শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

-----------মহিউদ্দিন আহমদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকে বঙ্গবন্ধুও বলত না জাসদ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এখন আর বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের রাজনীতিতে নেই বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে ছাত্রলীগের দ্বিধাবিভক্তির পর গঠিত জাসদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ পর্যন্ত বলত না। এক পর্যায়ে তারা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছিল। তাদের স্লোগান ছিল, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। অবশ্য পরবর্তীতে তাদের ওই রাজনীতি করার সুযোগ বাংলাদেশে ছিল না। জাসদের রাজনীতিও এখন পাল্টেছে। এখন তারা জয় বাংলাও বলে, বঙ্গবন্ধুও বলে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন একসময় জাসদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আর জাসদের দ্বন্দ্বের ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত রয়েছে। এটা আওয়ামী লীগের অনেক নেতার কাছে এখনো ‘সজীব’। তারা ওই প্রেক্ষাপট ভুলতে পারছেন না। দলের প্রতি ভালোবাসা আর প্রতিপক্ষের প্রতি ঘৃণা থেকেই এটা তারা ভুলবেন না। মাঝে মাঝে আবার জেগে ওঠেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বক্তব্যে মনে হয়, সেই পুরনো ক্ষতটাই মাথাচাড়া দিয়ে জেগে উঠেছে। বিশিষ্ট এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, জাসদের রাজনীতিই ছিল আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করা। এটা তাদের রাজনৈতিক বক্তব্য ছিল। তারা গণবাহিনী গঠন করেছে। এটাকে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি বলা ঠিক হবে না। তবে তারা যাই করুক না কেন, ফসল ঘরে তুলতে পারেনি। ফসল চলে গেছে অন্যের হাতে। তবে ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলটিই ছন্নছাড়া হয়ে যায়। তাদের পুনর্গঠিত হতে অনেক সময় লেগেছে। সরকারে ফিরে আসতে লেগেছে ২১ বছর। তিনি বলেন, একইভাবে জাসদও কিন্তু লাভবান হয়নি। তারাও এরপর অনেক ভাঙনের শিকার হয়েছে। জাসদ ভেঙে বাসদ হয়েছে। তারপর জাসদ ছেড়ে আ স ম আবদুর রব জেএসডি করেছেন, শাজাহান সিরাজরা চলে গেছেন। এখন জাসদ এবং আওয়ামী লীগ তাদের অতীতের রাজনীতি আঁকড়ে ধরে নেই। আওয়ামী লীগ এখন আর বাকশাল কায়েমের কথা বলে না। জাসদও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলে না। তারা উভয়েই অতীতের রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছে। সমাজতন্ত্রের কথা তারা কেউ বলে না। রাজনৈতিকভাবে তারা এখন অনেকটাই কাছাকাছি। আওয়ামী লীগের বাইরে জাসদের রাজনীতি আলাদাভাবে ভাবা যায় না। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য যদি আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে এর রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে। এতে জাসদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাসদ এখন ভেঙে দুই টুকরো হয়ে গেছে। তাদের দরকষাকষির ক্ষমতা নেই। তার পরও তাদের টিকে থাকার একটি প্রশ্ন আছে। এজন্যই তাদের দরকার বড় একটি জোটের সঙ্গে থাকা। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে জাসদকে হারিকেন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সৈয়দ আশরাফ বা আওয়ামী লীগের কিছু নেতার বক্তব্যের প্রশ্ন তুলে মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, জাসদের ১০ বছরের যে কার্যকলাপ আমি দেখছি, তা হচ্ছে জাসদ সর্বক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের জঙ্গিবাদবিরোধী আওয়ামী লীগের অবস্থানকে জাসদ জোরালো সমর্থন দিয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতাদের চেয়েও তারা বেশি বিএনপি নেতাদের উঠতে-বসতে গালাগাল করেছে। সেই অবস্থায় তো জাসদের বিশ্বস্ততায় ঘাটতি পড়েছে কিংবা তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তেমনটা তো বলা যাচ্ছে না। তাহলে সৈয়দ আশরাফ যে প্রসঙ্গটি তুলেছেন, তা বোধগম্য নয়। মনে হচ্ছে তারা অতীতের ভূমিকাটা এখনো ভুলতে পারেননি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও অনেক পরিবর্তন এসেছে দাবি করে লেখক মহিউদ্দিন বলেন, আবদুল মালেক উকিল ১৫ আগস্টের পর লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ফেরাউনের পতন হয়েছে। সেই আবদুল মালেক উকিলকে আওয়ামী লীগ সভাপতিও করেছিল। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দলের অনেক নেতা অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা শেখ হাসিনার কাছ থেকে দলমুক্ত করতে চেয়েছিলেন। সেই অবস্থান থেকেও তো আওয়ামী লীগ সরে এসেছে। তিনি বলেন, জাসদের বিষয়ে সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বলেই মনে করি। আর যদি এটা আওয়ামী লীগের বক্তব্য হয়, তাহলে ১৪ দলে প্রভাব পড়বে। ১৪ দলে আওয়ামী লীগের বাইরে আলোচিত দল হলো জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি। দুটি দলই কিন্তু ’৭২ ও ’৭৫-এ একই কথা বলত। ওয়ার্কার্স পার্টি গণবাহিনী না করলেও তারা আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করতে চেয়েছিল। তারা জিয়াউর রহমানকেও সমর্থন দিয়েছিল। এগুলো ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। তারাও আজকে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, সৈয়দ আশরাফের আগে শেখ সেলিমও একই কথা বলেছেন। এটা সত্যের একটি দিক। মুদ্রার এক পিঠ। ওই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে জনমত গড়ে উঠেছিল, তার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিল জাসদ। তবে জাসদেরও একটি রাজনীতি ছিল। সেই রাজনীতির কারণেই এ বিরোধিতা করেছিল। এখন কথা হচ্ছে, ওই সময় জাসদের প্রতি আওয়ামী লীগের যে আচরণ, তাও জাসদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। ওই সময় জাসদের মূল্যায়ন ছিল, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে। গণতন্ত্র হরণ করেছে। তিনি বলেন, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বক্তব্য ছিল, জাসদ ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করেছে। এ ষড়যন্ত্রের কারণেই বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছেন। এখানে মুদ্রার দুই পিঠই আছে। আমি সৈয়দ আশরাফের বক্তব্য উড়িয়ে দিচ্ছি না। তার তো একটা আহতবোধ আছেই। ১৫ আগস্টের হত্যার ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর তার পিতাকে হত্যা করা হয়েছে। একে তিনি কীভাবে ভুলে যাবেন? আমি যদি সৈয়দ আশরাফের জায়গায় থাকতাম, আমি কীভাবে দেখতাম? কাজেই এ বিষয়টিকেও হালকাভাবে নেওয়া যাচ্ছে না। বিশিষ্ট এই গবেষক বলেন, ৪০ বছরে আমাদের বুড়িগঙ্গার জল অনেক গড়িয়েছে। আপনি যখন জোটের রাজনীতি করবেন, সেখানে ‘গিভ অ্যান্ড টেকের’ ব্যাপার আছে। আপনি আজ কার সঙ্গে বিছানায় যাবেন, কাল কার সঙ্গে যাবেন, তা বলা মুশকিল। তবে কতগুলো পয়েন্টে ঐকমত্য হতে হয়। সেখানে জাসদ ও আওয়ামী লীগের অংশীদারিত্ব সেভাবেই গড়ে উঠেছে। তাদের এখন কমন শত্রু বিএনপি। সুতরাং সে ক্ষেত্রে আমি কোনো সমস্যা দেখি না। তিনি বলেন, জাসদ জোটে থাকলে আওয়ামী লীগের জন্যও একটি সুবিধা আছে। তা হলো আওয়ামী লীগের শত্রুর সংখ্যা একটি কমল। এতে আওয়ামী লীগেরও বেনিফিট আছে। সুতরাং এসব বিষয় চিন্তা করে আমার কাছে মনে হয়েছে, জোটে থাকলে আওয়ামী লীগ ও জাসদেরও লাভ। সুতরাং সৈয়দ আশরাফ কেন এ কথাগুলো বললেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসব প্রশ্ন তোলা হয়। এতে মনে হয় তারা জাসদের অতীতের ভূমিকা ভুলতে পারছেন না। মহিউদ্দিন আহমদের ভাষায়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি। তিনি যখন কথা বলেন, ধরে নেব তিনি দায়িত্ব নিয়েই কথা বলছেন। তার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত একে আমি সৈয়দ আশরাফের ব্যক্তিগত মতামতই ধরে নেব। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে আশরাফ যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আমি ধরে নিলাম, তাদের এমন সময় জন্ম বা বেড়ে ওঠা যখন আওয়ামী লীগ ও জাসদের মধ্যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল না। সুতরাং ওই সমাবেশে গিয়ে তিনি কেন অতীতের এ বিষয়টি গিয়ে খুঁচিয়ে তুললেন এতে আমি অবাক হয়েছি। তাহলে কি ’৭২ থেকে ’৭৫ পর্যন্ত জাসদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের যে বৈরী সম্পর্কটা ছিল, যারা পরস্পর পরস্পরের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ও শত্রু ছিল, সেই সাংঘর্ষিক সম্পর্কটা এখনো তারা ভুলতে পারেননি? মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, যদি এটা দলের বক্তব্য হয়ে থাকে, তাহলে আমি ধরে নেব দলগতভাবে আওয়ামী লীগ এখনো জাসদের ওই সময়ের কার্যকলাপকে রিকনসাইল করতে পারেনি। এখন জাসদ যেহেতু ২০০২ সাল থেকে ১৪-দলীয় জোটের পার্টনার। সুতরাং এ পার্টনারশিপ ১৪-১৫ বছর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনও তারা জোটে করেছে। তারপর যে সরকার ছিল তারও পার্টনার জাসদ। ২০১৩ সাল থেকে মন্ত্রিসভায়ও জাসদ আছে। এতদিন পর হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন উঠল, তাহলে কি জাসদের কার্যকলাপ কিংবা হাসানুল হক ইনুর কার্যকলাপে তারা ক্ষুব্ধ?

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে