শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

নতুন সরকারকে একটি ‘চলমান গাড়ি’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সেই গাড়ির গতি বাড়ানোই তার কাজ। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনপদকে উজ্জীবিত করার জন্য রাস্তাঘাট সংস্কারে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন বলে জানান। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি দায়িত্ব পালনের প্রথম দিন শেরেবাংলা নগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘নতুন সরকার বিগত সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে এ বিষয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন। আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প রয়েছে। এই মেগা প্রকল্পগুলোর গুণগত মান ঠিক রেখে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সেটিই হবে আমার প্রধান কাজ।’

সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে ‘সুনাম’ রয়েছে সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এই সংসদ সদস্যের। টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত মহাজোট সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন এম এ মান্নান। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারে পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকালে তার সামনে থাকবে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া নিতে হবে নতুন নতুন প্রকল্প। তবে নতুন এই দায়িত্বকে বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানান তিনি। বলেন, ‘বিগত সরকারেও আমি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। এসব প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম।’ সেই অভিজ্ঞতা তাকে নতুন দায়িত্বের এই চ্যালেঞ্জ সামলাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে, এরপর কী? এই প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি মানুষ। বাংলাদেশকে তিনি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিম্ন আয় থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে হাঁটছি। আমাদের নতুন নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে। আমরা মেট্রোরেলের কাজ করছি। এসব প্রকল্পের বাইরেও প্রধানমন্ত্রী এখন রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে পাতাল রেললাইন স্থাপনের বিষয়ে ভাবছেন। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তায় পাটুরিয়া দৌলতদিয়া দিয়ে আরও একটি পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর ওপর এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু সেতু, তার পাশে আরও একটি পৃথক রেলসেতু নির্মাণের কথাও ভাবছেন তিনি। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ আরও দ্রুত করতে ফুলছড়ির দিক দিয়ে যমুনা নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা টানেল তৈরির বিষয়টিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় রয়েছে। তিনি বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সরকারের মতোই একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনার মাঝে থাকলেও পর্যায়ক্রমে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে হাঁটবে সরকার।’

এম এ মান্নান ছিলেন তৎকালীন সিএসপি কর্মকর্তা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক এবং এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন। মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসা সাবেক এই আমলা মন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েও গ্রামকে উজ্জীবিত করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘আমি তো আজকে প্রথম বসলাম এখানে (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে)। দুই ঘণ্টা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তাঘাট মেরামতকে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় আমি বসবাস করি এবং সেই এলাকার প্রতিনিধিত্ব করি। মহাজোট সরকারের সময় আমরা প্রচুর রাস্তাঘাট বানিয়েছি। এখন পলিমাটির দেশে বৃষ্টি বাদলে রাস্তা ভেঙে যায়, এগুলোর সংস্কার কার্যক্রম চলমান রাখা খুবই জরুরি। এটা আমি এখনো মনে করি ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ পাওয়া উচিত।’ 

সরকারের নীতি বাস্তবায়নই একজন মন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপরও একজন মন্ত্রীর ফিলোসফি অনেক ক্ষেত্রে সেই মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার তৈরি করে দেয়। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে নিজস্ব তেমন কোনো অগ্রাধিকার বা চমক আছে কি-না যেটি আপনি করবেন? তিনি বলেন, ‘চমক সৃষ্টি করব না, ফিলোসফার নই...আমি চাই যেসব কাজ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো দ্রুত করা হোক। আমি জানি, আমার কী আছে। আমার পরীক্ষিত, সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ আমলাতন্ত্র রয়েছে। তারা যে গতিতে কাজ করছেন, সেই গতি বাড়াতে আমি আগ্রহী। তার জন্য যদি এখানো ওখানে কোণা কাটতে হয়, পাখা কিছু ছাঁটতে হয়, আলোচনা করে কাটব। মূল উদ্দেশ্য কাজের গতি বৃদ্ধি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শপথ নেওয়ার পর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে বললেন, ‘ভাই সিলেটের চার লেনের কাজটা দ্রুত করেন।’ আমি তার সঙ্গে একমত। সিলেট আমার বাড়ি বলে নয়, এ ধরনের আন্তজেলা সড়কগুলো.. এগুলো দেশের ধমনীর মতো..এগুলোকে প্রশস্ত করা পুরু করা, বাঁকগুলোকে সোজা করা, ইন্টারসেকশনগুলোকে আরও নির্বিঘ্ন করা, বাস্তবায়ন দ্রুত করা এসব কাজ আমরা করব।”

জিডিপি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদী এই মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এবার ৮ শতাংশ জিডিপি আশা করা হচ্ছে। যেসব প্রকল্প চলছে এগুলো বাস্তবায়ন হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে। এগুলো হলে শিল্পায়ন হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এসএমই খাতের প্রসার ঘটবে। এসব থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার অবকাঠামো তৈরি করে দেবে। নীতিগত সহায়তা দেবে। কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা রাখতে হবে বেসরকারি খাতকে’।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘একসময় গ্রাম ও শহরের মাঝে বিস্তর ব্যবধান ছিল। এখন সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে সেই ব্যবধান কমে আসছে। শহরে আমরা যেসব সুবিধা ভোগ করছি, সেগুলো এখন গ্রামেও পাওয়া যায়। তবে এসব পরিবর্তনের মাঝেও আমরা যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি, যার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির সুফল সবার কাছে পৌঁছবে- সেটি নিশ্চিত করাই এই সরকারের কাজ। আমরা আমাদের সেই কাজটা ঠিকঠাকভাবেই করতে চাই।’

হাওরে ‘হিজল গাছ’ যেমন সেখানকার মানুষের প্রাকৃতিক বন্ধু, পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; প্রখর রোদে কৃষক ও জেলে যেমন এর ছায়ায় আশ্রয় নিতে পারে; আফাল, ঢেউ, তুফানে ঘরবাড়ি ভাঙনের হাত থেকে প্রতিরোধক হিসেবে এই বৃক্ষটি যেমন বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি নিজেকে ভাবেন ভাটির এই মন্ত্রী। শপথ নেওয়ার পর তিনি সুনামগঞ্জে গিয়ে রেললাইন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা বলেছেন। হাওরের ফসল রক্ষায় তিনি স্থায়ী সমাধানেও কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন এলাকাবাসীকে। তিনি বলেন, ‘হাওরের দিকে মুখ করে আমার যে টিনের বাড়িটি আছে, তার বারান্দা দিয়ে তাকালেই দেখা যায় জলের ওপর উথাল-পাথাল ঢেউ, পাখিদের ওড়াউড়ি আর হিজল ফুলের ভেসে যাওয়ার দৃশ্য...। আমি আমার বাড়িটির নামও রেখেছি ‘হিজল’। হাওরের মানুষের কাছে তিনি যেন সেই ‘হিজল গাছ’... হতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা