শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

মুফতি আমজাদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় হজ ঈদ ও উম্মতের করণীয়

বিদায় শব্দটি বড় করুণ, নির্দয়, নিষ্ঠুর এবং একটা অজানা বিয়োগ বেদনা মানবাত্মায় রেখাপাত করে যায়। রসুলুল্লাহ (সা.) নবুয়তের ২৩ বছরের জিন্দেগিতে উম্মতের জন্য কী রেখে গেলেন তার কিয়দংশ বিদায় হজের ভাষণে বলে যান। ইসলাম মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে দিয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা, দীন পালনের নিয়ম-পদ্ধতি; যা মানব জাতি সহজে গ্রহণ বা পালন করতে পারে। এ পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার মাঝে কোনোরূপ সংযোজন-বিয়োজনের অধিকার আল্লাহ মানব জাতিকে দেননি। দীন ইসলামের বিধানাবলি নাজিলের শেষ পেরেক আল্লাহতায়ালা সুরা মায়েদা নাজিলের মাধ্যমে এঁটে দিয়েছেন। তাফসিরে ইবনে কাসিরে এ ধরনের একটি হাদিস বর্ণিত আছে- হজরত জোবায়ের ইবনে নুফায়ের (রা.) একবার হজের পর হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর কাছে উপস্থিত হলে তিনি বললেন, জোবায়ের! তুমি কি সুরা মায়েদা তিলাওয়াত কর? তিনি বললেন, জি হ্যাঁ তিলাওয়াত করি। হজরত আয়েশা (রা.) বললেন, এটি কোরআনের বিধিবিধান, হালাল-হারাম সম্পর্কিত সর্বশেষ সুরা। তার প্রতিটি বিধানই অটল। রহিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কাজেই এগুলোর ওপর আমলের ব্যাপারে সবসময় যত্নবান থেকো। এ সুরার ৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন : ‘কাফিররা তোমাদের দীনের (পরাস্ত হওয়ার) ব্যাপারে হতাশ হয়ে গেছে। সুতরাং তাদের ভয় করো না। অন্তরে আমারই ভয় স্থান দিও। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য দীন হিসেবে ইসলামকে (চিরদিনের জন্য) পছন্দ করে দিলাম।’ বিভিন্ন সহি হাদিসে আছে, এ আয়াত দশম হিজরির বিদায় হজের সময় আরাফার দিন নাজিল হয়েছিল। দিনটি ছিল শুক্রবার, সময় ছিল আসরের পর, স্থানটি ছিল জাবালে রহমতের কাছে আরাফাতের ঐতিহাসিক ময়দান। অনেক সহি বর্ণনামতে, ওইদিনের এ সময়ই খোলা আকাশের নিচে দোয়া কবুল হয়। আরাফাতের ময়দানে হজের জন্য মুসলমানদের সর্বপ্রথম এবং সর্ববৃহৎ সমাবেশ। প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম উপস্থিত। রাহমাতুল্লিল আলামিন সাহাবায়ে কিরামদের সঙ্গে জাবালে রহমতের নিচে স্বীয় উট আজবার ওপর সওয়ার। সবাই হজের প্রধান রোকন অর্থাৎ আরাফাতের ময়দানে প্রিয় রসুলের সামনে অবস্থানরত, অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ কিছুক্ষণ পরই শুনব রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জবান থেকে মুক্তাসদৃশ হৃদয় নিংড়ানো ঐতিহাসিক ভাষণ। এ অলঙ্কারপূর্ণ ভাষণটি ছিল উপদেশ ও নীতিমালায় ভরপুর। ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু ছিল নিুরূপ : ১. হে আমার সাহাবারা! তোমরা আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। জানি না, আগামী বছর আবার তোমাদের সঙ্গে মিলিত হতে পারি কি না। ২. মুসলমানদের জানমাল, ইজ্জত-আব্র“ তোমাদের ওপর কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করা হয়েছে, যেভাবে এদিন (আরাফার দিন), এ মাস (জিলহজ) এবং এ শহরের অমর্যাদা করা তোমাদের ওপর হারাম করা হয়েছে। সুতরাং কারও ওপর অন্যের আমানত থাকলে তা আদায় করে দাও। ৩. তোমাদের ওপর তোমাদের স্ত্রীদের হক রয়েছে এবং স্ত্রীদের ওপর তোমাদের হক রয়েছে। ৪. হে আমার সাহাবারা! সব মুসলমান ভাই ভাই। একজনের মাল তার অনুমতি ছাড়া অন্যজনের জন্য ব্যবহার করা হারাম। ৫. আমার (মৃত্যুর) পর তোমরা কাফির হয়ে যেও না। ৬. একে অন্যের ওপর অন্যায়ভাবে আঘাত করতে যেও না। ৭. আমি তোমাদের জন্য কোরআন এবং আমার সুন্নাত রেখে যাচ্ছি। যারা এ দুটির ওপর আমল করবে তারা কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। ৮. তোমাদের রব একজন। তোমাদের আদি পিতা একজন। তোমরা সবাই আদম (আ.)-এর সন্তান। তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানিত ওই ব্যক্তি যে সর্বাধিক মুত্তাকি। কোনো আরবের প্রাধান্য নেই কোনো অনারবের ওপর। ৯. আমি তোমাদের কাছে দীনের দাওয়াত পরিপূর্ণরূপে পৌঁছে দিয়েছি। হে আল্লাহ! তুমি সাক্ষী (এ কথাটি তিনি তিনবার বলেছেন)। ১০. যারা আজ এখানে উপস্থিত আছে তাদের উচিত যারা উপস্থিত নেই তাদের কাছে এ বাণী পৌঁছে দেওয়া। এ শ্রেষ্ঠ ভাষণের মাঝেই উল্লিখিত আয়াত নাজিল হয়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, এ আয়াত নাজিল হওয়ার পর রসুলুল্লাহ (সা.) মাত্র ৮১ দিন পৃথিবীতে ছিলেন। কেননা দশম হিজরির ৯ জিলহজ এ আয়াত নাজিল হয় এবং একাদশ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল তিনি পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর সান্নিধ্য গ্রহণ করেন। এ আয়াতটি বিশেষ তাৎপর্য ও গুরুত্বসহকারে অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর বিষয়বস্তুও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিরাট সুসংবাদ। যথা ১. দীনের পূর্ণতা। ২. নিয়ামতের পূর্ণতা। ৩. দীন হিসেবে ইসলামকে নির্বাচন একটি অনন্য পুরস্কার ও স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর বহন করে। এক কথায় আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীতে মানব জাতিকে সত্য দীন ও তার নিয়ামত চূড়ান্তভাবে প্রদানের যে ওয়াদা ছিল, আজ (বিদায় হজের দিন) তা ষোলকলায় পূর্ণ করে দেওয়া হয়। এ আয়াতে যেভাবে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর সৌভাগ্য ও শ্রেষ্ঠত্বকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তেমনিভাবে সঙ্গে সঙ্গে সব নবীর উম্মতের ওপর উম্মতে মুহাম্মদিনের শ্রেষ্ঠত্বও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ হয়েছে। শ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত হবে, তা তো স্বাভাবিক। এ কারণেই একবার কিছু ইহুদি আলেম হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘আপনাদের কোরআনে এমন একটি আয়াত আছে যা ইহুদিদের প্রতি অবতীর্ণ হলে তারা অবতরণের দিনটিকে ঈদ হিসেবে উদযাপন করত’। হজরত উমর (রা.) তাদের প্রশ্ন করলেন, ‘আপনাদের উদ্দেশ্য কোন আয়াতের দিকে?’ তখন তারা আলোচ্য আয়াতটি পাঠ করে শোনালেন। হজরত উমর (রা.) বললেন, ‘হ্যাঁ, আমরা জানি এ আয়াতটি কোন সময়, কোন স্থানে, কোন দিনে এবং কেন অবতীর্ণ হয়েছে। তবে শুনুন! এটি ছিল আমাদের জন্য দুটি ঈদের দিন। একটি আরাফার দিন, অন্যটি জুমার দিন।’
হজরত উমর (রা.)-এর ওই সংক্ষিপ্ত উত্তরটি এমন একটি ইসলামী মূলনীতির প্রতি ইঙ্গিত করে, যে মূলনীতিটি বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম, বর্ণের মধ্যে একমাত্র ইসলামেরই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর প্রতিটি জাতি, ধর্ম, বর্ণ সবাই নিজ নিজ অবস্থা ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বিশেষ বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির স্মৃতিবার্ষিকী পালন করে। এসব দিন তাদের কাছে বিশেষ আনন্দ-উৎসব পর্বের মর্যাদা রাখে। তবে ইসলাম জাহেলি যুগের সব কুপ্রথাকে রহিত করে ব্যক্তিপূজার সিস্টেমকে স্থায়ীভাবে হারাম করে দিয়েছে। কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদির পালনের জন্য তাঁর (রসুলুল্লাহর) রেখে যাওয়া কর্মগুলো দীন ইসলামের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। যেমন কোরবানি, সুন্নাতে খাতনা, সাফা ও মারওয়ার মাঝে দৌড়াদৌড়ি, মিনার তিন জায়গায় কঙ্কর নিক্ষেপ ইত্যাদি কর্ম বিধান করে দেওয়া হয়েছে। আর চালু করা হয়েছে এমন একটি মূলনীতি যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় ও করণীয়। যেমন হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর জন্ম-মৃত্যু তারিখ সংরক্ষণ করা হয়নি। অনুমান করে জন্ম-মৃত্যু তারিখ বের করে তা পালন করা অজ্ঞতা ছাড়া আর কিছুই নয়। ইসলামের যত বড় ব্যক্তিই হোন না কেন, তাকে উদ্দেশ করে কোনো দিবস পালনের বিধান শরিয়তের অংশ করা হয়নি। বরং ওই ব্যক্তির জন্য দোয়ার বিধান রাখা হয়েছে। তা-ও কোনো দিন, তারিখ বা সময়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট নয়। যে কোনো দিন, যে কোনো সময় হতে পারে। কারণ আপনজনের দোয়া আপনজনের জন্য আল্লাহতায়ালা দ্রুত কবুল করেন, যেহেতু তাদের দোয়া আসে হৃদয় থেকে ইখলাসের সঙ্গে। একজন মানুষ নিজেকে সারা জীবন নিরানন্দ করে রাখতে পারে না। বরং তার সুস্থ, সুন্দর জীবন গঠনের জন্য প্রয়োজন কিছুটা ক্রীড়া-কৌতুক। রসুলুল্লাহ (সা.) মাঝেমধ্যে বাস্তবভিত্তিক হাসি-কৌতুক করতেন। তাঁর কৌতুক বাস্তববহির্ভূত ছিল না। একবার তিনি কৌতুক করে এক বৃদ্ধ মহিলাকে দেখে বললেন, বৃদ্ধ মহিলারা জান্নাতে যাবে না। মহিলা ক্রন্দন শুরু করে দিলেন- তাহলে কি আমরা জান্নাতে যাব না? রসুলুল্লাহ (সা.) কিছুটা মুচকি হেসে বললেন, বৃদ্ধা হয়ে জান্নাতে যাবে না। তারা আনতনয়না সুন্দরী রমণীর রূপ ধারণ করে জান্নাতে যাবে। আল্লাহ মানুষকে আনন্দ-উৎসব পালনের জন্য দিয়েছেন বছরে দুটি ঈদ। একটি দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা পালনের পর ঈদুল ফিতর। অন্যটি হলো ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এ দুই দিনে মানুষ আনন্দ প্রকাশ করবে। হাসিমুখে একে অন্যের এবং আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর নেবে। তবে শরিয়তের সীমানার ভিতর থেকে তা প্রকাশ করতে হবে। শরিয়তের বাইরে যাওয়া যাবে না। মোট কথা হজরত উমর (রা.)-এর উত্তর থেকে বোঝা যায়, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আমাদের ঈদ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির অনুগামী নয় যে, যেদিন কোনো বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হবে, সেদিনকেই আমরা ঈদ হিসেবে উদযাপন করব। প্রাচীন জাহিলিয়াতের যুগে এ প্রথাই প্রচলিত ছিল। আজকালকার আধুনিক জাহিলিয়াতের যুগেও এ প্রথাটি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি অন্য জাতির অনুসরণে মুসলমানরাও এসব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। খ্রিস্টানরা হজরত ইসা (আ.)-এর জন্মদিনে ঈদে মিলাদ পালন করেন। তাদের দেখাদেখি কিছুসংখ্যক মুসলমান না জেনে, না বুঝে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর জন্মদিন উদযাপন করেন। এ দিনে বাজারে মিছিল বের করেন। রাতে আলোকসজ্জা করাকে ইবাদত মনে করেন। তারা বলেন, অন্তরে নবীর প্রেম থাকলেই চলবে। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতের কোনো প্রয়োজন নেই। তাদের এমন কর্মের সাপোর্ট সাহাবি, তাবেয়ি ও পূর্ববর্তী কোনো মনীষীর থেকে খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলামে এরূপ দিবস পালনের প্রথা চালু হলে হজরত আদম (আ.) থেকে রসুল (সা.) পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজারেরও অধিক পয়গম্বর রয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেকেরই শুধু জন্ম-মৃত্যু, নয়, বিস্ময়কর কর্মগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায়, তাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত এত নিখুঁত এবং বাস্তবভিত্তিক ছিল যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় হওয়া দরকার। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর শৈশবকাল থেকে নবুয়তপ্রাপ্তির প্রাক্কালে ফিরেশতা কর্তৃক বক্ষবিদারণের দিনটি কি পালনীয় নয়? এবং তার বিশ্বস্ততা, আমানতদারিতার কারণে যেদিন তাকে কুরাইশ জাতি আল-আমিন উপাধি দিয়েছিল সে দিনটি কি পালনের যোগ্য নয়? এ ছাড়া নবুয়তপ্রাপ্তির পর ইসলামের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি যেমন হিজরত, বদর, উহুদ, খন্দক ইত্যাদি যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয় লাভ করেছে সে দিবস কি পালনের যোগ্য নয়? রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কিরাম যারা প্রত্যেকেই ছিলেন তার অনুপম চরিত্রমাধুর্যের বাস্তব প্রতিচ্ছবি, যারা তার সামান্য অঙ্গুলির ইশারায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠাবোধ করতেন না। যাদের সম্পর্কে আল্লাহ ইরশাদ করেন- আল্লাহ তাদের ওপর সন্তুষ্ট তারাও আল্লাহর ওপর সন্তুষ্ট, তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ আল্লাহর দলই সফলকাম হবে (সুরা হাশর : ২২)। তারা তো কোনো দিবস পালন করেননি। যদি দিবসগুলো পালনীয় হতো তাহলে আমাদের থেকে তারা তো পালনের অধিক অধিকার রাখেন। আর যদি ইসলামে এমন দিবস পালনের সিস্টেম চালু হতো, তখন দেখা যেত বছরে ৩৬৫ দিনের প্রতিটি দিনই কোনো না কোনো স্মৃতিচারণ করার প্রয়োজন হতো। তখন মানুষের জন্য নিজেদের দৈনন্দিন কর্ম রেখে দিবস পালনেই লিপ্ত থাকতে হতো। বিষয়টি উম্মতের ওপর বড় কঠিন হয়ে যেত। শরিয়ত উম্মতের ওপর এমন বোঝা না চাপিয়ে কত বড় উপকার করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা সাহাবায়ে কিরামদের পায়ের ধুলার সমতুল্যও নই। আমরা কেন এমন দিবস পালন করব যা শরিয়তবহির্ভূত? এ বিষয়টি আমাদের বোধগম্য নয়। আমরা সবাই মুসলিম। মুসলিম জাতি একে অন্যের হিতাকাক্সক্ষী। আমাদের সামনে ইসলামের সঠিক দিকনির্দেশনা চলে আসুক, আমরা সবাই যেন সঠিক পন্থায় আল্লাহ ও তাঁর রসুলের বিধান মেনে জান্নাতে যেতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবার মঙ্গল করুন। আমিন। লেখক : মুহাদ্দিস : জামেয়া মাদানিয়া বারিধারা ঢাকা-১২১২।
খতিব : বারিধারা, নতুন বাজার জামে মসজিদ, ঢাকা-১২১২।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন