শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

-----------মহিউদ্দিন আহমদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এখন আর বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের রাজনীতিতে নেই বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে ছাত্রলীগের দ্বিধাবিভক্তির পর গঠিত জাসদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ পর্যন্ত বলত না। এক পর্যায়ে তারা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছিল। তাদের স্লোগান ছিল, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। অবশ্য পরবর্তীতে তাদের ওই রাজনীতি করার সুযোগ বাংলাদেশে ছিল না। জাসদের রাজনীতিও এখন পাল্টেছে। এখন তারা জয় বাংলাও বলে, বঙ্গবন্ধুও বলে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন একসময় জাসদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আর জাসদের দ্বন্দ্বের ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত রয়েছে। এটা আওয়ামী লীগের অনেক নেতার কাছে এখনো ‘সজীব’। তারা ওই প্রেক্ষাপট ভুলতে পারছেন না। দলের প্রতি ভালোবাসা আর প্রতিপক্ষের প্রতি ঘৃণা থেকেই এটা তারা ভুলবেন না। মাঝে মাঝে আবার জেগে ওঠেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বক্তব্যে মনে হয়, সেই পুরনো ক্ষতটাই মাথাচাড়া দিয়ে জেগে উঠেছে। বিশিষ্ট এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, জাসদের রাজনীতিই ছিল আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করা। এটা তাদের রাজনৈতিক বক্তব্য ছিল। তারা গণবাহিনী গঠন করেছে। এটাকে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি বলা ঠিক হবে না। তবে তারা যাই করুক না কেন, ফসল ঘরে তুলতে পারেনি। ফসল চলে গেছে অন্যের হাতে। তবে ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলটিই ছন্নছাড়া হয়ে যায়। তাদের পুনর্গঠিত হতে অনেক সময় লেগেছে। সরকারে ফিরে আসতে লেগেছে ২১ বছর। তিনি বলেন, একইভাবে জাসদও কিন্তু লাভবান হয়নি। তারাও এরপর অনেক ভাঙনের শিকার হয়েছে। জাসদ ভেঙে বাসদ হয়েছে। তারপর জাসদ ছেড়ে আ স ম আবদুর রব জেএসডি করেছেন, শাজাহান সিরাজরা চলে গেছেন। এখন জাসদ এবং আওয়ামী লীগ তাদের অতীতের রাজনীতি আঁকড়ে ধরে নেই। আওয়ামী লীগ এখন আর বাকশাল কায়েমের কথা বলে না। জাসদও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলে না। তারা উভয়েই অতীতের রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছে। সমাজতন্ত্রের কথা তারা কেউ বলে না। রাজনৈতিকভাবে তারা এখন অনেকটাই কাছাকাছি। আওয়ামী লীগের বাইরে জাসদের রাজনীতি আলাদাভাবে ভাবা যায় না। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য যদি আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে এর রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে। এতে জাসদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাসদ এখন ভেঙে দুই টুকরো হয়ে গেছে। তাদের দরকষাকষির ক্ষমতা নেই। তার পরও তাদের টিকে থাকার একটি প্রশ্ন আছে। এজন্যই তাদের দরকার বড় একটি জোটের সঙ্গে থাকা। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে জাসদকে হারিকেন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সৈয়দ আশরাফ বা আওয়ামী লীগের কিছু নেতার বক্তব্যের প্রশ্ন তুলে মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, জাসদের ১০ বছরের যে কার্যকলাপ আমি দেখছি, তা হচ্ছে জাসদ সর্বক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদবিরোধী আওয়ামী লীগের অবস্থানকে জাসদ জোরালো সমর্থন দিয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতাদের চেয়েও তারা বেশি বিএনপি নেতাদের উঠতে-বসতে গালাগাল করেছে। সেই অবস্থায় তো জাসদের বিশ্বস্ততায় ঘাটতি পড়েছে কিংবা তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তেমনটা তো বলা যাচ্ছে না। তাহলে সৈয়দ আশরাফ যে প্রসঙ্গটি তুলেছেন, তা বোধগম্য নয়। মনে হচ্ছে তারা অতীতের ভূমিকাটা এখনো ভুলতে পারেননি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও অনেক পরিবর্তন এসেছে দাবি করে লেখক মহিউদ্দিন বলেন, আবদুল মালেক উকিল ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ফেরাউনের পতন হয়েছে। সেই আবদুল মালেক উকিলকে আওয়ামী লীগ সভাপতিও করেছিল। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দলের অনেক নেতা অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা শেখ হাসিনার কাছ থেকে দলমুক্ত করতে চেয়েছিলেন। সেই অবস্থান থেকেও তো আওয়ামী লীগ সরে এসেছে। তিনি বলেন, জাসদের বিষয়ে সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বলেই মনে করি। আর যদি এটা আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে প্রভাব পড়বে। ১৪ দলে আওয়ামী লীগের বাইরে আলোচিত দল হলো জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি। দুটি দলই কিন্তু ’৭২ ও ’৭৫-এ একই কথা বলত। ওয়ার্কার্স পার্টি গণবাহিনী না করলেও তারা আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করতে চেয়েছিল। তারা জিয়াউর রহমানকেও সমর্থন দিয়েছিল। এগুলো ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। তারাও আজকে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের আগে শেখ সেলিমও একই কথা বলেছেন। এটা সত্যের একটি দিক। মুদ্রার এক পিঠ। ওই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে জনমত গড়ে উঠেছিল, তার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিল জাসদ। তবে জাসদেরও একটি রাজনীতি ছিল। সেই রাজনীতির কারণেই এ বিরোধিতা করেছিল। এখন কথা হচ্ছে, ওই সময় জাসদের প্রতি আওয়ামী লীগের যে আচরণ, তাও জাসদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। ওই সময় জাসদের মূল্যায়ন ছিল, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে। গণতন্ত্র হরণ করেছে। তিনি বলেন, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বক্তব্য ছিল, জাসদ ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করেছে। এ ষড়যন্ত্রের কারণেই বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছেন। এখানে মুদ্রার দুই পিঠই আছে। আমি সৈয়দ আশরাফের বক্তব্য উড়িয়ে দিচ্ছি না। তার তো একটা আহতবোধ আছেই। ১৫ আগস্টের হত্যার ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর তার পিতাকে হত্যা করা হয়েছে। একে তিনি কীভাবে ভুলে যাবেন? আমি যদি সৈয়দ আশরাফের জায়গায় থাকতাম, আমি কীভাবে দেখতাম? কাজেই এ বিষয়টিকেও হালকাভাবে নেওয়া যাচ্ছে না। বিশিষ্ট এই গবেষক বলেন, ৪০ বছরে আমাদের বুড়িগঙ্গার জল অনেক গড়িয়েছে। আপনি যখন জোটের রাজনীতি করবেন, সেখানে ‘গিভ অ্যান্ড টেকের’ ব্যাপার আছে। আপনি আজ কার সঙ্গে বিছানায় যাবেন, কাল কার সঙ্গে যাবেন, তা বলা মুশকিল। তবে কতগুলো পয়েন্টে ঐকমত্য হতে হয়। সেখানে জাসদ ও আওয়ামী লীগের অংশীদারিত্ব সেভাবেই গড়ে উঠেছে। তাদের এখন কমন শত্রু বিএনপি। সুতরাং সে ক্ষেত্রে আমি কোনো সমস্যা দেখি না। তিনি বলেন, জাসদ জোটে থাকলে আওয়ামী লীগের জন্যও একটি সুবিধা আছে। তা হলো আওয়ামী লীগের শত্রুর সংখ্যা একটি কমল। এতে আওয়ামী লীগেরও বেনিফিট আছে। সুতরাং এসব বিষয় চিন্তা করে আমার কাছে মনে হয়েছে, জোটে থাকলে আওয়ামী লীগ ও জাসদেরও লাভ। সুতরাং সৈয়দ আশরাফ কেন এ কথাগুলো বললেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসব প্রশ্ন তোলা হয়। এতে মনে হয় তারা জাসদের অতীতের ভূমিকা ভুলতে পারছেন না। মহিউদ্দিন আহমদের ভাষায়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তিনি যখন কথা বলেন, ধরে নেব তিনি দায়িত্ব নিয়েই কথা বলছেন। তার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত একে আমি সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত মতামতই ধরে নেব। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে আশরাফ যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আমি ধরে নিলাম, তাদের এমন সময় জন্ম বা বেড়ে ওঠা যখন আওয়ামী লীগ ও জাসদের মধ্যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল না। সুতরাং ওই সমাবেশে গিয়ে তিনি কেন অতীতের এ বিষয়টি গিয়ে খুঁচিয়ে তুললেন এতে আমি অবাক হয়েছি। তাহলে কি ’৭২ থেকে ’৭৫ পর্যন্ত জাসদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল, যারা পরস্পর পরস্পরের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ও শত্রু ছিল, সেই সাংঘর্ষিক সম্পর্কটা এখনো তারা ভুলতে পারেননি? মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, যদি এটা দলের বক্তব্য হয়ে থাকে, তাহলে আমি ধরে নেব দলগতভাবে আওয়ামী লীগ এখনো জাসদের ওই সময়ের কার্যকলাপকে রিকনসাইল করতে পারেনি। এখন জাসদ যেহেতু ২০০২ সাল থেকে ১৪-দলীয় জোটের পার্টনার। সুতরাং এ পার্টনারশিপ ১৪-১৫ বছর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনও তারা জোটে করেছে। তারপর যে সরকার ছিল তারও পার্টনার জাসদ। ২০১৩ সাল থেকে মন্ত্রিসভায়ও জাসদ আছে। এতদিন পর হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন উঠল, তাহলে কি জাসদের কার্যকলাপ কিংবা হাসানুল হক ইনুর কার্যকলাপে তারা ক্ষুব্ধ?

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে