শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ২

জহুরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া
প্রিন্ট ভার্সন
কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ২

কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন ইমান আলী (৩৫) নামে ও শাহাবুদ্দিন (৫৫)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। এলাকায় ইউপি নির্বাচন নিয়ে বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সদর উপজেলার ঝাউদিয়া ইউনিয়নের মাঝপাড়া গ্রামে গতকাল ভোর ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী, স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ জানায়, জুনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঝাউদিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তৎকালীন চেয়ারম্যান বখতিয়ার হোসেন। ওই নির্বাচনে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কেরামত আলী বিশ্বাস বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচনের পর থেকে কেরামত ও বখতিয়ারের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে গত সপ্তাহে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়। বেশ কিছু বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্তরা এর জন্য কেরামত সমর্থকদের দায়ী করেন। এর জের ধরে গতকাল ভোর ৬টার দিকে কেরামত সমর্থিত মাঝপাড়া ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসলাম মণ্ডলের নেতৃত্বে কাশীনাথপুর, বৈদ্যনাথপুর ও ঝাউদিয়া গ্রামের কয়েকশ লোক জোটবদ্ধ হয়ে মাঝপাড়া গ্রামে ঢুকে বখতিয়ার সমর্থিত মজিদ মেম্বারের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। মজিদ মেম্বারের লোকজন তাদের প্রতিরোধের চেষ্টা করলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অন্যের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বেশ কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও শোনা যায়। এ সময় মাঝপাড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে ইমান আলী গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ ঘটনায় গুরুতর আহত ছয়জনকে দ্রুত কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান সকাল ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বৈদ্যনাথপুর গ্রামের মৃত মকসেদ আলীর ছেলে শাহাবুদ্দিন। নিহত দুজন কেরামত আলীর সমর্থক বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শী হারুন জানান, নিহত ইমান আলীকে কয়েক মাস আগে এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর তিনি বর্তমান চেয়ারম্যান কেরামতের শেল্টারে ছিলেন। সকালে ইমান আলীসহ অন্যদের বাড়িতে তুলে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে কেরামতের লোকজন জোটবদ্ধ হয়ে এলাকায় ঢোকে। মজিদের নেতৃত্বে মাঠের মধ্যে কয়েকশ মানুষ অবস্থান নেয়। অপর পক্ষও একই স্থানে অবস্থান নেয়। এ সময় মুখোমুখি সংঘর্ষে ইমান আলী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ইমান আলীর লাশ সামনে রেখে আহাজারি করছেন স্বজনরা। আশপাশের রাস্তায় পুলিশ ও র‌্যাবের সদস্যরা টহল দিচ্ছেন। মাটির ঘরে দেয়ালে রক্তের দাগ লেগে আছে। এ ছাড়া গ্রামের একটি ঘরের বারান্দায় ছোপ ছোপ রক্তের দাগ লেগে ছিল। ঘরে আশ্রয় নেওয়া কয়েকজনকে বারান্দার ওপরই ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয় বলে বাড়ির লোকজন জানান। সেখানকার বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে পুলিশ ব্যবস্থা নিলেও এভাবে দুটি প্রাণ ঝরত না। তারা বলেন, এক সপ্তাহ ধরে কেরামত আলী বিশ্বাসের লোকজন হাতিয়া, আলীনগরসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে তাণ্ডব চালাচ্ছিল। দোকানপাট ও বাড়িঘরে লুটপাটসহ বেশ কিছু বাড়ির টিনের চাল ও বেড়া ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ঝাঁঝরা করে দিয়েছে কেরামতের ক্যাডাররা। অনেকে প্রাণভয়ে এলাকা ছেড়েছেন। এলাকার মানুষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানাসহ জেলা পুলিশের কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানালেও পুলিশ সে সময় তেমন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুলিশ যদি সে সময় কেরামত সমর্থকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিত তাহলে এভাবে রক্ত ঝরত না। ঝাউদিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বখতিয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, কেরামত আলী স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপির সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে তার (বখতিয়ার) লোকজনের ওপর অত্যাচার করছে। এর জের ধরেই গতকাল এলাকায় এই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ঘটেছে। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন। এ ব্যাপারে কেরামত আলী বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে রাজনীতি ও ভোটের কোনো সম্পর্ক নেই। মজিদ মেম্বার ও ইসলামের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়েছে। আমার লোকজন এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়।’ পুলিশের গাফিলতির ব্যাপারে জানতে চাইলে ঝাউদিয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই দিলীপ বিশ্বাস বলেন, ‘অনেক ব্যস্ত আছি। আপনার সাথে বকবক করার সময় নেই।’ এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার প্রলয় চিসিম জানান, পরিস্থিতি এখন তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের গাফিলতির কথা তিনি অস্বীকার করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

২২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম