শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

উপমন্ত্রী জয়ের যত তুঘলকি কাণ্ড, সচিবালয়ে ক্ষোভ

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
উপমন্ত্রী জয়ের যত তুঘলকি কাণ্ড, সচিবালয়ে ক্ষোভ

যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় তার মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্ম-সচিবের কক্ষে ভাঙচুর ও আরেক সিনিয়র সহকারী সচিবের কক্ষে তালা দেওয়ার ঘটনায় সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ-অসন্তোষ বিরাজ করছে। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দিনভর ছিল আলোচনা। মন্ত্রণালয়ের ক্যান্টিনগুলোতেও উপমন্ত্রী জয়ের এমন তুঘলকি কর্মকাণ্ড নিয়ে সরব আলোচনা হয়েছে। তবে উপমন্ত্রীর নিজ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চাপা অসেন্তাষের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। মন্ত্রণালয়ের ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে একাধিক বৈঠক করেছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। বিষয়টি নিয়ে তৎপর দেখা গেছে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদেরও। অন্যদিকে যুগ্ম-সচিবের কক্ষে ভাঙচুরের ঘটনায় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা সিনিয়র সচিবদের মাধ্যমে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কাছে নালিশ করেছেন উপমন্ত্রী  জয়ের বিরুদ্ধে। এছাড়া মন্ত্রিসভার একাধিক সিনিয়র সদস্যও বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, এমন ঘটনা অনাকাক্সিক্ষত ও অপ্রত্যাশিত। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে সরকারের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এর আগেও তিনি এমন অস্বাভাবিক আচরণ করেছেন। এদিকে গতকাল দিনভর উপমন্ত্রী জয়ের নানা কর্মকাণ্ড নিয়েও আলোচনা ছিল মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে। দিনভর সরেজমিন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জয়ের নানা অপকর্মের কথা জানা গেছে। তবে  কোনো এক অজানার ভয়ে কেউই উপমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মুখ খুলে কোনো কথা বলতে চাননি। তাদের প্রত্যেকের চোখে মুখেই ছিল উপমন্ত্রীর প্রতি ক্ষোভ ও অসন্তোষ। তারা বলেছেন, উপমন্ত্রীর অত্যাচার বন্ধ না হলে মন্ত্রণালয়ের সব কর্মকাণ্ডই বৃথা যাবে। কারণ, উপমন্ত্রীর অকথ্য আচরণের জন্য নিজেদের মান সম্মানের ভয়ে এবং জীবন রক্ষার জন্য মন্ত্রণালয়ের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পের কর্মকর্তা মন্ত্রণালয় ছেড়ে অন্যত্র বদলি হয়ে গেছেন।  নাম প্রকাশ না করার শর্তে মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এমন কোনো অপকর্ম নেই যার সঙ্গে উপমন্ত্রীর সংশ্লিষ্টতা নেই। এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দফতরগুলোতে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে টেন্ডারবাজি থেকে শুরু করে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠাসহ নানা অপরাধ করে যাচ্ছেন। আর কারণে-অকারণে মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কাজে উপমন্ত্রীর বাগড়া দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। জানা গেছে, উপমন্ত্রীর অস্বাভাবিক আচরণের কারণে মন্ত্রিসভার গত ২৬ অক্টোবরের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধমকও দিয়েছিলেন উপমন্ত্রী জয়কে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, উপমন্ত্রী জয়ের হুমকি-ধামকি আর নানামুখি অত্যাচারে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন মন্ত্রণালয়ের অধীন উপজেলা কর্মসংস্থান জোরদার প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) হারুন অর রশীদ। প্রায় চার মাস আগে তিনি মন্ত্রণালয় থেকে অন্যত্র বদলি হন মন্ত্রিপরিষদ সচিবের হস্তক্ষেপে। মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, এই প্রকল্পের কাজ নিজের লোকজনদেরকে পাইয়ে দিতে প্রকল্পের পিডিকে নানাভাবে ভয়ভীতি দেখান উপমন্ত্রী। এ কারণেই তিনি মন্ত্রণালয় ছাড়েন। একইভাবে মন্ত্রণালয়ের অধীন ১১টি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) মো. নবীরুল ইসলামকে ভয়ভীতি দেখান উপমন্ত্র্রী। এখানেও প্রকল্পের টেন্ডার তার কথা মতো করার জন্য এবং প্রকল্পের কাজ নিজের লোকজনদেরকে দিতে প্রকল্প পরিচালককে  বিভিন্নভাবে চাপ দেন জয়। এক পর্যায়ে তিনি পিডির বাসায় নিজের লোকজন পাঠিয়ে শাসিয়েছেন এবং হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে পিডি নবীরুল ইসলাম মাস কয়েক আগে প্রকল্পের দায়িত্ব তো ছেড়েছেনই, সঙ্গে মন্ত্রণালয়ও ছেড়ে গেছেন।  গত অর্থ বছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের নামে থোক বরাদ্দ দেওয়া ৫০ কোটি টাকা ফেরত গেছে উপমন্ত্রী জয়ের কারণে। তিনি এ সংক্রান্ত একটি ফাইল গায়েব করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ওই থোক বরাদ্দের অনুকূলে মন্ত্রণালয় থেকে সারা দেশে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছিল মন্ত্রণালয়। সেই আলোকে একটি ফাইলও তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সব ডেস্ক ঘুরে ফাইলটি সচিবের দফতর হয়ে যখন উপ-মন্ত্রী জয়ের দফতরে যায় তারপর থেকেই সেটি গায়েব হয়ে যায়। ফাইলের বিষয়ে জয়ের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দফায় দফায় যোগাযোগ করলে উপমন্ত্রী জানান, ফাইলটি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দিয়েছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দফতরে খোঁজ করেও ওই ফাইলের আর কোনো হদিস পাননি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। শুধু এই ফাইলই নয়, মন্ত্রণালয়ের অনেক ফাইলেই কারণে-অকারণে উপমন্ত্রী বাগড়া দিয়েছেন বিভিন্ন সময়ে। এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সচিব নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা অসংখ্যবার চেষ্টা করেও ওই ফাইলের কোনো হদিস পাইনি। ফাইলটি একেবারেই গায়েব করে দেওয়া হয়েছে। মাস কয়েক আগে ফিফা থেকে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সুইজারল্যান্ড পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে চিঠি দেয় ফিফা কর্তৃপক্ষ। ওই চিঠি পেয়ে বাফুফে কর্তৃপক্ষ চারজন প্রতিনিধির নাম চূড়ান্ত করে জিও (সরকারি আদেশ) এর জন্য চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়কে। কিন্তু উপমন্ত্রী জয় সেখানে বাগড়া দেন এবং আরও একজনের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে চাপ দেন। ফিফার চাহিদার বাইরে কোনো সদস্যকে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বার বার উপমন্ত্রীকে বুঝানো হলেও তিনি সেটা মানতে রাজি হননি। শেষ পর্যন্ত মন্ত্রণালয় চার জনের স্থলে পাঁচ জনের নামে জিও করে। যাতে উপমন্ত্রীর নির্দেশে শেষ জন হিসেবে সিলেটের বিয়ানীবাজার স্পোর্টিং ক্লাবের কর্মকর্তা মো. সেলিম উদ্দীনের নাম অন্তর্ভুক্ত করে মন্ত্রণালয়। পরবর্তিতে ঢাকাস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাস পঞ্চম জনের বিষয়ে আপত্তি জানায় এবং জানিয়ে দেয় তাকে তারা ভিসা দেবে না। কিন্তু নাছোড়বান্দা উপমন্ত্রী সুইস দূতাবাসে নিজে একটি মুচলেকা দেন এই মর্মে যে, এই ব্যক্তি (সেলিম) সফর শেষে দেশে ফিরে আসবে। কিন্তু আজ পর্যন্ত সে দেশেতো ফিরেইনি, উল্টো সুইজারল্যান্ডে থেকে রাজনৈতিক আশ্রয় খুঁজছে। এ বিষয়টি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পর্যন্ত অবহিত। আর উপমন্ত্রী এখন বিষয়টি সম্পূর্ণ এড়িয়ে যাচ্ছেন।  উপমন্ত্রী জয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত যুব উন্নয়ন অধিদফতরকে তিনি শ্রমিক লীগের কার্যালয় বানিয়ে ফেলেছেন। তার আস্কারা পেয়ে অধিদফতরের ভিতরেই শ্রমিক লীগের লোকজন কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। তাদের ভয়ে সারাক্ষণই তটস্থ রয়েছেন অধিদফতরের কর্মকর্তারা। শ্রমিক লীগের উৎপাতে যুব উন্নয়ন অধিদফতরের কর্মকর্তারা স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছেন না।  এর বাইরে আরিফ খান জয়ের বিরুদ্ধে আরও অসংখ্য অভিযোগ-অনুযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। তিনি যখন তখন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তার কক্ষে ডেকে নিয়ে নানাভাবে অপদস্থ করেন, গালিগালাজ করেন। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই ক্ষোভ-অসন্তোষ বিরাজ করছে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে। কোনো কর্মকর্তাকে তার অপছন্দ হলেই তিনি সেই কর্মকর্তাকে জামায়াত-বিএনপি’র চর বলে প্রচার করেন। মন্ত্রণালয়, যুব উন্নয়ন অধিদফতর ও জাতীয় ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অধিদফতরের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের দরপত্র আহ্বান করলেই উপমন্ত্রী তার পরিবারের সদস্য ও নিজেদের লোকজনকে কাজ পাইয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেন। শুধু তাই নয়, তার দুই-তিন ভাই যুব উন্নয়ন অধিদফতর ও জাতীয় ক্রীড়া সংস্থায় গিয়ে হুমকি ধামকিও দেন। আরেকটি গুরুতর অভিযোগ রয়েছে উপমন্ত্রী জয়ের বিরুদ্ধে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, খুব শিগগির যুব উন্নয়ন অধিদফতর থেকে একটি টিম যাবে মাল্টাতে। সেই টিমে অন্তর্ভুক্ত হতে ইচ্ছুক এমন দুই তরুণীকে নিজের বাসায় ডেকে নিয়ে যান উপমন্ত্রী।  এরপর ওই দুই তরুণী মাল্টা যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তারা বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত করলেই আরও অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসবে।  এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গতকাল উপমন্ত্রী জয়ের দফতরে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।   এদিকে রবিবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মুশুক মিয়ার দফতরে ভাঙচুর ও সিনিয়র সহকারী সচিব গোলাম কবীরের কক্ষে উপমন্ত্রীর তালা দেওয়ার ঘটনায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা গতকাল সারা দিনই বিক্ষুব্ধ ছিলেন। যুগ্ম-সচিব তার আরও কয়েকজন সহকর্মীকে নিয়ে বৈঠকও করেছেন। তারা সচিবের সঙ্গে দেখা করে মন্ত্রণালয়ের কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ চেয়েছেন। সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব নূর  মোহাম্মদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আমার কাছে এসেছিলেন। আমি মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন