শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

প্রিন্ট ভার্সন
শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

ঢাকাই চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শাবানা নব্বইয়ের দশকের শেষভাগ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং সেখানেই সপরিবার থিতু হয়েছেন। ঢাকাই চলচ্চিত্রের বিউটিকুইন খ্যাত এ অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়জীবন ও চলচ্চিত্র জগৎ নিয়ে মাঝেমধ্যে খুবই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। বলেন জীবনের নানান অজানা অধ্যায়ের কথা। তেমনি তাঁর বলা কিছু কথা এখানে তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

অভিনেত্রী শাবানা বলেন, আমি যখন ছবিতে আসি ছবির জগৎটাই অন্যরকম ছিল। মাত্র ৯ বছর বয়সে আমি প্রথম পর্দায় আসি। ছবিটা ছিল ‘নতুন সুর’। তখন সময়টা ১৯৬২ সাল হবে। একটা শিশু চরিত্রে অভিনয় করি। কেমন করেছিলাম মনে নেই। তবে আগে থেকে কোনো কিছু জানাশোনা ছিল না। হঠাৎ করে সুযোগ পেয়ে যাই। আমার বাবা কোর্টে চাকরি করলেও বরাবরই তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসুলভ মন কাজ করত। এজন্যই মুসলমান মেয়েদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হলেও বাবা আমাকে অভিনয় করতে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তো তিনি নিজেও পরিচালক হন। আমার ডাকনাম ছিল রত্না, ভালো নাম আফরোজা। এ দুটো নামের কোনোটাই শেষ পর্যন্ত থাকেনি। এখন আমি শাবানা। তবে সেই রত্নাকেও ভুলে থাকতে চাই না। রত্না প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি বটে, তবে রত্না শিখেছিল জীবন থেকে। আর এজন্যই রত্নার শিক্ষা আজকের শাবানার ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। আমার নিজের কাছেই অবাক লাগে মায়ের আঁচলে মুখ মোছা রত্না কীভাবে আজকের শাবানায় রূপান্তরিত হলো। অভিনয় তখন আমার কাছে নেশায় পরিণত হতে চলেছে। ভালো লাগত। কেন লাগত বলতে পারব না। আমি অভিনয় সম্পর্কে কোনো শিক্ষা কারও কাছ থেকে পাইনি। আমার সব শিক্ষা আমার চারপাশের জগৎ থেকে আর বিভিন্ন পরিচালকের কাছ থেকে পেয়েছি। ‘নতুন সুর’ মুক্তি পাওয়ার পর আমি ‘তালাশে’ কাজ করি। এটা সম্ভবত ১৯৬৩ সাল হবে। তালাশে একটা ‘গ্রুপ ডান্সে’ অংশ নিয়েছিলাম। ওই সময় আমার নাম রত্নাই ছিল। এরপর এ সময় আরও কয়েকটি ছবিতে কাজ করি। এ চরিত্রগুলোও অনুল্লেখযোগ্য। ফিল্মের ভাষায় ‘এক্সট্রা’। এর জন্য অবশ্য আমার এখন খারাপ লাগে না। বরং গৌরব বোধ করি যে, একদম ছোট থেকে নিজের ক্ষমতাবলে আজ আমি এ অবস্থানে এসেছি। ১৯৬৩-৬৫ সালের দিকে আমি ক্রমশ ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেকে প্রয়োজনীয় করে তোলার চেষ্টা করছিলাম। তখন বনবাসে রূপবান, ডাকবাবু ও ভাইয়া ছবিতে ‘সহনায়িকা’র সুযোগ পাই। সেই সময়ের প্রেক্ষিতে তখন এটা ছিল আমার জন্য বিরাট সুযোগ। আসলে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনয়টা এখনকার মতো এত ব্যবসায়িক হয়নি। কাজ করলে শিল্পীমূল্যটা পাওয়া যেত। এখন হয়তো শিল্পীরা তখনের চেয়ে অনেক বেশি টাকা পান; কিন্তু সেই আন্তরিকতা আর সম্মান পাওয়া খুব কঠিন। আমার প্রথম পরিচালক এহতেশাম হলেও ইবনে মিজান আমাকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করেন তাঁর ছবি ‘জংলী মেয়ে’তে। ইবনে মিজানের সঙ্গে পরিচয় হয় ‘আবার বনবাসে রূপবান’ ছবিতে কাজ করার সময়। ওই সময় তিনি আমার কাজ দেখে সন্তুষ্ট হন এবং আশ্বাস দেন তার পরের কোনো এক ছবিতে নায়িকা করবেন। তবে এ ডাক যে এত তাড়াতাড়ি পাব ভাবতে পারিনি। সে সময় দাপুটে পরিচালক ছিলেন এহতেশাম, মোস্তাফিজ। এদের ছবিতে কাজ করা সৌভাগ্যের ব্যাপার ছিল।

‘জংলী মেয়ে’তে কাজ করার সময় একদিন ডাক পাই এহতেশামের ‘চকোরী’তে। তরুণী রত্নার কাছে এটা ছিল চাঁদ হাতে পাওয়া। আর এ ছবি থেকেই আমার নতুন সময়ের শুরু হয়। এহতেশাম আমার রত্না নাম পাল্টে নতুন নাম দেন শাবানা। আমি এখন শাবানা হলেও সেই রত্নাকেও ভুলিনি। আসলে ‘চকোরী’ ছিল আমার নতুন জীবনের প্রথম মাইলস্টোন। ছবিটি আশাতীত ব্যবসা করে। আগের সময়টা কষ্টকর হলেও মনে হয় না তাতে আমার কোনো ক্ষতি হয়েছে।

বাণিজ্যিক ছবিতে আমার রমরমা চাহিদা থাকলেও একশ্রেণির দর্শক ও নির্মাতা আমাকে এড়িয়ে চলতেন। আমার বিরুদ্ধে তাদের সমালোচনার অন্ত ছিল না, আমি বেঁটে, আমার কণ্ঠ ভালো না, আমার হাসি-কান্না আলাদা করা যায় না- ইত্যাদি। এসব সমালোচনার একটা মোক্ষম জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলাম। এটা এসে যায় ১৯৭৭ সালে ‘জননী’ ছবিতে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর। এটা ছিল আমার প্রথম জাতীয় পুরস্কার। শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার।

খুব স্পষ্ট মনে আছে, ঘোষণা শুনে আমার চোখে পানি এসে পড়েছিল। এতদিনে আমার কাজের স্বীকৃতি পেলাম। অবশ্য কোনো শিল্পীর জন্য পুরস্কারটাই প্রধান হতে পারে না। তার জন্য বড় পুরস্কার দর্শকদের ভালোবাসা। সেই পুরস্কার আমি অনেক আগেই পেয়েছিলাম। তারপরও পুরস্কার শিল্পীকে অনুপ্রাণিত করে। কাজ করে যেতে উৎসাহ জোগায়। চলচ্চিত্রশিল্পের সেই আগের পরিবেশ এখন নেই। থাকার কথাও নয়। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় সবকিছু। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে। সে সময় ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই একটা পরিবার হয়ে কাজ করত। সহশিল্পীদের মধ্যে ছিল আন্তরিকতা। ইউনিটের একজন অসুস্থ হলে সবাই তার খোঁজ দিত। পরিচালক ছিলেন পরিবারের বাবার মতো। খুঁটিনাটি সবকিছু তিনিই তদারক করতেন। আমরা কেউ অভিনয়ে খারাপ করলে পরিচালক নিজে সেই অংশ দেখিয়ে দিতেন। আমার অভিনয়জীবনে পরিচালকদের ভূমিকাটা প্রথম। অভিনয়ে আসার আগে আমার এ সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা বা ব্যবহারিক জ্ঞান কিছুই ছিল না। আমি যা শিখেছি তার সবটুকুই শিখেছি বিভিন্ন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে। তারা আমাকে হাত ধরে শিখিয়েছেন। আর এক্ষেত্রে আমি এহতেশাম ও মরহুম মোস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমি মনে করি চলচ্চিত্রশিল্পীদের কার্যক্রম ইন্ডাস্ট্রিনির্ভর হওয়া উচিত। এর মাধ্যমেই তার চিন্তাভাবনা উপস্থাপন, সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমাদের দেশে পরিচালকরা ভিন্ন ধরনের ছবি করার সাহস করেন না। আমার মনে হয় না আমাদের দেশে মেধাবী শিল্পীর অভাব আছে, ভালো নির্মাতা আর পৃষ্ঠপোষক পেলে এখানেও শিল্পোত্তীর্ণ ছবি তৈরি হতে পারে। তবে ভালো ছবি তৈরির জন্য অবশ্যই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। শিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে জরুরিভাবে যে গুণটা থাকা দরকার বলে আমার মনে হয় তা হলো- সহনশীলতা ও পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। আমরা যখন প্রথম এসেছি তখন চলচ্চিত্রে কাজ করা  ছিল দুঃসাহসের ব্যাপার। সমাজ বিচ্ছিন্নতার একটা ঝুঁঁকি নিয়ে কাজ করতে হতো। এখনকার মেয়েদের জন্য তো ফিল্মে আসা কোনো ব্যাপারই নয়। সবকিছু সহজ হয়ে গেছে। এখন যারা নতুন আসছে তাদের আমি সানন্দে স্বাগত জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
রাশমিকা কেন কাঁদেন
রাশমিকা কেন কাঁদেন
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
সর্বশেষ খবর
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন

৪১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক
গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু
গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন