শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বেহাল দশায় এফডিসি

কর্মশূন্য, বেতন-ভাতা অনিয়মিত, গ্র্যাচুয়িটি বন্ধ, পেনশনও নেই
প্রিন্ট ভার্সন
বেহাল দশায় এফডিসি

এফডিসির আঙিনায় কান পাতলে এখন আর লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশন বা কাট শব্দগুলো কানে বাজে না। প্রায় কর্মশূন্য এফডিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিয়মিত বেতন-ভাতার অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এফডিসির বেহাল দশার চালচিত্র তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদমোস্তফা মতিহার

চলচ্চিত্র নির্মাণের সূতিকাগারখ্যাত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) এখন প্রায় কর্মশূন্য। এখানে কমপক্ষে একদশকেরও বেশি সময় ধরে ক্যামেরা, লাইট, অ্যাকশন এখন অনেকটাই অতীত। ফলে আয় আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় এখানকার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিয়মিত বেতন-ভাতা এবং অবসরে যাওয়ারা গ্র্যাচুয়িটি না পেয়ে অনবরত মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

এফডিসির প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সংস্থাটির ২৫১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মাসিক বেতন প্রায় ১ কোটি ২ লাখ টাকা। এছাড়া রয়েছে বিদ্যুৎ ও পানির বিলসহ নানা খরচ। গত একদশক ধরে নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না তাঁরা। অর্থের অভাবে পরিশোধ করা যাচ্ছে না বলে বকেয়া বিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি টাকারও বেশি। সর্বশেষ এলিভেটেড এক্সপ্রেসের জন্য এফডিসির সামনের রাস্তাটি অধিগ্রহণ বাবদ এফডিসিকে সরকার যে ৬ কোটি টাকা প্রদান করে তা এফডিআর করে রাখা হয় এবং তা থেকে লোন নিয়ে বেতন পরিশোধ চলছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এফসিডিসির এক কর্মকর্তা জানান, এই এফডিআর থেকে গত জুলাই মাসের বেতন সবশেষ পরিশোধ করা যাবে। এরপর আর ওই খাত থেকে লোন নেওয়া যাবে না। ফলে আবারও অনিশ্চিত হয়ে পড়বে সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ। এফডিসির ভুক্তভোগী চাকরিজীবীরা চরম দুঃখ নিয়ে বলেন আমরা আবারও মানবেতর জীবনযাপনের কবলে পড়ছি। সরকার কেন আমাদের প্রতি এমন উদাসীন জানি না। এদিকে, গত চার-পাঁচ বছরে অবসরে যাওয়া এফডিসির ৫৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী তাঁদের গ্র্যাচুয়িটি বাবদ পাওনা সাড়ে ১২ কোটি টাকা এখনো বুঝে পাননি। তাঁরা কোনো পেনশনও পাচ্ছেন না। দীর্ঘদিন তাঁদের প্রাপ্য পেতে নানা আবেদন-নিবেদন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো সাড়াও পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ জানিয়ে কজন ভুক্তভোগী বলেন, আমরা আমাদের ন্যায্য পাওনা না পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনের পর দিন উপোস করছি। অর্থের অভাবে চিকিৎসাও ব্যাহত হচ্ছে। উপোস আর হতাশায় অবসাদগ্রস্ত হয়ে এ পর্যন্ত আমাদের মধ্যে আটজনের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। বাকিদের বেশির ভাগের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানায় এদের অনেকে। এফডিসি কর্তৃপক্ষ জানায় বাণিজ্য ও তথ্য মন্ত্রণালয়ে বারবার ধরনা দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।

এদিকে, এফডিসিতে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শূন্যস্থান পূরণেও স্থবিরতা দেখা দিয়েছে বলে হতাশা জানিয়ে এক কর্মকর্তা বলেন, আমরাই নিয়মিত বেতন পাচ্ছি না, মানবেতর জীবনযাপন করছি আবার নতুন নিয়োগ দিয়ে তাদের চালানো যাবে কীভাবে।

এদিকে, এফডিসি বিভিন্ন প্রযোজনা সংস্থা ও চলচ্চিত্র সমিতির কাছ থেকে বকেয়া হিসেবে পাবে আনুমানিক ২৩ কোটি টাকারও বেশি। সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা বলছেন এই অর্থ যদি পাওনাদারদের কাছ থেকে পাওয়া যেত তাহলে এফডিসি অর্থ সংকটের কবল থেকে অনেকটাই পরিত্রাণ পেত। পরিশোধ করা যেত অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্র্যাচুয়িটির টাকাসহ মাসিক বেতন এবং অন্যান্য নিয়মিত খরচ।  কেন এই পাওনা উদ্ধার করতে পারছে না এফডিসি এমন প্রশ্নে সংস্থার এক কর্তা বলেন, অনেক প্রযোজক তাঁদের অফিস ও বাসার ঠিকানা পাল্টিয়ে কোথায় চলে গেছেন তার হদিস মিলছে না। বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই মামলাও হয়েছে। তবে এর তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। এফডিসির অন্য একটি সূত্র জানায় প্রায় শতাধিক চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থার কাছে ১৯৮৪ সাল থেকে বকেয়ায় চলচ্চিত্র নির্মাণের সুবিধা ও পি ফিল্ম প্রথায় চলচ্চিত্র নির্মাণ বাবদ এফডিসির পাওনা রয়েছে আনুমানিক ১৫ কোটি টাকা। এফডিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, বারবার বকেয়া পরিশোধের নোটিস পাঠিয়েও নির্মাতাদের সাড়া পাওয়া যায়নি। এফডিসিতে নিবন্ধন করা বেশির ভাগ নির্মাতা ও প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় গিয়ে তাঁদের বাড়ি বা অফিসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। টেলিফোন নম্বরও বন্ধ। যাঁদের পাওয়া যাচ্ছে তাঁরা চলচ্চিত্রের ব্যবসা মন্দ এই অজুহাত দেখিয়ে শুধুই সময় নিচ্ছে। অথচ বকেয়া পরিশোধের কোনো লক্ষণ নেই।

এফডিসিতে মোট শুটিং ফ্লোর ছিল ৯টি। এর মধ্যে এফডিসি কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য এফডিসির সাত একর জায়গার ওপর থাকা ৩, ৪, ৫ নম্বর শুটিং ফ্লোর ও এডিটিং ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। বাকি ফ্লোরগুলোতে শুটিং তেমন হয় না বললেই চলে। ৮ নম্বর ফ্লোরটি বেসরকারি টিভি চ্যানেল এটিএন বাংলার কাছে ভাড়া দেওয়া আছে।

এফডিসির প্রশাসনিক ভবনের নিচ তলায় থাকা জহির রায়হান কালার ল্যাবটি ২০১০ সালের পর থেকে প্রায় কর্মশূন্য ও পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এফডিসি প্রশাসন জানায়, ওই সময় থেকে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হওয়ায় ৩৫ মিলিমিটার পদ্ধতির এনালগ ফরমেটে মানে নেগেটিভে আর চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় না বলে এই ল্যাবটি আর কোনো কাজে আসছে না। এদিকে এই ল্যাবের দামি মেশিনগুলো দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় এখন প্রায় নষ্টের পথে।

এফডিসি কর্তৃপক্ষ জানায় পর্যাপ্ত আয় হারিয়ে এফডিসি রয়েছে বেহাল দশায়। কখনো এফডিআর থেকে লোন নিয়ে, কখনো সরকারি অনুদানে, কখনোবা সরকারি প্রণোদনায় অনেকটা ভিক্ষাবৃত্তির মতো করেই চলছে এফডিসি। অথচ বিদ্যুৎ, পানির বিল, উন্নয়ন কাজ,  দৈনন্দিন খরচসহ মাসিক খরচ ১ কোটি টাকারও বেশি। অথচ মাসিক আয় ৩০ থেকে ৬০ লাখ টাকার বেশি নয় বলে জানায় সংস্থাটির প্রশাসন।

এফডিসিতে চলচ্চিত্রের কাজ আশঙ্কাজনক হারে কমে যায় ২০১০ সাল থেকে। তখন থেকে ডিজিটাল ফরম্যাটে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হলে এফডিসিতে ডিজিটাল চলচ্চিত্র নির্মাণের টেকনিক্যাল সাপোর্ট না থাকায় নির্মাতারা প্রাইভেট সেক্টর ও দেশের বাইরে চলে যান ডিজিটাল চলচ্চিত্রের কারিগরি কাজের জন্য। এরপর এফডিসির আধুনিকায়ন প্রকল্প ২০১৮ সালের দিকে সম্পন্ন হলেও ক্যামেরা ও সম্পাদনা বিভাগ ছাড়া অন্য বিভাগে বিশেষ করে পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ তখন চালু হয়নি। আয় কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে এফডিসি চিহ্নিত করেছে দুটি বিষয়কে। সংস্থার কথায় এফডিসির আয়ের প্রধান খাত ছিল নেগেটিভ বিক্রি ও নেগেটিভ পরিস্ফুটন। এফডিসির আয়ের প্রধান উৎস ছিল ফিল্মের কাঁচামাল বিক্রি এবং কালার ল্যাবে ফিল্ম পরিস্ফুটন। এই দুই খাতের আয় দিয়েই বেতন, ভাতা ও আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহ করে আরও অর্থ এফডিসির ফান্ডে জমা থাকত। ৩৫ মিলিমিটারের যুগ শেষ হয়ে ডিজিটাল পদ্ধতির নির্মাণ শুরু হলে এই দুটি খাত বন্ধ হয়ে যায়। অথচ এনালগ আমলে এই দুই খাত থেকে যে আয় হতো তা দিয়ে এফডিসির যাবতীয় খরচ মিটিয়ে আরও অর্থ জমা থাকত। বর্তমানে আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বাইরে চলচ্চিত্র নির্মাণে কারিগরি ও শুটিংয়ের বহু বেসরকারি ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় ওইসব সংস্থা লোভনীয় অফার দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের নিয়ে যায়। আর চলচ্চিত্র নির্মাতাদের কথায় এফডিসিতে বাইরের প্রাইভেট স্টুডিওর তুলনায় নির্মাণ খরচ বেশি। তাই আমরা বাধ্য হয়ে এফডিসিতে আর যাই না। তাছাড়া এফডিসিতে কাজ করতে গেলে সেখানে জটিলতা বেশি থাকায় যথাসময়ে আমাদের আবেদন পূরণ করা হয় না বলে আমরা ক্ষতির মুখে পড়ি। ফলে বাইরে কাজ করা ছাড়া আর কোনো গতি নেই। ডিজিটাল যুগ শুরু হওয়ার পর থেকে আয়ের অভাবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যাংকে থাকা সংস্থাটির এফডিআরের বিপরীতে ঋণ নিয়ে বেতন ও অন্যান্য খরচ নির্বাহ হতো। একসময় তাও অসম্ভব হয়ে পড়ে। তখন থেকেই সরকারের কাছ থেকে অনুদান নিয়ে চলতে থাকে সংস্থাটি। 

এফডিসি কর্তৃপক্ষ দুঃখের সঙ্গে জানায়, দেশের এই প্রধান গণমাধ্যমটি ২০১০ সাল পর্যন্ত লাভজনক প্রতিষ্ঠান ছিল। ২০১০ সালের পর ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হলে এই দুই এনালগ খাতে কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এফডিসি আর্থিক সংকটের মুখে পড়ে। থেমে যায় সংস্থাটির স্বাভাবিক গতি। এদিকে এফডিসির বেহাল দশা সম্পর্কে জানতে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে কঙ্গনা
হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে কঙ্গনা
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
স্মৃতিকাতর মাধুরী
স্মৃতিকাতর মাধুরী
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন
১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা