শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে

বিবিসি'র একটা রিপোর্ট দেখে আমি রীতিমত আঁতকে উঠেছি! সেই সকাল বেলা রিপোর্ট'টি দেখেছি। এখন দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হবার পথে।

এই পুরো সময়টায় চুপচাপ বসে ছিলাম। এখন লিখতে বসেছি।

রিপোর্ট'টি করা হয়েছে ইতালি'র নেপলস শহরের উপর ভিত্তি করে। প্রায় তিন মাস লকডাউন থাকার ফলে শহর'টির অনেক মানুষের কাছেই খাবার নেই।

সামর্থ্যবান কেউ কেউ হয়তো একটা জায়গায় কিছু খাবার রেখে যাচ্ছে; যাদের দরকার তারা এসে নিয়ে যাচ্ছে। ওই খাবার নেবার সময় অনেকের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কেউ হয়তো পুরো ব্যাপারটার আকস্মিকতা'ই এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

এক পিজা দোকানের মালিক বলছিল

-এতো দিন বন্ধ থাকায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি। আবার কবে স্বাভাবিক হবে সেটাও জানি না। এর চাইতে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে'ই ভালো হতো।

ইতালি অতি অবশ্য'ই ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মাঝে পড়ে না। তবে পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে ইতালি একটি অতি ধনী রাষ্ট্র।

ওই রিপোর্ট দেখার পর- আমার সঙ্গে সঙ্গে নিজ দেশ বাংলাদেশের কথা মনে হয়েছে। সেই তখন থেকে আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

লম্বা একটা সময় চুপাচাপ বসে থেকে- এখন লিখতে বসেছি।

আমাকে বলতেই হচ্ছে আমি নিয়মিত লেখকদের মাঝে একদম প্রথম থেকেই লিখে আসছি করোনা নিয়ে। যখন কেউ'ই হয়তো তেমন কিছু বলছিল না।

সব কিছু বন্ধ করে দেয়া, স্কুল-কলেজ বন্ধ দেয়া, কারফিউ দেয়া ইত্যাদি আরও অনেক কিছু নিয়েই লিখেছি।

কিন্ত ওই রিপোর্ট দেখার পর মনে হলো- ইতালির মতো ধনী দেশের মানুষজনদের'ই যদি এই অবস্থা হয়; তাহলে বাংলাদেশের মতো একটা দেশে আরও কিছু দিন এই অবস্থা চললে তো অনেকেই না খেয়ে মারা যাবে!

এটা চিন্তা করে'ই আমি ভয়ে আঁতকে আছি।

শুনেছি উত্তর বঙ্গে নাকি অনেক খেঁটে খাওয়া মানুষ এক হয়ে সব কিছু খুলে দেয়ার কথা বলেছে।

এভাবে চলতে থাকলে হয়তো- একটা সময় দেশে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ক্রাইম অনেক বেড়ে যাবে। ইতালির নেপলস শহরেও এমনটা হচ্ছে।

কোটি কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে এমন অবস্থা হলে তখন সব কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না।

এরপর মনে হলো- ভাইরাসে যা হবার হোক, অন্তত এমন সামাজিক বিশৃঙ্খলার হাত থেকে নিজদের দেশ রক্ষা পাক।

আমি সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র। সমাজ বিজ্ঞান'ই আমি পড়াই।

মেডিকেল কিংবা পাবলিক হেলথ আমার বিষয় না।

কিন্তু আমি এটাও জানি- এতো দ্রুত যদি সব খুলে দেয়া হয়; তখন হয়তো ভাইরাসের বিস্তার আরও বেড়ে যাবে। হাসপাতালগুলোতে জায়গা দেয়া যাবে না। অনেক মানুষ মারা যাবে।

তাহলে কখন সব কিছু খুলতে হবে?

সহজ উত্তর হচ্ছে- আক্রান্তের সংখ্যা যখন পর পর ১৪ দিন কমতে থাকবে। যখন আমরা অনেক'কে টেস্ট করাতে পারবো। সংখ্যা কমে গেলে যখন আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিদের টেস্ট করে, তাদের কাছাকাছি আসা লোকজনদের ট্রেস করতে পারবো; তখন'ই কেবল সব কিছু খুলে দেয়া যেতে পারে।

আমার এখানে গত এক সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসছে। গত পরশু ছিল দুইজন। গতকাল ৮ জন। আজও বোধকরি ২ জন'ই শনাক্ত হয়েছে। অথচ আমাদের এখানে এখনও জরুরি অবস্থা চলছে।

আগামী ১৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তাহলে আমাদের বাংলাদেশে এখন কি করা উচিত?

আক্রান্তের সংখ্যা কমা পর্যন্ত সব কিছু বন্ধ করে রাখা উচিত? কমতে শুরু করলে এরপর আস্তে আস্তে একেকটা সেক্টর খোলা উচিত?

কিন্তু সেই অপেক্ষা করতে গিয়ে যদি ভয়াবহ অর্থনৈতিক দুর্যোগ নেমে আসে; তখন সেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা কি আমরা সামাল দিতে পারব?

সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে- ইতালির ওই রিপোর্ট আমাকে এতোটাই ভাবিয়ে তুলেছে যে আমি এক নাগাড়ে সকাল থেকে বিকাল অবদি চুপাচাপ বসে ছিলাম। এতোক্ষণ কেবল ভেবেছি- তাহলে আমাদের কি করা উচিত? এই প্রশ্ন আমি আমার নিজেকে'ই করেছি।

এরপর এই লেখা লিখতে বসেছি।

আমার ধারণা - আর কিছু দিন এভাবে বন্ধ থাকলে মানুষজন'কে জোর করেও ঘরে রাখা যাবে না। পেটের দায় বড্ড বেশি'ই কঠিন! উল্টো নানান জায়গায় আন্দোলন হবে। নানান সব বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। সেটা সামাল দেয়া বরং আরও কঠিন হবে। তখন না পারা যাবে ভাইরাস কন্ট্রোলে, না পারা যাবে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা।

এর চাইতে বরং সব কিছু খুলে দেয়া হোক।

আমি গত প্রায় আড়াই মাস ধরে যা যা লিখে এসেছি করোনাভাইরাস নিয়ে- আমি জানি আমার এই লেখা সেটার সঙ্গে যাচ্ছে না। আমি এও জানি- সব কিছু খুলে দিলে এর ফলাফল কি হতে যাচ্ছে।

হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাবে। আমাদের পরিচত কিংবা প্রিয়জন অনেকেই আক্রান্ত হবে, এমনকি হারিয়েও যাবে এই পৃথিবী থেকে। কারন এই রোগের চিকিৎসা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।

তাহলে কি করা?

আচ্ছা একটা কাজ করলে হয় না- যাদের বয়েস ৫০ এর অধিক কিংবা যাদের আগে থেকে'ই কোন না কোন স্বাস্থ্য সমস্যা (ডায়াবেটিস কিংবা হার্টের সমস্যা) আছে; তাদের না হয় আমরা কাজের বাইরে রাখলাম। সেই সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের বলে দেয়া হবে- তারা যেন বাইরে গেলে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি চলে। বাসায় ফিরলে যেন কোন ভাবেই বয়স্কদের কাছে না ভিড়ে বা এই টাইপ কিছু।

কিন্তু গরীব মানুষগুলো?

আমি জানি, এরপরও অনেকেই আক্রান্ত হবে। কিন্তু কোনভাবেই সামাজিক বিশৃঙ্খলা'কে মেনে নেয়া যাবে না। কারণ এর ফল হবে করোনার চাইতেও ভয়াবহ। অন্তত বাংলাদেশের মতো দেশের পক্ষে সেটা কাটিয়ে উঠতে বছরের পর বছর লেগে যেতে পারে।

সুইডেন নামক দেশটি লকডাউনে যায়নি। তারা সব কিছু খোলা রেখেছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি। সুইডেনে অবশ্য জনসংখ্যা এমনিতেই কম। এবং সে দেশে মানুষ এমনিতেও কেউ কারো গায়ে গায়ে লেগে থাকে না। এরা থাকে'ই একা একা। এরপরও এদের মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি।

আমরা না হয় সুইডিস মডেল ফলো করে দেখি। সব কিছু ওপেন করে দেই।

আমি যে এই লেখা লিখছি, আমার নিজের'ই খুব কষ্ট হচ্ছে। আমি সত্যি'ই বুঝতে পারছি না সমাজ এবং স্বাস্থ্য; এই দুটোর মাঝে কোনটাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত!

আমি এটাও জানি মানুষ নিয়েই না সমাজ। মানুষ না থাকলে সমাজ কিসের।

আবার এটাও আমি জানি- ৮৫ ভাগ মানুষ এরপরও বেঁচে থাকবে। না হয় তাদের নিয়েই নতুন পৃথিবী কিংবা সমাজ গড়ে উঠবে।

কিন্তু বাদ বাকি ১৫ ভাগ মানুষ? এদের আমরা এভাবে নিজ হাতে হত্যা করবো?

এরাও তো কারো বাবা-মা, ভাই-বোন কিংবা ভালোবাসার মানুষ! আমার আসলে সত্যি'ই জানা নেই, এর উত্তর কি হওয়া উচিত।

আমি এই লেখা লিখছি আমার সমূদয় সকল আবেগ মিশ্রিত করে। গত কয়েকদিন ধরে সরকারের কর্তা ব্যক্তি, আমলা, নানান বাহিনীর সদস্য আমার নানা লেখায় মন্তব্য করেছে

-বাংলাদেশ নিয়ে আপনার লেখার দরকার নাই। আপনি এস্তনিয়া নিয়ে লিখেন। ইউরোপ নিয়ে লিখেন। ওদের জন্য কাজ করেন। বাংলাদেশের জন্য আপনাকে ভাবতে হবে না।

সাধারণত এই সব মন্তব্য আমি এড়িয়ে যাই। কারণ আমি মতামত লিখি। নানান মতের মানুষ নানান মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরা যদি খুব সাধারণ মানুষ হতো, আমি আসলে'ই কিছু মনে করতাম না। কিন্তু বড় বড় পোস্টে চাকরি করা মানুষগুলো কিভাবে এমন মন্তব্য করে আমার ঠিক জানা নেই।

আমি বিদেশে থাকি, ঠিক আছে। কিন্তু আমার বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন সবাই তো দেশেই থাকে। সেই দেশেই তো আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা।

এখন বিদেশে থাকি বলে- দেশ নিয়ে ভাবা যাবে না? চিন্তা করা যাবে না?

এই যে ইতালির একটা রিপোর্ট দেখলাম- কেন তাহলে প্রথমে'ই আমার মনে নিজ দেশ বাংলাদেশের চিত্র ভেসে উঠেছে?

আপনারা'ই তো নানান বিপদে পড়লে বিদেশে থাকা এই আমাদের সাহায্য চেয়ে বসেন। আপনাদের অর্থনীতির চাকা ঘুরে আমাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার কারণে।

এই কঠিন পরিস্থিতে কিনা আমরা হয়ে গেলাম- বিদেশি! আমাদের বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করার কোন অধিকার নেই, স্রেফ বিদেশে থাকি বলে!

আমাদের কি দেশের জন্য কোন অবদান নেই?

যা হোক, যা বলছিলাম- আমার মনে হয় দেশের অর্থনীতি খুলে দেয়া'ই ভালো।

এই দেশে যাদের বেঁচে থাকার তারা এমনি'ই বেঁচে থাকবে। যাদের মোরে যাবার কথা, তারা এমনিতেই মারা যাবে।

মাঝখান থেকে পুরো দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে আরও কিছু মানুষকে হত্যা করার কোন মানে হয় না।

আবার আমি এও জানি, আজকেই তো পড়লাম পত্রিকায়- নওগাঁর ২০ বছর বয়েসি এক তরুণ শ্রমিক রাস্তার মাঝখানে যখন জানতে পেরেছে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে তার শরীরে; সে ওই জায়গা থেকে এক চুলও নড়েনি। সেখানকার ইউএনওকে ফোন করে বলেছে- স্যার, আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন।

এতটুকু বয়েস। শ্রমিক মানুষ। অথচ সে বুঝতে পেরেছি- এক চুল হাঁটলেও ভাইরাস ছড়াতে পারে। এক জায়গাতেই সে দাঁড়িয়ে ছিল। এই মানুষগুলোকে আমরা মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব?

এ এক কঠিন সমীকরণ।

অঙ্ক পরীক্ষার অনেক কঠিন সমীকরণ হয়ত আমরা মিলিয়েছি। করোনা যুদ্ধ নামক এই অংকের সমীকরণ যে আর মিলতে চাইছে না!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ