শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, বৃহস্পতিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

সৌদি কর্তৃপক্ষ যুবরাজকে বাঁচানোর জন্য নানান গল্প তৈরি করছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সৌদি কর্তৃপক্ষ যুবরাজকে বাঁচানোর জন্য নানান গল্প তৈরি করছে

ভদ্রলোক সাংবাদিক ছিলেন। নিজ দেশে নিরাপদে থাকতে পারছিলেন না, তাই আমেরিকায় গিয়ে আশ্রয় নেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হলো না! বিয়ে করতে চাইছিলেন বাগদত্তা'কে। এর জন্য দেশ থেকে কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন। কিন্তু দেশটা যে সৌদি আরব! তাও আবার তিনি লিখতেন বর্তমান যুবরাজের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে। তাই দেশে যাওয়া সম্ভব হচ্ছিলো না। সৌদি আরবের কনস্যুলেট অফিস আছে তুরস্কের ইস্তানবুলে। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন তুরস্কে নিজ দেশের দূতাবাসে গিয়ে কাগজগুলো নিয়ে আসবেন। তাহলে অন্তত দেশে যেতে হবে না। তার বাগদত্তা বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন, তিনি ঢুকলেন নিজ দেশ অর্থাৎ সৌদি দূতাবাসে। সেই যে ঢুকলেন, আর বের হলেন না। তার বাগদত্তা এরপর বার বার অভিযোগ করেছেন, সাংবাদিক জামাল খাশোগি সৌদি দূতাবাসে ঢুকে আর বের হননি।

কিন্তু সৌদি কতৃপক্ষ অস্বীকার করে বলেছে, জামাল খাশোগি দূতাবাস থেকে সেই দিনই বের হয়ে গেছে। এরপর ১৮ দিন পার হয়ে গেছে। এর মাঝে তুরস্কের সরকার অবশ্য বার বার বলেছে, জামাল খাশোগি'কে সৌদি দূতাবাসে হত্যা করা হয়েছে। সৌদি যুবরাজ আর দূতাবাস সবাই বার বার হত্যা করার ব্যাপারটা অস্বীকার করে এসছে।

১৯ দিনের মাথায় যখন তুরস্ক সরকার একটু একটু করে প্রমাণ হাজির করা শুরু করেছে, তখন সৌদি দূতাবাস বলেছে, জামাল খাশোগির সঙ্গে হাতাহাতির এক পর্যায়ে তিনি মারা যান! অর্থাৎ তার মৃত্যুর বিষয়টি তখন সৌদি কর্তা ব্যক্তি স্বীকার করে নেন। কিন্তু তাকে হত্যা করা হয়েছে সেটা তারা তখনও স্বীকার করেনি।

এরপর আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে এই ঘটনা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, আমাদের মনে হচ্ছে সৌদি কতৃপক্ষ সত্যি কথাই বলছে। তাদের কথায় যুক্তি আছে। অথচ এই সৌদি আরবই প্রথমে অবশ্য বলেছে, জামাল খাশোগি বের হয়ে গেছেন সেই দিন'ই! এরপর যখন প্রশ্ন আসে- তাহলে তার ডেড বডিটার কি হয়েছে?

আস্তে আস্তে জানা গেল, তাকে হত্যা করার জন্য সৌদি আরব থেকে তাদের যুবরাজের স্পেশাল গোয়েন্দাদের একটি দল জামাল খাশোগি'কে হত্যা করার জন্য আগে থেকেই তুরস্কে সৌদি দূতাবাসে অবস্থান করছিল। ওই সাংবাদিক দূতাবাসে ঢুকার পর তাকে হত্যা করে কেটে টুকরো টুকরো করে সুটকেসে ভোরে তার মৃতদেহ ওই গোয়েন্দারা নিজেদের প্রাইভেট বিমানে করে নিয়ে যায়!

তুরস্ক কতৃপক্ষ বার বার প্রমাণ হাজির করার হুমকি দেওয়ার পর সৌদি আরব শেষমেশ স্বীকার করেছে, ওই সাংবাদিক'কে হত্যা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তারা এও বলেছে, যুবরাজ এই সবের কিছুই জানে না। সৌদি গোয়েন্দারা এই কাজ করেছে!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- সৌদি গোয়েন্দারা নিজ থেকে কোন দুঃখে নিজ দেশেরই একজন সাংবাদিককে হত্যা করার জন্য আরেক দেশে উড়ে যাবে? খুব স্বাভাবিক ভাবেই বুঝা যাচ্ছে, সৌদি যুবরাজ নিজে ওই ভদ্রলোকের হত্যার সঙ্গে জড়িত। অথচ সৌদি কর্তৃপক্ষ এখন যুবরাজকে বাঁচানোর জন্য নানান গল্প তৈরি করছে।

এই প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আবার প্রশ্ন করা হয়েছে, যে দেশ নিজ দেশের নাগরিককে নিজ দেশের একটা দূতাবাসে হত্যা করতে পারে, তাদের বিরুদ্ধে আপনারা কি ব্যবস্থা নিবেন?

উত্তরে ট্রাম্প বলেছেন, এটা অবশ্যই একটা জঘন্য ঘটনা। তবে এও মনে রাখতে হবে সৌদি আরব আমাদের বন্ধু। এই মাসেই ওরা আমাদের কাছ থেকে নানান জিনিস কেনার জন্য ৪০০ বিলিয়ন ডলারের অর্ডার করেছে। এছাড়া এরা ১৫০ বিলিয়ন ডলারের সামরিক অস্ত্রও কিনবে আমাদের কাছ থেকে। তাই ওদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের দরকার আছে।

হঠাৎ মনে হলো- আচ্ছা, সৌদি আরব এইসব অস্ত্র কিনে কাদের বিরুদ্ধে ব্যাবহার করবে? হয়ত ইয়েমেনের মানুষের বিরুদ্ধে কিংবা এমন অন্য কোন দেশের বিরুদ্ধে। আচ্ছা, এই যে সিরিয়ার এখনও প্রতিদিনই মানুষ মারা যাচ্ছে, হাজার হাজার মানুষ শরণার্থী হচ্ছে; এই সিরিয়ানদের দোষটা কি ছিল?

ওদের রাসায়নিক অস্ত্র আছে, এই বলেই তো আমেরিকা হামলা শুরু করেছিল মনে হয়। সেই রাসায়নিক অস্ত্রগুলো তাহলে কোথায়?

আমরা যারা ইউরোপে থাকি, তাদের কাছে রায়ান এয়ার নামে এয়ারলাইন্সটির বেশ নাম ডাক আছে। বাজেট এয়ার লাইন্স হওয়াতে কম টাকায় ভ্রমণ করা যায়।

গতকাল বিবিসির এক খবরে দেখালাম, এই রায়ান এয়ারলাইন্সের এক বিমান ইউরোপের এক শহর থেকে আরেক শহরে যাচ্ছিলো। তো সেই বিমানে এক সাদা চামড়ার লোকের সঙ্গে এক কালো চামড়ার নারীর সিট পড়ায় সাদা চামড়া ওই লোক যা ইচ্ছে তাই বলেছে ওই নারীকে। এর মাঝে কিছু ভাষা নাকি ছিল খুবই বর্ণ বৈষম্যমূলক। এই যেমন- "কালো ভুত বা কুচ্ছিত মানুষ, তুমি আমার সঙ্গে বসতে পারবে না। "

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে, ওই বিমানে থাকা কেউ এর তেমন কোন প্রতিবাদ করেনি। এমনকি এয়ারলাইন্স কতৃপক্ষেরও কেউ তেমন কোন প্রতিবাদ করেনি।

এত সব বাজে ভাষা ব্যাবহার করার পরও রায়ান এয়ারলাইন্স ওই সাদা চামড়ার যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে না দিয়ে কিংবা পুলিশে না দিয়ে সম্মানে সাথে তার গন্তব্য পৌঁছে দিয়েছে।

ওই কালো চামড়ার যাত্রী এরপর অভিযোগ করে বলেছেন, আমি যদি এমন ভাষায় কথা বলতাম, তাহলে এয়ারলাইন্সের লোকজন আমাকে কখনোই ওই ফ্লাইটে ফিরতে দিতে না এবং আমাকে বিমান থেকে নামিয়ে পুলিশে দিত। অথচ ওই যাত্রীর কিছুই হয়নি।

সৌদি সাংবাদিককে হত্যার ঘটনা, এক আফ্রিকান নারীকে ইচ্ছে মতো বর্ণ বৈষম্যমূলক গালি দেয়ার ঘটনা আলাদা মনে হলেও এক জায়গায় এই ঘটনাগুলোর অনেক মিল।

সৌদি কতৃপক্ষ দিনে-দুপুরে একজন খ্যাতনামা সাংবাদিককে দূতাবাসে হত্যা করার পরও স্রেফ টাকার জোরে সবার কাছেই মিত্র এবং ধোয়া তুলসি পাতাই থেকে যাচ্ছে। ঠিক যেমনটা হাজারো গালি দেয়ার পরও স্রেফ সাদা চামড়া হওয়ার জন্য ওই ভদ্রলোক নিরাপদেই তার বাড়ি ফিরে গেছেন। 

দেশে দেশে যুদ্ধ বাঁধিয়ে এবং প্রকাশ্যে অস্ত্র বিক্রি করে বেড়ানো আমেরিকা হয়ে যাচ্ছে শান্তি প্রিয় সভ্য জাতি; তাদের মিত্র দেশ সৌদি আরব সেই অস্ত্র কিনে হয়ে যাচ্ছে পুত-পবিত্র রাষ্ট্র! সিরিয়া আর ইয়েমেনের মানুষজন কিছু না করেও হয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী। তাদের কপালে জুটে আকাশ থেকে নেমে আসা আমেরিকান বোমা কিংবা হাওয়া (আমেরিকা-সৌদি জোট) থেকে নেমে আসা স্মরণকালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/২৫ অক্টোবর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

৮ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা