শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

মুফতি আমজাদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

বিদায় শব্দটি বড় করুণ, নির্দয়, নিষ্ঠুর এবং একটা অজানা বিয়োগ বেদনা মানবাত্মায় রেখাপাত করে যায়। রসুলুল্লাহ (সা.) নবুয়তের ২৩ বছরের জিন্দেগিতে উম্মতের জন্য কী রেখে গেলেন তার কিয়দংশ বিদায় হজের ভাষণে বলে যান। ইসলাম মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে দিয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা, দীন পালনের নিয়ম-পদ্ধতি; যা মানব জাতি সহজে গ্রহণ বা পালন করতে পারে। এ পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার মাঝে কোনোরূপ সংযোজন-বিয়োজনের অধিকার আল্লাহ মানব জাতিকে দেননি। দীন ইসলামের বিধানাবলি নাজিলের শেষ পেরেক আল্লাহতায়ালা সুরা মায়েদা নাজিলের মাধ্যমে এঁটে দিয়েছেন। তাফসিরে ইবনে কাসিরে এ ধরনের একটি হাদিস বর্ণিত আছে- হজরত জোবায়ের ইবনে নুফায়ের (রা.) একবার হজের পর হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর কাছে উপস্থিত হলে তিনি বললেন, জোবায়ের! তুমি কি সুরা মায়েদা তিলাওয়াত কর? তিনি বললেন, জি হ্যাঁ তিলাওয়াত করি। হজরত আয়েশা (রা.) বললেন, এটি কোরআনের বিধিবিধান, হালাল-হারাম সম্পর্কিত সর্বশেষ সুরা। তার প্রতিটি বিধানই অটল। রহিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কাজেই এগুলোর ওপর আমলের ব্যাপারে সবসময় যত্নবান থেকো। এ সুরার ৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন : ‘কাফিররা তোমাদের দীনের (পরাস্ত হওয়ার) ব্যাপারে হতাশ হয়ে গেছে। সুতরাং তাদের ভয় করো না। অন্তরে আমারই ভয় স্থান দিও। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য দীন হিসেবে ইসলামকে (চিরদিনের জন্য) পছন্দ করে দিলাম।’ বিভিন্ন সহি হাদিসে আছে, এ আয়াত দশম হিজরির বিদায় হজের সময় আরাফার দিন নাজিল হয়েছিল। দিনটি ছিল শুক্রবার, সময় ছিল আসরের পর, স্থানটি ছিল জাবালে রহমতের কাছে আরাফাতের ঐতিহাসিক ময়দান। অনেক সহি বর্ণনামতে, ওইদিনের এ সময়ই খোলা আকাশের নিচে দোয়া কবুল হয়। আরাফাতের ময়দানে হজের জন্য মুসলমানদের সর্বপ্রথম এবং সর্ববৃহৎ সমাবেশ। প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম উপস্থিত। রাহমাতুল্লিল আলামিন সাহাবায়ে কিরামদের সঙ্গে জাবালে রহমতের নিচে স্বীয় উট আজবার ওপর সওয়ার। সবাই হজের প্রধান রোকন অর্থাৎ আরাফাতের ময়দানে প্রিয় রসুলের সামনে অবস্থানরত, অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ কিছুক্ষণ পরই শুনব রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জবান থেকে মুক্তাসদৃশ হৃদয় নিংড়ানো ঐতিহাসিক ভাষণ। এ অলঙ্কারপূর্ণ ভাষণটি ছিল উপদেশ ও নীতিমালায় ভরপুর। ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু ছিল নিুরূপ : ১. হে আমার সাহাবারা! তোমরা আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। জানি না, আগামী বছর আবার তোমাদের সঙ্গে মিলিত হতে পারি কি না। ২. মুসলমানদের জানমাল, ইজ্জত-আব্র“ তোমাদের ওপর কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করা হয়েছে, যেভাবে এদিন (আরাফার দিন), এ মাস (জিলহজ) এবং এ শহরের অমর্যাদা করা তোমাদের ওপর হারাম করা হয়েছে। সুতরাং কারও ওপর অন্যের আমানত থাকলে তা আদায় করে দাও। ৩. তোমাদের ওপর তোমাদের স্ত্রীদের হক রয়েছে এবং স্ত্রীদের ওপর তোমাদের হক রয়েছে। ৪. হে আমার সাহাবারা! সব মুসলমান ভাই ভাই। একজনের মাল তার অনুমতি ছাড়া অন্যজনের জন্য ব্যবহার করা হারাম। ৫. আমার (মৃত্যুর) পর তোমরা কাফির হয়ে যেও না। ৬. একে অন্যের ওপর অন্যায়ভাবে আঘাত করতে যেও না। ৭. আমি তোমাদের জন্য কোরআন এবং আমার সুন্নাত রেখে যাচ্ছি। যারা এ দুটির ওপর আমল করবে তারা কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। ৮. তোমাদের রব একজন। তোমাদের আদি পিতা একজন। তোমরা সবাই আদম (আ.)-এর সন্তান। তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানিত ওই ব্যক্তি যে সর্বাধিক মুত্তাকি। কোনো আরবের প্রাধান্য নেই কোনো অনারবের ওপর। ৯. আমি তোমাদের কাছে দীনের দাওয়াত পরিপূর্ণরূপে পৌঁছে দিয়েছি। হে আল্লাহ! তুমি সাক্ষী (এ কথাটি তিনি তিনবার বলেছেন)। ১০. যারা আজ এখানে উপস্থিত আছে তাদের উচিত যারা উপস্থিত নেই তাদের কাছে এ বাণী পৌঁছে দেওয়া। এ শ্রেষ্ঠ ভাষণের মাঝেই উল্লিখিত আয়াত নাজিল হয়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, এ আয়াত নাজিল হওয়ার পর রসুলুল্লাহ (সা.) মাত্র ৮১ দিন পৃথিবীতে ছিলেন। কেননা দশম হিজরির ৯ জিলহজ এ আয়াত নাজিল হয় এবং একাদশ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল তিনি পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর সান্নিধ্য গ্রহণ করেন। এ আয়াতটি বিশেষ তাৎপর্য ও গুরুত্বসহকারে অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর বিষয়বস্তুও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিরাট সুসংবাদ। যথা ১. দীনের পূর্ণতা। ২. নিয়ামতের পূর্ণতা। ৩. দীন হিসেবে ইসলামকে নির্বাচন একটি অনন্য পুরস্কার ও স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর বহন করে। এক কথায় আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীতে মানব জাতিকে সত্য দীন ও তার নিয়ামত চূড়ান্তভাবে প্রদানের যে ওয়াদা ছিল, আজ (বিদায় হজের দিন) তা ষোলকলায় পূর্ণ করে দেওয়া হয়। এ আয়াতে যেভাবে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর সৌভাগ্য ও শ্রেষ্ঠত্বকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তেমনিভাবে সঙ্গে সঙ্গে সব নবীর উম্মতের ওপর উম্মতে মুহাম্মদিনের শ্রেষ্ঠত্বও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ হয়েছে। শ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত হবে, তা তো স্বাভাবিক। এ কারণেই একবার কিছু ইহুদি আলেম হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘আপনাদের কোরআনে এমন একটি আয়াত আছে যা ইহুদিদের প্রতি অবতীর্ণ হলে তারা অবতরণের দিনটিকে ঈদ হিসেবে উদযাপন করত’। হজরত উমর (রা.) তাদের প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের উদ্দেশ্য কোন আয়াতের দিকে?’ তখন তারা আলোচ্য আয়াতটি পাঠ করে শোনালেন। হজরত উমর (রা.) বললেন, ‘হ্যাঁ, আমরা জানি এ আয়াতটি কোন সময়, কোন স্থানে, কোন দিনে এবং কেন অবতীর্ণ হয়েছে। তবে শুনুন! এটি ছিল আমাদের জন্য দুটি ঈদের দিন। একটি আরাফার দিন, অন্যটি জুমার দিন।’
হজরত উমর (রা.)-এর ওই সংক্ষিপ্ত উত্তরটি এমন একটি ইসলামী মূলনীতির প্রতি ইঙ্গিত করে, যে মূলনীতিটি বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম, বর্ণের মধ্যে একমাত্র ইসলামেরই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর প্রতিটি জাতি, ধর্ম, বর্ণ সবাই নিজ নিজ অবস্থা ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বিশেষ বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির স্মৃতিবার্ষিকী পালন করে। এসব দিন তাদের কাছে বিশেষ আনন্দ-উৎসব পর্বের মর্যাদা রাখে। তবে ইসলাম জাহেলি যুগের সব কুপ্রথাকে রহিত করে ব্যক্তিপূজার সিস্টেমকে স্থায়ীভাবে হারাম করে দিয়েছে। কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদির পালনের জন্য তাঁর (রসুলুল্লাহর) রেখে যাওয়া কর্মগুলো দীন ইসলামের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। যেমন কোরবানি, সুন্নাতে খাতনা, সাফা ও মারওয়ার মাঝে দৌড়াদৌড়ি, মিনার তিন জায়গায় কঙ্কর নিক্ষেপ ইত্যাদি কর্ম বিধান করে দেওয়া হয়েছে। আর চালু করা হয়েছে এমন একটি মূলনীতি যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় ও করণীয়। যেমন হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর জন্ম-মৃত্যু তারিখ সংরক্ষণ করা হয়নি। অনুমান করে জন্ম-মৃত্যু তারিখ বের করে তা পালন করা অজ্ঞতা ছাড়া আর কিছুই নয়। ইসলামের যত বড় ব্যক্তিই হোন না কেন, তাকে উদ্দেশ করে কোনো দিবস পালনের বিধান শরিয়তের অংশ করা হয়নি। বরং ওই ব্যক্তির জন্য দোয়ার বিধান রাখা হয়েছে। তা-ও কোনো দিন, তারিখ বা সময়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট নয়। যে কোনো দিন, যে কোনো সময় হতে পারে। কারণ আপনজনের দোয়া আপনজনের জন্য আল্লাহতায়ালা দ্রুত কবুল করেন, যেহেতু তাদের দোয়া আসে হৃদয় থেকে ইখলাসের সঙ্গে। একজন মানুষ নিজেকে সারা জীবন নিরানন্দ করে রাখতে পারে না। বরং তার সুস্থ, সুন্দর জীবন গঠনের জন্য প্রয়োজন কিছুটা ক্রীড়া-কৌতুক। রসুলুল্লাহ (সা.) মাঝেমধ্যে বাস্তবভিত্তিক হাসি-কৌতুক করতেন। তাঁর কৌতুক বাস্তববহির্ভূত ছিল না। একবার তিনি কৌতুক করে এক বৃদ্ধ মহিলাকে দেখে বললেন, বৃদ্ধ মহিলারা জান্নাতে যাবে না। মহিলা ক্রন্দন শুরু করে দিলেন- তাহলে কি আমরা জান্নাতে যাব না? রসুলুল্লাহ (সা.) কিছুটা মুচকি হেসে বললেন, বৃদ্ধা হয়ে জান্নাতে যাবে না। তারা আনতনয়না সুন্দরী রমণীর রূপ ধারণ করে জান্নাতে যাবে। আল্লাহ মানুষকে আনন্দ-উৎসব পালনের জন্য দিয়েছেন বছরে দুটি ঈদ। একটি দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা পালনের পর ঈদুল ফিতর। অন্যটি হলো ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এ দুই দিনে মানুষ আনন্দ প্রকাশ করবে। হাসিমুখে একে অন্যের এবং আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর নেবে। তবে শরিয়তের সীমানার ভিতর থেকে তা প্রকাশ করতে হবে। শরিয়তের বাইরে যাওয়া যাবে না। মোট কথা হজরত উমর (রা.)-এর উত্তর থেকে বোঝা যায়, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আমাদের ঈদ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির অনুগামী নয় যে, যেদিন কোনো বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হবে, সেদিনকেই আমরা ঈদ হিসেবে উদযাপন করব। প্রাচীন জাহিলিয়াতের যুগে এ প্রথাই প্রচলিত ছিল। আজকালকার আধুনিক জাহিলিয়াতের যুগেও এ প্রথাটি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি অন্য জাতির অনুসরণে মুসলমানরাও এসব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। খ্রিস্টানরা হজরত ইসা (আ.)-এর জন্মদিনে ঈদে মিলাদ পালন করেন। তাদের দেখাদেখি কিছুসংখ্যক মুসলমান না জেনে, না বুঝে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর জন্মদিন উদযাপন করেন। এ দিনে বাজারে মিছিল বের করেন। রাতে আলোকসজ্জা করাকে ইবাদত মনে করেন। তারা বলেন, অন্তরে নবীর প্রেম থাকলেই চলবে। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতের কোনো প্রয়োজন নেই। তাদের এমন কর্মের সাপোর্ট সাহাবি, তাবেয়ি ও পূর্ববর্তী কোনো মনীষীর থেকে খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলামে এরূপ দিবস পালনের প্রথা চালু হলে হজরত আদম (আ.) থেকে রসুল (সা.) পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজারেরও অধিক পয়গম্বর রয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেকেরই শুধু জন্ম-মৃত্যু, নয়, বিস্ময়কর কর্মগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায়, তাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত এত নিখুঁত এবং বাস্তবভিত্তিক ছিল যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় হওয়া দরকার। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর শৈশবকাল থেকে নবুয়তপ্রাপ্তির প্রাক্কালে ফিরেশতা কর্তৃক বক্ষবিদারণের দিনটি কি পালনীয় নয়? এবং তার বিশ্বস্ততা, আমানতদারিতার কারণে যেদিন তাকে কুরাইশ জাতি আল-আমিন উপাধি দিয়েছিল সে দিনটি কি পালনের যোগ্য নয়? এ ছাড়া নবুয়তপ্রাপ্তির পর ইসলামের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি যেমন হিজরত, বদর, উহুদ, খন্দক ইত্যাদি যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয় লাভ করেছে সে দিবস কি পালনের যোগ্য নয়? রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম যারা প্রত্যেকেই ছিলেন তার অনুপম চরিত্রমাধুর্যের বাস্তব প্রতিচ্ছবি, যারা তার সামান্য অঙ্গুলির ইশারায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠাবোধ করতেন না। যাদের সম্পর্কে আল্লাহ ইরশাদ করেন- আল্লাহ তাদের ওপর সন্তুষ্ট তারাও আল্লাহর ওপর সন্তুষ্ট, তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ আল্লাহর দলই সফলকাম হবে (সুরা হাশর : ২২)। তারা তো কোনো দিবস পালন করেননি। যদি দিবসগুলো পালনীয় হতো তাহলে আমাদের থেকে তারা তো পালনের অধিক অধিকার রাখেন। আর যদি ইসলামে এমন দিবস পালনের সিস্টেম চালু হতো, তখন দেখা যেত বছরে ৩৬৫ দিনের প্রতিটি দিনই কোনো না কোনো স্মৃতিচারণ করার প্রয়োজন হতো। তখন মানুষের জন্য নিজেদের দৈনন্দিন কর্ম রেখে দিবস পালনেই লিপ্ত থাকতে হতো। বিষয়টি উম্মতের ওপর বড় কঠিন হয়ে যেত। শরিয়ত উম্মতের ওপর এমন বোঝা না চাপিয়ে কত বড় উপকার করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা সাহাবায়ে কিরামদের পায়ের ধুলার সমতুল্যও নই। আমরা কেন এমন দিবস পালন করব যা শরিয়তবহির্ভূত? এ বিষয়টি আমাদের বোধগম্য নয়। আমরা সবাই মুসলিম। মুসলিম জাতি একে অন্যের হিতাকাক্সক্ষী। আমাদের সামনে ইসলামের সঠিক দিকনির্দেশনা চলে আসুক, আমরা সবাই যেন সঠিক পন্থায় আল্লাহ ও তাঁর রসুলের বিধান মেনে জান্নাতে যেতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবার মঙ্গল করুন। আমিন। লেখক : মুহাদ্দিস : জামেয়া মাদানিয়া বারিধারা ঢাকা-১২১২।
খতিব : বারিধারা, নতুন বাজার জামে মসজিদ, ঢাকা-১২১২।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা