শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৮, রবিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২২

বগুড়ায় ফুল চাষে ভাগ্য গড়ছেন অনেকেই, গড়ে উঠেছে মার্কেট

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় ফুল চাষে ভাগ্য গড়ছেন অনেকেই, গড়ে উঠেছে মার্কেট

বগুড়ায় কৃষিতে নতুন সংযোজন হয়েছে ফুল। ফুল চাষ করে লাভবান হওয়ার পর থেকে বগুড়ায় ফুল চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বগুড়ার বিভিন্ন উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ শুরু হয়েছে। বগুড়ায় চাষকৃত ফুল দিয়ে অর্ধেক চাহিদা পূরণ হচ্ছে। এতে স্থানীয় চাষিদের পাশাপাশি ক্রেতা ও বিক্রেতা হচ্ছে লাভবান। জেলার সোনাতলা উপজেলায় ৫টি গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ হচ্ছে। ফুল চাষে দিয়ে নিজেদের সংসার পরিচালনা করছেন অনেকেই। 

জানা যায়, বগুড়া সদরের মহাস্থানগড় এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল গাছের চাষ শুরু হয়। সে ফুল গাছ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ফেরি করে বিক্রি শুরু হয়। নব্বই দশকে বগুড়া শহরের খোকন পার্কের সামনে স্থানীয় কিছু ব্যবসায়ী গোলাপ ফুল বিক্রি শুরু করে। বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে এই ফুলের চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকে। পরে চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে বগুড়া পৌরসভা থেকে ওই এলাকায় ১৭টি দোকান করে দেয়। ফুল মার্কেট এর দোকান ব্যবসায়ীরা ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন রকমের ফুল কেনাবেচা করে আসছে।

এই ফুল ব্যবসায়ীরা যশোর থেকে কুরিয়ার সার্ভিস ও বাসে করে নিয়ে বগুড়ায় ফুল বিক্রি শুরু করে। ২০০০ সালের দিকে এসে ফুলের চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যায়। তখন মহাস্থানগড়, শিবগঞ্জ, গাবতলী, সোনাতলা উপজেলায় গোলাপ ও গাদা ফুল চাষ শুরু হয়। স্থানীয় ফুল দিয়ে চাহিদা পূরণ হতে থাকে। ফুল পরিবহনে খরচ কম এবং লাভ বেশি হওয়ার কারণে ফুল ব্যবসায়ীরা বগুড়ায় চাষ করা ফুল বিক্রি শুরু করে।

পর্যায়ক্রমে ফুল চাষিরা গোলাপ, গাদা, ভুট্টা, গ্ল্যাডিয়া, রজনী দেশি ও হাইব্রিড, কামিনি, ফুল সঙ্গে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের পাতারও চাষ শুরু করে দেয়। বগুড়ায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষে এগিয়ে আছে সোনাতলা উপজেলা। সোনাতলা উপজেলার ফুল চাষ করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন শতাধিক যুবক। যুবকদের এখন প্রধান পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফুল চাষ। কৃষি কাজের সঙ্গে ফুল চাষ করেই এখন অনেকের সংসার চলছে। 
সোনাতলা উপজেলা যমুনা ও বাঙালি নদীর তীরে অবস্থিত। নদী প্রতিবছর ভাঙছে। নদী যেমন ভাঙে ঠিক তেমনি বাড়ে সর্বস্বান্ত মানুষের সংখ্যা। এই মানুষগুলো নিজেদের টিকিয়ে রাখতে জড়িয়ে পড়ছে কৃষি কাজের সঙ্গে। কৃষিতে তারা ফুল চাষ শুরু করেছে। ফুল চাষ করেই এখন তারা নিজেদের ভাগ্য বদল করে ফেলেছে। 

সোনাতলা উপজেলার কামারপাড়া, চামুরপাড়া, সুজায়েতপুর, রাখালগাছি, বড়বালুয়া গ্রামে ব্যাপক আকারে ফুল চাষ হচ্ছে। এ ৫টি গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ ফুল চাষ করছে। এ গ্রামের মানুষগুলো ফুল চাষের মাধ্যমে সংসারে সচ্ছলতা নিয়ে এসেছে। উপজেলার চমরগাছা গ্রামের মোকলেছার রহমান জানান, ফুল চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এ কারণে ফুল চাষ করা হচ্ছে। ৫০ শতক জমিতে এবার ফুলের চাষ করেছেন। তার ওই জমি থেকে এবার প্রায় আড়াই লাখ টাকা আয় করবেন বলে তিনি আশাবাদ করছেন। 

একই গ্রামের নূরে আলম শিলু তার ২০ শতক জমিতে গ্লাডিওলাস, রজনী গন্ধা ও গাঁদা ফুলের চাষ করেছেন। তিনি আশা করছেন এবার ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করবেন। নূরে আলম শিলু জানান, গতবছর ১৪ ও ২১ ফেব্রুয়ারি ২৬ মার্চ, পহেলা বৈশাখের মতো বিশেষ দিনগুলোতে বগুড়ায় একটি গোলাপ পাইকারি বিক্রি হয়েছে ৬ টাকা, গ্লাডিওয়াস ৫ টাকা, রজনীগন্ধা ৪ টাকা থেকে ৬ টাকা করে। সেই গোলাপ খোলা বাজারে বিক্রি হয়েছে ১৫ টাকা থেকে ২৫ টাকা, গ্লাডিওয়াস ১০ থেকে ১৫ টাকা, রজনীগন্ধা ১০ টাকা করে। ফুলের চাহিদা বাড়ায় বগুড়া শহরের খোকন পার্ক এলাকায় ১৭টি দোকান রয়েছে। যা ফুল চাষ হয় তা দিয়ে ফুল মার্কেটের চাহিদা শেষ হয় না। এলাকায় গাঁদা চাষ হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে।

সুজাইতপুর গ্রামের শাকিলুজ্জামান তার ৩০ শতক জমিতে গত কয়েক বছর ধরে ফুল চাষ করে আয় শুরু করেছেন। সে আয় দিয়ে নিজের সংসার পরিচালনা করছেন। এছাড়া বামুনিয়া ও নগর পাড়ার অনেক কৃষক ও বেকার যুবক ফুল চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। শালিকুজ্জামান গ্লাডিওয়াস চাষ করেছেন। এবার তিনি পাইকারি প্রতিটি ফুল ৮ টাকা করে বিক্রি করেছেন। গত বছর একুশে ফেব্রুয়ারির আগের দিন জমি থেকে তিনি ৮ হাজার টাকার গ্লাডিওয়াস ফুল বিক্রি করেছেন। এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি তিনি আরও প্রায় ৬ হাজার টাকার গ্লাডিওয়াস ফুল বিক্রি করেন। জমি চাষ বাবদ তার খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকা।

বগুড়া শহরের ফুল মার্কেটের ফুল বিক্রেতা মোখলেছুর রহমান বাটু জানান, সোনাতলা উপজেলায় যে ফুল চাষ হয় তা দিয়ে স্থানীয়ভাবে ব্যবসায় বেশি লাভ পাওয়া যায়। আগে যশোর থেকে ফুল নিয়ে আসতে হতো। তখন খরচ পড়তো বেশি। এখন বগুড়ায় যে ফুল পাওয়া যায় সে ফুল বিক্রি করে লাভ বেশি পাওয়া যায়। 

কৃষি বিভাগ ও কৃষি কর্মকর্তাগণ তাদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে ফুল চাষিদের গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা ও গাঁদা ফুলের চাষের জমি বেশি দেখা গেছে। আবার কিছু কিছু এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ফুল বিক্রেতারা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মূল ফটকে ভ্যান যোগে ফুলের চারা ও ফুল বিক্রি করেন।

ফুলচাষিরা জানান, ফুল চাষে উৎপাদন খরচ কম, লাভ বেশি। তাই দিনদিন সোনাতলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা অন্য ফসলের চেয়ে ফুল চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। সোনাতলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাছুদ আহম্মেদ জানান, এফসিদিপি নামে একটি প্রকল্প থেকে ফুলচাষ শুরু হয় সোনাতলা উপজেলায়। এরপর থেকে উপজেলায় ফুল চাষের সংখ্যা বাড়ছে। বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষ হয়ে থাকে। 

কৃষি অফিস থেকে ফুল চাষিদের বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে। কৃষক ফুলের বীজ বপনের ৩ মাসের মধ্যে ফুল বিক্রি করতে পারেন। ফুল চাষে উৎপাদন খরচ কম লাভ বেশি। তাই দিন দিন কৃষকেরা অন্য ফসলের চেয়ে ফুল চাষে ঝুঁকে পড়ছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ফুল চাষিদের সকল সহযোগিতা করা হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ