শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

বংশটি যত শিগগির ক্ষমা চাইবে ততই ভারতের মঙ্গল

কুলদীপ নায়ার
প্রিন্ট ভার্সন
বংশটি যত শিগগির ক্ষমা চাইবে ততই ভারতের মঙ্গল

জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে পরপর দুই সপ্তাহ লিখছি, এ জন্য আমি দুঃখিত। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর অত্যন্ত বিশ্বাসভাজন আর কে ধাওয়ান প্রকাশ করেছেন যে, জরুরি অবস্থা সম্বন্ধে সোনিয়া গান্ধীর কোনো সন্দেহচিত্ততা ছিল না। এ তথ্যটি জরুরি অবস্থা জারির সময়টায় যা শুনেছিলাম, ঠিক তার উল্টো। ওই সময় জানা গিয়েছিল যে, সোনিয়া ও তার স্বামী রাজীব গান্ধী দুজনই তাদের সন্তানদের ‘মুক্ত পরিবেশে’ গড়ে তোলার জন্য ইতালি যাওয়ার কথা ভাবছিলেন।
সোনিয়া সম্পর্কে ধাওয়ানের যে পর্যবেক্ষণ তাতে করে জরুরি অবস্থা বিষয়ে সোনিয়ার কী অবস্থান ছিল তা ব্যাখ্যা করাটা সোনিয়ার জন্য আরও বাধ্যতামূলক হয়ে পড়ে। গণতন্ত্রের বাতি কেন নিভিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ইন্দিরা বংশ সে বিষয়ে ঘটনার ৪০ বছর পরও স্পষ্ট করে কিছু বলতে চাইছে না। যা ঘটেছে তার জন্য শুধু এই বংশটি দায়ী। নির্বাচনে অনিয়ম সংক্রান্ত মামলায় ইন্দিরা গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত এবং সরকারি ব্যবস্থাপনার অপব্যবহারের দায়ে সংসদে তার আসনটি বাতিল করে দেন এলাহাবাদ হাইকোর্ট। সুপ্রিমকোর্ট ওই রায় বাস্তবায়ন স্থগিত করেছিলেন। ধাওয়ানের মন্তব্য থেকে দেখা যাচ্ছে, বংশটির মধ্যে কোনো অনুতাপ নেই। ড. মনমোহন সিং অবশ্য ইন্দিরা বংশের ইচ্ছাকৃত নীরবতার পক্ষে সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তারা যত শিগগির জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে ততই তাদের ও দেশের মঙ্গল।
জরুরি অবস্থার সময়ে বাড়াবাড়ির ঘটনাগুলো তদন্তের জন্য জনতা পার্টির সরকার নিযুক্ত শাহ কমিশনের কাছে জবানবন্দিতে আর কে ধাওয়ান যা বলেছিলেন এখন তা থেকে অনেক দূরে সরে এসেছেন। কমিশনকে তিনি বলেছিলেন, ইন্দিরা বংশের বিরুদ্ধে তিনি কিছু বলতে চান না। সব দোষ তিনি পশ্চিমবঙ্গের তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের ওপর চাপিয়েছেন। ধাওয়ান যা যা ফাঁস করেছেন সেই আলোকে জরুরি অবস্থার বিষয়টি খতিয়ে দেখা উচিত। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে কলুষিত করা হয়েছিল আর কেমন করে সব ক্ষমতা ইন্দিরা গান্ধীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়েছিল, তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। ‘দেশে আবার জরুরি অবস্থা জারি হতে পারে’- বিজেপির সিনিয়র নেতা এল কে আদভানির এই হুঁশিয়ারি বেশ তাৎপর্যময়। তিনি কারও নামোল্লেখ করেননি। কিন্তু কথাগুলো যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ইঙ্গিত করেই বলা, তা বোঝাই যায়। অন্যসব প্রতিষ্ঠান অবহেলা করে মোদি সর্বাত্মক আস্থা স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (প্রমকা) ওপর। বলা যায়, সত্যিকারের ক্ষমতার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে প্রমকা। জরুরি অবস্থা আবার জারি হবে আমি মনে করি না। জনতা সরকার সংবিধানে সংশোধনী কার্যকর করায় জরুরি অবস্থা জারি অসম্ভব। তারপরও পরিস্থিতি তৈরি করা যেতে পারে, যার ফলে আইনি অনুমোদন ছাড়াই জরুরি অবস্থা অপরিহার্য হয়ে উঠতে পারে।
মোদির শাসন অশুভ হয়ে উঠছে, এই অর্থে যে বিজেপি সরকারে কোনো কেবিনেট মন্ত্রীর গুরুত্ব নেই। মন্ত্রিসভায় যৌথ শলাপরামর্শ হয়, এটা শুধু কাগজে লেখা তথ্য। জরুরি অবস্থা-সদৃশ শাসন চালু হওয়ার আগেই তা রুখে দেওয়ার জন্য সব রাজনৈতিক দলের একাট্টা হওয়া উচিত। কয়েক দশক আগে ইন্দিরা গান্ধীর এক ব্যক্তির শাসন বলবৎ ছিল, আজ ওই শাসন নরেন্দ্র মোদির। অধিকাংশ সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেল মোদির চিন্তাধারার সঙ্গে না হলেও কর্মপদ্ধতির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিয়েছে, যেমনটা তারা করেছিল ইন্দিরার আমলে। এই প্রেক্ষাপটে, সুষ্ঠু প্রশাসনে সমৃদ্ধ মধ্যপ্রদেশে একজন সাংবাদিক হত্যায় আমি বিস্মিত নই। হত্যার কারণ সাংবাদিক সন্দ্বীপ কোঠারি অধিপতি গোষ্ঠীর দেওয়া সীমারেখা লঙ্ঘনের সাহস দেখিয়েছিলেন। ওরা বাকস্বাধীনতা বরদাস্ত করেনি, কারণ তাতে অপকর্মে লিপ্ত ব্যক্তিদের স্বার্থ বিঘিœত হয়। বালু ব্যবসার মাফিয়ারা যে পুলিশের মদদেপুষ্ট তা ফাঁস করেছিলেন ৪৪ বছর বয়সী কোঠারি। এ জন্যই পুলিশ বলছে, কোঠারির মৃত্যু সাংবাদিকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। আন্দোলনকারীরা খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল, কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বালু মাফিয়া তাদের বালু উত্তোলনের এলাকা বাড়িয়ে চলেছে আর দিনভর ট্রাকে ভরছে। এক সময় তারা রাতে কাজ করত, এখন করে দিনে। কর্তাব্যক্তিদের তারা বেশি বেশি করে ‘কিনছে’, তাই ভয় আর দ্বিধা চলে গেছে। কয়েক সপ্তাহ আগে এক শুক্রবারে, মধ্যপ্রদেশের বালাঘাট জেলার কাতাদি শহরের নিজবাড়ি থেকে নিখোঁজ হন সন্দ্বীপ কোঠারি। বাড়ির লোকরা ব্যাপারটি পুলিশকে জানায়। সংবাদ বেরিয়েছে, বালু মাফিয়ার ঘনিষ্ঠ তিন যুবক কোঠারিকে অপহরণ ও হত্যা করে। তদন্তকালে পুলিশ তিন যুবককে গ্রেফতার করে। তারা বলেছে, নাগপুর জেলার জঙ্গলে কোঠারির গায়ে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে তারা গোর দিয়েছে। খুন করার পর পোড়ানো হয়েছে নাকি জ্যান্ত পুড়িয়ে তারপর পুঁতে ফেলা হয়েছে- পুলিশ এখনো তা নিশ্চিত হতে পারছে না।
ঘটনার সব কিছু প্রকাশ না পাওয়ায় কার দোষ কতটা তা স্থির করা কষ্টকর। কিন্তু সাংবাদিকতার কারণেই যে কোঠারিকে খুন করা হয়েছে তা অনস্বীকার্য। করপোরেট সেক্টর দিন দিন প্রভাবশালী ও সর্বগ্রাসী হয়ে উঠছে। তাদের অন্যায় আচরণের সামনে দাঁড়ানো সাংবাদিকদের শায়েস্তা করতে মাস্তান পুষতেও তারা দ্বিধা করে না। মাফিয়া ও এস্টাবলিশমেন্ট মিলে কোঠারির ওপর যে নিষ্ঠুরতা চালাল তা হতে পারল রাজনৈতিক দলগুলোর বিচ্যুতির কারণে। তারা ছোটখাটো বিষয়ে নিজেদের মধ্যে বৈরিতা জিইয়ে রাখায় গণতান্ত্রিক বাতাবরণ বিকৃত হয়েছে। গণতন্ত্র পরিপন্থী কার্যকলাপের সঙ্গে আপস করেছে আর এস্টাবলিশমেন্টের ওপর একব্যক্তির শাসন চলছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশে।
দেশ দুটি দৃষ্টান্ত দেখায় যে ভারতে সমালোচনা দমন করা হয়। প্রক্রিয়াটি বেশ কার্যকর হয়েছে বাংলাদেশে, যেখানে একদা উদারনীতিক শেখ হাসিনা স্বৈরাচারীতে পরিণত হয়েছেন এবং নির্বাচন না হওয়ার মতো অবস্থাও করেছেন। দেশে যে অবস্থা তাতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না, এই বোধ থেকে বিএনপি গত সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম