শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৮, রবিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২২

বগুড়ায় ফুল চাষে ভাগ্য গড়ছেন অনেকেই, গড়ে উঠেছে মার্কেট

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় ফুল চাষে ভাগ্য গড়ছেন অনেকেই, গড়ে উঠেছে মার্কেট

বগুড়ায় কৃষিতে নতুন সংযোজন হয়েছে ফুল। ফুল চাষ করে লাভবান হওয়ার পর থেকে বগুড়ায় ফুল চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বগুড়ার বিভিন্ন উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ শুরু হয়েছে। বগুড়ায় চাষকৃত ফুল দিয়ে অর্ধেক চাহিদা পূরণ হচ্ছে। এতে স্থানীয় চাষিদের পাশাপাশি ক্রেতা ও বিক্রেতা হচ্ছে লাভবান। জেলার সোনাতলা উপজেলায় ৫টি গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ হচ্ছে। ফুল চাষে দিয়ে নিজেদের সংসার পরিচালনা করছেন অনেকেই। 

জানা যায়, বগুড়া সদরের মহাস্থানগড় এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল গাছের চাষ শুরু হয়। সে ফুল গাছ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ফেরি করে বিক্রি শুরু হয়। নব্বই দশকে বগুড়া শহরের খোকন পার্কের সামনে স্থানীয় কিছু ব্যবসায়ী গোলাপ ফুল বিক্রি শুরু করে। বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে এই ফুলের চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকে। পরে চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে বগুড়া পৌরসভা থেকে ওই এলাকায় ১৭টি দোকান করে দেয়। ফুল মার্কেট এর দোকান ব্যবসায়ীরা ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন রকমের ফুল কেনাবেচা করে আসছে।

এই ফুল ব্যবসায়ীরা যশোর থেকে কুরিয়ার সার্ভিস ও বাসে করে নিয়ে বগুড়ায় ফুল বিক্রি শুরু করে। ২০০০ সালের দিকে এসে ফুলের চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যায়। তখন মহাস্থানগড়, শিবগঞ্জ, গাবতলী, সোনাতলা উপজেলায় গোলাপ ও গাদা ফুল চাষ শুরু হয়। স্থানীয় ফুল দিয়ে চাহিদা পূরণ হতে থাকে। ফুল পরিবহনে খরচ কম এবং লাভ বেশি হওয়ার কারণে ফুল ব্যবসায়ীরা বগুড়ায় চাষ করা ফুল বিক্রি শুরু করে।

পর্যায়ক্রমে ফুল চাষিরা গোলাপ, গাদা, ভুট্টা, গ্ল্যাডিয়া, রজনী দেশি ও হাইব্রিড, কামিনি, ফুল সঙ্গে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের পাতারও চাষ শুরু করে দেয়। বগুড়ায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষে এগিয়ে আছে সোনাতলা উপজেলা। সোনাতলা উপজেলার ফুল চাষ করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন শতাধিক যুবক। যুবকদের এখন প্রধান পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফুল চাষ। কৃষি কাজের সঙ্গে ফুল চাষ করেই এখন অনেকের সংসার চলছে। 
সোনাতলা উপজেলা যমুনা ও বাঙালি নদীর তীরে অবস্থিত। নদী প্রতিবছর ভাঙছে। নদী যেমন ভাঙে ঠিক তেমনি বাড়ে সর্বস্বান্ত মানুষের সংখ্যা। এই মানুষগুলো নিজেদের টিকিয়ে রাখতে জড়িয়ে পড়ছে কৃষি কাজের সঙ্গে। কৃষিতে তারা ফুল চাষ শুরু করেছে। ফুল চাষ করেই এখন তারা নিজেদের ভাগ্য বদল করে ফেলেছে। 

সোনাতলা উপজেলার কামারপাড়া, চামুরপাড়া, সুজায়েতপুর, রাখালগাছি, বড়বালুয়া গ্রামে ব্যাপক আকারে ফুল চাষ হচ্ছে। এ ৫টি গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ ফুল চাষ করছে। এ গ্রামের মানুষগুলো ফুল চাষের মাধ্যমে সংসারে সচ্ছলতা নিয়ে এসেছে। উপজেলার চমরগাছা গ্রামের মোকলেছার রহমান জানান, ফুল চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এ কারণে ফুল চাষ করা হচ্ছে। ৫০ শতক জমিতে এবার ফুলের চাষ করেছেন। তার ওই জমি থেকে এবার প্রায় আড়াই লাখ টাকা আয় করবেন বলে তিনি আশাবাদ করছেন। 

একই গ্রামের নূরে আলম শিলু তার ২০ শতক জমিতে গ্লাডিওলাস, রজনী গন্ধা ও গাঁদা ফুলের চাষ করেছেন। তিনি আশা করছেন এবার ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করবেন। নূরে আলম শিলু জানান, গতবছর ১৪ ও ২১ ফেব্রুয়ারি ২৬ মার্চ, পহেলা বৈশাখের মতো বিশেষ দিনগুলোতে বগুড়ায় একটি গোলাপ পাইকারি বিক্রি হয়েছে ৬ টাকা, গ্লাডিওয়াস ৫ টাকা, রজনীগন্ধা ৪ টাকা থেকে ৬ টাকা করে। সেই গোলাপ খোলা বাজারে বিক্রি হয়েছে ১৫ টাকা থেকে ২৫ টাকা, গ্লাডিওয়াস ১০ থেকে ১৫ টাকা, রজনীগন্ধা ১০ টাকা করে। ফুলের চাহিদা বাড়ায় বগুড়া শহরের খোকন পার্ক এলাকায় ১৭টি দোকান রয়েছে। যা ফুল চাষ হয় তা দিয়ে ফুল মার্কেটের চাহিদা শেষ হয় না। এলাকায় গাঁদা চাষ হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে।

সুজাইতপুর গ্রামের শাকিলুজ্জামান তার ৩০ শতক জমিতে গত কয়েক বছর ধরে ফুল চাষ করে আয় শুরু করেছেন। সে আয় দিয়ে নিজের সংসার পরিচালনা করছেন। এছাড়া বামুনিয়া ও নগর পাড়ার অনেক কৃষক ও বেকার যুবক ফুল চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। শালিকুজ্জামান গ্লাডিওয়াস চাষ করেছেন। এবার তিনি পাইকারি প্রতিটি ফুল ৮ টাকা করে বিক্রি করেছেন। গত বছর একুশে ফেব্রুয়ারির আগের দিন জমি থেকে তিনি ৮ হাজার টাকার গ্লাডিওয়াস ফুল বিক্রি করেছেন। এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি তিনি আরও প্রায় ৬ হাজার টাকার গ্লাডিওয়াস ফুল বিক্রি করেন। জমি চাষ বাবদ তার খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকা।

বগুড়া শহরের ফুল মার্কেটের ফুল বিক্রেতা মোখলেছুর রহমান বাটু জানান, সোনাতলা উপজেলায় যে ফুল চাষ হয় তা দিয়ে স্থানীয়ভাবে ব্যবসায় বেশি লাভ পাওয়া যায়। আগে যশোর থেকে ফুল নিয়ে আসতে হতো। তখন খরচ পড়তো বেশি। এখন বগুড়ায় যে ফুল পাওয়া যায় সে ফুল বিক্রি করে লাভ বেশি পাওয়া যায়। 

কৃষি বিভাগ ও কৃষি কর্মকর্তাগণ তাদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে ফুল চাষিদের গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা ও গাঁদা ফুলের চাষের জমি বেশি দেখা গেছে। আবার কিছু কিছু এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ফুল বিক্রেতারা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মূল ফটকে ভ্যান যোগে ফুলের চারা ও ফুল বিক্রি করেন।

ফুলচাষিরা জানান, ফুল চাষে উৎপাদন খরচ কম, লাভ বেশি। তাই দিনদিন সোনাতলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা অন্য ফসলের চেয়ে ফুল চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। সোনাতলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাছুদ আহম্মেদ জানান, এফসিদিপি নামে একটি প্রকল্প থেকে ফুলচাষ শুরু হয় সোনাতলা উপজেলায়। এরপর থেকে উপজেলায় ফুল চাষের সংখ্যা বাড়ছে। বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষ হয়ে থাকে। 

কৃষি অফিস থেকে ফুল চাষিদের বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে। কৃষক ফুলের বীজ বপনের ৩ মাসের মধ্যে ফুল বিক্রি করতে পারেন। ফুল চাষে উৎপাদন খরচ কম লাভ বেশি। তাই দিন দিন কৃষকেরা অন্য ফসলের চেয়ে ফুল চাষে ঝুঁকে পড়ছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ফুল চাষিদের সকল সহযোগিতা করা হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা