শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আগুনঝরা মার্চ

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

মওদুদ আহমদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সন্ধ্যার দিকে খবর ছড়িয়ে পড়ল পাকিস্তানি শাসক ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সব সমঝোতা ভণ্ডুল হয়ে গেছে। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সমঝোতায় প্রায় এসে গিয়েছিলেন যে, পূর্ব পাকিস্তানের সব বিষয় বঙ্গবন্ধু নির্ধারণ করবেন। তার সমগ্র পাকিস্তান সম্পর্কে আগ্রহ ছিল কম। যদিও বঙ্গবন্ধুর সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল জাতীয় পরিষদে।ইয়াহিয়া খান ঘোষণাও দিয়েছেন পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের অধিকার ও স্বাধীনতা, যাতে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীনভাবে দেশ চালাতে পারে। তবে যখন ইয়াহিয়া-বঙ্গবন্ধুর সব সমঝোতা ভেঙে গেল, তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সিদ্ধান্ত নিল, কীভাবে পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমরা সেদিন সন্ধ্যার পরই সাংঘাতিক রকমের ভয়ভীতি আর উত্কণ্ঠার মধ্যে ছিলাম। চরম উত্তেজনা কাজ করছিল প্রতিটি মুহূর্তে। বর্তমান হোটেল রূপসী বাংলা ছিল ঢাকার একমাত্র আন্তর্জাতিক হোটেল যার নাম ছিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল। সেই হোটেলে বিদেশি ৪২ জন সাংবাদিকও ছিলেন। তারা ছিলেন সারা পৃথিবীখ্যাত। আমি তখন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করতে গিয়েছিলাম, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সর্বশেষ অবস্থা। রাত ৯টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের লবিতে একটা বড় কালো শ্লেটে চক দিয়ে বড় করে লেখা ছিল, ‘আপনারা কেউ হোটেলের বাইরে যাবেন না।’ সাংবাদিকদের নিয়ে আমরা চলে গেলাম ১১ তলার পশ্চিম কোণের কয়েকটি কামরায়। আমি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ৪২ জন সাংবাদিককে ব্রিফ করেছিলাম বঙ্গবন্ধু কী করছেন, সমঝোতার কী হলো, তার সর্বশেষ কী অবস্থা এসব বিষয়ে। তাদের বললাম, সংলাপ ভেঙে গেছে, সংলাপ থেমে গেছে। এখন পাকিস্তানি আর্মি টেক ওভার করতে যাচ্ছে। তখনই ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা হয়, কেউ যেন হোটেল থেকে না বের হন। তখনই সাংবাদিকরা বুঝে ফেললেন বাংলাদেশে কী হতে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম সন্ধ্যা ৬টার দিকেই ইয়াহিয়া খান ঢাকা ছেড়েছেন। রাত ৯টার পরপরই সুগন্ধা থেকে জিপে করে রাইফেল তাক করে পাকিস্তানি আর্মি গাড়ি নিয়ে বের হচ্ছে। উত্তরের জানালা দিয়ে দেখলাম ভিআইপি রোড দিয়ে ট্যাঙ্ক ও লরি নিয়ে আর্মি ধেয়ে আসছে। সাকুরার পাশে ছিল ইংরেজি দৈনিক পিপল পত্রিকার অফিস। পাকিস্তানি সেনারা ট্যাঙ্ক থেকে নেমে গেল। তারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে পিপল অফিসে গিয়ে আধা ঘণ্টা অবস্থান করে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিল। পত্রিকা অফিসের সেখানে কেউ ছিলেন না। পরে পাকিস্তানি সেনারা গাড়িতে উঠে ধানমন্ডির দিকে রওনা দিতে শুরু করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে যাওয়ার পর তারা ব্যাপক গুলিবর্ষণ করে। আমরা জানালা দিয়ে মোটামুটিভাবে সব আন্দাজ করতে পারলাম, মুহুর্মুহু গুলিবর্ষণ হচ্ছে। আমি বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ফোন করেছিলাম। ফোনটা ধরেছিলেন হাজী মোর্শেদ বলে কুষ্টিয়ার এক ব্যক্তি। আমি বলেছিলাম, পাকিস্তান আর্মির গাড়িবহর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দিকে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু যেন নিরাপদে সেখান থেকে সরে পড়েন। হাজী মোর্শেদ বললেন, ‘না, বঙ্গবন্ধু সরে যাবেন না। আমরা উনাকে বার বার বলেছি, কিন্তু উনি রাজি হচ্ছেন না। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, আমি কোথাও পালিয়ে যাব না। যা হবার এখানেই হবে। তারা এলে আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ সন্ধ্যার পরই বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে সব নেতা-কর্মী চলে যান। বিকালে আমিও সেখানে ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘তোমরা সরে পড়। তোমরা যে যেখানে থাকো প্রস্তুতি নাও। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ কর। আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ ২৫ মার্চ রাত ১০টার দিকে আমরা দেখলাম হোটেল কন্টিনেন্টালে তিনটি কালো মার্সিডিজ গাড়ি এলো। জুলফিকার আলী ভুট্টো গাড়ি থেকে নামলেন। আমরা পশ্চিমের স্যুইটে ছিলাম, আর তিনি ছিলেন পূর্বের স্যুইটে। সব সাংবাদিক গেলেন তার সঙ্গে কথা বলতে। আমিও গিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি রিফিউজ করলেন। কারও সঙ্গে কথা বললেন না। তারপর আমরা সবাই ফিরে এলাম। রাতে দ্বিতীয় দফা যখন বঙ্গবন্ধুকে টেলিফোন করি, তখন আর লাইনে পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন টেলিফোন লাইন বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছিল। বোধহয় তখন রাত ১২টা হবে। চারদিকে গোলাবারুদের গন্ধ ও হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়ে গেল। সারা ঢাকায় আগুন জ্বলছে। রাত দেড়টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টালে এয়ারফোর্সের একটা বাস এলো। বিদেশি সাংবাদিকদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে। সাংবাদিকদের ৫ মিনিট টাইম দিল, দ্রুত বের হওয়ার জন্য। দ্রুত সবাই নিচে নেমে এলেন। আমি সেখানে রয়ে গেলাম। সেখানে আরও দুজন সাংবাদিক রয়ে গেলেন। একজন সাইমন ড্রিং, অন্যজন অ্যাসোসিয়েট প্রেসের ফটোসাংবাদিক। সাইমন ড্রিং পরে বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ইটিভির প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাকে বিছানার নিচে রেখে তোশক-চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলাম। এক দিন পর যখন কারফিউ তুলে নেওয়া হলো তারপর তাকে ব্রিটিশ হাইকমিশন অফিসে নিয়ে যাওয়া হলো। তাকে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে নিয়ে গিয়েছিলাম। অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিনসহ নয়জন প্রফেসরকে হত্যার দৃশ্য তাকে দেখিয়েছিলাম। সেখানে মৃতদেহগুলো পড়ে ছিল। আমিও নিজের চোখেই দেখেছিলাম। ২৭ মার্চ কারফিউ তুলে নেওয়া হলে আমি আর ঢাকায় থাকলাম না। আমরা কয়েকজন মিলে সিলেট হয়ে ত্রিপুরায় চলে গেলাম। কয়েকজন সাংবাদিকের নাম বলতেই হয়— জন টিলজার, মার্টি রুলাফড, মার্টি রেইডনি, পিটার ডিলসহ বিশ্ববিখ্যাত সাংবাদিকরা ছিলেন আমার সঙ্গে। তাদের যখন ঢাকা থেকে বের করে দেওয়া হয়, তখন তাদের কাপড়-চোপড় এবং উলঙ্গ করে জুতা ও কাপড় খুলে খাতা ও বইপত্র, ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে তাদের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। আর সাইমন ড্রিং রয়ে গিয়েছিলেন। দুই দিন পর তিনি ব্রিটিশ হাইকমিশন হয়ে লন্ডনে ফেরেন। তিনি যখন বাংলাদেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনিই প্রথম বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞের কথা পৃথিবীর কাছে তুলে ধরেন। তার সুবাদেই পৃথিবীবাসী বাংলাদেশের ওই সময়কার হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কে জানতে পারে। আমার মনে আছে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ৯ মাসে আমি অন্তত ২৫০ জন বিদেশি সাংবাদিককে ব্রিফ করেছি কলকাতায়। তবে ওই দিনগুলো আর কোনো দিন আমাদের জীবনে ফিরে আসবে না। ওই গৌরবময় উত্তেজনাপূর্ণ সংগ্রামী দিনগুলো এখন শুধুই ইতিহাস।

লেখক : স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি ও সাবেক আইনমন্ত্রী।

অনুলিখন : মাহমুদ আজহার।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন