শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

নতুন সরকারকে একটি ‘চলমান গাড়ি’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সেই গাড়ির গতি বাড়ানোই তার কাজ। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনপদকে উজ্জীবিত করার জন্য রাস্তাঘাট সংস্কারে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন বলে জানান। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি দায়িত্ব পালনের প্রথম দিন শেরেবাংলা নগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘নতুন সরকার বিগত সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে এ বিষয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন। আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প রয়েছে। এই মেগা প্রকল্পগুলোর গুণগত মান ঠিক রেখে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সেটিই হবে আমার প্রধান কাজ।’

সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে ‘সুনাম’ রয়েছে সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এই সংসদ সদস্যের। টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত মহাজোট সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন এম এ মান্নান। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারে পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকালে তার সামনে থাকবে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া নিতে হবে নতুন নতুন প্রকল্প। তবে নতুন এই দায়িত্বকে বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানান তিনি। বলেন, ‘বিগত সরকারেও আমি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। এসব প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম।’ সেই অভিজ্ঞতা তাকে নতুন দায়িত্বের এই চ্যালেঞ্জ সামলাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে, এরপর কী? এই প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি মানুষ। বাংলাদেশকে তিনি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিম্ন আয় থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে হাঁটছি। আমাদের নতুন নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে। আমরা মেট্রোরেলের কাজ করছি। এসব প্রকল্পের বাইরেও প্রধানমন্ত্রী এখন রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে পাতাল রেললাইন স্থাপনের বিষয়ে ভাবছেন। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তায় পাটুরিয়া দৌলতদিয়া দিয়ে আরও একটি পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর ওপর এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু সেতু, তার পাশে আরও একটি পৃথক রেলসেতু নির্মাণের কথাও ভাবছেন তিনি। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ আরও দ্রুত করতে ফুলছড়ির দিক দিয়ে যমুনা নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা টানেল তৈরির বিষয়টিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় রয়েছে। তিনি বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সরকারের মতোই একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনার মাঝে থাকলেও পর্যায়ক্রমে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে হাঁটবে সরকার।’

এম এ মান্নান ছিলেন তৎকালীন সিএসপি কর্মকর্তা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক এবং এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন। মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসা সাবেক এই আমলা মন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েও গ্রামকে উজ্জীবিত করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘আমি তো আজকে প্রথম বসলাম এখানে (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে)। দুই ঘণ্টা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তাঘাট মেরামতকে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় আমি বসবাস করি এবং সেই এলাকার প্রতিনিধিত্ব করি। মহাজোট সরকারের সময় আমরা প্রচুর রাস্তাঘাট বানিয়েছি। এখন পলিমাটির দেশে বৃষ্টি বাদলে রাস্তা ভেঙে যায়, এগুলোর সংস্কার কার্যক্রম চলমান রাখা খুবই জরুরি। এটা আমি এখনো মনে করি ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ পাওয়া উচিত।’ 

সরকারের নীতি বাস্তবায়নই একজন মন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপরও একজন মন্ত্রীর ফিলোসফি অনেক ক্ষেত্রে সেই মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার তৈরি করে দেয়। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে নিজস্ব তেমন কোনো অগ্রাধিকার বা চমক আছে কি-না যেটি আপনি করবেন? তিনি বলেন, ‘চমক সৃষ্টি করব না, ফিলোসফার নই...আমি চাই যেসব কাজ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো দ্রুত করা হোক। আমি জানি, আমার কী আছে। আমার পরীক্ষিত, সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ আমলাতন্ত্র রয়েছে। তারা যে গতিতে কাজ করছেন, সেই গতি বাড়াতে আমি আগ্রহী। তার জন্য যদি এখানো ওখানে কোণা কাটতে হয়, পাখা কিছু ছাঁটতে হয়, আলোচনা করে কাটব। মূল উদ্দেশ্য কাজের গতি বৃদ্ধি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শপথ নেওয়ার পর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে বললেন, ‘ভাই সিলেটের চার লেনের কাজটা দ্রুত করেন।’ আমি তার সঙ্গে একমত। সিলেট আমার বাড়ি বলে নয়, এ ধরনের আন্তজেলা সড়কগুলো.. এগুলো দেশের ধমনীর মতো..এগুলোকে প্রশস্ত করা পুরু করা, বাঁকগুলোকে সোজা করা, ইন্টারসেকশনগুলোকে আরও নির্বিঘ্ন করা, বাস্তবায়ন দ্রুত করা এসব কাজ আমরা করব।”

জিডিপি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদী এই মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এবার ৮ শতাংশ জিডিপি আশা করা হচ্ছে। যেসব প্রকল্প চলছে এগুলো বাস্তবায়ন হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে। এগুলো হলে শিল্পায়ন হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এসএমই খাতের প্রসার ঘটবে। এসব থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার অবকাঠামো তৈরি করে দেবে। নীতিগত সহায়তা দেবে। কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা রাখতে হবে বেসরকারি খাতকে’।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘একসময় গ্রাম ও শহরের মাঝে বিস্তর ব্যবধান ছিল। এখন সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে সেই ব্যবধান কমে আসছে। শহরে আমরা যেসব সুবিধা ভোগ করছি, সেগুলো এখন গ্রামেও পাওয়া যায়। তবে এসব পরিবর্তনের মাঝেও আমরা যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি, যার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির সুফল সবার কাছে পৌঁছবে- সেটি নিশ্চিত করাই এই সরকারের কাজ। আমরা আমাদের সেই কাজটা ঠিকঠাকভাবেই করতে চাই।’

হাওরে ‘হিজল গাছ’ যেমন সেখানকার মানুষের প্রাকৃতিক বন্ধু, পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; প্রখর রোদে কৃষক ও জেলে যেমন এর ছায়ায় আশ্রয় নিতে পারে; আফাল, ঢেউ, তুফানে ঘরবাড়ি ভাঙনের হাত থেকে প্রতিরোধক হিসেবে এই বৃক্ষটি যেমন বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি নিজেকে ভাবেন ভাটির এই মন্ত্রী। শপথ নেওয়ার পর তিনি সুনামগঞ্জে গিয়ে রেললাইন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা বলেছেন। হাওরের ফসল রক্ষায় তিনি স্থায়ী সমাধানেও কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন এলাকাবাসীকে। তিনি বলেন, ‘হাওরের দিকে মুখ করে আমার যে টিনের বাড়িটি আছে, তার বারান্দা দিয়ে তাকালেই দেখা যায় জলের ওপর উথাল-পাথাল ঢেউ, পাখিদের ওড়াউড়ি আর হিজল ফুলের ভেসে যাওয়ার দৃশ্য...। আমি আমার বাড়িটির নামও রেখেছি ‘হিজল’। হাওরের মানুষের কাছে তিনি যেন সেই ‘হিজল গাছ’... হতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন