শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

বিবিসি'র একটা রিপোর্ট দেখে আমি রীতিমত আঁতকে উঠেছি! সেই সকাল বেলা রিপোর্ট'টি দেখেছি। এখন দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হবার পথে।

এই পুরো সময়টায় চুপচাপ বসে ছিলাম। এখন লিখতে বসেছি।

রিপোর্ট'টি করা হয়েছে ইতালি'র নেপলস শহরের উপর ভিত্তি করে। প্রায় তিন মাস লকডাউন থাকার ফলে শহর'টির অনেক মানুষের কাছেই খাবার নেই।

সামর্থ্যবান কেউ কেউ হয়তো একটা জায়গায় কিছু খাবার রেখে যাচ্ছে; যাদের দরকার তারা এসে নিয়ে যাচ্ছে। ওই খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কেউ হয়তো পুরো ব্যাপারটার আকস্মিকতা'ই এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

এক পিজা দোকানের মালিক বলছিল

-এতো দিন বন্ধ থাকায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি। আবার কবে স্বাভাবিক হবে সেটাও জানি না। এর চাইতে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে'ই ভালো হতো।

ইতালি অতি অবশ্য'ই ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মাঝে পড়ে না। তবে পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে ইতালি একটি অতি ধনী রাষ্ট্র।

ওই রিপোর্ট দেখার পর- আমার সঙ্গে সঙ্গে নিজ দেশ বাংলাদেশের কথা মনে হয়েছে। সেই তখন থেকে আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

লম্বা একটা সময় চুপাচাপ বসে থেকে- এখন লিখতে বসেছি।

আমাকে বলতেই হচ্ছে আমি নিয়মিত লেখকদের মাঝে একদম প্রথম থেকেই লিখে আসছি করোনা নিয়ে। যখন কেউ'ই হয়তো তেমন কিছু বলছিল না।

সব কিছু বন্ধ করে দেয়া, স্কুল-কলেজ বন্ধ দেয়া, কারফিউ দেয়া ইত্যাদি আরও অনেক কিছু নিয়েই লিখেছি।

কিন্ত ওই রিপোর্ট দেখার পর মনে হলো- ইতালির মতো ধনী দেশের মানুষজনদের'ই যদি এই অবস্থা হয়; তাহলে বাংলাদেশের মতো একটা দেশে আরও কিছু দিন এই অবস্থা চললে তো অনেকেই না খেয়ে মারা যাবে!

এটা চিন্তা করে'ই আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

শুনেছি উত্তর বঙ্গে নাকি অনেক খেঁটে খাওয়া মানুষ এক হয়ে সব কিছু খুলে দেয়ার কথা বলেছে।

এভাবে চলতে থাকলে হয়তো- একটা সময় দেশে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ক্রাইম অনেক বেড়ে যাবে। ইতালির নেপলস শহরেও এমনটা হচ্ছে।

কোটি কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে এমন অবস্থা হলে তখন সব কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না।

এরপর মনে হলো- ভাইরাসে যা হবার হোক, অন্তত এমন সামাজিক বিশৃঙ্খলার হাত থেকে নিজদের দেশ রক্ষা পাক।

আমি সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র। সমাজ বিজ্ঞান'ই আমি পড়াই।

মেডিকেল কিংবা পাবলিক হেলথ আমার বিষয় না।

কিন্তু আমি এটাও জানি- এতো দ্রুত যদি সব খুলে দেয়া হয়; তখন হয়তো ভাইরাসের বিস্তার আরও বেড়ে যাবে। হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেয়া যাবে না। অনেক মানুষ মারা যাবে।

তাহলে কখন সব কিছু খুলতে হবে?

সহজ উত্তর হচ্ছে- আক্রান্তের সংখ্যা যখন পর পর ১৪ দিন কমতে থাকবে। যখন আমরা অনেক'কে টেস্ট করাতে পারবো। সংখ্যা কমে গেলে যখন আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিদের টেস্ট করে, তাদের কাছাকাছি আসা লোকজনদের ট্রেস করতে পারবো; তখন'ই কেবল সব কিছু খুলে দেয়া যেতে পারে।

আমার এখানে গত এক সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসছে। গত পরশু ছিল দুইজন। গতকাল ৮ জন। আজও বোধকরি ২ জন'ই শনাক্ত হয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনও জরুরি অবস্থা চলছে।

আগামী ১৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তাহলে আমাদের বাংলাদেশে এখন কি করা উচিত?

আক্রান্তের সংখ্যা কমা পর্যন্ত সব কিছু বন্ধ করে রাখা উচিত? কমতে শুরু করলে এরপর আস্তে আস্তে একেকটা সেক্টর খোলা উচিত?

কিন্তু সেই অপেক্ষা করতে গিয়ে যদি ভয়াবহ অর্থনৈতিক দুর্যোগ নেমে আসে; তখন সেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা কি আমরা সামাল দিতে পারব?

সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে- ইতালির ওই রিপোর্ট আমাকে এতোটাই ভাবিয়ে তুলেছে যে আমি এক নাগাড়ে সকাল থেকে বিকাল অবদি চুপাচাপ বসে ছিলাম। এতোক্ষণ কেবল ভেবেছি- তাহলে আমাদের কি করা উচিত? এই প্রশ্ন আমি আমার নিজেকে'ই করেছি।

এরপর এই লেখা লিখতে বসেছি।

আমার ধারণা - আর কিছু দিন এভাবে বন্ধ থাকলে মানুষজন'কে জোর করেও ঘরে রাখা যাবে না। পেটের দায় বড্ড বেশি'ই কঠিন! উল্টো নানান জায়গায় আন্দোলন হবে। নানান সব বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। সেটা সামাল দেয়া বরং আরও কঠিন হবে। তখন না পারা যাবে ভাইরাস কন্ট্রোলে, না পারা যাবে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা।

এর চাইতে বরং সব কিছু খুলে দেয়া হোক।

আমি গত প্রায় আড়াই মাস ধরে যা যা লিখে এসেছি করোনাভাইরাস নিয়ে- আমি জানি আমার এই লেখা সেটার সঙ্গে যাচ্ছে না। আমি এও জানি- সব কিছু খুলে দিলে এর ফলাফল কি হতে যাচ্ছে।

হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাবে। আমাদের পরিচত কিংবা প্রিয়জন অনেকেই আক্রান্ত হবে, এমনকি হারিয়েও যাবে এই পৃথিবী থেকে। কারন এই রোগের চিকিৎসা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।

তাহলে কি করা?

আচ্ছা একটা কাজ করলে হয় না- যাদের বয়েস ৫০ এর অধিক কিংবা যাদের আগে থেকে'ই কোন না কোন স্বাস্থ্য সমস্যা (ডায়াবেটিস কিংবা হার্টের সমস্যা) আছে; তাদের না হয় আমরা কাজের বাইরে রাখলাম। সেই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের বলে দেয়া হবে- তারা যেন বাইরে গেলে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি চলে। বাসায় ফিরলে যেন কোন ভাবেই বয়স্কদের কাছে না ভিড়ে বা এই টাইপ কিছু।

কিন্তু গরীব মানুষগুলো?

আমি জানি, এরপরও অনেকেই আক্রান্ত হবে। কিন্তু কোনভাবেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা'কে মেনে নেয়া যাবে না। কারণ এর ফল হবে করোনার চাইতেও ভয়াবহ। অন্তত বাংলাদেশের মতো দেশের পক্ষে সেটা কাটিয়ে উঠতে বছরের পর বছর লেগে যেতে পারে।

সুইডেন নামক দেশটি লকডাউনে যায়নি। তারা সব কিছু খোলা রেখেছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি। সুইডেনে অবশ্য জনসংখ্যা এমনিতেই কম। এবং সে দেশে মানুষ এমনিতেও কেউ কারো গায়ে গায়ে লেগে থাকে না। এরা থাকে'ই একা একা। এরপরও এদের মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি।

আমরা না হয় সুইডিস মডেল ফলো করে দেখি। সব কিছু ওপেন করে দেই।

আমি যে এই লেখা লিখছি, আমার নিজের'ই খুব কষ্ট হচ্ছে। আমি সত্যি'ই বুঝতে পারছি না সমাজ এবং স্বাস্থ্য; এই দুটোর মাঝে কোনটাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত!

আমি এটাও জানি মানুষ নিয়েই না সমাজ। মানুষ না থাকলে সমাজ কিসের।

আবার এটাও আমি জানি- ৮৫ ভাগ মানুষ এরপরও বেঁচে থাকবে। না হয় তাদের নিয়েই নতুন পৃথিবী কিংবা সমাজ গড়ে উঠবে।

কিন্তু বাদ বাকি ১৫ ভাগ মানুষ? এদের আমরা এভাবে নিজ হাতে হত্যা করবো?

এরাও তো কারো বাবা-মা, ভাই-বোন কিংবা ভালোবাসার মানুষ! আমার আসলে সত্যি'ই জানা নেই, এর উত্তর কি হওয়া উচিত।

আমি এই লেখা লিখছি আমার সমূদয় সকল আবেগ মিশ্রিত করে। গত কয়েকদিন ধরে সরকারের কর্তা ব্যক্তি, আমলা, নানান বাহিনীর সদস্য আমার নানা লেখায় মন্তব্য করেছে

-বাংলাদেশ নিয়ে আপনার লেখার দরকার নাই। আপনি এস্তনিয়া নিয়ে লিখেন। ইউরোপ নিয়ে লিখেন। ওদের জন্য কাজ করেন। বাংলাদেশের জন্য আপনাকে ভাবতে হবে না।

সাধারণত এই সব মন্তব্য আমি এড়িয়ে যাই। কারণ আমি মতামত লিখি। নানান মতের মানুষ নানান মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরা যদি খুব সাধারণ মানুষ হতো, আমি আসলে'ই কিছু মনে করতাম না। কিন্তু বড় বড় পোস্টে চাকরি করা মানুষগুলো কিভাবে এমন মন্তব্য করে আমার ঠিক জানা নেই।

আমি বিদেশে থাকি, ঠিক আছে। কিন্তু আমার বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন সবাই তো দেশেই থাকে। সেই দেশেই তো আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা।

এখন বিদেশে থাকি বলে- দেশ নিয়ে ভাবা যাবে না? চিন্তা করা যাবে না?

এই যে ইতালির একটা রিপোর্ট দেখলাম- কেন তাহলে প্রথমে'ই আমার মনে নিজ দেশ বাংলাদেশের চিত্র ভেসে উঠেছে?

আপনারা'ই তো নানান বিপদে পড়লে বিদেশে থাকা এই আমাদের সাহায্য চেয়ে বসেন। আপনাদের অর্থনীতির চাকা ঘুরে আমাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার কারণে।

এই কঠিন পরিস্থিতে কিনা আমরা হয়ে গেলাম- বিদেশি! আমাদের বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করার কোন অধিকার নেই, স্রেফ বিদেশে থাকি বলে!

আমাদের কি দেশের জন্য কোন অবদান নেই?

যা হোক, যা বলছিলাম- আমার মনে হয় দেশের অর্থনীতি খুলে দেয়া'ই ভালো।

এই দেশে যাদের বেঁচে থাকার তারা এমনি'ই বেঁচে থাকবে। যাদের মোরে যাবার কথা, তারা এমনিতেই মারা যাবে।

মাঝখান থেকে পুরো দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে আরও কিছু মানুষকে হত্যা করার কোন মানে হয় না।

আবার আমি এও জানি, আজকেই তো পড়লাম পত্রিকায়- নওগাঁর ২০ বছর বয়েসি এক তরুণ শ্রমিক রাস্তার মাঝখানে যখন জানতে পেরেছে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে তার শরীরে; সে ওই জায়গা থেকে এক চুলও নড়েনি। সেখানকার ইউএনওকে ফোন করে বলেছে- স্যার, আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন।

এতটুকু বয়েস। শ্রমিক মানুষ। অথচ সে বুঝতে পেরেছি- এক চুল হাঁটলেও ভাইরাস ছড়াতে পারে। এক জায়গাতেই সে দাঁড়িয়ে ছিল। এই মানুষগুলোকে আমরা মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব?

এ এক কঠিন সমীকরণ।

অঙ্ক পরীক্ষার অনেক কঠিন সমীকরণ হয়ত আমরা মিলিয়েছি। করোনা যুদ্ধ নামক এই অংকের সমীকরণ যে আর মিলতে চাইছে না!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা