শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, রবিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

বিদেশে পড়তে আসা খুব সহজ বিষয়

আমিনুল ইসলাম, (তাল্লিন) এস্তোনিয়া
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে পড়তে আসা খুব সহজ বিষয়

এক ছেলে গতকাল আমাকে টেক্সট করে লিখেছে, স্যার, আমার সিজিপিএ খুব একটা ভালো না। এই বছরেই পড়াশুনা শেষ হবে। আমার খুব ইচ্ছে ছিল বিদেশে পড়তে যাওয়ার। জিপিএ ভালো না হওয়াতে মনে হয় বিদেশে পড়তে যাওয়ার স্বপ্ন আর পূরণ হবে না।

প্রতিদিন অনেক মেসেজ আমি ফেসবুকে পাই। এর একটা বিশাল অংশ জানতে চায়, কিভাবে বিদেশে পড়তে যাওয়া যেতে পারে। জানতে চাওয়া মোটেই দোষের কিছু না। তাছাড়া আমি যেহেতু বিদেশে থাকি এবং বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই-তাই জানতে চাইতেই পারে। তবে বলতেই হচ্ছে-আপনার যদি বিদেশে পড়াশুনা করার ইচ্ছে থাকে, তাহলে কারো কাছ থেকে জানতে চাওয়াটা স্রেফ বোকামি! এর কারণ হচ্ছে- আপনি যেই প্রশ্নগুলো করছেন, এর উত্তর আমাকেও ইন্টারনেট ঘেঁটেই বের করতে হবে।

আমি নিজে ১৪ বছর আগে যখন পড়তে আসি, তখন তো ইন্টারনেট দেশে সেই অর্থে ছিলই না। তখনও তো আমরা ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে বিদেশে এসেছিলাম পড়তে। আর এখন তো ইন্টারনেট সবার হাতে হাতে!

এর আগে এই নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম। আজ আবার লেখা যাক। যাদের এই বিষয়ে তথ্য জানার আছে, তারা এই লেখাটা সংগ্রহে রাখতে পারেন কিংবা আপনাদের অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গেও শেয়ার করতে পারেন।

বিদেশে পড়তে আসা খুব সহজ বিষয়। ধরুণ, আপনি ছয় মাস কিংবা এক বছর পর বিদেশে পড়তে যেতে চাইছেন। প্রথম স্টেপ হচ্ছে- আপনাকে প্রতিদিন বেশ কিছু সময় ইন্টারনেট ঘাঁটতে হবে। ইন্টারনেটে আপনি কি তথ্য জানতে চাইবেন? শুরু করবেন গুগল সার্চ দিয়ে। ধরুণ, আপনি আমেরিকায় পড়তে যেতে চাইছেন কিংবা ইংল্যান্ড, সুইডেন বা জার্মানি।

এখন আপনার কাজ হচ্ছে গুগলে সার্চ দিয়ে এইসব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করা।  জগতের সকল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে তাদের ভর্তির তথ্য দেয়া থাকে এবং আবেদন অনলাইনেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে করা যায়।

এখন আপনি যেই তথ্যগুলো নিবেন, সেটা হচ্ছে- ওই সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে কিংবা স্কলারশিপ পেতে কি কি যোগ্যতা লাগে। দেখবেন বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আলাদা একটা সেকশন থাকে, যেখানে লেখা থাকবে- ইংলিশ রিকয়ারমেন্ট। অর্থাৎ আপনাকে ইংলিশ টেস্ট স্কোর কতো পেতে হবে। এছাড়া আপনার সিজিপিএ কতো থাকা উচিত ইত্যাদি। অনেক ক্ষেত্রে সিজিপিএ চায়ও না!

অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়তো দেখবেন অনেক বেশি ইংলিশ টেস্ট স্কোর চাইছে, অনেক জায়গায় হয়তো আপনার যেই যোগ্যতা তাতেই হয়ে যাবে, আবার এমন বিশ্ববিদ্যালয়ও পাওয়া যেতে পারে, যেখানে হয়তো টেস্ট না দিলেও চলছে! এই তথ্যগুলো জানার জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে- প্রতিদিন এভাবে ১০-১৫টা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ঘাঁটতে হবে। এভাবে ওয়েবসাইট ঘাঁটতে ঘাঁটতে একটা সময় আপনি আবিষ্কার করবেন- আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আসলে কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় আপনি আবেদন করতে পারবেন।

কিংবা ধরুণ, আপনার ভালো ইংলিশ টেস্ট স্কোর নেই, কিন্তু আপনি সেই বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে যেতে চাইছেন, যেখানে ভালো স্কোর চাইছে; তাহলে সেই অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করুন।

যখন আপনি দেখবেন ওদের ওয়েবসাইটে দেয়া যে সকল যোগ্যতাগুলো দরকার সেগুলোর সঙ্গে মিলে যাচ্ছে, তখন আপনি আবেদন করবেন। সেখানে দেখবেন দেয়া আছে আবেদন করার শেষ সময় কবে কিংবা ঠিক কবে থেকে আবেদন করা যাবে।এইতো এভাবে অনলাইনে আবেদন করে ফেলবেন, সেই সঙ্গে আপনার সব সার্টিফিকেটগুলো আপলোড করে দিবেন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় হয়তো আপনাকে বলবে- কাগজগুলোর হার্ড কপি পাঠাতে, সেই ক্ষেত্রে বাই-পোস্টে পাঠিয়ে দিবেন।

আর আপনি যদি স্কলারশিপের জন্যও আবেদন করতে চান, সেই ক্ষেত্রে ওরা হয়তো আলাদা একটা মোটিভেশন লেটার চাইবে- ঠিক কেন আপনি মনে করছেন, আপনাকে স্কলারশিপ দেয়া উচিত ইত্যাদি। সেটাও লিখে পাঠিয়ে দিতে পারেন।এরপর অপেক্ষার পালা। মাস খানেক বা মাস দুয়েক পরে ওরা আপনাকে ইমেইল করে জানাবে-আপনি কি এডমিশন পেয়েছেন কিনা। এডমিশন যদি পান, তাহলে ওরা এডমিশন লেটার পাঠিয়ে দিবে। সেই সঙ্গে আপনাকে বলবে ভিসার আবেদন করতে। সেটাও ওরা আপনাকে মেইলে জানাবে!

ভিসার আবেদন করাও মোটেই কঠিন কিছু না। ধরুণ, আপনি সুইডেনের কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এডমিশন পেয়েছেন। এখন আপনাকে ভিসা কিংবা রেসিডেন্স পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি চান্স পেয়েছেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটেই দেখবেন আলাদা করে একটা লিঙ্ক দেয়া আছে, সেই দেশের মাইগ্রেসন বোর্ডের। তো সেখান থেকে আপনি জেনে নিতে পারবেন কিভাবে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

তাছাড়া আপনি বাংলাদেশের সুইডিশ অ্যাম্বাসিতেও যোগাযোগ করতে পারেন। ওরা বসেই আছে-আপনাকে তথ্য দেয়ার জন্য। প্রতি সপ্তাহে আলাদা এক বা দুই দিন থাকে- যেখানে আপনি গিয়ে সব তথ্য জেনে আসতে পারবেন। শুধু সুইডেন না, অন্য যে কোনো দেশের দূতাবাসের ক্ষেত্রেই সেটা প্রযোজ্য। অ্যাম্বাসি মানেই ভয়ের কিছু না! এরা বসেই আছে আপনাকে তথ্য দেয়ার জন্য কিংবা ভিসা দেয়ার জন্য। আপনাকে স্রেফ নিয়ম মেনে এগুতে হবে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনি যদি ছাত্র হিসেবে বিদেশে পড়তে যেতে চান- আপনার এডমিশন লেটার, যদি স্কলারশিপ পান- সেটার সিদ্ধান্ত আর একাডেমিক কাগজপত্র। আর যদি স্কলারশিপ না পান, তাহলে টিউশন ফি পে করে থাকলে সেটার স্লিপ কিংবা কিভাবে ফি পে করবেন তার একটা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হয়। এইতো হয়ে গেল বিদেশে পড়তে যাওয়া। এর জন্য তো আপনাকে অন্য কারো কাছে মেসেজ পাঠানোর দরকার নেই।

এইবার আসি- যেই ছেলেটা আমাকে জিজ্ঞেস করেছে তার সিজিপিএ কম- এখন কি সে বিদেশে পড়তে যেতে পারবে কিনা?

একটা কথা এখানে বলে রাখা ভালো- আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি স্কলারশিপ না নিয়ে বিদেশে পড়তে যাওয়া একদম উচিত না, যদি না আপনি বিশাল ধনী পরিবারের সন্তান হয়ে থাকেন। নইলে দেখা যায় অনেক সময়ই বিদেশে এসে আর পড়াশুনা হয় না- কাজে-কর্মে লেগে যেতে হয়।

তাই স্কালারশিপ পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আর সেই ক্ষেত্রে অতি অবশ্যই ভালো রেজাল্ট থাকা উচিত। তবে ভালো রেজাল্ট না থাকলেই যে স্কলারশিপ পাওয়া যায় না, ব্যাপারটা কিন্তু এমনও না। অনেক সময় আপনার মোটিভেশন লেটার কিংবা আপনার এপ্রোচের কারণেও হয়ে যেতে পারে। এছাড়া যেমনটা বলছিলাম- যে যত বেশি ইন্টারনেট ঘাটবে এবং নানান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে তথ্য নিবে, তার চান্স তত বেশি।

জগতে অনেক অনেক দেশ যেমন আছে, তেমনি হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ও আছে। আপনার কাজ হচ্ছে জাস্ট প্রতিদিন ইচ্ছে মত নানান বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা এবং কোন কিছু না বুঝলে তাদেরকে মেইল দিয়ে বসা।

আর যদি মনে করেন স্কলারশিপ ছাড়াই বিদেশে পড়তে আসবেন, তাহলে জগতে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেখানে টিউশন ফি দিতে পড়তে যাওয়া যায়। সেই ক্ষেত্রে চান্স পাওয়া খুব কঠিন কিছু হওয়ার কথা না। ভর্তি হওয়ার নিয়মটা সেই একই।

সবশেষে একটা ব্যাপার বলি, এটা একান্তই আমার নিজের ধারণা- আপনার রেজাল্ট কেমন, আপনার ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ টেস্ট স্কোর কেমন এর চাইতেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- আপনি কি পরিমাণ তথ্য ওয়েবসাইট ঘেঁটে জানছেন। ঘাঁটতে ঘাঁটতে হয়তো এমন একটা দেশ বা বিশ্ববিদ্যালয় পেয়ে যাবেন- যেখানে সব কিছু মিলে যাচ্ছে!

আমার সব সময়ই মনে হয়- আপনার যদি ইচ্ছে থাকে এবং ওয়েবসাইট ঘেঁটে ইংরেজিতে তথ্য সংগ্রহ করার এবং সেটা বুঝার সামর্থ্য থাকে, আপনি দিনশেষে বিদেশে পড়তে যেতে পারবেনই।

আর আপনার যদি ইন্টারনেট ঘেঁটে তথ্য সংগ্রহ করার সামর্থ্য না থাকে, আপনি যদি এর-ওর কাছে জিজ্ঞেস করেন, তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার আসলে বিদেশে পড়ার সামর্থ্য নেই কিংবা শেষ পর্যন্ত বিদেশে চলে আসলেও আপনি পড়াশুনা শেষ করতে পারবেন না কিংবা ভালো কিছু করতে পারবেন না!

ইনফরমেশনের এই যুগে আপনার দরকার স্রেফ একটা কম্পিউটার কিংবা মোবাইল। সেটা হলে বাংলাদেশের অজ-পাড়াগাঁয়ে বসে থেকেও আপনি ইউরোপ-আমেরিকায় চলে আসতে পারবেন।

এর সব কিছুই নির্ভর করছে আপনি কি পরিমাণ সময় দিচ্ছেন তথ্য সংগ্রহ করতে এবং সংগৃহীত তথ্য গুলোকে আপনি কিভাবে কাজে লাগাচ্ছেন। যারা ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে- তারাই দিন শেষে সফল হয়।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, দেশে ভালো রেজাল্টধারী এমন অনেকে আছে যারা বছরের পর বছর চাইছে বিদেশে পড়তে যেতে, কিন্তু পারছে না। আবার খুব সাধারণ রেজাল্টধারী অনেকেই পাশ করেই বিদেশে পড়তে চলে আসছে। এর একটাই কারন, আর সেটা হচ্ছে- তারা জানে কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে হয় এবং সেটা কাজে লাগাতে হয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২৬ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

৮ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা