শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

চিরতরে হারিয়েছে যেসব ছবি

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চিরতরে হারিয়েছে যেসব ছবি

নির্মাতা এবং এফডিসির অসচেতনতার অভাবে বহু কালজয়ী ছবি চিরতরে হারিয়ে গেছে। যার অস্তিত্ব আর নেই। এসব ছবি আর কখনই দেখা যাবে না। এমন ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে ষাটের দশকের আকাশ আর মাটি, রাজা এলো শহরে, মহিউদ্দীনের মাটির পাহাড় এহতেশাম পরিচালিত চান্দা এবং চাঁদনী, রাজধানীর বুকে, এস এম শফীর দ্য রেইন, দিলীপ বিশ্বাসের অংশীদার, নায়করাজ রাজ্জাকের অনন্ত প্রেম, ইবনে মিজানের জিঘাংসা আমজাদ হোসেনের কসাই প্রভৃতি।

এফডিসির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এফডিসিতে আসলে কোনো ছবি জমা রাখার বিধান নেই। ছবি সংরক্ষণ করা হবে ফিল্ম আর্কাইভে।  কিছু নির্মাতা এফডিসিতে ছবির নেগেটিভ আর পজেটিভ ফেলে চলে যান। বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও ছবিগুলো তাঁরা নিয়ে যান না। ফিল্ম আর্কাইভেও জমা দেন না। বিধান রয়েছে ছবি নির্মাণের পর এর একটি কপি আর্কাইভে সংরক্ষণের জন্য জমা দিতে হবে। অনেকেই তা না মানায় ছবিগুলো চিরতরে হারিয়ে যায়। একটি ছবি যে তাপমাত্রায় বা যে পরিবেশে সংরক্ষণ করতে হয় এফডিসিতে সেই ব্যবস্থা নেই। ফলে বেশ কিছুদিন এখানে রাখার পর তা নষ্ট হয়ে গেলে তা ফেলে দিতে হয়। এভাবে এ পর্যন্ত এফডিসিতে প্রায় ৩-৪ হাজার ছবি নষ্ট হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, এহতেশাম পরিচালিত চাঁদনী ছবির প্রযোজক ছিলেন বেক্সিমকোর একজন  পরিচালক। তাঁর অজান্তা কথাচিত্র ছবিটি আর্কাইভে জমা দেয়নি। নায়করাজ রাজ্জাক তাঁর নির্মিত ছবিগুলো শেখ ফরিদ নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দেওয়ায় রাজ্জাকের রাজলক্ষী প্রোডাকশনের কোনো ছবির ৩৫ মিমি রিল আর্কাইভে জমা পড়েনি। শাবানার এস এস প্রোডাকশনের কোনো ছবিও জমা পড়েনি আর্কাইভে। সাইফুল আজম কাশেমও তাঁর মেট্রো ফিল্মসের সোহাগ, বৌরানী, ঘর সংসারসহ কোনো ছবি জমা দেননি। ইলিয়াস কাঞ্চন প্রযোজিত কোনো ছবি নেই আর্কাইভে। নায়ক আলমগীর জমা দেননি তাঁর বৌমা, মায়ের দোয়াসহ নিজের নির্মিত কোনো ছবি। আনন্দমেলা সিনেমা লিমিটেড জমা দেয়নি কেয়ামত থেকে কেয়ামত, স্বজন, আমার ঘর আমার বেহেশত, অগ্নিসাক্ষীর মতো জনপ্রিয় ছবিগুলো। মুস্তাফিজের কালজয়ী ছবি তালাশ-এরও কোনো প্রিন্ট নেই আর্কাইভে। এস এম শফী তাঁর বিখ্যাত দ্য রেইন ছবিটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন পাঁচবিবি সিনেমা হলের মালিক ইদরিসের কাছে। তিনি ছবিটি আর্কাইভে জমা দেননি। এফডিসিতে এর একটি নেগেটিভ থাকলেও সংরক্ষণের অভাবে তা একসময় নষ্ট হয়ে যায়। আমজাদ হোসেনের কসাই ছবির একটি প্রিন্ট এফডিসিতে থাকলেও পরে তা আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। দিলীপ বিশ্বাসের গীতি চিত্রকথার অপেক্ষা আর গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সন্ধি ছাড়া তাঁদের আর কোনো ছবি নেই আর্কাইভে। জেড এ ফিল্মস, পারভেজ ফিল্মস, ছায়াবাণী, নারায়ণ ঘোষ মিতার রূপবাণী, জসীমের জেম্বস প্রোডাকশনেরও কোনো ছবি নেই ফিল্ম আর্কাইভে।

গুলিস্তান বিল্ডিংয়ে একসময় বেশির ভাগ ছবি প্রযোজনা সংস্থার অফিস ছিল। নব্বইয়ের দশকে সেখানে অগ্নিকাণ্ড ঘটলে অসংখ্য কালজয়ী ছবি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। অথচ ফিল্ম আর্কাইভে জমা থাকলে এভাবে ধ্বংস হয়ে যেত না ছবিগুলো।

চলচ্চিত্র সম্পদ রক্ষায় ১৯৭৮ সালে ফিল্ম আর্কাইভ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ছবি নির্মাণের পর নির্মাতার দায়িত্ব হচ্ছে ছবির একটি কপি আর্কাইভে জমা দেওয়া। যাতে ছবিটি সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু অনেক নির্মাতাই বিনা কারণে এ নিয়ম মানেন না। ফলে হারিয়ে গেছে এবং যাচ্ছে অনেক ছবি। এ কথা ফিল্ম আর্কাইভ কর্তৃপক্ষের। অনেক নির্মাতার মধ্যে আর্কাইভে ছবি জমা দেওয়ার উদাসীনতা দেখা দিলে এবং এতে প্রচুর ছবি হারিয়ে যাওয়ায় এ ক্ষেত্রে আইন করতে সরকার বাধ্য হয়। ২০০৫ সালের কপিরাইট অ্যাক্টে বলা আছে, ছবি নির্মাণের পর সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই সেই ছবির একটি কপি নির্মাতাকে ফিল্ম আর্কাইভে জমা দিতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট নির্মাতার দুই বছরের জেল এবং একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাক অর্থদণ্ড করা হবে। ফিল্ম সেন্সর বোর্ডকে বলা হয়েছে, ছবি সেন্সরের পর নির্মাতাকে আর্কাইভে ছবির কপি জমা দেওয়ার জন্য বলা হবে এবং ওই নির্মাতা আগে কোনো ছবি নির্মাণ করে থাকলে তা আর্কাইভে জমা দেওয়া হয়েছে মর্মে কাগজপত্র দেখাতে হবে। আর্কাইভ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য হচ্ছে ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের শৈথিল্যের কারণে নির্মাতারা আর্কাইভে ছবি জমা দেন না। ফিল্ম আর্কাইভ সূত্রে জানা গেছে, কিছু নির্মাতা তাদের ছবি জমা দেন না তাঁদের কাছে একাধিকবার চিঠি দিয়ে ও সরাসরি লোক পাঠিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। ২০০৫ সালের আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে যারা এ পর্যন্ত ছবি জমা দেননি তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে। এসব নির্মাতার কাছে শিগগিরই চিঠি পাঠানো হবে। অন্যদিকে সেন্সর বোর্ডকেও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এদিকে ২০১৩ সালে ডিজিটাল ফরম্যাটে ছবি নির্মাণ শুরু হলে আর্কাইভে ছবি জমা না দেওয়ার প্রবণতা আরও বেড়েছে। চলচ্চিত্র প্রযোজকরা বলেন, আর্কাইভ যে ফরম্যাটে ছবি জমা দিতে বলে তা নিরাপদ নয়। এ পদ্ধতিতে ছবি জমা দিলে তা কপি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে জাজের ছবি আর্কাইভে জমা দেওয়া হতো না।

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...
মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব
ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে
আমি একজন কণ্ঠশ্রমিক
আমি একজন কণ্ঠশ্রমিক
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে
বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের
কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের

মাঠে ময়দানে

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের

দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০
বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড
হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড

দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা
শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই
আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই

মাঠে ময়দানে

পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ
পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা
বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার
বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার

দেশগ্রাম

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির

শোবিজ

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ
নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম
৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা