শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

নতুন সরকারকে একটি ‘চলমান গাড়ি’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সেই গাড়ির গতি বাড়ানোই তার কাজ। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনপদকে উজ্জীবিত করার জন্য রাস্তাঘাট সংস্কারে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন বলে জানান। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি দায়িত্ব পালনের প্রথম দিন শেরেবাংলা নগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘নতুন সরকার বিগত সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে এ বিষয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন। আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প রয়েছে। এই মেগা প্রকল্পগুলোর গুণগত মান ঠিক রেখে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সেটিই হবে আমার প্রধান কাজ।’

সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে ‘সুনাম’ রয়েছে সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এই সংসদ সদস্যের। টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত মহাজোট সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন এম এ মান্নান। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারে পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকালে তার সামনে থাকবে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া নিতে হবে নতুন নতুন প্রকল্প। তবে নতুন এই দায়িত্বকে বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানান তিনি। বলেন, ‘বিগত সরকারেও আমি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। এসব প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম।’ সেই অভিজ্ঞতা তাকে নতুন দায়িত্বের এই চ্যালেঞ্জ সামলাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে, এরপর কী? এই প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি মানুষ। বাংলাদেশকে তিনি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিম্ন আয় থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে হাঁটছি। আমাদের নতুন নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে। আমরা মেট্রোরেলের কাজ করছি। এসব প্রকল্পের বাইরেও প্রধানমন্ত্রী এখন রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে পাতাল রেললাইন স্থাপনের বিষয়ে ভাবছেন। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তায় পাটুরিয়া দৌলতদিয়া দিয়ে আরও একটি পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর ওপর এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু সেতু, তার পাশে আরও একটি পৃথক রেলসেতু নির্মাণের কথাও ভাবছেন তিনি। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ আরও দ্রুত করতে ফুলছড়ির দিক দিয়ে যমুনা নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা টানেল তৈরির বিষয়টিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় রয়েছে। তিনি বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সরকারের মতোই একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনার মাঝে থাকলেও পর্যায়ক্রমে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে হাঁটবে সরকার।’

এম এ মান্নান ছিলেন তৎকালীন সিএসপি কর্মকর্তা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক এবং এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন। মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসা সাবেক এই আমলা মন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েও গ্রামকে উজ্জীবিত করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘আমি তো আজকে প্রথম বসলাম এখানে (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে)। দুই ঘণ্টা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তাঘাট মেরামতকে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় আমি বসবাস করি এবং সেই এলাকার প্রতিনিধিত্ব করি। মহাজোট সরকারের সময় আমরা প্রচুর রাস্তাঘাট বানিয়েছি। এখন পলিমাটির দেশে বৃষ্টি বাদলে রাস্তা ভেঙে যায়, এগুলোর সংস্কার কার্যক্রম চলমান রাখা খুবই জরুরি। এটা আমি এখনো মনে করি ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ পাওয়া উচিত।’ 

সরকারের নীতি বাস্তবায়নই একজন মন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপরও একজন মন্ত্রীর ফিলোসফি অনেক ক্ষেত্রে সেই মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার তৈরি করে দেয়। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে নিজস্ব তেমন কোনো অগ্রাধিকার বা চমক আছে কি-না যেটি আপনি করবেন? তিনি বলেন, ‘চমক সৃষ্টি করব না, ফিলোসফার নই...আমি চাই যেসব কাজ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো দ্রুত করা হোক। আমি জানি, আমার কী আছে। আমার পরীক্ষিত, সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ আমলাতন্ত্র রয়েছে। তারা যে গতিতে কাজ করছেন, সেই গতি বাড়াতে আমি আগ্রহী। তার জন্য যদি এখানো ওখানে কোণা কাটতে হয়, পাখা কিছু ছাঁটতে হয়, আলোচনা করে কাটব। মূল উদ্দেশ্য কাজের গতি বৃদ্ধি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শপথ নেওয়ার পর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে বললেন, ‘ভাই সিলেটের চার লেনের কাজটা দ্রুত করেন।’ আমি তার সঙ্গে একমত। সিলেট আমার বাড়ি বলে নয়, এ ধরনের আন্তজেলা সড়কগুলো.. এগুলো দেশের ধমনীর মতো..এগুলোকে প্রশস্ত করা পুরু করা, বাঁকগুলোকে সোজা করা, ইন্টারসেকশনগুলোকে আরও নির্বিঘ্ন করা, বাস্তবায়ন দ্রুত করা এসব কাজ আমরা করব।”

জিডিপি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদী এই মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এবার ৮ শতাংশ জিডিপি আশা করা হচ্ছে। যেসব প্রকল্প চলছে এগুলো বাস্তবায়ন হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে। এগুলো হলে শিল্পায়ন হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এসএমই খাতের প্রসার ঘটবে। এসব থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার অবকাঠামো তৈরি করে দেবে। নীতিগত সহায়তা দেবে। কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা রাখতে হবে বেসরকারি খাতকে’।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘একসময় গ্রাম ও শহরের মাঝে বিস্তর ব্যবধান ছিল। এখন সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে সেই ব্যবধান কমে আসছে। শহরে আমরা যেসব সুবিধা ভোগ করছি, সেগুলো এখন গ্রামেও পাওয়া যায়। তবে এসব পরিবর্তনের মাঝেও আমরা যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি, যার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির সুফল সবার কাছে পৌঁছবে- সেটি নিশ্চিত করাই এই সরকারের কাজ। আমরা আমাদের সেই কাজটা ঠিকঠাকভাবেই করতে চাই।’

হাওরে ‘হিজল গাছ’ যেমন সেখানকার মানুষের প্রাকৃতিক বন্ধু, পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; প্রখর রোদে কৃষক ও জেলে যেমন এর ছায়ায় আশ্রয় নিতে পারে; আফাল, ঢেউ, তুফানে ঘরবাড়ি ভাঙনের হাত থেকে প্রতিরোধক হিসেবে এই বৃক্ষটি যেমন বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি নিজেকে ভাবেন ভাটির এই মন্ত্রী। শপথ নেওয়ার পর তিনি সুনামগঞ্জে গিয়ে রেললাইন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা বলেছেন। হাওরের ফসল রক্ষায় তিনি স্থায়ী সমাধানেও কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন এলাকাবাসীকে। তিনি বলেন, ‘হাওরের দিকে মুখ করে আমার যে টিনের বাড়িটি আছে, তার বারান্দা দিয়ে তাকালেই দেখা যায় জলের ওপর উথাল-পাথাল ঢেউ, পাখিদের ওড়াউড়ি আর হিজল ফুলের ভেসে যাওয়ার দৃশ্য...। আমি আমার বাড়িটির নামও রেখেছি ‘হিজল’। হাওরের মানুষের কাছে তিনি যেন সেই ‘হিজল গাছ’... হতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা