শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

টেকনাফ কেন অপ্রতিরোধ্য

তবু আসছে ইয়াবার চালান

ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ সাঁড়াশি অভিযান মামলা সবই আছে
নিজামুল হক বিপুল, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
তবু আসছে ইয়াবার চালান

‘ক্রসফায়ার’, ‘বন্দুকযুদ্ধ’, সাঁড়াশি অভিযান, মামলা, আত্মসমর্পণ- সবই চলছে ইয়াবা সাম্রাজ্য টেকনাফে। তবু বন্ধ হয়নি ইয়াবার ব্যবসা। এখনো ইয়াবা আছে। এখনো সীমান্ত ডিঙিয়ে ইয়াবা ঢুকছে টেকনাফে। নানা হাতবদল হয়ে যাচ্ছে নেশাখোরদের হাতে। সেখান থেকে কাঁচা টাকা লুটে নিচ্ছেন আড়ালে থাকা ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। তবে আগের চেয়ে ‘উষ্ণতা’ কমেছে ব্যবসার। এখন কেউ প্রকাশ্যে ইয়াবা বিক্রি করছে না, করছে গোপনে। আর বিক্রেতারা নতুন নতুন মুখ। বিভিন্ন সংস্থার তৈরি টেকনাফের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের যে তালিকা ইতিমধ্যে প্রকাশ পেয়েছে তার বাইরে আরও অন্তত ২৫০ জন নতুন ব্যবসায়ীর নাম পেয়েছে পুলিশ। এর মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন বড় মাপের ইয়াবা ব্যবসায়ী। যারা এত দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরের বাইরে ছিলেন। তাদের একটা নতুন তালিকা ইতিমধ্যে তৈরি করেছে পুলিশ প্রশাসন। ইয়াবা ব্যবসার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে এমন তথ্যই পাওয়া গেছে টেকনাফের স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে।

গত বছরের মে মাসে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী অভিযানের পর থেকে এ পর্যন্ত কক্সবাজার জেলায় ‘ক্রসফায়ার’ ও ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা গেছেন অন্তত ৪১ জন ইয়াবা ব্যবসায়ী। এর ৩৯ জনই টেকনাফের অধিবাসী। রয়েছেন বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নাগরিকও। টেকনাফে ইয়াবা ব্যবসার ইতি টানতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর প্রায় নয় মাস ধরে যে-যার মতো করে অভিযান চালাচ্ছে কিন্তু লাগাম যেন টেনে ধরাই যাচ্ছে না। এ অবস্থায় গত বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে কক্সবাজারের পুলিশ প্রশাসনে ব্যাপক পরিবর্তন আনে সরকার। বিশেষ করে মাদকের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত টেকনাফের পুলিশ প্রশাসনে রদবদল ঘটানো হয়। তার পর থেকে প্রায় চার মাস টেকনাফে চলছে অভিযান। পুলিশের এমন সাঁড়াশি অভিযানের কারণে এলাকায় টিকতে না পেরে আত্মগোপন করেন বড় বড় ব্যবসায়ীরা। দুর্বল হয়ে পড়ে তাদের নেটওয়ার্ক। আর তাতেই প্রকাশ্যে ইয়াবা ব্যবসা অনেকটা কমে আসে। কক্সবাজার জেলা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, টেকনাফে ইয়াবার ব্যবসা অনেক কমে এসেছে। শতাংশের হিসাবে বলতে পারেন ৬০ ভাগ কমে এসেছে। পুরোপুরি বন্ধ করা বেশ কঠিন জানিয়ে ওই কর্মকর্তা আশা প্রকাশ করে বলেন, যদি চিহ্নিত ও তালিকাভুক্ত বড় ইয়াবা কারবারিরা আত্মসমর্পণ করেন তাহলে ইয়াবা ব্যবসা ২০ শতাংশে নেমে আসবে। স্থানীয় পুলিশের একাধিক সূত্র জানান, ইয়াবার ব্যবসা যে একেবারে বন্ধ হয়নি তারা তা বুঝতে পারছেন। দুটি কারণে এখনো ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে। এর একটি হচ্ছে, আগে থেকে আনা ইয়াবা এখনো কারবারিদের কাছে মজুদ আছে। দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সীমান্ত গলিয়ে এখনো কিছু কিছু ব্যবসায়ী ইয়াবা আনছেন। টেকনাফের স্থানীয় সূত্রগুলো জানান, টেকনাফে এখন যারা ইয়াবা ব্যবসা করছে তারা একেবারেই অপরিচিত মুখ; এদের বয়স ১২ থেকে ১৫/১৬ বছর। আত্মগোপনে থাকা ইয়াবা কারবারিরা এখন এদের ব্যবহার করছেন। তাই প্রকাশ্যে খুব একটা দেখা যায় না ইয়াবা কেনাবেচা। সূত্র জানান, টেকনাফের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে এখনো ইয়াবা ঢুকছে। তবে সেটা বেশ কৌশলে আর অতি গোপনে। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সীমান্তরক্ষীদের সোর্সদের ব্যবহার করছেন দরকষাকষির জন্য। গত শুক্রবার ভোররাতে নাজিরপাড়ার সীমান্ত দিয়ে ২ লাখ ৩৪ হাজার পিস ইয়াবার একটি চালান ঢোকে টেকনাফে। এর মালিক নাজিরপাড়ার রমজান আলীর ছেলে মো. তাহের। নাজিরপাড়ার স্থানীয় বেশ কয়েকজন যুবক গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবার এ চালানটি নিরাপদে পার করতে তাহের যোগাযোগ করেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিবি) স্থানীয় সোর্স নুর মোহাম্মদ (বশর) ও নুর মোহাম্মদ মংগিরির সঙ্গে। তাদের মাধ্যমে চূড়ান্ত দরকষাকষির পর তাহের ১ লাখ ৭০ হাজার পিস ইয়াবা ঘাট দিয়ে নিয়ে যান। বাকি ইয়াবার মধ্যে ২০ হাজার পিস পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার দেখিয়েছে বিজিবি। আর ৪৪ হাজার পিসের কোনো হদিস নেই। এ নিয়ে তাহেরের সঙ্গে বিজিবি সোর্সের বাগ্বিত া চলছে দুই দিন ধরে। তাহের তার বাকি ৪৪ হাজার পিস ইয়াবা ফেরত চাচ্ছেন। এ ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, প্রশাসনের এত কঠোর অভিযানের মধ্যে এভাবেই থেমে থেমে টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা ঢুকছে। জানা গেছে, এই তাহেরকে ধরতে গত রাতে (শুক্রবার দিবাগত রাত) তার বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া টেকনাফ ও উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতেও ইয়াবার ব্যবসা চলছে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে। ইয়াবা ব্যবসায়ীরা এখন রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করছেন। রোহিঙ্গাদেরও যোগসূত্র রয়েছে। তবে শোনা যায় এর পক্ষে জোরালো তথ্য পাওয়া যায়নি। এদিকে কক্সবাজার জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক সোমেন ম ল গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইয়াবার চালান আসা একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি। এখনো আসছে, তবে পরিমাণে খুব কম। তিনি জানান, এ মুহূর্তে টেকনাফ সীমান্ত ছাড়াও মহেশখালী, আনোয়ারা, বাঁশখালী, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীসহ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে এসব চালান আসছে। বেশ কয়েকটি ধরাও পড়েছে। টেকনাফের স্থানীয় প্রশাসনসূত্রে জানা গেছে, ইয়াবা ঢোকে উপজেলার নাজিরপাড়া, বাহারছড়া ঘাট, খুরের মুখ, মুন্ডার ডেল, মহেশখালী ঘাট, শাপলাপুর ঘাটসহ অন্তত ১০টি পয়েন্ট দিয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
কেনিয়ার কিংবদন্তি নেতা রাইলা ওডিংগা ভারতে মারা গেছেন
কেনিয়ার কিংবদন্তি নেতা রাইলা ওডিংগা ভারতে মারা গেছেন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন
শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং
যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’
‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি
আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা
নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ
রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা