শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

৫০ বছরপূর্তিতে নাট্য সংগঠন আরণ্যক

আরণ্যক থেকে নাট্যাঙ্গনে যে তারকারা

প্রিন্ট ভার্সন
আরণ্যক থেকে নাট্যাঙ্গনে যে তারকারা

৫০ বছর মামুনুর রশীদের হাত ধরে আরণ্যক আমাদের নাট্যাঙ্গনে আলো ছড়াচ্ছে। এ নাট্য সংগঠন থেকে উঠে এসেছেন ফয়েজ জহির, সালাউদ্দিন লাভলু, আজিজুল হাকিম, বৃন্দাবন দাস, তমালিকা কর্মকার, আজাদ আবুল কালাম, চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসান, শামীম জামান, জয়রাজদের মতো অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী।  তারা আমাদের মঞ্চ ও ভিজ্যুয়াল মিডিয়া উভয় জায়গাকে সমৃদ্ধ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

৫০ বছর নাট্যজন মামুনুর রশীদের হাত ধরে আরণ্যক নাট্যাঙ্গনে আলো ছড়াচ্ছে। আরণ্যকের পাঁচ দশক পূর্তিতে অনুভূতির কথা জানিয়ে এই নাট্যকার বলেন, ৫০ বছর পেরিয়ে এসেছি। আরণ্যক থেকে আমরা ফয়েজ জহির, সালাউদ্দিন লাভলু, আজিজুল হাকিম, বৃন্দাবন দাস, তমালিকা কর্মকার, আজাদ আবুল কালাম, চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসান, শামীম জামান, জয়রাজদের মতো অনেক নামি অভিনয়শিল্পী পেয়েছি। যারা আমাদের মঞ্চ ও ভিজ্যুয়াল মিডিয়া উভয় জায়গাকে সমৃদ্ধ করেছেন। মঞ্চনাটক, পথনাটক ও মুক্তনাটক করে নাট্যচর্চাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে আরণ্যক।

মামুনুর রশীদ বলেন, ৫০ বছর একটা দীর্ঘ সময়, অর্ধশতাব্দীর পথপরিক্রমা, খুব সহজ কথা নয়। ১৯৭২ সালে আমরা যখন যাত্রা শুরু করি তখন এর কোনো অবকাঠামো ছিল না। অনেক উত্থান-পতন আর মাঝেমধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে গেছি। তারপর এক সময় সমৃদ্ধ হয়েছে নাট্যদল আরণ্যক। নাট্যজন মামুনুর রশীদ দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ৫০ বছরে আরণ্যকের সবচেয়ে বড় অপ্রাপ্তি হলো পৃষ্ঠপোষকতার অভাব, বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা আজও পায়নি এত বড় একটি নাট্যদল। ঢাকা শহরে নাট্যমঞ্চ খুবই অপ্রতুল। এখানে আরও মঞ্চ দরকার ছিল। গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, উত্তরার মতো জনবহুল এলাকায় কোনো নাট্যমঞ্চ গড়ে ওঠেনি। উত্তরা থেকে একজন দর্শককে সেগুনবাগিচার শিল্পকলায় নাটক দেখতে আসতে যেতে আড়াই ঘণ্টা করে ৫ ঘণ্টা আর নাটক দেখতে ২ ঘণ্টা মোট ৭ ঘণ্টা ব্যয় করতে হয়। তাহলে একটি নাটক দেখতে কতজন দর্শকের পক্ষে ৭ ঘণ্টা ব্যয় করা সম্ভব? এসব প্রতিকূলতার কারণে আমরা মঞ্চের মানুষেরা এখন পর্যন্ত নাটককে জীবিকা হিসেবে নিতে পারিনি। জীবনের তাগিদে অন্য কাজও করতে হয়। অন্যদিকে আশার কথা হলো- এখনো বিপুল পরিমাণে ছেলেমেয়ে থিয়েটারে আসছে। তাদের এই আগ্রহ মঞ্চনাটকের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। আমাদের দেশটা খুবই নাট্যপ্রিয় দেশ। দেশে এত মিডিয়ার সম্প্রসারণের পরও মঞ্চনাটকের প্রতি নতুন প্রজন্মের এই আগ্রহ সত্যিই আশার সঞ্চার করে। পরিশেষে আমি বলব প্রত্যেকটা থিয়েটার হচ্ছে দেশ ও জাতির জন্য এক একেকটা মেসেজ। নতুন যারা এখানে আসছে তাদের সবাইকে এই বিষয়টা নিয়ে ভাবতে হবে এবং সেভাবেই মঞ্চনাটক নিয়ে এগোতে হবে। মনে রাখতে হবে এখন শুধু শারীরিক বাচনভঙ্গি দিয়ে নাটক করা সম্ভব নয়, এর জন্য দরকার বুদ্ধি ও মেধার বিস্তার।

১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে নাট্যচর্চায় যাত্রা শুরু করে আরণ্যক নাট্যদল। ওই বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি শহীদ মুনীর চৌধুরীর ‘কবর’ নাটকটি দিয়ে প্রথম মঞ্চে আসে তারা। ‘নাটক শুধু বিনোদন নয়, শ্রেণিসংগ্রামের সুতীক্ষè হাতিয়ার’ স্লোগান নিয়ে বাংলাদেশের নাট্যাঙ্গনকে সমৃদ্ধ করেছে দলটি। মঞ্চনাটক, পথনাটক ও মুক্তনাটক করে নাট্যচর্চাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে আরণ্যক।

নাট্য ব্যক্তিত্ব আসাদুজ্জামান নূরের কথায়- মুক্তনাটকের মাধ্যমে আরণ্যকই প্রথম বাংলাদেশে রাজনৈতিক থিয়েটারের চর্চা শুরু করে, যা পরবর্তী সময়ে আমাদের জাতীয় আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 

আরণ্যকের প্রধান মামুনুর রশীদ বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর উদযাপন একটি বড় ঘটনা। এটা উদযাপন করতেই আমরা উৎসবের আয়োজন করছি। বেশ কয়েকটি পুরনো নাটকও উৎসবে নতুন করে মঞ্চস্থ হচ্ছে। পাশাপাশি আমাদের নিয়মিত প্রযোজনাগুলোও এতে যুক্ত হয়েছে।

চলতি বছর প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরপূর্তি উদযাপনে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ উৎসবে আরণ্যকের নতুন-পুরনো ৯টি নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। সঙ্গে থাকছে সেমিনার, যন্ত্রসংগীত, প্রকাশনা উৎসবসহ নানা আয়োজন। যেখানে নবীন ও বর্তমানের নিয়মিত সদস্যদের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু, চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসান, শামীম জামান, জয়রাজ, তমালিকা কর্মকারের মতো তারকা শিল্পীরা। উৎসবের নাটকে অভিনয় করতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে এসেছেন তমালিকা কর্মকার।

অরণ্যকের মোট প্রযোজিত মঞ্চনাটক প্রায় ৪০টি, পথনাটক ২৪টির মতো।

আরণ্যকের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল? এমন প্রশ্নের জবাবে এই দলের প্রধান ও নাট্য ব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ বলেন, ১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সাত তরুণ স্বাধীন বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে আরণ্যক নিয়ে। ওই বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি মুনীর চৌধুরীর কবর নাটক নিয়ে প্রথম মঞ্চে আসে তারা। ‘আরণ্যক’ নামটি দিয়েছিলেন প্রয়াত নাট্যজন আবদুল্লাহ আল মামুন। মামুনুর রশীদ বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন দফতরে বসে আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে কথা হচ্ছিল, বলেছিলাম, একটা নাটকের দল করব, কী নাম দেওয়া যায়? তিনিই ‘আরণ্যক’ নামটি দিয়েছিলেন।

মামুনুর রশীদ বলেন, ‘প্রথম ১০ বছরে নাট্যচর্চার অভিজ্ঞতায় আমরা বুঝতে পারি, মহিলা সমিতি বা অন্য কোনো মিলনায়তনের সীমিত আসনের মঞ্চে নাটককে কখনই প্রচলিত বিনোদনের ধারণা থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না। অভিনেতা ও মধ্যবিত্ত দর্শকের মধ্যে একটা দূরত্ব থেকেই যাবে।’ এমন উপলব্ধি থেকে নাট্যচর্চায় পরিবর্তন আনে আরণ্যক। বেছে নেয় সহজতর ও জীবনঘনিষ্ঠ উপস্থাপনা।

১৯৮২ সালে মুক্তনাটকের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আরণ্যক মঞ্চে আনে আবদুল্লাহেল মাহমুদ রচিত ‘সাত পুরুষের ঋণ’। ১৯৮৬ সালে ‘নানকার পালা’ আরণ্যকের নাট্যচর্চার আরেকটি পালাবদল। মামুনুর রশীদ জানান, ‘নানকার পালা’ মঞ্চে আসার পর দীর্ঘদিন পর্যন্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা আর স্বৈরাচারী নির্যাতনের কালে ব্যাহত হলো স্বাভাবিক নাট্যচর্চা। এ সময় মঞ্চ ছেড়ে পথে নেমে এলো আরণ্যক। মিছিল, বিক্ষোভ আর পথনাটক এক হয়ে গেল।

আগেই বলা হয়েছে, এবারের উৎসবে ৯টি নাটক দেখানো হচ্ছে। সবকটি নাটকই নিজেদের। একটি দলের মৌলিক ৯টি নাটক নিয়ে উৎসবের আয়োজন অনন্য ঘটনা। সব বিবেচনায় বলা যায়, ৫০ বছরেও আরণ্যকের টগবগে তারুণ্য প্রবহমান। মঞ্চনাটক, পথনাটক ও মুক্তনাটক করে নাট্যচর্চাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে দলটি।

দলের কান্ডারি মামুনুর রশীদ বলেন, ‘শোষণহীন মানবিক সমাজ ও রাষ্ট্র গড়তে আরণ্যক এই নিরন্তর সংগ্রাম অব্যাহত রাখবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

২ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা