শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৭, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০ আপডেট:

মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে!

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে!

এইবার দেশে গিয়ে একটা বিষয় বুঝতে পেরেছি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের বেশিরভাগই সুযোগ পেলে বিদেশে চলে যেতে আগ্রহী। এমনকি যারা চাকরি করছে, এদেরও অনেকেই পরিবার নিয়ে বিদেশে সেটেল হতে চায়।

আমি ব্যাপারটা বুঝতে পারি। আমরা যারা বিদেশে থাকি, তাদের বেশিরভাগই দেশে থাকা মানুষ গুলোকে এমন বার্তা দেই; দূর থেকে দেখে মনে হয় ইউরোপ-আমেরিকায় আমরা কতো রঙিন জীবনই না কাটাচ্ছি!

ছেলে-মেয়ে বিদেশে থাকে; এটাও বাংলাদেশিদের জন্য একটা বিশাল স্ট্যাটাস। দূর থেকে বাংলাদেশে থাকা মানুষ গুলো মনে করে বিদেশে গেলেই অনেক টাকা; নিরাপদ আর আলো ঝলমলে জীবন।
কিন্তু বাস্তবতা কি আসলেই এমন?

এইতো গতকালই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রেস কনফারেন্স দেখছিলাম। সেখানে এক চাইনিজ-আমেরিকান ট্রাম্পকে প্রশ্ন করেছে-কেন তুমি আমেরিকার করোনা পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাথে তুলনা করছ আর বলছ আমেরিকাই সেরা? যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে?

উত্তরে আমেরিকার এই প্রেসিডেন্ট বলেছে-কারণ হচ্ছে, মানুষ পৃথিবী জুড়েই মারা আচ্ছে। তুমি বরং এই প্রশ্ন গিয়ে চায়নাকে করো। হয়ত অন্য রকম উত্তর পাবে।

ট্রাম্পের এই মন্তব্য শুনে ভয়ানক অবাক হয়ে গিয়ে ওই নারী সাংবাদিক এরপর প্রশ্ন করেছে-তুমি আমাকেই কেন এই কথা বললে? ট্রাম্প এরপর ওই প্রেস কনফারেন্স থেকেই চলে গিয়েছে কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে।

আমি সরাসরি ওই প্রেস কনফারেন্স দেখেছি। এরপর সেই ভিডিও এখন পর্যন্ত ২১ বার দেখেছি। দেখার কারণ হচ্ছে-আমি বুঝার চেষ্টা করছিলাম চাইনিজ-আমেরিকান ওই মেয়েটির প্রতিক্রিয়া। দেখে মনে হলো-ওই মন্তব্য শুনে মেয়েটি হতবিহ্বল হয়ে গিয়ে, বুঝতেই পারছিল না। আমেরিকার মতো একটা দেশের প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্য-দিবালোকে এমন মন্তব্য করে বসেছে!

মেয়েটার জন্ম ও বেড়ে উঠা আমেরিকায়। পড়াশুনা আমেরিকায়। কথা বলে সম্পূর্ণ আমেরিকানদের মতো। নামকরা মিডিয়ার সাংবাদিক। এরপরও সে আমেরিকান হতে পারেনি স্রেফ তার চেহারার  আদলের কারণে।

প্রকাশ্য-দিবালোকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট তাকে বলে বেড়াচ্ছে-আমাকে প্রশ্ন করছ কেন? চায়নাকে গিয়ে করো! কারণ মেয়েটি দেখতে যে চাইনিজদের মতো। তারা বাবা-মা যে চাইনিজ! তাই তার আর আমেরিকান হয়ে উঠা হয়নি।

আমি নিজে ইউরোপে থাকছি ১৭ বছর। গবেষণাও করি অভিবাসীদেরই নিয়ে। আপনাদের আমি হলফ করে বলতে পারি, ছোট বেলা থেকে বড় বেলা পর্যন্ত এই মেয়েকে এমন সব বর্ণবাদী অভিজ্ঞতার মাঝে দিয়েই যেতে হয়েছে। আমৃত্যু চলবে তার এই অভিজ্ঞতা।

আমি নিজে প্রতিনিয়ত বুঝতে পারি কিংবা আমাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়-আমি কিন্তু এদের মতো না। আমার সহকর্মী থেকে শুরু করে রাস্তা-ঘাট, অফিস-আদালত, বাস-ট্রাম, সুপার মার্কেট যেখানেই যাই, সেখানেই আমি এই অনুভূতি পেয়ে বেড়াচ্ছি। আমাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়-তুমি কিন্তু আমাদের মতো নও! তুমি হচ্ছ ভিনদেশি। অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক!

আপনি যত বড় শিক্ষক, গবেষকই হন কিংবা হোটেল-রেস্টুরেন্টে কাজ করা মানুষই হন। রাস্তায় বের হলে আপনি বিদেশি। কারণ আপনার গায়ের চামড়া যে ওদের মতো না! এখন প্রশ্ন হচ্ছে-তাহলে বাংলাদেশে থাকা মানুষ গুলো কেন সবাই বিদেশে যেতে চায়? কাণন হচ্ছে বিদেশে থাকা এই আমরাই এমন সব ভুল মেসেজ দেই-দেখে মনে হবে আমরা হয়ত স্বর্গে বাস করছি! আমাদের জীবন হচ্ছে নিরাপদ এবং কোনো রকম কষ্ট নেই; শুধু আনন্দ আর আনন্দ!

আসলেই কি তাই? ৯০ ভাগ বাংলাদেশি যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকে, তারা যেভাবে দিন যাপন করে; যেই কষ্ট দিন থেকে রাত অবদি করে; সেই দৃশ্য যদি আপনি একবার দেখেন; আপনি হয়ত  দ্বিতীয়বার আর বিদেশে আসতে চাইবেন না। সারা দিন রাত হাড় ভাঙা খাটুনি খেটে এরা দেশে পরিবার পরিজনের জন্য টাকা পাঠায়। নিজেরা থাকে বিদেশে গাদাগাদি করে একটা ছোট রুমে। এরপরও  শান্তি নেই। বাসায় এসে মন পড়ে থাকে দেশে ফেলে আসা আত্মীয় পরিজনের জন্য। আর বাইরে বের হলে-ওই যে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক! সেই অভিজ্ঞতা। এ এক কঠিন জীবন। যারা বিদেশে থাকে কেবল তারাই জানে।

সমস্যাটা হচ্ছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের এই কঠিন জীবনটা দেশে থাকা মানুষ গুলো দেখে না কিংবা বুঝতে পারে না। যার কারণে সবাই মনে করে-বিদেশ মানেই শান্তি! এই যে করোনাভাইরাসের এই সময়টায়-সবার প্রথমে কাদের উপর দিয়ে ঝড় যাচ্ছে? ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা এই বিদেশিদের উপরই। সব চাইতে বেশি মারাও যাচ্ছে এরা। আবার চাকরি হারিয়ে এদের অনেককে এখন দেশের পথও দেখতে হবে। একই ব্যাপার মধ্যপ্রাচ্যেও! এরপরও আমাদের বিদেশ প্রীতি যায় না।

এই তো আজই জানলাম বাংলাদেশের একজন ডক্টর সমীর সাহা এবং তার কন্যা মিলে দেশের করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার করেছে। এই বিষয়ে দেশের মিডিয়া এবং ফেসবুকে সাধারণ মানুষ এখন মাতামাতি করছে কি নিয়ে জানেন? বিল গেটস তার সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে এদের নিয়ে লিখেছে, এদের অভিনন্দন জানিয়েছে। এই নিয়ে এখন আমরা বাংলাদেশিরা মেতে আছি! বিল গেটস বলে কথা!

কেন? বিল গেটস না বললে কি আমরা এদের মূল্য দিতাম না? এখন আমেরিকার ধনকুবের সার্টিফিকেট লাগছে এদের মূল্যায়ন করতে? আমরা আসলে কখনোই মেধার মূল্যায়ন ঠিক মতো করতে পারিনি। মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে! 

এই আমাকেই সেই অভিজ্ঞতার মাঝ দিয়ে যেতে হয়েছে। এর আগে অনেকবার লিখেছিও এই নিয়ে। তখন ঢাকার আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই। বুয়েটে আবেদন করেছি প্রভাষক পদে। বুয়েটে যেহেতু সমাজ বিজ্ঞান বলে আলাদা কোনো বিভাগ নেই; তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক্সটারনাল এসছে ভাইভার দিন। এই ভদ্রলোক আমাকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস না করে প্রথমেই বলেছে-আপনি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েননি। আপনি এখানে আবেদন করেছেন কেন? আপনার উচিত সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা।

শুনে আমি এতো অবাক হয়েছি-যা আসলে বলে ব্যাখ্যা করা সম্ভব না। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা কাউকে নিবেন, এটা আগে থেকেই সিদ্ধান্ত  নিয়ে রেখেছেন। অন্য কারো মেধা যাচাইয়ের প্রয়োজনও তিনি মনে করলেন না! ঢাকার বাইরে পড়ে মনে হয় আমরা অন্যায় করে ফেলেছি! অথচ তিনি নিজে হয়ত ইউরোপ-আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী নিয়ে এসেছেন। তখন ওই সব বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু তাকে জিজ্ঞেস করেনি-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছ! সেটা আবার কোন বিশ্ববিদ্যালয়! তোমাকে তো আমরা নিবো না! এই হচ্ছে আমাদের মেধা যাচাইয়ের মান!

কেউ বিদেশে পড়লে কিংবা থাকলে আমরা মনে করি বিশাল কিছু! কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে আমরা মনে করি-বিশাল কিছু! ব্র্যান্ডটাই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে! মানুষটার ভেতর কি আছে। সে কি কি বিষয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারবে; এর কোনো কিছুই আমাদের জানার দরকার নেই। এই অবস্থা আসলে আমাদের ব্যক্তি জীবনেও এসে পড়েছে!

আমরা আজকাল প্রেম-ভালোবাসা পর্যন্ত করি-কে কোথায় পড়ছে, কার কতো টাকা, কে কি চাকরি করে; কার বাবা-মা কি করে এইসব বিবেচনা করে! অবাক কাণ্ড! প্রেম-ভালোবাসার মতো আবেগের একটা জায়গাতেও আমরা আজকাল এইসব ভাবছি! এর ফল কি হচ্ছে জানেন? সম্পর্ক গুলো টিকছে না! কারণ কি, সেটা জানেন তো? কারণ চাকরি আজীবন নাও থাকতে পারে; টাকা আজীবন নাও থাকতে পারে; অর্থ-সম্পদ এইসব  যদি কোনো কারণে কমে যায় কিংবা চলে যায়; তখন দেখা যায় সম্পর্ক গুলোও জানালা  দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে কিংবা ভেঙে যাচ্ছে!

আমি  আমার কথা বলতে পারি। এই জীবনে যেই দুই এক জনকে কাছের মানুষ মনে করেছি;  ভালোবাসার মানুষ মনে করেছি; কোনো দিন ভেবে দেখিনি-সে কোথায় পড়াশুনা করে; তার চাকরি কোথায়, তার ভবিষ্যৎ কি; তার বাবা-মা কি করে বা এইসব বস্তুগত বিষয়। এটা তো ভালোবাসা কিংবা আবেগের জায়গা। 

এখানে তো স্রেফ মানুষটা কেমন, এটাই গুরুত্ব পাওয়ার কথা। মানুষর হাঁটা-চলা, কথা-বার্তা, তার হাত-পা নাড়ানোর ভঙ্গী, তার মন-মানসিকতা, এইসবই না ভালো লাগার কথা। আমার তো তার বস্তুগত অর্জনকে ভালোবাসার দরকার নেই।

আপনি যখন এইসব বস্তুগত কিংবা বৈষয়িক বিষয় দেখে কাউকে ভালবাসবেন; সেই ভালোবাসা বেশি দিন টিকবে না; এটাই তো স্বাভাবিক। ঠিক তেমনি আপনি যখন ব্র্যান্ড দেখে কারো মেধা যাচাই করবেন; সেই মেধাও এক সময় হারিয়ে যাবে; কিংবা কাজে আসবে না; এটাই স্বাভাবিক। এই  যে আমাদের দেশে এতো দুর্দশা, এর একটা অন্যতম কারণ হচ্ছে আমরা না করি মেধার মূল্যায়ন। না আমরা সঠিক মেধাবীদের "মেধাবী" বলছি ! কারণ পুরো সিস্টেমে'ই সমস্যা! দিন শেষে সবাই ছুটছে বিদেশে পাড়ি জমাতে! সেখানেও শান্তি নেই।

এতো  বছর বিদেশে থেকে অন্তত এতো টুকু বুঝতে পেরেছি-বিদেশে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে আজীবন মাথা নিচু করে বাঁচার চাইতে নিজ দেশ অনেক অনেক ভালো। দূর থেকে আলো ঝলমলে বিদেশের যেই জীবন আপনারা দেখেন; বাস্তবে সেটা অনেক বেশিই ধূসর! বিদেশে থাকা এই মানুষ গুলোর একটা জীবন কেটে যায় ভাবতে ভাবতে-আহা, যদি দেশে যেতে পারতাম! কিংবা কবে দেশে যাবো!

দিন শেষে এদের অবস্থান না হয় বিদেশে, না হয় নিজ দেশে! এ এক আত্মপরিচয়হীন জীবন! স্রেফ  কিছু বেসিক বিষয় গুলো যদি আমরা পরিবর্তন করে ফেলতে পারতাম-আমি হলফ করে বলতে পারি ইউরোপ-আমেরিকার চাইতে আমাদের দেশ অনেক মায়াময়। অনেক বেশিই আপন। আমাদের চাওয়া-পাওয়া যে খুব কম। কারণ, আমরা বাংলাদেশিরা জানি-কি করে অল্পতেই সুখি হওয়া যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

এই মাত্র | পরবাস

বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ

২৯ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন