শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

এক মধ্যবয়স্কা নারীর নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আমাদের টানা অভিযান...

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
এক মধ্যবয়স্কা নারীর নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আমাদের টানা অভিযান...

নাম মাকসুদা মায়া, মধ্যবয়সী এই নারী তার জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন কুয়েতে। নিজেকে ও পরিবারকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে জীবনে একটা সময় খেই হারিয়ে ফেলেন। ইতোমধ্যে স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়ায় বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তে চলে যান। মাকসুদা নামের এই নারীকে আমাদের সমাজের শ্রমজীবী নারীদের প্রতিচ্ছবি বলা যেতে পারে।

নারী জীবনে মাতৃত্বের স্বাদ মেলেনি মিসেস মাকসুদার! একাকীত্ব হয়তো এক সময় অতিষ্ঠ করে তোলে তাকে তাই বিদেশ বিভূঁই থেকে দেশে ফেরার সিদ্বান্ত নিয়ে ফেলেন তিনি। বাংলাদেশে এসে ডেমরা এলাকায় জায়গা কিনে নিজের অর্জিত সম্পদ দিয়ে দ্বিতল একটি বাড়ি করেন তিনি। স্বামী, সন্তান ছাড়া মাকসুদা বাসায় বড় ভাইয়ের ছেলেকে তদারকি করার জন্য নিয়োজিত করেন। দিনকাল কেটে যাচ্ছিল একরকম।

একাকী স্বচ্ছল নারীকে আমাদের সমাজে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে এগিয়ে চলতে হয়। এক সময়ে প্রয়োজনের তাড়নায় তাকে বাসা ভাড়া দিতে হয়। অতি সম্প্রতি দুই পরিবার বাসার নীচ তলা ভাড়া নেয়। সময় কেটে যায়। হঠাৎ জীবনে ছন্দপতন, হয়ে যান মৃত লাশ!

১১/০৯/২০১৮ তারিখে আমরা খবর পাই এক বাসা থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। বাসায় গিয়ে মাকসুদা নামের মহিলার মস্তক বিচ্ছিন্ন লাশ আমরা পড়ে থাকতে দেখি। পুরোপুরি ডিকম্পোজড হওয়া মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয় অতি দ্রুত। তারপরে নেমে যাই আমরা তদন্তে। বিষয়টি সহজ ছিল না আমাদের জন্য, সন্দেহের তালিকায় প্রাক্তন স্বামী, দত্তক সন্তান, বড় ভাইয়ের ছেলে, নতুন আসা ভাড়াটিয়াদ্বয় কেউই বাদ ছিল না। এত বেশি ঘটনার সন্নিবেশ ঘটেছিল যা প্রতিনিয়ত আমাদের দ্বিধান্বিত করে তুলছিল।

ইতোমধ্যে তদন্তে বেরিয়ে আসে এক ভাড়াটিয়া নিজেদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছে পাশের ভাড়াটিয়াকে জানিয়ে। ঘটনার দিন বিকেলে হঠাৎ মনে হয় ভাড়াটিয়ার রুম চেক করা প্রয়োজন। চাবিও পেয়ে গেলাম। তালা খুলে ভিতরে প্রবেশ করতেই প্রথম খটকা লাগে যখন দেখি ডাল ও পেয়াজ মাখানো কিন্তু রান্না করা হয়নি, চার টুকরো রুই মাছের টুকরো রান্না করা কিন্তু খাওয়া হয়নি! কিছু খাতা পেলাম সবগুলো পৃষ্ঠা ছেড়া। খাতার উপরে একটি লেখা ছিল যেটি আমার প্রথম ক্লু এই হত্যাকান্ডে! পরবর্তী সময়ে ইন্সপেক্টর তদন্ত সেলিম কিছু কাগজ পায় যা আমাদের দ্বিতীয় ক্লু!

সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় এই ভাড়াটিয়া সম্পর্কে কেউই তথ্য দিতে পারছিলেন না, এমনকি তার নামটুকুও জানা ছিলনা অন্য কারও। প্রথম ক্লুর উপর ভিত্তি করে আমরা তার নাম জেনে যাই, তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মা বাবা ফ্যাশন টেইলার্স ছিল আমাদের পাওয়া প্রথম ক্লু। দ্বিতীয় ক্লু দিয়ে আমরা তার বাড়ির ঠিকানা বের করে ফেলি এবং এরপর চলতে থাকে প্রযুক্তিগত সহায়তা নেয়ার বিষয়। ইতোমধ্যে ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আজিজ একেক সময় একেক এলাকায় অবস্থান করতে থাকে। তদন্তের এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন আজিজ এর স্ত্রী মিষ্টির অবস্থান পেয়ে যাই আমরা এবং তার সহায়তায় পেয়ে যাই অতি প্রত্যাশিত ভাড়াটিয়া আসামি আজিজকে।

সন্দেহভাজন আসামীর অতীত ইতিহাস ঘেটে সুবিধাজনক কিছু পাওয়া যাচ্ছিল না! অনেকে তার কাছে টাকা পায়, প্রায়শই মোবাইলের সিম পাল্টে ফেলে সে, সব মিলিয়ে ৫৫-৬০ টি সিম রয়েছে তার! তার স্ত্রীর ভাষ্যমতে সে যা বলে ৯৫ ভাগই মিথ্যা বলে। জিজ্ঞাসাবাদে তার বেশ ভাল ছায়া দেখতে পেলাম। বিপত্তি ঘটে অন্য জায়গায়, একটা সময় পর সে ঘটনার সাথে নিজের সংযুক্ত থাকার কথা স্বীকার করে কিন্তু আরও চারজন ব্যক্তির নাম সে জড়িয়ে নেয়। তার ভাষ্যমতে সেই ৪ জনকে আটক করা হয়। তাদের প্রত্যেকের সাথে আলাদাভাবে কথা বলে এবং নানা প্রক্রিয়ায় যাচাই করে তাদের সংশ্লিষ্টতা কোনভাবেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। যা আমাদের অনেকটাই দ্বিধান্বিত করে দেয় আবারও। কারণ হত্যাকাণ্ডের মত একটি বিষয়ে জড়িত না থেকেও কেউ যদি অল্প সময়ের জন্যও কারাবাস ভোগ করেন সেটি আমাদের বুকে চিনচিন বেদনা জাগায়। সেই জায়গা থেকেই চেক, ক্রস চেক এর পর এটি নিশ্চিত হওয়া যায় সন্দেহভাজন আসামির উল্লেখিত ব্যক্তিগণ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত নন।

কিন্তু মূল আসামি তার সিদ্ধান্তে অনড়, বেড়ে যায় খটকা! আবারও জিজ্ঞাসাবাদ এক সময় মূল সন্দেহভাজন আসামি স্বীকার করে নেয় কীভাবে একা একা সে হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন করে। একই জবানবন্দি সে পুলিশ ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে প্রদান করে ০২/১০/১৮ তারিখে।

মূলত ভিকটম মাকসুদার গলায় তিন ভরি ওজনের দুটি সোনার চেইন তাকে লোভী করে তোলে, অন্যদিকে তার বিভিন্নজনের কাছে করা ঋণ তাকে হিংস্র করে দেয় সেই মুহূর্তে। আসামি তার স্ত্রীকে এক আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়ে দেয় এবং সকলের অনুপস্থিতিতে নীচ তলা থেকে উপরে যায় রাতে। ভিকটিম মাকসুদার কক্ষে যেয়ে সে হাত থেকে ইচ্ছেকৃত কিছু কয়েন ফেলে দেয়, ভিকটিম যখন কয়েনগুলো মেঝে থেকে তুলছিল তখনি আসামি আজিজ চাপাতি দিয়ে ভিকটিমের গলায় কোপ বসিয়ে মাথা আলাদা করে দেয়। এরপর আরও কিছু কোপ বসিয়ে ভিকটিমের মৃত্যু নিশ্চিত করে তার গলার চেইন নিয়ে পরদিন তা বিক্রি করে দেয় দুইটি স্বর্ণের দোকানে। যা দোকানিরা কিনেছিল সরল বিশ্বাসে কারণ আসামি বলেছিল তার বউ অসুস্থ তাকে বাঁচাতেই এই চেইন বিক্রি করতে হবে। স্বর্ণের দোকানিদের কাছ থেকে গলিয়ে ফেলা চেইনের আলামত সংগ্রহ করা হয়। উদ্ধার করা হয় ভিকটিমের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল, আসামির আত্মীয়ের বাসা থেকে।

০৬/০৯/১১ তারিখ রাতে ভিকটিমকে হত্যা করা হয়। মৃতদেহ গলে গন্ধ ছড়িয়ে যায় ১১/০৯/১৮ তারিখে এরপর থেকে টানা অভিযান চলতে থাকে আমাদের। ডিসি ওয়ারী স্যারের কঠোর ও যথাযথ নির্দেশনা, এডিসি ডেমরা স্যারের ক্যারিশম্যাটিক জিজ্ঞাসাবাদ, এসি ডেমরা জোন'র একনিষ্ঠভাবে সংশ্লিষ্টতা ও অভিযান চালানো, ইন্সপেক্টর তদন্ত ডেমরা থানা ও ইনভেস্টিগেশন অফিসার শাহাদাতের দিনরাত নিরলস পরিশ্রমের ফলাফল আমাদের এই অর্জন!

যতটা সহজভাবে এটি বলা হলো ততটা সহজ আসলে তা ছিল না। এখানে অর্জন দুটি ১) মূল আসামিকে গ্রেফতার করে আইনের কাছে সোপর্দ করা এবং ২) ৪ জন নিরপরাধ মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফেঁসে যাওয়া থেকে রক্ষা করা। সেই ৪ জনের করুণ চোখগুলোর কান্না এবং কৃতজ্ঞতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

ভিকটিম মিসেস মাকসুদাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়, তার আসামিকে আইনের হাতে সোপর্দ করে এবং বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। জীবনযুদ্ধে চরম কষ্ট করা নারী মাকসুদা আপনার, আমার যে কারো আত্মীয় হতে পারতো, তাই একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন ভাড়াটিয়ার সার্বিক তথ্য নিয়েই তাকে বাসা ভাড়া দেবেন। ভাড়াটিয়াকে যেন আপনার যে কোনো আত্মীয় স্বজন চেনে এতটুকু নিশ্চিত করবেন! নয়তো যে কোনো সময় আপনার মহাবিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে অসাধু চরিত্রের ভাড়াটিয়া।

(তদন্ত ও অভিযানের অনেক বিষয় ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে)

লেখক: সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (ডেমরা জোন)
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
সর্বশেষ খবর
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন