শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০

চলচ্চিত্র বাঁচবে কোন পথে

শূন্যের কোঠায় সিনেমা হল
আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
চলচ্চিত্র বাঁচবে কোন পথে

ধুঁকে ধুঁকে নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে চলচ্চিত্র। সরকার সিনেমা হল রক্ষায় বিশেষ তহবিল গঠনের ঘোষণা দিলেও মানসম্মত ও পর্যাপ্ত ছবির অভাবে  লোকসানে জর্জরিত সিনেমা হল বন্ধ কোনোভাবেই রোধ করা যাচ্ছে না। নব্বই দশকের মধ্যভাগ থেকে সিনেমা হল বন্ধ শুরু হলে আগেই দুর্যোগে পড়ে এই শিল্প। চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে সিনেমা হল বন্ধ থাকার পর গত ১৬ অক্টোবর পুনরায় খুললে আবার দেখা দেয় অচলাবস্থা। প্রযোজকরা নতুন ছবি দিচ্ছেন না। যার কারণে হতাশ প্রদর্শকরা। সর্বশেষ ঢাকার এশিয়া সিনেমা হলটি প্রায় দুই মাস আগে একটি ক্লাবকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে এবং পূরবী ও মুক্তি আর না খোলার আশঙ্কার কথা জানা গেছে প্রদর্শক সমিতি সূত্রে। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, যেখানে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত দেশে সিনেমা হল ছিল ১,৩৭৪টি সেখানে এখন রয়েছে মাত্র ৭৩টির মতো। এ অবস্থায় তার প্রশ্ন- ‘সিনেমা হল না থাকলে চলচ্চিত্র বাঁচবে কোন পথে।’ তিনি বলেন, সরকার সম্প্রতি সিনেমা হল বাঁচাতে ১ হাজার কোটি টাকার তহবিল দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তার কথায় এই উদ্যোগ তখনই আলোর মুখ দেখবে যখন সরকারি তদারকিতে এই অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত ও দেশি অথবা বিদেশি যাই হোক পর্যাপ্ত এবং মানসম্মত ছবি পাওয়া যাবে। তা না হলে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পের বিলুপ্তি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। 

সিনেমা হল বন্ধের শুরু যেভাবে
১৯৯৫ সালে তৎকালীন সরকার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অধীনে থাকা গুলিস্তান সিনেমা হলটি ভেঙে তাতে ১২ তলা ভবন নির্মাণ ও ওই ভবনে শপিং মলের সঙ্গে একটি সিনেমা হল নির্মাণের নির্দেশ দেয়। পরে ১৯৯৫ সালেই গুলিস্তান সিনেমা হলটি ভেঙে মার্কেট তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত ১২ তলার স্থলে ৮ তলা পর্যন্ত এসে ভবনটির নির্মাণ কাজ থেমে আছে এবং সিনেমা হলও আর নির্মাণ হয়নি।

ঢাকা : এরপর একে একে ঢাকার রূপমহল, তাজমহল, বিউটি, মুন, মল্লিকা, জ্যোতি, লায়ন, শাবিস্তান, গ্যারিসন, পর্বত, সাগরিকা, মেঘনা, যমুনা, ডায়না, আগমন, অতিথি, পূর্ণিমা, রাজমণি ভেঙে ফেলা হয়। ঢাকা জেলা শহরে মোট সিনেমা হল ছিল ৪৪টি। এখন আছে ২৫টি। ঢাকা জেলায় ছিল ১৭টি। এখন আছে ৫টি।

নারায়ণগঞ্জ : এই জেলায় ছিল ৫টি।  এখন আছে ২টি গুলশান ও নিউমেট্রো। এই জেলা শহরে মোট ছিল ৩৪টি এখন আছে ১২টি।

গাজীপুর : এখানে ছিল ১৯টি। এখন আছে চম্পাকলি, বর্ষা, উল্কা, ঝুমুরসহ ৭টি।

মুন্সীগঞ্জ : এখানে ছিল ১৬টি। এখন আছে পান্না, স্বপ্নপুরী, শীতলসহ ৪টি।

মানিকগঞ্জ : এখানে ছিল ১৭টি। আছে মাত্র ১টি ‘নবীণ সিনেমা’।

নরসিংদী : এই   জেলায় এখন আর কোনো সিনেমা হল নেই। জেলা শহরের ২১টি সিনেমা হলের মধ্যে আছে মমতা, ঝংকার, রুনা, ঈশা খাঁ।

ময়মনসিংহ : এখানে ছিল ৪১টি। আছে তিনটি। পূরবী, ছায়াবাণী, সেনা অডিটোরিয়াম। জেলা শহরে আছে মাত্র ১০টি।

কিশোরগঞ্জ : এখানে ছিল ২২টি। এখন জেলা শহরে আছে শুধু একটি ‘মানসী’।

টাঙ্গাইল : এখানে ছিল ৪৭টি। আছে ১০টি। জেলা শহরে ছিল ৫টি। আছে ২টি। কেয়া ও মালঞ্চ।

শেরপুর : এই জেলায় ছিল ১৭টি। আছে ৬টি। জেলা শহরে ছিল ৬টি। আছে ২টি।

জামালপুর :  জেলা শহরে ছিল ৪টি। আছে একটি ‘মনোয়ারা’। জেলায় ছিল ১৪টি। আছে ৩টি।

ফরিদপুর : জেলায় ছিল ৪টি। আছে মাত্র ১টি ‘বনলতা’। পুরো জেলার ১৭টির মধ্যে আছে মাত্র ২টি।

রাজবাড়ী : জেলা শহরে ছিল ২টি। চিত্রা ও বসুন্ধরা। ২টিই বন্ধ। সারা জেলায় ছিল ৮টি। সবই বন্ধ।

গোপালগঞ্জ : এখানে ছিল ৬টি। আছে ১টি ‘চিত্রবাণী’।

শরীয়তপুর : এখানে ৯টি ছিল। সবই বন্ধ।

মাদারীপুর : ২টি ‘ইউনাটেড’ ও ‘ইউনিভার্সেল টকিজ’। অনিয়মিত চলছে। সারা জেলায় ৯টির মধ্যে সবই বন্ধ।

চট্টগ্রাম : জেলায় ছিল ১৯টি। আছে ৪টি-আলমাস, দিনার, সিনেমা প্যালেস, সুগন্ধা। জেলা শহরে ছিল ৩৬টি আছে মাত্র ৪টি। 

কক্সবাজার : এখানে ছিল ৪টি। একটিও নেই এখন।

রাঙামাটি : ৩টি ছিল, সবই বন্ধ।

কাপ্তাই : ৩টি ছিল সবই বন্ধ।

রামগড় : ৫টি ছিল সবই বন্ধ।

খাগড়াছড়ি : ৭টি ছিল সবই বন্ধ।

বান্দরবান : ৩টি ছিল সবই বন্ধ।

কুমিল্লা : জেলা শহরে ছিল ৫টি। আছে মাত্র ১টি ‘রূপালী’। জেলায় ছিল ২৩টি আছে ৩টি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ‘চিত্রালয়’ ও ‘রূপশ্রী’ এই ২টি ছিল। এখন বন্ধ। জেলা শহরে ছিল ১৩টি। আছে ২টি।

চাঁদপুর : জেলা শহরে ছিল ৩টি। এখন আছে ১টি শুধু ‘কোহিনূর’। মোট জেলায় ছিল ১৬টি, আছে ৩টি।

নোয়াখালী : এই জেলা শহরে কোনো সিনেমা হল নেই। চৌমুহনী ও মাইজদীতে ১টি করে আছে। সারা জেলায় ছিল ৯টি। এখন একটিও নেই।

লক্ষ্মীপুর : জেলা শহরের ২টির একটিও নেই। জেলায় ছিল ৯টি, আছে চর আলেকজান্ডারে মাত্র ২টি।

সিলেট : জেলা শহরে ছিল ৮টি।  আছে ১টি ‘নন্দিতা’। সারা জেলায় ছিল ১৪টি। এখন ১টিও নেই।

সুনামগঞ্জ : জেলা শহরে ছিল ৩টি। ১টিও নেই। জেলায় ছিল ৬টি, ১টিও নেই।

মৌলভীবাজার : জেলা শহরে ছিল ৩টি। আছে ১টি ‘কুসুমবাগ’। জেলায় ছিল ১৫টি, আছে ৩টি।

হবিগঞ্জ :  জেলা শহরে আছে মাত্র ১টি ‘মোহন’। জেলায় ছিল ৮টি, আছে ২টি।

ফেনী : জেলা শহরে ছিল ৫টি, আছে ২টি।

খুলনা : জেলা শহরে ছিল ১৪টি, আছে ৫টি। সারা জেলায় ছিল ১৭টি, ১টিও নেই।

বাগেরহাট : জেলা শহরে ছিল ৪টি, ১টিও নেই। জেলায় ছিল ৭টি, ১টিও নেই।

সাতক্ষীরা : জেলা শহরে ছিল ৩টি, আছে ২টি। জেলায় ছিল ১২টি, সব বন্ধ।

যশোর : জেলা শহরে ছিল ৬টি, আছে শুধু ১টি ‘মনিহার’। সারা জেলায় ছিল ১৮টি, আছে এখন ২টি।

ঝিনাইদহ : জেলা শহরে ছিল ৩টি, আছে ১টি। জেলায় ছিল ১০টি। ১টিও নেই।

মাগুরা : জেলায় ছিল ৬টি, আছে ২টি।

নড়াইল : জেলার ৫টিই বন্ধ।

কুষ্টিয়া : জেলা শহরে ছিল ৫টি, আছে ২টি। সারা জেলার ১৫টিই বন্ধ।

চুয়াডাঙ্গা : জেলা শহরে ছিল ২টি, আছে ১টি। সারা জেলার ৯টির সবই বন্ধ।

মেহেরপুর : জেলার ৭টির সবই বন্ধ।

বরিশাল : জেলা শহরের ৫টির মধ্যে আছে শুধু ‘অভিরুচি’। সারা জেলার ১১টির সবই বন্ধ।

ঝালকাঠি : জেলা শহরের ৩টির সবই বন্ধ।

পিরোজপুর : জেলা ও জেলা শহরের ৭টির সবই বন্ধ।

ভোলা : জেলা শহরে আছে ২টি আর জেলার ১০টির মধ্যে আছে ২টি।

রাজশাহী : জেলা শহরে ছিল ৬টি ১টিও নেই। জেলায় ছিল ২৫টি আছে ৩টি।

নাটোর : জেলা শহরে ছিল ৫টি, আছে ১টি ‘হাসিনা টকিজ’। সারা জেলার ১৮টির সবই বন্ধ।

নওগাঁ : জেলা শহরে আছে একটি মাত্র ‘তাজ’। জেলায় ছিল ১৬টি, আছে ২টি।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : জেলা শহরে ছিল ৪টি, আছে ১টি। জেলায় ছিল ৯টি, সবই বন্ধ।

রংপুর : জেলা শহরে ছিল ৯টি, আছে ১টি ‘শাপলা’। সারা জেলায় ছিল ২৪টি, আছে ৩টি।

লালমনিরহাট : জেলা শহরে ছিল ২টি, আছে ১টি। সারা জেলার ৫টির সবই বন্ধ।

গাইবান্ধা : জেলা শহরের ৩টির সবই বন্ধ। জেলার ১১টির মধ্যে আছে ৩টি।

কুড়িগ্রাম : জেলা শহরের ৪টির ১টিও নেই। জেলার ১৫টির সবই বন্ধ।

পাবনা : জেলা শহরের ৭টির মধ্যে আছে ১টি ‘রূপকথা’, সারা জেলায় ছিল ৩৩টি, আছে ২টি।

দিনাজপুর : জেলা শহরে ছিল ৬টি, আছে ১টি ‘মডার্ন’। সারা জেলায় ছিল ২২টি, আছে ৩টি।

ঠাকুরগাঁও : জেলা শহরে ছিল ৭টি, আছে ১টি ‘বলাকা’। জেলায় ছিল ২৩টি, আছে ২টি।

পঞ্চগড় : জেলা শহরে ছিল ২টি সবই বন্ধ। সারা জেলায় ছিল ১১টি সবই বন্ধ।

বগুড়া : জেলা শহরে ছিল ১০টি, আছে ২টি ‘মধুবন’ ও ‘বাম্বী’। সারা জেলায় ছিল ৩৩টি, আছে ৬টি।

জয়পুরহাট : জেলা শহরে ছিল ৬টি। আছে একটি ‘পৃথিবী’। সারা জেলায় ছিল ১৩টি, আছে ২টি।

সিরাজগঞ্জ : জেলা শহরে ছিল ৭টি, ২টি খোলা থাকলেও চলে না। সারা জেলায় ছিল ৩৩টি, আছে ৩টি।

নীলফামারী : জেলা শহরের ২টির ১টিও আর নেই। সারা জেলার ১৩টির মধ্যে আছে মাত্র ২টি।

বরগুনা : এখানে ছিল একটি ‘শ্যামলী’ তাও নেই।

পটুয়াখালী : জেলা শহরে ছিল ৪টি, আছে ২টি। সারা জেলার ৫টির সবই বন্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়