শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আগুনঝরা মার্চ

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

মওদুদ আহমদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সন্ধ্যার দিকে খবর ছড়িয়ে পড়ল পাকিস্তানি শাসক ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সব সমঝোতা ভণ্ডুল হয়ে গেছে। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সমঝোতায় প্রায় এসে গিয়েছিলেন যে, পূর্ব পাকিস্তানের সব বিষয় বঙ্গবন্ধু নির্ধারণ করবেন। তার সমগ্র পাকিস্তান সম্পর্কে আগ্রহ ছিল কম। যদিও বঙ্গবন্ধুর সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল জাতীয় পরিষদে।ইয়াহিয়া খান ঘোষণাও দিয়েছেন পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের অধিকার ও স্বাধীনতা, যাতে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীনভাবে দেশ চালাতে পারে। তবে যখন ইয়াহিয়া-বঙ্গবন্ধুর সব সমঝোতা ভেঙে গেল, তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সিদ্ধান্ত নিল, কীভাবে পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমরা সেদিন সন্ধ্যার পরই সাংঘাতিক রকমের ভয়ভীতি আর উত্কণ্ঠার মধ্যে ছিলাম। চরম উত্তেজনা কাজ করছিল প্রতিটি মুহূর্তে। বর্তমান হোটেল রূপসী বাংলা ছিল ঢাকার একমাত্র আন্তর্জাতিক হোটেল যার নাম ছিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল। সেই হোটেলে বিদেশি ৪২ জন সাংবাদিকও ছিলেন। তারা ছিলেন সারা পৃথিবীখ্যাত। আমি তখন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করতে গিয়েছিলাম, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সর্বশেষ অবস্থা। রাত ৯টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের লবিতে একটা বড় কালো শ্লেটে চক দিয়ে বড় করে লেখা ছিল, ‘আপনারা কেউ হোটেলের বাইরে যাবেন না।’ সাংবাদিকদের নিয়ে আমরা চলে গেলাম ১১ তলার পশ্চিম কোণের কয়েকটি কামরায়। আমি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ৪২ জন সাংবাদিককে ব্রিফ করেছিলাম বঙ্গবন্ধু কী করছেন, সমঝোতার কী হলো, তার সর্বশেষ কী অবস্থা এসব বিষয়ে। তাদের বললাম, সংলাপ ভেঙে গেছে, সংলাপ থেমে গেছে। এখন পাকিস্তানি আর্মি টেক ওভার করতে যাচ্ছে। তখনই ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা হয়, কেউ যেন হোটেল থেকে না বের হন। তখনই সাংবাদিকরা বুঝে ফেললেন বাংলাদেশে কী হতে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম সন্ধ্যা ৬টার দিকেই ইয়াহিয়া খান ঢাকা ছেড়েছেন। রাত ৯টার পরপরই সুগন্ধা থেকে জিপে করে রাইফেল তাক করে পাকিস্তানি আর্মি গাড়ি নিয়ে বের হচ্ছে। উত্তরের জানালা দিয়ে দেখলাম ভিআইপি রোড দিয়ে ট্যাঙ্ক ও লরি নিয়ে আর্মি ধেয়ে আসছে। সাকুরার পাশে ছিল ইংরেজি দৈনিক পিপল পত্রিকার অফিস। পাকিস্তানি সেনারা ট্যাঙ্ক থেকে নেমে গেল। তারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে পিপল অফিসে গিয়ে আধা ঘণ্টা অবস্থান করে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিল। পত্রিকা অফিসের সেখানে কেউ ছিলেন না। পরে পাকিস্তানি সেনারা গাড়িতে উঠে ধানমন্ডির দিকে রওনা দিতে শুরু করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে যাওয়ার পর তারা ব্যাপক গুলিবর্ষণ করে। আমরা জানালা দিয়ে মোটামুটিভাবে সব আন্দাজ করতে পারলাম, মুহুর্মুহু গুলিবর্ষণ হচ্ছে। আমি বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ফোন করেছিলাম। ফোনটা ধরেছিলেন হাজী মোর্শেদ বলে কুষ্টিয়ার এক ব্যক্তি। আমি বলেছিলাম, পাকিস্তান আর্মির গাড়িবহর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দিকে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু যেন নিরাপদে সেখান থেকে সরে পড়েন। হাজী মোর্শেদ বললেন, ‘না, বঙ্গবন্ধু সরে যাবেন না। আমরা উনাকে বার বার বলেছি, কিন্তু উনি রাজি হচ্ছেন না। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, আমি কোথাও পালিয়ে যাব না। যা হবার এখানেই হবে। তারা এলে আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ সন্ধ্যার পরই বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে সব নেতা-কর্মী চলে যান। বিকালে আমিও সেখানে ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘তোমরা সরে পড়। তোমরা যে যেখানে থাকো প্রস্তুতি নাও। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ কর। আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ ২৫ মার্চ রাত ১০টার দিকে আমরা দেখলাম হোটেল কন্টিনেন্টালে তিনটি কালো মার্সিডিজ গাড়ি এলো। জুলফিকার আলী ভুট্টো গাড়ি থেকে নামলেন। আমরা পশ্চিমের স্যুইটে ছিলাম, আর তিনি ছিলেন পূর্বের স্যুইটে। সব সাংবাদিক গেলেন তার সঙ্গে কথা বলতে। আমিও গিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি রিফিউজ করলেন। কারও সঙ্গে কথা বললেন না। তারপর আমরা সবাই ফিরে এলাম। রাতে দ্বিতীয় দফা যখন বঙ্গবন্ধুকে টেলিফোন করি, তখন আর লাইনে পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন টেলিফোন লাইন বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছিল। বোধহয় তখন রাত ১২টা হবে। চারদিকে গোলাবারুদের গন্ধ ও হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়ে গেল। সারা ঢাকায় আগুন জ্বলছে। রাত দেড়টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টালে এয়ারফোর্সের একটা বাস এলো। বিদেশি সাংবাদিকদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে। সাংবাদিকদের ৫ মিনিট টাইম দিল, দ্রুত বের হওয়ার জন্য। দ্রুত সবাই নিচে নেমে এলেন। আমি সেখানে রয়ে গেলাম। সেখানে আরও দুজন সাংবাদিক রয়ে গেলেন। একজন সাইমন ড্রিং, অন্যজন অ্যাসোসিয়েট প্রেসের ফটোসাংবাদিক। সাইমন ড্রিং পরে বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ইটিভির প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাকে বিছানার নিচে রেখে তোশক-চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলাম। এক দিন পর যখন কারফিউ তুলে নেওয়া হলো তারপর তাকে ব্রিটিশ হাইকমিশন অফিসে নিয়ে যাওয়া হলো। তাকে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে নিয়ে গিয়েছিলাম। অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিনসহ নয়জন প্রফেসরকে হত্যার দৃশ্য তাকে দেখিয়েছিলাম। সেখানে মৃতদেহগুলো পড়ে ছিল। আমিও নিজের চোখেই দেখেছিলাম। ২৭ মার্চ কারফিউ তুলে নেওয়া হলে আমি আর ঢাকায় থাকলাম না। আমরা কয়েকজন মিলে সিলেট হয়ে ত্রিপুরায় চলে গেলাম। কয়েকজন সাংবাদিকের নাম বলতেই হয়— জন টিলজার, মার্টি রুলাফড, মার্টি রেইডনি, পিটার ডিলসহ বিশ্ববিখ্যাত সাংবাদিকরা ছিলেন আমার সঙ্গে। তাদের যখন ঢাকা থেকে বের করে দেওয়া হয়, তখন তাদের কাপড়-চোপড় এবং উলঙ্গ করে জুতা ও কাপড় খুলে খাতা ও বইপত্র, ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে তাদের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। আর সাইমন ড্রিং রয়ে গিয়েছিলেন। দুই দিন পর তিনি ব্রিটিশ হাইকমিশন হয়ে লন্ডনে ফেরেন। তিনি যখন বাংলাদেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনিই প্রথম বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞের কথা পৃথিবীর কাছে তুলে ধরেন। তার সুবাদেই পৃথিবীবাসী বাংলাদেশের ওই সময়কার হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কে জানতে পারে। আমার মনে আছে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ৯ মাসে আমি অন্তত ২৫০ জন বিদেশি সাংবাদিককে ব্রিফ করেছি কলকাতায়। তবে ওই দিনগুলো আর কোনো দিন আমাদের জীবনে ফিরে আসবে না। ওই গৌরবময় উত্তেজনাপূর্ণ সংগ্রামী দিনগুলো এখন শুধুই ইতিহাস।

লেখক : স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি ও সাবেক আইনমন্ত্রী।

অনুলিখন : মাহমুদ আজহার।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান
ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ