শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

বিবিসি'র একটা রিপোর্ট দেখে আমি রীতিমত আঁতকে উঠেছি! সেই সকাল বেলা রিপোর্ট'টি দেখেছি। এখন দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হবার পথে।

এই পুরো সময়টায় চুপচাপ বসে ছিলাম। এখন লিখতে বসেছি।

রিপোর্ট'টি করা হয়েছে ইতালি'র নেপলস শহরের উপর ভিত্তি করে। প্রায় তিন মাস লকডাউন থাকার ফলে শহর'টির অনেক মানুষের কাছেই খাবার নেই।

সামর্থ্যবান কেউ কেউ হয়তো একটা জায়গায় কিছু খাবার রেখে যাচ্ছে; যাদের দরকার তারা এসে নিয়ে যাচ্ছে। ওই খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কেউ হয়তো পুরো ব্যাপারটার আকস্মিকতা'ই এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

এক পিজা দোকানের মালিক বলছিল

-এতো দিন বন্ধ থাকায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি। আবার কবে স্বাভাবিক হবে সেটাও জানি না। এর চাইতে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে'ই ভালো হতো।

ইতালি অতি অবশ্য'ই ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মাঝে পড়ে না। তবে পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে ইতালি একটি অতি ধনী রাষ্ট্র।

ওই রিপোর্ট দেখার পর- আমার সঙ্গে সঙ্গে নিজ দেশ বাংলাদেশের কথা মনে হয়েছে। সেই তখন থেকে আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

লম্বা একটা সময় চুপাচাপ বসে থেকে- এখন লিখতে বসেছি।

আমাকে বলতেই হচ্ছে আমি নিয়মিত লেখকদের মাঝে একদম প্রথম থেকেই লিখে আসছি করোনা নিয়ে। যখন কেউ'ই হয়তো তেমন কিছু বলছিল না।

সব কিছু বন্ধ করে দেয়া, স্কুল-কলেজ বন্ধ দেয়া, কারফিউ দেয়া ইত্যাদি আরও অনেক কিছু নিয়েই লিখেছি।

কিন্ত ওই রিপোর্ট দেখার পর মনে হলো- ইতালির মতো ধনী দেশের মানুষজনদের'ই যদি এই অবস্থা হয়; তাহলে বাংলাদেশের মতো একটা দেশে আরও কিছু দিন এই অবস্থা চললে তো অনেকেই না খেয়ে মারা যাবে!

এটা চিন্তা করে'ই আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

শুনেছি উত্তর বঙ্গে নাকি অনেক খেঁটে খাওয়া মানুষ এক হয়ে সব কিছু খুলে দেয়ার কথা বলেছে।

এভাবে চলতে থাকলে হয়তো- একটা সময় দেশে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ক্রাইম অনেক বেড়ে যাবে। ইতালির নেপলস শহরেও এমনটা হচ্ছে।

কোটি কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে এমন অবস্থা হলে তখন সব কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না।

এরপর মনে হলো- ভাইরাসে যা হবার হোক, অন্তত এমন সামাজিক বিশৃঙ্খলার হাত থেকে নিজদের দেশ রক্ষা পাক।

আমি সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র। সমাজ বিজ্ঞান'ই আমি পড়াই।

মেডিকেল কিংবা পাবলিক হেলথ আমার বিষয় না।

কিন্তু আমি এটাও জানি- এতো দ্রুত যদি সব খুলে দেয়া হয়; তখন হয়তো ভাইরাসের বিস্তার আরও বেড়ে যাবে। হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেয়া যাবে না। অনেক মানুষ মারা যাবে।

তাহলে কখন সব কিছু খুলতে হবে?

সহজ উত্তর হচ্ছে- আক্রান্তের সংখ্যা যখন পর পর ১৪ দিন কমতে থাকবে। যখন আমরা অনেক'কে টেস্ট করাতে পারবো। সংখ্যা কমে গেলে যখন আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিদের টেস্ট করে, তাদের কাছাকাছি আসা লোকজনদের ট্রেস করতে পারবো; তখন'ই কেবল সব কিছু খুলে দেয়া যেতে পারে।

আমার এখানে গত এক সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসছে। গত পরশু ছিল দুইজন। গতকাল ৮ জন। আজও বোধকরি ২ জন'ই শনাক্ত হয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনও জরুরি অবস্থা চলছে।

আগামী ১৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তাহলে আমাদের বাংলাদেশে এখন কি করা উচিত?

আক্রান্তের সংখ্যা কমা পর্যন্ত সব কিছু বন্ধ করে রাখা উচিত? কমতে শুরু করলে এরপর আস্তে আস্তে একেকটা সেক্টর খোলা উচিত?

কিন্তু সেই অপেক্ষা করতে গিয়ে যদি ভয়াবহ অর্থনৈতিক দুর্যোগ নেমে আসে; তখন সেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা কি আমরা সামাল দিতে পারব?

সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে- ইতালির ওই রিপোর্ট আমাকে এতোটাই ভাবিয়ে তুলেছে যে আমি এক নাগাড়ে সকাল থেকে বিকাল অবদি চুপাচাপ বসে ছিলাম। এতোক্ষণ কেবল ভেবেছি- তাহলে আমাদের কি করা উচিত? এই প্রশ্ন আমি আমার নিজেকে'ই করেছি।

এরপর এই লেখা লিখতে বসেছি।

আমার ধারণা - আর কিছু দিন এভাবে বন্ধ থাকলে মানুষজন'কে জোর করেও ঘরে রাখা যাবে না। পেটের দায় বড্ড বেশি'ই কঠিন! উল্টো নানান জায়গায় আন্দোলন হবে। নানান সব বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। সেটা সামাল দেয়া বরং আরও কঠিন হবে। তখন না পারা যাবে ভাইরাস কন্ট্রোলে, না পারা যাবে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা।

এর চাইতে বরং সব কিছু খুলে দেয়া হোক।

আমি গত প্রায় আড়াই মাস ধরে যা যা লিখে এসেছি করোনাভাইরাস নিয়ে- আমি জানি আমার এই লেখা সেটার সঙ্গে যাচ্ছে না। আমি এও জানি- সব কিছু খুলে দিলে এর ফলাফল কি হতে যাচ্ছে।

হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাবে। আমাদের পরিচত কিংবা প্রিয়জন অনেকেই আক্রান্ত হবে, এমনকি হারিয়েও যাবে এই পৃথিবী থেকে। কারন এই রোগের চিকিৎসা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।

তাহলে কি করা?

আচ্ছা একটা কাজ করলে হয় না- যাদের বয়েস ৫০ এর অধিক কিংবা যাদের আগে থেকে'ই কোন না কোন স্বাস্থ্য সমস্যা (ডায়াবেটিস কিংবা হার্টের সমস্যা) আছে; তাদের না হয় আমরা কাজের বাইরে রাখলাম। সেই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের বলে দেয়া হবে- তারা যেন বাইরে গেলে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি চলে। বাসায় ফিরলে যেন কোন ভাবেই বয়স্কদের কাছে না ভিড়ে বা এই টাইপ কিছু।

কিন্তু গরীব মানুষগুলো?

আমি জানি, এরপরও অনেকেই আক্রান্ত হবে। কিন্তু কোনভাবেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা'কে মেনে নেয়া যাবে না। কারণ এর ফল হবে করোনার চাইতেও ভয়াবহ। অন্তত বাংলাদেশের মতো দেশের পক্ষে সেটা কাটিয়ে উঠতে বছরের পর বছর লেগে যেতে পারে।

সুইডেন নামক দেশটি লকডাউনে যায়নি। তারা সব কিছু খোলা রেখেছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি। সুইডেনে অবশ্য জনসংখ্যা এমনিতেই কম। এবং সে দেশে মানুষ এমনিতেও কেউ কারো গায়ে গায়ে লেগে থাকে না। এরা থাকে'ই একা একা। এরপরও এদের মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি।

আমরা না হয় সুইডিস মডেল ফলো করে দেখি। সব কিছু ওপেন করে দেই।

আমি যে এই লেখা লিখছি, আমার নিজের'ই খুব কষ্ট হচ্ছে। আমি সত্যি'ই বুঝতে পারছি না সমাজ এবং স্বাস্থ্য; এই দুটোর মাঝে কোনটাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত!

আমি এটাও জানি মানুষ নিয়েই না সমাজ। মানুষ না থাকলে সমাজ কিসের।

আবার এটাও আমি জানি- ৮৫ ভাগ মানুষ এরপরও বেঁচে থাকবে। না হয় তাদের নিয়েই নতুন পৃথিবী কিংবা সমাজ গড়ে উঠবে।

কিন্তু বাদ বাকি ১৫ ভাগ মানুষ? এদের আমরা এভাবে নিজ হাতে হত্যা করবো?

এরাও তো কারো বাবা-মা, ভাই-বোন কিংবা ভালোবাসার মানুষ! আমার আসলে সত্যি'ই জানা নেই, এর উত্তর কি হওয়া উচিত।

আমি এই লেখা লিখছি আমার সমূদয় সকল আবেগ মিশ্রিত করে। গত কয়েকদিন ধরে সরকারের কর্তা ব্যক্তি, আমলা, নানান বাহিনীর সদস্য আমার নানা লেখায় মন্তব্য করেছে

-বাংলাদেশ নিয়ে আপনার লেখার দরকার নাই। আপনি এস্তনিয়া নিয়ে লিখেন। ইউরোপ নিয়ে লিখেন। ওদের জন্য কাজ করেন। বাংলাদেশের জন্য আপনাকে ভাবতে হবে না।

সাধারণত এই সব মন্তব্য আমি এড়িয়ে যাই। কারণ আমি মতামত লিখি। নানান মতের মানুষ নানান মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরা যদি খুব সাধারণ মানুষ হতো, আমি আসলে'ই কিছু মনে করতাম না। কিন্তু বড় বড় পোস্টে চাকরি করা মানুষগুলো কিভাবে এমন মন্তব্য করে আমার ঠিক জানা নেই।

আমি বিদেশে থাকি, ঠিক আছে। কিন্তু আমার বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন সবাই তো দেশেই থাকে। সেই দেশেই তো আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা।

এখন বিদেশে থাকি বলে- দেশ নিয়ে ভাবা যাবে না? চিন্তা করা যাবে না?

এই যে ইতালির একটা রিপোর্ট দেখলাম- কেন তাহলে প্রথমে'ই আমার মনে নিজ দেশ বাংলাদেশের চিত্র ভেসে উঠেছে?

আপনারা'ই তো নানান বিপদে পড়লে বিদেশে থাকা এই আমাদের সাহায্য চেয়ে বসেন। আপনাদের অর্থনীতির চাকা ঘুরে আমাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার কারণে।

এই কঠিন পরিস্থিতে কিনা আমরা হয়ে গেলাম- বিদেশি! আমাদের বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করার কোন অধিকার নেই, স্রেফ বিদেশে থাকি বলে!

আমাদের কি দেশের জন্য কোন অবদান নেই?

যা হোক, যা বলছিলাম- আমার মনে হয় দেশের অর্থনীতি খুলে দেয়া'ই ভালো।

এই দেশে যাদের বেঁচে থাকার তারা এমনি'ই বেঁচে থাকবে। যাদের মোরে যাবার কথা, তারা এমনিতেই মারা যাবে।

মাঝখান থেকে পুরো দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে আরও কিছু মানুষকে হত্যা করার কোন মানে হয় না।

আবার আমি এও জানি, আজকেই তো পড়লাম পত্রিকায়- নওগাঁর ২০ বছর বয়েসি এক তরুণ শ্রমিক রাস্তার মাঝখানে যখন জানতে পেরেছে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে তার শরীরে; সে ওই জায়গা থেকে এক চুলও নড়েনি। সেখানকার ইউএনওকে ফোন করে বলেছে- স্যার, আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন।

এতটুকু বয়েস। শ্রমিক মানুষ। অথচ সে বুঝতে পেরেছি- এক চুল হাঁটলেও ভাইরাস ছড়াতে পারে। এক জায়গাতেই সে দাঁড়িয়ে ছিল। এই মানুষগুলোকে আমরা মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব?

এ এক কঠিন সমীকরণ।

অঙ্ক পরীক্ষার অনেক কঠিন সমীকরণ হয়ত আমরা মিলিয়েছি। করোনা যুদ্ধ নামক এই অংকের সমীকরণ যে আর মিলতে চাইছে না!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম