শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

দ্বিতীয় পর্বে ভোটারের ঢল পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ

কলকাতা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় পর্বে ভোটারের ঢল পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ

ভোটারের বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও কেন্দ্রে উপস্থিতির মধ্য দিয়ে প্রায় নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে ভারতের সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্বের ভোট গ্রহণ। গতকাল দিনের শুরুতে পশ্চিমবঙ্গে ভোট গ্রহণ হওয়া তিনটি আসনের দুটিতে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হলেও কিছুক্ষণের মধ্যে পরিস্থিতি শান্ত হয়। এদিন দেশজুড়ে ১২ রাজ্যের ৯৫ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হয়। গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসবকে ঘিরে ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তামিল সুপারস্টার থালাইভা রজনীকান্ত থেকে রাজ বাব্বর- প্রত্যেকেই নিজের নিজের কেন্দ্রে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়ে যান। এ দফায় দেশজুড়ে মোট ভোটার ছিলেন প্রায় ১৫ কোটি ৮০ লাখ। প্রার্থী ১ হাজার ৬০০ জন।

গতকাল তামিলনাড়ু ৩৮, কর্ণাটক ১৪, মহারাষ্ট্র ১০, উত্তর প্রদেশ ৮, উড়িষ্যা ৫, বিহার ৫, আসাম ৫, পশ্চিমবঙ্গ ৩, ছত্তিশগড় ৩, জম্মু-কাশ্মীর ২, মণিপুর ১ ও পডুচেরির ১টি আসনে লোকসভার ভোট দেন ভোটাররা। এ ছাড়া অন্ধ্র, অরুণাচল, উড়িষ্যা ও সিকিমে বিধানসভার ভোট নেওয়া হয়। সকাল ৭টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব, চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। যদিও নিরাপত্তার কারণে কয়েকটি কেন্দ্রে তার আগেই ভোট গ্রহণ শেষ করা হয়। এদিন সকালে ভোট শুরুর আগেই আরও বেশি সংখ্যায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে টুইট করেন চৌকিদার নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, ‘প্রিয় ভারতের নাগরিক, আজ দ্বিতীয় দফার ভোট শুরু হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে এ দফায় যে কেন্দ্রগুলোয় ভোট হচ্ছে সেখানকার নাগরিকদের ভোট দেওয়ার মধ্য দিয়ে দেশের গণতন্ত্র আরও শক্তিশালী হবে। আমি আশা করব আরও বেশি অল্পবয়সী ভোটাররা বুথের দিকে যাবেন এবং ভোট দেবেন।’ দেখা যায় ভোটার উপস্থিতিও ছিল উল্লেখ করার মতো। চেন্নাইয়ের স্টেলা ম্যারিস কলেজে ভোট দেন রজনীকান্ত। অভিনেতা ও মক্কাল নিধি মইয়ম (এমএনএম) দলের প্রধান কমল হাসান ও তার মেয়ে শ্রুতি হাসানকে এদিন ভোটের লাইনে দাঁড়াতে দেখা যায় চেন্নাইয়ের অলওয়ারপেট করপোরেশন স্কুলে। দক্ষিণের আরেক অভিনেতা প্রকাশ রাজ ভোট দেন বেঙ্গালুরুর সেন্ট্রাল কেন্দ্রে। ভোট দিয়েছেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। আগ্রায় ভোট দেন রাজ বাব্বর। কর্ণাটকে ভোট দেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া। জম্মু-কাশ্মীরের মুনশিবাগ এলাকার একটি কেন্দ্রে ভোট দেন রাজ্যের দুই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী পিতা-পুত্র ফারুক আবদুল্লাহ ও ওমর আবদল্লাহ। বেঙ্গালুরু দক্ষিণের জয়ানগরে ভোট দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। তামিলনাড়ুর শিবগঙ্গা লোকসভা কেন্দ্রের অধীন একটি বুথে গোটা পরিবারকে নিয়ে ভোট দেন সাবেক অর্থমন্ত্রী পি. চিদাম্বরম। দ্বিতীয় দফায় একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থীর ভাগ্য বাক্সবন্দী হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ও সদানন্দ গৌড়া, সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনতা দল (সেক্যুলার) নেতা এইচ ডি দেবগৌড়া, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহ, সাবেক কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কংগ্রেস প্রার্থী সুশীল কুমার সিন্ডে, সাবেক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ডিএমকে প্রার্থী এ. রাজা, সাবেক মন্ত্রী কংগ্রেস প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি, সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও পিএমকে প্রার্থী আম্বুমানি রামাদোস, বিজেপির হেমা মালিনী, কংগ্রেস প্রার্থী রাজ বাব্বর ও সুস্মিতা দেব, ডিএমকে নেত্রী কানিমোঝি।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুসারে, ভোটারের টার্নআউট ছিল আসামে ৭৩.৩২%, বিহারে ৬২.৫২%, ছত্রিশগড়ে ৬৮.৭০%, জম্মু ও কাশ্মীরে ৪৩.৩৭%, কর্ণাটকে ৬১.৮৪%, মহারাষ্ট্রে ৫৫.৩৭%, মণিপুরে ৭৪.৬৯%, উড়িষ্যায় ৫৭.৪১%, পডুচেড়িতে ৭২.৪০%, তামিলনাড়ুতে ৬১.৫২%, উত্তর প্রদেশে ৫৮.১২%, পশ্চিমবঙ্গে ৭৫.২৭%।

তবে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা, কেন্দ্রীয় ও রাজ্য পুলিশ দিয়েও অশান্তি ঠেকানো গেল না পশ্চিমবঙ্গে। দ্বিতীয় দফায় রাজ্যটির জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং ও রায়গঞ্জ- এ তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হয়। তিনটি কেন্দ্রেই এবার চতুমুর্খী (তৃণমূল, বিজেপি, কংগ্রেস, বামফ্রন্ট) লড়াই হয়েছে। ভোটার ছিল প্রায় ৫০ লাখের কাছাকাছি। কিন্তু ভোট শুরুর পরই দার্জিলিং লোকসভার অন্তর্গত চোপড়া এলাকায় সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। চোপড়ার ১৮০ নম্বর বুথে ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে, ভোটারদের কাছ থেকে ভোটার স্লিপ কেড়ে নিয়ে তাদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। প্রতিবাদে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন গ্রামবাসী। আটক করা হয় এক তৃণমূল কর্মীকে। পরে অবরোধকারীদের ওপর লাঠিপেটা করে পুলিশ ও র‌্যাফ। এতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি ও বোমা ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। একসময় পুলিশকে কাঁদুনে গ্যাস চালাতে হয়। অন্যদিকে রায়গঞ্জের গোয়ালপোখরে খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন গণমাধ্যমকর্মীরা। রায়গঞ্জের ইসলামপুরে হামলার শিকার হন বামফ্রন্টের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। ইসলামপুরের নয়াপাড়া টেরিংবাড়ী বুথে সকাল থেকে বুথ দখল করার খবর পেয়েই সেখানে যাচ্ছিলেন সেলিম। এ সময় ক্ষমতাসীন তৃণমূলের এক দুর্বৃত্তকে ধরে ফেলেন। ফলে তার গাড়িবহর লক্ষ্য করে হামলা চালায় কয়েক দুর্বৃত্ত। তাতে সেলিমের গাড়িটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইসলামপুরের একাধিক ভোটারকে রুপি দিয়ে প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোটাররা নিজের মুখে সে কথা স্বীকারও করেছেন। চোপড়ায় যখন নির্বাচনী সহিংসতা চলছে তখন অন্যদিকে হাওড়ার আমতায় একটি জনসভা থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং তৃণমূলকে তোপ দেগে বলেন, ‘মমতা দিদি রাজ্যের মানুষকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছেন। মা-মাটি-মানুষের কথা বলে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে এ রাজ্যে মা-মাটি-মানুষ কেউই সুরক্ষিত নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘তৃণমূলের শাসনকালে বাংলায় গণতন্ত্র সংকটের মুখে পড়েছে। যে কায়দায় বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর সন্ত্রাস নামিয়ে আনা হচ্ছে তা গণতন্ত্রের লক্ষণ নয়।’ পশ্চিমবঙ্গ বাদে দেশের অন্য কোথাও সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, ভারতে এবার মোট সাত দফায় (১১, ১৮, ২৩, ২৯ এপ্রিল এবং ৬, ১২, ১৯ মে) ৫৪৩টি আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে গোটা দেশে মোট ভোটার প্রায় ৯০ কোটির মতো। নতুন ভোটার প্রায় ১.৬০ কোটি। গণনা ২৩ মে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা