শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

বিবিসি'র একটা রিপোর্ট দেখে আমি রীতিমত আঁতকে উঠেছি! সেই সকাল বেলা রিপোর্ট'টি দেখেছি। এখন দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হবার পথে।

এই পুরো সময়টায় চুপচাপ বসে ছিলাম। এখন লিখতে বসেছি।

রিপোর্ট'টি করা হয়েছে ইতালি'র নেপলস শহরের উপর ভিত্তি করে। প্রায় তিন মাস লকডাউন থাকার ফলে শহর'টির অনেক মানুষের কাছেই খাবার নেই।

সামর্থ্যবান কেউ কেউ হয়তো একটা জায়গায় কিছু খাবার রেখে যাচ্ছে; যাদের দরকার তারা এসে নিয়ে যাচ্ছে। ওই খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কেউ হয়তো পুরো ব্যাপারটার আকস্মিকতা'ই এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

এক পিজা দোকানের মালিক বলছিল

-এতো দিন বন্ধ থাকায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি। আবার কবে স্বাভাবিক হবে সেটাও জানি না। এর চাইতে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে'ই ভালো হতো।

ইতালি অতি অবশ্য'ই ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মাঝে পড়ে না। তবে পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে ইতালি একটি অতি ধনী রাষ্ট্র।

ওই রিপোর্ট দেখার পর- আমার সঙ্গে সঙ্গে নিজ দেশ বাংলাদেশের কথা মনে হয়েছে। সেই তখন থেকে আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

লম্বা একটা সময় চুপাচাপ বসে থেকে- এখন লিখতে বসেছি।

আমাকে বলতেই হচ্ছে আমি নিয়মিত লেখকদের মাঝে একদম প্রথম থেকেই লিখে আসছি করোনা নিয়ে। যখন কেউ'ই হয়তো তেমন কিছু বলছিল না।

সব কিছু বন্ধ করে দেয়া, স্কুল-কলেজ বন্ধ দেয়া, কারফিউ দেয়া ইত্যাদি আরও অনেক কিছু নিয়েই লিখেছি।

কিন্ত ওই রিপোর্ট দেখার পর মনে হলো- ইতালির মতো ধনী দেশের মানুষজনদের'ই যদি এই অবস্থা হয়; তাহলে বাংলাদেশের মতো একটা দেশে আরও কিছু দিন এই অবস্থা চললে তো অনেকেই না খেয়ে মারা যাবে!

এটা চিন্তা করে'ই আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

শুনেছি উত্তর বঙ্গে নাকি অনেক খেঁটে খাওয়া মানুষ এক হয়ে সব কিছু খুলে দেয়ার কথা বলেছে।

এভাবে চলতে থাকলে হয়তো- একটা সময় দেশে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ক্রাইম অনেক বেড়ে যাবে। ইতালির নেপলস শহরেও এমনটা হচ্ছে।

কোটি কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে এমন অবস্থা হলে তখন সব কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না।

এরপর মনে হলো- ভাইরাসে যা হবার হোক, অন্তত এমন সামাজিক বিশৃঙ্খলার হাত থেকে নিজদের দেশ রক্ষা পাক।

আমি সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র। সমাজ বিজ্ঞান'ই আমি পড়াই।

মেডিকেল কিংবা পাবলিক হেলথ আমার বিষয় না।

কিন্তু আমি এটাও জানি- এতো দ্রুত যদি সব খুলে দেয়া হয়; তখন হয়তো ভাইরাসের বিস্তার আরও বেড়ে যাবে। হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেয়া যাবে না। অনেক মানুষ মারা যাবে।

তাহলে কখন সব কিছু খুলতে হবে?

সহজ উত্তর হচ্ছে- আক্রান্তের সংখ্যা যখন পর পর ১৪ দিন কমতে থাকবে। যখন আমরা অনেক'কে টেস্ট করাতে পারবো। সংখ্যা কমে গেলে যখন আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিদের টেস্ট করে, তাদের কাছাকাছি আসা লোকজনদের ট্রেস করতে পারবো; তখন'ই কেবল সব কিছু খুলে দেয়া যেতে পারে।

আমার এখানে গত এক সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসছে। গত পরশু ছিল দুইজন। গতকাল ৮ জন। আজও বোধকরি ২ জন'ই শনাক্ত হয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনও জরুরি অবস্থা চলছে।

আগামী ১৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তাহলে আমাদের বাংলাদেশে এখন কি করা উচিত?

আক্রান্তের সংখ্যা কমা পর্যন্ত সব কিছু বন্ধ করে রাখা উচিত? কমতে শুরু করলে এরপর আস্তে আস্তে একেকটা সেক্টর খোলা উচিত?

কিন্তু সেই অপেক্ষা করতে গিয়ে যদি ভয়াবহ অর্থনৈতিক দুর্যোগ নেমে আসে; তখন সেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা কি আমরা সামাল দিতে পারব?

সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে- ইতালির ওই রিপোর্ট আমাকে এতোটাই ভাবিয়ে তুলেছে যে আমি এক নাগাড়ে সকাল থেকে বিকাল অবদি চুপাচাপ বসে ছিলাম। এতোক্ষণ কেবল ভেবেছি- তাহলে আমাদের কি করা উচিত? এই প্রশ্ন আমি আমার নিজেকে'ই করেছি।

এরপর এই লেখা লিখতে বসেছি।

আমার ধারণা - আর কিছু দিন এভাবে বন্ধ থাকলে মানুষজন'কে জোর করেও ঘরে রাখা যাবে না। পেটের দায় বড্ড বেশি'ই কঠিন! উল্টো নানান জায়গায় আন্দোলন হবে। নানান সব বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। সেটা সামাল দেয়া বরং আরও কঠিন হবে। তখন না পারা যাবে ভাইরাস কন্ট্রোলে, না পারা যাবে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা।

এর চাইতে বরং সব কিছু খুলে দেয়া হোক।

আমি গত প্রায় আড়াই মাস ধরে যা যা লিখে এসেছি করোনাভাইরাস নিয়ে- আমি জানি আমার এই লেখা সেটার সঙ্গে যাচ্ছে না। আমি এও জানি- সব কিছু খুলে দিলে এর ফলাফল কি হতে যাচ্ছে।

হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাবে। আমাদের পরিচত কিংবা প্রিয়জন অনেকেই আক্রান্ত হবে, এমনকি হারিয়েও যাবে এই পৃথিবী থেকে। কারন এই রোগের চিকিৎসা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।

তাহলে কি করা?

আচ্ছা একটা কাজ করলে হয় না- যাদের বয়েস ৫০ এর অধিক কিংবা যাদের আগে থেকে'ই কোন না কোন স্বাস্থ্য সমস্যা (ডায়াবেটিস কিংবা হার্টের সমস্যা) আছে; তাদের না হয় আমরা কাজের বাইরে রাখলাম। সেই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের বলে দেয়া হবে- তারা যেন বাইরে গেলে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি চলে। বাসায় ফিরলে যেন কোন ভাবেই বয়স্কদের কাছে না ভিড়ে বা এই টাইপ কিছু।

কিন্তু গরীব মানুষগুলো?

আমি জানি, এরপরও অনেকেই আক্রান্ত হবে। কিন্তু কোনভাবেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা'কে মেনে নেয়া যাবে না। কারণ এর ফল হবে করোনার চাইতেও ভয়াবহ। অন্তত বাংলাদেশের মতো দেশের পক্ষে সেটা কাটিয়ে উঠতে বছরের পর বছর লেগে যেতে পারে।

সুইডেন নামক দেশটি লকডাউনে যায়নি। তারা সব কিছু খোলা রেখেছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি। সুইডেনে অবশ্য জনসংখ্যা এমনিতেই কম। এবং সে দেশে মানুষ এমনিতেও কেউ কারো গায়ে গায়ে লেগে থাকে না। এরা থাকে'ই একা একা। এরপরও এদের মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি।

আমরা না হয় সুইডিস মডেল ফলো করে দেখি। সব কিছু ওপেন করে দেই।

আমি যে এই লেখা লিখছি, আমার নিজের'ই খুব কষ্ট হচ্ছে। আমি সত্যি'ই বুঝতে পারছি না সমাজ এবং স্বাস্থ্য; এই দুটোর মাঝে কোনটাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত!

আমি এটাও জানি মানুষ নিয়েই না সমাজ। মানুষ না থাকলে সমাজ কিসের।

আবার এটাও আমি জানি- ৮৫ ভাগ মানুষ এরপরও বেঁচে থাকবে। না হয় তাদের নিয়েই নতুন পৃথিবী কিংবা সমাজ গড়ে উঠবে।

কিন্তু বাদ বাকি ১৫ ভাগ মানুষ? এদের আমরা এভাবে নিজ হাতে হত্যা করবো?

এরাও তো কারো বাবা-মা, ভাই-বোন কিংবা ভালোবাসার মানুষ! আমার আসলে সত্যি'ই জানা নেই, এর উত্তর কি হওয়া উচিত।

আমি এই লেখা লিখছি আমার সমূদয় সকল আবেগ মিশ্রিত করে। গত কয়েকদিন ধরে সরকারের কর্তা ব্যক্তি, আমলা, নানান বাহিনীর সদস্য আমার নানা লেখায় মন্তব্য করেছে

-বাংলাদেশ নিয়ে আপনার লেখার দরকার নাই। আপনি এস্তনিয়া নিয়ে লিখেন। ইউরোপ নিয়ে লিখেন। ওদের জন্য কাজ করেন। বাংলাদেশের জন্য আপনাকে ভাবতে হবে না।

সাধারণত এই সব মন্তব্য আমি এড়িয়ে যাই। কারণ আমি মতামত লিখি। নানান মতের মানুষ নানান মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরা যদি খুব সাধারণ মানুষ হতো, আমি আসলে'ই কিছু মনে করতাম না। কিন্তু বড় বড় পোস্টে চাকরি করা মানুষগুলো কিভাবে এমন মন্তব্য করে আমার ঠিক জানা নেই।

আমি বিদেশে থাকি, ঠিক আছে। কিন্তু আমার বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন সবাই তো দেশেই থাকে। সেই দেশেই তো আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা।

এখন বিদেশে থাকি বলে- দেশ নিয়ে ভাবা যাবে না? চিন্তা করা যাবে না?

এই যে ইতালির একটা রিপোর্ট দেখলাম- কেন তাহলে প্রথমে'ই আমার মনে নিজ দেশ বাংলাদেশের চিত্র ভেসে উঠেছে?

আপনারা'ই তো নানান বিপদে পড়লে বিদেশে থাকা এই আমাদের সাহায্য চেয়ে বসেন। আপনাদের অর্থনীতির চাকা ঘুরে আমাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার কারণে।

এই কঠিন পরিস্থিতে কিনা আমরা হয়ে গেলাম- বিদেশি! আমাদের বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করার কোন অধিকার নেই, স্রেফ বিদেশে থাকি বলে!

আমাদের কি দেশের জন্য কোন অবদান নেই?

যা হোক, যা বলছিলাম- আমার মনে হয় দেশের অর্থনীতি খুলে দেয়া'ই ভালো।

এই দেশে যাদের বেঁচে থাকার তারা এমনি'ই বেঁচে থাকবে। যাদের মোরে যাবার কথা, তারা এমনিতেই মারা যাবে।

মাঝখান থেকে পুরো দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে আরও কিছু মানুষকে হত্যা করার কোন মানে হয় না।

আবার আমি এও জানি, আজকেই তো পড়লাম পত্রিকায়- নওগাঁর ২০ বছর বয়েসি এক তরুণ শ্রমিক রাস্তার মাঝখানে যখন জানতে পেরেছে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে তার শরীরে; সে ওই জায়গা থেকে এক চুলও নড়েনি। সেখানকার ইউএনওকে ফোন করে বলেছে- স্যার, আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন।

এতটুকু বয়েস। শ্রমিক মানুষ। অথচ সে বুঝতে পেরেছি- এক চুল হাঁটলেও ভাইরাস ছড়াতে পারে। এক জায়গাতেই সে দাঁড়িয়ে ছিল। এই মানুষগুলোকে আমরা মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব?

এ এক কঠিন সমীকরণ।

অঙ্ক পরীক্ষার অনেক কঠিন সমীকরণ হয়ত আমরা মিলিয়েছি। করোনা যুদ্ধ নামক এই অংকের সমীকরণ যে আর মিলতে চাইছে না!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম