শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার

শকুনকে বলা হয় প্রকৃতির ঝাড়ুদার। এটি মৃত প্রাণীর দেহ ভক্ষণ করে পরিবেশ পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি নানা সংক্রমণ ও রোগবালাই থেকে রক্ষা করে। আশি-নব্বইয়ের দশকে কোনো এলাকায় গরু-মহিষ মারা গেলে শত শত শকুন এসে ভিড় করত। মুহূর্তের মধ্যে মাংস-চামড়া খেয়ে হাড়গুলো রেখে ফিরে যেত আবাসস্থলে। এখন গবাদিপশু মরে পড়ে থাকলে সেটা পরিষ্কারে দৌড়ঝাঁপ শুরু করতে হয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনের বেতনভুক্ত কর্মীদের। কারণ, হারিয়ে গেছে শকুন। গত কয়েক দশকে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় শকুনের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে হ্রাস পেয়েছে। ৯০-এর দশকে এদেশের সর্বত্র শকুন দেখা গেলেও বর্তমানে নির্দিষ্ট কিছু এলাকা ছাড়া শকুনের দেখা মেলে না। এ প্রজন্মের শিশুরাও প্রাণীটিকে দেখার সুযোগ পায় বইয়ের পাতায় অথবা চিড়িয়াখানায়।

শকুন রক্ষায় সরকার বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। তবে এখনো আশানুরূপ সাফল্য আসেনি। শকুন এখনো কমছে। বন বিভাগের তথ্যানুযায়ী, স্বাধীনতার পূর্বে বাংলাদেশে ৫০ হাজারের বেশি শকুন ছিল। বন বিভাগ ও ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)-এর ২০২৩ সালের শুমারিতে ২৬৭টি শকুনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক শকুন সচেতনতা দিবসের অনুষ্ঠানে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ হবিগঞ্জ কার্যালয়ের রেঞ্জ কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী জানান, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ২১০টি শকুন বেঁচে আছে। গবেষকদের মতে, ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৯০% শকুন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এবং এটা ধারাবাহিকভাবে কমছে। আর শকুন হারিয়ে যাওয়ায় পশুর অ্যানথ্রাক্স, যক্ষ্মা, জলাতঙ্ক, ক্ষুরা ইত্যাদি রোগ বাড়ছে। এ থেকে মানুষও আক্রান্ত হচ্ছে। গবেষণায় প্রমাণিত, শকুনের পাকস্থলীতে থাকা বিশেষ ধরনের জারক রস অ্যানথ্রাক্স, যক্ষ্মা, কলেরা, ক্ষুরা প্রভৃতি রোগের জীবাণু সহজেই হজম করে ফেলে, যা অন্য প্রাণীরা পারে না। তাই এসব রোগে কোনো প্রাণী মারা গেলে সেই মাংস খেয়ে প্রকৃতিতে রোগ ছড়িয়ে পড়া আটকে দিত শকুন। আইইউসিএনের হিসেবে, আশির দশকে শুধু সার্কভুক্ত দেশগুলোতেই শকুন ছিল প্রায় ৪ কোটি। বর্তমানে তা কমে ৪০ হাজারে নেমে এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৯০ ভাগ শকুন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে শকুনের সব প্রজাতিকে মহাবিপন্ন ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদারবাংলাদেশসহ সারা পৃথিবীতে শকুনের সংখ্যা কমে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ হিসেবে গবাদিপশুর চিকিৎসায় ডাইক্লোফেনাক ও কেটোপ্রোফেনের ব্যবহারকে দায়ী করা হয়। এ ছাড়া বছরে মাত্র একটি ডিম পাড়া, খাদ্য সংকট, বড় গাছ কেটে ফেলায় বাসস্থান সংকট, বৈদ্যুতিক তার ও বিষ প্রয়োগে হত্যা, মানুষের মধ্যে শকুন নিয়ে নানা কুসংস্কারের কারণে শকুন দেখলে তাড়িয়ে দেওয়া বা মেরে ফেলার প্রবণতাও শকুন বিলুপ্তিতে ভূমিকা রাখছে। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলেজ অব ভেটেরিনারি মেডিসিনের অধ্যাপক লিন্ডসে ওক তার এক গবেষণায় দেখতে পান, ডাইক্লোফেনাক ও কেটোপ্রোফেন ব্যবহারের পর কোনো পশু মারা গেলে সেই মৃত পশুর মাংস খাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শকুন কিডনি বিকল হয়ে মারা যায়। মাত্র শূন্য দশমিক ২২ মিলিগ্রাম ডাইক্লোফেনাক একটি শকুনের মৃত্যুর জন্য যথেষ্ট। ১৯৮০ দশকে ওষুধটি বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। সস্তায় পাওয়া যায় বলে গবাদিপশুর প্রায় সব রোগেই এ ওষুধটি কৃষকরা ব্যবহার শুরু করেন। ফলে দলে দলে মারা যেতে থাকে শকুন।

পরিবেশবাদীদের আন্দোলনের মুখে ২০১০ সালে আইন করে গবাদি পশুর জন্য ডাইক্লোফেনাক উৎপাদন, আমদানি, বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার। ২০১৪ সালে হবিগঞ্জের রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং খুলনার সুন্দরবনে বিলুপ্তপ্রায় শকুনের জন্য দুটি নিরাপদ এলাকা ঘোষণা হয়।

শকুন সংরক্ষণ অ্যাকশন প্ল্যান ২০১৬-২০২৫ প্রণয়ন করা হয়। এতে হবিগঞ্জ অঞ্চলে প্রজননে কিছু সাফল্য এলেও শকুনের সংখ্যা বাড়েনি। শুধু ২০২৩ সালের ২৩ মার্চে মৌলভীবাজারে একাটুনা ইউনিয়নের বুড়িকোনা গ্রামের একটি মাঠ থেকে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির ১৩টি শকুনের দেহাবশেষ উদ্ধার করে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ। ঘটনাস্থল তল্লাশি করে একাধিক শিয়াল ও কুকুরের দেহাবশেষ এবং মাঠের এক পাশ থেকে বিষ টোপের দুটি কৌটা উদ্ধার করা হয়। এক রাতেই বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয় ১৩ শকুন।

এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মৌলভীবাজারে এক দিনে শকুনের একটা কলোনি ধ্বংস করে দেওয়ার পর এর মোট সংখ্যা আরও কমে গেছে। বাংলাদেশে এখন শুধু বাংলা শকুন টিকে আছে। অন্য কিছু পরিজায়ী শকুন আসে, আবার চলে যায়। শকুন অনেক উপকারী। এই প্রাণীটিকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। নিষিদ্ধ ওষুধগুলো এখনো লুকিয়ে-চুপিয়ে বিক্রি হচ্ছে। শকুনের আবাসস্থল হারিয়ে যাচ্ছে। মৌলভীবাজারে শকুন হত্যায় কারা দায়ী? তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো জানি না। এসব ঘটনায় কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে ও সেটা প্রচার করতে হবে। বড় গাছ রক্ষা করতে হবে। শকুনের উপকারিতা সম্পর্কে মানুষকে জানাতে হবে। শকুন রক্ষা সত্যিই অনেক জরুরি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
গাছের শরীরে সোনা!
গাছের শরীরে সোনা!
থামছে না গাছ হত্যা
থামছে না গাছ হত্যা
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
ছোট হচ্ছে চলনবিল
ছোট হচ্ছে চলনবিল
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
সর্বশেষ খবর
পরিষ্কার পানি সরবরাহ নিশ্চিতে ঢাকা ওয়াসাকে নির্দেশ
পরিষ্কার পানি সরবরাহ নিশ্চিতে ঢাকা ওয়াসাকে নির্দেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে পুশইন
পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে পুশইন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার
যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন
বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান
গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উঠানে পুকুরপাড়ে ৩০ প্রকার ফলের মেলা
উঠানে পুকুরপাড়ে ৩০ প্রকার ফলের মেলা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার
গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
কালিগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মব জাস্টিসের নামে কোন কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না বিএনপি : রিজভী
মব জাস্টিসের নামে কোন কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না বিএনপি : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল
হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি
এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১
সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু
চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ
ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’
‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন