শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৩, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐকমত্যের প্রয়োজনীয়তা, নির্বাচন ব্যবস্থা ও প্রধানমন্ত্রী মেয়াদ সংক্রান্ত বিতর্ক নিয়ে একটি টকশোতে স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। 

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমাবদ্ধ করা নিয়ে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রস্তাবনার প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, যে ব্যক্তি সাত বা নয় বছরে স্বৈরাচার হননি, তিনি ১১ বছরে হঠাৎ করে স্বৈরাচার হবেন—এই যুক্তি টেকে না। 

তিনি ওয়েস্টমিনিস্টার ধাঁচের সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এই ব্যবস্থায় যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়, সেই দলের সদস্যরাই সিদ্ধান্ত নেন কে হবেন প্রধানমন্ত্রী। এটা প্রেসিডেনশিয়াল সিস্টেম নয়, যে নির্দিষ্ট মেয়াদের সীমা থাকতে হবে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, কোনো ব্যক্তি যদি তার সততা, যোগ্যতা, দক্ষতা এবং দেশসেবায় প্রশ্নাতীত হন, কেবল তাহলে তাকে তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়া থেকে আটকানোটা যুক্তিসঙ্গত।

টকশোতে রুমিন ফারহানা বলেন, এনসিপি গঠন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণের মতো বিষয়গুলো আসলে বিএনপিকে ঠেকাতে ও নির্বাচন পেছাতে নেওয়া কৌশলের অংশ। এসব হচ্ছে রাজনৈতিক শয়তানি। 

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য হঠাৎ এতগুলো দল দৌড়াচ্ছে, এটা উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়।

ভুঁইফোড় দল তৈরি করে সরকার চায় নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিত্র তুলে ধরতে, যদিও বাস্তবে তারা কোনো জনপ্রতিনিধিত্ব করে না।

ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে ভোটাধিকার, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং জনগণের হাতে সরকার পরিবর্তনের ক্ষমতা থাকতে হবে। সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে জনপ্রতিনিধি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু বিগত কয়েকটি নির্বাচন তার ছিটেফোঁটাও মানেনি।

তিনি আরো বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে কোনো ব্যক্তি, যিনি জনপ্রিয় নন, তিনিও ক্ষমতায় থেকে যেতে পারেন—এটাই স্বৈরাচারের পথ খুলে দেয়। তাই কাগজে-কলমে কিছু না লিখলেও মৌলিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতেই হবে।

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণ নিয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করে রুমিন বলেন, আমাদের অবস্থান হলো পরপর দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। তবে গ্যাপ দিয়ে পরে আবার ক্ষমতায় আসা যেতে পারে। এটা জনগণ যদি পছন্দ করে, তারা ভোট দেবে; না করলে দেবে না। এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিএনপি কোনো দলের মত বা প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে না, যত ছোট দলই হোক না কেন। ন্যায্য দাবি হলে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েই দেখে। বিএনপি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক দল—শুধু মুখে নয়, আচরণেও।

আনুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাব নিয়ে রুমিন বলেন, হঠাৎ করে বাংলাদেশে আনুপাতিক পদ্ধতি আনা কেন? এটা একটা রাজনৈতিক ফাঁদ। জামায়াতে ইসলামী বা অন্যান্য দল বুঝতে পারছে যে আসনভিত্তিক নির্বাচনে তারা সফল হবে না, তাই তারা ভোটের আনুপাতিক হিসেবকে ব্যবহার করতে চায় জনপ্রিয়তা দেখানোর কৌশল হিসেবে।
 
সবশেষে তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ যদি চায়, তারা যেকোনো সরকারকে রাখতে পারবে, আবার চাইলে বিদায়ও করতে পারবে—এই শক্তিটাই গণতন্ত্রের মূল।

এসব বিষয়ে এমএ আজিজ বলেন, এখন আমরা মাথার ভেতরে যদি রাখি যে, সংস্কার কমিশনের যিনি প্রধান তিনি আমেরিকান সিটিজেন; এইজন্য যদি আমেরিকান আদলে চিন্তা করে তাহলে তো সমস্যার সমাধান হবে না। আমার বক্তব্য হচ্ছে বাংলাদেশের আদলে এটা দেখতে হবে। এখানে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা দরকার। 

তিনি বলেন, নির্বাচন যদি নিরপেক্ষ করেন, ক্ষমতা হস্তান্তর নিরপেক্ষ করেন এবং এখানে যদি ক্ষমতার ব্যালেন্সটা করে দেন তাহলে তো আপনার প্রত্যাশা পূরণ হয়। ড. মোহাম্মদ ইউনূস প্রথমে বলেছিলেন, যতটুকু রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারে একমত হয়, ততটুক নিয়ে নির্বাচনে যাবেন। তিনি বলেছিলেন, ওয়েবসাইটে দিয়ে দেব কে কোন সংস্কারে হ্যাঁ বলেছেন, কোথায় না করেছে; জনগণ সেটা বিচার করবে। আপনার কথা হচ্ছে জনগণ যতক্ষণ পর্যন্ত নিরপেক্ষভাবে ভোট দেওয়ার মতো ক্ষেত্র তৈরি না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকার বদল হওয়ার চান্সও কমে যাবে। এখানে কাউকে ঠেকানোর ক্ষমতা নাই। পার্টি বড় হলে সে ইলেকশনে জিতবেই, এটা ঠেকানোর কোনো টার্গেট নিয়ে এনসিপি সবকিছুতে বাগড়া দিচ্ছে না। 

তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার জামায়াতের প্রথম দাবি ছিল। যতগুলো নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছে, এই নির্বাচনগুলো বিতর্কিত কম হয়েছে। তবে সবকিছুতে ঐক্যমত হবে না। কারণ, বিএনপির পলিটিক্স, জামায়াতের পলিটিক্স এক নয়। জামাতের পলিটিক্স, বামপন্থিদের পলিটিক্স এক নয়। তাহলে আপনি এক করতে চান কেন? যার যার নীতি আদর্শ আলাদা। তাহলে সবকিছুতে যদি একমত হয় তাহলে তো দেশে বহু দল থাকবে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নদীতে পানি বৃদ্ধি, ধসে পড়ছে সড়ক
বগুড়ায় নদীতে পানি বৃদ্ধি, ধসে পড়ছে সড়ক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় ‘উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম’ এর যাত্রা শুরু
কুতুবদিয়ায় ‘উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম’ এর যাত্রা শুরু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা কাল
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা কাল

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-১২ আসনে বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ
ঢাকা-১২ আসনে বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কসবায় আওয়ামী লীগ নেতা রতন গ্রেপ্তার
কসবায় আওয়ামী লীগ নেতা রতন গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক হত্যার বিচারের দাবিতে বাঘাইছড়ি প্রেসক্লাবের মানববন্ধন
সাংবাদিক হত্যার বিচারের দাবিতে বাঘাইছড়ি প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে
দেয়া হবে : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভাই নিহত, আহত ১০
বগুড়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভাই নিহত, আহত ১০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার তিন মাছ ৮৯ হাজারে বিক্রি
পদ্মার তিন মাছ ৮৯ হাজারে বিক্রি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির চট্টগ্রাম মহানগর সমন্বয় কমিটি গঠন
এনসিপির চট্টগ্রাম মহানগর সমন্বয় কমিটি গঠন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে ভারতীয় মদসহ প্রাইভেটকার জব্দ
শেরপুরে ভারতীয় মদসহ প্রাইভেটকার জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদের স্মরণে গোবিন্দগঞ্জে মিনি স্টেডিয়াম চালু
শহীদের স্মরণে গোবিন্দগঞ্জে মিনি স্টেডিয়াম চালু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব স্টেডিয়ামকে খেলাধুলার উপযোগী করা হবে : আসিফ মাহমুদ
দেশের সব স্টেডিয়ামকে খেলাধুলার উপযোগী করা হবে : আসিফ মাহমুদ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ চালানো আর অ্যাডভেঞ্চার এক নয় : মির্জা আব্বাস
দেশ চালানো আর অ্যাডভেঞ্চার এক নয় : মির্জা আব্বাস

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে : প্রিন্স
আওয়ামী লীগ শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে : প্রিন্স

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব উপজেলায় হবে মিনি স্টেডিয়াম: আসিফ মাহমুদ
দেশের সব উপজেলায় হবে মিনি স্টেডিয়াম: আসিফ মাহমুদ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অপহরণ করে খুনের মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
সিলেটে অপহরণ করে খুনের মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গণধোলাই, পুলিশে সোপর্দ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গণধোলাই, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে খাস জায়গায় নির্মাণাধীন অবৈধ দোকান অপসারণ
বিজয়নগরে খাস জায়গায় নির্মাণাধীন অবৈধ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার দাবি ঠিক না :  দুদু
অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার দাবি ঠিক না :  দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দামুড়হুদা সীমান্তে ২২ লাখ টাকার ভারতীয় রুপা জব্দ
দামুড়হুদা সীমান্তে ২২ লাখ টাকার ভারতীয় রুপা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আগ্নেয়াস্ত্র-ইয়াবাসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার
লক্ষ্মীপুরে আগ্নেয়াস্ত্র-ইয়াবাসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় সিএনজি চালক নিহত
বাসচাপায় সিএনজি চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বেড়েছে চুরি-ছিনতাই, রাত ১২টার পর দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত
হবিগঞ্জে বেড়েছে চুরি-ছিনতাই, রাত ১২টার পর দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির
কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির

শনিবারের সকাল

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা