শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, বুধবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করাই যায়!

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করাই যায়!

পত্রিকা অফিস থেকে আমাকে দুই বার জিজ্ঞেস করা হয়েছে, কি ব্যাপার, আপনি এই বিষয়ে কিছু লিখছেন না কেন?

আমি যেহেতু নিয়মিত বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গন নিয়ে লেখালেখি করি, তাই স্বাভাবিক অর্থে নিজ দায় থেকে'ই এই নিয়ে লেখা উচিত।

অরিত্রী নামের মেয়াটা আত্মহত্যা করেছে, এই খবর গতকাল পেয়েছি। মেয়েটা ভিকারুননিসা স্কুলে পড়ত। এই মেয়ে কিংবা আত্মহত্যা'র ঘটনা নিয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে না। আমি বরং আমাদের চারপাশের অবস্থা গুলো আরেকবার তুলে ধরি।

ঢাকাতে'ই আমার জন্ম। সাধারণত আমাদের সময় যাদের জন্ম কিংবা বেড়ে উঠা ঢাকা'তে, তারা ঢাকা'র বাইরে পড়তে যেত না।

আমি বরাবর'ই মোটামুটি ভালো ছাত্র ছিলাম। আমার একাডেমিক ব্যাকরাউন্ড সব সময়'ই ভালো ছিল।

স্বাভাবিক ভাবে'ই যে কোন জায়গায় পরীক্ষা দিলে চান্স পেয়ে যাবো এমন একটা বিশ্বাস নিজের মাঝে'ই ছিল।

ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর পরীক্ষা দিয়েছিলাম তিনটা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর এবং সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়।

ঠিক কোন কারণে আমি এই তিনটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছি, আমার এখন আর পুরোপুরি মনে পড়ছে না। যেহেতু প্রথম দুটো ঢাকাতে'ই আর আমার বাসাও ঢাকাতে, তাই স্বাভাবিক ভাবে সেখানে পরীক্ষা দেয়ার কথা।

ঢাকার বাইরে সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছি, কারণ ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার পর আমি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিচ্ছিলাম- ঢাকার বাইরে গিয়ে পড়াশুনা করলে কেমন হয়! সেই ইচ্ছে থেকে'ই সিলেটে পরীক্ষা দেয়া।

সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়েই ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেয়েছি। শেষমেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছি- সিলেটে পড়তে যাবো।

আমার বড় বোন আর দুলাভাই, যারা নিজেরাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে, এরা তো কোন ভাবে'ই আমাকে সিলেটে যেতে দিবে না। আমার বাবা'ও না। একদিন আমার বাবা আমাকে ডেকে বললেন, তোমার বাসার বাইরে গিয়ে পড়াশুনা করার কোন দরকার নেই। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়ে কেউ অন্য কোথাও পড়ে?

আমি আর কিছু বললাম না। গিয়ে মা'কে মনের কথা জানালাম।

আমার মা এই জীবনে কখনো আমাকে কোন কিছুর জন্য "না" করেনি।

শেষমেশ আমার মা, বাসার সবাইকে বুঝিয়ে রাজি করালেন। আমার অন্যান্য ভাই-বোন'রা তো সবাই রীতিমত আমাকে নিয়ে হাসাহসি করছে। কারণ ওরা সবাই ঢাকতে'ই পড়াশুনা করেছে। আমার এক বোন বলেছে, এক সময় বুঝবি কতো বড় ভুল করছিস তুই।

কতো হবে বয়েস তখন? ১৭ এর মতো। গেলাম চমৎকার শহর সিলেটে। ক্লাস শুরু হলো। অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম, সব স্যার-ম্যাডাম জিজ্ঞেস করছে, তুমি কোন কলেজে পড়াশুনা করেছ?

এটা জিজ্ঞেস করা খারাপ কিছু না। তবে বেশি অবাক হয়েছি, যখন আবিষ্কার করলাম কেউ একজন যদি নটরডেম কিংবা হলিক্রস-ভিকারুননিসা অথবা নামকরা কোন কলেজ থেকে থেকে পড়ে আসে, তাহলে স্যার কিংবা ম্যাডাম দুই চার লাইন বেশি'ই কথা বলছে তার সঙ্গে হেসে হেসে।

বুঝে গেলাম, স্রেফ ভালো স্কুল-কলেজে পড়ার জন্য শুধু শিক্ষক'রাই না, ক্লাসের বন্ধুদের কাছে'ও তারা আলাদা সমাদর পাচ্ছে!

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এক ম্যাডাম আমার সঙ্গে এমন আচরণ করেছিল, যা আমি এই জীবনে কোন দিন ভুলতে পারবো না।

আমি বিতর্ক করতাম। জাতীয় পর্যায়ে বিতর্ক। সেবার সার্ক বিতর্কে অংশগ্রহণ করতে বিদেশে যেতে হবে। আমি বিতর্ক দলের সদস্য। তো, যেই স্যার আমাদের দেখভাল করছিলেন, তিনি দুপুর দুটো'র সময় মিটিং দেখেছেন, আমাদের সেখানে থাকতে হবে।

দুপুর দুটো'র সময় ওই ম্যাডামের সঙ্গে আমাদের একটা ক্লাস ছিল। তাই আমি ম্যাডাম'কে গিয়ে বললাম, বিতর্কের জন্য স্যারের সঙ্গে একটা মিটিং আছে, হয়ত মিনিট ১৫ লাগবে। আমি কি আপনার ক্লাসে খানিক পরে যেতে পারি?

ম্যাডাম বললেন- ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই।

তো আমি মিটিং শেষে ক্লাসে ঢুকেছি। ম্যাডাম আমাকে সবার সামনে দাঁড় করিয়ে বললেন, এই ছেলে, তোমার সাহস তো কম না, আমার ক্লাশ বাদ দিয়ে মিটিং করতে যাও! কই থেকে উঠে আসছ? বাপ-মা কিছু শেখায়নি? মনে তো হয় বস্তি থেকে উঠে এসেছ!

বিশ্বাস করুন, এই ম্যাডাম এর চাইতেও জঘন্য কিছু শব্দ ক্লাসে ব্যাবহার করেছেন, যেটা আমার পক্ষে অন্তত এই লেখায় তুলে দেয়া সম্ভব না।

আপনাদের জানিয়ে রাখি- এই ম্যাডাম ঢাকার ভিকারুননিসা স্কুল-কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছিলেন।

এই ভদ্রমহিলা উঠতে-বসতে আমাদের অর্থাৎ আমরা যারা সিলেটে পড়াশুনা করছি, তাদের অপমান করতেন। তিনি প্রায়'ই বলতেন- তোমরা হচ্ছ ক্ষেত!

বিশ্বাস করুন, তিনি এই শব্দ বহু বার ব্যাবহার করেছেন অন্তত আমি যত দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম।

আমি সাধারণত খুব'ই নরম স্বভাবের মানুষ। আমার আশপাশের কেউ বোধকরি খুব একটা বলতে পারবে না, আমি কোন দিন কারো সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলেছি কিনা।

কিন্তু সেইদিন ম্যাডাম বাবা-মা তুলে কথা বলতে, আমি উত্তর দিয়ে বললাম, আমি যদি কোন দোষ করে থাকি, আপনি আমাকে বলেন। আপনি আমার বাবা-মা'কে কেন টেনে আনছেন এখানে? আর আপনি যে বললেন আমি বস্তি থেকে উঠে এসেছি। তাতে আপনার সমস্যা'টা কোথায়? নাকি বস্তির ছেলে-মেয়ে'রা যদি আপনার ছাত্র-ছাত্রী হয়, তাহলে তাদের পড়াবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? তাছাড়া আমি তো কোন অন্যায় করিনি, আমি তো আপনার অনুমতি নিয়েই গিয়েছিলাম। সেটাও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে। কাণে খুব কম ছেলে-পেলে'ই ইংরেজি'তে বিতর্ক করার সামর্থ্য রাখে।

এই ম্যাডাম আমার এই কথা শুনে এমন ভাবে চিৎকার করে উঠলেন, শুনে আমি'ই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে সঙ্গে সঙ্গে বললেন, তোমার সাহস তো কম না, মুখের উপর কথা বলো! এক্ষুনি বের হও ক্লাস থেকে। নইলে আমি তোমাদের কোর্স করাব না।

আমি উত্তরে বলেছি, ম্যাডাম আমি তো কোন অন্যায় করিনি। বের হতে হলে আপনি হন। কারণ অন্যায় আপনি করছেন।

এই ম্যাডাম পুরো ক্লাসে বলে গেলেন, এই ছেলে যদি ক্লাসে থাকে, আমি তোমাদের কোর্স নিবো না। এরপর তিনি বের হয়ে গেলেন।

আমার ক্লাস মেট'রা এরপর আমাকে উনার কাছে গিয়ে মাফ চাইতে বলেছেন।

যা হোক, সেই কোর্স আমাকে অনেক পরে শেষ করতে হয়েছে। অনেক পরে জানতে পেরেছি ওই ম্যাডাম আর আমাদের বিতর্ক দলের দেখভাল করা স্যারের মাঝে বিরোধ ছিল। চিন্তা করে দেখুন অবস্থা, তাদের মাঝে বিরোধ, অথচ ঝাল'টা কিনা আমার উপর দিয়ে ঝাড়ল!

এই হচ্ছে আমাদের ভিকারুননিসা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের মনোভাব।

এদের কোন দোষ নেই। দোষ এদের শিক্ষকদের।

কারণ ভর্তি হবার পর'ই এদের প্রথমে'ই শিক্ষা দেয়া হয়- আমরা'ই সেরা। অন্য সবাই গরু ছাগল।

সুতরাং গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করা'ই যায়!

যা হোক, সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছি। সেখানেও দেখি এক'ই কাণ্ড!

সহকর্মী যারা বুয়েট কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে এসেছে, তারা অন্যদের সঙ্গে মিশতেই চায় না কিংবা মিশলেও ভালো ভাবে জানান দেয়- আমরা কিন্তু তোমাদের চাইতে আলাদা!

দেশের পাঠ চুকিয়ে আসলাম বিদেশে। সুইডেনের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি। যেই বিষয় নিয়ে পড়ছি, সেটা পড়তে বাংলাদেশ থেকে আরও কিছু ছাত্র-ছাত্রী এসেছে। এর মাঝে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়েছে এমন দুই-একজন ছিল।

এদের একজন তো আমাকে একদিন প্রশ্ন করেছে, আপনি সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে এখানে চান্স পেলেন কিভাবে?

অর্থাৎ বিদেশে এসেও রক্ষা নেই। সেখানেও নিজেদের ভাব কিংবা শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করতে হবে! অথচ যে কিনা এই প্রশ্ন করেছিল, সে বোধকরি এখন হোটেল-রেস্টুরেন্টে ক্লিনিং করে বেড়ায়।

কোন কাজ'ই খারাপ না। বরং এই কাজটাও সম্মানের। আমি তাকে ছোট করার জন্য বলছি না। ব্যাপার'টা বুঝানর জন্য বলতে হচ্ছে।

আমি এখন ছোট্ট যেই শহরে থাকি, কতো হবে সব মিলিয়ে বাংলাদেশির সংখ্যা? শ'দেড়েক হবে হয়ত।

এদের মাঝে যেই ছেলেটা কিংবা মেয়েটা এখানকার বড় কিংবা পাবলিক একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে, তারা এই এক'ই শহরে থাকা প্রাইভেট কিংবা ছোট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম করে ছোট করে।

এই হচ্ছি আমরা বাংলাদেশি'রা। দেশ থেকে বিদেশে পাড়ি জমিয়েও কোন ফায়দা হচ্ছে না। স্বভাব এক'ই থেকে যাচ্ছে ! আমার ধারণা চাঁদ কিংবা মঙ্গল গ্রহে গেলেও আমাদের স্বভাব এমন'ই থাকবে!

এই মেয়েটা আত্মহত্যা করার পর আপনারা যারা এখন সবাই খুব আফসোসের সঙ্গে সহানুভূতি মিশিয়ে নানান সব লেখা লিখছেন কিংবা কথা বলছেন; দয়া করে একটু ভেবে বলুন তো- এই জীবনে আপনি নিজে কি কখনো উপরে বর্ণনা করা আচরণ গুলো'র একটিও কারো সঙ্গে করেননি?

যে কোন কারণেই হোক, এর যদি সামান্য টুকু আচরণও করে থাকেন, তবে জেনে রাখুন-আপনার কথা কিংবা ব্যাবহারও হয়ত কারো না না কারো জীবন ধ্বংস কিংবা আত্মহত্যার জন্য দায়ী।

আগে তো নিজেরা ঠিক হই, তারপর না হয় অন্য সব কিছু নিয়ে মন্তব্য করা যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে