শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

হটাৎ নিভে যাওয়া এক ধূমকেতু

প্রিন্ট ভার্সন
হটাৎ নিভে যাওয়া এক ধূমকেতু

আমি যুগে যুগে আসি, আসিয়াছি পুনঃমহাবিপ্লব হেতু; এই স্রষ্টার শনি মহাকাল ধূমকেতু...।  চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হয়েছিলেন নায়ক সালমান শাহ। উল্কার মতো সবার নজর কেড়ে নিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ করে ধূমকেতুর মতোই স্বল্প সময়ে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিলেন। ভক্তদের হৃদয়ে অপূর্ণতা রেখে অকালেই চির প্রস্থান তাঁর। আজও মানুষের হৃদয় থেকে হারিয়ে যাননি সালমান। চির অমর নায়ক সালমান শাহকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

এক ধূমকেতুর উদয়

নব্বইয়ের দশকে যখন বাংলা চলচ্চিত্র ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল তখন ১৯৯৩ সালে পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হন সালমান। এর পরেরটুকু কেবলই ইতিহাস। শুধুই এগিয়ে চলা। একের পর এক সাফল্যের পালক যুক্ত হতে থাকে সালমানের ক্যারিয়ারে। এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন সবার হৃদয়। সালমানের তুমুল জনপ্রিয়তায় একের পর এক হিট ছবির দেখা পেল চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি। হলবিমুখ দর্শক আবারও হলমুখী হতে শুরু করল। সাদা-কালোপরবর্তী বাংলা চলচ্চিত্রের মন্দা দূরীকরণে যাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি বলে মনে করা হয় তিনি সালমান শাহ। সালমান শাহ চলচ্চিত্রে এসেছিলেন ১৯৯৩ সালে। তখন তিনি ২২ বছরের টগবগে যুবক। প্রথম চলচ্চিত্র থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লাগাতার সাফল্যের মধ্য দিয়ে তিনি ওঠে এসেছিলেন তারকালোকের শীর্ষে। তাঁকে বলা হতো সাফল্যের বরপুত্র। কারণ অন্য তারকাদের যেমন যুদ্ধ করে প্রতিষ্ঠা পেতে হয়েছিল, সালমানকে সেভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে হয়নি।

 

হঠাৎ নিভে যাওয়া

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে। হঠাৎ ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হয়েই অসময়ে চলে গেলেন তিনি। কিন্তু স্বল্প সময়টা রাঙিয়ে দিয়ে গেছেন বর্ণাঢ্যভাবে। মন-প্রাণ উজাড় করে সব দিয়ে গেছেন বাংলা চলচ্চিত্রে। সালমানের অকাল বিদায়ে বাংলা চলচ্চিত্রের যে ক্ষতিসাধিত হয়েছে তা আজও পূরণ হয়নি। সালমানের বিদায়ে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে সেই শূন্যতা যেন সালমানের অতৃপ্ত আত্মার মতোই কেঁদে বেড়ায় চলচ্চিত্রের অন্দর মহলের চারদিকে। ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হলেও অমরত্ব পেয়েছেন অভিনয় নৈপুণ্যে। ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের বছর সিলেটে জন্ম নেওয়া এই অমর নায়ক অতৃপ্তি নিয়ে ঘুমিয়ে আছেন এখন ছোট্ট এক অন্ধকার ঘরে।

স্বল্প সময়ে বিশাল কর্মযজ্ঞ

মাত্র চার বছরের অভিনয় জীবনে ২৭টি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রই উপহার দেননি সালমান, বেশ কিছু দর্শকপ্রিয় নাটক, টেলিফিল্ম এবং বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে মানসম্মত কাজ করে গেছেন সাফল্যের এই বরপুত্র। দুটি চলচ্চিত্রে শ্র“তিমধুর গানও গেয়েছেন। প্রেমযুদ্ধ এবং ঋণ শোধ ছবিতে প্লেব্যাক করেন সালমান শাহ। ১৯৮৫-৮৬ সালের দিকে হানিফ সংকেতের গ্রন্থনায় ‘কথার কথা’ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে ‘নামটি ছিল তার অপূর্ব’ শিরোনামের একটি গানের মিউজিক ভিডিওতে হানিফ সংকেতের কণ্ঠে গাওয়া গানের প্রধান চরিত্র অপূর্বর ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমেই সালমান শাহ মিডিয়ায় প্রথম আলোচিত হন। তখন তিনি ইমন নামেই পরিচিত ছিলেন।

 

অপ্রতিদ্বন্দ্বী ফ্যাশন আইকন

১৯৯৩ সালে প্রথম ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায়ই ফ্যাশনে ভিন্নতা দেখিয়েছিলেন সালমান। ওই সিনেমায় তিনি মাথায় ভিন্ন স্টাইলের ক্যাপ পরেছিলেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সিনেমায় সালমানের ফ্যাশনের তালিকায় ছিল মাথায় রং-বেরঙের টুপি, স্ট্রিচ জিন্স প্যান্টের হাঁটুতে রুমাল বাঁধা, ছোট চিপের ব্যাকব্রাশ করা চুলের ডিজাইন, চুল ঝুঁটি করা, কানে দুল, চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, টি-শার্টের সামনের দিকে ইন করে পেছনের দিকে একটু খুলে রাখা, বড় বকলেসওয়ালা বেল্ট পরা, ডান হাতে ঘড়ি পরা, কপাল ঢেকে রাখা ব্যান্ডেনা, গলায় আরবীয় রুমাল প্যাঁচানো, পুলিশি পোশাক ও টুপিতে রোদচশমা আর গোঁফ, দাঁত দিয়ে নখ কাটা, বড় চুলে ঠোঁটের কোণে সিগারেট রাখাসহ এমন অসংখ্য নিজস্ব স্টাইল তৈরি করেছিলেন সালমান। চুলের স্টাইলেও এনেছিলেন পরিবর্তন। সে সময় নতুন সিনেমা মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে সালমানের নিত্যনতুন স্টাইল দেখে পাড়া-মহল্লায় ফলো করার হিড়িক লেগে যেত। সালমানের মতো স্টাইলে চুল রাখত তাঁর ভক্তরা, পরত গোল ফ্রেমের চশমা, বিভিন্ন রঙের টুপি। এ ছাড়া কপাল ঢেকে রাখা ব্যান্ডেনা ও স্ট্রিচ জিন্স প্যান্টের হাঁটুতে রুমাল বাঁধা নব্বই দশকে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল সালমানের জন্যই।

 

হৃদয়বিদারক দৃশ্য

চলচ্চিত্র নির্মাতা সায়মন তারেক বলেন, ‘যখন আমরা ঢাকা থেকে লাশ নিয়ে সিলেটে রওনা দিই, তখন রাস্তার দুই পাশে সালমানভক্তদের চিৎকার, আহাজারি আর কান্না দেখেছি। অনেক ভক্ত সেদিন গাড়ির সামনে শুয়ে পড়েছিলেন, লাশ না দেখালে তারা রাস্তা থেকে উঠবেন না...

 

২৩ তরুণীর আত্মহত্যা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের সর্বকালের সেরা হার্টথ্রব নায়ক সালমানের অকাল মৃত্যুর খবর কেউই মেনে নিতে পারেনি। শোনা যায়, ২৩ তরুণী আত্মহত্যা করে তাঁর মৃত্যুর খবর শুনে। তাঁর নজরুল নামে এক বন্ধু ছিল। সালমান মারা যাওয়ার পর তিনি শুধু পাগলের মতো এফডিসির সামনে ঘুরে বেরাত। ফারুক নামে আরেকজন বন্ধু ছিল তাঁর। সে-ও কোথায় যেন নিরুদ্দেশ হয়ে যায়।

 

এক ভক্তের কান্ড

একবার একটি মেয়ে অনেকদূর থেকে কলেজ ফাঁকি দিয়ে এসেছে সালমান শাহর সঙ্গে দেখা করার জন্য। সে তাঁর ফ্ল্যাটের নিচে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে। সালমান এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন কেন কলেজ ফাঁকি দিয়ে এসেছে সে। তারপর মেয়েটিকে চলে যেতে বললেন। আর এতে রাগ হয়ে মেয়েটি তাঁর সামনেই ব্লেড দিয়ে তার একটি হাত কেটে ফেলল। সালমান যতক্ষণ এফডিসিতে থাকতেন, গেটের বাইরে হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষায় থাকত তাঁকে একবার দেখার জন্য।

 

স্বপ্নের নায়কের যত পছন্দ...

সালমান সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতেন ড্রাইভিং। কাজ শেষ করে প্রায় রাতেই বেরিয়ে পড়তেন লং ড্রাইভে। ঘুরে বেড়াতেন ইচ্ছামতো। বেশির ভাগ রাতে চলে যেতেন গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয়। একেবারে সাধারণ সে রেস্তোরাঁর মিল্ক শেক খুব পছন্দ ছিল সালমানের। এমনও হয়েছে, দোকান বন্ধ হওয়ার সময় হয়ে গেছে। কিন্তু শুধু সালমানের জন্য দোকানদার রাতে দোকান খোলা রেখেছেন। উত্তরার একটি ফুটপাতের দোকানের চিতই পিঠা খুব পছন্দ ছিল সালমান শাহর। একজন বয়স্ক নারী বানাতেন পিঠা, রাস্তার এক পাশে বসতেন। সেই বৃদ্ধাকে সালমান ‘নানি’ বলে ডাকতেন। হুটহাট গাড়ি চালিয়ে চলে যেতেন সেখানে। একটু রাত করেই যেতেন। যেন মানুষের ভিড় না থাকে।

 

সালমানের জন্য ভালোবাসার স্বাক্ষর

সালমানকে ভালোবেসে অনেক কিছু তৈরিও করেছেন অনেকে। তাঁর নামে ধামরাইয়ের ফিল্মভ্যালিতে হয়েছে শুটিং ফ্লোর। গাজীপুর সিটিতে তাঁর নামে হয়েছে বাস স্ট্যান্ড; তৈরি হয়েছে ভাস্কর্য। সালমান শাহর সবচেয়ে সুপারহিট সিনেমা ‘স্বপ্নের ঠিকানা’। এই সিনেমাটির নামে তাঁর ভক্ত মো. রাশেদুল ইসলাম (রাশেদ খান) নির্মাণ করেছেন একটি রিসোর্ট। যেখানে তৈরি হয়েছে সালমানের একটি নান্দনিক ভাস্কর্য। গাজীপুরের উলুখোলায় সালমানের এই ভাস্কর্যটি স্থাপিত হয়।

এমন মৃত্যু চাননি সালমান

চাকচিক্যময় মোহনীয় চিত্রজগৎ ধরে রাখতে পারেনি সালমান শাহকে। তিনি চেয়েছিলেন অনেক দিন বাঁচতে। পৃথিবীর আলো, বাতাস, রূপ, রস, গন্ধকে আপন করে নিতে। তাঁরই জবানিতে এ কথাই প্রতিধ্বনিত হয়েছিল মৃত্যুর মাত্র কদিন আগে একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে। তাঁর সেই বলা কথা তুলে ধরা হলো :

মৃত্যু ও পরকাল সম্বন্ধে আপনার ধারণা কেমন?

এ দুটোর কোনোটিই এখন পর্যন্ত দেখা হয়নি। এখনই আমাকে সে অভিজ্ঞতা আহরণের জন্য বলবেন না প্লিজ।

এক দিন ঘুম ভেঙে দেখি, সুখের সমুদ্র শুকিয়ে গেছে। জীবনের কল্পনা নিষ্প্রাণ দেহ হয়ে শুকনো বালুর চরে পড়ে আছে। এ ধরনের পরিণতি যাদের জীবনের তাদের জন্য কিছু বলুন-

এ ধরনের পরিণতি যদি কারও কর্মফল হয়, তাহলে সে সব মানুষের জন্য আমার বলার কিছু নেই। তবে এ ধরনের পরিণত যেন বিধাতা কারও ভাগ্যে না লিখেন। আমার বেলায়ও যেন এমন পরিণতি না আসে। এ মুহূর্তে আমি মরে গেলে মন্দ কিছু হবে না। আমার কোনোই আপত্তি নেই। কেবল একটি কারণে দুঃখ হবে। বউ ঘরে এনেছি সদ্য। বউয়ের সঙ্গে অধিক দিন সংসার করতে পারলাম না- এটাই হবে আফসোস। আমারই কারণে একটি মেয়ে বিধবা হয়ে যাচ্ছে সেটাও ভালো খবর নয়। সময় পেলে বউয়ের কাছে দাবিনামা পেশ করব- আমার মৃত্যুর পর সে যেন আমাকে আজীবন মনে রাখে।

[সূত্র : আনন্দ বিচিত্রা ফিচার : এখন যদি মরে যাই। সংখ্যা-১৬৬, ১-১৫ নভেম্বর, ১৯৯৩ ইং, সংখ্যা-২২৮, ১৬-৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬]।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
শাবানার দিনকাল
শাবানার দিনকাল
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
বৃষ্টিতে ভিজতে স্যার পছন্দ করতেন
বৃষ্টিতে ভিজতে স্যার পছন্দ করতেন
হুমায়ূন আহমেদ যেভাবে চলচ্চিত্রে
হুমায়ূন আহমেদ যেভাবে চলচ্চিত্রে
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর
সর্বশেষ খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন