শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের স্বকীয় নির্মাণযাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৫৭ সালে। তখন নানা সীমাবদ্ধতার কারণে চলচ্চিত্র নির্মাণ অতটা সহজ ছিল না। তারপরও কিছু সিনেপ্রেমী ব্যক্তিত্বের অদম্য ইচ্ছাশক্তির সুবাদেই একসময় সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র’ বিশ্বদরবারে নাম লেখায়।  এ বিষয়ে কিছু শুরুর গল্প তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

প্রথম হেলিকপ্টার ব্যবহার : 

পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের কাব্যনাট্য অবলম্বনে নির্মিত ‘বেদের মেয়ে’ ছবির চিত্রায়ণের জন্য বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে প্রথম ব্যবহার হয় হেলিকপ্টার। তখনকার সময় যা ছিল অকল্পনীয়। কবি জসীমউদ্দীনের কাব্যনাট্য অবলম্বনে নুরুল হক বাচ্চুর ‘বেদের মেয়ে’ ছবির মহরত ও শুটিং হয় ১৯৬৮ সালে, ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৬৯ সালে। ‘বেদের মেয়ে’ ছবির আউটডোর শুটিংয়ে টপ শট নেওয়ার জন্য হেলিকপ্টার ব্যবহার হয়েছিল। এটাই এ দেশের ছবির শুটিংয়ে প্রথম হেলিকপ্টার ব্যবহার।

ফার্স্ট লেডি ‘সুমিতা দেবী’ : 

যার হাত ধরে বাংলা চলচ্চিত্রে নায়িকার প্রচলন শুরু হয় তিনি সুমিতা দেবী, যাকে বলা হয় বাংলা চলচ্চিত্রের ‘ফার্স্ট লেডি।’ ওই আমলে কোনো বাঙালি মুসলিম মেয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন তা ছিল অবিশ্বাস্য। সুমিতার প্রকৃত নাম হেনা ভট্টাচার্য। ধর্মান্তরিত হওয়ার পর নাম হয় নিলুফার বেগম। সুমিতা দেবী নামটি পরিচালক ফতেহ লোহানীর দেওয়া ‘আসিয়া’ ছবিতে। 

এফডিসির প্রথম ছবি ‘আসিয়া’ : 

এফডিসিতে শুটিং করা প্রথম ছবি ‘আসিয়া’। এটি  মুক্তি পায় ১৯৬০ সালের ৪ নভেম্বর। ১৯৫৭ সালে গঠিত হয় এফডিসি। সে বছরেরই ২০ মে সেখানে প্রথম শুটিং হয় ‘আসিয়া’ ছবির। ছবিটির কাজ অবশ্য শুরু হয়েছিল আগেই। সরকারি প্রচার দপ্তরের উদ্যোগে। তবে প্রামাণ্যচিত্র হিসেবে। নাম ছিল ‘লাইফ ইন ইস্ট পাকিস্তান’। এফডিসির শুরুতে একটা ছবি বানানোর কথা ভাবেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব নাজির আহমেদ। সেই ভাবনা থেকেই ‘লাইফ ইন ইস্ট পাকিস্তান’-এর পরিকল্পনা বদলে ফেলা হয়। কাহিনি ও সংলাপ নাজির আহমেদ নিজেই লেখেন। চিত্রনাট্য তৈরি ও পরিচালনার দায়িত্ব নেন ফতেহ লোহানী। পূর্বাণী চিত্রের ব্যানারে ছবিটির নাম রাখা হয় ছবির নায়িকা চরিত্রের নামে ‘আসিয়া’। ২০ মে ১৯৫৭ সালে এফডিসিতে ‘আসিয়া’র দৃশ্য ধারণ শুরু হয়। ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৬০ সালের ৪ নভেম্বর।

রাজনৈতিক গল্পের চলচ্চিত্র ‘জীবন থেকে নেয়া’ : 

রাজনৈতিক ঘটনা নিয়ে এ দেশে প্রথম চলচ্চিত্র জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’ (১৯৭০)। সমকালীন রাজনৈতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে জহির রায়হান যে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করলেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে তা মাইলফলক হিসেবে রয়েছে। কিন্তু তৎকালীন পাকিস্তানি অগণতান্ত্রিক সরকার এ চলচ্চিত্রটি মুক্তি দিতে গড়িমসি করলে রাজপথে মিছিল হয়। এক পর্যায়ে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গণচেতনার প্রতিফলন হিসেবে এ চলচ্চিত্রটি উল্লেখযোগ্য নির্মাণ।

শিশুতোষ চলচ্চিত্র ‘সান অব পাকিস্তান’ :

ফজলুল হক পরিচালিত ‘সান অব পাকিস্তান’ (১৯৬৬)ই এ দেশের প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। অ্যাডভেঞ্চার কাহিনিভিত্তিক চলচ্চিত্র এটি। বাংলাদেশের প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র হিসেবে এটি গুরুত্বপূর্ণ।

নির্বাক ছবি : দ্য লাস্ট কিস

১৯৩১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য লাস্ট কিস’ ছিল ঢাকার প্রথম ছবি। এটি ছিল নির্বাক ছবি। ছবিটি পরিচালনা করেন অম্বুজ গুপ্ত। এ ছবির দৃশ্য ধারণ শুরু হয় ১৯২৯ সালে। ১২ রিলের এ নির্বাক ছবিটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয় ১২ হাজার টাকা। ১৯৩১ সালে এটি মুক্তি পায় ঢাকার তৎকালীন মুকুল সিনেমা হলে। এ সিনেমা হলে ছবিটি প্রায় এক মাস চলেছিল। ছবিটির একটি মাত্র প্রিন্ট তৈরি হয়। ছবির নায়ক ছিলেন খাজা আজমল আর নায়িকা লোলিটা ও চারুবালা। ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ছিল ইস্ট বেঙ্গল সিনেমাটোগ্রাফ সোসাইটি।

ঢাকাই ছবি

নির্মাতা : অম্বুজ গুপ্ত

ঢাকাই ছবির প্রথম নির্মাতা ছিলেন অম্বুজ গুপ্ত। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবি ‘সুকুমারী’ ও পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি ‘দ্য লাস্ট কিস’- এর নির্মাতা ছিলেন তিনি। তাঁর বাড়ি ছিল ঢাকার দক্ষিণ বিক্রমপুরের মগর গ্রামে। শৈশব থেকেই ক্রীড়া ও সংস্কৃতিমনা ছিলেন এবং যৌবনে ঢাকার একজন বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়া সংগঠক ও নাট্যনির্মাতা হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। খেলা ও নাটকের সঙ্গে সম্পৃক্ততার সূত্রেই নবাববাড়ির সঙ্গে তাঁর সখ্য গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের ফলশ্রুতিতে নবাবদের পৃষ্ঠপোষকতায় তিনি পরিচালনা করেন ‘সুকুমারী’ ও ‘দ্য লাস্ট কিস’।

নায়ক : খাজা আজমল

ঢাকাই ছবির প্রথম নায়ক ছিলেন ঢাকার নবাব পরিবারের সন্তান খাজা আজমল। ‘দ্য লাস্ট কিস’ ছবিতে নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন। তিনি ক্রীড়া ও সংস্কৃতিমনা ছিলেন। ১৯৪৯ সালে অনুষ্ঠান ঘোষক হিসেবে ঢাকা বেতারে যোগ দেন। বেতারের অনেক নাটকেও অংশ নেন খাজা আজমল। একসময় অন্য নবাবদের সঙ্গে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নেন।

নায়িকা : লোলিটা

ঢাকাই ছবির প্রথম নায়িকা ছিলেন লোলিটা। তাঁর আসল নাম বুড়ি। ছবিতে তখন কোনো ভদ্রঘরের মেয়েকে অভিনয়ের জন্য পাওয়া যেত না বলে বাদামতলীর পতিতালয় থেকে বুড়িকে ‘দ্য লাস্ট কিস’ ছবির নায়িকা হিসেবে আনা হয়। নাম দেওয়া হয় লোলিটা। তাঁর বয়স ছিল ১৪ বছর। লাস্ট কিস ছবির কাজ শেষ হওয়ার পর লোলিটা আবার তাঁর পূর্ব পেশায় ফিরে যান।

সবাক ছবি : মুখ ও মুখোশ

ঢাকার প্রথম সবাক ছবি হলো- ‘মুখ ও মুখোশ’। ইকবাল ফিল্মসের ব্যানারে ছবিটি নির্মাণ করেন আবদুল জব্বার খান। এর কাহিনিও লেখেন তিনি। ১৯৫৪ সালে এ ছবির নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৬ সালের ৩ আগস্ট ঢাকার রূপমহল এবং চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে এটি মুক্তি পায়। এতে অভিনয় করেন আবদুল জব্বার, পূর্ণিমা সেন, জহরত আরা, পিয়ারী বেগম, আমিনুল হক, সাইফুদ্দিন, গওহর জামিল, ইনাম আহমেদ প্রমুখ।

সিনেমা হল : পিকচার হাউস [শাবিস্তান]

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে আরমেনিয়া স্ট্রিটে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রথম সিনেমা হল পিকচার হাউস। ১৯৫৬ সালে এ সিনেমা হলের মালিক হন মো. মোস্তফা। তিনি এর নাম বদলে রাখেন শাবিস্তান। ঢাকার প্রথম নিয়মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শন শুরু হয় এ সিনেমা হলে। হলিউডের গ্রেটা গার্বো অভিনীত একটি ছবি এখানে প্রথম প্রদর্শিত হয়।

সিনেমাস্কোপ ছবি : বাহানা

ঢাকার প্রথম সিনেমাস্কোপ ছবি হলো ‘বাহানা’। ১৯৬৫ সালে ছবিটি মুক্তি পায়। উর্দু এ ছবিটি নির্মাণ করেন জহির রায়হান। এতে অভিনয় করেন রহমান, কবরী প্রমুখ। রঙিন এ ছবিটি পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।

রঙিন ছবি : বাদশা

স্বাধীন দেশে প্রথম রঙিন ছবি নির্মাণ হয় ১৯৭৫ সালে। ছবির শিরোনাম- ‘বাদশা’। আকবর কবির পিন্টু নির্মাণ করেন তারকাবহুল এ রঙিন ছবিটি। অভিনয় করেন খসরু, শাবানা, নূতন প্রমুখ। বাদশা দিয়েই শুরু হয় রঙিন ছবির যাত্রা।

মুক্তিযুদ্ধের ছবি : ওরা ১১ জন

স্বাধীন দেশে প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি নির্মাণ হয় ১৯৭২ সালে। ‘ওরা ১১ জন’ শিরোনামের এ ছবিটি পরিচালনা করেন চাষী নজরুল ইসলাম। প্রযোজনা করেন মাসুদ পারভেজ। এতে সত্যিকারের অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ ব্যবহার করা হয়। ছবিটিতে অভিনয় করেন রাজ্জাক, খসরু, শাবানা, নূতন, সুমিতা দেবী প্রমুখ। ব্যাপক সফলতা পায় ছবিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া
কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা
সুস্মিতার বায়না
সুস্মিতার বায়না
কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা
ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
স্বপ্নবাজ রাধিকা আপ্তে
স্বপ্নবাজ রাধিকা আপ্তে
শিখতে চান তৃপ্তি
শিখতে চান তৃপ্তি
কানাডা যাচ্ছে ওয়ারফেজ
কানাডা যাচ্ছে ওয়ারফেজ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ
কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা
শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ
ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত
উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’

৪৮ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট
ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়