শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

-----------মহিউদ্দিন আহমদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এখন আর বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের রাজনীতিতে নেই বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে ছাত্রলীগের দ্বিধাবিভক্তির পর গঠিত জাসদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ পর্যন্ত বলত না। এক পর্যায়ে তারা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছিল। তাদের স্লোগান ছিল, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। অবশ্য পরবর্তীতে তাদের ওই রাজনীতি করার সুযোগ বাংলাদেশে ছিল না। জাসদের রাজনীতিও এখন পাল্টেছে। এখন তারা জয় বাংলাও বলে, বঙ্গবন্ধুও বলে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন একসময় জাসদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আর জাসদের দ্বন্দ্বের ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত রয়েছে। এটা আওয়ামী লীগের অনেক নেতার কাছে এখনো ‘সজীব’। তারা ওই প্রেক্ষাপট ভুলতে পারছেন না। দলের প্রতি ভালোবাসা আর প্রতিপক্ষের প্রতি ঘৃণা থেকেই এটা তারা ভুলবেন না। মাঝে মাঝে আবার জেগে ওঠেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বক্তব্যে মনে হয়, সেই পুরনো ক্ষতটাই মাথাচাড়া দিয়ে জেগে উঠেছে। বিশিষ্ট এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, জাসদের রাজনীতিই ছিল আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করা। এটা তাদের রাজনৈতিক বক্তব্য ছিল। তারা গণবাহিনী গঠন করেছে। এটাকে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি বলা ঠিক হবে না। তবে তারা যাই করুক না কেন, ফসল ঘরে তুলতে পারেনি। ফসল চলে গেছে অন্যের হাতে। তবে ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলটিই ছন্নছাড়া হয়ে যায়। তাদের পুনর্গঠিত হতে অনেক সময় লেগেছে। সরকারে ফিরে আসতে লেগেছে ২১ বছর। তিনি বলেন, একইভাবে জাসদও কিন্তু লাভবান হয়নি। তারাও এরপর অনেক ভাঙনের শিকার হয়েছে। জাসদ ভেঙে বাসদ হয়েছে। তারপর জাসদ ছেড়ে আ স ম আবদুর রব জেএসডি করেছেন, শাজাহান সিরাজরা চলে গেছেন। এখন জাসদ এবং আওয়ামী লীগ তাদের অতীতের রাজনীতি আঁকড়ে ধরে নেই। আওয়ামী লীগ এখন আর বাকশাল কায়েমের কথা বলে না। জাসদও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলে না। তারা উভয়েই অতীতের রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছে। সমাজতন্ত্রের কথা তারা কেউ বলে না। রাজনৈতিকভাবে তারা এখন অনেকটাই কাছাকাছি। আওয়ামী লীগের বাইরে জাসদের রাজনীতি আলাদাভাবে ভাবা যায় না। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য যদি আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে এর রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে। এতে জাসদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাসদ এখন ভেঙে দুই টুকরো হয়ে গেছে। তাদের দরকষাকষির ক্ষমতা নেই। তার পরও তাদের টিকে থাকার একটি প্রশ্ন আছে। এজন্যই তাদের দরকার বড় একটি জোটের সঙ্গে থাকা। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে জাসদকে হারিকেন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সৈয়দ আশরাফ বা আওয়ামী লীগের কিছু নেতার বক্তব্যের প্রশ্ন তুলে মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, জাসদের ১০ বছরের যে কার্যকলাপ আমি দেখছি, তা হচ্ছে জাসদ সর্বক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদবিরোধী আওয়ামী লীগের অবস্থানকে জাসদ জোরালো সমর্থন দিয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতাদের চেয়েও তারা বেশি বিএনপি নেতাদের উঠতে-বসতে গালাগাল করেছে। সেই অবস্থায় তো জাসদের বিশ্বস্ততায় ঘাটতি পড়েছে কিংবা তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তেমনটা তো বলা যাচ্ছে না। তাহলে সৈয়দ আশরাফ যে প্রসঙ্গটি তুলেছেন, তা বোধগম্য নয়। মনে হচ্ছে তারা অতীতের ভূমিকাটা এখনো ভুলতে পারেননি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও অনেক পরিবর্তন এসেছে দাবি করে লেখক মহিউদ্দিন বলেন, আবদুল মালেক উকিল ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ফেরাউনের পতন হয়েছে। সেই আবদুল মালেক উকিলকে আওয়ামী লীগ সভাপতিও করেছিল। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দলের অনেক নেতা অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা শেখ হাসিনার কাছ থেকে দলমুক্ত করতে চেয়েছিলেন। সেই অবস্থান থেকেও তো আওয়ামী লীগ সরে এসেছে। তিনি বলেন, জাসদের বিষয়ে সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বলেই মনে করি। আর যদি এটা আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে প্রভাব পড়বে। ১৪ দলে আওয়ামী লীগের বাইরে আলোচিত দল হলো জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি। দুটি দলই কিন্তু ’৭২ ও ’৭৫-এ একই কথা বলত। ওয়ার্কার্স পার্টি গণবাহিনী না করলেও তারা আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করতে চেয়েছিল। তারা জিয়াউর রহমানকেও সমর্থন দিয়েছিল। এগুলো ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। তারাও আজকে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের আগে শেখ সেলিমও একই কথা বলেছেন। এটা সত্যের একটি দিক। মুদ্রার এক পিঠ। ওই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে জনমত গড়ে উঠেছিল, তার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিল জাসদ। তবে জাসদেরও একটি রাজনীতি ছিল। সেই রাজনীতির কারণেই এ বিরোধিতা করেছিল। এখন কথা হচ্ছে, ওই সময় জাসদের প্রতি আওয়ামী লীগের যে আচরণ, তাও জাসদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। ওই সময় জাসদের মূল্যায়ন ছিল, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে। গণতন্ত্র হরণ করেছে। তিনি বলেন, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বক্তব্য ছিল, জাসদ ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করেছে। এ ষড়যন্ত্রের কারণেই বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছেন। এখানে মুদ্রার দুই পিঠই আছে। আমি সৈয়দ আশরাফের বক্তব্য উড়িয়ে দিচ্ছি না। তার তো একটা আহতবোধ আছেই। ১৫ আগস্টের হত্যার ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর তার পিতাকে হত্যা করা হয়েছে। একে তিনি কীভাবে ভুলে যাবেন? আমি যদি সৈয়দ আশরাফের জায়গায় থাকতাম, আমি কীভাবে দেখতাম? কাজেই এ বিষয়টিকেও হালকাভাবে নেওয়া যাচ্ছে না। বিশিষ্ট এই গবেষক বলেন, ৪০ বছরে আমাদের বুড়িগঙ্গার জল অনেক গড়িয়েছে। আপনি যখন জোটের রাজনীতি করবেন, সেখানে ‘গিভ অ্যান্ড টেকের’ ব্যাপার আছে। আপনি আজ কার সঙ্গে বিছানায় যাবেন, কাল কার সঙ্গে যাবেন, তা বলা মুশকিল। তবে কতগুলো পয়েন্টে ঐকমত্য হতে হয়। সেখানে জাসদ ও আওয়ামী লীগের অংশীদারিত্ব সেভাবেই গড়ে উঠেছে। তাদের এখন কমন শত্রু বিএনপি। সুতরাং সে ক্ষেত্রে আমি কোনো সমস্যা দেখি না। তিনি বলেন, জাসদ জোটে থাকলে আওয়ামী লীগের জন্যও একটি সুবিধা আছে। তা হলো আওয়ামী লীগের শত্রুর সংখ্যা একটি কমল। এতে আওয়ামী লীগেরও বেনিফিট আছে। সুতরাং এসব বিষয় চিন্তা করে আমার কাছে মনে হয়েছে, জোটে থাকলে আওয়ামী লীগ ও জাসদেরও লাভ। সুতরাং সৈয়দ আশরাফ কেন এ কথাগুলো বললেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসব প্রশ্ন তোলা হয়। এতে মনে হয় তারা জাসদের অতীতের ভূমিকা ভুলতে পারছেন না। মহিউদ্দিন আহমদের ভাষায়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তিনি যখন কথা বলেন, ধরে নেব তিনি দায়িত্ব নিয়েই কথা বলছেন। তার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত একে আমি সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত মতামতই ধরে নেব। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে আশরাফ যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আমি ধরে নিলাম, তাদের এমন সময় জন্ম বা বেড়ে ওঠা যখন আওয়ামী লীগ ও জাসদের মধ্যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল না। সুতরাং ওই সমাবেশে গিয়ে তিনি কেন অতীতের এ বিষয়টি গিয়ে খুঁচিয়ে তুললেন এতে আমি অবাক হয়েছি। তাহলে কি ’৭২ থেকে ’৭৫ পর্যন্ত জাসদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল, যারা পরস্পর পরস্পরের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ও শত্রু ছিল, সেই সাংঘর্ষিক সম্পর্কটা এখনো তারা ভুলতে পারেননি? মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, যদি এটা দলের বক্তব্য হয়ে থাকে, তাহলে আমি ধরে নেব দলগতভাবে আওয়ামী লীগ এখনো জাসদের ওই সময়ের কার্যকলাপকে রিকনসাইল করতে পারেনি। এখন জাসদ যেহেতু ২০০২ সাল থেকে ১৪-দলীয় জোটের পার্টনার। সুতরাং এ পার্টনারশিপ ১৪-১৫ বছর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনও তারা জোটে করেছে। তারপর যে সরকার ছিল তারও পার্টনার জাসদ। ২০১৩ সাল থেকে মন্ত্রিসভায়ও জাসদ আছে। এতদিন পর হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন উঠল, তাহলে কি জাসদের কার্যকলাপ কিংবা হাসানুল হক ইনুর কার্যকলাপে তারা ক্ষুব্ধ?

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে