শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৭, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০ আপডেট:

মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে!

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে!

এইবার দেশে গিয়ে একটা বিষয় বুঝতে পেরেছি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের বেশিরভাগই সুযোগ পেলে বিদেশে চলে যেতে আগ্রহী। এমনকি যারা চাকরি করছে, এদেরও অনেকেই পরিবার নিয়ে বিদেশে সেটেল হতে চায়।

আমি ব্যাপারটা বুঝতে পারি। আমরা যারা বিদেশে থাকি, তাদের বেশিরভাগই দেশে থাকা মানুষ গুলোকে এমন বার্তা দেই; দূর থেকে দেখে মনে হয় ইউরোপ-আমেরিকায় আমরা কতো রঙিন জীবনই না কাটাচ্ছি!

ছেলে-মেয়ে বিদেশে থাকে; এটাও বাংলাদেশিদের জন্য একটা বিশাল স্ট্যাটাস। দূর থেকে বাংলাদেশে থাকা মানুষ গুলো মনে করে বিদেশে গেলেই অনেক টাকা; নিরাপদ আর আলো ঝলমলে জীবন।
কিন্তু বাস্তবতা কি আসলেই এমন?

এইতো গতকালই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রেস কনফারেন্স দেখছিলাম। সেখানে এক চাইনিজ-আমেরিকান ট্রাম্পকে প্রশ্ন করেছে-কেন তুমি আমেরিকার করোনা পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাথে তুলনা করছ আর বলছ আমেরিকাই সেরা? যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে?

উত্তরে আমেরিকার এই প্রেসিডেন্ট বলেছে-কারণ হচ্ছে, মানুষ পৃথিবী জুড়েই মারা আচ্ছে। তুমি বরং এই প্রশ্ন গিয়ে চায়নাকে করো। হয়ত অন্য রকম উত্তর পাবে।

ট্রাম্পের এই মন্তব্য শুনে ভয়ানক অবাক হয়ে গিয়ে ওই নারী সাংবাদিক এরপর প্রশ্ন করেছে-তুমি আমাকেই কেন এই কথা বললে? ট্রাম্প এরপর ওই প্রেস কনফারেন্স থেকেই চলে গিয়েছে কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে।

আমি সরাসরি ওই প্রেস কনফারেন্স দেখেছি। এরপর সেই ভিডিও এখন পর্যন্ত ২১ বার দেখেছি। দেখার কারণ হচ্ছে-আমি বুঝার চেষ্টা করছিলাম চাইনিজ-আমেরিকান ওই মেয়েটির প্রতিক্রিয়া। দেখে মনে হলো-ওই মন্তব্য শুনে মেয়েটি হতবিহ্বল হয়ে গিয়ে, বুঝতেই পারছিল না। আমেরিকার মতো একটা দেশের প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্য-দিবালোকে এমন মন্তব্য করে বসেছে!

মেয়েটার জন্ম ও বেড়ে উঠা আমেরিকায়। পড়াশুনা আমেরিকায়। কথা বলে সম্পূর্ণ আমেরিকানদের মতো। নামকরা মিডিয়ার সাংবাদিক। এরপরও সে আমেরিকান হতে পারেনি স্রেফ তার চেহারার  আদলের কারণে।

প্রকাশ্য-দিবালোকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট তাকে বলে বেড়াচ্ছে-আমাকে প্রশ্ন করছ কেন? চায়নাকে গিয়ে করো! কারণ মেয়েটি দেখতে যে চাইনিজদের মতো। তারা বাবা-মা যে চাইনিজ! তাই তার আর আমেরিকান হয়ে উঠা হয়নি।

আমি নিজে ইউরোপে থাকছি ১৭ বছর। গবেষণাও করি অভিবাসীদেরই নিয়ে। আপনাদের আমি হলফ করে বলতে পারি, ছোট বেলা থেকে বড় বেলা পর্যন্ত এই মেয়েকে এমন সব বর্ণবাদী অভিজ্ঞতার মাঝে দিয়েই যেতে হয়েছে। আমৃত্যু চলবে তার এই অভিজ্ঞতা।

আমি নিজে প্রতিনিয়ত বুঝতে পারি কিংবা আমাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়-আমি কিন্তু এদের মতো না। আমার সহকর্মী থেকে শুরু করে রাস্তা-ঘাট, অফিস-আদালত, বাস-ট্রাম, সুপার মার্কেট যেখানেই যাই, সেখানেই আমি এই অনুভূতি পেয়ে বেড়াচ্ছি। আমাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়-তুমি কিন্তু আমাদের মতো নও! তুমি হচ্ছ ভিনদেশি। অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক!

আপনি যত বড় শিক্ষক, গবেষকই হন কিংবা হোটেল-রেস্টুরেন্টে কাজ করা মানুষই হন। রাস্তায় বের হলে আপনি বিদেশি। কারণ আপনার গায়ের চামড়া যে ওদের মতো না! এখন প্রশ্ন হচ্ছে-তাহলে বাংলাদেশে থাকা মানুষ গুলো কেন সবাই বিদেশে যেতে চায়? কাণন হচ্ছে বিদেশে থাকা এই আমরাই এমন সব ভুল মেসেজ দেই-দেখে মনে হবে আমরা হয়ত স্বর্গে বাস করছি! আমাদের জীবন হচ্ছে নিরাপদ এবং কোনো রকম কষ্ট নেই; শুধু আনন্দ আর আনন্দ!

আসলেই কি তাই? ৯০ ভাগ বাংলাদেশি যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকে, তারা যেভাবে দিন যাপন করে; যেই কষ্ট দিন থেকে রাত অবদি করে; সেই দৃশ্য যদি আপনি একবার দেখেন; আপনি হয়ত  দ্বিতীয়বার আর বিদেশে আসতে চাইবেন না। সারা দিন রাত হাড় ভাঙা খাটুনি খেটে এরা দেশে পরিবার পরিজনের জন্য টাকা পাঠায়। নিজেরা থাকে বিদেশে গাদাগাদি করে একটা ছোট রুমে। এরপরও  শান্তি নেই। বাসায় এসে মন পড়ে থাকে দেশে ফেলে আসা আত্মীয় পরিজনের জন্য। আর বাইরে বের হলে-ওই যে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক! সেই অভিজ্ঞতা। এ এক কঠিন জীবন। যারা বিদেশে থাকে কেবল তারাই জানে।

সমস্যাটা হচ্ছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের এই কঠিন জীবনটা দেশে থাকা মানুষ গুলো দেখে না কিংবা বুঝতে পারে না। যার কারণে সবাই মনে করে-বিদেশ মানেই শান্তি! এই যে করোনাভাইরাসের এই সময়টায়-সবার প্রথমে কাদের উপর দিয়ে ঝড় যাচ্ছে? ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা এই বিদেশিদের উপরই। সব চাইতে বেশি মারাও যাচ্ছে এরা। আবার চাকরি হারিয়ে এদের অনেককে এখন দেশের পথও দেখতে হবে। একই ব্যাপার মধ্যপ্রাচ্যেও! এরপরও আমাদের বিদেশ প্রীতি যায় না।

এই তো আজই জানলাম বাংলাদেশের একজন ডক্টর সমীর সাহা এবং তার কন্যা মিলে দেশের করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার করেছে। এই বিষয়ে দেশের মিডিয়া এবং ফেসবুকে সাধারণ মানুষ এখন মাতামাতি করছে কি নিয়ে জানেন? বিল গেটস তার সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে এদের নিয়ে লিখেছে, এদের অভিনন্দন জানিয়েছে। এই নিয়ে এখন আমরা বাংলাদেশিরা মেতে আছি! বিল গেটস বলে কথা!

কেন? বিল গেটস না বললে কি আমরা এদের মূল্য দিতাম না? এখন আমেরিকার ধনকুবের সার্টিফিকেট লাগছে এদের মূল্যায়ন করতে? আমরা আসলে কখনোই মেধার মূল্যায়ন ঠিক মতো করতে পারিনি। মেধা যাচাইয়ের জন্যও আমাদের ব্র্যান্ড লাগে! 

এই আমাকেই সেই অভিজ্ঞতার মাঝ দিয়ে যেতে হয়েছে। এর আগে অনেকবার লিখেছিও এই নিয়ে। তখন ঢাকার আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই। বুয়েটে আবেদন করেছি প্রভাষক পদে। বুয়েটে যেহেতু সমাজ বিজ্ঞান বলে আলাদা কোনো বিভাগ নেই; তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক্সটারনাল এসছে ভাইভার দিন। এই ভদ্রলোক আমাকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস না করে প্রথমেই বলেছে-আপনি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েননি। আপনি এখানে আবেদন করেছেন কেন? আপনার উচিত সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা।

শুনে আমি এতো অবাক হয়েছি-যা আসলে বলে ব্যাখ্যা করা সম্ভব না। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা কাউকে নিবেন, এটা আগে থেকেই সিদ্ধান্ত  নিয়ে রেখেছেন। অন্য কারো মেধা যাচাইয়ের প্রয়োজনও তিনি মনে করলেন না! ঢাকার বাইরে পড়ে মনে হয় আমরা অন্যায় করে ফেলেছি! অথচ তিনি নিজে হয়ত ইউরোপ-আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী নিয়ে এসেছেন। তখন ওই সব বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু তাকে জিজ্ঞেস করেনি-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছ! সেটা আবার কোন বিশ্ববিদ্যালয়! তোমাকে তো আমরা নিবো না! এই হচ্ছে আমাদের মেধা যাচাইয়ের মান!

কেউ বিদেশে পড়লে কিংবা থাকলে আমরা মনে করি বিশাল কিছু! কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে আমরা মনে করি-বিশাল কিছু! ব্র্যান্ডটাই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে! মানুষটার ভেতর কি আছে। সে কি কি বিষয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারবে; এর কোনো কিছুই আমাদের জানার দরকার নেই। এই অবস্থা আসলে আমাদের ব্যক্তি জীবনেও এসে পড়েছে!

আমরা আজকাল প্রেম-ভালোবাসা পর্যন্ত করি-কে কোথায় পড়ছে, কার কতো টাকা, কে কি চাকরি করে; কার বাবা-মা কি করে এইসব বিবেচনা করে! অবাক কাণ্ড! প্রেম-ভালোবাসার মতো আবেগের একটা জায়গাতেও আমরা আজকাল এইসব ভাবছি! এর ফল কি হচ্ছে জানেন? সম্পর্ক গুলো টিকছে না! কারণ কি, সেটা জানেন তো? কারণ চাকরি আজীবন নাও থাকতে পারে; টাকা আজীবন নাও থাকতে পারে; অর্থ-সম্পদ এইসব  যদি কোনো কারণে কমে যায় কিংবা চলে যায়; তখন দেখা যায় সম্পর্ক গুলোও জানালা  দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে কিংবা ভেঙে যাচ্ছে!

আমি  আমার কথা বলতে পারি। এই জীবনে যেই দুই এক জনকে কাছের মানুষ মনে করেছি;  ভালোবাসার মানুষ মনে করেছি; কোনো দিন ভেবে দেখিনি-সে কোথায় পড়াশুনা করে; তার চাকরি কোথায়, তার ভবিষ্যৎ কি; তার বাবা-মা কি করে বা এইসব বস্তুগত বিষয়। এটা তো ভালোবাসা কিংবা আবেগের জায়গা। 

এখানে তো স্রেফ মানুষটা কেমন, এটাই গুরুত্ব পাওয়ার কথা। মানুষর হাঁটা-চলা, কথা-বার্তা, তার হাত-পা নাড়ানোর ভঙ্গী, তার মন-মানসিকতা, এইসবই না ভালো লাগার কথা। আমার তো তার বস্তুগত অর্জনকে ভালোবাসার দরকার নেই।

আপনি যখন এইসব বস্তুগত কিংবা বৈষয়িক বিষয় দেখে কাউকে ভালবাসবেন; সেই ভালোবাসা বেশি দিন টিকবে না; এটাই তো স্বাভাবিক। ঠিক তেমনি আপনি যখন ব্র্যান্ড দেখে কারো মেধা যাচাই করবেন; সেই মেধাও এক সময় হারিয়ে যাবে; কিংবা কাজে আসবে না; এটাই স্বাভাবিক। এই  যে আমাদের দেশে এতো দুর্দশা, এর একটা অন্যতম কারণ হচ্ছে আমরা না করি মেধার মূল্যায়ন। না আমরা সঠিক মেধাবীদের "মেধাবী" বলছি ! কারণ পুরো সিস্টেমে'ই সমস্যা! দিন শেষে সবাই ছুটছে বিদেশে পাড়ি জমাতে! সেখানেও শান্তি নেই।

এতো  বছর বিদেশে থেকে অন্তত এতো টুকু বুঝতে পেরেছি-বিদেশে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে আজীবন মাথা নিচু করে বাঁচার চাইতে নিজ দেশ অনেক অনেক ভালো। দূর থেকে আলো ঝলমলে বিদেশের যেই জীবন আপনারা দেখেন; বাস্তবে সেটা অনেক বেশিই ধূসর! বিদেশে থাকা এই মানুষ গুলোর একটা জীবন কেটে যায় ভাবতে ভাবতে-আহা, যদি দেশে যেতে পারতাম! কিংবা কবে দেশে যাবো!

দিন শেষে এদের অবস্থান না হয় বিদেশে, না হয় নিজ দেশে! এ এক আত্মপরিচয়হীন জীবন! স্রেফ  কিছু বেসিক বিষয় গুলো যদি আমরা পরিবর্তন করে ফেলতে পারতাম-আমি হলফ করে বলতে পারি ইউরোপ-আমেরিকার চাইতে আমাদের দেশ অনেক মায়াময়। অনেক বেশিই আপন। আমাদের চাওয়া-পাওয়া যে খুব কম। কারণ, আমরা বাংলাদেশিরা জানি-কি করে অল্পতেই সুখি হওয়া যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা