শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯

সাক্ষাৎকারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান গাড়িতে বসেছি গতি বাড়ানোই কাজ

নতুন সরকারকে একটি ‘চলমান গাড়ি’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সেই গাড়ির গতি বাড়ানোই তার কাজ। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনপদকে উজ্জীবিত করার জন্য রাস্তাঘাট সংস্কারে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন বলে জানান। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি দায়িত্ব পালনের প্রথম দিন শেরেবাংলা নগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘নতুন সরকার বিগত সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে এ বিষয়ে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন। আমাদের সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প রয়েছে। এই মেগা প্রকল্পগুলোর গুণগত মান ঠিক রেখে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সেটিই হবে আমার প্রধান কাজ।’

সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে ‘সুনাম’ রয়েছে সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এই সংসদ সদস্যের। টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত মহাজোট সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন এম এ মান্নান। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারে পূর্ণমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকালে তার সামনে থাকবে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া নিতে হবে নতুন নতুন প্রকল্প। তবে নতুন এই দায়িত্বকে বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানান তিনি। বলেন, ‘বিগত সরকারেও আমি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। এসব প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম।’ সেই অভিজ্ঞতা তাকে নতুন দায়িত্বের এই চ্যালেঞ্জ সামলাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে, এরপর কী? এই প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি মানুষ। বাংলাদেশকে তিনি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিম্ন আয় থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে হাঁটছি। আমাদের নতুন নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে। আমরা মেট্রোরেলের কাজ করছি। এসব প্রকল্পের বাইরেও প্রধানমন্ত্রী এখন রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে পাতাল রেললাইন স্থাপনের বিষয়ে ভাবছেন। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তায় পাটুরিয়া দৌলতদিয়া দিয়ে আরও একটি পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর ওপর এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু সেতু, তার পাশে আরও একটি পৃথক রেলসেতু নির্মাণের কথাও ভাবছেন তিনি। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ আরও দ্রুত করতে ফুলছড়ির দিক দিয়ে যমুনা নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা টানেল তৈরির বিষয়টিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় রয়েছে। তিনি বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সরকারের মতোই একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনার মাঝে থাকলেও পর্যায়ক্রমে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে হাঁটবে সরকার।’

এম এ মান্নান ছিলেন তৎকালীন সিএসপি কর্মকর্তা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মহাপরিচালক এবং এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন। মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসা সাবেক এই আমলা মন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েও গ্রামকে উজ্জীবিত করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘আমি তো আজকে প্রথম বসলাম এখানে (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে)। দুই ঘণ্টা হয়েছে।  প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তাঘাট মেরামতকে ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ দেওয়া হবে। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় আমি বসবাস করি এবং সেই এলাকার প্রতিনিধিত্ব করি। মহাজোট সরকারের সময় আমরা প্রচুর রাস্তাঘাট বানিয়েছি। এখন পলিমাটির দেশে বৃষ্টি বাদলে রাস্তা ভেঙে যায়, এগুলোর সংস্কার কার্যক্রম চলমান রাখা খুবই জরুরি। এটা আমি এখনো মনে করি ‘উচ্চ অগ্রাধিকার’ পাওয়া উচিত।’ 

সরকারের নীতি বাস্তবায়নই একজন মন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপরও একজন মন্ত্রীর ফিলোসফি অনেক ক্ষেত্রে সেই মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার তৈরি করে দেয়। পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে নিজস্ব তেমন কোনো অগ্রাধিকার বা চমক আছে কি-না যেটি আপনি করবেন? তিনি বলেন, ‘চমক সৃষ্টি করব না, ফিলোসফার নই...আমি চাই যেসব কাজ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলো দ্রুত করা হোক। আমি জানি, আমার কী আছে। আমার পরীক্ষিত, সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ আমলাতন্ত্র রয়েছে। তারা যে গতিতে কাজ করছেন, সেই গতি বাড়াতে আমি আগ্রহী। তার জন্য যদি এখানো ওখানে কোণা কাটতে হয়, পাখা কিছু ছাঁটতে হয়, আলোচনা করে কাটব। মূল উদ্দেশ্য কাজের গতি বৃদ্ধি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শপথ নেওয়ার পর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে বললেন, ‘ভাই সিলেটের চার লেনের কাজটা দ্রুত করেন।’ আমি তার সঙ্গে একমত। সিলেট আমার বাড়ি বলে নয়, এ ধরনের আন্তজেলা সড়কগুলো.. এগুলো দেশের ধমনীর মতো..এগুলোকে প্রশস্ত করা পুরু করা, বাঁকগুলোকে সোজা করা, ইন্টারসেকশনগুলোকে আরও নির্বিঘ্ন করা, বাস্তবায়ন দ্রুত করা এসব কাজ আমরা করব।”

জিডিপি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদী এই মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এবার ৮ শতাংশ জিডিপি আশা করা হচ্ছে। যেসব প্রকল্প চলছে এগুলো বাস্তবায়ন হলে প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে। এগুলো হলে শিল্পায়ন হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এসএমই খাতের প্রসার ঘটবে। এসব থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার অবকাঠামো তৈরি করে দেবে। নীতিগত সহায়তা দেবে। কিন্তু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা রাখতে হবে বেসরকারি খাতকে’।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘একসময় গ্রাম ও শহরের মাঝে বিস্তর ব্যবধান ছিল। এখন সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে সেই ব্যবধান কমে আসছে। শহরে আমরা যেসব সুবিধা ভোগ করছি, সেগুলো এখন গ্রামেও পাওয়া যায়। তবে এসব পরিবর্তনের মাঝেও আমরা যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছি, যার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির সুফল সবার কাছে পৌঁছবে- সেটি নিশ্চিত করাই এই সরকারের কাজ। আমরা আমাদের সেই কাজটা ঠিকঠাকভাবেই করতে চাই।’

হাওরে ‘হিজল গাছ’ যেমন সেখানকার মানুষের প্রাকৃতিক বন্ধু, পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল; প্রখর রোদে কৃষক ও জেলে যেমন এর ছায়ায় আশ্রয় নিতে পারে; আফাল, ঢেউ, তুফানে ঘরবাড়ি ভাঙনের হাত থেকে প্রতিরোধক হিসেবে এই বৃক্ষটি যেমন বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি নিজেকে ভাবেন ভাটির এই মন্ত্রী। শপথ নেওয়ার পর তিনি সুনামগঞ্জে গিয়ে রেললাইন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা বলেছেন। হাওরের ফসল রক্ষায় তিনি স্থায়ী সমাধানেও কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন এলাকাবাসীকে। তিনি বলেন, ‘হাওরের দিকে মুখ করে আমার যে টিনের বাড়িটি আছে, তার বারান্দা দিয়ে তাকালেই দেখা যায় জলের ওপর উথাল-পাথাল ঢেউ, পাখিদের ওড়াউড়ি আর হিজল ফুলের ভেসে যাওয়ার দৃশ্য...। আমি আমার বাড়িটির নামও রেখেছি ‘হিজল’। হাওরের মানুষের কাছে তিনি যেন সেই ‘হিজল গাছ’... হতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা