শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০

''পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, জানি না কার ভাগ্যে কী আছে?''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, জানি না কার ভাগ্যে কী আছে?''

আজ ১৭ দিন একটানা ঘরে বন্দী হয়ে আছি। এক মুহূর্তে'র জন্য ঘরের বাইরে যাওয়া হয়নি।

কতো কি মনের মাঝে ভেসে উঠছে।

আচ্ছা - আমাদের চেনা এই পৃথিবীটা কি আবার আগের জায়গায় ফেরত যাবে?

আবারও কি আমরা মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াতে পারব প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে?

এই মহামারী কি আমাদের সঠিক শিক্ষাটা দিয়ে যাবে, নাকি আমরা এক'ই থেকে যাবো?

খুব মনে হচ্ছে নিউইয়র্কে থাকা বন্ধু'টির কথা। আমাদের দুই জনের জীবনাদর্শ ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।

আমি আজীবন মেনে এসেছি এবং আমার হাজারো লেখায় লিখেছি- পৃথিবীতে আমরা খুব কম সময়ের জন্য আসি। তাই সীমার মাঝে থেকে যতটুকু সম্ভব উপভোগ করে নিতে হবে। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কখনো'ই বর্তমান'কে হারিয়ে ফেলা যাবে না! কারণ সেই রঙিন ভবিষ্যৎ হয়ত কোন দিন'ই দেখা দিবে না।

আমার বন্ধু'টা! আহা, আমেরিকায় গেল। কতো হবে বয়েস ৩৭-৩৮ হবে হয়ত! ট্যাক্সি চালাত সে। শেষ যে বার কথা হয়, আমি তাকে বলেছিলাম

-আমার এখানে এসে ঘুরে যা।

উত্তরে সে বলেছিল, ''এখন না। আরও কিছুদিন বেশি বেশি কাজ করে নেই। কিছু টাকা-পয়সা জমাই। বউ-বাচ্চা আছে; ওদের কথাও তো চিন্তা করতে হবে। আরও কিছু টাকা-পয়সা হোক, এরপর বউ-বাচ্চা নিয়ে যাবো তোর ওখানে। ব্যাংক ব্যাল্যান্সেরও তো দরকার আছে। গাড়ি-বাড়িরও তো দরকার আছে।''

আমি বলেছিলাম

-এতো কাজ করে কি করবি? এতো টাকা জমিয়ে'ই বা কি করবি? ভবিষ্যতের কি কোন ঠিক আছে? চলে আয় ঘুরতে। ভবিষ্যতেরটা ভবিষ্যতে দেখা যাবে।

ওর আর আমার এখানে আসা হলো না। করোনাভাইরাস ওর জীবন'টাই কেড়ে নিয়েছে।

আমি এমন অনেক মানুষকে জানি, যারা কেবল ছুটে বেড়াচ্ছে রঙিন জীবনের আশায়। জানি না করোনভাইরাসের পর তাদের এই উপলব্ধি হবে কিনা- জীবন খুব ছোট। রঙিন ভবিষ্যতের পেছনে ছুটতে ছুটতে আমরা আমাদের বর্তমানকেই হারিয়ে ফেলি। রঙিন ভবিষ্যত আর ধরা দেয় না; মাঝখান থেকে আমাদের জীবনটাই হারিয়ে যায়।

পৃথিবীর স্বর্গ বলে পরিচিত ইউরোপ মহাদেশে প্রতিদিন শয়ে শয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। সংখ্যাটা হয়ত হাজারে হাজারে। প্রকৃত সংখ্যা হয়ত এই মুহূর্তে জানা সম্ভবও না। তবে এটা বুঝতে পারছি- দিন দিন পরিস্থতি খুব খারাপ হচ্ছে।

আচ্ছা, চেনা পৃথিবীটা আগের জায়গায় ফেরত যাবে তো?

এর মাঝেও বোধ করি আমরা স্বপ্ন দেখি। এইতো গত দুই ধরে আমার এখানে মাস্টার্সের ছাত্র'দের থিসিস ডিফেন্স চলছে। অন-লাইনে'ই ওরা ডিফেণ্ড করছে। আমরা শিক্ষক'রা আমাদের মতামত দিচ্ছি।

পৃথিবীর নানান দেশ থেকে আসা এই ছেলেপেলেগুলো হয়ত এসেছিল একটা রঙিন ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে। পৃথিবীকে জয় করার স্বপ্নও হয়ত ওদের ছিল। কাল যখন ডিফেন্সে আমি এই ছেলেপেলেগুলো'কে গবেষণা পদ্ধতি নিয়ে নিজের মতামত দিচ্ছিলাম, কখনো কখনো হয়ত ওদের কাজ দেখে খানিক রেগেও যাচ্ছিলাম; তখন মনে হচ্ছিলো

- আচ্ছা আমাদের এই পৃথিবী আগের জায়গায় ফেরত আসবে তো?

২০-২৫ বছর বয়সি এই ছেলেপেলেগুলো তাদের চেনা পৃথিবীতে আবার ফেরত যেতে পারবে তো? গবেষণা করার যেই শিক্ষা তারা এখন নিচ্ছে, সেটা কাজে লাগাতে পারবে তো?

মানব সভ্যতা তো কোন দিন পরাজিত হয়নি। তাহলে কেন আমরা এই অবস্থায় এসে দাঁড়ালাম? কেন আমরা সভ্য মানুষগুলো মানুষ'কে বাঁচিয়ে রাখার গবেষণা বাদ দিয়ে কি করে মানুষ মারতে হয় সেই গবেষণায় সফল হলাম?

এইতো আজ'ই জানতে পারলাম আমেরিকার পারমাণবিক বিমানবাহী রণতরী রুজভেল্ট এই মুহূর্তে আছে গুয়ামের সমুদ্র তীরে। এই রণতরীতো তৈরি করা হয়েছে মানুষ মারার জন্য। পৃথিবীর নানান দেশে এই রণতরী থেকে ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করা হয়েছে; মানুষ হত্যা করা হয়েছে!

আজ কিনা সেই রণতরী'র ক্যাপ্টেন বাঁচার জন্য আকুতি করে বলছে

-আমাদের বাঁচান। আমাদের ৪০০০ নাবিকের ১০০ জনের উপর করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আমাদের বাঁচান এক্ষুণি। নইলে আমরা কেউ বাঁচব না!

এটা তো সেই রণতরী, যাকে বলা হতো পৃথিবীর সব চাইতে শক্তিশালী বিমানবাহী জাহাজ। যার কাজ ছিল মুহূর্তে'ই হাজার হাজার মানুষ হত্যা করা।

তারাই কিনা আজ বেঁচে থাকার জন্য আকুতি জানাচ্ছে!

আচ্ছা, আমরা আমাদের চেনা পৃথিবীতে ফেরত যাবো তো?

কাল বিকেলে হঠাৎ একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম। আমার ফেসবুকে মোট প্রায় ৫০০০ বন্ধু আছে। এর আগে কখনো এমন বোধ করিনি। কাল হঠাৎ মনে হলো- ফেসবুক বন্ধুদের অনেক আত্মীয় স্বজন মারা যাচ্ছে। অনেকে'ই লিখেছে- তাদের বাবা-মা কিংবা অন্য আত্মীয় স্বজন মারা গিয়েছে। অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু'র কথা'ই তারা লিখছে।

কিন্তু আমার কেন যেন মনে হলো- এই মৃত্যু'র সংবাদগুলো কেন যেন গত দুই দিনে আমার ফেসবুকে আমি বেশি পাচ্ছি! এর সাথে করোনার কোন সম্পর্ক নেই তো?

এরপর মনে হলো- হয়ত ১৭ দিন একটানা বাসায় থাকতে থাকতে এইসব নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করছি। এইসব কিছু'ই হয়ত না। অন্যদেরও কি এমন মনে হচ্ছে?

আচ্ছা, আমরা কি আবারও আমাদের চেনা পৃথিবীতে ফেরত যেতে পারব?

আমি যেই শহরে থাকি, তালিন নামক ছোট্ট এই শীতল শহরে গতকাল রাতেও তুষার পড়েছে। জনমানবহীন রাস্তা গুলো শ্বেতশুভ্র তুষারে ঢেকে গিয়েছে। আমি জানালার পর্দা টেনে এই দৃশ্য দেখে লিখতে বসেছি-

আচ্ছা, আমাদের চেনা পৃথিবীতে আবারও ফেরত যেতে পারব তো?

আমাদের শহরের পরিস্থিতিও দিন দিন খারাপ হচ্ছে। পরিষ্কার বুঝতে পারছি পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। জানি না কার ভাগ্যে কী আছে? যদি বেঁচে থাকি, তাহলে চেনা পৃথিবীতে ফেরত যেতে পারব তো?

এরপর হঠাৎ মনে হলো- চেনা পৃথিবীতে ফেরত যাবার কি আদৌ দরকার আছে?

আমরা না হয় আমাদের পৃথিবীটাকে আরও ভালোবাসা এবং মায়াময় করে গড়ে তুলব।

যেখানে যে কেউ, যে কাউকে ভালবাসতে পারবে। সেই ভালোবাসার কথা বলতে পারবে। সেই ভালোবাসা নিয়ে কেউ হাসিঠাট্টা করবে না।

যেখানে মানুষ মারার জন্য কেউ গবেষণা করবে না। কিভাবে মানুষগুলোকে বাঁচিয়ে রাখা যায়; সেই গবেষণা হবে।

যেখানে মানুষজন অর্থ-সম্পদ, ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, ভালো রেজাল্ট এইসবের পেছনে ক্রমাগত ছুটে বেড়াবে না।

বেঁচে থাকবে স্রেফ বর্তমান সময়টুকু'কে উপভোগ করার জন্য।

যেখানে আমাদের ভালোবাসার মানুষ সব রকম সঙ্কোচ ভুলে মুক্ত বাতাসে আমাদের হাত ধরে হাঁটবে, শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরে বলবে- ভালোবাসি! হোক না সে অন্য রকম ভালোবাসা, ক্ষতি কি তাতে।

আমরা কেউ কি বুঝতে পেরেছিলাম- যেই ভাইরাস চোখে পর্যন্ত দেখা যায় না; সেই ভাইরাস প্রবল পরাক্রমশালী দেশ আমেরিকা এবং তার পারমাণবিক রণতরী'র ক্যাপ্টেনকে পর্যন্ত নামিয়ে আনবে এক কাতারে- যেখানে তারা বেঁচে থাকার আকুতি জানাচ্ছে! আর সেই দৃশ্যও আমাদের দেখতে হবে?

এই ভাইরাস আমাদের সকল'কে এক জায়গায় নামিয়ে এনেছে।

মানুষে-মানুষে ভেদাভেদের যেই সমাজ আমরা গড়ে তুলেছিলাম; সেই সমাজ বরং ভেঙে যাক।

আমরা না হয় নতুন সমাজ গড়বো- যেই সমাজে আমার মতো মানুষকে, আমার ভালোবাসার মানুষ, হাজারো মানুষের সামনে জড়িয়ে ধরে বলতে পারবে - ভালোবাসি।

কে জানে, আমি বেঁচে থাকবো কিনা। কিংবা অন্য আরও অনেকে বেঁচে থাকবে কিনা!

কিন্তু যারাই শেষ পর্যন্ত বেঁচে যাবো, আমরা সবাই মিলে মায়াবী এই পৃথিবী'কে না হয় আরও অনেক বেশি মায়াময় হিসেবে গড়ে তুলবো।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে