শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

হটাৎ নিভে যাওয়া এক ধূমকেতু

প্রিন্ট ভার্সন
হটাৎ নিভে যাওয়া এক ধূমকেতু

আমি যুগে যুগে আসি, আসিয়াছি পুনঃমহাবিপ্লব হেতু; এই স্রষ্টার শনি মহাকাল ধূমকেতু...।  চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হয়েছিলেন নায়ক সালমান শাহ। উল্কার মতো সবার নজর কেড়ে নিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ করে ধূমকেতুর মতোই স্বল্প সময়ে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিলেন। ভক্তদের হৃদয়ে অপূর্ণতা রেখে অকালেই চির প্রস্থান তাঁর। আজও মানুষের হৃদয় থেকে হারিয়ে যাননি সালমান। চির অমর নায়ক সালমান শাহকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

এক ধূমকেতুর উদয়

নব্বইয়ের দশকে যখন বাংলা চলচ্চিত্র ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল তখন ১৯৯৩ সালে পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হন সালমান। এর পরেরটুকু কেবলই ইতিহাস। শুধুই এগিয়ে চলা। একের পর এক সাফল্যের পালক যুক্ত হতে থাকে সালমানের ক্যারিয়ারে। এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন সবার হৃদয়। সালমানের তুমুল জনপ্রিয়তায় একের পর এক হিট ছবির দেখা পেল চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি। হলবিমুখ দর্শক আবারও হলমুখী হতে শুরু করল। সাদা-কালোপরবর্তী বাংলা চলচ্চিত্রের মন্দা দূরীকরণে যাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি বলে মনে করা হয় তিনি সালমান শাহ। সালমান শাহ চলচ্চিত্রে এসেছিলেন ১৯৯৩ সালে। তখন তিনি ২২ বছরের টগবগে যুবক। প্রথম চলচ্চিত্র থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লাগাতার সাফল্যের মধ্য দিয়ে তিনি ওঠে এসেছিলেন তারকালোকের শীর্ষে। তাঁকে বলা হতো সাফল্যের বরপুত্র। কারণ অন্য তারকাদের যেমন যুদ্ধ করে প্রতিষ্ঠা পেতে হয়েছিল, সালমানকে সেভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে হয়নি।

 

হঠাৎ নিভে যাওয়া

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে। হঠাৎ ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হয়েই অসময়ে চলে গেলেন তিনি। কিন্তু স্বল্প সময়টা রাঙিয়ে দিয়ে গেছেন বর্ণাঢ্যভাবে। মন-প্রাণ উজাড় করে সব দিয়ে গেছেন বাংলা চলচ্চিত্রে। সালমানের অকাল বিদায়ে বাংলা চলচ্চিত্রের যে ক্ষতিসাধিত হয়েছে তা আজও পূরণ হয়নি। সালমানের বিদায়ে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে সেই শূন্যতা যেন সালমানের অতৃপ্ত আত্মার মতোই কেঁদে বেড়ায় চলচ্চিত্রের অন্দর মহলের চারদিকে। ধূমকেতুর মতো আবির্ভূত হলেও অমরত্ব পেয়েছেন অভিনয় নৈপুণ্যে। ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের বছর সিলেটে জন্ম নেওয়া এই অমর নায়ক অতৃপ্তি নিয়ে ঘুমিয়ে আছেন এখন ছোট্ট এক অন্ধকার ঘরে।

স্বল্প সময়ে বিশাল কর্মযজ্ঞ

মাত্র চার বছরের অভিনয় জীবনে ২৭টি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রই উপহার দেননি সালমান, বেশ কিছু দর্শকপ্রিয় নাটক, টেলিফিল্ম এবং বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে মানসম্মত কাজ করে গেছেন সাফল্যের এই বরপুত্র। দুটি চলচ্চিত্রে শ্র“তিমধুর গানও গেয়েছেন। প্রেমযুদ্ধ এবং ঋণ শোধ ছবিতে প্লেব্যাক করেন সালমান শাহ। ১৯৮৫-৮৬ সালের দিকে হানিফ সংকেতের গ্রন্থনায় ‘কথার কথা’ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে ‘নামটি ছিল তার অপূর্ব’ শিরোনামের একটি গানের মিউজিক ভিডিওতে হানিফ সংকেতের কণ্ঠে গাওয়া গানের প্রধান চরিত্র অপূর্বর ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমেই সালমান শাহ মিডিয়ায় প্রথম আলোচিত হন। তখন তিনি ইমন নামেই পরিচিত ছিলেন।

 

অপ্রতিদ্বন্দ্বী ফ্যাশন আইকন

১৯৯৩ সালে প্রথম ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায়ই ফ্যাশনে ভিন্নতা দেখিয়েছিলেন সালমান। ওই সিনেমায় তিনি মাথায় ভিন্ন স্টাইলের ক্যাপ পরেছিলেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সিনেমায় সালমানের ফ্যাশনের তালিকায় ছিল মাথায় রং-বেরঙের টুপি, স্ট্রিচ জিন্স প্যান্টের হাঁটুতে রুমাল বাঁধা, ছোট চিপের ব্যাকব্রাশ করা চুলের ডিজাইন, চুল ঝুঁটি করা, কানে দুল, চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, টি-শার্টের সামনের দিকে ইন করে পেছনের দিকে একটু খুলে রাখা, বড় বকলেসওয়ালা বেল্ট পরা, ডান হাতে ঘড়ি পরা, কপাল ঢেকে রাখা ব্যান্ডেনা, গলায় আরবীয় রুমাল প্যাঁচানো, পুলিশি পোশাক ও টুপিতে রোদচশমা আর গোঁফ, দাঁত দিয়ে নখ কাটা, বড় চুলে ঠোঁটের কোণে সিগারেট রাখাসহ এমন অসংখ্য নিজস্ব স্টাইল তৈরি করেছিলেন সালমান। চুলের স্টাইলেও এনেছিলেন পরিবর্তন। সে সময় নতুন সিনেমা মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে সালমানের নিত্যনতুন স্টাইল দেখে পাড়া-মহল্লায় ফলো করার হিড়িক লেগে যেত। সালমানের মতো স্টাইলে চুল রাখত তাঁর ভক্তরা, পরত গোল ফ্রেমের চশমা, বিভিন্ন রঙের টুপি। এ ছাড়া কপাল ঢেকে রাখা ব্যান্ডেনা ও স্ট্রিচ জিন্স প্যান্টের হাঁটুতে রুমাল বাঁধা নব্বই দশকে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল সালমানের জন্যই।

 

হৃদয়বিদারক দৃশ্য

চলচ্চিত্র নির্মাতা সায়মন তারেক বলেন, ‘যখন আমরা ঢাকা থেকে লাশ নিয়ে সিলেটে রওনা দিই, তখন রাস্তার দুই পাশে সালমানভক্তদের চিৎকার, আহাজারি আর কান্না দেখেছি। অনেক ভক্ত সেদিন গাড়ির সামনে শুয়ে পড়েছিলেন, লাশ না দেখালে তারা রাস্তা থেকে উঠবেন না...

 

২৩ তরুণীর আত্মহত্যা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের সর্বকালের সেরা হার্টথ্রব নায়ক সালমানের অকাল মৃত্যুর খবর কেউই মেনে নিতে পারেনি। শোনা যায়, ২৩ তরুণী আত্মহত্যা করে তাঁর মৃত্যুর খবর শুনে। তাঁর নজরুল নামে এক বন্ধু ছিল। সালমান মারা যাওয়ার পর তিনি শুধু পাগলের মতো এফডিসির সামনে ঘুরে বেরাত। ফারুক নামে আরেকজন বন্ধু ছিল তাঁর। সে-ও কোথায় যেন নিরুদ্দেশ হয়ে যায়।

 

এক ভক্তের কান্ড

একবার একটি মেয়ে অনেকদূর থেকে কলেজ ফাঁকি দিয়ে এসেছে সালমান শাহর সঙ্গে দেখা করার জন্য। সে তাঁর ফ্ল্যাটের নিচে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে। সালমান এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন কেন কলেজ ফাঁকি দিয়ে এসেছে সে। তারপর মেয়েটিকে চলে যেতে বললেন। আর এতে রাগ হয়ে মেয়েটি তাঁর সামনেই ব্লেড দিয়ে তার একটি হাত কেটে ফেলল। সালমান যতক্ষণ এফডিসিতে থাকতেন, গেটের বাইরে হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষায় থাকত তাঁকে একবার দেখার জন্য।

 

স্বপ্নের নায়কের যত পছন্দ...

সালমান সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতেন ড্রাইভিং। কাজ শেষ করে প্রায় রাতেই বেরিয়ে পড়তেন লং ড্রাইভে। ঘুরে বেড়াতেন ইচ্ছামতো। বেশির ভাগ রাতে চলে যেতেন গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয়। একেবারে সাধারণ সে রেস্তোরাঁর মিল্ক শেক খুব পছন্দ ছিল সালমানের। এমনও হয়েছে, দোকান বন্ধ হওয়ার সময় হয়ে গেছে। কিন্তু শুধু সালমানের জন্য দোকানদার রাতে দোকান খোলা রেখেছেন। উত্তরার একটি ফুটপাতের দোকানের চিতই পিঠা খুব পছন্দ ছিল সালমান শাহর। একজন বয়স্ক নারী বানাতেন পিঠা, রাস্তার এক পাশে বসতেন। সেই বৃদ্ধাকে সালমান ‘নানি’ বলে ডাকতেন। হুটহাট গাড়ি চালিয়ে চলে যেতেন সেখানে। একটু রাত করেই যেতেন। যেন মানুষের ভিড় না থাকে।

 

সালমানের জন্য ভালোবাসার স্বাক্ষর

সালমানকে ভালোবেসে অনেক কিছু তৈরিও করেছেন অনেকে। তাঁর নামে ধামরাইয়ের ফিল্মভ্যালিতে হয়েছে শুটিং ফ্লোর। গাজীপুর সিটিতে তাঁর নামে হয়েছে বাস স্ট্যান্ড; তৈরি হয়েছে ভাস্কর্য। সালমান শাহর সবচেয়ে সুপারহিট সিনেমা ‘স্বপ্নের ঠিকানা’। এই সিনেমাটির নামে তাঁর ভক্ত মো. রাশেদুল ইসলাম (রাশেদ খান) নির্মাণ করেছেন একটি রিসোর্ট। যেখানে তৈরি হয়েছে সালমানের একটি নান্দনিক ভাস্কর্য। গাজীপুরের উলুখোলায় সালমানের এই ভাস্কর্যটি স্থাপিত হয়।

এমন মৃত্যু চাননি সালমান

চাকচিক্যময় মোহনীয় চিত্রজগৎ ধরে রাখতে পারেনি সালমান শাহকে। তিনি চেয়েছিলেন অনেক দিন বাঁচতে। পৃথিবীর আলো, বাতাস, রূপ, রস, গন্ধকে আপন করে নিতে। তাঁরই জবানিতে এ কথাই প্রতিধ্বনিত হয়েছিল মৃত্যুর মাত্র কদিন আগে একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে। তাঁর সেই বলা কথা তুলে ধরা হলো :

মৃত্যু ও পরকাল সম্বন্ধে আপনার ধারণা কেমন?

এ দুটোর কোনোটিই এখন পর্যন্ত দেখা হয়নি। এখনই আমাকে সে অভিজ্ঞতা আহরণের জন্য বলবেন না প্লিজ।

এক দিন ঘুম ভেঙে দেখি, সুখের সমুদ্র শুকিয়ে গেছে। জীবনের কল্পনা নিষ্প্রাণ দেহ হয়ে শুকনো বালুর চরে পড়ে আছে। এ ধরনের পরিণতি যাদের জীবনের তাদের জন্য কিছু বলুন-

এ ধরনের পরিণতি যদি কারও কর্মফল হয়, তাহলে সে সব মানুষের জন্য আমার বলার কিছু নেই। তবে এ ধরনের পরিণত যেন বিধাতা কারও ভাগ্যে না লিখেন। আমার বেলায়ও যেন এমন পরিণতি না আসে। এ মুহূর্তে আমি মরে গেলে মন্দ কিছু হবে না। আমার কোনোই আপত্তি নেই। কেবল একটি কারণে দুঃখ হবে। বউ ঘরে এনেছি সদ্য। বউয়ের সঙ্গে অধিক দিন সংসার করতে পারলাম না- এটাই হবে আফসোস। আমারই কারণে একটি মেয়ে বিধবা হয়ে যাচ্ছে সেটাও ভালো খবর নয়। সময় পেলে বউয়ের কাছে দাবিনামা পেশ করব- আমার মৃত্যুর পর সে যেন আমাকে আজীবন মনে রাখে।

[সূত্র : আনন্দ বিচিত্রা ফিচার : এখন যদি মরে যাই। সংখ্যা-১৬৬, ১-১৫ নভেম্বর, ১৯৯৩ ইং, সংখ্যা-২২৮, ১৬-৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬]।

এই বিভাগের আরও খবর
কাজলের সেরা পুরুষ
কাজলের সেরা পুরুষ
কবীর সুমনের আক্ষেপ
কবীর সুমনের আক্ষেপ
রোদেলার ‘অকারণ’
রোদেলার ‘অকারণ’
এ আর রহমান হাসপাতালে
এ আর রহমান হাসপাতালে
নেটফ্লিক্সের সিনেমায় রাজা বশির
নেটফ্লিক্সের সিনেমায় রাজা বশির
শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা
শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা
আফজাল হোসেনের কষ্ট
আফজাল হোসেনের কষ্ট
ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর
ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর
জোভান ও পায়েলের ‘তুমি যাকে ভালোবাসো’
জোভান ও পায়েলের ‘তুমি যাকে ভালোবাসো’
কানের মঞ্চে আলিয়া ভাট
কানের মঞ্চে আলিয়া ভাট
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
অনন্ত জলিলের কৃতজ্ঞতা
অনন্ত জলিলের কৃতজ্ঞতা
সর্বশেষ খবর
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে যুবক নিহত
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ ফেরত চাইলেন ফ্রান্সের এমপি
‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ ফেরত চাইলেন ফ্রান্সের এমপি

২৪ সেকেন্ড আগে | পরবাস

বগুড়ায় দুই শিশু ধর্ষণকারী নুরু রিমান্ডে
বগুড়ায় দুই শিশু ধর্ষণকারী নুরু রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা বাতিল হাইকোর্টে
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা বাতিল হাইকোর্টে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদে তৌসিফ-নিহার ‘অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ’!
ঈদে তৌসিফ-নিহার ‘অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ’!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সিলেটে শিশুদের ঝগড়া নিয়ে প্রবাসী খুন
সিলেটে শিশুদের ঝগড়া নিয়ে প্রবাসী খুন

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে শিশুশ্রম সংক্রান্ত সেমিনার
গোপালগঞ্জে শিশুশ্রম সংক্রান্ত সেমিনার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৭ পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৭ পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ৪ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ, আট লাখ টাকা জরিমানা
ঝিনাইদহে ৪ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ, আট লাখ টাকা জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জামায়াতের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
পিরোজপুরে জামায়াতের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে রাত ১১টার পরে সেচ কাজ চালানোর অনুরোধ
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে রাত ১১টার পরে সেচ কাজ চালানোর অনুরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জালিমদের বিচার নিশ্চিত দেখতে চাই: জামায়তের আমির
জালিমদের বিচার নিশ্চিত দেখতে চাই: জামায়তের আমির

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে যোগ দেয়ায় করবিন বশকে আইনি নোটিশ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে যোগ দেয়ায় করবিন বশকে আইনি নোটিশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
বিএনপি নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রকৌশলীর সম্পদ জব্দ
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রকৌশলীর সম্পদ জব্দ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুগলের এআই জলছাপ মুছে দিতে পারে, কপিরাইট নিয়ে উদ্বেগ!
গুগলের এআই জলছাপ মুছে দিতে পারে, কপিরাইট নিয়ে উদ্বেগ!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাগেরহাট পৌরসভায় পানি সংকটের প্রতিবাদে মানববন্ধন
বাগেরহাট পৌরসভায় পানি সংকটের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষি গুচ্ছ ভর্তিতে আসন প্রতি লড়বে ২৫ শিক্ষার্থী, পরীক্ষা ১২ এপ্রিল
কৃষি গুচ্ছ ভর্তিতে আসন প্রতি লড়বে ২৫ শিক্ষার্থী, পরীক্ষা ১২ এপ্রিল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লোডশেডিংয়ের সিডিউল ২৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশ করা নিয়ে হাইকোর্টের রুল
লোডশেডিংয়ের সিডিউল ২৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশ করা নিয়ে হাইকোর্টের রুল

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাহিদ রানার পিএসএলে খেলা উচিত : শান্ত
নাহিদ রানার পিএসএলে খেলা উচিত : শান্ত

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টেল-এএমডি ছাড়াই ল্যাপটপ! নিজস্ব চিপসেটে ম্যাকবুককে টেক্কা দিতে চায় হুয়াওয়ে
ইন্টেল-এএমডি ছাড়াই ল্যাপটপ! নিজস্ব চিপসেটে ম্যাকবুককে টেক্কা দিতে চায় হুয়াওয়ে

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নেত্রকোনায় ধর্ষণের অভিযোগে কবিরাজ আটক
নেত্রকোনায় ধর্ষণের অভিযোগে কবিরাজ আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতা যেখানে বিপর্যয় হবে, সেখানে আমরা ছুটে যাব : জামায়াত আমির
মানবতা যেখানে বিপর্যয় হবে, সেখানে আমরা ছুটে যাব : জামায়াত আমির

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে নীতিগত অনুমোদন
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে নীতিগত অনুমোদন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার ফি ৩শ টাকা করার দাবিতে মানববন্ধন
আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার ফি ৩শ টাকা করার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও এক মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হুথির হামলা
আরও এক মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু সুপারিশে ভিন্নমত জানিয়ে ঐকমত্য কমিশনকে ইসির চিঠি
কিছু সুপারিশে ভিন্নমত জানিয়ে ঐকমত্য কমিশনকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দফা দাবিতে নোয়াখালীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে নোয়াখালীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’
‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার
যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের
পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের
ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো হামলার ‘ধ্বংসাত্মক’ জবাব দেওয়া হবে : হুঁশিয়ারি ইরানের
যেকোনো হামলার ‘ধ্বংসাত্মক’ জবাব দেওয়া হবে : হুঁশিয়ারি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার
অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল
এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী
অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

'সাশ্রয়ী দামে টেকসই ও আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার'
'সাশ্রয়ী দামে টেকসই ও আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী
দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক
টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র
হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা
এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান
রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল
উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি
পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প
আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি
বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু
নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু
অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলে সুদিনের স্বপ্ন নিয়ে দেশের পথে হামজা
ফুটবলে সুদিনের স্বপ্ন নিয়ে দেশের পথে হামজা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমআরটি পুলিশের ২ জন বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি গঠন
এমআরটি পুলিশের ২ জন বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

সম্পাদকীয়

নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে
নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর
প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাগত হামজা
স্বাগত হামজা

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন
টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা
এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার
ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর
ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর

শোবিজ

হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা
শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা

শোবিজ

কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান
কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি
আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব
শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি
সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ
প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত
মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত

দেশগ্রাম

কাজলের সেরা পুরুষ
কাজলের সেরা পুরুষ

শোবিজ

ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া
ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা
ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি
সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের কষ্ট
আফজাল হোসেনের কষ্ট

শোবিজ

ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান

সম্পাদকীয়

এ আর রহমান হাসপাতালে
এ আর রহমান হাসপাতালে

শোবিজ

উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার
উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন
সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন

দেশগ্রাম