শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

প্রিন্ট ভার্সন
শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

ঢাকাই চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শাবানা নব্বইয়ের দশকের শেষভাগ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং সেখানেই সপরিবার থিতু হয়েছেন। ঢাকাই চলচ্চিত্রের বিউটিকুইন খ্যাত এ অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়জীবন ও চলচ্চিত্র জগৎ নিয়ে মাঝেমধ্যে খুবই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। বলেন জীবনের নানান অজানা অধ্যায়ের কথা। তেমনি তাঁর বলা কিছু কথা এখানে তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

অভিনেত্রী শাবানা বলেন, আমি যখন ছবিতে আসি ছবির জগৎটাই অন্যরকম ছিল। মাত্র ৯ বছর বয়সে আমি প্রথম পর্দায় আসি। ছবিটা ছিল ‘নতুন সুর’। তখন সময়টা ১৯৬২ সাল হবে। একটা শিশু চরিত্রে অভিনয় করি। কেমন করেছিলাম মনে নেই। তবে আগে থেকে কোনো কিছু জানাশোনা ছিল না। হঠাৎ করে সুযোগ পেয়ে যাই। আমার বাবা কোর্টে চাকরি করলেও বরাবরই তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসুলভ মন কাজ করত। এজন্যই মুসলমান মেয়েদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হলেও বাবা আমাকে অভিনয় করতে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তো তিনি নিজেও পরিচালক হন। আমার ডাকনাম ছিল রত্না, ভালো নাম আফরোজা। এ দুটো নামের কোনোটাই শেষ পর্যন্ত থাকেনি। এখন আমি শাবানা। তবে সেই রত্নাকেও ভুলে থাকতে চাই না। রত্না প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি বটে, তবে রত্না শিখেছিল জীবন থেকে। আর এজন্যই রত্নার শিক্ষা আজকের শাবানার ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। আমার নিজের কাছেই অবাক লাগে মায়ের আঁচলে মুখ মোছা রত্না কীভাবে আজকের শাবানায় রূপান্তরিত হলো। অভিনয় তখন আমার কাছে নেশায় পরিণত হতে চলেছে। ভালো লাগত। কেন লাগত বলতে পারব না। আমি অভিনয় সম্পর্কে কোনো শিক্ষা কারও কাছ থেকে পাইনি। আমার সব শিক্ষা আমার চারপাশের জগৎ থেকে আর বিভিন্ন পরিচালকের কাছ থেকে পেয়েছি। ‘নতুন সুর’ মুক্তি পাওয়ার পর আমি ‘তালাশে’ কাজ করি। এটা সম্ভবত ১৯৬৩ সাল হবে। তালাশে একটা ‘গ্রুপ ডান্সে’ অংশ নিয়েছিলাম। ওই সময় আমার নাম রত্নাই ছিল। এরপর এ সময় আরও কয়েকটি ছবিতে কাজ করি। এ চরিত্রগুলোও অনুল্লেখযোগ্য। ফিল্মের ভাষায় ‘এক্সট্রা’। এর জন্য অবশ্য আমার এখন খারাপ লাগে না। বরং গৌরব বোধ করি যে, একদম ছোট থেকে নিজের ক্ষমতাবলে আজ আমি এ অবস্থানে এসেছি। ১৯৬৩-৬৫ সালের দিকে আমি ক্রমশ ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেকে প্রয়োজনীয় করে তোলার চেষ্টা করছিলাম। তখন বনবাসে রূপবান, ডাকবাবু ও ভাইয়া ছবিতে ‘সহনায়িকা’র সুযোগ পাই। সেই সময়ের প্রেক্ষিতে তখন এটা ছিল আমার জন্য বিরাট সুযোগ। আসলে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনয়টা এখনকার মতো এত ব্যবসায়িক হয়নি। কাজ করলে শিল্পীমূল্যটা পাওয়া যেত। এখন হয়তো শিল্পীরা তখনের চেয়ে অনেক বেশি টাকা পান; কিন্তু সেই আন্তরিকতা আর সম্মান পাওয়া খুব কঠিন। আমার প্রথম পরিচালক এহতেশাম হলেও ইবনে মিজান আমাকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করেন তাঁর ছবি ‘জংলী মেয়ে’তে। ইবনে মিজানের সঙ্গে পরিচয় হয় ‘আবার বনবাসে রূপবান’ ছবিতে কাজ করার সময়। ওই সময় তিনি আমার কাজ দেখে সন্তুষ্ট হন এবং আশ্বাস দেন তার পরের কোনো এক ছবিতে নায়িকা করবেন। তবে এ ডাক যে এত তাড়াতাড়ি পাব ভাবতে পারিনি। সে সময় দাপুটে পরিচালক ছিলেন এহতেশাম, মোস্তাফিজ। এদের ছবিতে কাজ করা সৌভাগ্যের ব্যাপার ছিল।

‘জংলী মেয়ে’তে কাজ করার সময় একদিন ডাক পাই এহতেশামের ‘চকোরী’তে। তরুণী রত্নার কাছে এটা ছিল চাঁদ হাতে পাওয়া। আর এ ছবি থেকেই আমার নতুন সময়ের শুরু হয়। এহতেশাম আমার রত্না নাম পাল্টে নতুন নাম দেন শাবানা। আমি এখন শাবানা হলেও সেই রত্নাকেও ভুলিনি। আসলে ‘চকোরী’ ছিল আমার নতুন জীবনের প্রথম মাইলস্টোন। ছবিটি আশাতীত ব্যবসা করে। আগের সময়টা কষ্টকর হলেও মনে হয় না তাতে আমার কোনো ক্ষতি হয়েছে।

বাণিজ্যিক ছবিতে আমার রমরমা চাহিদা থাকলেও একশ্রেণির দর্শক ও নির্মাতা আমাকে এড়িয়ে চলতেন। আমার বিরুদ্ধে তাদের সমালোচনার অন্ত ছিল না, আমি বেঁটে, আমার কণ্ঠ ভালো না, আমার হাসি-কান্না আলাদা করা যায় না- ইত্যাদি। এসব সমালোচনার একটা মোক্ষম জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলাম। এটা এসে যায় ১৯৭৭ সালে ‘জননী’ ছবিতে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর। এটা ছিল আমার প্রথম জাতীয় পুরস্কার। শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার।

খুব স্পষ্ট মনে আছে, ঘোষণা শুনে আমার চোখে পানি এসে পড়েছিল। এতদিনে আমার কাজের স্বীকৃতি পেলাম। অবশ্য কোনো শিল্পীর জন্য পুরস্কারটাই প্রধান হতে পারে না। তার জন্য বড় পুরস্কার দর্শকদের ভালোবাসা। সেই পুরস্কার আমি অনেক আগেই পেয়েছিলাম। তারপরও পুরস্কার শিল্পীকে অনুপ্রাণিত করে। কাজ করে যেতে উৎসাহ জোগায়। চলচ্চিত্রশিল্পের সেই আগের পরিবেশ এখন নেই। থাকার কথাও নয়। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় সবকিছু। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে। সে সময় ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই একটা পরিবার হয়ে কাজ করত। সহশিল্পীদের মধ্যে ছিল আন্তরিকতা। ইউনিটের একজন অসুস্থ হলে সবাই তার খোঁজ দিত। পরিচালক ছিলেন পরিবারের বাবার মতো। খুঁটিনাটি সবকিছু তিনিই তদারক করতেন। আমরা কেউ অভিনয়ে খারাপ করলে পরিচালক নিজে সেই অংশ দেখিয়ে দিতেন। আমার অভিনয়জীবনে পরিচালকদের ভূমিকাটা প্রথম। অভিনয়ে আসার আগে আমার এ সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা বা ব্যবহারিক জ্ঞান কিছুই ছিল না। আমি যা শিখেছি তার সবটুকুই শিখেছি বিভিন্ন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে। তারা আমাকে হাত ধরে শিখিয়েছেন। আর এক্ষেত্রে আমি এহতেশাম ও মরহুম মোস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমি মনে করি চলচ্চিত্রশিল্পীদের কার্যক্রম ইন্ডাস্ট্রিনির্ভর হওয়া উচিত। এর মাধ্যমেই তার চিন্তাভাবনা উপস্থাপন, সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমাদের দেশে পরিচালকরা ভিন্ন ধরনের ছবি করার সাহস করেন না। আমার মনে হয় না আমাদের দেশে মেধাবী শিল্পীর অভাব আছে, ভালো নির্মাতা আর পৃষ্ঠপোষক পেলে এখানেও শিল্পোত্তীর্ণ ছবি তৈরি হতে পারে। তবে ভালো ছবি তৈরির জন্য অবশ্যই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। শিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে জরুরিভাবে যে গুণটা থাকা দরকার বলে আমার মনে হয় তা হলো- সহনশীলতা ও পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। আমরা যখন প্রথম এসেছি তখন চলচ্চিত্রে কাজ করা  ছিল দুঃসাহসের ব্যাপার। সমাজ বিচ্ছিন্নতার একটা ঝুঁঁকি নিয়ে কাজ করতে হতো। এখনকার মেয়েদের জন্য তো ফিল্মে আসা কোনো ব্যাপারই নয়। সবকিছু সহজ হয়ে গেছে। এখন যারা নতুন আসছে তাদের আমি সানন্দে স্বাগত জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
উচ্ছ্বসিত আলীর  শিল্পনির্দেশক শিহাব
উচ্ছ্বসিত আলীর শিল্পনির্দেশক শিহাব
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
ইতিহাসে প্রথম আলিয়া
ইতিহাসে প্রথম আলিয়া
বাঁধনের স্বীকারোক্তি
বাঁধনের স্বীকারোক্তি
সিফাত-জেরিনের ‘বর কনে পলাতক’
সিফাত-জেরিনের ‘বর কনে পলাতক’
বাকপ্রতিবন্ধী ইরফান
বাকপ্রতিবন্ধী ইরফান
হানড্রেড পারসেন্ট দেশি আদর-পূজা
হানড্রেড পারসেন্ট দেশি আদর-পূজা
সর্বশেষ খবর
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলা: আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলা: আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন
বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিও হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি কমিয়ে ১৫০ টাকা করার সিদ্ধান্ত
বিও হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি কমিয়ে ১৫০ টাকা করার সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ডিএমপির নিরাপত্তা বিষয়ক ১৮ পরামর্শ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ডিএমপির নিরাপত্তা বিষয়ক ১৮ পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে নদীতে অভিযান, জব্দ জাল ও চাই
চাঁদপুরে নদীতে অভিযান, জব্দ জাল ও চাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় খেলতে গিয়ে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় খেলতে গিয়ে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেশাদার সাংবাদিকদের ঐক্যে নতুন পথচলা পঞ্চগড়ে
পেশাদার সাংবাদিকদের ঐক্যে নতুন পথচলা পঞ্চগড়ে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাপুর হাটের আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
সোনাপুর হাটের আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধর্মের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চায় বিএনপি: আমিনুল
সব ধর্মের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চায় বিএনপি: আমিনুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা
আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা

শোবিজ

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা