেই সংলাপ আওড়াতে থাকলাম। অবশেষে দাদা জানালেন, জরিনা চরিত্রের জন্য আমাকে তাঁর পছন্দ হয়েছে। তারপর শুরু হলো আমার নাম নিয়ে গবেষণা। দাদা সৈয়দ শামসুল হককে আমার একটা নাম ঠিক করে দেওয়ার জন্য বললেন। যে নামেরই প্রস্তাব আসে, দেখা যায় এই নামে কেউ না কেউ আছে। আবার কোনো কোনো নাম দাদার পছন্দ হয় না। একবার ঠিক হলো যে ‘করবী’ দেওয়া হবে। কেউ আবার বলল না, ‘কবরী’। দুটো নাম নিয়ে বেশ ভাবনাচিন্তা চলল। শেষতক ‘কবরী’ নামটাই টিকে গেল। আর ‘মীনা পাল’ থেকে আমি হয়ে গেলাম ‘কবরী’।’ কবরী নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে ফিরে যান চলচ্চিত্র জীবনের শুরুতে। তিনি বলতে শুরু করেন, যখন চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করি, তখন আমার বয়স মাত্র ১৩ বছর। ক্লাস সিক্সে পড়ি। সুভাষ দত্ত একটা কিশোরীর ভূমিকার জন্য খুঁজে আমাকে পেয়ে যান। সাংস্কৃতিক পরিবারে মানুষ হয়েছি। মা পুঁথি পড়তেন, ভাইবোনেরা নাচতেন-গাইতেন, ছোট ভাই তবলা বাজাতেন। আমি নাচ করতাম। তবে আগে অভিনয় করিনি। যখন অফার পেলাম, তখন বাবা খুবই উৎসাহিত হলেন। মা দিতে চাননি। তিনি বললেন, ওর পড়াশোনা নষ্ট হয়ে যাবে। পরিবার একটু রক্ষণশীল তো ছিলই। আমার মায়ের ছোটবেলায় বিয়ে হয়ে যায়। তিনি অনেক দূর পড়াশোনা করতে পারেননি। তাই তাঁর খুব শখ ছিল মেয়েকে পড়াবেন। আমি সুভাষ দত্ত, ফজলে লোহানী, খান আতা, জহির রায়হান থেকে অভিনয় শিখেছি।  এখন তো সে রকম শিক্ষকও নেই।

 

শোকাচ্ছন্ন চলচ্চিত্র পরিবার

মানুষ হিসেবে অতুলনীয়

সুচন্দা

সবাই চলে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র জগৎটা অসীম শূন্যতায় ভরে যাচ্ছে। এই শূন্যতা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। বড় কষ্ট হয় কবরীর জন্য। একজন নিবেদিতপ্রাণ অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। মানুষ হিসেবেও তার তুলনা ছিল না। তার মতো একজন কর্মদক্ষ মানুষের আরও অনেক দিন বেঁচে থাকার প্রয়োজন ছিল। চলচ্চিত্রের বর্তমান দুর্দশায় তার অভিভাবকত্ব প্রয়োজন ছিল। চিত্রজগৎ এখন অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছে। সৃষ্টিকর্তা যেখানেই রাখেন তাকে যেন শান্তিতে রাখেন  এই দোয়াই করছি।

অসাধারণ এক অভিনেত্রী

ববিতা

কবরী আপা অভিনীত ‘সুতরাং’ ছবি দিয়েই বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছিল। সেই ১৪ বছর বয়সে ছবিটিতে কী অসাধারণ অভিনয় ছিল, যা ভাবাও যায় না। কাজের প্রতি তার নিষ্ঠা অতুলনীয়। চলচ্চিত্রে তার ডেডিকেশন কখনো কেউ ভুলতে পারবে না। এ দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তিনি বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। কবরী আপার কাজ তাকে আজীবন বাঁচিয়ে রাখবে। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা ও পরিবারের প্রতি  সমবেদনা রইল।

শূন্যস্থান পূর্ণ হওয়ার নয়

শাবানা

কী বলব জানি না। কিছু বলার মতো ভাষা আমার নেই। এত বড় মাপের আর গুণী মানুষের শূন্যস্থান কখনো পূরণ হওয়ার  নয়। তার সঙ্গে অনেক ছবিতে কাজ করেছি আমি। তার ব্যবহার আর কাজ অনন্য। একটি পরিবারের মতো মিলেমিশে কাজ করতেন। জুনিয়রদের হাতে ধরে কাজ শেখাতেন। সৃষ্টিকর্তাকে বলব কবরী যেখানে থাকেন তাকে যেন শান্তিতে রাখেন। একে একে সবাই চলে যাচ্ছেন। রাজ্জাক ভাইও চলে গেলেন। ফারুক ভাই অসুস্থ। সবার জন্য দোয়া করা ছাড়া আর  করার কিছু নেই।

মানবিক গুণের মানুষ তিনি

আলমগীর

আমার জীবনের ছবির প্রথম নায়িকা তিনি। সেই ১৯৭২ সাল থেকে ৪৯ বছরের কর্মজীবনের মধুর সম্পর্ক আমাদের। বলতে পারেন একেবারে ভাইবোনের সম্পর্ক। উনি কেমন অভিনেত্রী ছিলেন তা বিচারের ধৃষ্টতা আমার নেই। মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মানবিক। এত বড় মাপের শিল্পী হওয়া সত্ত্বেও শুটিংয়ের সময় বিশেষ করে নতুনদের খোঁজ খবর নিতেন। একজন অসাধারণ ও উদার মনের মানুষ ছিলেন তিনি। তার সঙ্গে ২৫টির মতো ছবিতে কাজ করেছিলাম। তাকে ঘিরে অজস্র স্মৃতি জমে আছে। তার প্রতি রইল  বিনম্র শ্রদ্ধা।

অভিভাবক হারালাম

শাকিব খান

চলচ্চিত্রের পথপ্রদর্শকরা একে একে চলে যাচ্ছেন। সেই পথে পাড়ি দিলেন কিংবদন্তি অভিনেত্রী কবরী আপা। চলচ্চিত্রের প্রাজ্ঞজনের একজন ছিলেন। তিনি  সোনালি অতীতের সমুজ্জ্বল সাক্ষী ছিলেন। নির্মাণেও সুনাম অর্জন করেছিলেন। ব্যক্তিজীবনে ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্ববান মানুষ। কিংবদন্তি এই মানুষটির সঙ্গে আমার অসংখ্য স্মৃতি। আমাকে  স্নেহ করতেন। বিভিন্ন স্মৃতি শেয়ার করতেন। কবরী আপার মৃত্যুতে প্রিয় অভিনেত্রী পাশাপাশি একজন অভিভাবকও হারালাম। যেখানেই থাকুন,  ভালো থাকুন।

মেনে নেওয়া যায় না

শাবনূর

একজন উঁচু মাপের আর মানের অভিনেত্রীর মহাপ্রস্থান কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তারপরও জন্ম মানেই মৃত্যু অনিবার্য। সব মৃত্যুকে সহজে মেনে নেওয়া যায় না। কবরী আপার কোন গুণের কথা বলব আমি। তিনি ছিলেন অনাবিল গুণের সমাহার। তাঁর চলে যাওয়া মানে একটি নক্ষত্রের পতন। যে শূন্যতা দেশ ও চলচ্চিত্র জগতের জন্য অপূরণীয়। করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করে ইহকালকে বিদায় জানালেন কিংবদন্তি অভিনেত্রী কবরী। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। ওপারে ভালো  থাকবেন।

 

এক নজরে

জন্ম চট্টগ্রামে                

চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলায়  ১৯৫০ সালের ১৯ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব ও কৈশোরে বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম নগরীতে। তাঁর আসল নাম মীনা পাল। পিতা শ্রীকৃষ্ণ দাস পাল এবং মা শ্রীমতী লাবণ্য প্রভা পাল।

 বিয়ে                         

সত্তরের দশকে কবরী বিয়ে করেন চিত্ত চৌধুরীকে। এই বিয়ে বিচ্ছেদের পর ১৯৭৮ সালে তিনি বিয়ে করেন সফিউদ্দীন সরোয়ারকে। ২০০৮ সালে তাঁদেরও বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কবরী পাঁচ সন্তানের মা।

লেখিকা                     

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক, চলচ্চিত্র, ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবন নিয়ে কবরী ২০১৭ সালে অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশ করেন তাঁর বই ‘স্মৃতিটুকু থাক’।

নির্মাতা              

২০২০ সালে কবরী দ্বিতীয় ছবি ‘এই তুমি সেই তুমি’র শুটিং শুরু করেন।  ২০০৫ সালে তিনি প্রথম ‘আয়না’ শিরোনামের একটি ছবি নির্মাণ করেছিলেন। নাটকও নির্মাণ করেন।

গীতিকার                 

সরকারি অনুদানে নির্মিতব্য ‘এই তুমি সেই তুমি’ ছবির মাধ্যমে গীতিকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ কবরীর। ‘তুমি সত্যি করে বলো তো’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দেন সাবিনা ইয়াসমিন।

যত সম্মাননা                 

১৯৭৮ সালে ‘সারেং বউ’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পান। এ ছাড়া বাচসাসসহ ২০১৯ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা তাঁকে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করে।

 

উল্লেখযোগ্য ছবি

সুতরাং, জলছবি, বাহানা, আবির্ভাব,  যে আগুনে পুড়ি, দ্বীপ নেভে নাই, দর্পচূর্ণ, ক খ গ ঘ ঙ, বিনিময়, তিতাস একটি নদীর নাম, রংবাজ, মাসুদ রানা, সুজন সখী, সাধারণ মেয়ে, গুন্ডা, নীল আকাশের নিচে, ময়নামতি, আগন্তুক, আঁকাবাঁকা, কত যে মিনতি, অধিকার, স্মৃতিটুকু থাক, সারেং বৌ, বধূ বিদায়, আরাধনা, বেঈমান, অবাক পৃথিবী, কাঁচ কাটা হীরা, উপহার, মতিমহল, অরুণ বরুণ কিরণমালা, সাত ভাই চম্পা, হীরামন, দেবদাস, দুই জীবন, চোরাবালিসহ আরও অনেক ছবি।

এই বিভাগের আরও খবর
এ কী বললেন জুহি...!
এ কী বললেন জুহি...!
ট্রাইব্যুনালে জেসমিনরূপে তানিয়া
ট্রাইব্যুনালে জেসমিনরূপে তানিয়া
এবার ওটিটিতে মন্দিরা
এবার ওটিটিতে মন্দিরা
অনুরাগীদের অশ্রু ঝরছে সিনেমা হলে
অনুরাগীদের অশ্রু ঝরছে সিনেমা হলে
বাংলা ব্যান্ডের কালজয়ী যেসব গান
বাংলা ব্যান্ডের কালজয়ী যেসব গান
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
মুগ্ধতায় জয়া
মুগ্ধতায় জয়া
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
সর্বশেষ খবর
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের
নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’
আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?
সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা