শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

এক মধ্যবয়স্কা নারীর নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আমাদের টানা অভিযান...

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
এক মধ্যবয়স্কা নারীর নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আমাদের টানা অভিযান...

নাম মাকসুদা মায়া, মধ্যবয়সী এই নারী তার জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন কুয়েতে। নিজেকে ও পরিবারকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে জীবনে একটা সময় খেই হারিয়ে ফেলেন। ইতোমধ্যে স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়ায় বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তে চলে যান। মাকসুদা নামের এই নারীকে আমাদের সমাজের শ্রমজীবী নারীদের প্রতিচ্ছবি বলা যেতে পারে।

নারী জীবনে মাতৃত্বের স্বাদ মেলেনি মিসেস মাকসুদার! একাকীত্ব হয়তো এক সময় অতিষ্ঠ করে তোলে তাকে তাই বিদেশ বিভূঁই থেকে দেশে ফেরার সিদ্বান্ত নিয়ে ফেলেন তিনি। বাংলাদেশে এসে ডেমরা এলাকায় জায়গা কিনে নিজের অর্জিত সম্পদ দিয়ে দ্বিতল একটি বাড়ি করেন তিনি। স্বামী, সন্তান ছাড়া মাকসুদা বাসায় বড় ভাইয়ের ছেলেকে তদারকি করার জন্য নিয়োজিত করেন। দিনকাল কেটে যাচ্ছিল একরকম।

একাকী স্বচ্ছল নারীকে আমাদের সমাজে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে এগিয়ে চলতে হয়। এক সময়ে প্রয়োজনের তাড়নায় তাকে বাসা ভাড়া দিতে হয়। অতি সম্প্রতি দুই পরিবার বাসার নীচ তলা ভাড়া নেয়। সময় কেটে যায়। হঠাৎ জীবনে ছন্দপতন, হয়ে যান মৃত লাশ!

১১/০৯/২০১৮ তারিখে আমরা খবর পাই এক বাসা থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। বাসায় গিয়ে মাকসুদা নামের মহিলার মস্তক বিচ্ছিন্ন লাশ আমরা পড়ে থাকতে দেখি। পুরোপুরি ডিকম্পোজড হওয়া মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয় অতি দ্রুত। তারপরে নেমে যাই আমরা তদন্তে। বিষয়টি সহজ ছিল না আমাদের জন্য, সন্দেহের তালিকায় প্রাক্তন স্বামী, দত্তক সন্তান, বড় ভাইয়ের ছেলে, নতুন আসা ভাড়াটিয়াদ্বয় কেউই বাদ ছিল না। এত বেশি ঘটনার সন্নিবেশ ঘটেছিল যা প্রতিনিয়ত আমাদের দ্বিধান্বিত করে তুলছিল।

ইতোমধ্যে তদন্তে বেরিয়ে আসে এক ভাড়াটিয়া নিজেদের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছে পাশের ভাড়াটিয়াকে জানিয়ে। ঘটনার দিন বিকেলে হঠাৎ মনে হয় ভাড়াটিয়ার রুম চেক করা প্রয়োজন। চাবিও পেয়ে গেলাম। তালা খুলে ভিতরে প্রবেশ করতেই প্রথম খটকা লাগে যখন দেখি ডাল ও পেয়াজ মাখানো কিন্তু রান্না করা হয়নি, চার টুকরো রুই মাছের টুকরো রান্না করা কিন্তু খাওয়া হয়নি! কিছু খাতা পেলাম সবগুলো পৃষ্ঠা ছেড়া। খাতার উপরে একটি লেখা ছিল যেটি আমার প্রথম ক্লু এই হত্যাকান্ডে! পরবর্তী সময়ে ইন্সপেক্টর তদন্ত সেলিম কিছু কাগজ পায় যা আমাদের দ্বিতীয় ক্লু!

সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় এই ভাড়াটিয়া সম্পর্কে কেউই তথ্য দিতে পারছিলেন না, এমনকি তার নামটুকুও জানা ছিলনা অন্য কারও। প্রথম ক্লুর উপর ভিত্তি করে আমরা তার নাম জেনে যাই, তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মা বাবা ফ্যাশন টেইলার্স ছিল আমাদের পাওয়া প্রথম ক্লু। দ্বিতীয় ক্লু দিয়ে আমরা তার বাড়ির ঠিকানা বের করে ফেলি এবং এরপর চলতে থাকে প্রযুক্তিগত সহায়তা নেয়ার বিষয়। ইতোমধ্যে ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আজিজ একেক সময় একেক এলাকায় অবস্থান করতে থাকে। তদন্তের এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন আজিজ এর স্ত্রী মিষ্টির অবস্থান পেয়ে যাই আমরা এবং তার সহায়তায় পেয়ে যাই অতি প্রত্যাশিত ভাড়াটিয়া আসামি আজিজকে।

সন্দেহভাজন আসামীর অতীত ইতিহাস ঘেটে সুবিধাজনক কিছু পাওয়া যাচ্ছিল না! অনেকে তার কাছে টাকা পায়, প্রায়শই মোবাইলের সিম পাল্টে ফেলে সে, সব মিলিয়ে ৫৫-৬০ টি সিম রয়েছে তার! তার স্ত্রীর ভাষ্যমতে সে যা বলে ৯৫ ভাগই মিথ্যা বলে। জিজ্ঞাসাবাদে তার বেশ ভাল ছায়া দেখতে পেলাম। বিপত্তি ঘটে অন্য জায়গায়, একটা সময় পর সে ঘটনার সাথে নিজের সংযুক্ত থাকার কথা স্বীকার করে কিন্তু আরও চারজন ব্যক্তির নাম সে জড়িয়ে নেয়। তার ভাষ্যমতে সেই ৪ জনকে আটক করা হয়। তাদের প্রত্যেকের সাথে আলাদাভাবে কথা বলে এবং নানা প্রক্রিয়ায় যাচাই করে তাদের সংশ্লিষ্টতা কোনভাবেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। যা আমাদের অনেকটাই দ্বিধান্বিত করে দেয় আবারও। কারণ হত্যাকাণ্ডের মত একটি বিষয়ে জড়িত না থেকেও কেউ যদি অল্প সময়ের জন্যও কারাবাস ভোগ করেন সেটি আমাদের বুকে চিনচিন বেদনা জাগায়। সেই জায়গা থেকেই চেক, ক্রস চেক এর পর এটি নিশ্চিত হওয়া যায় সন্দেহভাজন আসামির উল্লেখিত ব্যক্তিগণ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত নন।

কিন্তু মূল আসামি তার সিদ্ধান্তে অনড়, বেড়ে যায় খটকা! আবারও জিজ্ঞাসাবাদ এক সময় মূল সন্দেহভাজন আসামি স্বীকার করে নেয় কীভাবে একা একা সে হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন করে। একই জবানবন্দি সে পুলিশ ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে প্রদান করে ০২/১০/১৮ তারিখে।

মূলত ভিকটম মাকসুদার গলায় তিন ভরি ওজনের দুটি সোনার চেইন তাকে লোভী করে তোলে, অন্যদিকে তার বিভিন্নজনের কাছে করা ঋণ তাকে হিংস্র করে দেয় সেই মুহূর্তে। আসামি তার স্ত্রীকে এক আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়ে দেয় এবং সকলের অনুপস্থিতিতে নীচ তলা থেকে উপরে যায় রাতে। ভিকটিম মাকসুদার কক্ষে যেয়ে সে হাত থেকে ইচ্ছেকৃত কিছু কয়েন ফেলে দেয়, ভিকটিম যখন কয়েনগুলো মেঝে থেকে তুলছিল তখনি আসামি আজিজ চাপাতি দিয়ে ভিকটিমের গলায় কোপ বসিয়ে মাথা আলাদা করে দেয়। এরপর আরও কিছু কোপ বসিয়ে ভিকটিমের মৃত্যু নিশ্চিত করে তার গলার চেইন নিয়ে পরদিন তা বিক্রি করে দেয় দুইটি স্বর্ণের দোকানে। যা দোকানিরা কিনেছিল সরল বিশ্বাসে কারণ আসামি বলেছিল তার বউ অসুস্থ তাকে বাঁচাতেই এই চেইন বিক্রি করতে হবে। স্বর্ণের দোকানিদের কাছ থেকে গলিয়ে ফেলা চেইনের আলামত সংগ্রহ করা হয়। উদ্ধার করা হয় ভিকটিমের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল, আসামির আত্মীয়ের বাসা থেকে।

০৬/০৯/১১ তারিখ রাতে ভিকটিমকে হত্যা করা হয়। মৃতদেহ গলে গন্ধ ছড়িয়ে যায় ১১/০৯/১৮ তারিখে এরপর থেকে টানা অভিযান চলতে থাকে আমাদের। ডিসি ওয়ারী স্যারের কঠোর ও যথাযথ নির্দেশনা, এডিসি ডেমরা স্যারের ক্যারিশম্যাটিক জিজ্ঞাসাবাদ, এসি ডেমরা জোন'র একনিষ্ঠভাবে সংশ্লিষ্টতা ও অভিযান চালানো, ইন্সপেক্টর তদন্ত ডেমরা থানা ও ইনভেস্টিগেশন অফিসার শাহাদাতের দিনরাত নিরলস পরিশ্রমের ফলাফল আমাদের এই অর্জন!

যতটা সহজভাবে এটি বলা হলো ততটা সহজ আসলে তা ছিল না। এখানে অর্জন দুটি ১) মূল আসামিকে গ্রেফতার করে আইনের কাছে সোপর্দ করা এবং ২) ৪ জন নিরপরাধ মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফেঁসে যাওয়া থেকে রক্ষা করা। সেই ৪ জনের করুণ চোখগুলোর কান্না এবং কৃতজ্ঞতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

ভিকটিম মিসেস মাকসুদাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়, তার আসামিকে আইনের হাতে সোপর্দ করে এবং বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। জীবনযুদ্ধে চরম কষ্ট করা নারী মাকসুদা আপনার, আমার যে কারো আত্মীয় হতে পারতো, তাই একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন ভাড়াটিয়ার সার্বিক তথ্য নিয়েই তাকে বাসা ভাড়া দেবেন। ভাড়াটিয়াকে যেন আপনার যে কোনো আত্মীয় স্বজন চেনে এতটুকু নিশ্চিত করবেন! নয়তো যে কোনো সময় আপনার মহাবিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে অসাধু চরিত্রের ভাড়াটিয়া।

(তদন্ত ও অভিযানের অনেক বিষয় ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে)

লেখক: সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (ডেমরা জোন)
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা