শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

-----------মহিউদ্দিন আহমদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এখন আর বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের রাজনীতিতে নেই বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে ছাত্রলীগের দ্বিধাবিভক্তির পর গঠিত জাসদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ পর্যন্ত বলত না। এক পর্যায়ে তারা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছিল। তাদের স্লোগান ছিল, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। অবশ্য পরবর্তীতে তাদের ওই রাজনীতি করার সুযোগ বাংলাদেশে ছিল না। জাসদের রাজনীতিও এখন পাল্টেছে। এখন তারা জয় বাংলাও বলে, বঙ্গবন্ধুও বলে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন একসময় জাসদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আর জাসদের দ্বন্দ্বের ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত রয়েছে। এটা আওয়ামী লীগের অনেক নেতার কাছে এখনো ‘সজীব’। তারা ওই প্রেক্ষাপট ভুলতে পারছেন না। দলের প্রতি ভালোবাসা আর প্রতিপক্ষের প্রতি ঘৃণা থেকেই এটা তারা ভুলবেন না। মাঝে মাঝে আবার জেগে ওঠেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বক্তব্যে মনে হয়, সেই পুরনো ক্ষতটাই মাথাচাড়া দিয়ে জেগে উঠেছে। বিশিষ্ট এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, জাসদের রাজনীতিই ছিল আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করা। এটা তাদের রাজনৈতিক বক্তব্য ছিল। তারা গণবাহিনী গঠন করেছে। এটাকে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি বলা ঠিক হবে না। তবে তারা যাই করুক না কেন, ফসল ঘরে তুলতে পারেনি। ফসল চলে গেছে অন্যের হাতে। তবে ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলটিই ছন্নছাড়া হয়ে যায়। তাদের পুনর্গঠিত হতে অনেক সময় লেগেছে। সরকারে ফিরে আসতে লেগেছে ২১ বছর। তিনি বলেন, একইভাবে জাসদও কিন্তু লাভবান হয়নি। তারাও এরপর অনেক ভাঙনের শিকার হয়েছে। জাসদ ভেঙে বাসদ হয়েছে। তারপর জাসদ ছেড়ে আ স ম আবদুর রব জেএসডি করেছেন, শাজাহান সিরাজরা চলে গেছেন। এখন জাসদ এবং আওয়ামী লীগ তাদের অতীতের রাজনীতি আঁকড়ে ধরে নেই। আওয়ামী লীগ এখন আর বাকশাল কায়েমের কথা বলে না। জাসদও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলে না। তারা উভয়েই অতীতের রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছে। সমাজতন্ত্রের কথা তারা কেউ বলে না। রাজনৈতিকভাবে তারা এখন অনেকটাই কাছাকাছি। আওয়ামী লীগের বাইরে জাসদের রাজনীতি আলাদাভাবে ভাবা যায় না। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য যদি আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে এর রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে। এতে জাসদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাসদ এখন ভেঙে দুই টুকরো হয়ে গেছে। তাদের দরকষাকষির ক্ষমতা নেই। তার পরও তাদের টিকে থাকার একটি প্রশ্ন আছে। এজন্যই তাদের দরকার বড় একটি জোটের সঙ্গে থাকা। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে জাসদকে হারিকেন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সৈয়দ আশরাফ বা আওয়ামী লীগের কিছু নেতার বক্তব্যের প্রশ্ন তুলে মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, জাসদের ১০ বছরের যে কার্যকলাপ আমি দেখছি, তা হচ্ছে জাসদ সর্বক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদবিরোধী আওয়ামী লীগের অবস্থানকে জাসদ জোরালো সমর্থন দিয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতাদের চেয়েও তারা বেশি বিএনপি নেতাদের উঠতে-বসতে গালাগাল করেছে। সেই অবস্থায় তো জাসদের বিশ্বস্ততায় ঘাটতি পড়েছে কিংবা তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তেমনটা তো বলা যাচ্ছে না। তাহলে সৈয়দ আশরাফ যে প্রসঙ্গটি তুলেছেন, তা বোধগম্য নয়। মনে হচ্ছে তারা অতীতের ভূমিকাটা এখনো ভুলতে পারেননি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও অনেক পরিবর্তন এসেছে দাবি করে লেখক মহিউদ্দিন বলেন, আবদুল মালেক উকিল ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ফেরাউনের পতন হয়েছে। সেই আবদুল মালেক উকিলকে আওয়ামী লীগ সভাপতিও করেছিল। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দলের অনেক নেতা অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা শেখ হাসিনার কাছ থেকে দলমুক্ত করতে চেয়েছিলেন। সেই অবস্থান থেকেও তো আওয়ামী লীগ সরে এসেছে। তিনি বলেন, জাসদের বিষয়ে সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বলেই মনে করি। আর যদি এটা আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে প্রভাব পড়বে। ১৪ দলে আওয়ামী লীগের বাইরে আলোচিত দল হলো জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি। দুটি দলই কিন্তু ’৭২ ও ’৭৫-এ একই কথা বলত। ওয়ার্কার্স পার্টি গণবাহিনী না করলেও তারা আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করতে চেয়েছিল। তারা জিয়াউর রহমানকেও সমর্থন দিয়েছিল। এগুলো ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। তারাও আজকে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের আগে শেখ সেলিমও একই কথা বলেছেন। এটা সত্যের একটি দিক। মুদ্রার এক পিঠ। ওই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে জনমত গড়ে উঠেছিল, তার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিল জাসদ। তবে জাসদেরও একটি রাজনীতি ছিল। সেই রাজনীতির কারণেই এ বিরোধিতা করেছিল। এখন কথা হচ্ছে, ওই সময় জাসদের প্রতি আওয়ামী লীগের যে আচরণ, তাও জাসদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। ওই সময় জাসদের মূল্যায়ন ছিল, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে। গণতন্ত্র হরণ করেছে। তিনি বলেন, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বক্তব্য ছিল, জাসদ ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করেছে। এ ষড়যন্ত্রের কারণেই বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছেন। এখানে মুদ্রার দুই পিঠই আছে। আমি সৈয়দ আশরাফের বক্তব্য উড়িয়ে দিচ্ছি না। তার তো একটা আহতবোধ আছেই। ১৫ আগস্টের হত্যার ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর তার পিতাকে হত্যা করা হয়েছে। একে তিনি কীভাবে ভুলে যাবেন? আমি যদি সৈয়দ আশরাফের জায়গায় থাকতাম, আমি কীভাবে দেখতাম? কাজেই এ বিষয়টিকেও হালকাভাবে নেওয়া যাচ্ছে না। বিশিষ্ট এই গবেষক বলেন, ৪০ বছরে আমাদের বুড়িগঙ্গার জল অনেক গড়িয়েছে। আপনি যখন জোটের রাজনীতি করবেন, সেখানে ‘গিভ অ্যান্ড টেকের’ ব্যাপার আছে। আপনি আজ কার সঙ্গে বিছানায় যাবেন, কাল কার সঙ্গে যাবেন, তা বলা মুশকিল। তবে কতগুলো পয়েন্টে ঐকমত্য হতে হয়। সেখানে জাসদ ও আওয়ামী লীগের অংশীদারিত্ব সেভাবেই গড়ে উঠেছে। তাদের এখন কমন শত্রু বিএনপি। সুতরাং সে ক্ষেত্রে আমি কোনো সমস্যা দেখি না। তিনি বলেন, জাসদ জোটে থাকলে আওয়ামী লীগের জন্যও একটি সুবিধা আছে। তা হলো আওয়ামী লীগের শত্রুর সংখ্যা একটি কমল। এতে আওয়ামী লীগেরও বেনিফিট আছে। সুতরাং এসব বিষয় চিন্তা করে আমার কাছে মনে হয়েছে, জোটে থাকলে আওয়ামী লীগ ও জাসদেরও লাভ। সুতরাং সৈয়দ আশরাফ কেন এ কথাগুলো বললেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসব প্রশ্ন তোলা হয়। এতে মনে হয় তারা জাসদের অতীতের ভূমিকা ভুলতে পারছেন না। মহিউদ্দিন আহমদের ভাষায়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তিনি যখন কথা বলেন, ধরে নেব তিনি দায়িত্ব নিয়েই কথা বলছেন। তার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত একে আমি সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত মতামতই ধরে নেব। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে আশরাফ যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আমি ধরে নিলাম, তাদের এমন সময় জন্ম বা বেড়ে ওঠা যখন আওয়ামী লীগ ও জাসদের মধ্যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল না। সুতরাং ওই সমাবেশে গিয়ে তিনি কেন অতীতের এ বিষয়টি গিয়ে খুঁচিয়ে তুললেন এতে আমি অবাক হয়েছি। তাহলে কি ’৭২ থেকে ’৭৫ পর্যন্ত জাসদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল, যারা পরস্পর পরস্পরের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ও শত্রু ছিল, সেই সাংঘর্ষিক সম্পর্কটা এখনো তারা ভুলতে পারেননি? মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, যদি এটা দলের বক্তব্য হয়ে থাকে, তাহলে আমি ধরে নেব দলগতভাবে আওয়ামী লীগ এখনো জাসদের ওই সময়ের কার্যকলাপকে রিকনসাইল করতে পারেনি। এখন জাসদ যেহেতু ২০০২ সাল থেকে ১৪-দলীয় জোটের পার্টনার। সুতরাং এ পার্টনারশিপ ১৪-১৫ বছর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনও তারা জোটে করেছে। তারপর যে সরকার ছিল তারও পার্টনার জাসদ। ২০১৩ সাল থেকে মন্ত্রিসভায়ও জাসদ আছে। এতদিন পর হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন উঠল, তাহলে কি জাসদের কার্যকলাপ কিংবা হাসানুল হক ইনুর কার্যকলাপে তারা ক্ষুব্ধ?

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন