শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

আগুনঝরা মার্চ

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

মওদুদ আহমদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পালিয়ে যাব না মোকাবিলা করব

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সন্ধ্যার দিকে খবর ছড়িয়ে পড়ল পাকিস্তানি শাসক ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সব সমঝোতা ভণ্ডুল হয়ে গেছে। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সমঝোতায় প্রায় এসে গিয়েছিলেন যে, পূর্ব পাকিস্তানের সব বিষয় বঙ্গবন্ধু নির্ধারণ করবেন। তার সমগ্র পাকিস্তান সম্পর্কে আগ্রহ ছিল কম। যদিও বঙ্গবন্ধুর সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল জাতীয় পরিষদে।ইয়াহিয়া খান ঘোষণাও দিয়েছেন পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের অধিকার ও স্বাধীনতা, যাতে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীনভাবে দেশ চালাতে পারে। তবে যখন ইয়াহিয়া-বঙ্গবন্ধুর সব সমঝোতা ভেঙে গেল, তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সিদ্ধান্ত নিল, কীভাবে পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমরা সেদিন সন্ধ্যার পরই সাংঘাতিক রকমের ভয়ভীতি আর উত্কণ্ঠার মধ্যে ছিলাম। চরম উত্তেজনা কাজ করছিল প্রতিটি মুহূর্তে। বর্তমান হোটেল রূপসী বাংলা ছিল ঢাকার একমাত্র আন্তর্জাতিক হোটেল যার নাম ছিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল। সেই হোটেলে বিদেশি ৪২ জন সাংবাদিকও ছিলেন। তারা ছিলেন সারা পৃথিবীখ্যাত। আমি তখন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করতে গিয়েছিলাম, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সর্বশেষ অবস্থা। রাত ৯টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের লবিতে একটা বড় কালো শ্লেটে চক দিয়ে বড় করে লেখা ছিল, ‘আপনারা কেউ হোটেলের বাইরে যাবেন না।’ সাংবাদিকদের নিয়ে আমরা চলে গেলাম ১১ তলার পশ্চিম কোণের কয়েকটি কামরায়। আমি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ৪২ জন সাংবাদিককে ব্রিফ করেছিলাম বঙ্গবন্ধু কী করছেন, সমঝোতার কী হলো, তার সর্বশেষ কী অবস্থা এসব বিষয়ে। তাদের বললাম, সংলাপ ভেঙে গেছে, সংলাপ থেমে গেছে। এখন পাকিস্তানি আর্মি টেক ওভার করতে যাচ্ছে। তখনই ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা হয়, কেউ যেন হোটেল থেকে না বের হন। তখনই সাংবাদিকরা বুঝে ফেললেন বাংলাদেশে কী হতে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম সন্ধ্যা ৬টার দিকেই ইয়াহিয়া খান ঢাকা ছেড়েছেন। রাত ৯টার পরপরই সুগন্ধা থেকে জিপে করে রাইফেল তাক করে পাকিস্তানি আর্মি গাড়ি নিয়ে বের হচ্ছে। উত্তরের জানালা দিয়ে দেখলাম ভিআইপি রোড দিয়ে ট্যাঙ্ক ও লরি নিয়ে আর্মি ধেয়ে আসছে। সাকুরার পাশে ছিল ইংরেজি দৈনিক পিপল পত্রিকার অফিস। পাকিস্তানি সেনারা ট্যাঙ্ক থেকে নেমে গেল। তারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে পিপল অফিসে গিয়ে আধা ঘণ্টা অবস্থান করে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিল। পত্রিকা অফিসের সেখানে কেউ ছিলেন না। পরে পাকিস্তানি সেনারা গাড়িতে উঠে ধানমন্ডির দিকে রওনা দিতে শুরু করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে যাওয়ার পর তারা ব্যাপক গুলিবর্ষণ করে। আমরা জানালা দিয়ে মোটামুটিভাবে সব আন্দাজ করতে পারলাম, মুহুর্মুহু গুলিবর্ষণ হচ্ছে। আমি বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ফোন করেছিলাম। ফোনটা ধরেছিলেন হাজী মোর্শেদ বলে কুষ্টিয়ার এক ব্যক্তি। আমি বলেছিলাম, পাকিস্তান আর্মির গাড়িবহর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দিকে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু যেন নিরাপদে সেখান থেকে সরে পড়েন। হাজী মোর্শেদ বললেন, ‘না, বঙ্গবন্ধু সরে যাবেন না। আমরা উনাকে বার বার বলেছি, কিন্তু উনি রাজি হচ্ছেন না। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, আমি কোথাও পালিয়ে যাব না। যা হবার এখানেই হবে। তারা এলে আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ সন্ধ্যার পরই বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে সব নেতা-কর্মী চলে যান। বিকালে আমিও সেখানে ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘তোমরা সরে পড়। তোমরা যে যেখানে থাকো প্রস্তুতি নাও। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ কর। আমি এখান থেকেই মোকাবিলা করব।’ ২৫ মার্চ রাত ১০টার দিকে আমরা দেখলাম হোটেল কন্টিনেন্টালে তিনটি কালো মার্সিডিজ গাড়ি এলো। জুলফিকার আলী ভুট্টো গাড়ি থেকে নামলেন। আমরা পশ্চিমের স্যুইটে ছিলাম, আর তিনি ছিলেন পূর্বের স্যুইটে। সব সাংবাদিক গেলেন তার সঙ্গে কথা বলতে। আমিও গিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি রিফিউজ করলেন। কারও সঙ্গে কথা বললেন না। তারপর আমরা সবাই ফিরে এলাম। রাতে দ্বিতীয় দফা যখন বঙ্গবন্ধুকে টেলিফোন করি, তখন আর লাইনে পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন টেলিফোন লাইন বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছিল। বোধহয় তখন রাত ১২টা হবে। চারদিকে গোলাবারুদের গন্ধ ও হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়ে গেল। সারা ঢাকায় আগুন জ্বলছে। রাত দেড়টার দিকে ইন্টারকন্টিনেন্টালে এয়ারফোর্সের একটা বাস এলো। বিদেশি সাংবাদিকদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে। সাংবাদিকদের ৫ মিনিট টাইম দিল, দ্রুত বের হওয়ার জন্য। দ্রুত সবাই নিচে নেমে এলেন। আমি সেখানে রয়ে গেলাম। সেখানে আরও দুজন সাংবাদিক রয়ে গেলেন। একজন সাইমন ড্রিং, অন্যজন অ্যাসোসিয়েট প্রেসের ফটোসাংবাদিক। সাইমন ড্রিং পরে বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ইটিভির প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাকে বিছানার নিচে রেখে তোশক-চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলাম। এক দিন পর যখন কারফিউ তুলে নেওয়া হলো তারপর তাকে ব্রিটিশ হাইকমিশন অফিসে নিয়ে যাওয়া হলো। তাকে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে নিয়ে গিয়েছিলাম। অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিনসহ নয়জন প্রফেসরকে হত্যার দৃশ্য তাকে দেখিয়েছিলাম। সেখানে মৃতদেহগুলো পড়ে ছিল। আমিও নিজের চোখেই দেখেছিলাম। ২৭ মার্চ কারফিউ তুলে নেওয়া হলে আমি আর ঢাকায় থাকলাম না। আমরা কয়েকজন মিলে সিলেট হয়ে ত্রিপুরায় চলে গেলাম। কয়েকজন সাংবাদিকের নাম বলতেই হয়— জন টিলজার, মার্টি রুলাফড, মার্টি রেইডনি, পিটার ডিলসহ বিশ্ববিখ্যাত সাংবাদিকরা ছিলেন আমার সঙ্গে। তাদের যখন ঢাকা থেকে বের করে দেওয়া হয়, তখন তাদের কাপড়-চোপড় এবং উলঙ্গ করে জুতা ও কাপড় খুলে খাতা ও বইপত্র, ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে তাদের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। আর সাইমন ড্রিং রয়ে গিয়েছিলেন। দুই দিন পর তিনি ব্রিটিশ হাইকমিশন হয়ে লন্ডনে ফেরেন। তিনি যখন বাংলাদেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনিই প্রথম বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞের কথা পৃথিবীর কাছে তুলে ধরেন। তার সুবাদেই পৃথিবীবাসী বাংলাদেশের ওই সময়কার হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কে জানতে পারে। আমার মনে আছে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ৯ মাসে আমি অন্তত ২৫০ জন বিদেশি সাংবাদিককে ব্রিফ করেছি কলকাতায়। তবে ওই দিনগুলো আর কোনো দিন আমাদের জীবনে ফিরে আসবে না। ওই গৌরবময় উত্তেজনাপূর্ণ সংগ্রামী দিনগুলো এখন শুধুই ইতিহাস।

লেখক : স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি ও সাবেক আইনমন্ত্রী।

অনুলিখন : মাহমুদ আজহার।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়