শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০

''পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, জানি না কার ভাগ্যে কী আছে?''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, জানি না কার ভাগ্যে কী আছে?''

আজ ১৭ দিন একটানা ঘরে বন্দী হয়ে আছি। এক মুহূর্তে'র জন্য ঘরের বাইরে যাওয়া হয়নি।

কতো কি মনের মাঝে ভেসে উঠছে।

আচ্ছা - আমাদের চেনা এই পৃথিবীটা কি আবার আগের জায়গায় ফেরত যাবে?

আবারও কি আমরা মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াতে পারব প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে?

এই মহামারী কি আমাদের সঠিক শিক্ষাটা দিয়ে যাবে, নাকি আমরা এক'ই থেকে যাবো?

খুব মনে হচ্ছে নিউইয়র্কে থাকা বন্ধু'টির কথা। আমাদের দুই জনের জীবনাদর্শ ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।

আমি আজীবন মেনে এসেছি এবং আমার হাজারো লেখায় লিখেছি- পৃথিবীতে আমরা খুব কম সময়ের জন্য আসি। তাই সীমার মাঝে থেকে যতটুকু সম্ভব উপভোগ করে নিতে হবে। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কখনো'ই বর্তমান'কে হারিয়ে ফেলা যাবে না! কারণ সেই রঙিন ভবিষ্যৎ হয়ত কোন দিন'ই দেখা দিবে না।

আমার বন্ধু'টা! আহা, আমেরিকায় গেল। কতো হবে বয়েস ৩৭-৩৮ হবে হয়ত! ট্যাক্সি চালাত সে। শেষ যে বার কথা হয়, আমি তাকে বলেছিলাম

-আমার এখানে এসে ঘুরে যা।

উত্তরে সে বলেছিল, ''এখন না। আরও কিছুদিন বেশি বেশি কাজ করে নেই। কিছু টাকা-পয়সা জমাই। বউ-বাচ্চা আছে; ওদের কথাও তো চিন্তা করতে হবে। আরও কিছু টাকা-পয়সা হোক, এরপর বউ-বাচ্চা নিয়ে যাবো তোর ওখানে। ব্যাংক ব্যাল্যান্সেরও তো দরকার আছে। গাড়ি-বাড়িরও তো দরকার আছে।''

আমি বলেছিলাম

-এতো কাজ করে কি করবি? এতো টাকা জমিয়ে'ই বা কি করবি? ভবিষ্যতের কি কোন ঠিক আছে? চলে আয় ঘুরতে। ভবিষ্যতেরটা ভবিষ্যতে দেখা যাবে।

ওর আর আমার এখানে আসা হলো না। করোনাভাইরাস ওর জীবন'টাই কেড়ে নিয়েছে।

আমি এমন অনেক মানুষকে জানি, যারা কেবল ছুটে বেড়াচ্ছে রঙিন জীবনের আশায়। জানি না করোনভাইরাসের পর তাদের এই উপলব্ধি হবে কিনা- জীবন খুব ছোট। রঙিন ভবিষ্যতের পেছনে ছুটতে ছুটতে আমরা আমাদের বর্তমানকেই হারিয়ে ফেলি। রঙিন ভবিষ্যত আর ধরা দেয় না; মাঝখান থেকে আমাদের জীবনটাই হারিয়ে যায়।

পৃথিবীর স্বর্গ বলে পরিচিত ইউরোপ মহাদেশে প্রতিদিন শয়ে শয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। সংখ্যাটা হয়ত হাজারে হাজারে। প্রকৃত সংখ্যা হয়ত এই মুহূর্তে জানা সম্ভবও না। তবে এটা বুঝতে পারছি- দিন দিন পরিস্থতি খুব খারাপ হচ্ছে।

আচ্ছা, চেনা পৃথিবীটা আগের জায়গায় ফেরত যাবে তো?

এর মাঝেও বোধ করি আমরা স্বপ্ন দেখি। এইতো গত দুই ধরে আমার এখানে মাস্টার্সের ছাত্র'দের থিসিস ডিফেন্স চলছে। অন-লাইনে'ই ওরা ডিফেণ্ড করছে। আমরা শিক্ষক'রা আমাদের মতামত দিচ্ছি।

পৃথিবীর নানান দেশ থেকে আসা এই ছেলেপেলেগুলো হয়ত এসেছিল একটা রঙিন ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে। পৃথিবীকে জয় করার স্বপ্নও হয়ত ওদের ছিল। কাল যখন ডিফেন্সে আমি এই ছেলেপেলেগুলো'কে গবেষণা পদ্ধতি নিয়ে নিজের মতামত দিচ্ছিলাম, কখনো কখনো হয়ত ওদের কাজ দেখে খানিক রেগেও যাচ্ছিলাম; তখন মনে হচ্ছিলো

- আচ্ছা আমাদের এই পৃথিবী আগের জায়গায় ফেরত আসবে তো?

২০-২৫ বছর বয়সি এই ছেলেপেলেগুলো তাদের চেনা পৃথিবীতে আবার ফেরত যেতে পারবে তো? গবেষণা করার যেই শিক্ষা তারা এখন নিচ্ছে, সেটা কাজে লাগাতে পারবে তো?

মানব সভ্যতা তো কোন দিন পরাজিত হয়নি। তাহলে কেন আমরা এই অবস্থায় এসে দাঁড়ালাম? কেন আমরা সভ্য মানুষগুলো মানুষ'কে বাঁচিয়ে রাখার গবেষণা বাদ দিয়ে কি করে মানুষ মারতে হয় সেই গবেষণায় সফল হলাম?

এইতো আজ'ই জানতে পারলাম আমেরিকার পারমাণবিক বিমানবাহী রণতরী রুজভেল্ট এই মুহূর্তে আছে গুয়ামের সমুদ্র তীরে। এই রণতরীতো তৈরি করা হয়েছে মানুষ মারার জন্য। পৃথিবীর নানান দেশে এই রণতরী থেকে ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করা হয়েছে; মানুষ হত্যা করা হয়েছে!

আজ কিনা সেই রণতরী'র ক্যাপ্টেন বাঁচার জন্য আকুতি করে বলছে

-আমাদের বাঁচান। আমাদের ৪০০০ নাবিকের ১০০ জনের উপর করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আমাদের বাঁচান এক্ষুণি। নইলে আমরা কেউ বাঁচব না!

এটা তো সেই রণতরী, যাকে বলা হতো পৃথিবীর সব চাইতে শক্তিশালী বিমানবাহী জাহাজ। যার কাজ ছিল মুহূর্তে'ই হাজার হাজার মানুষ হত্যা করা।

তারাই কিনা আজ বেঁচে থাকার জন্য আকুতি জানাচ্ছে!

আচ্ছা, আমরা আমাদের চেনা পৃথিবীতে ফেরত যাবো তো?

কাল বিকেলে হঠাৎ একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম। আমার ফেসবুকে মোট প্রায় ৫০০০ বন্ধু আছে। এর আগে কখনো এমন বোধ করিনি। কাল হঠাৎ মনে হলো- ফেসবুক বন্ধুদের অনেক আত্মীয় স্বজন মারা যাচ্ছে। অনেকে'ই লিখেছে- তাদের বাবা-মা কিংবা অন্য আত্মীয় স্বজন মারা গিয়েছে। অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু'র কথা'ই তারা লিখছে।

কিন্তু আমার কেন যেন মনে হলো- এই মৃত্যু'র সংবাদগুলো কেন যেন গত দুই দিনে আমার ফেসবুকে আমি বেশি পাচ্ছি! এর সাথে করোনার কোন সম্পর্ক নেই তো?

এরপর মনে হলো- হয়ত ১৭ দিন একটানা বাসায় থাকতে থাকতে এইসব নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করছি। এইসব কিছু'ই হয়ত না। অন্যদেরও কি এমন মনে হচ্ছে?

আচ্ছা, আমরা কি আবারও আমাদের চেনা পৃথিবীতে ফেরত যেতে পারব?

আমি যেই শহরে থাকি, তালিন নামক ছোট্ট এই শীতল শহরে গতকাল রাতেও তুষার পড়েছে। জনমানবহীন রাস্তা গুলো শ্বেতশুভ্র তুষারে ঢেকে গিয়েছে। আমি জানালার পর্দা টেনে এই দৃশ্য দেখে লিখতে বসেছি-

আচ্ছা, আমাদের চেনা পৃথিবীতে আবারও ফেরত যেতে পারব তো?

আমাদের শহরের পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপ হচ্ছে। পরিষ্কার বুঝতে পারছি পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। জানি না কার ভাগ্যে কী আছে? যদি বেঁচে থাকি, তাহলে চেনা পৃথিবীতে ফেরত যেতে পারব তো?

এরপর হঠাৎ মনে হলো- চেনা পৃথিবীতে ফেরত যাবার কি আদৌ দরকার আছে?

আমরা না হয় আমাদের পৃথিবীটাকে আরও ভালোবাসা এবং মায়াময় করে গড়ে তুলব।

যেখানে যে কেউ, যে কাউকে ভালবাসতে পারবে। সেই ভালোবাসার কথা বলতে পারবে। সেই ভালোবাসা নিয়ে কেউ হাসিঠাট্টা করবে না।

যেখানে মানুষ মারার জন্য কেউ গবেষণা করবে না। কিভাবে মানুষগুলোকে বাঁচিয়ে রাখা যায়; সেই গবেষণা হবে।

যেখানে মানুষজন অর্থ-সম্পদ, ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, ভালো রেজাল্ট এইসবের পেছনে ক্রমাগত ছুটে বেড়াবে না।

বেঁচে থাকবে স্রেফ বর্তমান সময়টুকু'কে উপভোগ করার জন্য।

যেখানে আমাদের ভালোবাসার মানুষ সব রকম সঙ্কোচ ভুলে মুক্ত বাতাসে আমাদের হাত ধরে হাঁটবে, শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরে বলবে- ভালোবাসি! হোক না সে অন্য রকম ভালোবাসা, ক্ষতি কি তাতে।

আমরা কেউ কি বুঝতে পেরেছিলাম- যেই ভাইরাস চোখে পর্যন্ত দেখা যায় না; সেই ভাইরাস প্রবল পরাক্রমশালী দেশ আমেরিকা এবং তার পারমাণবিক রণতরী'র ক্যাপ্টেনকে পর্যন্ত নামিয়ে আনবে এক কাতারে- যেখানে তারা বেঁচে থাকার আকুতি জানাচ্ছে! আর সেই দৃশ্যও আমাদের দেখতে হবে?

এই ভাইরাস আমাদের সকল'কে এক জায়গায় নামিয়ে এনেছে।

মানুষে-মানুষে ভেদাভেদের যেই সমাজ আমরা গড়ে তুলেছিলাম; সেই সমাজ বরং ভেঙে যাক।

আমরা না হয় নতুন সমাজ গড়বো- যেই সমাজে আমার মতো মানুষকে, আমার ভালোবাসার মানুষ, হাজারো মানুষের সামনে জড়িয়ে ধরে বলতে পারবে - ভালোবাসি।

কে জানে, আমি বেঁচে থাকবো কিনা। কিংবা অন্য আরও অনেকে বেঁচে থাকবে কিনা!

কিন্তু যারাই শেষ পর্যন্ত বেঁচে যাবো, আমরা সবাই মিলে মায়াবী এই পৃথিবী'কে না হয় আরও অনেক বেশি মায়াময় হিসেবে গড়ে তুলবো।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা