শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

নতুন সরকারকে একটি ‘চলমান গাড়ি’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সেই গাড়ির গতি বাড়ানোই তার কাজ। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনপদকে উজ্জীবিত করার জন্য রাস্তাঘাট সংস্কারে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন বলে জানান। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি দায়িত্ব পালনের প্রথম দিন শেরেবাংলা নগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘নতুন সরকার বিগত সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে এ বিষয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন। আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প রয়েছে। এই মেগা প্রকল্পগুলোর গুণগত মান ঠিক রেখে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সেটিই হবে আমার প্রধান কাজ।’

সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে ‘সুনাম’ রয়েছে সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এই সংসদ সদস্যের। টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত মহাজোট সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন এম এ মান্নান। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারে পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকালে তার সামনে থাকবে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া নিতে হবে নতুন নতুন প্রকল্প। তবে নতুন এই দায়িত্বকে বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানান তিনি। বলেন, ‘বিগত সরকারেও আমি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। এসব প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম।’ সেই অভিজ্ঞতা তাকে নতুন দায়িত্বের এই চ্যালেঞ্জ সামলাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে, এরপর কী? এই প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি মানুষ। বাংলাদেশকে তিনি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিম্ন আয় থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে হাঁটছি। আমাদের নতুন নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে। আমরা মেট্রোরেলের কাজ করছি। এসব প্রকল্পের বাইরেও প্রধানমন্ত্রী এখন রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে পাতাল রেললাইন স্থাপনের বিষয়ে ভাবছেন। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তায় পাটুরিয়া দৌলতদিয়া দিয়ে আরও একটি পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর ওপর এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু সেতু, তার পাশে আরও একটি পৃথক রেলসেতু নির্মাণের কথাও ভাবছেন তিনি। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ আরও দ্রুত করতে ফুলছড়ির দিক দিয়ে যমুনা নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা টানেল তৈরির বিষয়টিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় রয়েছে। তিনি বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সরকারের মতোই একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনার মাঝে থাকলেও পর্যায়ক্রমে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে হাঁটবে সরকার।’

এম এ মান্নান ছিলেন তৎকালীন সিএসপি কর্মকর্তা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক এবং এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন। মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসা সাবেক এই আমলা মন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েও গ্রামকে উজ্জীবিত করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘আমি তো আজকে প্রথম বসলাম এখানে (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে)। দুই ঘণ্টা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তাঘাট মেরামতকে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় আমি বসবাস করি এবং সেই এলাকার প্রতিনিধিত্ব করি। মহাজোট সরকারের সময় আমরা প্রচুর রাস্তাঘাট বানিয়েছি। এখন পলিমাটির দেশে বৃষ্টি বাদলে রাস্তা ভেঙে যায়, এগুলোর সংস্কার কার্যক্রম চলমান রাখা খুবই জরুরি। এটা আমি এখনো মনে করি ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ পাওয়া উচিত।’ 

সরকারের নীতি বাস্তবায়নই একজন মন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপরও একজন মন্ত্রীর ফিলোসফি অনেক ক্ষেত্রে সেই মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার তৈরি করে দেয়। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে নিজস্ব তেমন কোনো অগ্রাধিকার বা চমক আছে কি-না যেটি আপনি করবেন? তিনি বলেন, ‘চমক সৃষ্টি করব না, ফিলোসফার নই...আমি চাই যেসব কাজ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো দ্রুত করা হোক। আমি জানি, আমার কী আছে। আমার পরীক্ষিত, সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ আমলাতন্ত্র রয়েছে। তারা যে গতিতে কাজ করছেন, সেই গতি বাড়াতে আমি আগ্রহী। তার জন্য যদি এখানো ওখানে কোণা কাটতে হয়, পাখা কিছু ছাঁটতে হয়, আলোচনা করে কাটব। মূল উদ্দেশ্য কাজের গতি বৃদ্ধি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শপথ নেওয়ার পর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে বললেন, ‘ভাই সিলেটের চার লেনের কাজটা দ্রুত করেন।’ আমি তার সঙ্গে একমত। সিলেট আমার বাড়ি বলে নয়, এ ধরনের আন্তজেলা সড়কগুলো.. এগুলো দেশের ধমনীর মতো..এগুলোকে প্রশস্ত করা পুরু করা, বাঁকগুলোকে সোজা করা, ইন্টারসেকশনগুলোকে আরও নির্বিঘ্ন করা, বাস্তবায়ন দ্রুত করা এসব কাজ আমরা করব।”

জিডিপি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদী এই মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এবার ৮ শতাংশ জিডিপি আশা করা হচ্ছে। যেসব প্রকল্প চলছে এগুলো বাস্তবায়ন হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে। এগুলো হলে শিল্পায়ন হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এসএমই খাতের প্রসার ঘটবে। এসব থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার অবকাঠামো তৈরি করে দেবে। নীতিগত সহায়তা দেবে। কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা রাখতে হবে বেসরকারি খাতকে’।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘একসময় গ্রাম ও শহরের মাঝে বিস্তর ব্যবধান ছিল। এখন সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে সেই ব্যবধান কমে আসছে। শহরে আমরা যেসব সুবিধা ভোগ করছি, সেগুলো এখন গ্রামেও পাওয়া যায়। তবে এসব পরিবর্তনের মাঝেও আমরা যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি, যার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির সুফল সবার কাছে পৌঁছবে- সেটি নিশ্চিত করাই এই সরকারের কাজ। আমরা আমাদের সেই কাজটা ঠিকঠাকভাবেই করতে চাই।’

হাওরে ‘হিজল গাছ’ যেমন সেখানকার মানুষের প্রাকৃতিক বন্ধু, পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; প্রখর রোদে কৃষক ও জেলে যেমন এর ছায়ায় আশ্রয় নিতে পারে; আফাল, ঢেউ, তুফানে ঘরবাড়ি ভাঙনের হাত থেকে প্রতিরোধক হিসেবে এই বৃক্ষটি যেমন বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি নিজেকে ভাবেন ভাটির এই মন্ত্রী। শপথ নেওয়ার পর তিনি সুনামগঞ্জে গিয়ে রেললাইন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা বলেছেন। হাওরের ফসল রক্ষায় তিনি স্থায়ী সমাধানেও কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন এলাকাবাসীকে। তিনি বলেন, ‘হাওরের দিকে মুখ করে আমার যে টিনের বাড়িটি আছে, তার বারান্দা দিয়ে তাকালেই দেখা যায় জলের ওপর উথাল-পাথাল ঢেউ, পাখিদের ওড়াউড়ি আর হিজল ফুলের ভেসে যাওয়ার দৃশ্য...। আমি আমার বাড়িটির নামও রেখেছি ‘হিজল’। হাওরের মানুষের কাছে তিনি যেন সেই ‘হিজল গাছ’... হতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬
কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান
কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি
বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!
আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা
হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল
তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান
মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন