শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

এত খাই খাই তাই মাছ-ভাত জীবনও সুখ দেয় নাই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এত খাই খাই তাই মাছ-ভাত জীবনও সুখ দেয় নাই

মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আজন্ম মানুষের মোটা ভাত-কাপড়ের জীবন নিশ্চিত করতে লড়াই করেছেন। রাজনৈতিক ইতিহাসে তার নাম অমর হয়ে থাকলেও তার দল এবং রাজনীতির করুণ মৃত্যু ঘটেছে। স্বপ্ন পূরণ হতে দেখেননি।

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার নেতারা যা পারেননি সেটি তিনি সাফল্যের সঙ্গে করে ইতিহাসে মহানায়কের আসনে অমরত্ব পেয়েছেন। তিনি তার দীর্ঘ সংগ্রাম লড়াই ও অমিত সাহসের মধ্য দিয়ে সূর্যের মতো প্রচণ্ড তেজ ছড়িয়ে গোটা জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধিকার-স্বাধীনতার পথে প্রবল ঢেউ তুলেছিলেন। গোটা জাতি যে গভীর বিশ্বাস ও আস্থা নিয়ে ব্যালট বিপ্লবে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তাকে অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিল তিনি তার মর্যাদা রেখেছিলেন ফাঁসির মঞ্চেও আপস না করে, স্বাধীন বাংলার গান গেয়ে। আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছিলেন রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। তিনিও সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখে মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানের নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা দিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন। মানুষের মুখে দুবেলা অন্ন দিয়ে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বিশ্ব মোড়লদের নীল নকশায় এদেশের বিশ্বাসঘাতক একদল খুনি পরিবার-পরিজনসহ তাকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে সেই স্বপ্নকেই হত্যা করেছিল।

আমাদের গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার জন্য লড়াই করেছেন। কৃষকের বন্ধু বাংলার বাঘ-খ্যাত শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকও গরিবের ভাগ্যের উন্নতি চেয়েছেন। মুজিবনগর সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা কুঁড়েঘরের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদও আজীবন মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য সমাজতন্ত্রের সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি এখন শয্যায় অসুস্থ। তার দলও শেষ। সংগ্রাম করেছেন কমিউনিস্ট পার্টির কমরেড মণি সিংহ থেকে অসংখ্য বামপন্থি রাজনীতিবিদ। অনেকের মৃত্যু হয়েছে। হয়েছে তাদের স্বপ্নের। অনেকের দলেরও মৃত্যু হয়েছে। সমাজতন্ত্র আর প্রতিষ্ঠা হয়নি। সম্ভাবনাও একদম নেই। আজীবন এদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ সংগ্রামের পথে গণতন্ত্রের লড়াইয়ে স্বাধীনতা অর্জন করলেও সেই গণতন্ত্র আজও সোনার হরিণ! সামরিক শাসন কবলিত বাংলাদেশে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিয়ে দীর্ঘ পোড়খাওয়া সংগ্রামে গণতন্ত্রের লড়াই করেছেন। ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছেন। কণ্টকাকীর্ণ পথের সংগ্রামে পায়ে পায়ে তার মৃত্যু হেঁটেছে। তিনি দমেননি।

একই সময়ে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়ার বন্দুকের উৎসমুখ থেকে জন্ম নেওয়া বিএনপি ক্ষমতাচ্যুত হলে দলের হাল ধরেন বেগম খালেদা জিয়া। গণতন্ত্রের সেই সংগ্রামে তিনিও নেতৃত্ব দিয়েছেন সাহসিকতার সঙ্গে। গণতন্ত্রের নবযাত্রায় দুই নেত্রীর নেতৃত্বে মানুষের ভোটাধিকারের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদল ঘটেছে। দেশ সংসদীয় শাসনব্যবস্থায় ফিরে এলেও গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায়নি। মাঝপথে বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা রাজনৈতিক সমঝোতার সংস্কৃতিকে কবর দিয়েছে। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলার রায়ে এখন কারাগারে। বিএনপি এখন কঠিন দুঃসময়ের মুখে।

অন্যদিকে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও তার মিত্ররা এখন টানা তৃতীয়বারের মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা এখন চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে গতিময়তার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর কাছে বিস্ময়কর অবস্থানে। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাফল্যের মুকুট মাথায় পরেছেন। উন্নয়নের মহাসড়কে দেশকে তুলে দিয়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের বিপ্লব ঘটিয়েছেন। তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব দেশকে এগিয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় রেকর্ড গড়েছে। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ডাল-ভাতের নিশ্চয়তা দিতে চেয়েছিলেন। তার শেষ শাসনামল ব্যাপক দুর্নীতি, রাজনৈতিক হত্যাকা  ও বোমা সন্ত্রাসে কলঙ্কিত হয়েছে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা মাছ-ভাত জীবন দিতে চেয়েছিলেন। সেই জীবন মানুষও পেয়েছে। মওলানা ভাসানী মোটা ভাত কাপড় দিতে না পারলেও শেখ হাসিনা দেশের পোশাকশিল্পের বিপ্লবে এবং কৃষির উন্নয়ন ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়িয়ে ভালো ভাত কাপড়ের জীবন দিয়েছেন। কিন্তু গণতন্ত্র এখনো সোনার হরিণ। নির্বাচনের প্রতি মানুষের আকর্ষণহীনতা ও ভোটাধিকার নিয়ে চারদিকে চলছে হাহাকার রব। সেই গৌরবের রাজনীতির ঐতিহ্য মূল্যবোধ হারিয়ে দেশে রাজদুর্নীতির প্রসার ঘটেছে। সমাজে শোষণ বৈষম্য বাড়ছে। মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। একদিকে ব্যাপক জনসংখ্যা অন্যদিকে সীমিত সম্পদ নিয়ে সমস্যা সমাধানের লড়াই চলছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের লড়াইয়ে বিজয়ের পর শেখ হাসিনা মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এবার নতুন সংগ্রামের ডাক দিয়েছেন। জনগণ এসবে তার সঙ্গে রয়েছে। কিন্তু দিনের পর দিন যুগের পর যুগ দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি সমাজে যেখানে সব স্তরে ক্যান্সারের মতো ছড়িয়েছে সেখানে এ লড়াই কঠিন লড়াই। সুশাসন ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও শক্তিশালী স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দেখা মানুষের অন্তহীন আকুতি। এই পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের জরিপে বাংলাদেশ আজ অসুখী দেশের তালিকায় শীর্ষে। আগের ১৫৬টি দেশের মধ্যে ১১৫তম আর এবার হয়েছে ১২৫তম। দেশে এত উন্নয়ন তবু কেন দেশ আজ এত অসুখী? সমাজে সেই সাদাকালো যুগের আদর্শিক রাজনীতি নির্বাসিত। নির্বাসিত সামাজিক মূল্যবোধ। একটা অস্থির অশান্ত সময় সবাই যে যেভাবেই পারুক রাতারাতি ক্ষমতাবান না হয় বিত্তবান হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। আত্মমর্যাদাবোধ হারিয়ে ব্যক্তিত্ব ও চারিত্রিক নৈতিক শক্তি হারিয়ে অর্থ ও ক্ষমতার কাছে দাসত্ব বরণের অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। মানুষে মানুষে পারস্পরিক শ্রদ্ধা মায়া-মমতা আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে লোভ-লালসা সেখানে আগ্রাসী হয়ে উঠেছে। দুর্বলের ওপর সবলের জুলুম অত্যাচার বেড়েই চলেছে। সবার মধ্যেই রাতারাতি বিত্তবৈভ গড়ার লোভ লালসাই তীব্র হয়নি, খাই খাই মনোভাব চরম আকার ধারণ করেছে। আদর্শিক সচ্ছল জীবনযাপনে কারও যেন শান্তি নেই। সমাজের সব ক্ষেত্রেই নির্লজ্জ বেহায়াপনার বেপরোয়া ভাব দেখা দিয়েছে। শান্তি সুখ নির্বাসনে গেছে। হৃদয়ের প্রশান্তির চেয়ে সামাজিক লৌকিকতা ও যেনতেন উপায়ে বিত্তশালী হওয়ার এবং জৌলুস প্রকাশের অসুস্থ প্রতিযোগিতা তীব্র হয়েছে।  মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে যুদ্ধ ঘোষণা করা সরকার হিমশিম খাচ্ছে। ঘরে ঘরে মাদক ছড়িয়ে গেছে। একেকটি পরিবার ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। মাদক সরবরাহ বন্ধে সরকার কঠোর অবস্থান থেকে সাফল্য কুড়ালেও এর চাহিদা বন্ধে প্রতিটি পরিবার ও সমাজকে দায়িত্ব নিতে দেখা যাচ্ছে না। কাউন্সিলিং ও মাদকাসক্তের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এর বিরুদ্ধে গোটা সমাজকে গণজাগরণ ঘটাতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার সরকার যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। ক্যান্সারের মতো সর্বত্র ছড়িয়ে যাওয়া এই ব্যাধি থেকে দেশকে মুক্ত করতে সব মহলকেই প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে। চাহিদা যত পূরণ হচ্ছে ততই যেন বাড়ছে। অনেক বাড়িতে এককালে লাইব্রেরি ছিল, বিত্তবৈভব ও দামি আসবাব ছিল না। এখন সেখানে মূল্যবান আসবাব ও মহামূল্যবান অলঙ্কারের সমারোহ ঘটেছে। বই পড়ার আনন্দ নির্বাসিত হয়েছে। সামাজিক আচার-আচরণ মূল্যবোধ ও পারিবারিক অনুশাসন ভেঙে গিয়ে চরম স্বার্থপরতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা জন্ম নিচ্ছে। যার যত আছে তার তত চাই। এই চাওয়ার কোনো শেষ নেই। সড়ক হত্যাকাে  একের পর এক প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। প্রবল ঝাঁকুনি দিয়ে রাষ্ট্রের ঘুম ভাঙাচ্ছে তারুণ্য। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরছে না। পরিবহন সেক্টরে যৌথ মাফিয়াদের কাছে মানুষের জীবন অনিরাপদ হয়ে গেছে। একদিকে ঘুষ-দুর্নীতির ঊর্ধ্বে উঠে প্রশাসনকে যেমন আইন কার্যকর করতে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে, তেমনই পরিবহন মালিক-শ্রমিক ও যাত্রী পথচারীদেরও আইন মেনে চলাফেরা করতে হবে। সংবিধান ও আইন লঙ্ঘন ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। রাজনীতি সমাজ খাবার শিক্ষা চিকিৎসা সব খানে ভেজাল আর ফরমালিনের আগ্রাসন। সড়ক শৃঙ্খলা ভেঙে যাওয়া, মৃত্যুকে সঙ্গে নিয়ে পথ হাঁটা রাজধানীর নগরী যানজটে মৃতই নয়, বিষের বাতাসে ভারি। নোংরা ময়লা পরিবেশ দূষণে ও মশার ভয়াবহ উপদ্রবে ঢাকা আজ বসবাসের অনুপযোগী। অস্থির অশান্ত মূল্যবোধহীন লোভের সমাজ এতটাই মানুষকে তাড়িত করছে যে, ব্যক্তিজীবনেও তার প্রভাব পড়ছে। প্রেম ভালোবাসা স্বার্থের কাছে নিয়ত বলি হচ্ছে। ঘুষ-দুর্নীতি, তদবির বাণিজ্যের এই আগ্রাসনের যুগে মানুষের সম্পদ লুটের, দখলের ও আত্মসাৎ করার মতো অপরাধ পরিবার থেকে সমাজে ছড়িয়ে গেছে। মানুষ ঠকানো বিশ্বাসভঙ্গ রীতিতে পরিণত হয়েছে। ব্যাংক লুট হয়, বিদেশে টাকা পাচার হয়, ব্যবসা বাণিজ্য ছাড়াই রাতারাতি ক্ষমতার আনুকূল্যে অনেকের ভাগ্য বদলে যায়। দেশ-বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়া যায়। লাজলজ্জা দূরে থাক ঘুষ দুর্নীতিতে তদবির বাণিজ্যে ফুলেফেঁপে বড় হওয়া সামাজিক মর্যাদায় পরিণত হয়েছে। এসবের বিরুদ্ধে সব রাজনৈতিক স্বজনপ্রীতি বন্ধ করে আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা গ্রহণই একমাত্র পথ নয়, প্রতিরোধের জন্য কলুষিত সমাজকে মুক্ত করতে সামাজিক আন্দোলনও গড়ে তোলার সময় এসেছে। সেই সাদাকালো সময়ের রাজনীতি ও সমাজই আজ নির্বাসিত হয়নি। ধর্মীয় সম্প্রীতিও বিনষ্ট হয়েছে। বিশ্ব রাজনীতিতে বর্ণবাদের ভয়াবহতার পথ ধরে উঠে এসেছে ধর্মান্ধতার বিষাক্ততা। এখানেও তার ঢেউ লেগেছে। সব মিলিয়ে মানুষের মন থেকে আনন্দ সুখ কেড়ে নিয়েছে নানামুখী অস্থিরতা। গোটা সমাজ আবেগ-অনুভূতিহীন এককথায় বোধহীন হয়ে গেছে। অসহনীয় অনেক কিছুই সইতে সইতে মানুষ ও সমাজ প্রাণহীন হয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতিতে পরিবর্তন আসে। বসন্তের কোকিলের ডাক কারও হৃদয়কে স্পর্শ করে না। ভরা পূর্ণিমার প্লাবিত জোছনা বুকের গহিন থেকে বেদনা জাগিয়ে আনে। সুখের আনন্দে ভাসাতে পারে না। বর্ষা আসে বর্ষা যায় প্রকৃতি যৌবন লাভ করলেও মানুষের চিত্ত প্রফুল্ল হয় না। এই জীবনে আজ তাই চারদিকে খাই খাই, আরও চাই আরও চাই তাই মাছ-ভাত জীবনও মানুষকে সুখ দেয় নাই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা