শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নগরী টেকনাফ উখিয়া

পাহাড় কেটে পাকা রাস্তা, কংক্রিটের ব্রিজ, আরসিসি পিলারের ভবন, আছে হাট-বাজার বিপণিবিতান স্কুল মাদ্রাসা হাসপাতাল, বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলে জনপদ, কবে ফিরবে কেউ জানে না
মির্জা মেহেদী তমাল, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নগরী টেকনাফ উখিয়া

কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ায় গায়ে গা লাগানো অসংখ্য ছোট বড় পাহাড়। যে দিকে চোখ যায়, সেদিকেই শুধু সবুজ আর সবুজ। আকাশে হেলান দিয়ে থাকা এসব পাহাড়ের গহিন অরণ্য বণ্য প্রাণীর অভয়ারণ্য। যে কারণে কিছুদূর পরপরই বন বিভাগের সতর্কতা মূলক বিলবোর্ড চোখে পড়ে। পথচারীরা সাবধানে পথ পাড়ি দিত অন্যরকম এক অনুভূতি নিয়ে। এমন দৃশ্য ছিল ১৪ মাস আগে। মিয়ানমার থেকে নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ঠাঁই দিতে গিয়ে ভাঙাগড়ার মুখে পড়ে পাহাড়। কক্সবাজার উখিয়ার সেই সবুজ এখন ধু-ধু মরুভূমি। সময় গড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার পরিস্থিতিও পাল্টে যেতে থাকে। দ্রুততর সময়ের মধ্যে চমকে ওঠার মতো পরিবর্তন সেখানে। পাহাড় কেটে পাকা রাস্তা, কংক্রিটের ব্রিজ, আরসিসি পিলারের ভবন গড়ে তোলা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেখানে গড়ে উঠেছে হাটবাজার, বিপণিবিতান, স্কুল, মাদ্রাসা  ও হাসপাতাল। সকাল-বিকাল শত শত দামি জিপ মাইক্রোবাস সিএনজি চালিত অটোর চলাচলে মুখরিত থাকে শিবির। কখনো কখনো দীর্ঘ যানজটেও পড়তে হয় পাহাড়ের বুক চিরে গড়ে ওঠা সড়কে। সন্ধ্যা হলেই বৈদ্যুতিক খুঁটির মাথায় জ্বলে ওঠে আলো। তখন ঝলমলে এক জনপদ। আর এভাবে গড়ে উঠেছে নতুন এক নগরী। শুধু রোহিঙ্গাদের। অনেকেই বলেন ‘রোহিঙ্গা নগরী’। উখিয়ার বালুখালী পশ্চিমপাড়া, জুমেরছড়া, থাইংখালীর লন্ডাখালী, ময়নারঘোনা, তাজনিরমারখোলা, কুতুপালংয়ের মধুরছড়া, লম্বাশিয়ার পাহাড় ঘুরে দেখা গেছে নতুন নগরী গড়ে ওঠার নানা ঘটনা। ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের সময় বা তার কিছু পরে এসব স্থানে যেতে যুদ্ধ করতে হতো। হাঁটু সমান কাদা ডিঙিয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নিত রোহিঙ্গারা। তখনো দুর্গম এলাকায় খাবার পৌঁছত না। পানির জন্য হাহাকার করত মানুষ। এবার দেখা গেল সেই পাহাড়ের বুক চিরে, ক্যাম্পের ভিতর দিয়ে এঁকে-বেঁকে চলে গেছে পাকা রাস্তাঘাট। যেখানে আগে পা রাখতে ভয় পেতে হতো, সেখানে অবলীলায় চলছে মালবাহী বিশাল ট্রাক, যাত্রীবাহী বাস, দামি জিপ, অটোরিকশা, ভ্যানসহ অন্যান্য যানবাহন। আগে যেখানটায় নালা ছিল, সেই পাহাড়ি নালার ওপর এখন কংক্রিটের ব্রিজ হয়েছে। শুধু ওখানটায় না, এমন ব্রিজ হয়েছে আরও অনেকখানে। আক্ষেপ করে উখিয়ার স্কুলের একজন শিক্ষক বললেন, এমন একটা ব্রিজের জন্য সংসদে আমাদের এমপিরা কতই না কথা বলেন। কত যুদ্ধ করতে হয় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্যে। কিন্তু এখানে প্রয়োজনের আগেই ব্রিজ কালভার্ট তৈরি হয়ে গেছে।

গত সপ্তাহে উখিয়া বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়েক বছর আগেও উখিয়াতেই ছিল বড় বাজার। কিন্তু সেই জৌলুস এখন আর নেই। কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের সামনে ও ভিতরে বড় বাজার বসে। রোহিঙ্গা শিবিরের ভিতর স্বর্ণালঙ্কার, প্রসাধনী থেকে শুরু করে সব পণ্যেরই দোকান আছে। ওই দোকানগুলোর ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই রোহিঙ্গা। শিবিরের ভিতর ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গার জীবন-জীবিকা ঘিরে বিশাল অর্থনৈতিক কর্মকা  পরিচালিত হচ্ছে।

মানবিক সহায়তা হিসেবে বিদেশ থেকে যে কোটি কোটি টাকা আসে তার প্রায় পুরোটাই ব্যয় হয় রোহিঙ্গা শিবিরে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সামনে দিয়ে দেশি-বিদেশি এনজিও ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার শত শত গাড়ি রোহিঙ্গা শিবিরে যাতায়াত করে। মানবিক সহায়তার কর্মযজ্ঞে নিয়োজিত দেশি কর্মীদের বড় অংশই উখিয়া ও টেকনাফের বাইরের। ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই ক্যাম্প নামের নগরীর মোড়ে মোড়ে বাজার বসে। টাটকা শাক-সবজি আর মাছ কিনে ঘরে ফেরে রোহিঙ্গারা। পুরান ঢাকার মতো পারিবারিক ক্ষুদ্র ব্যবসা তাদের। ইউএনএইচসিআর বা আইওএম এর তৈরি করে দেওয়া ঘরের একপাশ ব্যবহৃত হচ্ছে থাকা-খাওয়ার কাজে, অন্য পাশ দোকানদারিতে। এসব ছোটখাটো দোকান ছাড়াও ক্যাম্পের মধ্যে বেশকিছু বড় স্থায়ী বাজার গড়ে উঠেছে। গ্রামের মানুষেরা পাড়ার দোকানে প্রয়োজনীয় জিনিস না পেয়ে যেমন গঞ্জে যায়, অনেকটা তেমন। রোহিঙ্গাক্যাম্প নামক নতুন নগরীতে গড়ে ওঠা গঞ্জে খাবার হোটেল থেকে শুরু করে জুয়েলারির দোকান- সবই আছে। ইলেকট্রনিকস পণ্য, জামা-কাপড়, জুতা, ওষুধ, জ্বালানি কাঠ, গ্যাসের সিলিন্ডার, দা-বঁটি-কুড়াল, রড-সিমেন্ট, দৈনন্দিন জীবনের সব, সবকিছুই পাবেন এখানে। এমন কি তাদের হাটে বিভিন্ন হাতুড়ে ডাক্তাররাও বসে। কেউ কেউ আসে আয়ুর্বেদিক পণ্য নিয়ে। এক কথায় জমজমাট ব্যবসা-বাণিজ্য।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, এই বাজারের অন্তত ৪০ ভাগ পণ্যই আসছে মিয়ানমার থেকে; চোরাই পথে। প্যাকেটের গায়ে সে দেশের ভাষায় লেখা পণ্যের বর্ণনা অন্তত তাই প্রমাণ করে। বাকি পণ্যের (বিশেষ করে খাদ্যপণ্য) অর্ধেকই বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে পাওয়া রিলিফ বা ত্রাণসামগ্রী যা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হওয়ায় বিক্রির জন্য দোকানে তুলেছে তারা। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে- এদের ক্রেতা কারা? টাকা-ই বা পায় কোথায়? জানা গেছে, ইউএনএইচসিআর এর ‘ক্যাশ ফর ওয়ার্ক’ নামে কোনো এক প্রকল্পের আওতায় বহু আগে থেকেই রোহিঙ্গারা কাজের বিনিময়ে টাকা পায়। অন্যান্যদেরও এমন প্রকল্প আছে। রোহিঙ্গাদের মধ্যে অনেকের পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে থাকে। নিয়মিত টাকা পাঠায়। এ ছাড়া কক্সবাজারের স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে (চেয়ারম্যান, মেম্বার) যৌথ বিনিয়োগে দোকানদারির মতো এই ছোটখাটো ব্যবসা-বাণিজ্যও করছে তারা। সুতরাং এদের টাকার অভাব নেই। এদের ক্রেতা স্থানীয় কক্সবাজারবাসীও। এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে আসা ইদ্রিস সওদাগর একজন বড় ব্যবসায়ী ছিলেন। বালুখালীতে তিনি দোকান দিয়েছেন। বড় দোকান। তার এখানে রয়েছে দুটি গুদাম। অল্প দিনেই তার ব্যবসা বড় হয়েছে। এখন তিনি পাইকারি মাল বিক্রি করেন। অর্ধ কোটি টাকার মতো মালামাল রয়েছে তার দোকানে।

দুপুর গড়িয়ে বিকাল হওয়ার আগেই ক্যাম্প ছাড়তে হয় এনজিও, আইএনজিওসহ বিশাল টাকার বিনিময়ে যারা রোহিঙ্গাদের সেবা দেন (চাকরি করে) তাদেরকে। তবে এই নিয়ম না মেনে অনেকে থেকেও যান। পড়ন্ত বিকালে রোহিঙ্গা নগরীতে কিছুটা শান্ত পরিবেশ নেমে আসে। পাড়াগাঁয়ের মতোই ক্যাম্প নামের এই নগরীতে গড়ে ওঠা হাট-বাজারে সিনেমার আসরও বসে। পড়ন্ত বিকালে ছেলেরা গঞ্জে আসে টিকিট কেটে হিন্দি সিনেমা দেখতে। সন্ধ্যা নামতেই রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসানো বৈদ্যুতিক খুঁটিতে জ্বলে উঠল বাতি। অন্ধকার পাহাড় আলোকিত করে জেগে উঠল আরেক জনপদ। নগরীতে বেশকিছু মোবাইল কোম্পানির টাওয়ারও বসানো হয়েছে। সেগুলোর মাথায় জোনাকির মতো জ্বলছে লাল-নীল বাতি।

বালুখালী ক্যাম্প ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে গড়ে উঠেছে নিউমার্কেট। সোনা, মোবাইল থেকে শুরু করে এমন কোনো মূল্যবান সামগ্রী নেই যে সেখানে বেচা-কেনার দোকান নেই। বার্মিজ ভাষায় দোকানের নাম রয়েছে। গড়ে উঠেছে স্কুল মাদ্রাসা। কোনো কোনো স্কুলে রোহিঙ্গা ভাষাতেই শিক্ষাপাঠ চলছে।

ডাব্লিউএফপি, ইউএনএইচসিআরসহ বেশ কিছু প্রভাবশালী এনজিও সংস্থার বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণের উদ্দেশ্যে পাহাড়গুলো কেটে ন্যাড়া করা হয়। এখনো পাহাড় কাটা হচ্ছে। উখিয়া উপজেলা সদর রাজাপালং ইউনিয়নের বন্যপশু প্রাণীর অভয়ারণ্য মধুরছড়া, লম্বাশিয়া এলাকায় অর্ধশত বুলডোজার দিয়ে পাহাড় কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করা হচ্ছে, আর অর্ধশত ডাম্পার গাড়িতে করে মাটিগুলো অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সরজমিন পাহাড় কাটার ঘটনাস্থল ঘুরে সেখানে মাটি কাটার কাজে নিয়োজিত রোহিঙ্গা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা দৈনিক ৪০০ টাকা মজুরিতে পাহাড় কাটছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত এনজিও সংস্থা আইওএম এর সুপারভাইজার মো. শরীফ জানান, প্রতিদিন তিন হাজার রোহিঙ্গা শ্রমিক মাটি কাটার কাজ করছে। পাহাড় কাটার অনুমতি নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি ওই সুপারভাইজার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলে সেখান থেকে সরে পড়েন। ঘটনাস্থল লন্ডাখালী থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সড়কপথে প্রায় ৫ কিলোমিটার উত্তরে রাজাপালং ইউনিয়নের মধুরছড়া ও লম্বাশিয়া এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, প্রায় অর্ধশত বুলডোজার পাহাড় কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে