শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

মুফতি আমজাদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

বিদায় শব্দটি বড় করুণ, নির্দয়, নিষ্ঠুর এবং একটা অজানা বিয়োগ বেদনা মানবাত্মায় রেখাপাত করে যায়। রসুলুল্লাহ (সা.) নবুয়তের ২৩ বছরের জিন্দেগিতে উম্মতের জন্য কী রেখে গেলেন তার কিয়দংশ বিদায় হজের ভাষণে বলে যান। ইসলাম মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে দিয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা, দীন পালনের নিয়ম-পদ্ধতি; যা মানব জাতি সহজে গ্রহণ বা পালন করতে পারে। এ পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার মাঝে কোনোরূপ সংযোজন-বিয়োজনের অধিকার আল্লাহ মানব জাতিকে দেননি। দীন ইসলামের বিধানাবলি নাজিলের শেষ পেরেক আল্লাহতায়ালা সুরা মায়েদা নাজিলের মাধ্যমে এঁটে দিয়েছেন। তাফসিরে ইবনে কাসিরে এ ধরনের একটি হাদিস বর্ণিত আছে- হজরত জোবায়ের ইবনে নুফায়ের (রা.) একবার হজের পর হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর কাছে উপস্থিত হলে তিনি বললেন, জোবায়ের! তুমি কি সুরা মায়েদা তিলাওয়াত কর? তিনি বললেন, জি হ্যাঁ তিলাওয়াত করি। হজরত আয়েশা (রা.) বললেন, এটি কোরআনের বিধিবিধান, হালাল-হারাম সম্পর্কিত সর্বশেষ সুরা। তার প্রতিটি বিধানই অটল। রহিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কাজেই এগুলোর ওপর আমলের ব্যাপারে সবসময় যত্নবান থেকো। এ সুরার ৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন : ‘কাফিররা তোমাদের দীনের (পরাস্ত হওয়ার) ব্যাপারে হতাশ হয়ে গেছে। সুতরাং তাদের ভয় করো না। অন্তরে আমারই ভয় স্থান দিও। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য দীন হিসেবে ইসলামকে (চিরদিনের জন্য) পছন্দ করে দিলাম।’ বিভিন্ন সহি হাদিসে আছে, এ আয়াত দশম হিজরির বিদায় হজের সময় আরাফার দিন নাজিল হয়েছিল। দিনটি ছিল শুক্রবার, সময় ছিল আসরের পর, স্থানটি ছিল জাবালে রহমতের কাছে আরাফাতের ঐতিহাসিক ময়দান। অনেক সহি বর্ণনামতে, ওইদিনের এ সময়ই খোলা আকাশের নিচে দোয়া কবুল হয়। আরাফাতের ময়দানে হজের জন্য মুসলমানদের সর্বপ্রথম এবং সর্ববৃহৎ সমাবেশ। প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম উপস্থিত। রাহমাতুল্লিল আলামিন সাহাবায়ে কিরামদের সঙ্গে জাবালে রহমতের নিচে স্বীয় উট আজবার ওপর সওয়ার। সবাই হজের প্রধান রোকন অর্থাৎ আরাফাতের ময়দানে প্রিয় রসুলের সামনে অবস্থানরত, অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ কিছুক্ষণ পরই শুনব রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জবান থেকে মুক্তাসদৃশ হৃদয় নিংড়ানো ঐতিহাসিক ভাষণ। এ অলঙ্কারপূর্ণ ভাষণটি ছিল উপদেশ ও নীতিমালায় ভরপুর। ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু ছিল নিুরূপ : ১. হে আমার সাহাবারা! তোমরা আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। জানি না, আগামী বছর আবার তোমাদের সঙ্গে মিলিত হতে পারি কি না। ২. মুসলমানদের জানমাল, ইজ্জত-আব্র“ তোমাদের ওপর কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করা হয়েছে, যেভাবে এদিন (আরাফার দিন), এ মাস (জিলহজ) এবং এ শহরের অমর্যাদা করা তোমাদের ওপর হারাম করা হয়েছে। সুতরাং কারও ওপর অন্যের আমানত থাকলে তা আদায় করে দাও। ৩. তোমাদের ওপর তোমাদের স্ত্রীদের হক রয়েছে এবং স্ত্রীদের ওপর তোমাদের হক রয়েছে। ৪. হে আমার সাহাবারা! সব মুসলমান ভাই ভাই। একজনের মাল তার অনুমতি ছাড়া অন্যজনের জন্য ব্যবহার করা হারাম। ৫. আমার (মৃত্যুর) পর তোমরা কাফির হয়ে যেও না। ৬. একে অন্যের ওপর অন্যায়ভাবে আঘাত করতে যেও না। ৭. আমি তোমাদের জন্য কোরআন এবং আমার সুন্নাত রেখে যাচ্ছি। যারা এ দুটির ওপর আমল করবে তারা কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। ৮. তোমাদের রব একজন। তোমাদের আদি পিতা একজন। তোমরা সবাই আদম (আ.)-এর সন্তান। তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানিত ওই ব্যক্তি যে সর্বাধিক মুত্তাকি। কোনো আরবের প্রাধান্য নেই কোনো অনারবের ওপর। ৯. আমি তোমাদের কাছে দীনের দাওয়াত পরিপূর্ণরূপে পৌঁছে দিয়েছি। হে আল্লাহ! তুমি সাক্ষী (এ কথাটি তিনি তিনবার বলেছেন)। ১০. যারা আজ এখানে উপস্থিত আছে তাদের উচিত যারা উপস্থিত নেই তাদের কাছে এ বাণী পৌঁছে দেওয়া। এ শ্রেষ্ঠ ভাষণের মাঝেই উল্লিখিত আয়াত নাজিল হয়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, এ আয়াত নাজিল হওয়ার পর রসুলুল্লাহ (সা.) মাত্র ৮১ দিন পৃথিবীতে ছিলেন। কেননা দশম হিজরির ৯ জিলহজ এ আয়াত নাজিল হয় এবং একাদশ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল তিনি পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর সান্নিধ্য গ্রহণ করেন। এ আয়াতটি বিশেষ তাৎপর্য ও গুরুত্বসহকারে অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর বিষয়বস্তুও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিরাট সুসংবাদ। যথা ১. দীনের পূর্ণতা। ২. নিয়ামতের পূর্ণতা। ৩. দীন হিসেবে ইসলামকে নির্বাচন একটি অনন্য পুরস্কার ও স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর বহন করে। এক কথায় আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীতে মানব জাতিকে সত্য দীন ও তার নিয়ামত চূড়ান্তভাবে প্রদানের যে ওয়াদা ছিল, আজ (বিদায় হজের দিন) তা ষোলকলায় পূর্ণ করে দেওয়া হয়। এ আয়াতে যেভাবে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর সৌভাগ্য ও শ্রেষ্ঠত্বকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তেমনিভাবে সঙ্গে সঙ্গে সব নবীর উম্মতের ওপর উম্মতে মুহাম্মদিনের শ্রেষ্ঠত্বও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ হয়েছে। শ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত হবে, তা তো স্বাভাবিক। এ কারণেই একবার কিছু ইহুদি আলেম হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘আপনাদের কোরআনে এমন একটি আয়াত আছে যা ইহুদিদের প্রতি অবতীর্ণ হলে তারা অবতরণের দিনটিকে ঈদ হিসেবে উদযাপন করত’। হজরত উমর (রা.) তাদের প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের উদ্দেশ্য কোন আয়াতের দিকে?’ তখন তারা আলোচ্য আয়াতটি পাঠ করে শোনালেন। হজরত উমর (রা.) বললেন, ‘হ্যাঁ, আমরা জানি এ আয়াতটি কোন সময়, কোন স্থানে, কোন দিনে এবং কেন অবতীর্ণ হয়েছে। তবে শুনুন! এটি ছিল আমাদের জন্য দুটি ঈদের দিন। একটি আরাফার দিন, অন্যটি জুমার দিন।’
হজরত উমর (রা.)-এর ওই সংক্ষিপ্ত উত্তরটি এমন একটি ইসলামী মূলনীতির প্রতি ইঙ্গিত করে, যে মূলনীতিটি বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম, বর্ণের মধ্যে একমাত্র ইসলামেরই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর প্রতিটি জাতি, ধর্ম, বর্ণ সবাই নিজ নিজ অবস্থা ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বিশেষ বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির স্মৃতিবার্ষিকী পালন করে। এসব দিন তাদের কাছে বিশেষ আনন্দ-উৎসব পর্বের মর্যাদা রাখে। তবে ইসলাম জাহেলি যুগের সব কুপ্রথাকে রহিত করে ব্যক্তিপূজার সিস্টেমকে স্থায়ীভাবে হারাম করে দিয়েছে। কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদির পালনের জন্য তাঁর (রসুলুল্লাহর) রেখে যাওয়া কর্মগুলো দীন ইসলামের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। যেমন কোরবানি, সুন্নাতে খাতনা, সাফা ও মারওয়ার মাঝে দৌড়াদৌড়ি, মিনার তিন জায়গায় কঙ্কর নিক্ষেপ ইত্যাদি কর্ম বিধান করে দেওয়া হয়েছে। আর চালু করা হয়েছে এমন একটি মূলনীতি যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় ও করণীয়। যেমন হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর জন্ম-মৃত্যু তারিখ সংরক্ষণ করা হয়নি। অনুমান করে জন্ম-মৃত্যু তারিখ বের করে তা পালন করা অজ্ঞতা ছাড়া আর কিছুই নয়। ইসলামের যত বড় ব্যক্তিই হোন না কেন, তাকে উদ্দেশ করে কোনো দিবস পালনের বিধান শরিয়তের অংশ করা হয়নি। বরং ওই ব্যক্তির জন্য দোয়ার বিধান রাখা হয়েছে। তা-ও কোনো দিন, তারিখ বা সময়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট নয়। যে কোনো দিন, যে কোনো সময় হতে পারে। কারণ আপনজনের দোয়া আপনজনের জন্য আল্লাহতায়ালা দ্রুত কবুল করেন, যেহেতু তাদের দোয়া আসে হৃদয় থেকে ইখলাসের সঙ্গে। একজন মানুষ নিজেকে সারা জীবন নিরানন্দ করে রাখতে পারে না। বরং তার সুস্থ, সুন্দর জীবন গঠনের জন্য প্রয়োজন কিছুটা ক্রীড়া-কৌতুক। রসুলুল্লাহ (সা.) মাঝেমধ্যে বাস্তবভিত্তিক হাসি-কৌতুক করতেন। তাঁর কৌতুক বাস্তববহির্ভূত ছিল না। একবার তিনি কৌতুক করে এক বৃদ্ধ মহিলাকে দেখে বললেন, বৃদ্ধ মহিলারা জান্নাতে যাবে না। মহিলা ক্রন্দন শুরু করে দিলেন- তাহলে কি আমরা জান্নাতে যাব না? রসুলুল্লাহ (সা.) কিছুটা মুচকি হেসে বললেন, বৃদ্ধা হয়ে জান্নাতে যাবে না। তারা আনতনয়না সুন্দরী রমণীর রূপ ধারণ করে জান্নাতে যাবে। আল্লাহ মানুষকে আনন্দ-উৎসব পালনের জন্য দিয়েছেন বছরে দুটি ঈদ। একটি দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা পালনের পর ঈদুল ফিতর। অন্যটি হলো ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এ দুই দিনে মানুষ আনন্দ প্রকাশ করবে। হাসিমুখে একে অন্যের এবং আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর নেবে। তবে শরিয়তের সীমানার ভিতর থেকে তা প্রকাশ করতে হবে। শরিয়তের বাইরে যাওয়া যাবে না। মোট কথা হজরত উমর (রা.)-এর উত্তর থেকে বোঝা যায়, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আমাদের ঈদ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির অনুগামী নয় যে, যেদিন কোনো বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হবে, সেদিনকেই আমরা ঈদ হিসেবে উদযাপন করব। প্রাচীন জাহিলিয়াতের যুগে এ প্রথাই প্রচলিত ছিল। আজকালকার আধুনিক জাহিলিয়াতের যুগেও এ প্রথাটি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি অন্য জাতির অনুসরণে মুসলমানরাও এসব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। খ্রিস্টানরা হজরত ইসা (আ.)-এর জন্মদিনে ঈদে মিলাদ পালন করেন। তাদের দেখাদেখি কিছুসংখ্যক মুসলমান না জেনে, না বুঝে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর জন্মদিন উদযাপন করেন। এ দিনে বাজারে মিছিল বের করেন। রাতে আলোকসজ্জা করাকে ইবাদত মনে করেন। তারা বলেন, অন্তরে নবীর প্রেম থাকলেই চলবে। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতের কোনো প্রয়োজন নেই। তাদের এমন কর্মের সাপোর্ট সাহাবি, তাবেয়ি ও পূর্ববর্তী কোনো মনীষীর থেকে খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলামে এরূপ দিবস পালনের প্রথা চালু হলে হজরত আদম (আ.) থেকে রসুল (সা.) পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজারেরও অধিক পয়গম্বর রয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেকেরই শুধু জন্ম-মৃত্যু, নয়, বিস্ময়কর কর্মগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায়, তাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত এত নিখুঁত এবং বাস্তবভিত্তিক ছিল যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় হওয়া দরকার। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর শৈশবকাল থেকে নবুয়তপ্রাপ্তির প্রাক্কালে ফিরেশতা কর্তৃক বক্ষবিদারণের দিনটি কি পালনীয় নয়? এবং তার বিশ্বস্ততা, আমানতদারিতার কারণে যেদিন তাকে কুরাইশ জাতি আল-আমিন উপাধি দিয়েছিল সে দিনটি কি পালনের যোগ্য নয়? এ ছাড়া নবুয়তপ্রাপ্তির পর ইসলামের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি যেমন হিজরত, বদর, উহুদ, খন্দক ইত্যাদি যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয় লাভ করেছে সে দিবস কি পালনের যোগ্য নয়? রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম যারা প্রত্যেকেই ছিলেন তার অনুপম চরিত্রমাধুর্যের বাস্তব প্রতিচ্ছবি, যারা তার সামান্য অঙ্গুলির ইশারায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠাবোধ করতেন না। যাদের সম্পর্কে আল্লাহ ইরশাদ করেন- আল্লাহ তাদের ওপর সন্তুষ্ট তারাও আল্লাহর ওপর সন্তুষ্ট, তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ আল্লাহর দলই সফলকাম হবে (সুরা হাশর : ২২)। তারা তো কোনো দিবস পালন করেননি। যদি দিবসগুলো পালনীয় হতো তাহলে আমাদের থেকে তারা তো পালনের অধিক অধিকার রাখেন। আর যদি ইসলামে এমন দিবস পালনের সিস্টেম চালু হতো, তখন দেখা যেত বছরে ৩৬৫ দিনের প্রতিটি দিনই কোনো না কোনো স্মৃতিচারণ করার প্রয়োজন হতো। তখন মানুষের জন্য নিজেদের দৈনন্দিন কর্ম রেখে দিবস পালনেই লিপ্ত থাকতে হতো। বিষয়টি উম্মতের ওপর বড় কঠিন হয়ে যেত। শরিয়ত উম্মতের ওপর এমন বোঝা না চাপিয়ে কত বড় উপকার করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা সাহাবায়ে কিরামদের পায়ের ধুলার সমতুল্যও নই। আমরা কেন এমন দিবস পালন করব যা শরিয়তবহির্ভূত? এ বিষয়টি আমাদের বোধগম্য নয়। আমরা সবাই মুসলিম। মুসলিম জাতি একে অন্যের হিতাকাক্সক্ষী। আমাদের সামনে ইসলামের সঠিক দিকনির্দেশনা চলে আসুক, আমরা সবাই যেন সঠিক পন্থায় আল্লাহ ও তাঁর রসুলের বিধান মেনে জান্নাতে যেতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবার মঙ্গল করুন। আমিন। লেখক : মুহাদ্দিস : জামেয়া মাদানিয়া বারিধারা ঢাকা-১২১২।
খতিব : বারিধারা, নতুন বাজার জামে মসজিদ, ঢাকা-১২১২।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম